শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫ | ১৩ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

৫ আগষ্টের পর খুলনার আ: লীগের নেতাদের বাড়ীগুলো হয়ে গেছে ভূতের বাড়ী

ছবিঃ সংগৃহীত

শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে খুলনায় সাবেক মন্ত্রী, উপমন্ত্রী, মেয়র ও সংসদ সদস্যদের ১০টি বাড়ি এখন ‘পরিত্যক্ত’। একসময় সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত দলীয় নেতাকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের ভিড় লেগে থাকত এই বাড়িগুলোতে। গত পাঁচ মাস ধরে সেই বাড়িগুলো একেবারে সুনসান, যেনো ভূতের বাড়ী। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর সাধারণ মানুষ তো দূরের কথা, দলের নেতাকর্মী ও আত্মীয়স্বজন কেউই বাড়িগুলোর ধারে-কাছে ভেড়েন না।

খুলনার ডুমুরিয়া সদরে প্রাণিসম্পদ অফিসের বিপরীতে সাবেক ভূমিমন্ত্রী ও খুলনা-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নারায়ণ চন্দ্র চন্দের দোতলা বাড়ি। গত ৫ আগস্ট হামলা-ভাঙচুরের পর থেকে এখানে কেউ থাকেন না। বাড়িটি তালাবদ্ধ অবস্থায় রয়েছে। নারায়ণ চন্দ্র গত ৭ অক্টোবর গ্রেপ্তারের পর থেকে কারাগারে রয়েছেন।

নগরীর রেলিগেট এলাকায় সড়কের দুই পাশে রয়েছে সাবেক শ্রম প্রতিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মন্নুজান সুফিয়ানের দুটি বাড়ি। একটি চারতলা, অন্যটি তিনতলা। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর বাড়ি ছাড়েন মন্নুজান সুফিয়ান ও তার পরিবারের সদস্যরা। এর পর থেকে বাড়ি দুটি খালি পড়ে আছে।
বাড়ি দুটির পার্শ্ববর্তী দু’জন দোকানি জানান, বাড়িতে এখন কোনো লোকজন আসেন না। কোনো নিরাপত্তারক্ষীও নেই।

নগরীর কাস্টমস ঘাট এলাকায় সাবেক মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি তালুকদার আবদুল খালেক এবং তার স্ত্রী সাবেক পরিবেশ, বন ও জলবায়ু উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহারের ছয়তলা বাড়ি রয়েছে। গত ৪ ও ৫ আগস্ট কয়েক দফা হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট হয় বাড়িটিতে। ৪ আগস্ট রাতে বাড়ি ছাড়েন এই দম্পতি। এর পর থেকে সেটি অনেকটা ভূতের বাড়িতে পরিণত হয়েছে। বাড়ির একটি প্রবেশপথ ছাড়া অন্যগুলো বন্ধ করে দিয়ে সেখানে দেয়াল দেওয়া হয়েছে।

নগরীর নতুন বাজার এলাকায় রূপসা স্ট্যান্ড রোডে চারতলা একটি বাড়ির মালিক জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হারুনুর রশীদ। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বাড়ি ছাড়েন তিনি। গত ১১ নভেম্বর রাতে যৌথ বাহিনী ওই বাড়িতে অভিযান চালিয়ে একটি রাইফেল, রাইফেলের ১৩ রাউন্ড গুলি, পিস্তলের কভার ও ২৫০ ভারতীয় রুপির নোট উদ্ধার করে।

নগরীর টুটপাড়া এলাকায় খালি পড়ে আছে খুলনা-৬ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শেখ মো. আক্তারুজ্জামান বাবুর পাঁচতলা বাড়ি। বাড়িটি এখন তালাবদ্ধ। কয়রায় তার একটি দোতলা ও পাইকগাছায় একটি একতলা বাড়িতে ৪ আগস্ট হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায় উত্তেজিত জনতা। ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয় বাড়ি দুটি। ইটের অবকাঠামো ছাড়া কিছুই অবশিষ্ট নেই। এর পর থেকে বাড়িটি পরিত্যক্ত।

