সোমবার, ১২ মে ২০২৫ | ২৯ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

আ. লীগ নিষিদ্ধ চেয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে বারবার পত্র দিয়েছে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক দল হিসেবে বিচারিক প্রক্রিয়ায় নিষিদ্ধ ঘোষণার দাবি জানিয়ে বিএনপি একাধিকবার প্রধান উপদেষ্টার কাছে লিখিতভাবে আবেদন করেছে।

রবিবার (১১ মে) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মির্জা ফখরুল বলেন, “১০ ফেব্রুয়ারি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের সময় দেওয়া পত্রে আমরা এই দাবি জানিয়েছিলাম। সর্বশেষ ১৬ এপ্রিল দেওয়া চিঠিতেও পতিত ফ্যাসিবাদী সরকার ও সংশ্লিষ্টদের দ্রুত বিচার করে দেশের রাজনীতি থেকে তাদের অপসারণের দাবি জানানো হয়।”

তিনি জানান, “বিএনপি বারবারই বলেছে, আইনানুগ প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা সম্ভব ও উচিত। আমরা প্রশাসনিক আদেশে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের বিরুদ্ধে। তাই বিগত সরকারের আমলে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তেরও আমরা বিরোধিতা করেছিলাম।”

ফখরুল বলেন, “আমরা আনন্দিত যে বিলম্বে হলেও অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আওয়ামী লীগ ও সংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলোর কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেই সঙ্গে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার দ্রুত করার ঘোষণাকেও আমরা স্বাগত জানাই।”

তিনি আরও বলেন, “যদি আমাদের আগের দাবিগুলো গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা হতো, তাহলে আজ চাপের মুখে সরকারকে বিব্রতকর সিদ্ধান্ত নিতে হতো না। আমরা আশা করি, ভবিষ্যৎ পদক্ষেপ নিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আরও বিচক্ষণতা ও সময়োচিত মনোভাব দেখাবে।”

সংবিধান সংস্কার ও গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার বিষয়ে ফখরুল বলেন, “জনগণ এখনো একটি সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপের অপেক্ষায় আছে। এই দাবি বারবার উপেক্ষিত হওয়ায় জনমনে ক্ষোভ সৃষ্টি হচ্ছে। আমরা সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, এই ক্ষোভকে অবহেলা না করে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হোক।”

 

Header Ad
Header Ad

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ ভারতই করেছে, পাকিস্তান করেনি’

পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর মিডিয়া উইং আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরিফ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী দাবি করেছে, সদ্য সমাপ্ত সীমান্ত সংঘাতে যুদ্ধবিরতির জন্য ভারতই প্রথম অনুরোধ করেছে—পাকিস্তান নয়। একইসঙ্গে সতর্কবার্তা দিয়ে জানিয়েছে, ভবিষ্যতে যদি পাকিস্তানের ভূখণ্ডে কোনো ধরনের হামলা চালানো হয়, তাহলে জবাব হবে চূড়ান্ত ও নির্মম।

সোমবার (১২ মে) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজ।

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর মিডিয়া উইং আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরিফ চৌধুরী রোববার স্পষ্টভাবে জানান, পাকিস্তানের সার্বভৌমত্ব বা ভৌগোলিক অখণ্ডতা লঙ্ঘিত হলে তার দেশ প্রতিক্রিয়ায় কোনও ছাড় দেবে না—জবাব হবে ব্যাপক, কঠোর এবং চূড়ান্ত।

পাকিস্তান বিমানবাহিনীর (পিএএফ) এয়ার ভাইস মার্শাল আওরঙ্গজেব আহমেদ এবং নৌবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব নেভাল স্টাফ (অপারেশনস) ভাইস অ্যাডমিরাল রাজা রব নেওয়াজকে সঙ্গে নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই বার্তা দেন।

যুদ্ধবিরতি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে জেনারেল আহমেদ শরিফ চৌধুরী স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, পাকিস্তান কখনোই যুদ্ধবিরতির জন্য অনুরোধ করেনি। তিনি বলেন, “আমি স্পষ্টভাবে রেকর্ডে রাখতে চাই যে— যুদ্ধবিরতির কোনো অনুরোধ পাকিস্তান থেকে করা হয়নি।”

তিনি ব্যাখ্যা করেন, “৬ ও ৭ মে রাতের ওই কাপুরুষোচিত ও নৃশংস হামলার পর ভারত যুদ্ধবিরতির অনুরোধ জানায়। কিন্তু পাকিস্তান তখন জানিয়ে দেয়, আমরা উপযুক্ত জবাব দেওয়ার পরই বিষয়টি নিয়ে আবার কথা বলব।”

তিনি আরও বলেন, “১০ মে পাকিস্তান পাল্টা জবাব এবং প্রতিশোধ নেওয়ার পর আন্তর্জাতিক মধ্যস্থতাকারীদের আহ্বানে আমরা ভারতের করা অনুরোধে সাড়া দিই”। এছাড়া তিনি জানান, ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ও সশস্ত্র বাহিনী যেসব বিবৃতি দিয়েছে, তাতে পরিষ্কারভাবে যুদ্ধ পরিস্থিতি প্রশমনের আহ্বান ছিল।

