শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫ | ১৩ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

বিশ্ব ইজতেমা নিয়ে প্রচলিত কিছু ভুল ধারণা

ছবি সংগৃহিত

টঙ্গীর তুরাগ তীরে অনুষ্ঠিত বিশ্ব ইজতেমাকে বলা হয় দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম গণজমায়েত। প্রতি বছর ইজতেমাকে ঘিরে ধর্মীয় আবহ তৈরি হয় তুরাগের আশপাশের এলাকায়। ইসলাম প্রিয় মানুষদের এই আগমনকে ঘিরে কিছু কিছু মানুষের মাঝে ছড়িয়ে আছে ভুল ধারণা। যেসব ধারণার সঙ্গে তাবলিগ সংশ্লিষ্টদের কোনো সম্পর্ক নেই। তাদের কেউ এমন ধারণা পোষণ করেন না।

এখানে বিশ্ব ইজতেমা নিয়ে প্রচলিত কিছু ভুল ধারণা এবং বিষয়ে আলেম ও তাবলিগ সংশ্লিষ্টদের মতামত তুলে ধরা হলো-

গরিবের হজ

অনেকের ধারণা বিশ্ব ইজতেমা গরিবের হজ। কেউ কেউ আবার মনে করেন, তিন বার বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নেওয়া একটি হজের সমান। এমন ধারণা পুরোপুরি অমুলক, এর কোনো ভিত্তি নেই। এমন ভাবাও ঠিক নয়। কারণ, হজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ ফরজ বিধান। হজ ফরজ করা হয়েছিল নবীজির জীবদ্দশায়।

হজ ফরজের বিষয়ে আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে বলেছেন,

وَلِلَّهِ عَلَى النَّاسِ حِجُّ الْبَيْتِ مَنِ اسْتَطَاعَ إِلَيْهِ سَبِيلًا

এবং সামর্থ্যবান মানুষের উপর আল্লাহর জন্য বায়তুল্লাহর হজ করা ফরজ। (সূরা আল ইমরান, (৩), আয়াত, ৯৭) । এই আয়াতে কারিমা নবম হিজরীর শেষ দিকে নাজিল হয়েছে।

বিপরীতে তাবলিগ জামাতের প্রচলন হয়েছিল গত শতাব্দিতে। আর টঙ্গীর তুরাগ তীরে বিশ্ব ইজতেমা শুরু হয় ১৯৬৬ সালে, যা ইসলামের ফরজ, সুন্নত কিংবা মুস্তাহার কোনো বিধান নয়।
বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নিয়ে তাবলিগের সাথীরা ঈমান আমল সম্পর্কিত বয়ান শোনেন এবং কীভাবে তাবলিগের কাজ করবেন এ সম্পর্কিত ধারণা নিয়ে থাকেন।

বিশ্ব ইজতেমা নিয়ে প্রচলিত এইসব ধারণা কীভাবে ছড়িয়েছে তার কোনো যোগসূত্র পাওয়া যায় না। তাবলিগ বা ইজতেমা সংশ্লিষ্টদের কেউ এমন ধারণা পোষণ করেন না। তারা বরাবরই এসব ধারণা থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানিয়ে থাকেন বলে মন্তব্য করেছেন আলেম লেখক, রাজধানীর জামিয়া ইউসুফ বানুরীর মুহতামিম ও মাহমুদ নগর জামে মসজিদের খতিব মুফতি আতাউল করিম মাকসুদ।

‘হজের সঙ্গে অন্য আমলের তুলনা নয়’

তিনি বলেন, হজ ইসলামের পঞ্চ ভিত্তির অন্যতম একটি, এর সঙ্গে অন্য কোনো আমল বা ইবাদতের তুলনা নেই।

মুসলিম শরিফের ১৩৫ নম্বর হাদিসের উদ্ধুতি দিয়ে তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, ইয়া রাসূল্লাল্লাহ! কোন আমলটি সব থেকে উত্তম। তিনি বলেছিলেন, আল্লাহর ওপর ঈমান। এরপর কোন আমল জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ। এরপর কোন আমল উত্তম জানতে চাইলে তিনি বলেন, হজ্জে মাবরুর।

