রবিবার, ৮ জুন ২০২৫ | ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

অন্তর্বর্তী সরকার আমাদের সংস্কারের ‘কলা’ দেখাচ্ছে: সালাহউদ্দিন আহমদ

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, সংস্কারের নামে কলা ঝুলানো হচ্ছে অভিযোগ করে ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন দিতে হবে, এটা জনগণের দাবি। ডিসেম্বরের পর নির্বাচন দেয়ার কোনো কারণ নাই। শনিবার (৩১ মে) রাজধানীতে কৃষকদলের আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এই বক্তব্য দেন।

সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আমরা বলেছি, সংস্কার নিয়ে যেগুলো আলোচনা হয়েছে সেগুলো কম্পাইল করে জাতির কাছে প্রকাশ করেন। আগামী ২ জুন আবার ডেকেছেন আমাদের প্রধান উপদেষ্টা। ভাবটা আমরা বুঝছি এরকম আনুষ্ঠানিকতা-আয়োজনের কোনো কমতি নেই। কিন্তু কাজের কাজের কোনো খবর নেই। আবার ডেকেছেন ২ তারিখে তৃতীয় পর্বের আলোচনার আবার শুভ উদ্বোধন হবে। কেনো? উদ্বোধন কয়বার করতে হয়। এই সংস্কার নিয়ে আর কতবার উদ্বোধন করবেন? প্রথম পর্যায়ে একবার উদ্বোধন করেছেন আলোচনার, দ্বিতীয় পর্যায়ের আবার উদ্বোধন করলেন, তৃতীয় পর্যায়ে গিয়ে আবার আপনারা এটা একত্রিত করলেন… এভাবে আপনারা আমাদেরকে সংস্কারের কলা দেখাচ্ছেন।

তিনি বলেন, সংস্কার নিয়ে আলোচনা তো চলছে, কিন্তু বাস্তব কাজের কোনো খবর নেই। বারবার একই আলোচনা পুনরায় উদ্বোধন করা হচ্ছে। এতে জনগণের ধৈর্য কমে যাচ্ছে। সংস্কারের নামে শুধু আনুষ্ঠানিকতা আর টালবাহানা হচ্ছে।

সালাহউদ্দিন আরও বলেন, সংস্কার অবশ্যই আমাদের প্রধান দাবি, তবে তার চেয়ে বেশি জরুরি ফ্যাসিস্ট ও মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার। যারা দেশের মানুষকে নির্যাতন করেছে, তাদের বিচার হবে—এটাই আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।

সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, একটি গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার জন্যই তো, ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য তো, বৈষম্যহীন একটি সমাজ প্রতিষ্ঠান জন্য তো, একটি শক্তিশালী সাংবিধানিক রাষ্ট্র পাওয়ার জন্যই তো, আমরা আমাদের সমস্ত গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পাওয়ার জন্যই তো, আমরা রক্ত দিয়েছি, সংগ্রাম করেছি, অবিরাম আমরা নির্যাতিত হয়েছি, কারাবাসে গিয়েছি, আয়না ঘরে গিয়েছি কীসের জন্য? এই অধিকার আদায়ের জন্যই তো। আর সেই অধিকার আদায়ের কথা বললেই যদি আপনারা নারাজ হন মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা সেটা খুব দুঃখনজনক। সংস্কারের কথা বলে আর কত বিলম্ব করবেন।

সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, নির্বাচন বিলম্বিত হওয়া একটিও কারণ নাই, আপনার সামনে যুক্তি নাই। কেনো আপনি ডিসেম্বরের বাইরে গিয়ে নির্বাচন দেবেন, সেটার পক্ষে একটিও যুক্ত নাই। কিন্তু শুধু বলেন, ডিসেম্বর থেকে জুন, ডিসেম্বর থেকে জুন যেন আছর করেছেন আপনারা যে, ‘ডিসেম্বর থেকে জুন’ এটা বলতে থাকতে হবে। ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দিতে হবে দেশের মানুষের দাবি। একটি কারণও নাই ডিসেম্বরের বাইরে নির্বাচন যাওয়ার। সাংবাদিক বন্ধুদের কাছে আমার অনুরোধ আপনারা জাতির সামনে উন্মুক্ত করবে যে, যদি ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্যে একটি যুক্তিও তাদের কাছে থাকে তার সেটা যেন তারা প্রকাশ করে।