জেনারেল চৌধুরী জানান, ‘বুনইয়ান উল মারসুস’ অভিযানে পাকিস্তান এমন ২৬টি সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে, যেগুলোর মাধ্যমে পাকিস্তানের নাগরিকদের ওপর হামলা করা হয়েছিল এবং যেসব স্থাপনাকে পাকিস্তানে সন্ত্রাস ছড়ানোর জন্য দায়ী মনে করা হচ্ছে। এসব লক্ষ্যবস্তু ছিল ভারতের মূল ভূখণ্ড এবং ভারত অধিকৃত জম্মু ও কাশ্মির অঞ্চলে।

হামলার টার্গেটের মধ্যে ছিল ভারতীয় বিমানবাহিনী ও বিমানঘাঁটি, যেমন—সুরতগড়, সিরসা, আদমপুর, ভুজ, নালিয়া, বাথিন্দা, বারনালা, হরওয়ারা, আওন্তিপুরা, শ্রীনগর, জম্মু, মামুন, আম্বালা, উদমপুর ও পাঠানকোট। তিনি দাবি করেন, এসব ঘাঁটি বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে।

তিনি আরও জানান, ভারতের ব্রাহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের জন্য ব্যবহৃত স্থাপনাগুলোকেও ধ্বংস করা হয়েছে—যেগুলোর মাধ্যমে পাকিস্তানে নিরীহ মানুষ নিহত হয়েছিল। একইসঙ্গে আদমপুর ও ভুজে মোতায়েন থাকা ভারতীয় এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায়ও হামলা চালানো হয়।

পাকিস্তান সেনাবাহিনী লক্ষ্যবস্তু হিসেবে ভারতীয় সামরিক রসদ ও লজিস্টিক ঘাঁটিগুলোকেও বেছে নেয়—যেমন, উরির ফিল্ড সাপ্লাই ডিপো এবং পুঞ্চের রাডার স্টেশন—যেগুলোকে নিরীহ পাকিস্তানি নাগরিকদের বিরুদ্ধে অভিযানের সহায়ক বলে দাবি করা হয়।

পাকিস্তানের এই প্রধান সামরিক মুখপাত্র বলেন, এমন সামরিক সদরদপ্তরগুলোকেও ধ্বংস করা হয়েছে, যেগুলোতে পরিকল্পনা করা হয়েছিল নিরীহ মানুষের ওপর হামলার। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য দুটি ব্রিগেড হল ১০ম ও ৮০তম, যেগুলো কেজি টপ ও নওশেরা অঞ্চলে অবস্থিত।

তিনি বলেন, এমন অবকাঠামোগুলোও চিহ্নিত করে ধ্বংস করা হয়েছে, যেখানে পাকিস্তানে হামলার জন্য ‘প্রক্সি’ বা সন্ত্রাসী উপাদানদের প্রশিক্ষণ ও সহায়তা দেওয়া হতো।

মূলত নিয়ন্ত্রণ রেখার ওপারে যেসব ভারতীয় সামরিক ঘাঁটি, গোলাবারুদ ভাণ্ডার, কামান অবস্থান এবং পোস্ট থেকে আজাদ কাশ্মির অঞ্চলে বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্য করে গোলাবর্ষণ চালানো হয়েছিল—সেগুলোর ওপরও ধারাবাহিকভাবে আঘাত হানা হয়। এমনকি এসব ঘাঁটিগুলো শেষপর্যন্ত সাদা পতাকা উত্তোলন করে এবং সংঘাত বন্ধের অনুরোধ জানায় বলেও পাকিস্তান দাবি করে।

জেনারেল চৌধুরী বলেন, “ভারতের সেনাবাহিনীর বর্বর আগ্রাসন ও আমাদের নাগরিকদের হত্যার জবাব আমরা কঠোরভাবে দিয়েছি।”

তিনি আরও জানান, পাকিস্তানের সশস্ত্র বাহিনী ভারতে শক্তিশালী সাইবার আক্রমণ চালায়, যার ফলে ভারতের সেনাবাহিনী যেসব অবকাঠামোর ওপর নির্ভর করে সেগুলোর কার্যক্ষমতা সাময়িকভাবে ভেঙে পড়ে বা দুর্বল হয়ে যায়।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলে জেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১২ মে) সকালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক শরীফা হক।

সভায় জেলার সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, নিরাপত্তা ব্যবস্থা, অপরাধ দমন, মাদক নিয়ন্ত্রণ ও সাম্প্রতিক সামাজিক ইস্যু নিয়ে আলোচনা করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান, স্থানীয় সরকার টাঙ্গাইলের উপপরিচালক ও পৌর প্রশাসক শিহাব রায়হান, সেনাবাহিনীর কমান্ডিং অফিসার লেফটেন্যান্ট কর্নেল নাসের উদ্দিন খান পিএসসি, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আব্দুল্যাহ আল মামুন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুব হাসান, ডেপুটি সিভিল সার্জন ডাঃ মুহম্মদ আজিজুল হক, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট ফরহাদ ইকবাল, টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের সভাপতি এডভোকেট জাফর আহমেদসহ অন্যান্য প্রশাসনিক কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা।