হজের নির্দিষ্ট সঙ্গা এবং পরিভাষা আছে, এর কোনো কিছুর উপস্থিতি নেই এখানে। তাই ইজতেমাকে হজের সঙ্গে মেলানো ইসলামি আকিদার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। তবে ইজতেমা সংশ্লিষ্ট কেউ এমন ধারণা রাখেন না।

‘মানুষকে ইসলামের সঙ্গে সহজে সম্পৃক্ত করার আধুনিক রূপ’

তিনি বলেছেন, তাবলিগ একটি আরবি শব্দ। ইসলামের শুরুর যুগ থেকে রাসূলে কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, সাহাবায়ে কেরাম, তাবেয়ি, তাবে-তাবেয়িগণ তাবলিগের কাজ করেছেন।

সাধারণ মানুষকে দ্বীন এবং ইসলামের সঙ্গে সহজে সম্পৃক্ত করার একটি সহজ ও আধুনিক রূপ বের করেছেন হজরতজি ইলিয়াস রহিমাহুল্লাহ। তার ইন্তেকালের পর যে হজরতজিগণ এর দায়িত্ব পালন করেছেন তারা বা বর্তমান শূরার মুরব্বি আলেমদের কেউ কখনো তাবলিগের বিশ্ব ইজতেমাকে গরিবের হজ বলেননি এবং তারা এমন কোনো ধারণা পোষণ করেন না।

বিশ্ব ইজতেমার জুমা

বিশ্ব ইজতেমার সময় তুরাগ তীরে দেশের বৃহত্তম জুমার নামাজ আদায় হয়। কয়েক লাখ মুসল্লি অংশ নিয়ে থাকেন এখানে। দেশ-বিদেশের বরেণ্য আলেম, বুজুর্গ ব্যক্তিরা ‍জুমায় অংশ নেন।এ কারণে অনেকে এ জুমাকে বিশেষ ফজিলতপূর্ণ মনে করেন এবং এতে অংশ নিলে আল্লাহ তায়ালা সবার গুনাহ মাফ করে দেন- এমন ধারণা করে থাকেন কেউ কেউ।

মাওলানা আতাউল করিম মাকসুদ বলেন, ইজতেমার সময়ের জুমার নামাজকে বিশেষ ফজিলতপূর্ণ বা আখেরি মোনাজাতকে বিশেষ মোনাজাতের অংশ মনে করেন না তাবলিগের কোনো মুরব্বি। তারমতে, এখানে যেহেতু বৃহত্তম জুমা অনুষ্ঠিত হয় এবং বড় দোয়ার আয়োজন হয়ে থাকে, তাই আল্লাহর প্রিয় কোনো বান্দার উসিলায় দোয়া এবং নামাজ কবুলের সম্ভবনা রয়েছে।

আখেরি মোনাজাত

তাবলিগে বিশ্ব ইজতেমার সমাপ্তি ঘটে আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে। তাবলিগের সাথী ছাড়াও দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে সাধারণ মুসলমানেরা এতে অংশ নেন। আখেরি মোনাজাতের আগের রাত থেকেই ইজতেমার আশপাশের এলাকায় ভরে যায় মানুষজনের আগমনে। তিল ঠাই থাকে না। কারো কারো ধারণা, এখানে এসে দোয়া করলে আল্লাহ তায়ালা অবশ্যই সেই দোয়া কবুল করেন, ফিরিয়ে দেন না।

Header Ad
Header Ad

ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টানা হেঁচড়া-মারধরের ঘটনায় আসামি নাসিম গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় এক ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টানা হেচড়া ও মারধরের মামলার প্রধান আসামি নাসিম ভূঁইয়াকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। শুক্রবার (২৭ জুন) সকাল ৭টার দিকে ঢাকার আশুলিয়ার নিশ্চিন্তপুর এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

বিষয়টি দুপুরে নিশ্চিত করেছেন মানিকগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমতিয়াজ মাহবুব। গ্রেপ্তার হওয়া নাসিম ভূঁইয়া ঘিওরের বাসস্ট্যান্ড এলাকার মোশারফ হোসেন ভূঁইয়া ওরফে বাচ্চু ভূঁইয়ার ছেলে।