দাকোপ উপজেলার রামনগর গ্রামে তালাবদ্ধ অবস্থায় রয়েছে খুলনা-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ননী গোপাল মণ্ডলের দোতলা বাড়ি। তবে ওই বাড়িতে কোনো হামলা হয়নি।

নগরীর শেরেবাংলা সড়কে ‘শেখবাড়ি’ নামে পরিচিত খুলনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শেখ সালাহ উদ্দিন জুয়েলের বাড়িটি এখন পুরোপুরি ধ্বংসস্তূপ। গত ৪ ও ৫ আগস্ট উত্তেজিত জনতার সবচেয়ে বেশি ক্ষোভ দেখা যায় এই বাড়িটির ওপর। দফায় দফায় হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের পর ইটের অবকাঠামো ছাড়া কিছুই অবশিষ্ট নেই। বাড়ির গেটও খুলে নিয়ে যায় লোকজন। সম্প্রতি কে বা কারা বাড়ির গেটের জায়গায় টিনের বেড়া দিয়েছে।

নগরীর কাস্টমস ঘাট এলাকার ইসহাক সরদারের মালিকানাধীন বহুতল ভবনের নিচতলা ও দোতলা ভাড়া নিয়েছিলেন খুলনা-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবদুস সালাম মুর্শেদী। আগস্টের উত্তাল সময়ে সেখানে ভাঙচুর ও আগুন দেয় লোকজন। গত ১ অক্টোবর গ্রেপ্তারের পর থেকে কারাগারে রয়েছেন সালাম মুর্শেদী। এখানে তার কেউ আর থাকেন না।

নগরীর খালিশপুরে স্কাউটস মাঠের পাশে একটি বাড়ির নিচতলা ও দোতলা ভাড়া নিয়ে থাকতেন খুলনা-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন।

বাড়ির মালিক আবদুর রহিম জানান, আওয়ামী লীগ নেতা এস এম কামালের বাড়ি মনে করে ৫ আগস্ট কিছু লোকজন এখানে হামলা ও ভাঙচুর করেছিল। এখন আর তাদের কেউ এখানে থাকেন না। অন্যদের কাছে বাসা ভাড়া দিয়েছি। 

Header Ad
Header Ad

জঙ্গি সম্পৃক্ততার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক

ছবি: সংগৃহীত

মালয়েশিয়ায় আইএস মতাদর্শে অনুপ্রাণিত একটি বিদেশি জঙ্গি চক্রের বিরুদ্ধে পরিচালিত নিরাপত্তা অভিযানে ৩৬ জন বাংলাদেশিকে আটক করেছে দেশটির পুলিশ। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাতুক সেরি সাইফুদ্দিন নাসিউশন ইসমাইল।

মন্ত্রী জানান, সেলাঙ্গর ও জোহর রাজ্যে ২৪ এপ্রিল থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত তিনটি ধাপে পরিচালিত সমন্বিত অভিযানে এই বাংলাদেশিদের আটক করা হয়।

আটকদের মধ্যে পাঁচজনের বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে সন্ত্রাসবাদবিরোধী আইনে মামলা চলমান রয়েছে, যা শাহ আলম ও জোহর বাহরুর সেশন কোর্টে বিচারাধীন। অপরদিকে ১৫ জনকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং বাকি ১৬ জনের বিষয়ে তদন্ত প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

মালয়েশিয়ার গোয়েন্দা শাখার তথ্যমতে, এই চক্র ইসলামিক স্টেট (আইএস) মতাদর্শে বিশ্বাসী এবং তারা সেই চরমপন্থী চিন্তাধারা মালয়েশিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছিল। তাদের উদ্দেশ্য ছিল স্থানীয় প্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটির মধ্যে ভিত্তি গড়ে তোলা, চরমপন্থী ভাবধারা প্রচার, অর্থ সংগ্রহ এবং নিজ দেশে সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে সহায়তা করা।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন সাফ জানিয়ে দেন, “মালয়েশিয়াকে কেউ জঙ্গি তৎপরতার ঘাঁটি কিংবা ট্রানজিট হাব হিসেবে ব্যবহার করার চেষ্টা করলে, কঠোরভাবে দমন করা হবে। মালয়েশিয়া কখনোই চরমপন্থীদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হতে দেবে না।”

