রবিবার, ৮ জুন ২০২৫ | ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ছাগলকাণ্ডে মতিউর-ফয়সালের পর ফাঁসছেন এনবিআরের আরেক কর্মকর্তা

ছবি: সংগৃহীত

এক ছাগলেই যেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) টালমাতাল অবস্থায় ফেলে দিয়েছে । সাদিক এগ্রোর সেই ১৫ লাখ টাকার ওই ছাগল কিনে নেট দুনিয়ায় আলোচনার জন্ম দেন মুশফিকুর রহমান ইফাত নামে এক তরুণ। এ নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গেই সামনে চলে আসে ইফাতের বাবা মতিউর রহমানের নাম। যিনি কিনা এনবিআরের উচ্চপদস্ত একজন কর্মকর্তা। এরপরই বের হতে থাকে তার একের পর এক অবৈধ আয়ের খবর। একদিকে হারান স্বীয় পদ, অন্যদিকে জোর তদন্তে নামে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

অনুসন্ধানে খোঁজ মেলে মতিউর আর তার পরিবারের অবৈধ সম্পদের পাহাড়ের। এই অনুসন্ধান চলাকালেই দুদকের নজরে পড়ে এনবিআরের প্রথম সচিব ও অতিরিক্ত কর কমিশনার কাজী আবু মাহমুদ ফয়সালের ওপর। নিজের এবং স্বজনদের নামে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ গড়েছেন তিনিও। মতিউর ও ফয়সালের বিশাল অবৈধ সম্পদ অর্জনের খবর যখন মানুষের মুখে মুখে, ঠিক তখনই অবৈধভাবে কোটি টাকা অর্জনকারী আরেক এনবিআর কর্মকর্তার খোঁজ পেল দুদক।

প্রাথমিক অবস্থায় প্রায় ৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাস্টমস বিভাগের সাবেক সহকারী কমিশনার মোখলেছুর রহমান, তার স্ত্রী কান্তি রহমান ও ছেলে ফাইজুর রহমানের বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে অভিযোগপত্র দেওয়ার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। কমিশনের পক্ষ থেকে অভিযোগপত্র অনুমোদন পাওয়ার পর এখন চলছে আদালতে দাখিল করার প্রক্রিয়া। দুদক সূত্রে জানা গেছে, শিগগির এনবিআরের এ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত কর্মকর্তা ও দুদকের সহকারী পরিচালক আলমগীর হোসেন আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করবেন। এনবিআরের কাস্টমস বিভাগের সদস্য আলোচিত মতিউর রহমান ও কর বিভাগের প্রথম সচিব কাজী আবু মাহমুদ ফয়সালের বিরুদ্ধেও অনুসন্ধান চলছে।

এদিকে সোমবার (১ জুলাই) রাজস্ব বোর্ডের সাবেক আরেক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে মামলা হয়েছে। ৭ কোটি ৭৫ লাখ ৭ হাজার ৪৯৯ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক সহকারী পরিচালক বদরুন নাহারের নামে মামলা করেছে দুদক।

দুদক সূত্রে জানা গেছে, সাবেক এনবিআর কর্মকর্তা মোখলেছুর ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে চার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের খোঁজ পাওয়া গেছে। মোখলেছুর রহমান ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত অর্থ দিয়ে স্ত্রী ও ছেলের নামে সম্পদ গড়ে নিজেকে রক্ষার চেষ্টা করেছেন। এমনকি দুদকের কাজে বাধা তৈরি করতে বিভিন্ন সময়ে উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন। অবশ্য আইনগত সব জটিলতা কাটিয়ে শেষ পর্যন্ত মোখলেছুর রহমানের পরিবারের তিন সদস্যকে এখন চার্জশিটভুক্ত করতে সক্ষম হয়েছে কমিশন।

জানা গেছে, গত ২৫ জুন কমিশনের পক্ষ থেকে কাস্টমস কর্মকর্তা মোখলেছুর রহমানসহ তিন জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিলের জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ২০২১ সালের ২ নভেম্বর দুদকের ময়মনসিংহ জেলা কার্যালয়ে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছিল।

তদন্ত প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, মো. মোখলেছুর রহমান খান ১৯৮০ সালের কাস্টমস ও এক্সসাইজ অফিস বিভাগে পরিদর্শক পদে যোগদান করেন। ২০১২ সালে সহকারী কমিশনার পদে পদোন্নতি পান তিনি। ২০১৬ সালের ৫ আগস্ট সহকারী কমিশনার হিসেবে ঢাকা দক্ষিণ কাস্টমস এক্সসাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট থেকে অবসর গ্রহণ করেন। চার্জশিটে দ্বিতীয় আসামি মোখলেছুরের স্ত্রী কান্তি রহমান। তাদের দুই ছেলের মধ্যে একজন ব্রিটিশ পাসপোর্টধারী এবং অন্যজন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন।

