মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪ | ৬ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নিজের অনুপ্রেরণা নিজের মাঝেই খুজুন

ছবি সংগৃহিত

অমুক খুব ভালো মোটিভেশনাল কথা বলে, তোমার এতো হতাশা যখন, তার কথাগুলো শুনে দেখো কাজে লাগবে। নিশ্চয়ই অনুপ্রেরণা পাবে। এই কথা আমরা প্রায়ই শুনি। মানুষের মোটিভেশনাল কথা, লেকচার শুনে আমরা মোটিভেট হই ঠিকই, কিন্তু তার স্থায়ীত্ব খুব অল্প সময়ের জন্য থাকে। যখন শুনি তখন হয়তো উজ্জীবিত হই, চোখ জ্বলজ্বল করে ওঠে। কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই আবার সেই আগের মত বিষন্নতা ছেয়ে ধরে।

জীবনে সবচেয়ে যে জিনিসটা বেশি দরকার তা হল সেল্ফ মোটিভেশন ও আত্মনিয়ন্ত্রণ। নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ না থাকলে কোনো মোটিভেশনই আপনার কাজে লাগবে না। নিজের নিয়ন্ত্রণ নিজের কাছেই।

সহজ কথায়, মোটিভেশন হচ্ছে এমন এক উৎস যা আপনার মন-মানসিকতাকে আপনার লহ্ম্য অর্জনে প্রস্তুত করবে। সঠিক মোটিভেশন আপনাকে এমন একটি অবস্থানে নিয়ে যেতে পারে যা আপনি কল্পনাও করেননি ।

তাই প্রতিনিয়ত নিজেকে মোটিভেট রাখতে কিছু উপায় আমাদের অবশ্যই জানা প্রয়োজন । তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক সেই উপায়গুলো।

লক্ষ্য নির্ধারণ করুন

ছোটবেলা থেকে কেউ যখন জানতে চাইতো বা পরীক্ষার খাতায় লিখতে বলা হতো যে তোমার জীবনের লক্ষ্য কি, তাহলে অকপটে বলে ফেলতাম ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, পাইলট হতে চাই। কিন্তু এগুলোই তো শুধু জীবনের লক্ষ্য হতে পারে না। মন ভালো পথে যেটাই চাইবে সেটাকেই গুরুত্ব দিতে হবে। মনে রাখতে হবে আমরা সবাই বিজয়ী। তাই কেন হেরে যাবো? আপনি যদি হার না মানেন, আপনাকে হারানোর হ্মমতা কারো নেই।

জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। বাস্তবের চেয়ে বড় স্বপ্ন দেখুন।

সঞ্চয়ী হোন

ধরুন আপনি একটি ব্যবসা শুরু করলেন, কিছুদিন পর দেখা যাবে ব্যবসার জন্য যে টাকাটা আপনার দরকার সেটা আর জোগাড় করতে পারছেন না। এমন অবস্থায় আপনি কাজ করার অনুপ্রেরণা হারাবেন আর কাজ করতেও ইচ্ছা করবে না। তাই অবশ্যই প্রতিমাসে আপনার উপার্জন থেকে কিছু টাকা সঞ্চয় করুন। সঞ্চয় থাকতে আপনি আত্নবিশ্বাস হারাবেন না কখনোই। নিজেকে সবসময় মোটিভেট রাখতে সঞ্চয়ী হওয়া জরুরি।

ঋণ এড়িয়ে চলুন

নিঃসন্দেহে যেসব মানুষ অনেক বেশি ঋণ নিয়ে থাকেন তারা হতাশায় ভোগেন বেশি। কারণ তাদের উপার্জনের সিংহ ভাগই চলে যায় ঋণ পরিশোধ করতে। তাই খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া কখনোই ঋণ নেবেন না।

ইতিবাচক মানুষের সঙ্গে থাকুন

আপনাকে দিয়ে কিছু হবে না, আপনি জীবনে কিছু অর্জন করতে পারবেন না- এই ধরনের কথা বলা মানুষগুলো থেকে সর্বদা দূরে থাকবেন। এরা আপনার মনোবল একেবারে ভেঙে দেবে। এই ধরনের নেতিবাচক কথা বলা মানুষের থেকে সব সময় দূরত্ব বজায় রাখুন। ইতিবাচক চিন্তার মানুষ বেস্ট মোটিভেটর হয়।যখনই আপনার মনে কোন নেতিবাচক চিন্তা আসবে, এমন একজন ইতিবাচক চিন্তা-ভাবনার মানুষের সঙ্গে কথা বলবেন যে আপনার আত্নবিশ্বাস বাড়িয়ে তুলবে । তাই সবসময় চেষ্টা করুন ইতিবাচক মানুষের সঙ্গে থাকতে।

নিজেকে সম্মান করতে শিখুন

আমাদের সবারই একটা সমস্যা আছে- নিজেকে অন্যের সঙ্গে তুলনা করি। অমুকের রেজাল্ট আমার থেকে ভালো, ও তাহলে ভালো চাকরি পাবে, বাসা থেকেও বলে সবার সবটা ভালো হচ্ছে তাহলে আপনার কেন হচ্ছে না। এই কথাগুলো আমরা শুনি প্রতিনিয়ত। তখন নিজেই অন্যের সঙ্গে তুলনায় বসি। এটা কখনোই করা উচিত না। এই ধরনের চিন্তা-ভাবনা আপনার আত্নবিশ্বাস কমিয়ে দিবে । যখনই মনে করবেন আপনার আত্নবিশ্বাস কমে যাচ্ছে আপনার আগের অর্জনগুলোর কথা ভাবুন, ভাবুন সেগুলো অর্জন করতে কতটা কষ্ট আপনি করেছেন। কতগুলো রাত আপনি জেগেছেন। এতে হারানো আত্নবিশ্বাস আবার ফিরে পাবেন।

ভুল থেকে শিক্ষা নিন

ভুল আমাদের জীবনের খুবই স্বাভাবিক একটি বিষয়। জেনে বা না জেনে কমবেশি ভুল আমরা সবাই করি। এটা খারাপ কিছু নয়, স্বাভাবিক। কিন্তু সমস্যাটি তখনই হয় যখন আমরা ওই ভুল থেকে শিক্ষা না নিই। পৃথিবীতে যত সফল মানুষ আছেন বা ছিলেন সবার মধ্যে একটা মিল আছে। সেটা হচ্ছে ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া। পৃথিবীতে কোনো মানুষই পুরোপুরি সঠিক না। ভুল মানুষ করবেই। যারা সেই ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারবে তারাই সফলতার দিকে এগোবে।

নিজের উদ্দেশ্য ঠিক রাখুন

যখন কোনো কাজ করছেন সেটার উদ্দেশ্য ঠিক আছে কিনা তা অবশ্যই যাচাই করে দেখবেন। ভুল ব্যক্তির মোটিভেশন আপনাকে অনেক বড় বিপদেও ফেলতে পারে। তাই আপনি ঠিক পথে এগোচ্ছেন নাকি ভুল হচ্ছে কোথাও তা যাচাই করুন। আপনার কাজের উদ্দেশ্য আপনাকে সবসময় মোটিভেট থাকতে সাহায্য করবে।

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা আর নয়

সবসময় অতিরিক্ত চিন্তা করলে নেতিবাচক দিকগুলোই সামনে আসবে। আমরা সবাই জানি যে ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত কিন্তু এর মানে শুধু এই না যে আমরা যা চাচ্ছি ভবিষ্যতে তার চেয়ে খারাপ কিছুই অপেক্ষা করছে। আগামীকাল কি হবে সেটা ভেবে আজকের দিনটা নষ্ট করবেন না।