তিনি বলেন, এই সফল অভিযান মাদানি সরকারের দৃঢ় অবস্থান এবং জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষায় শূন্য সহনশীলতার প্রমাণ। একইসঙ্গে, দেশি-বিদেশি নিরাপত্তা সংস্থার সঙ্গে সমন্বয়, গোয়েন্দা নজরদারি এবং আইনের কঠোর প্রয়োগ অব্যাহত থাকবে।

Header Ad
Header Ad

বন্ধুর বাড়িতে ঘুমের ওষুধ খেয়ে হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা

ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার ধুনটে ঘনিষ্ঠ বন্ধুর বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম হিরো আলম ঘুমের ওষুধ সেবন করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। শুক্রবার (২৭ জুন) দুপুর ১২টায় হিরো আলমকে অচেতন অবস্থায় ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান বন্ধু নাট্যকার জাহিদ হাসান সাগর।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) রাত ৩টার দিকে বগুড়ার ধুনট উপজেলার ভান্ডারবাড়ি গ্রামে বন্ধু নাট্যকার জাহিদ হাসান সাগরের বাড়িতে বেড়াতে যান হিরো আলম। সেখানেই রাতে দুই বন্ধু আলাদা কক্ষে ঘুমাতে যান। পরদিন শুক্রবার (২৭ জুন) সকাল ১১টার দিকে হিরো আলমকে ঘুম থেকে না উঠতে দেখে জাহিদ তাকে ডাকতে গেলে তার পাশেই ঘুমের ওষুধ পড়ে থাকতে দেখতে পান। এরপর তাকে অচেতন অবস্থায় ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়।

চিকিৎসক ডা. মনিরুজ্জামান জানান, হিরো আলম ঘুমের ওষুধ সেবনের কারণে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে তার স্বজনরা স্থানান্তরে আপত্তি জানান। বর্তমানে তিনি শঙ্কামুক্ত আছেন।

বন্ধু জাহিদ হাসান বলেন, “হিরো আলম আমার দীর্ঘদিনের বন্ধু। তিনি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন, বারবার বলছিলেন মানুষ তাকে অপমান করে, বিরক্ত করে। রিয়া মনিকে না পাওয়ার হতাশাও ছিল। আমার ধারণা, সেই মানসিক চাপ থেকেই তিনি এমন পদক্ষেপ নিয়েছেন।”

এ বিষয়ে ধুনট থানার ওসি ফয়জুল আলম বলেন, “ঘুমের ওষুধ সেবনের বিষয়টি আমরা জেনেছি। তিনি এখন চিকিৎসাধীন রয়েছেন।”

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের সঙ্গে সব বিষয়ে আলোচনায় ভারত প্রস্তুত: রণধীর জয়সওয়ালম  

ছবি: সংগৃহীত

 

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেছেন, পারস্পরিক লাভজনক সংলাপের অনুকূল পরিবেশে বাংলাদেশের সঙ্গে সব বিষয়ে আলোচনায় ভারত প্রস্তুত। তিনি বলেন, আমরা গঙ্গাসহ একে অপরের সঙ্গে ৫৪টি নদীর পানি ভাগাভাগি করি। এসব নিয়ে আলোচনার জন্য দুই দেশের যৌথ নদী কমিশন (জেআরসি) রয়েছে। শুক্রবার নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে গঙ্গা নদীর পানি বণ্টন চুক্তি নবায়ন প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে রণধীর বলেন, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ন্যায়বিচার, সমমর্যাদা এবং পারস্পরিক চাওয়ার ভিত্তিতেই ভারতে সংশোধিত বাণিজ্যিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে থাকা এসব বিষয়ের সমাধানের অপেক্ষায় রয়েছে ভারত। এই বিষয়গুলো নিয়ে আমরা আগেও বহুবার গঠনমূলক বৈঠকে আলোচনা করেছি, এমনকি সচিব পর্যায়েও।