মোখলেছুর রহমান চাকরিকালে নিজ নামে ৫৪ লাখ ৯৮ হাজার ৪০৬ টাকার স্থাবর এবং দুই কোটি ৭৭ লাখ ৮৮ হাজার ৬৭৫ টাকার অস্থাবর সম্পদের মালিকানা অর্জন করেছেন। তার মোট স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ তিন কোটি ৩২ লাখ ৮৭ হাজার ৮১ টাকা। তার পারিবারিক ব্যয় এক কোটি ৬৩ লাখ ৪২ হাজার ২৪৬ টাকাসহ মোট অর্জিত সম্পদের পরিমাণ ৪ কোটি ৯৬ লাখ ২৯ হাজার ৩৩৩ টাকা। এর বিপরীতে তার মোট আয় পাওয়া যায় ৪ কোটি ৩০ লাখ ৮২ হাজার ২২০ টাকা। অর্থাৎ ৬৫ লাখ ৪৭ হাজার ১১৩ টাকা অবৈধ হিসাব হিসেবে প্রমাণ পাওয়া গেছে। যা দুদক আইন ২০০৪ এর ২৭(১) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

মোখলেছুরের স্ত্রী কান্তি রহমানের নামে তিন কোটি ৪১ লাখ ৭০ হাজার ২০৫ টাকার স্থাবর এবং ৬ লাখ ৭৯ হাজার টাকার অস্থাবর সম্পদসহ মোট তিন কোটি ৪৮ লাখ ৪৯ হাজার ২০৫ টাকার সম্পদের বিবরণ পেয়েছে দুদক। যা পারিবারিক ব্যয়সহ মোট চার কোটি ২৯ লাখ ৩৬ হাজার ৩৭১ টাকা হয়। আর ওই সম্পদের বিপরীতে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ অর্থাৎ গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া যায় মাত্র এক কোটি ১৮ লাখ ৯ হাজার ৭১৮ টাকা। অর্থাৎ ৩ কোটি ১১ লাখ ২৬ হাজার ৬৫৩ টাকা অবৈধ হিসাবে প্রমাণিত হয়েছে দুদকের তদন্তে।

এদিকে, তৃতীয় আসামি ও মো. মোখলেছুর রহমান খানের বড় ছেলে মো. ফয়জুর রহমান খান বর্তমানে বিদেশে থাকলেও তার বিরুদ্ধে আইনগত অপরাধ মিলেছে দুদকের তদন্তে। একটি বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরিরত অবস্থায় ফয়জুর রহমান ২০০৯ সালের ২৫ নভেম্বর গুলশান মডেল টাউন আবাসিক এলাকার সিডব্লিউএন (বি) ব্লকের ৩৬ নং রোডে জেনেটিক রিচমন্ড নামের একটি ভবনে কার পার্কিং স্পেসসহ ২১ লাখ ৩৮ হাজার ৮১৯ টাকায় ১৯৫০ বর্গফুটের ফ্ল্যাট ক্রয় করেন। দালিলিক মূল্য ওই টাকা হলেও বাস্তবে ফ্ল্যাটের মূল্য ছিল দুই থেকে তিন কোটি টাকা। এছাড়া, তার নামে কিশোরগঞ্জে ৫০ শতক জমি ও ৫ লাখ ৭৯ হাজার ৮০০ টাকা ব্যাংক ব্যালেন্সসহ অস্থাবর সম্পদ মিলিয়ে মোট ২৭ লাখ ৮৩ হাজার ৬১৯ টাকার সম্পদের সন্ধান মিলেছে। যার বিপরীতে তার প্রমাণযোগ্য মোট আয় পাওয়া যায় ৪০ হাজার টাকা। এখানে ২৭ লাখ ৪৩ হাজার ৬১৯ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনে তার বাবা মো. মোখলেছুর রহমান খান তাকে প্রত্যক্ষভাবে সহযোগিতা করেছেন এবং তিনি তার বাবার অবৈধ উপায়ে অর্জিত সম্পদকে বৈধ করার অপচেষ্টা করেছেন। কৌশল হিসেবে নিজের নামে রেখে তার বাবাকে আমমোক্তার নিয়োগ করেছেন। সে কারণে মো. ফাইজুর রহমান খানকে সহযোগী আসামি করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তান-তুরস্ক-চীনের অদৃশ্য জোটে চাপে ভারত

ছবি: সংগৃহীত

নয়াদিল্লি যখন অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক ও সামরিক পুনর্গঠনে মনোযোগ দিচ্ছে, তখন সমুদ্রপথে ভারতের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে এমন এক সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। বিশ্লেষকদের মতে, ২০৪০ সালের মধ্যেই ভারতকে মোকাবিলা করতে হতে পারে চীন, তুরস্ক ও পাকিস্তানঘনিষ্ঠ এক ‘কার্যত নৌ জোট’-এর।

তিনটি দেশ যদিও কোনো আনুষ্ঠানিক সামরিক চুক্তিতে আবদ্ধ নয়, তবে সামরিক, প্রযুক্তি ও গোয়েন্দা সহযোগিতায় তারা একে অপরের পাশে দৃঢ়ভাবে অবস্থান করছে। সাম্প্রতিক ‘অপারেশন সিদুঁর’ মহড়ার সময় এই বাস্তবতা স্পষ্ট হয়ে ওঠে, যেখানে ভারতের সন্দেহ, পাকিস্তানের সঙ্গে নেপথ্যে তুরস্ক ও চীনও সক্রিয় ছিল।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভবিষ্যতের যেকোনো যুদ্ধেই ভারতকে একা লড়তে হতে পারে, আর প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়াতে পারে বহুজাতিক সমন্বিত বাহিনী। ফলে শুধু সামরিক ভারসাম্য নয়, কূটনৈতিক কৌশলেও চাপে পড়তে পারে নয়াদিল্লি।

চীনের নৌবাহিনী ২০৪০ সালের মধ্যে ছয়টি বিমানবাহী রণতরী, শতাধিক ডুবোজাহাজ ও শতাধিক যুদ্ধজাহাজ নিয়ে সমুদ্রজয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে। পাকিস্তানের গোয়াদার বন্দর কার্যত একটি সামরিক ঘাঁটিতে রূপান্তরিত হয়েছে। তুরস্কও আধুনিক ডুবোজাহাজ, সশস্ত্র ড্রোন ও যুদ্ধজাহাজ নির্মাণে জোর দিচ্ছে এবং এসব প্রযুক্তি পাকিস্তানের সঙ্গে ভাগ করে নিচ্ছে।

এই প্রেক্ষাপটে ভারতও নিজেদের শক্তি বৃদ্ধিতে উদ্যোগী হয়েছে। ২০৪০ সালের মধ্যে তিনটি কেরিয়ার ব্যাটল গ্রুপ, ২০০টি যুদ্ধজাহাজ ও আধুনিক ডুবোজাহাজ ফ্লিট গঠনের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে নয়াদিল্লি। তবে একে বাস্তবে রূপ দিতে হলে আরও দ্রুত ও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে—মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।

নয়াদিল্লির আশঙ্কা, যথাযথ প্রস্তুতি না থাকলে পাকিস্তান-তুরস্ক-চীনের সম্ভাব্য জোট সমুদ্রের নিচে ভারতের কৌশলগত অবস্থান ডুবিয়ে দিতে পারে।

Header Ad
Header Ad

রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে এখনই কোনো সিদ্ধান্ত নয়: ট্রাম্প

ছবি: সংগৃহীত

রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়ে এখনই কোনো সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন না মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুক্রবার (৬ জুন) সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, মস্কোর আচরণই নির্ধারণ করবে যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী অবস্থান।

ট্রাম্প জানান, রাশিয়া যদি রক্তপাত বন্ধে উদ্যোগ না নেয় এবং যুদ্ধবিরতির পথে না আসে, তবে পরিস্থিতি ভিন্নভাবে বিবেচনা করবেন তিনি।

এর আগে, রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত একটি বিল মার্কিন সিনেটে পাস হলেও, তা কার্যকরের জন্য প্রয়োজন প্রেসিডেন্টের অনুমোদন।

বিশ্লেষকদের মতে, চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ, ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকট এবং বৈশ্বিক ভূ-রাজনৈতিক টানাপোড়েনের মধ্যে রাশিয়ার সঙ্গে খোলামেলা দ্বন্দ্বে জড়াতে চাইছেন না ট্রাম্প। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক প্রভাব হ্রাস পেতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে।

 

Header Ad
Header Ad

রাজধানীতে কোরবানির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকায়

ছবি: সংগৃহীত

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানির পশু জবাইয়ের মধ্য দিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে রাজধানীজুড়ে। তবে এরই মাঝে আলোচনায় এসেছে কোরবানির মাংসের বাজারদর—যেখানে ৯৫০ থেকে ১১০০ টাকা খরচে প্রস্তুত হওয়া মাংসই বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৬০০-৬৫০ টাকায়!

ঈদের নামাজ শেষে সকাল থেকেই রাজধানীর অলিগলি, গ্যারেজ ও খোলা জায়গায় পশু কোরবানি দেন নগরবাসী। দুপুরের দিকে হঠাৎ বৃষ্টিতে কোরবানির কাজে কিছুটা বিঘ্ন ঘটে। তবে বিকেল হতেই দৃশ্যপট পাল্টায়। মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ, গুলশান-বাড্ডা লিংক রোড, উত্তর বাড্ডা, রামপুরা, খিলগাঁও, সূত্রাপুর, ও জুরাইন রেলগেটসহ বেশ কিছু এলাকায় গড়ে ওঠে অস্থায়ী মাংসের বাজার।

মুলত গরিব, অসহায় ও ভিক্ষুকরা বিভিন্ন বাসা থেকে যে মাংস সংগ্রহ করেন, সেটাই বিক্রি করছেন এসব স্থানে। এ সুযোগে মৌসুমি কিছু ব্যবসায়ীও যুক্ত হয়েছেন। রামপুরা বাজারের এক ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ী জানান, ‘‘আসল মাংস কিনতে গেলে কেজিতে ৭৫০ টাকা লাগে। এখন কম দামে সংগ্রহ করে কাবাব বা হালিম তৈরিতে কাজে লাগাবো।’’

বিকেল চারটার দিকে রামপুরা বাজারের সামনে দেখা যায়, অনেকে পলিথিন ব্যাগে ৮-১০ কেজি করে মাংস এনে বিক্রি করছেন। এক বিক্রেতা বলেন, “রান্না করে খাওয়ার মতো সামর্থ্য নেই। তাই কিছুটা বিক্রি করে সংসার চালাই।”

তবে এখানেই উঠছে প্রশ্ন—এসব মাংস কতটা নিরাপদ? বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগ্রহ করা, সংরক্ষণহীন পরিবেশে রাখা এবং ভ্যাপসা গরমে বিক্রি হওয়া এই মাংসের গুণগত মান নিয়ে রয়েছে যথেষ্ট উদ্বেগ।

বিশেষ করে যখন এসব মাংস পরবর্তীতে রাস্তায় বিক্রি হওয়া হালিম, কাবাব বা অন্যান্য খাদ্যপণ্যে ব্যবহৃত হয়, তখন জনস্বাস্থ্যের ঝুঁকির আশঙ্কা আরও বাড়ে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাকিস্তান-তুরস্ক-চীনের অদৃশ্য জোটে চাপে ভারত
রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে এখনই কোনো সিদ্ধান্ত নয়: ট্রাম্প
রাজধানীতে কোরবানির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকায়
ইউক্রেনে রাশিয়ার ভয়াবহ ড্রোন ও মিসাইল হামলা
আরাফাতের ময়দানে হজের সময় সন্তানের জন্ম দিলেন টোগোর নারী
দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ২৬ জন, মোট মৃত্যু ২৩
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭ জন
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিনের বৃষ্টির পূর্বাভাস, সতর্ক থাকতে বলছে আবহাওয়া অফিস
ঈদের দিন গাজায় ৪ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পাকিস্তানের নেতৃত্ব খুবই শক্তিশালী : ট্রাম্প
ঢাকায় দেড় ঘণ্টায় ২১ মিলিমিটার বৃষ্টি, ঈদের আনন্দে ব্যাঘাত নেই
কোরবানির বর্জ্য দ্রুত অপসারণ কার্যক্রম পরিদর্শনে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
নগরজুড়ে কোরবানির পশু জবাই, পরিচ্ছন্নতায় প্রস্তুত ২০ হাজারের বেশি কর্মী
ঈদের দিন বন্ধ মেট্রোরেল, কাল থেকে ফের চলবে
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সস্ত্রীক সাক্ষাৎ
কাশ্মীর হামলায় ভারতকে সমর্থন চীন-ইরানের, পাকিস্তানের ওপর বাড়ছে কূটনৈতিক চাপ
দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে: ইশরাক হোসেন
লা লিগার সেরা রাফিনিয়া, অনূর্ধ্ব-২৩ বিভাগে ইয়ামাল
ডিসেম্বরে নির্বাচন হলে জাতির জন্য ভালো হবে: মির্জা ফখরুল
ঈদের দিনেও গাজায় ইসরায়েলি হামলা, ঝরল ৪২ প্রাণ