এর আগে গত সোমবার (২৩ জুন) রাত ৯টার দিকে ঘিওরের বাসস্ট্যান্ডে অবস্থিত ‘মানিক কম্পিউটার’ দোকানে ঢুকে মালিক আলী আজম মানিকের দাড়ি ধরে টানা হেঁচড়া করেন নাসিম। এরপর অকথ্য ভাষায় গালাগাল ও মারধর করেন তিনি। ঘটনার সময় দোকানে থাকা অন্যান্য লোকজন হতভম্ব হয়ে যায়।

ভুক্তভোগী মানিক পরে ঘিওর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় উল্লেখ করা হয়, নাসিম প্রায়ই দোকানে কাজ করাতে এসে ঠিকমতো টাকা দিতেন না। বরং পাওনা টাকা চাইলে হুমকি দিতেন এবং দোকান বন্ধ করে দেওয়ার ভয় দেখাতেন।

ঘিওর থানা পুলিশ জানায়, ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্ত নাসিম পলাতক ছিলেন। তার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের পর ডিবি পুলিশ তাকে খুঁজে বের করতে মাঠে নামে। অবশেষে আজ সকালে ঢাকার আশুলিয়া থেকে তাকে আটক করা হয়।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমতিয়াজ মাহবুব বলেন, “ঘিওরের ওই ঘটনায় থানায় মামলা হওয়ার পর আমরা বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখি। এরপর অভিযান চালিয়ে আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।”

এদিকে স্থানীয়ভাবে ঘটনাটি নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দাড়ি ধরে টানাহেঁচড়ার বিষয়টি নিয়ে অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। স্থানীয়রা দোষীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

অভিমান ভুলে বুকে জড়িয়ে নিলেন রিয়া মনি, হিরো আলমকে নিয়ে ছুটলেন ঢাকায়

হিরো আলম ও রিয়া মনি। ছবি: সংগৃহীত

আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলম আবারও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। রিয়া মনির সঙ্গে সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার কষ্ট সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি—এমনই এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে বগুড়ার ধুনট থেকে।

ঘটনাটি ঘটে শুক্রবার (২৭ জুন) দুপুরে, ধুনট উপজেলার ভান্ডারবাড়ি গ্রামে নাট্যকার ও ঘনিষ্ঠ বন্ধু জাহিদ হাসান সাগরের বাড়িতে। সেখানে বেড়াতে গিয়ে হঠাৎই অচেতন হয়ে পড়েন হিরো আলম। পাশে পাওয়া যায় ঘুমের ওষুধ। দ্রুত তাকে ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান তার বন্ধু সাগর।

সাগরের ভাষ্য অনুযায়ী, “রাতে আমরা অনেকক্ষণ রিয়া মনিকে নিয়ে কথা বলেছি। তার মধ্যে প্রচণ্ড মানসিক হতাশা লক্ষ্য করেছি। সকালে ঘুম থেকে না ওঠায় খোঁজ নিতে গিয়ে দেখি, বালিশের পাশে ঘুমের ওষুধ পড়ে আছে।”

স্থানীয় চিকিৎসা শেষে হিরো আলমকে স্থানান্তর করা হয় বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, বর্তমানে তিনি শঙ্কামুক্ত।

ঘটনার খবর পেয়ে রিয়া মনি ও আরেক সহযোগী মিথিলা ঢাকা থেকে ছুটে আসেন বগুড়ায়। এরপর বিকেলে উন্নত চিকিৎসার জন্য হিরো আলমকে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়—রিয়া মনির সঙ্গেই। গাড়িতে রিয়া মনির কোলেই দেখা যায় হিরো আলমকে।

ঘটনা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে রিয়া মনি নীরব থাকলেও, নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে একটি ছবি পোস্ট করেন। ছবিতে দেখা যায়, হিরো আলমকে বুকে জড়িয়ে ধরে রয়েছেন তিনি। ক্যাপশনে লেখেন, "সম্পর্ক গড়ে তুলতে যেমন সময় লাগে, সম্পর্ক ভেঙে দিতেও তেমন সময় লাগে। সম্পর্ক গড়ে ওঠে দুজনের মতে, আর ভেঙে যায় তৃতীয় পক্ষের কারণে।"

এই পোস্টের পর থেকে গুঞ্জন আরও ঘনীভূত হয়—কে সেই তৃতীয় পক্ষ? তবে নিশ্চিত করে কেউ কিছু বলছেন না।

Header Ad
Header Ad

এক মিনিট আগেও অফিস ছাড়তে পারবেন না সরকারি চাকরিজীবীরা

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য কঠোর উপস্থিতি বিধি জারি করেছে সরকার। এখন থেকে অফিস সময় শেষ হওয়ার আগে, অর্থাৎ বিকেল ৫টার পূর্বে কেউই দপ্তর ত্যাগ করতে পারবেন না।

কোনো ধরনের ব্যক্তিগত কিংবা দাপ্তরিক প্রয়োজন হলেও অফিস ত্যাগের জন্য নিতে হবে সংশ্লিষ্ট অনুবিভাগ প্রধানের অনুমতি। সেইসঙ্গে করতে হবে অফিস ত্যাগের রেজিস্টারে যথাযথ এন্ট্রি।

এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সরকারি কর্মচারী (নিয়মিত উপস্থিতি) বিধিমালা, ২০১৯-এ। ২০১৯ সালে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন আইন ও বিচার বিভাগে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য এই বিধিমালা প্রথম চালু করা হয়। এরপর ধাপে ধাপে তা অন্যান্য দপ্তরেও কার্যকর করা হচ্ছে।

বিধিমালায় স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে— কোনো সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী অনুমতি ছাড়া কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকতে পারবেন না, অফিস ত্যাগ করতে পারবেন না এবং দেরিতে অফিসে আসাও শৃঙ্খলাভঙ্গের শামিল। নির্ধারিত কর্মদিবসে সকাল ৯টার মধ্যে অফিসে উপস্থিত থাকা বাধ্যতামূলক।

এছাড়া, কেউ যদি যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়াই নিয়ম ভঙ্গ করেন, তবে তার বিরুদ্ধে নেওয়া হবে প্রশাসনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা। এ ক্ষেত্রে প্রয়োগ হবে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮।

জানা গেছে, অফিসে নিয়মিত দেরি করলে বা সময়ের আগে বের হয়ে যাওয়ার প্রমাণ মিললে সেই কর্মকর্তা বা কর্মচারীর বেতন কেটে নেওয়া হতে পারে অথবা তার বরাদ্দ ছুটি থেকে কেটে নেওয়া হবে। কেউ যদি একাধিকবার নিয়ম ভঙ্গ করেন, তাহলে সাত দিনের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ কেটে নেওয়ার বিধানও রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টানা হেঁচড়া-মারধরের ঘটনায় আসামি নাসিম গ্রেপ্তার
অভিমান ভুলে বুকে জড়িয়ে নিলেন রিয়া মনি, হিরো আলমকে নিয়ে ছুটলেন ঢাকায়
এক মিনিট আগেও অফিস ছাড়তে পারবেন না সরকারি চাকরিজীবীরা
প্রেমিককে ভিডিও কলে রেখে জীবন দিলেন কলেজছাত্রী
সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
মিরপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়ক বিভাজকে উঠে গেল বাস, নিহত ১
খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল: স্বীকার করলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
জঙ্গি সম্পৃক্ততার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
বন্ধুর বাড়িতে ঘুমের ওষুধ খেয়ে হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
বাংলাদেশের সঙ্গে সব বিষয়ে আলোচনায় ভারত প্রস্তুত: রণধীর জয়সওয়ালম  
সুন্দর বিশ্ব তৈরি করতে চায় বাংলাদেশ: ড. ইউনূস
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ঢাকায় ফিরল বিমানের ফ্লাইট
সেই পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
দেশজুড়ে রথযাত্রা উৎসব শুরু আজ
ইরানকে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ বিলিয়ন ডলারের গোপন প্রস্তাব
প্রত্যেক জেলায় হাসপাতালের মত সিনেমা হলও দরকার: জাহিদ হাসান
দেশে ফিরতে ইরান থেকে পাকিস্তান পৌঁছেছেন ২৮ বাংলাদেশি
যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার
বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে