সোমবার, ১২ মে ২০২৫ | ২৯ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বিএনপির তিন দিনের কর্মসূচি

সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মুক্তি ও উন্নত চিকিৎসার দাবিতে তিন দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে দলটি। বুধবার (২৬ জুন) দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টন বিএনপি কার্যালয়ে যৌথ সভা শেষে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

মির্জা ফখরুল জানান, যৌথসভায় নেয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে আগামী ২৯ জুন (শনিবার) রাজধানীর নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে বিএনপি। ওইদিন বিকেল ৩টায় এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। পাশাপাশি আগামী ১ জুলাই (সোমবার) একই দাবিতে সারাদেশের সব মহানগরে সমাবেশ পালন করবে দলটি।

এছাড়াও খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে আগামী ৩ জুলাই (বুধবার) দেশের সব জেলা সদরে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ, যেকোনো সময় জীবনহানিও হতে পারে। এমন শঙ্কাও প্রকাশ করেছেন বিএনপি মহাসচিব।

মির্জা ফখরুল বলেন, এ সময় তিনি অভিযোগ করেন, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং গণতন্ত্রের প্রশ্নে কখনও আপস করেননি বিএনপি চেয়ারপারসন। কারাগারে খালেদা জিয়াকে নির্যাতন করে ও সঠিক চিকিৎসা না দিয়ে অসুস্থ করে দেয়া হয়। পরে আন্তর্জাতিক চাপে তাকে কারাগারের বাইরে পাঠাতে বাধ্য হয়েছে সরকার। খালেদা জিয়া যদি সামনে আসতে পারেন তাহলে এই সরকার টিকে থাকতে পারবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, খালেদা জিয়া ক্ষমতাসীনদের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার। খালেদা জিয়ার অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন ছিলো। সঠিক সময়ে চিকিৎসা দিতে না পারলে তিনি এই অবস্থায়ও আসতে পারতেন না। চিকিৎসকেরা বারবার বলেছেন তাকে উন্নত জায়গায় চিকিৎসা দেয়া উচিত। তবে তা দিচ্ছে না সরকার। সরকার পরিকল্পিতভাবে আদালতকে ব্যবহার করে সেখান থেক তাকে বঞ্চিত করছে।

এর আগে মঙ্গলবার (২৫ জুন) রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে করেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সেখানে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণার কথা জানান।

গতকাল বিএনপি মহাসচিব বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার অবদান, সংগ্রাম ও আত্মত্যাগ সাম্প্রতিক গণতান্ত্রিক বিশ্বে অতুলনীয়। খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে মিথ্যা মামলায় সাজা প্রদান করে রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে দেওয়ার লক্ষে এই হীন চক্রান্ত করছে অবৈধ সরকার। শুধু রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে তাঁকে বন্দি করে রাখা হয়েছে, যা সম্পূর্ণ বেআইনী এবং সংবিধানবিরোধী। এই মামলায় জামিন পাওয়া তাঁর সাংবিধানিক অধিকার।

খালেদা জিয়া দীর্ঘ দিন ধরে বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছেন জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, চিকিৎসকেরা তাঁর উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর সুপারিশ করেছেন। দলের পক্ষ থেকে তাঁকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে পাঠানোর দাবি জানানো হয়েছে। এমন কি পরিবারের পক্ষ থেকে দুই বার তাঁর বিদেশে চিকিৎসার অনুমতি চাওয়া হয়েছে। কিন্তু অবৈধ সরকার তাদের ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করতে তাঁকে হত্যার উদ্দেশে উন্নত চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত করেছে। অনতিবিলম্বে খালেদা জিয়াকে নিঃশর্ত মুক্তি দাবি জানাচ্ছি।

Header Ad
Header Ad

সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশ জারি

ছবি: সংগৃহীত

সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ সময়োপযোগী করার জন্য অধ্যাদেশ জারি করেছে সরকার। রোববার (১১ মে) রাতে এ অধ্যাদেশ জারি করে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

সংসদ কার্যকর না থাকায় আইন অধিকতর সংশোধন করে আশু ব্যবস্থা নিতে সংবিধানের ৯৩ (১) অনুচ্ছেদে দেওয়া ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশ জারি করেছেন। পরে তা গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে।

এতে বলা হয়, সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ এর ধারা ১৮ এর উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত ‘সত্ত্বাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা ও তফসিলে তালিকাভুক্ত করতে পারবে’ শব্দগুলোর পর ‘বা সত্ত্বার যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে পারবে’ শব্দগুলো সংযোজিত হবে।

