রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

নিজের অনুপ্রেরণা নিজের মাঝেই খুজুন

ছবি সংগৃহিত

অমুক খুব ভালো মোটিভেশনাল কথা বলে, তোমার এতো হতাশা যখন, তার কথাগুলো শুনে দেখো কাজে লাগবে। নিশ্চয়ই অনুপ্রেরণা পাবে। এই কথা আমরা প্রায়ই শুনি। মানুষের মোটিভেশনাল কথা, লেকচার শুনে আমরা মোটিভেট হই ঠিকই, কিন্তু তার স্থায়ীত্ব খুব অল্প সময়ের জন্য থাকে। যখন শুনি তখন হয়তো উজ্জীবিত হই, চোখ জ্বলজ্বল করে ওঠে। কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই আবার সেই আগের মত বিষন্নতা ছেয়ে ধরে।

জীবনে সবচেয়ে যে জিনিসটা বেশি দরকার তা হল সেল্ফ মোটিভেশন ও আত্মনিয়ন্ত্রণ। নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ না থাকলে কোনো মোটিভেশনই আপনার কাজে লাগবে না। নিজের নিয়ন্ত্রণ নিজের কাছেই।

সহজ কথায়, মোটিভেশন হচ্ছে এমন এক উৎস যা আপনার মন-মানসিকতাকে আপনার লহ্ম্য অর্জনে প্রস্তুত করবে। সঠিক মোটিভেশন আপনাকে এমন একটি অবস্থানে নিয়ে যেতে পারে যা আপনি কল্পনাও করেননি ।

তাই প্রতিনিয়ত নিজেকে মোটিভেট রাখতে কিছু উপায় আমাদের অবশ্যই জানা প্রয়োজন । তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক সেই উপায়গুলো।

লক্ষ্য নির্ধারণ করুন

ছোটবেলা থেকে কেউ যখন জানতে চাইতো বা পরীক্ষার খাতায় লিখতে বলা হতো যে তোমার জীবনের লক্ষ্য কি, তাহলে অকপটে বলে ফেলতাম ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, পাইলট হতে চাই। কিন্তু এগুলোই তো শুধু জীবনের লক্ষ্য হতে পারে না। মন ভালো পথে যেটাই চাইবে সেটাকেই গুরুত্ব দিতে হবে। মনে রাখতে হবে আমরা সবাই বিজয়ী। তাই কেন হেরে যাবো? আপনি যদি হার না মানেন, আপনাকে হারানোর হ্মমতা কারো নেই।

জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। বাস্তবের চেয়ে বড় স্বপ্ন দেখুন।

সঞ্চয়ী হোন

ধরুন আপনি একটি ব্যবসা শুরু করলেন, কিছুদিন পর দেখা যাবে ব্যবসার জন্য যে টাকাটা আপনার দরকার সেটা আর জোগাড় করতে পারছেন না। এমন অবস্থায় আপনি কাজ করার অনুপ্রেরণা হারাবেন আর কাজ করতেও ইচ্ছা করবে না। তাই অবশ্যই প্রতিমাসে আপনার উপার্জন থেকে কিছু টাকা সঞ্চয় করুন। সঞ্চয় থাকতে আপনি আত্নবিশ্বাস হারাবেন না কখনোই। নিজেকে সবসময় মোটিভেট রাখতে সঞ্চয়ী হওয়া জরুরি।

ঋণ এড়িয়ে চলুন

নিঃসন্দেহে যেসব মানুষ অনেক বেশি ঋণ নিয়ে থাকেন তারা হতাশায় ভোগেন বেশি। কারণ তাদের উপার্জনের সিংহ ভাগই চলে যায় ঋণ পরিশোধ করতে। তাই খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া কখনোই ঋণ নেবেন না।

ইতিবাচক মানুষের সঙ্গে থাকুন

আপনাকে দিয়ে কিছু হবে না, আপনি জীবনে কিছু অর্জন করতে পারবেন না- এই ধরনের কথা বলা মানুষগুলো থেকে সর্বদা দূরে থাকবেন। এরা আপনার মনোবল একেবারে ভেঙে দেবে। এই ধরনের নেতিবাচক কথা বলা মানুষের থেকে সব সময় দূরত্ব বজায় রাখুন। ইতিবাচক চিন্তার মানুষ বেস্ট মোটিভেটর হয়।যখনই আপনার মনে কোন নেতিবাচক চিন্তা আসবে, এমন একজন ইতিবাচক চিন্তা-ভাবনার মানুষের সঙ্গে কথা বলবেন যে আপনার আত্নবিশ্বাস বাড়িয়ে তুলবে । তাই সবসময় চেষ্টা করুন ইতিবাচক মানুষের সঙ্গে থাকতে।

