বুধবার, ১৫ মে ২০২৪ | ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

মেঘমুক্ত ঝলমলে রোদ, স্বস্থি ফিরেছে জনমনে

খাগড়াছড়িতে জনমনে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং আতঙ্ক ছিলো গত দুই দিন। বিদ্যুৎ বিহীন পাহাড়ি এলাকায়, ছোট ছোট ঘর। বৃষ্টি আর বাতাসে জান-মালের ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কায় নির্ঘুম রাত কাটিয়েছেন পার্বত্য খাগড়াছড়ি এলাকার অধিকাংশ মানুষ। সোমবার সকাল থেকে জেলা জুড়ে বিদ্যুৎ ছিলো না। টানা দুই দিন বিদ্যুৎ না থাকায় অধিকাংশ মানুষ যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিলো। আকাশ ছিলো বৃষ্টি আর বাতাসে ভারি। গত ২ দিন টানা বৃষ্টি ও ঝড়ো হাওয়ায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিলো।

জেলা প্রশাসনের নির্দেশে ,জেলার নয়টি উপজেলা প্রশাসনের নির্বাহী অফিসারগন পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির জরুরি সভা করেছে। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা থেকে অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্রে সরে আসার বিষয়ে মাইকিংসহ প্রচার প্রচারনা করে জনসচেতনতা তৈরি করেছে। এছাড়াও প্রতিটি উপজেলায় একটি কন্ট্রোল রুম খোলা রাখা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং জেলার বিভিন্ন স্থানে গাছপালা ভেঙ্গে বিদ্যুতের খুটির উপরে পরেছে।এছাড়া তেমন বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।

আজ মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) ভোর থেকে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের উদ্বেগ-আতঙ্ক কাঁটিয়ে স্বস্তি ফিরেছে জনমনে। ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের কারণে সকাল থেকে আবহাওয়া পরিস্থিতি অনেকটাই স্বাভাবিক হয়েছে ,তবে আকাশে মেঘ আর গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি থাকলেও দুপুর বেলায় খাগড়াছড়ির আকাশে মেঘমুক্ত ঝলমলে রোদের দেখা মিলেছে ।পাশাপাশি বিকাল বেলায় দেখা মিলেছে বিদ্যুতের।

এ ব্যাপারে খাগড়াছড়ি আবহাওয়া অধিদপ্তরের কর্মকর্তা মো: মনিরুজ্জামান জানান, খাগড়াছড়িতে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাব কেটে গেছে। জেলাজুড়ে তেমন কোন ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। স্থানীয়রা বলেন, গত দুই দিন ঝড়-বৃষ্টির কারনে আতংকে ছিলেন। ভোর থেকে পরিস্থিতি উন্নতি হতে শুরু করে। এখন আকাশে রোদ উঠেছে। এলাকায় বিদ্যুৎ সচল হয়েছে। স্বস্তি ফিরেছে।
এএজেড

Header Ad

ইন্দোনেশিয়ায় ভারী বৃষ্টিপাত ও বন্যায় নিহত ৫৮, চলছে উদ্ধার অভিযান

ছবি: সংগৃহীত

ইন্দোনেশিয়ায় সপ্তাহব্যাপী চলা ভারী বৃষ্টি ও বন্যায় এ পর্যন্ত কমপক্ষে ৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশটির পশ্চিমাঞ্চলে একটি আগ্নেয়গিরির শীতল লাভা এবং আকস্মিক বন্যার কারণে এখনো অনেক মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন। উদ্ধার অভিযান এখনও চলমান। বন্যার কারণে রাস্তা-ঘাট, বাড়ি-ঘর, মসজিদ প্লাবিত হয়েছে। খবর খালিজ টাইমসের।

ইন্দোনেশিয়ার সবচেয়ে বেশি সক্রিয় আগ্নেয়গিরির এই জেলায় গত শনিবারের (১১ মে) বেশ কয়েক ঘণ্টার মৌসুমি বৃষ্টিপাতের কারণে সৃষ্টি হয় কাদা ও পাথরের প্রবাহ। এতে ভেসে যায় অনেক বাড়িঘর, ধ্বংস হয়ে যায় রাস্তা ও মসজিদ।

বুধবার (১৫ মে) দেশটির জাতীয় দুর্যোগ বিষয়ক সংস্থার প্রধান সুহারায়ান্তো বলেন, ‘সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৫৮ জনে।’ তিনি জানান, এখনও নিখোঁজ রয়েছে ৩৫ জন। এর আগে গত মঙ্গলবার স্থানীয় উদ্ধারকর্মীরা জানিয়েছিলেন নিখোঁজ লোকের সংখ্যা ২২ জন। এ ছাড়া বিভিন্ন ঘটনায় আহত হয়েছে আরও ৩৩ জন।