আইনের ধারা ২০ এর সংশোধনে বলা হয়, ধারা ২০ এর- (ক) উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত ‘যদি কোনো ব্যক্তিকে ধারা ১৮ এর বিধান অনুসারে তালিকাভুক্ত করা হয় বা কোনো সত্ত্বাকে নিষিদ্ধ করা হয়’ শব্দগুলো ও সংখ্যার পরিবর্তে ‘যদি কোনো ব্যক্তি বা সত্ত্বার বিরুদ্ধে ধারা ১৮ এর উপ-ধারা (১) এ বর্ণিত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়’ শব্দগুলো, সংখ্যাগুলোও বন্ধনী প্রতিস্থাপিত হবে।

(খ) উপ-ধারা (১) এর- (অ) দফা (গ)-তে উল্লিখিত ‘নিষিদ্ধ’ শব্দের পরিবর্তে ‘উক্ত’ শব্দ প্রতিস্থাপিত হবে এবং (আ) দফা (ঙ) এর পরিবর্তে নিম্নরূপ দফা (ঙ) প্রতিস্থাপিত হবে, যথা:- ‘(ঙ) উক্ত সত্ত্বা কর্তৃক বা সেটির পক্ষে বা সমর্থনে যে কোনো প্রেস বিবৃতির প্রকাশনা বা মুদ্রণ কিংবা গণমাধ্যম, অনলাইন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বা অন্য যে কোনো মাধ্যমে যে কোনো ধরনের প্রচারণা, অথবা মিছিল, সভা-সমাবেশ বা সংবাদ সম্মেলন আয়োজন বা জনসম্মুখে বক্তৃতা দেওয়া নিষিদ্ধ করবে। ’

(গ) উপ-ধারা (২) এ উল্লিখিত ‘নিষিদ্ধ’ শব্দের পরিবর্তে ‘উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত’ শব্দগুলো, সংখ্যা ও বন্ধনী প্রতিস্থাপিত হবে; এবং (ঘ) উপ-ধারা (৩) এ উল্লিখিত ‘তালিকাভুক্ত ব্যক্তি বা নিষিদ্ধ সংঘটনের’ শব্দগুলোর পরিবর্তে ‘ধারা ১৮ এর উপ-ধারা (১) এর অধীন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এমন কোনো ব্যক্তি বা সত্ত্বার’ শব্দগুলো, সংখ্যাগুলো ও বন্ধনী প্রতিস্থাপিত হবে।

Header Ad
Header Ad

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৮ শিশুসহ ২৬ ফিলিস্তিনি নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় গৃহহীন ফিলিস্তিনিদের ওপর একের পর এক হামলায় অন্তত ২৬ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ৮ শিশুও রয়েছে।

চিকিৎসা সূত্রগুলো জানিয়েছে, ইসরায়েলি ড্রোন হামলা ও বিমান হামলার লক্ষ্যবস্তু ছিল মূলত বেসামরিক ও আশ্রয়প্রার্থী জনগণ। রোববার (১১ মে) রাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

বার্তাসংস্থাটি বলছে, মধ্য গাজার দেইর আল-বালাহ শহরে একদল সাধারণ মানুষের ওপর ড্রোন হামলায় দুজন নিহত এবং অনেকে আহত হন। একই শহরে আরও একজন ড্রোন হামলায় এবং অপর একজন আগের হামলায় আহত হয়ে মারা যান।

গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় খান ইউনিস শহরে আশ্রয়প্রার্থীদের একটি তাঁবু লক্ষ্য করে চালানো হামলায় একজন ফিলিস্তিনি এবং তার ছেলে নিহত হন। একই শহরের পশ্চিমাংশে আরেকটি তাঁবুতে ড্রোন হামলায় দুই শিশুসহ চারজন নিহত হন এবং অনেকে আহত হন।

খান ইউনিসের পশ্চিমে আল-মাওয়াসি এলাকায়, আসদা শহরের কাছে দুটি তাঁবুতে পৃথক হামলায় চারজন নিহত হন, যাদের মধ্যে দুই শিশু ছিল। একই এলাকায় আরেকটি তাঁবুতে হামলায় আরও এক শিশু মারা যায়। পাশাপাশি, একটি সাইকেলের ওপর ড্রোন হামলায় এক তরুণ নিহত হন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পূর্ব খান ইউনিসের আবাসান আল-কাবিরা শহরে ইসরায়েলি বাহিনী তীব্র গোলাবর্ষণ ও গুলিবর্ষণ চালিয়েছে। গাজা শহরে গোলাবর্ষণে একটি শিশুর মৃত্যু হয় এবং উত্তরের জাবালিয়ায় আরেকজন মারাত্মক আহত হন।

এদিকে খান ইউনিসে একটি গাড়িকে লক্ষ্য করে চালানো বিমান হামলায় ৪ জন নিহত হয়েছেন। গাজা শহরে আরেক হামলায় ৫ জন নিহত হন, যাদের মধ্যে একটি মেয়ে শিশুও রয়েছে।

এছাড়া গাজা শহরের আল-তুফাহ এলাকায় ইসরায়েলি সেনারা চলমান বিমান হামলা ও গোলাবর্ষণের মধ্যে একাধিক আবাসিক ভবন ধ্বংস করছে। একইসঙ্গে জাবালিয়ার ওল্ড গাজা স্ট্রিটের একটি মসজিদেও বিমান হামলা চালানো হয়, যেখানে দুজন আহত হয়েছেন।

২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে চলমান ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত গাজায় নিহত হয়েছেন ৫২ হাজার ৮০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি। নিহতদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।

Header Ad
Header Ad

এবার জাতীয় পার্টির নিবন্ধন বাতিলের দাবি

এক সংবাদ সম্মেলনে মো. রাশেদ খান লিখিত বক্তব্যে এ দাবি জানান।ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগের পর এবার জাতীয় পার্টিকে (জাপা) নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের নেতারা। গতকাল রবিবার দুপুরে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে দলের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান লিখিত বক্তব্যে এ দাবি জানান।

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে এ সংবাদ সম্মেলন করে গণঅধিকার পরিষদ। এতে সভাপতিত্ব করেন দলটির সভাপতি নুরুল হক নুর। এ সময় জাতীয় পার্টির নিবন্ধন বাতিলে আজ সোমবার নির্বাচন কমিশনে এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ দেওয়ার ঘোষণা দেন দলটির নেতারা।

লিখিত বক্তব্যে রাশেদ খান বলেন, ‘শনিবার, ১০ মে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও তার নেতাদের বিচার কার্যসম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, জুলাই আন্দোলনের নেতাকর্মীদের নিরাপত্তা এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বাদী ও সাক্ষীদের সুরক্ষার জন্য সন্ত্রাসবিরোধী আইনের অধীনে সাইবার স্পেসসহ আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। সরকারের এ সিদ্ধান্তকে আমরা সাধুবাদ জানাই। আন্দোলনকারী বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকেও শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। তবে চূড়ান্ত নিষিদ্ধ হওয়ার আগ পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে।’

দলের পক্ষে অবস্থান তুলে ধরে রাশেদ আরও বলেন, ‘গণঅধিকার পরিষদ মনে করে, শুধু সাংগঠনিক নিষেধাজ্ঞা নয়, আওয়ামী লীগের চূড়ান্ত নিবন্ধন বাতিল না হলে এই গণঅভ্যুত্থান অসম্পূর্ণ থেকে যাবে। আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নের পাশাপাশি নিবন্ধন বাতিল এবং চূড়ান্তভাবে দলটিকে নিষিদ্ধ করতে নির্বাচন কমিশন কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলেও আশা করেন তারা।’

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশ জারি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৮ শিশুসহ ২৬ ফিলিস্তিনি নিহত
এবার জাতীয় পার্টির নিবন্ধন বাতিলের দাবি
এল ক্লাসিকো জিতে শিরোপার আরও কাছে বার্সেলোনা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল আজ
যুদ্ধে ভারতের ৮৩ বিলিয়ন, পাকিস্তানের ৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি
আসছে ঘূর্ণিঝড় 'শক্তি' আঘাত হানতে পারে যেসব অঞ্চলে
কাউন্টার অ্যাটাক ‘বুনইয়ানুম মারসুস’-এর সাফল্য উদযাপন করছে পাকিস্তান
নওগাঁয় কালবৈশাখীর তাণ্ডবে যুবক নিহত
‘ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার’ দেশে বিভক্তির সুযোগ নেই: আমীর খসরু
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
বিএনপি নেতার বাড়ি থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
একদিনে চার জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে নতি স্বীকার: তোপের মুখে মোদী
সংগঠন নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশ অনুমোদন
শ্রীলঙ্কায় বাস খাদে পড়ে ২১ তীর্থযাত্রীর মৃত্যু
আলোচনার টেবিলে ভারত-পাকিস্তান, গুরুত্ব পাচ্ছে সিন্ধু চুক্তি ও কাশ্মির ইস্যু
বাংলাদেশে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশের সময় চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ১৪ জন আটক
আ. লীগ নিষিদ্ধ চেয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে বারবার পত্র দিয়েছে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
টাঙ্গাইলে গ্রেফতার আতঙ্কে ভাইয়ের জানাজায় অংশ নেননি আ.লীগের দুই নেতা