নিজেকে সম্মান করতে শিখুন

আমাদের সবারই একটা সমস্যা আছে- নিজেকে অন্যের সঙ্গে তুলনা করি। অমুকের রেজাল্ট আমার থেকে ভালো, ও তাহলে ভালো চাকরি পাবে, বাসা থেকেও বলে সবার সবটা ভালো হচ্ছে তাহলে আপনার কেন হচ্ছে না। এই কথাগুলো আমরা শুনি প্রতিনিয়ত। তখন নিজেই অন্যের সঙ্গে তুলনায় বসি। এটা কখনোই করা উচিত না। এই ধরনের চিন্তা-ভাবনা আপনার আত্নবিশ্বাস কমিয়ে দিবে । যখনই মনে করবেন আপনার আত্নবিশ্বাস কমে যাচ্ছে আপনার আগের অর্জনগুলোর কথা ভাবুন, ভাবুন সেগুলো অর্জন করতে কতটা কষ্ট আপনি করেছেন। কতগুলো রাত আপনি জেগেছেন। এতে হারানো আত্নবিশ্বাস আবার ফিরে পাবেন।

ভুল থেকে শিক্ষা নিন

ভুল আমাদের জীবনের খুবই স্বাভাবিক একটি বিষয়। জেনে বা না জেনে কমবেশি ভুল আমরা সবাই করি। এটা খারাপ কিছু নয়, স্বাভাবিক। কিন্তু সমস্যাটি তখনই হয় যখন আমরা ওই ভুল থেকে শিক্ষা না নিই। পৃথিবীতে যত সফল মানুষ আছেন বা ছিলেন সবার মধ্যে একটা মিল আছে। সেটা হচ্ছে ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া। পৃথিবীতে কোনো মানুষই পুরোপুরি সঠিক না। ভুল মানুষ করবেই। যারা সেই ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারবে তারাই সফলতার দিকে এগোবে।

নিজের উদ্দেশ্য ঠিক রাখুন

যখন কোনো কাজ করছেন সেটার উদ্দেশ্য ঠিক আছে কিনা তা অবশ্যই যাচাই করে দেখবেন। ভুল ব্যক্তির মোটিভেশন আপনাকে অনেক বড় বিপদেও ফেলতে পারে। তাই আপনি ঠিক পথে এগোচ্ছেন নাকি ভুল হচ্ছে কোথাও তা যাচাই করুন। আপনার কাজের উদ্দেশ্য আপনাকে সবসময় মোটিভেট থাকতে সাহায্য করবে।

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা আর নয়

সবসময় অতিরিক্ত চিন্তা করলে নেতিবাচক দিকগুলোই সামনে আসবে। আমরা সবাই জানি যে ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত কিন্তু এর মানে শুধু এই না যে আমরা যা চাচ্ছি ভবিষ্যতে তার চেয়ে খারাপ কিছুই অপেক্ষা করছে। আগামীকাল কি হবে সেটা ভেবে আজকের দিনটা নষ্ট করবেন না।

সুখী থাকতে শিখুন

সমস্যা সবার জীবনেই থাকে কিন্তু তার মানে এই না সেই সমস্যার কথা ভেবে হতাশ হতে হবে। হতাশা, দুশ্চিন্তা কখনোই সমস্যার সমাধান নয়। যত বেশি সমস্যা নিয়ে ভাববেন, নিরাশ হবেন। একবার ব্যর্থ হলেই জীবন কিন্তু শেষ হয়ে যায়নি। এই চিন্তাটাই আমরা করি না। তাই যা হয়েছে সেটা কে মেনে নিন।

প্রতিদিনের পরিকল্পনা করুন

আপনার মোটিভেশন কে ধরে রাখতে প্রতিদিনের পরিকল্পনা করুন। দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার পাশাপাশি প্রতিদিনের পরিকল্পনা আপনার লক্ষ্য অর্জনে বেশি সহায়ক হবে। রাতে ঘুমানোর