উদ্ধারকর্মীরা জানিয়েছেন, অনেক মৃতদেহ পাওয়া গেছে পাশের নদীতে। আগ্নেয়গিরি থেকে ভেসে আসা লাভা ও কাদা বৃষ্টির পানির সঙ্গে মিশে প্রচণ্ড গতিতে আশপাশের এলাকাগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে আর এতে ভেসে যায় বিস্তীর্ণ এলাকা। এ সময় আগ্নেয়গিরির গা বেয়ে শীতল লাভার সঙ্গে বের হয়ে আসে ছাই, বালি আর নুড়ি পাথর।

জাতীয় দুর্যোগ সংস্থার প্রধান সুহারায়ান্তো জানিয়েছেন, বন্যার কারণে যে জঞ্জাল পুরো এলাকজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে, তা পরিষ্কার করতে ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে ছয়টি জেলার পরিবহণ চলাচল এখনও বন্ধ রয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলো থেকে তিন হাজার ৩০০ মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

উদ্ধার কাজে কর্তৃপক্ষ আজ বুধবার আবহাওয়া পরিবর্তন প্রযুক্তি ব্যবহার করছে, যা সাধারণত কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। বর্ষাকালে ইন্দোনেশিয়ায় বন্যায় কারণে অনেক ভূমিধসের ঘটনা ঘটে তাকে। ২০২২ সালে সুমাত্রা দ্বীপে বন্যার কারণে ২৪ হাজার লোককে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল।

পুলিশের ডিআইজি পদে পদোন্নতি নিতে শুরু হয়েছে তদবির-দৌড়ঝাঁপ

ছবি: সংগৃহীত

পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) পদে পদোন্নতি আর বেশি দেরি নেই। আর এই পদোন্নতি কাঙ্ক্ষিত হলেও তা নিয়ে কর্মকর্তাদের তদবির ও দৌড়ঝাঁপের কোনো কমতি নেই। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিনের পদোন্নতি জট ও শূন্য পদের চেয়ে এবার পদোন্নতির জন্য অপেক্ষমাণ যোগ্য কর্মকর্তা বেশি। এর ফলে সৃষ্টি হয়েছে এমন পরিস্থিতি। সৃষ্টি হয়েছে।

সূত্রে জানা গেছে, বিসিএস পুলিশ ক্যাডারের অন্তত চারটি ব্যাচের অতিরিক্ত ডিআইজি পদের কর্মকর্তারা ডিআইজি পদে পদোন্নতি পেতে জোর তদবির শুরু করেছেন। এ অবস্থায় সরকারি কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দিতে গঠিত সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি) একাধিকবার বৈঠক ডেকেও তা হয়নি। সর্বশেষ গত রোববার এই পদোন্নতির বৈঠক হলেও তা সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয়েছে। শিগগির পদোন্নতি কমিটির এ বৈঠক হতে পারে।

পুলিশ সদর দপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পুলিশ বাহিনীতে ডিআইজি পদ রয়েছে ৮৭টি। এর মধ্যে মাত্র ১১টি পদ শূন্য রয়েছে। এ ছাড়া আগে থেকেই সুপার নিউমারারি (সংখ্যাতিরিক্ত পদ) ৬৫টি পদ অনুমোদন হয়ে আছে। সব মিলিয়ে বর্তমানে ৭৬ কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি দেওয়া যাবে। তবে অতিরিক্ত ডিআইজি থেকে ডিআইজি পদে পদোন্নতির যোগ্য কর্মকর্তা রয়েছেন ১৩০ জনের বেশি। এজন্যই এই পদোন্নতি ঘিরে দৌড়ঝাঁপ শুরু হয়েছে।

দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে জানান, ডিআইজি পদে যোগ্য কর্মকর্তাদের মধ্যে বিসিএস পুলিশ ক্যাডারের ২০ ব্যাচে এখনো ৬০ কর্মকর্তা রয়েছেন। ২১ ব্যাচের ৩৭ কর্মকর্তা এবং ২২ ব্যাচের ৩০ কর্মকর্তাও রয়েছেন পদোন্নতির যোগ্য। এ ছাড়া গত বছর ২৪ ব্যাচের ১৪৪ কর্মকর্তা অতিরিক্ত ডিআইজির সুপার নিউমারারি পদে পদোন্নতি পান। তাদের এখনো পদায়ন করা হয়নি। যদিও যোগ্যতার ভিত্তিতে ২০২২ সালে ওই ব্যাচের ৬ কর্মকর্তাকে নিয়মিত পদোন্নতি দিয়ে অতিরিক্ত ডিআইজি করা হয়েছিল। নিয়ম অনুযায়ী এ ৬ কর্মকর্তাও এখন ডিআইজি পদে পদোন্নতি পাওয়ার যোগ্য।