তিনি বলেন, আমরা বলতে চাই, সংস্কার এবং নির্বাচন চলমান প্রক্রিয়া। যারাই রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসুক তারা প্রতিশ্রুত সেই সংস্কার এবং বিচার প্রক্রিয়া চালিয়ে নিয়ে যাবে। বিচার এটা বিভাগের স্বাধীন এখতিয়ার। এটা তারা তাদের মতো স্বাধীনভাবে বিচার পরিচালনা করবে। আমরা শুধু সহায়তা করব। আর সংস্কার এটা কখনও শেষ হয় না… এটা পৃথিবী যতদিন থাকবে, দেশ যত দিন থাকবে, মানব যতদিন থাকবে ততদিন তাদের চাহিদা অনুসারে, দেশের চাহিদা অনুসারে সংস্কার হতেই থাকবে, এটা চলমান প্রক্রিয়া। আর ওনার ভাষ্য, সংস্কার সমাপ্ত করেই নির্বাচন হতে হবে… কেনো?

রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটের মুক্তিযোদ্ধা হলে জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের উদ্যোগে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ‘বাংলাদেশে কৃষি বিপ্লবে জিয়াউর রহমানের অবদান’ শীর্ষক এই আলোচনা সভা হয়।

সালাহউদ্দিন বলেন, আমরা গণতন্ত্রের পক্ষে যারা কথা বলি, যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে সুদৃঢ় করবার জন্য সারাজীবন নির্যাতিত হয়েছি, নির্বাসিত হয়েছি, কারাবাসে থেকেছি এবং কোনো কোনো সময়ে আমরা আয়না ঘরে থেকেছি। নির্যাতনে-নির্বাসনে-কারাবাসে-আয়না ঘরে যার জীবন ১৬/১৭ বছরতাকে আজকে দেশদ্রোহী বনানো হচ্ছে, এটা হওয়া উচিত। এভাবে আমার নেতা তারেক রহমানের নেতৃত্বে ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনে যারা আমরা সংগ্রাম করেছি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণের জন্য, বৈষ্যমবিরোধী সাম্যভিত্তিক রাষ্ট্র নির্মাণের জন্য তারা সবাই আজকে দেশবিরোধী শক্তি হয়ে গেছি, এই হচ্ছে আমাদের বিরুদ্ধে তকমা।

তিনি বলেন, কারা করছে? যারা আমরা নির্বাচন চাই, যারা আমরা গণতান্ত্রিক উত্তরণে ঘটাতে চাই এবং গণতন্ত্রের কথা বলি… নির্বাচনের কথা বলি, গণমানুষের কথা বলি তারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে হয়ে গেছি কুচক্রী মহলের দৃষ্টিতে। কারণ তারা চায় না বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন হোক, তারা চায় না বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক শক্তির ভিত্তি, তারা চায় এদেশ সবসময় বিদেশ নির্ভর হোক। তারা আমাদেরকে দেশদ্রোহী এবং অন্যান্য দেশের এজেন্ট বানাতে তৎপর হয়ে উঠেছে। এমন পর্যায় গিয়েছে যে, আমাদের ছেলে-সন্তানদের বিরুদ্ধেও কুৎসা রটনা করছে। একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সৈমদ ইউসুফ আহমেদ সম্পর্কেও ‘কুচক্রী’ মহলের মিথ্যাচারের নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। কৃষকদলের নেতাকর্মীদের ‘অনলাইনে অ্যাক্টিভিটি’ বাড়িয়ে ‘কুচক্রীদের’ বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে বলেন সালাহউদ্দিন।

কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুলের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মাহদি আমিন, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল, কৃষকদলের আবুল বাশার আখন্দ, নাছির হায়দার, জামাল উদ্দিন খান মিলন, মামুনুর রশীদ খান, এসএম ফয়সাল, আসলাম মিয়াসহ কৃষক দলের কেন্দ্রীয় নেতারা বক্তব্য রাখেন।

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তান-তুরস্ক-চীনের অদৃশ্য জোটে চাপে ভারত

ছবি: সংগৃহীত

নয়াদিল্লি যখন অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক ও সামরিক পুনর্গঠনে মনোযোগ দিচ্ছে, তখন সমুদ্রপথে ভারতের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে এমন এক সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। বিশ্লেষকদের মতে, ২০৪০ সালের মধ্যেই ভারতকে মোকাবিলা করতে হতে পারে চীন, তুরস্ক ও পাকিস্তানঘনিষ্ঠ এক ‘কার্যত নৌ জোট’-এর।

