
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় আবারও শীর্ষে উঠে ঢাকা
২৫ জানুয়ারি ২০২৩, ০২:৫৬ পিএম | আপডেট: ২৩ নভেম্বর ২০২৩, ০৮:৪২ এএম

বায়ুদূষণে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহরের তালিকায় আবারও শীর্ষে উঠে এসেছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা । বুধবার (২৫ জানুয়ারি) সকালে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে ঢাকা শহরটির একিউআই স্কোর ছিল ২৭৬। এর আগে একিউআই স্কোর (২১১) অনুযায়ী মঙ্গলবার সবচেয়ে দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে ছিল উজবেকিস্তানের তাসখন্দ শহরটি।
প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে একিউআই স্কোর তৈরি করে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তার উপর ভিত্তি করে দূষিত শহরের তালিকা প্রকাশ করে থাকে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী এই প্রতিষ্ঠানটি।
প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী ১৯৭ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে পাকিস্তানের করাচি এবং ১৭১ স্কোর নিয়ে তৃতীয় স্থানে ভারতের কলকাতা শহর রয়েছে। এ ছাড়া ১৭০ স্কোর নিয়ে চতুর্থ স্থানে নেপালের কাঠমান্ডু ও পঞ্চম স্থানে ভারতের দিল্লি শহর রয়েছে। আর পঞ্চম স্থানে উজবেকিস্তানের তাসখন্দ ও ষষ্ঠ স্থানে ভারতের মুম্বাই শহর রয়েছে। তাসখন্দের একিউআই স্কোর ১৬৯ ও মুম্বাইয়ের একিউআই স্কোর ১৬৮ ছিল।
জানা গেছে, একিউআইয়ের মাত্রা ০ থেকে ৫০ পর্যন্ত ভালো এবং ৫১ থেকে ১০০ পর্যন্ত মোটামুটি ধরা হয়। তবে ১০১ থেকে ২০০’র মধ্যে থাকলে তা অস্বাস্থ্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। আর ২০১ থেকে ৩০০’র মধ্যে থাকলে সেই মাত্রাকে খুবই অস্বাস্থ্যকর হিসেবে ধরা হয়। ৩০১-এর বেশি স্কোর হলে তাকে বিপজ্জনক বলা হয়।
এসআইএইচ

ঢাকায় রিজভীর নেতৃত্বে বিএনপির মশাল মিছিল
০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৮:৫২ পিএম | আপডেট: ০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৯:০৩ পিএম

সরকার পতনের দাবিতে চলমান এক দফা আন্দোলনের অংশ হিসেবে আগামীকাল রোববার সারাদেশে সর্বাত্মক ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ সফল করতে রাজধানীতে মশাল মিছিল করেছে বিএনপি।
শনিবার আগারগাঁওয়ে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে এ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির সহসভাপতি ড. খন্দকার বাবলু, যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সহসাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান জুয়েল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য নাদিয়া পাঠান পাপন, রামপুরা থানা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক কাউন্সিলর নিলুফা ইয়াসমিন নিলু, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সহসভাপতি তারেকুর জামান তারেক, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সহসভাপতি রাফিজুল হাই রাফিজ, এ বি এম মাহমুদ সর্দার, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক ডা. আউয়াল প্রমুখ।
বিভাগ : রাজনীতি
বিষয় : মশাল-মিছিল , রুহুল-কবির-রিজভী , বিএনপি , বিএনপি-নেতা , বিএনপি-নেতাকর্মীরা , বিএনপির-নেতাকর্মী

যেভাবে ভাগ হলো অমিতাভ বচ্চনের সম্পদ
০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৮:৩৪ পিএম | আপডেট: ০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৯:০৪ পিএম

গত কয়েক মাস ধরেই ক্রমাগত আলোচনায় রয়েছে বচ্চন পরিবার। তাদের অন্দরমহলের সমীকরণ নিয়ে নানা মুনির নানা মত। ‘বচ্চন বহু’ ঐশ্বরিয়া রাইয়ের সঙ্গে নাকি সম্পর্কে চিঁড় ধরেছে বচ্চন পরিবারের। বিগত কয়েক মাস ধরেই নাকি শ্বশুরবাড়ির থেকে ছাড়াছাড়া ঐশ্বরিয়া রায়। এর মাঝেই মেয়ে শ্বেতা বচ্চনের নামে নিজের প্রথম বাংলো ‘প্রতীক্ষা’ লিখে দিয়েছেন অমিতাভ। এ বার সম্পত্তির ভাগ নিয়ে মুখ খুললেন অভিনেতা। প্রায় ২৮০০ কোটি রুপীর সম্পত্তির ভাগ কী ভাবে হবে জানালেন অমিতাভ বচ্চন।

সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে তারকা জানান তার সম্পত্তি দুই সন্তানের মধ্যে সমান ভাগ করে দিয়েছেন। প্রথম থেকে ছেলে-মেয়ের মধ্যে কোনও তফাত করেননি অমিতাভ। তাই সম্পত্তির ক্ষেত্রেও দুই সন্তান সমান ভাগ পেয়েছেন। সদ্য দীপাবলির উপহার হিসাবে অমিতাভ ‘প্রতীক্ষা’ বাংলোটি মেয়ের নামে লিখে দেন। যার বাজার মূল্য আনুমানিক ৫০ কোটি।
মুম্বাইয়ের জুহুতে অমিতাভ বচ্চনের পাঁচটি বাংলো রয়েছে। প্রতীক্ষা, জনক, জলসা, বৎসা এবং জলসার পেছনে থাকা আরেকটি বাংলো।

অমিতাভের সম্পত্তি ছাড়া এই মুহূর্তে অভিষেক বচ্চনের সম্পত্তির পরিমাণ ২৮০ কোটি। এর সাথে যদি বাবার অংশ যোগ হয় তাহলে মোট সম্পত্তির পরিমাণ হবে ১৮৬০ কোটি রুপি। অর্থাৎ বাবার সম্পত্তির ভাগ পেলে অভিষেকের সম্পত্তি বেড়ে যাবে প্রায় ৫৬৪ শতাংশ।
শ্বেতা বচ্চন ১১০ কোটি রুপির মালিক। ১৬০০ কোটি রুপি পেলে তার সম্পত্তি বেড়ে হবে ১৬৯০ কোটি রুপি। অর্থাৎ মোট সম্পত্তি বাড়বে ১৪৩৬ শতাংশ। সাথে আছে ‘প্রতীক্ষা’ বাংলো।
অন্যদিকে কারও সম্পত্তি না পেয়েই এই মুহূর্তে প্রায় ৭৭৬ কোটি রুপির মালিক ঐশ্বরিয়া। ঐশ্বরিয়ার চেয়ে অভিষেকের সম্পত্তি অনেক কম। তবে বাবার সম্পত্তির ভাগ পেলে সম্পত্তির দিক থেকে ঐশ্বরিয়ার চেয়ে এগিয়ে থাকবেন তিনি।

ইসলামী আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৮:১৭ পিএম | আপডেট: ০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৮:৫৮ পিএম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সহকারী মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম নির্বাচনের নামে তামাশা বন্ধের আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, আগামী ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশের মাটিতে কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না। এর প্রতিবাদে ৪ ডিসেম্বর ঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল করা হবে।
তিনি বলেন, বাকপ্রতিবন্ধী ও মেরুদণ্ডহীন নির্বাচন কমিশনের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। ইসির বক্তব্য দলদাস প্রমাণিত। কোনো প্রকার টালবাহানা দেশবাসী দেখতে চায় না। দেশের মানুষ ক্ষুব্ধ হয়ে আছে। বিস্ফোরণের দায় সরকারকেই নিতে হবে। অবিলম্বে শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে এবং জাতীয় সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে।
তিনি বলেন, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন ছাড়া দেশ ও বিদেশে এ নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না। একতরফা পাতানো নির্বাচন দেশে নতুন সংকট তৈরি হবে।
আজ শনিবার (২ ডিসেম্বর) বিকেলে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত থানা ও নগর যৌথসভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এতে আরও উপস্থিত ছিলেন ডা. শহীদুল ইসলাম, মুহাম্মদ মাকসুদুর রহমান, নজরুল ইসলাম খোকন, মাওলানা নজরুল ইসলাম, কামাল হোসাইন, এইচএম রফিকুল ইসলাম, মুফতি আবদুল আহাদ, মুফতি আখতারুজ্জামান প্রমুখ।
মাওলানা ইমতিয়াজ আলম আরও বলেন, সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে ফেলেছে। কোমলমতি শিশুদের শিক্ষার নামে অশিক্ষা, কুশিক্ষা ও অপ্রয়োজনীয় সিলেবাসের মাধ্যমে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ধ্বংস করে দিয়েছে। এই শিক্ষাব্যবস্থা চলতে থাকলে দেশ নতুন করে সংকটে পতিত হবে। দেশ নেতৃত্বশূন্য হবে। কোমলমতি শিক্ষার্থীরা বিপথগামী হবে। সামাজিক শৃঙ্খলা ভেঙে পড়বে। বাঙালিয়ানা সমাজ বিনষ্ট হবে।
তিনি আগামী ৪ ডিসেম্বর সোমবার বিকেল ৩টায় বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে বিক্ষোভ সমাবেশ সফল করার জন্য নগরবাসীর প্রতি আহ্বান জানান।