সভায় অংশগ্রহণকারীরা এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে প্রশাসন ও জনসাধারণের মধ্যে সমন্বয়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশ দলের নতুন পেস বোলিং কোচ শন টেইট

শন টেইট। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের পেস বোলিং বিভাগে নতুন কোচ হিসেবে যুক্ত হলেন অস্ট্রেলিয়ার সাবেক গতিময় পেসার শন টেইট। সোমবার (১২ মে) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

এর আগে নিউজিল্যান্ডের সাবেক ক্রিকেটার আন্দ্রে অ্যাডামসের অধীনে কাজ করছিলেন পেসাররা। তবে দুই পক্ষের পারস্পরিক সমঝোতার ভিত্তিতে চুক্তি বাতিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিসিবি। অ্যাডামস মাত্র দুই মাস আগেই, ২০২৪ সালের মার্চে পেস বোলিং কোচ হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন।

এদিকে, নতুন কোচ শন টেইটের সঙ্গে ২০২৭ সালের নভেম্বর পর্যন্ত দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি করেছে বোর্ড। চলতি মাসেই তিনি দলের সঙ্গে ক্যাম্পে যোগ দেবেন। ৪২ বছর বয়সী টেইট এর আগে পাকিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও আফগানিস্তান জাতীয় দলে একই ভূমিকায় কাজ করেছেন।

শুধু আন্তর্জাতিক ক্রিকেটই নয়, ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগগুলোতেও কোচ হিসেবে অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ টেইট। বিপিএল, বিগ ব্যাশ ও পিএসএলে বোলিং কোচ হিসেবে কাজ করেছেন তিনি। সর্বশেষ বিপিএলে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের হেড কোচ হিসেবে দলের ফাইনাল পর্যন্ত যাত্রায় নেতৃত্ব দেন।

বাংলাদেশ ক্রিকেটের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে উচ্ছ্বসিত টেইট বলেন, “এটা দারুণ এক সময় বাংলাদেশ ক্রিকেটের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার জন্য। এখানে একটি নতুন অধ্যায় শুরু হচ্ছে, এবং আমি এই যাত্রার অংশ হতে মুখিয়ে আছি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবাই ফল চায়, আর আমার লক্ষ্য থাকবে পেসারদের দিয়ে সেই জয়ের পথ তৈরি করা।”

টেইট ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম দ্রুতগতির বোলার হিসেবে পরিচিত। তিনি অস্ট্রেলিয়ার হয়ে তিন ফরম্যাটে ৫৯টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন এবং ২০০৭ সালের বিশ্বকাপ জয়ী দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন।

উল্লেখ্য, টেইটের নিয়োগের আগে পাকিস্তানের সাবেক পেসার ওমর গুলের সঙ্গে আলোচনা চলছিল বিসিবির। গুল নিজেও জানিয়েছেন, বোর্ডের সঙ্গে তার প্রাথমিক কথা হয়েছিল, তবে শেষ পর্যন্ত সমঝোতা হয়নি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ ভারতই করেছে, পাকিস্তান করেনি’
টাঙ্গাইলে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ দলের নতুন পেস বোলিং কোচ শন টেইট
চুয়াডাঙ্গায় কমেছে তাপমাত্রা, স্বস্তিতে জনজীবন
বুর্জ খলিফায় বেনজীরে স্ত্রীর ফ্ল্যাট ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজের আদেশ
আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন জারি
ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার: আসিফ মাহমুদ
আ.লীগ নিষিদ্ধের উল্লাসে শাহবাগে নেতাদের নাম দিয়ে গরু-ছাগল জবাই
সীমান্ত উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে মোদির জরুরি বৈঠক, উপস্থিত শীর্ষ কর্মকর্তারা
পরীক্ষা শেষে বাড়ি ফেরা হলো না শিশুর, অটোরিকশার ধাক্কায় সড়কেই ঝড়ল প্রাণ
রিয়াল মাদ্রিদের হেড কোচের দায়িত্ব পেলেন জাবি আলোনসো
সুন্দরবনের ১০ কিলোমিটারের মধ্যে শিল্পপ্রতিষ্ঠান নিষিদ্ধ
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ প্রবাসী আয়ের রেকর্ড
ভারতের বিরুদ্ধে ৬-০ ব্যবধানে জয়লাভ করেছে পাকিস্তানি বিমানবাহিনী
২২ মে থেকে বাজারে আসছে নওগাঁর আম (ভিডিও)
শাহবাগে কয়েক দিন যাবৎ নাটক চলছে: মির্জা আব্বাস
ঈদে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ২১ মে
দেশে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ: প্রেস সচিব
দেশে প্রয়োজনের তুলনায় ২ লাখের বেশি নার্সের ঘাটতি
এবার বাঁধের গেট খুলে দিল ভারত, পাকিস্তানে জরুরি সতর্কতা