তিনটি দেশ যদিও কোনো আনুষ্ঠানিক সামরিক চুক্তিতে আবদ্ধ নয়, তবে সামরিক, প্রযুক্তি ও গোয়েন্দা সহযোগিতায় তারা একে অপরের পাশে দৃঢ়ভাবে অবস্থান করছে। সাম্প্রতিক ‘অপারেশন সিদুঁর’ মহড়ার সময় এই বাস্তবতা স্পষ্ট হয়ে ওঠে, যেখানে ভারতের সন্দেহ, পাকিস্তানের সঙ্গে নেপথ্যে তুরস্ক ও চীনও সক্রিয় ছিল।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভবিষ্যতের যেকোনো যুদ্ধেই ভারতকে একা লড়তে হতে পারে, আর প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়াতে পারে বহুজাতিক সমন্বিত বাহিনী। ফলে শুধু সামরিক ভারসাম্য নয়, কূটনৈতিক কৌশলেও চাপে পড়তে পারে নয়াদিল্লি।

চীনের নৌবাহিনী ২০৪০ সালের মধ্যে ছয়টি বিমানবাহী রণতরী, শতাধিক ডুবোজাহাজ ও শতাধিক যুদ্ধজাহাজ নিয়ে সমুদ্রজয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে। পাকিস্তানের গোয়াদার বন্দর কার্যত একটি সামরিক ঘাঁটিতে রূপান্তরিত হয়েছে। তুরস্কও আধুনিক ডুবোজাহাজ, সশস্ত্র ড্রোন ও যুদ্ধজাহাজ নির্মাণে জোর দিচ্ছে এবং এসব প্রযুক্তি পাকিস্তানের সঙ্গে ভাগ করে নিচ্ছে।

এই প্রেক্ষাপটে ভারতও নিজেদের শক্তি বৃদ্ধিতে উদ্যোগী হয়েছে। ২০৪০ সালের মধ্যে তিনটি কেরিয়ার ব্যাটল গ্রুপ, ২০০টি যুদ্ধজাহাজ ও আধুনিক ডুবোজাহাজ ফ্লিট গঠনের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে নয়াদিল্লি। তবে একে বাস্তবে রূপ দিতে হলে আরও দ্রুত ও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে—মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।

নয়াদিল্লির আশঙ্কা, যথাযথ প্রস্তুতি না থাকলে পাকিস্তান-তুরস্ক-চীনের সম্ভাব্য জোট সমুদ্রের নিচে ভারতের কৌশলগত অবস্থান ডুবিয়ে দিতে পারে।

Header Ad
Header Ad

রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে এখনই কোনো সিদ্ধান্ত নয়: ট্রাম্প

ছবি: সংগৃহীত

রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়ে এখনই কোনো সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন না মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুক্রবার (৬ জুন) সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, মস্কোর আচরণই নির্ধারণ করবে যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী অবস্থান।

ট্রাম্প জানান, রাশিয়া যদি রক্তপাত বন্ধে উদ্যোগ না নেয় এবং যুদ্ধবিরতির পথে না আসে, তবে পরিস্থিতি ভিন্নভাবে বিবেচনা করবেন তিনি।

এর আগে, রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত একটি বিল মার্কিন সিনেটে পাস হলেও, তা কার্যকরের জন্য প্রয়োজন প্রেসিডেন্টের অনুমোদন।

বিশ্লেষকদের মতে, চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ, ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকট এবং বৈশ্বিক ভূ-রাজনৈতিক টানাপোড়েনের মধ্যে রাশিয়ার সঙ্গে খোলামেলা দ্বন্দ্বে জড়াতে চাইছেন না ট্রাম্প। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক প্রভাব হ্রাস পেতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে।

 

Header Ad
Header Ad

রাজধানীতে কোরবানির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকায়

ছবি: সংগৃহীত

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানির পশু জবাইয়ের মধ্য দিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে রাজধানীজুড়ে। তবে এরই মাঝে আলোচনায় এসেছে কোরবানির মাংসের বাজারদর—যেখানে ৯৫০ থেকে ১১০০ টাকা খরচে প্রস্তুত হওয়া মাংসই বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৬০০-৬৫০ টাকায়!