 

Header Ad

এসএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ জানাল বোর্ড

ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল ৯ থেকে ১১ মের মধ্যে প্রকাশিত হতে পারে বলে জানিয়েছেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) বিকেলে তিনি গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

তপন কুমার সরকার বলেন, ‘ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করে এ সংক্রান্ত প্রস্তাব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। ৯, ১০ ও ১১ মে-এই তিনটি তারিখের মধ্যে যে কোনো এক দিন ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তবে সবকিছু নির্ভর করছে প্রধানমন্ত্রীর সম্মতির ওপর।’

সাধারণত পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল প্রকাশ করা হয়ে থাকে। সে হিসাবে, মে মাসের ১১ তারিখের মধ্যে ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার কথা।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে একযোগে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। লিখিত পরীক্ষা শেষ হয় গত ১২ মার্চ। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৩ মার্চ থেকে ২০ মার্চের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়।

এবার সারা দেশের ১১টি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে মোট ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন পরীক্ষার্থী মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসেছিল। তাদের মধ্যে ছাত্র ৯ লাখ ৯২ হাজার ৮৭৮জন এবং ছাত্রী ১০ লাখ ৩১ হাজার ৩১৪ জন। দেশের ২৯ হাজার ৭৩৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ৩ হাজার ৭০০ কেন্দ্রে পরীক্ষা দেয়।

বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে দাখিল পরীক্ষায় এ বছর মোট ২ লাখ ৪২ হাজার ৩১৪ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়েছে। ছাত্র ১ লাখ ৪২ হাজার ৩১৪জন এবং ছাত্রী ১ লাখ ৪৮ হাজার ৫২৬ জন। সারাদেশের ৯ হাজার ৬৭৯টি মাদ্রাসার পরীক্ষার্থীরা ৭১৮টি কেন্দ্রে দাখিল পরীক্ষা দেয়।

এছাড়া বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় ২০২৪ সালে মোট পরীক্ষা দিয়েছে ১ লাখ ২৬ হাজার ৩৭৩ জন। তাদের মধ্যে ছাত্র ৯৪ হাজার ৮৩১ জন, ছাত্রী ৩১ হাজার ৫৩২ জন। সারা দেশের ২ হাজার ৮৭৭টি কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ৭০৯টি কেন্দ্রে ভোকেশনাল পরীক্ষা দিয়েছে।

গোবিন্দগঞ্জে চোরাবালিতে আটকে পড়া কিশোরকে উদ্ধার

চোরাবালিতে আটকে পড়া কিশোরকে উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে ঠান্ডার পরশ নিতে চোরাবালিতে আটকে পড়া অপূর্ব বিশ্বাস নামের এক কিশোরকে সংকটাপন্ন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে গোবিন্দগঞ্জে নির্মাণাধীন শেখ রাসেল স্টেডিয়াম এলাকা থেকে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল তাকে উদ্ধার করে। অপূর্ব বিশ্বাস পৌর এলাকার বোয়লিয়া গ্রামের সুকুমার বিশ্বাসের ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, প্রচণ্ড গরমের কারণে তার সঙ্গীদের সাথে নিয়ে খেলার সময় নির্মাণাধীন শেখ রাসেল স্টেডিয়ামে একটি পাইলিং কাদা পানিতে খেলা করছিল এসময় অপূর্ব বিপদজ্জনক ভাবে পাইলিংয়ের চোরাবালিতে আটকে যায়। এক পর্যায়ে সে ডুবে যাওয়ার উপক্রম হলে গোবিন্দগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়া হয়। ফায়ার সার্ভিসের একটি দল তাকে চোরাবালি থেকে উদ্ধার করে।

গোবিন্দগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের টিম লিটার আতিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, উদ্ধার করা অপূর্ব বিশ্বাসকে সুস্থ করে তার পরিবারের কারে হস্তান্তর করা হয়েছে।

চাকরি ছেড়ে বসের সামনে ঢোল বাজিয়ে নাচানাচি, ভিডিও ভাইরাল

ছবি: সংগৃহীত

কর্ম পরিবেশকে বিরক্তিকর উল্লেখ করে চাকরি ছেড়ে দিয়েছেন ভারতের পুনের এক ব্যক্তি। বিক্রয় সহযোগী হিসেবে কাজ করা অঙ্কিত চাকরি ছেড়েই বসের সামনে ঢোল বাজিয়ে আনন্দ উল্লাস করেন। এ ঘটনার দৃশ্য ভিডিও করে অনলাইনে ছড়িয়ে দেন তারই বন্ধু জনপ্রিয় কনটেন্ট ক্রিয়েটর আনিশ বাগাত।

ওই কনটেন্ট ক্রিয়েটর বলেন, এ ধরনের ঘটনা সামনে আরও দেখা যাবে, কর্ম পরিবেশ দিন দিন অস্বস্তিকর হয়ে উঠছে। কারণ কর্মপরিবেশ ভালো না হলে চাকরি করা কঠিন।

বাগাত বলেন, তিন বছর ধরে কর্মপরিবেশ নিয়ে অস্বস্তিতে ছিলেন অঙ্কিত। ইনস্টাগ্রামে ওই ভিডিও শেয়ার করে অঙ্কিত বলেন, বসের কাছে আমার কোনো সম্মান ছিল না। মধ্যবিত্ত হওয়ায় বাধ্য হয়ে এতদিন চাকরি করতে হয়েছে।

অঙ্কিত তার অফিসের শেষ দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য বন্ধু বাগাতের সঙ্গে আলোচনা করেন। বাগাতই তাকে অফিসের বাইরে ঢোল বাজানোর পরামর্শ দেয়। যখন ওই অফিসের ম্যানেজার বাইরে বের হন তখনই অঙ্কিতের বন্ধুরা ঢোল বাজাতে শুরু করে। ম্যানেজার এ দৃশ্য দেখে রেগে গিয়ে তা বন্ধ করার নির্দেশ দেন।

 

 
 
 
View this post on Instagram

A post shared by Anish Bhagat (anishbhagatt)

হারাপ্পা ইনসাইডের ২০২৩ সালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কর্মী বান্ধব বস এবং কর্মপরিবেশ ভালো না হলে অনেকে চাকরি ছেড়ে দেন। ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বসের খারাপ ব্যবহারের কারণে প্রায় ৫৮ শতাংশ কর্মী চাকরি ছাড়েন।

সর্বশেষ সংবাদ

এসএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ জানাল বোর্ড
গোবিন্দগঞ্জে চোরাবালিতে আটকে পড়া কিশোরকে উদ্ধার
চাকরি ছেড়ে বসের সামনে ঢোল বাজিয়ে নাচানাচি, ভিডিও ভাইরাল
টাঙ্গাইলে বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ জনজীবন, হিটস্ট্রোকে নারীর মৃত্যু
৬০ বছর বয়সে সেরা সুন্দরীর খেতাব, কে এই আর্জেন্টাইন নারী?
গোবিন্দগঞ্জে দুই বন্ধুকে সাথে নিয়ে প্রেমিকাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ২
হজের প্রথম ফ্লাইট ৯ মে
স্বর্ণের দাম আরও কমলো
আজও দেশের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা
মস্কো চলচ্চিত্র উৎসবের পুরস্কার জিতল বাংলাদেশের সিনেমা
বনানীতে সড়কের মাঝে চলন্ত যাত্রীবাহী বাসে আগুন
টাঙ্গাইলে ইসতিসকার নামাজ শেষে মুসল্লিদের অঝোরে কান্না
আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখতে কাজ করেছিল তিন বিদেশি শক্তি: জিএম কাদের
উন্নয়নের ভেলকিবাজিতে দেশ এখন মৃত্যু উপত্যকা: রিজভী
চিফ হিট অফিসার একটি টাকাও বেতন নেন না: মেয়র আতিক
বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিলো আবহাওয়া অফিস
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল একই পরিবারের ৩ জনের
সরকারি স্কুল খুলছে রোববার, শ্রেণি কার্যক্রম চলবে যেভাবে
শীতল আবহাওয়া ও বৃষ্টির আশায় নওগাঁয় ইসতিসকার নামাজ
জুলাইয়ের মধ্যে শেষ হচ্ছে তিন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তার চাকরির মেয়াদ