সুখী থাকতে শিখুন

সমস্যা সবার জীবনেই থাকে কিন্তু তার মানে এই না সেই সমস্যার কথা ভেবে হতাশ হতে হবে। হতাশা, দুশ্চিন্তা কখনোই সমস্যার সমাধান নয়। যত বেশি সমস্যা নিয়ে ভাববেন, নিরাশ হবেন। একবার ব্যর্থ হলেই জীবন কিন্তু শেষ হয়ে যায়নি। এই চিন্তাটাই আমরা করি না। তাই যা হয়েছে সেটা কে মেনে নিন।

প্রতিদিনের পরিকল্পনা করুন

আপনার মোটিভেশন কে ধরে রাখতে প্রতিদিনের পরিকল্পনা করুন। দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার পাশাপাশি প্রতিদিনের পরিকল্পনা আপনার লক্ষ্য অর্জনে বেশি সহায়ক হবে। রাতে ঘুমানোর

 

Header Ad

হাফ ভাড়া না নেওয়ায় ৩০ বাস আটকেছে ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীরা

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা কলেজের এক শিক্ষার্থীকে ভিআইপি পরিবহনের বাস থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়ার অভিযোগে শিক্ষার্থীরা ৩০টি বাস আটক করেছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) দুপুরে এই ঘটনা ঘটে। আহত শিক্ষার্থী সাবিত, যিনি রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ২০২৩-২৪ সেশনের ছাত্র, অভিযোগ করেছেন যে তিনি বাসে উঠার পর হাফ ভাড়া নিয়ে বাসের হেল্পারের সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। বাস থেকে নামার সময় হেল্পার তাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়, ফলে তার দুই পা কেটে যায়। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে চিকিৎসা নিতে হয়।

আহত সাবিত জানান, "আমি আজিমপুর থেকে কলেজে আসার জন্য ভিআইপি বাসে উঠি। নামার সময় হাফ ভাড়া দিতে চাওয়ায় তারা আমার সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ে। এরপর আমাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়, যার ফলে আমি পা ও হাতে আঘাতপ্রাপ্ত হই।"

অপরদিকে, আটক বাস চালকরা জানিয়েছেন, পূর্ববর্তী কোনো ঘটনার কারণে এসব বাস আটক করা হয়েছে। লিটন নামের এক চালক বলেন, "কোন বাসের সঙ্গে ঘটনা ঘটেছে সেটা আমি জানি না। তবে, শুনেছি কলেজের এক ছাত্রকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়েছে হেল্পার। তাই আমাদের বাসগুলো আটক করেছে।"

ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াস এই বিষয়ে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, "আমরা বিষয়টি জেনেছি এবং নিউমার্কেট থানাকে জানিয়েছি। থানার কর্তৃপক্ষ এ বিষয়টি দেখছে। তবে শিক্ষার্থীদের নিজেদের হাতে বিচার তুলে নেওয়া উচিত নয়।"

বিকেল পৌনে পাঁচটার দিকে স্থানীয় নিউমার্কেট থানার পুলিশ ও কলেজ প্রশাসনের মধ্যস্থতায় আটক বাসগুলো নিয়ে যায় মালিকপক্ষ। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা পুনরাবৃত্তি না ঘটানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তারা।

Header Ad

ভারত-চীন সীমান্ত বিরোধের অবসান ঘটেছে, ঘোষণা দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের

ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘকাল ধরে চলমান ভারত ও চীনের সীমান্ত সমস্যা অবশেষে মিটে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ নিয়ে দুই দেশের মধ্যে সংঘর্ষও ঘটেছে, কিন্তু বর্তমানে পরিস্থিতি উন্নতির পথে রয়েছে বলে জানানো হয়েছে।

মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) ভারতের গণমাধ্যম দ্য হিন্দু এবং আন্তর্জাতিক বার্তাসংস্থা এএফপির রিপোর্টে এ তথ্য প্রকাশিত হয়। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলএসি) সংক্রান্ত এলাকায় 'টহল বন্দোবস্ত' এবং সেনা মোতায়েনের বিষয়ে যে অচলাবস্থা ছিল, তা সমাধান করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে রাশিয়ায় অবস্থান করছেন। তাঁর এই সফরের প্রেক্ষিতে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিসরি বলেন, "গত কয়েক সপ্তাহে ভারত ও চীনের কূটনীতিক এবং সামরিক মধ্যস্থতাকারীরা বিভিন্ন ফোরামে আলোচনা করেছেন। এই আলোচনার ফলস্বরূপ, সীমান্তে বিরোধের বিষয়গুলো সমাধান হয়েছে।"

তিনি আরও জানান, দুই দেশ এখন 'পরবর্তী উদ্যোগ' নিতে শুরু করবে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করও এই চুক্তির গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। তিনি বলেন, "২০২০ সালের আগে সীমান্তে যে ধরনের টহল কার্যক্রম পরিচালনা করা হত, তা আবারও শুরু হবে।"

যদিও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই চুক্তির বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করেনি, তবে জয়শঙ্কর বলেছেন, "২০২০ সালের পরিস্থিতিতে ফিরে গেছি, যার মাধ্যমে আমি বলতে পারি যে চীনের সঙ্গে সীমান্তে বিরোধের অবসান ঘটেছে।"

অতীতে, ভারত সরকার জানিয়েছিল যে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় স্বাভাবিক পরিস্থিতি তখনই ফিরে আসবে, যখন চীন তাদের সেনা সরিয়ে নেবে। চীনের সেনা মোতায়েনের জবাবে ভারতও ওই এলাকায় সেনা মোতায়েন করে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, ব্রিকস সম্মেলন শুরুর এক দিন আগে এই ঘোষণায় মোদি ও শি জিনপিংয়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে মোদি ও শি'র দেখা হয়েছে ১৪ বার, কিন্তু ২০২২ সালে গালওয়ান উপত্যকায় সংঘাতের পর মাত্র দুইবার তারা সাক্ষাৎ করেছেন।

এ বিষয়ে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র লি জিয়ান জানিয়েছেন, "ভারত-চীন সীমান্তের বিরোধিতাপূর্ণ বিষয়গুলো সমাধানে দুই দেশ একমত হয়েছে।"

Header Ad

টাকা না পেয়ে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের গেটে তালা দিল গ্রাহকরা

ছবি: সংগৃহীত

টাকা না পাওয়ায় চাঁদপুরের সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক (এসআইবিএল) শাখায় তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে ক্ষুব্ধ গ্রাহকরা। মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) সকাল থেকে শহরের বাসস্ট্যান্ড এলাকার ফয়সাল শপিং কমপ্লেক্সে অবস্থিত ব্যাংকটিতে টাকা উত্তোলনের জন্য গ্রাহকরা জড়ো হন। তবে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ লেনদেন বন্ধ রাখলে উত্তেজিত গ্রাহকরা প্রবেশদ্বারে তালা লাগিয়ে দেন।

পরিস্থিতি অস্বাভাবিক হলে পুলিশ ঘটনাস্থলে মোতায়েন করা হয়। চাঁদপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বাহার মিয়া উপস্থিত হয়ে গ্রাহকদের সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

চাঁদপুর জেলা শাখায় সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের প্রায় ২২ হাজার গ্রাহক রয়েছে, কিন্তু বর্তমানে ১০০ জন গ্রাহকেরও টাকা দিতে পারছে না ব্যাংক। জেলার অন্যান্য শাখাগুলোর পরিস্থিতিও একই রকম। ব্যাংকের টাকা সংকটের কারণে গ্রাহকরা চাহিদা অনুযায়ী সেবা পাচ্ছেন না, যা তাদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে।

সরকার পতনের পর থেকেই ব্যাংকটির লেনদেনে জটিলতা শুরু হয় এবং তা এখনও স্বাভাবিক হয়নি। বর্তমানে ব্যাংক থেকে সর্বোচ্চ ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা দেওয়া হচ্ছে। তবে টাকার সংকটের কারণে প্রতিষ্ঠানটি ঠিকমতো সেবা দিতে পারছে না।

অনেক গ্রাহক জানান, দুই সপ্তাহ ধরে টাকা তোলার জন্য ব্যাংকে এসে ব্যর্থ হচ্ছেন। প্রতিবারই ব্যাংক কর্তৃপক্ষ তাদের পরবর্তী সপ্তাহে আসার পরামর্শ দেন, কিন্তু টাকা দেওয়ার ব্যবস্থা হয় না। আজকের দিনেও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হওয়ায় গ্রাহকরা ক্ষুব্ধ হয়ে ব্যাংকের গেটে তালা ঝুলিয়ে দেন।

ব্যাংকের ম্যানেজার মো. মাহবুব আলম জানান, রোববার ও সোমবার সীমিত আকারে লেনদেন চলছিল, তবে গ্রাহকদের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হয়নি। আজ সম্পূর্ণ লেনদেন বন্ধ থাকায় গ্রাহকরা তালা মেরেছেন। তিনি আরও জানান, প্রধান কার্যালয় থেকে ২০ লাখ টাকা দেওয়ার আশ্বাস পাওয়া গেছে, যা দিয়ে আপাতত গ্রাহকদের ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা করে দেওয়া সম্ভব হবে।

ওসি মো. বাহার মিয়া বলেন, "ব্যাংকে ভিড় জমেছে এবং গ্রাহকরা তাদের টাকা পাচ্ছেন না, এমন খবর পেয়ে আমরা টহল পার্টি পাঠাই। পরে পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে আমি নিজে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করি এবং ব্যাংকের সঙ্গে কথা বলে কিছু টাকার ব্যবস্থা করি। আশা করছি, আপাতত গ্রাহকদের শান্ত করা যাবে।"

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাফ ভাড়া না নেওয়ায় ৩০ বাস আটকেছে ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীরা
ভারত-চীন সীমান্ত বিরোধের অবসান ঘটেছে, ঘোষণা দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
টাকা না পেয়ে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের গেটে তালা দিল গ্রাহকরা
২৪ ঘণ্টার মধ্যে রাষ্ট্রপতিকে পদত্যাগের আল্টিমেটাম
আন্দোলনে মাথায় গুলিবিদ্ধ শিশু মুসা উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানো হলো
বিরামপুরে এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইনের এ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত
১৭ প্রতিষ্ঠানসহ সালমান পরিবারের নথি তলবে ৭০ সংস্থায় চিঠি
আন্ডারপাসের দাবিতে ঢাকা-যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ, যানবাহনের দীর্ঘলাইন
নিবন্ধন ফিরে পেতে জামায়াতের আইনি লড়াইয়ের পথ খুলল
এসআই অব্যাহতির পেছনে কোনো রাজনৈতিক কারণ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ক্ষমা চেয়ে আদালতে ব্যারিস্টার সুমন বললেন, ‘আমি খুব সরি স্যার’
ফেসবুক লাইভে মিথ্যা আতঙ্ক ছড়ালেন সাদিয়া আয়মান
পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন ১৭.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড
১৬ বছরে ২৪ হাজার কোটি টাকার চাঁদাবাজি করেছেন শাজাহান খান
নারায়ণগঞ্জে আসামির ছুরিকাঘাতে পুলিশ সদস্য আহত
ব্যারিস্টার সুমন ৫ দিনের রিমান্ডে
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ১৫৭ বাংলাদেশি
সারদায় পুলিশের ২৫০ ক্যাডেট এসআইকে অব্যাহতি
ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ও রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবিতে গনজমায়েতের ডাক
৩৬৯ দিন পর অবশেষে মাঠে ফিরলেন নেইমার