ঈদের নামাজ শেষে সকাল থেকেই রাজধানীর অলিগলি, গ্যারেজ ও খোলা জায়গায় পশু কোরবানি দেন নগরবাসী। দুপুরের দিকে হঠাৎ বৃষ্টিতে কোরবানির কাজে কিছুটা বিঘ্ন ঘটে। তবে বিকেল হতেই দৃশ্যপট পাল্টায়। মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ, গুলশান-বাড্ডা লিংক রোড, উত্তর বাড্ডা, রামপুরা, খিলগাঁও, সূত্রাপুর, ও জুরাইন রেলগেটসহ বেশ কিছু এলাকায় গড়ে ওঠে অস্থায়ী মাংসের বাজার।

মুলত গরিব, অসহায় ও ভিক্ষুকরা বিভিন্ন বাসা থেকে যে মাংস সংগ্রহ করেন, সেটাই বিক্রি করছেন এসব স্থানে। এ সুযোগে মৌসুমি কিছু ব্যবসায়ীও যুক্ত হয়েছেন। রামপুরা বাজারের এক ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ী জানান, ‘‘আসল মাংস কিনতে গেলে কেজিতে ৭৫০ টাকা লাগে। এখন কম দামে সংগ্রহ করে কাবাব বা হালিম তৈরিতে কাজে লাগাবো।’’

বিকেল চারটার দিকে রামপুরা বাজারের সামনে দেখা যায়, অনেকে পলিথিন ব্যাগে ৮-১০ কেজি করে মাংস এনে বিক্রি করছেন। এক বিক্রেতা বলেন, “রান্না করে খাওয়ার মতো সামর্থ্য নেই। তাই কিছুটা বিক্রি করে সংসার চালাই।”

তবে এখানেই উঠছে প্রশ্ন—এসব মাংস কতটা নিরাপদ? বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগ্রহ করা, সংরক্ষণহীন পরিবেশে রাখা এবং ভ্যাপসা গরমে বিক্রি হওয়া এই মাংসের গুণগত মান নিয়ে রয়েছে যথেষ্ট উদ্বেগ।

বিশেষ করে যখন এসব মাংস পরবর্তীতে রাস্তায় বিক্রি হওয়া হালিম, কাবাব বা অন্যান্য খাদ্যপণ্যে ব্যবহৃত হয়, তখন জনস্বাস্থ্যের ঝুঁকির আশঙ্কা আরও বাড়ে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাকিস্তান-তুরস্ক-চীনের অদৃশ্য জোটে চাপে ভারত
রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে এখনই কোনো সিদ্ধান্ত নয়: ট্রাম্প
রাজধানীতে কোরবানির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকায়
ইউক্রেনে রাশিয়ার ভয়াবহ ড্রোন ও মিসাইল হামলা
আরাফাতের ময়দানে হজের সময় সন্তানের জন্ম দিলেন টোগোর নারী
দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ২৬ জন, মোট মৃত্যু ২৩
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭ জন
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিনের বৃষ্টির পূর্বাভাস, সতর্ক থাকতে বলছে আবহাওয়া অফিস
ঈদের দিন গাজায় ৪ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পাকিস্তানের নেতৃত্ব খুবই শক্তিশালী : ট্রাম্প
ঢাকায় দেড় ঘণ্টায় ২১ মিলিমিটার বৃষ্টি, ঈদের আনন্দে ব্যাঘাত নেই
কোরবানির বর্জ্য দ্রুত অপসারণ কার্যক্রম পরিদর্শনে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
নগরজুড়ে কোরবানির পশু জবাই, পরিচ্ছন্নতায় প্রস্তুত ২০ হাজারের বেশি কর্মী
ঈদের দিন বন্ধ মেট্রোরেল, কাল থেকে ফের চলবে
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সস্ত্রীক সাক্ষাৎ
কাশ্মীর হামলায় ভারতকে সমর্থন চীন-ইরানের, পাকিস্তানের ওপর বাড়ছে কূটনৈতিক চাপ
দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে: ইশরাক হোসেন
লা লিগার সেরা রাফিনিয়া, অনূর্ধ্ব-২৩ বিভাগে ইয়ামাল
ডিসেম্বরে নির্বাচন হলে জাতির জন্য ভালো হবে: মির্জা ফখরুল
ঈদের দিনেও গাজায় ইসরায়েলি হামলা, ঝরল ৪২ প্রাণ