সূত্র বলছে, ২০ ব্যাচে আগে পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তাদের প্রত্যাশা, তাদের ব্যাচের সবাই পদোন্নতি পাবেন। এতে অন্যান্য ব্যাচের কর্মকর্তারা পদোন্নতিবঞ্চিত হওয়ার শঙ্কায় পড়ে দৌড়ঝাঁপ ও তদবির শুরু করেছেন। আবার ২০ ব্যাচের পদোন্নতিপ্রত্যাশী কর্মকর্তারাও পদোন্নতি নিশ্চিত করতে প্রভাবশালী কর্মকর্তাদের দ্বারস্থ হয়েছেন। অনেক কর্মকর্তার আদর্শগত বিতর্ক থাকলেও তারাও নানাভাবে তদবির করে চাকরিজীবনের এই কাঙ্ক্ষিত পদটি চাইছেন। নিজেদের সরকারের আদর্শের বলেও নানা জায়গায় পরিচয় দিচ্ছেন তারা।

পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র জানায়, ২০, ২১, ২২ ও ২৪ ব্যাচ ছাড়াও পুলিশ ক্যাডারের ১৫, ১৭ ও ১৮ ব্যাচের অন্তত ২৫ কর্মকর্তা এখনো অতিরিক্ত ডিআইজি পদে রয়েছেন। বছরের পর বছর পদোন্নতিবঞ্চিত হয়ে এই কর্মকর্তারাও এবার পদোন্নতির আলোচনায় রয়েছেন। এবার যদি ব্যাচভিত্তিতে তাদের ডিআইজি পদে পদোন্নতির জন্য বিবেচনা করা হয়, তাহলে শূন্য পদ দাঁড়াবে ৫১টি। এর বিপরীতে ২০ ব্যাচের সব কর্মকর্তার পদোন্নতির জন্য বিবেচিত হবেন না। অন্য তিন ব্যাচও পদোন্নতিবঞ্চিত হবে। এটি নিয়েও অস্বস্তিতে রয়েছেন বিভিন্ন ব্যাচের কর্মকর্তারা।

পুরো বিষয়টি নিয়ে পুলিশের কেউ বক্তব্য দিতে রাজি হননি। তবে পুলিশ সদর দপ্তরের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেন, সরকারি চাকরিতে সাধারণত তিনবার কোনো কর্মকর্তা পদোন্নতির জন্য বিবেচিত না হলে পরে আর তাকে পদোন্নতির জন্য বিবেচনা করা হয় না। এটা নিয়ম না হলেও অনেকটা রেওয়াজ হয়ে গেছে। সে ক্ষেত্রে ১৫, ১৭ ও ১৮ ব্যাচের কর্মকর্তাদের ডিআইজি পদে পদোন্নতি দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় নাও নেওয়া হতে পারে।

ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ওই তিনটি ব্যাচের অনেক কর্মকর্তা এখন অতিরিক্ত আইজিপি পদে রয়েছেন, অনেকে ডিআইজি। তারা নানা কারণেই পদোন্নতিবঞ্চিত হয়ে অতিরিক্ত ডিআইজি পদেই রয়ে গেছেন। এখন তাদের পদোন্নতি দেওয়া হলেও ডিআইজি পদের মতো সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী ও সুপারভিশন পদে কতটা দায়িত্ব পালন করতেন পারবেন, সে প্রশ্নও রয়ে যায়।

৪২ বছর পর চ্যাম্পিয়নস লিগে ফিরল অ্যাস্টন ভিলা

ছবি: সংগৃহীত

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে গতকাল মঙ্গলবার (১৪ মে) ঘরের মাঠে ম্যানচেস্টার সিটির কাছে ২-০ গোলে হেরেছে টটেনহ্যাম। সিটিজেনদের কাছে টটেনহ্যামের এই হারের মধ্যে দিয়ে ভাগ্য খুলেছে অ্যাস্টন ভিলার। কারণ এর মধ্যে দিয়ে আগামী মৌসুমের চ্যাম্পিয়ন্স লিগের টিকিট নিশ্চিত হয়েছে অ্যাস্টন ভিলার। ৪২ বছর পর আবারও ইউরোপের সবচেয়ে বড় টুর্নামেন্টে খেলার সুযোগ পেল ইংলিশ ক্লাবটি।