ঢাকার খিলক্ষেতে দুর্গা মন্দির ধ্বংস প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কট্টরপন্থিরা সেখানে একটি মন্দির ভাঙার দাবি তুলেছিলেন বলে আমরা জানতে পেরেছি। অন্তর্বর্তী সরকার মন্দিরের নিরাপত্তা নিশ্চিত না করে উল্টো অবৈধ জমি ব্যবহারের যুক্তিতে সেটি ভাঙার অনুমতি দিয়েছে। আমরা অত্যন্ত হতাশ যে, বাংলাদেশে এ ধরনের ঘটনা বারবার ঘটছে।বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়, তাদের সম্পত্তি ও উপাসনালয়গুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা অন্তর্বর্তী সরকারেরই দায়িত্ব।

প্রতিবেশী অঞ্চলের ওপর ‌নিবিড় নজর রাখছে ভারত। চীনের কুনমিং শহরে বাংলাদেশ, চীন ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মধ্যে ত্রিপক্ষীয় বৈঠকের খবর প্রকাশের পর ভারত জানিয়েছে, তারা প্রতিবেশী অঞ্চলের ওপর ‌‘নিবিড় নজর রাখছে’। বৃহস্পতিবার ওই সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে ওই বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ কথা বলেন। তিনি বলেন, দেশগুলোর সঙ্গে ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ‘নিজের অবস্থানে’ দাঁড়িয়ে আছে। তবে ক্রমবর্ধমান পরিস্থিতিও বিবেচনায় নেওয়া হয়।

১৯ জুন বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের সঙ্গে চীনের পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের একটি ত্রিপক্ষীয় বৈঠক হয়। চীনের কুনমিংয়ে ‘নবম চায়না-সাউথ এশিয়ান এক্সপজিশন অ্যান্ড দ্যা সিক্সথ চায়না-সাউথ এশিয়া কো-অপারেশন’ শীর্ষক বৈঠকের সাইডলাইনে তিন দেশের পররাষ্ট্র সচিবদের ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই ত্রিপক্ষীয় বৈঠক নিয়ে প্রশ্ন করা হলে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, ‘আশপাশের অঞ্চলের ঘটনাপ্রবাহে আমরা সবসময় নজর রাখি। কারণ এগুলো আমাদের স্বার্থ ও নিরাপত্তা সম্পর্কিত। প্রতিটি দেশের সঙ্গে আমাদের যে সম্পর্ক, তা আলাদা আলাদা ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে আছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জঙ্গি সম্পৃক্ততার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
বন্ধুর বাড়িতে ঘুমের ওষুধ খেয়ে হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
বাংলাদেশের সঙ্গে সব বিষয়ে আলোচনায় ভারত প্রস্তুত: রণধীর জয়সওয়ালম  
সুন্দর বিশ্ব তৈরি করতে চায় বাংলাদেশ: ড. ইউনূস
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ঢাকায় ফিরল বিমানের ফ্লাইট
সেই পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
দেশজুড়ে রথযাত্রা উৎসব শুরু আজ
ইরানকে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ বিলিয়ন ডলারের গোপন প্রস্তাব
প্রত্যেক জেলায় হাসপাতালের মত সিনেমা হলও দরকার: জাহিদ হাসান
দেশে ফিরতে ইরান থেকে পাকিস্তান পৌঁছেছেন ২৮ বাংলাদেশি
যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার
বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে
হানিয়া আমিরের সঙ্গে সিনেমায় অভিনয়, ভারতে দিলজিৎকে নিষিদ্ধের দাবি
আমি যদি ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার মতো করি, আমারও পতন হবে: কাদের সিদ্দিকী
চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে জোট গড়ছে না বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের নামে থাকা ৯৭৭ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পেতে ‘পাবলিক’ রাখতে হবে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল
প্রকৃত ঘটনা জানলে হাসনাত আবদুল্লাহ তার ভুল বুঝতে পারবেন: দুদকের ডিজি
বিরামপুরে আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস পালিত