মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪ | ৬ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

'শেষ নিঃশ্বাস অবধি শিখতে ও শেখাতে চাই'

আমার শিক্ষকতার শুরু মাত্র ১২ বছর বয়সে। তখন সপ্তম শ্রেণিতে পড়ি, সালটা ২০০১! আমার প্রথম ছাত্র তখন দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী। এখনো মনে আছে প্রথম মাসের বেতন ছিল ৩০ টাকা। ওই সময় ৪০ টাকায় এক কেজি গরুর মাংস পাওয়া যেত। প্রথম মাসের বেতন পেয়ে আমি এতোটাই খুশি ছিলাম তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারবনা। ইনকামের প্রথম টাকা দিয়ে আমি কি করেছিলাম মনে নেই, খুব সম্ভবত মাকে দিয়েছিলাম।

সবচেয়ে মজার ব্যাপার ঘটে গেলো ক্লাস নাইনের শুরুতে। আমার দুই ফুফু একসাথে গণিতে ফেল করে বসলো এসএসসি পরীক্ষায়। যদিও তারা ভালো স্টুডেন্ট ছিলো কিন্তু সেই প্রথমবার এসএসসি গণিত পরীক্ষায় অংক বই এর বাইরে থেকে আসা শুরু করে। ২০০৩ সালে যশোর বোর্ডে পাশের হার ছিলো ৩২ শতাংশ, যার ৯০ শতাংশই ফেল ছিলো গনিতে।

স্কুল জীবনে গণিত ছিল আমার ধ্যান জ্ঞান। গণিত অলিম্পিয়াড, জাফর ইকবাল স্যার ও কায়কোবাদ স্যারের নিউরনে অনুরণন ছিলো আমার নিত্য সাথী। এই গণিতপ্রীতি জন্মেছিলো আমার গণিতের গুরু জালালুদ্দিন চাচা/স্যারের জন্যে। যাইহোক, আমার দুই ফুফু এলাকার সম্ভ্রান্ত ঘরের মেয়ে, তাই তাদের এই ফেল করার কথা বাইরে ফাঁস হয়ে যাবে বলে পড়ানোর দায়িত্ব পড়লো আমার কাঁধে! আমি ক্লাস নাইনের ছাত্র, কিন্তু পড়াতে হবে এসএসসি ফেল করা দুই ফুফুকে। কি গুরু দায়িত্ব! আলহামদুলিল্লাহ, তারা পরের বছর খুব ভালো ফলাফল করে পাস করলো।

আমার এই ৩৩ বছরের জীবনে প্রায় ২১ বছর শিক্ষকতা করছি। যতটা না শিখেয়েছি, তার চেয়ে অনেক বেশি শিখেছি। বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র হয়েই থাকতে চেয়েছি। এই সময়ে আমি প্রাইমারি স্কুল, মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় সব স্তরে পড়ানোর সুযোগ পেয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ!

এর বাইরেও বিগত ১২ বছর SAT, GRE, IELTS, TOEFL, OET এ ৪৭ টা দেশের প্রায় ৫০ হাজার এর বেশি শিক্ষার্থীদের পড়িয়েছি, যাদের সবাই উচ্চশিক্ষা প্রত্যাশী। ইচ্ছে আছে অন্তত ১০ কোটি মানুষকে সেবা দেয়ার। সৌভাগ্য হয়েছে ডাক্তার, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, বিসিএস ক্যাডার, ব্যাংকার, উকিল, রাজনীতিবীদ ইত্যাদি সকল পেশার মানুষকে ছাত্র হিসেবে পাবার।

গত ২১ বছরে প্রায় ২ লাখ ছাত্র-ছাত্রী পড়ানোর মহান সুযোগ পেয়েছি যাদের অনেকেই আজ দেশ ও বিদেশের বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত। তারপরেও সবচেয়ে ভালো লাগে যখন আমার ছাত্র নিজে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হয়। যাইহোক, জীবনের শেষ নিঃশ্বাস অবধি আমি শিখে যেতে চাই, আর যা শিখেছি জীবন, বই কিংবা প্রকৃতি থেকে তা সবার সাথে শেয়ার করতে চাই। আমার এই পথ চলাতেই আনন্দ।

বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে স্বল্প খরচে জিআরই বা আইইএলটিএস সম্পন্ন করার এক সুপরিচিত প্রতিষ্ঠান লা স্কলারস। শিক্ষক হিসেবে ঢাকাপ্রকাশ-এর কাছে নিজের অনুভূতি তুলে ধরেছেন লা স্কলারস এর কর্ণধার খন্দকার আকরাম স্টালিন।

খন্দকার আকরাম স্টালিন বর্তমানে মালয়েশিয়ার এশিয়ান ইন্সটিটিউট অব মেডিসিন সাইন্স অ্যান্ড টেকনলজি বিশ্ববিদ্যালয়ে (এআইএমএসটি) গবেষক হিসেবে কর্মরত আছেন। এর বাইরেও তিনি প্রায় ১৮ বছরের বেশি সময় ধরে শিক্ষকতা করছেন ও উচ্চশিক্ষা নিয়ে কাজ করছেন। এখন পর্যন্ত ৩৫ টি দেশের ২০ হাজারের বেশি উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী শিক্ষার্থীকে সরাসরি জিআরই, আইইএলটিএস, স্টেটমেন্ট অব পারপাস, ইউনিভার্সিটি এপ্লিকেশন প্রসেসে সহযোগিতা করেছেন।

তিনি নটরডেম কলেজের একজন সাবেক শিক্ষার্থী। ইউনিভার্সিটি অব ডেভেলপমেন্ট অল্টারনেটিভ থেকে স্নাতক এবং মালয়েশিয়ার এআইএমএসটি থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন।

স্টালিনের স্বপ্ন, বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের পদচারনায় মুখরিত হয়ে উঠবে দুনিয়ার সব বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণ।

উচ্চশিক্ষা প্রসারের পাশাপশি তিনি প্রায় ১৩ বছর ধরে পথশিশু, এতিম বাচ্চা, মাদ্রাসা, বেদে পল্লীর বাচ্চাদের নিয়ে কাজ করছেন।

/এএস

Header Ad

হাফ ভাড়া না নেওয়ায় ৩০ বাস আটকেছে ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীরা

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা কলেজের এক শিক্ষার্থীকে ভিআইপি পরিবহনের বাস থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়ার অভিযোগে শিক্ষার্থীরা ৩০টি বাস আটক করেছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) দুপুরে এই ঘটনা ঘটে। আহত শিক্ষার্থী সাবিত, যিনি রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ২০২৩-২৪ সেশনের ছাত্র, অভিযোগ করেছেন যে তিনি বাসে উঠার পর হাফ ভাড়া নিয়ে বাসের হেল্পারের সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। বাস থেকে নামার সময় হেল্পার তাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়, ফলে তার দুই পা কেটে যায়। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে চিকিৎসা নিতে হয়।

আহত সাবিত জানান, "আমি আজিমপুর থেকে কলেজে আসার জন্য ভিআইপি বাসে উঠি। নামার সময় হাফ ভাড়া দিতে চাওয়ায় তারা আমার সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ে। এরপর আমাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়, যার ফলে আমি পা ও হাতে আঘাতপ্রাপ্ত হই।"

অপরদিকে, আটক বাস চালকরা জানিয়েছেন, পূর্ববর্তী কোনো ঘটনার কারণে এসব বাস আটক করা হয়েছে। লিটন নামের এক চালক বলেন, "কোন বাসের সঙ্গে ঘটনা ঘটেছে সেটা আমি জানি না। তবে, শুনেছি কলেজের এক ছাত্রকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়েছে হেল্পার। তাই আমাদের বাসগুলো আটক করেছে।"

ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াস এই বিষয়ে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, "আমরা বিষয়টি জেনেছি এবং নিউমার্কেট থানাকে জানিয়েছি। থানার কর্তৃপক্ষ এ বিষয়টি দেখছে। তবে শিক্ষার্থীদের নিজেদের হাতে বিচার তুলে নেওয়া উচিত নয়।"

বিকেল পৌনে পাঁচটার দিকে স্থানীয় নিউমার্কেট থানার পুলিশ ও কলেজ প্রশাসনের মধ্যস্থতায় আটক বাসগুলো নিয়ে যায় মালিকপক্ষ। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা পুনরাবৃত্তি না ঘটানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তারা।

Header Ad

ভারত-চীন সীমান্ত বিরোধের অবসান ঘটেছে, ঘোষণা দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের

ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘকাল ধরে চলমান ভারত ও চীনের সীমান্ত সমস্যা অবশেষে মিটে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ নিয়ে দুই দেশের মধ্যে সংঘর্ষও ঘটেছে, কিন্তু বর্তমানে পরিস্থিতি উন্নতির পথে রয়েছে বলে জানানো হয়েছে।

মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) ভারতের গণমাধ্যম দ্য হিন্দু এবং আন্তর্জাতিক বার্তাসংস্থা এএফপির রিপোর্টে এ তথ্য প্রকাশিত হয়। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলএসি) সংক্রান্ত এলাকায় 'টহল বন্দোবস্ত' এবং সেনা মোতায়েনের বিষয়ে যে অচলাবস্থা ছিল, তা সমাধান করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে রাশিয়ায় অবস্থান করছেন। তাঁর এই সফরের প্রেক্ষিতে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিসরি বলেন, "গত কয়েক সপ্তাহে ভারত ও চীনের কূটনীতিক এবং সামরিক মধ্যস্থতাকারীরা বিভিন্ন ফোরামে আলোচনা করেছেন। এই আলোচনার ফলস্বরূপ, সীমান্তে বিরোধের বিষয়গুলো সমাধান হয়েছে।"

তিনি আরও জানান, দুই দেশ এখন 'পরবর্তী উদ্যোগ' নিতে শুরু করবে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করও এই চুক্তির গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। তিনি বলেন, "২০২০ সালের আগে সীমান্তে যে ধরনের টহল কার্যক্রম পরিচালনা করা হত, তা আবারও শুরু হবে।"

যদিও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই চুক্তির বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করেনি, তবে জয়শঙ্কর বলেছেন, "২০২০ সালের পরিস্থিতিতে ফিরে গেছি, যার মাধ্যমে আমি বলতে পারি যে চীনের সঙ্গে সীমান্তে বিরোধের অবসান ঘটেছে।"

অতীতে, ভারত সরকার জানিয়েছিল যে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় স্বাভাবিক পরিস্থিতি তখনই ফিরে আসবে, যখন চীন তাদের সেনা সরিয়ে নেবে। চীনের সেনা মোতায়েনের জবাবে ভারতও ওই এলাকায় সেনা মোতায়েন করে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, ব্রিকস সম্মেলন শুরুর এক দিন আগে এই ঘোষণায় মোদি ও শি জিনপিংয়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে মোদি ও শি'র দেখা হয়েছে ১৪ বার, কিন্তু ২০২২ সালে গালওয়ান উপত্যকায় সংঘাতের পর মাত্র দুইবার তারা সাক্ষাৎ করেছেন।

এ বিষয়ে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র লি জিয়ান জানিয়েছেন, "ভারত-চীন সীমান্তের বিরোধিতাপূর্ণ বিষয়গুলো সমাধানে দুই দেশ একমত হয়েছে।"

Header Ad

টাকা না পেয়ে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের গেটে তালা দিল গ্রাহকরা

ছবি: সংগৃহীত

টাকা না পাওয়ায় চাঁদপুরের সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক (এসআইবিএল) শাখায় তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে ক্ষুব্ধ গ্রাহকরা। মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) সকাল থেকে শহরের বাসস্ট্যান্ড এলাকার ফয়সাল শপিং কমপ্লেক্সে অবস্থিত ব্যাংকটিতে টাকা উত্তোলনের জন্য গ্রাহকরা জড়ো হন। তবে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ লেনদেন বন্ধ রাখলে উত্তেজিত গ্রাহকরা প্রবেশদ্বারে তালা লাগিয়ে দেন।

পরিস্থিতি অস্বাভাবিক হলে পুলিশ ঘটনাস্থলে মোতায়েন করা হয়। চাঁদপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বাহার মিয়া উপস্থিত হয়ে গ্রাহকদের সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

চাঁদপুর জেলা শাখায় সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের প্রায় ২২ হাজার গ্রাহক রয়েছে, কিন্তু বর্তমানে ১০০ জন গ্রাহকেরও টাকা দিতে পারছে না ব্যাংক। জেলার অন্যান্য শাখাগুলোর পরিস্থিতিও একই রকম। ব্যাংকের টাকা সংকটের কারণে গ্রাহকরা চাহিদা অনুযায়ী সেবা পাচ্ছেন না, যা তাদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে।

সরকার পতনের পর থেকেই ব্যাংকটির লেনদেনে জটিলতা শুরু হয় এবং তা এখনও স্বাভাবিক হয়নি। বর্তমানে ব্যাংক থেকে সর্বোচ্চ ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা দেওয়া হচ্ছে। তবে টাকার সংকটের কারণে প্রতিষ্ঠানটি ঠিকমতো সেবা দিতে পারছে না।

অনেক গ্রাহক জানান, দুই সপ্তাহ ধরে টাকা তোলার জন্য ব্যাংকে এসে ব্যর্থ হচ্ছেন। প্রতিবারই ব্যাংক কর্তৃপক্ষ তাদের পরবর্তী সপ্তাহে আসার পরামর্শ দেন, কিন্তু টাকা দেওয়ার ব্যবস্থা হয় না। আজকের দিনেও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হওয়ায় গ্রাহকরা ক্ষুব্ধ হয়ে ব্যাংকের গেটে তালা ঝুলিয়ে দেন।

ব্যাংকের ম্যানেজার মো. মাহবুব আলম জানান, রোববার ও সোমবার সীমিত আকারে লেনদেন চলছিল, তবে গ্রাহকদের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হয়নি। আজ সম্পূর্ণ লেনদেন বন্ধ থাকায় গ্রাহকরা তালা মেরেছেন। তিনি আরও জানান, প্রধান কার্যালয় থেকে ২০ লাখ টাকা দেওয়ার আশ্বাস পাওয়া গেছে, যা দিয়ে আপাতত গ্রাহকদের ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা করে দেওয়া সম্ভব হবে।

ওসি মো. বাহার মিয়া বলেন, "ব্যাংকে ভিড় জমেছে এবং গ্রাহকরা তাদের টাকা পাচ্ছেন না, এমন খবর পেয়ে আমরা টহল পার্টি পাঠাই। পরে পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে আমি নিজে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করি এবং ব্যাংকের সঙ্গে কথা বলে কিছু টাকার ব্যবস্থা করি। আশা করছি, আপাতত গ্রাহকদের শান্ত করা যাবে।"

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাফ ভাড়া না নেওয়ায় ৩০ বাস আটকেছে ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীরা
ভারত-চীন সীমান্ত বিরোধের অবসান ঘটেছে, ঘোষণা দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
টাকা না পেয়ে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের গেটে তালা দিল গ্রাহকরা
২৪ ঘণ্টার মধ্যে রাষ্ট্রপতিকে পদত্যাগের আল্টিমেটাম
আন্দোলনে মাথায় গুলিবিদ্ধ শিশু মুসা উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানো হলো
বিরামপুরে এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইনের এ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত
১৭ প্রতিষ্ঠানসহ সালমান পরিবারের নথি তলবে ৭০ সংস্থায় চিঠি
আন্ডারপাসের দাবিতে ঢাকা-যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ, যানবাহনের দীর্ঘলাইন
নিবন্ধন ফিরে পেতে জামায়াতের আইনি লড়াইয়ের পথ খুলল
এসআই অব্যাহতির পেছনে কোনো রাজনৈতিক কারণ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ক্ষমা চেয়ে আদালতে ব্যারিস্টার সুমন বললেন, ‘আমি খুব সরি স্যার’
ফেসবুক লাইভে মিথ্যা আতঙ্ক ছড়ালেন সাদিয়া আয়মান
পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন ১৭.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড
১৬ বছরে ২৪ হাজার কোটি টাকার চাঁদাবাজি করেছেন শাজাহান খান
নারায়ণগঞ্জে আসামির ছুরিকাঘাতে পুলিশ সদস্য আহত
ব্যারিস্টার সুমন ৫ দিনের রিমান্ডে
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ১৫৭ বাংলাদেশি
সারদায় পুলিশের ২৫০ ক্যাডেট এসআইকে অব্যাহতি
ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ও রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবিতে গনজমায়েতের ডাক
৩৬৯ দিন পর অবশেষে মাঠে ফিরলেন নেইমার