১৯৮২-৮৩ মৌসুমের পর এই প্রথম ইউরোপের শীর্ষ ক্লাব প্রতিযোগিতায় খেলার সুযোগ পেল ভিলা। তার আগের মৌসুমে ইউরোপিয়ান কাপ জিতেছিল দলটি। ১৯৯১-৯২ মৌসুম থেকে এই প্রতিযোগিতাই চ্যাম্পিয়নস লিগ নামে শুরু হয়। সে হিসেবে চ্যাম্পিয়নস লিগে এবারই প্রথম খেলার সুযোগ পেল ভিলা।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘এক্স এ একটি ভিডিও পোস্ট করেছে ভিলা। সেখানে দেখা যায়, সিটির জয়ের পর ভিলা পার্কে বার্ষিক অ্যাওয়ার্ডস নাইটে ভিলার কোচ উনাই এমেরি তার খেলোয়াড়দের নিয়ে উদ্‌যাপন করছেন।

ইংল্যান্ডের শীর্ষ ফুটবল লিগের নামকরণ প্রিমিয়ার লিগ করা হয় ১৯৯২-৯৩ মৌসুম থেকে। সেবার এবং ১৯৯৫-৯৬ মৌসুমে লিগ টেবিলে যথাক্রমে দ্বিতীয় ও চতুর্থ হয়েছিল ভিলা। তবু চ্যাম্পিয়নস লিগে সুযোগ মেলেনি। কারণ এ দুই মৌসুমেই লিগ টেবিলে শুধু শীর্ষ দল ইউরোপের শীর্ষ এই ক্লাব প্রতিযোগিতায় খেলার সুযোগ পেয়েছে।

৩৭ ম্যাচে অ্যাস্টন ভিলার পয়েন্ট ৬৮। তাদের হাতে যে একটি ম্যাচ আছে, তা লিভারপুলের বিপক্ষে আগামী সোমবার। এই ম্যাচে যদি তারা হেরে যায়, তবুও টটেনহ্যাম তাদের ধরতে পারবে না। কারণ, ৩৭ ম্যাচে টটেনহ্যামের পয়েন্ট ৬৩। বাকি এক ম্যাচে টটেনহ্যাম জিতলেও চতুর্থ স্থানে আসতে পারবে না। সেক্ষেত্রে দলটির পয়েন্ট হবে বড়জোর ৬৬। অর্থাৎ ভিলা থেকে ২ পয়েন্ট পিছিয়েই থাকবে তারা।

সর্বশেষ সংবাদ

ইন্দোনেশিয়ায় ভারী বৃষ্টিপাত ও বন্যায় নিহত ৫৮, চলছে উদ্ধার অভিযান
পুলিশের ডিআইজি পদে পদোন্নতি নিতে শুরু হয়েছে তদবির-দৌড়ঝাঁপ
৪২ বছর পর চ্যাম্পিয়নস লিগে ফিরল অ্যাস্টন ভিলা
ইসরায়েলের সেনা ঘাঁটিতে ভয়াবহ আগুন
হেলমেট ছাড়া বাইকারদের তেল না দিতে ওবায়দুল কাদেরের কঠোর নির্দেশ
চলতি মাসেই আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় রেমাল
বিএনপি ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দিয়েছিল : প্রধানমন্ত্রী
চলতি মাসে অবসরে যাচ্ছেন সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ৪ সচিব
রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৫ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনি
মিশা-ডিপজলের কমিটি বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
এসএসসি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা পাবেন ৬০ হাজার টাকা
বাড়ল সোনার অলংকারের মজুরি
৮ লাখ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন
র‍্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে যা বলেছেন ডোনাল্ড লু
লাল পাহাড়ে আরসার আস্তানায় র‌্যাবের অভিযান, গোলাগুলি চলছে
বিদেশে বসে জঙ্গিবাদ উসকে দেওয়া হয় : দীপু মনি
ইসরায়েলি বাহিনীর ওপর একাধিক হামলার দাবি কাসসাম ব্রিগেডের
ইরানের সাথে চাবাহার চুক্তি, ভারতকে নিষেধাজ্ঞার হুঁশিয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের
মোটরসাইকেলের গতি সীমা নিয়ে যা বললেন ডিএমপি কমিশনার
গলায় লিচুর বিচি আটকে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু