রবিবার, ১৯ মে ২০২৪ | ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

সিসিকের ‘উন্নয়ন দুর্ভোগ’, নগরের ড্রেনে ভাসে ময়লার স্তুপ

দোকানের সামনের রাস্তা থেকে ময়লা-আবর্জনা সরাচ্ছিলেন শফিক মিয়া। আধ ঘণ্টার বৃষ্টিতে পাশের ড্রেন থেকে ভেসে আসছিল ময়লা-আবর্জনার স্তুপ। এসব ময়লা থেকে ভেসে আসছে দুর্গন্ধ। দুর্গন্ধের কারণে শফিক মিয়ার দোকানের নিয়মিত ক্রেতারা আসতে চাইছেন না দোকানে! অগত্যা একটি লোহা জাতীয় বস্তু দিয়ে তিনি ভেসে আসা ময়লাগুলো সরিয়ে দিতে চেষ্টা করেন।

শফিক মিয়ার দোকান নগরীর নাইওরপুলে। শুধু শফিক মিয়াই নন, এমন দুর্ভোগের শিকার তালতলা এলাকার টায়ার ব্যবসায়ী কুতুব উদ্দিনও। একই অভিযোগ ধোপাদীঘির পাড়স্থ ব্যবসায়ী শওকত আলীর। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন কালিঘাট, ছড়ারপাড় ও মাছিমপুর এলাকার লোকজন। জলাবদ্ধতাসহ ড্রেনের আবর্জনার চিত্র এই এলাকার নিত্য-নৈমিত্তিক ব্যাপার। এর ফলে পানির স্বাভাবিক প্রবাহ বন্ধ হয়ে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। যার ফলে বর্ষা মৌসুমে নগরবাসী ফের বন্যার কবলে আক্রান্ত হতে পারেন।

বৃহস্পতিবার নগরীর লামাবাজার ভাতালিয়া গলির নোয়াপাড়া মসজিদের পূবে সড়কের পাশে দেখা যায় খোলা ড্রেনে আবর্জনা জমে পানিপ্রবাহ বন্ধের উপক্রম। বদ্ধ পানি থেকে ছড়াচ্ছে বিকট দুর্গন্ধ।

এই দুর্ভোগ লাঘবে কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ পেলেও টানা দুইবারে নগর পিতা নগরবাসীর এই দুর্ভোগ সমাধান করতে পুরোপুরি ব্যর্থ। বর্ষা যখন কড়া নাড়ছে দরোজায়, ঠিক সেই সময়টাতে বরাবরের মতো শঙ্কায় নগরবাসী। মাত্র কয়েক মিনিটের বৃষ্টিতে নালা-ছড়া উপচে রাস্তায় পানি উঠে আসে। এর সাথে আসে ময়লা আবর্জনা। বৃষ্টি থামলে পানি নেমে গেলেও বিভিন্ন বাসাবাড়ির উঠোন ও রাস্তায় পড়ে থাকে ড্রেন থেকে উঠে আসা ময়লা-কাদা ও বিভিন্ন আবর্জনা। এসব আবর্জনায় আশপাশ নোংরা হওয়ার পাশাপাশি ছড়ায় দুর্গন্ধ। ড্রেনে ময়লার স্তুপের কারণ পানি প্রবাহ বন্ধ হয়ে বর্ষায় ভয়ানক দুর্ভোগের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

ঠিকমতো নালা, ছড়া, ড্রেন পরিষ্কার না করায় এমন হচ্ছে বলে মনে করেন ভুক্তভোগীরা। তারা অভিযোগ করেন, সিটি করপোরেশন দায়সারাভাবে মাঝে মধ্যে ড্রেন পরিষ্কারের কাজ করে। তা ছাড়া যখন পরিষ্কার করে তখন ড্রেন থেকে তোলা আবর্জনা ড্রেনের পাশেই কয়েকদিন ফেলে রাখে। এতে মানুষের পায়ে লেগে কিংবা বাতাসে তার বেশিরভাগ আবার ড্রেনেই চলে যায়। তা ছাড়া কুকুর এসব আবর্জনা নাড়াচাড়া করায় দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পরে। এতে একদিকে যেমন পরিবেশ দূষিত হচ্ছে এর সঙ্গে ছড়াচ্ছে নানান রোগবালাই। পানিবন্দির বিড়ম্বনা তো থাকছেই।

সরেজমিনে নগরীর লামাবাজার, ভাতালিয়া, নোয়াপাড়া, দাড়িয়াপাড়া, জল্লারপাড়ায় দেখা গেছে প্রতিটি এলাকায় ড্রেনে ময়লার স্তুপ। বড়ো বড়ো ড্রেনগুলোর মুখে ময়লা জমে বন্ধ হয়ে আছে আর ছোট ছোট ড্রেনগুলো পুরোটাই ময়লা-আবর্জনায় ঢেকে আছে। এলাকাবাসী জানান, মাঝে মধ্যে সিটি করপোরেশন থেকে পরিচ্ছন্ন কর্মীরা ড্রেন পরিষ্কার করেন। তারা রাস্তার পাশের সামনের দিকে পরিষ্কার করলেও ভেতরের দিকে হাত দেন না। এতে আসলে তারা দায় সারছেন কিন্তু নাগরিক দুর্ভোগ লাঘব হচ্ছে না।

বৃষ্টির পানিতে ভেসে আসা ময়লা-আবর্জনা সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সিলেটের সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধুরী বলেন, নিঃসন্দেহে বিষয়টি গভীর উদ্বেগের। তবে এই ঘটনার জন্য শুধু মেয়রকে এককভাবে দায়ী করা যুক্তিযুক্ত নয়। এমন সমস্যা নগরীর সবকটি ওয়ার্ডে বিদ্যমান।

তিনি বলেন, প্রত্যেক ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নিজ নিজ ওয়ার্ডের জলাবদ্ধতা নিরসনে নিজেদের ডিমান্ড জানালে মেয়র মহোদয়ের জন্য কাজটি সফলভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হতো। তবে তিনি নগরবাসীকেও এ ব্যাপারে সচেতন থাকার উপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, ময়লা-আবর্জনা নির্ধারিত স্থানে না ফেলে রাস্তার ফেলে রাখার কারণে এমন সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে।

সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলনের সিলেট জেলা সাবেক আহ্বায়ক মুকির হোসেন চৌধুরী বলেন, ড্রেন ঠিকমতো পরিষ্কার না করায় কয়েক মিনিটের বৃষ্টিতে ড্রেন উপচে পানি আর ময়লা রাস্তায় চলে আসে। বৃষ্টি হলেই আমরা আতঙ্কে থাকি কখন পানি এসে বাসায় ঢুকে। পানির চেয়ে আরও বেশি সমস্যা পানি নেমে যাওয়ার পর ময়লা কাদা আর আবর্জনার বিড়ম্বনা। পানি নেমে গেলেও এগুলো তো আর নামে না। তাই এবিষয়ে সংশ্লিষ্টদের নজর দেওয়া জরুরি। এতে মানুষের দুর্ভোগ যেমন বাড়ছে তেমনি নগর কর্তৃপক্ষের প্রতি ক্ষোভও বাড়ছে।

সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ই ইউ শহিদুল ইসলাম শাহীন বলেন, ‘এরই নাম অপরিকল্পিত উন্নয়ন। যে খাতে টাকার অপচয় এবং লুটপাট চলবে কিন্তু কমবে না দুর্ভোগ। এর ফলে নগরীর ১১টি ছড়া ও খাল উদ্ধার, ড্রেনেজ সংস্কারের নামে সরকারি বরাদ্দ এলেও শঙ্কা কমছে না নগরবাসীর।

নগরীর ১৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম মুমিন বলেন, কিছু ড্রেনের সংস্কার কাজ এখনো চলমান। ময়লা আবর্জনার বিষয়টি স্বীকার করলেও তিনি বলেন, এখন আর ছড়ারপাড়ে জলাবদ্ধতা দেখা দেয় না। তবে চলমান কাজ শেষ হলে জলাবদ্ধতা এবং ড্রেনেজ সমস্যা থেকে ওয়ার্ডবাসী পরিত্রাণ পাবে।

সিসিকের প্রধান নিবার্হী বদরুল হক বলেন, ময়লা-আবর্জনা নির্ধারিত স্থানে ফেলে না দিয়ে অনেকেই ড্রেনের মধ্যে ফেলেন। এর ফলে সিসিকের ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কারের দায়িত্বে থাকা লোকজন প্রতিদিন কাজ করলেও ড্রেনগুলো ফের ময়লায় ভরে যায়। তিনি বলেন, নগরবাসী সচেতন হলেই এবং নির্ধারিত স্থানে ময়লা-আবর্জনা ফেলে দেওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারলেই জলাবদ্ধতা এবং ময়লা আবর্জনাজনিত সমস্যার সমাধান সম্ভব।

এসএন

Header Ad

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস, যা জানাল আবহাওয়া অফিস

ছবি: সংগৃহীত

আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এ অবস্থায় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ প্রশমিত হতে পারে। ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগের দু-এক জায়গায় বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

রোববার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। এ সময়ে রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

এ ছাড়া সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অর্থাৎ মঙ্গলবার সন্ধ্যার মধ্যে সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। এ সময়ে রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং চট্টগ্রাম, বরিশাল ও খুলনা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে।

 

‘বিদেশ ভ্রমণের প্রলোভন দেখিয়ে নারী খেলোয়াড়দের ধর্ষণ করতো’

ছবি: সংগৃহীত

বিদেশ ভ্রমণের প্রলোভন দেখিয়ে জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম নিউটন নারী খেলোয়াড়দের ধর্ষণ ও শারীরিক নির্যাতন করতেন বলে জানিয়েছে র‌্যাব।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন একজন জুজুৎসু খেলার প্রশিক্ষক। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে নিউটন ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছে। তার অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে, তাদের গর্ভপাত করানো হতো। এমনকি অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে জোরপূর্বক ধর্ষণ এবং তার নগ্ন ছবি ও ভিডিও ধারণ করে রাখতো। এসব কর্মকাণ্ডে অ্যাসোসিয়েশনের আরেক নারী সদস্য রফিকুলকে সহায়তা করতো।

র‌্যাব কর্মকর্তা বলেন, এক ভুক্তভোগী মামলা করলে গ্রেপ্তার এড়াতে দেশের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান পরিবর্তন করে আত্মগোপন করে এবং আত্মগোপনে থাকাকালীন অবস্থায় র‍্যাব তাকে গ্রেপ্তার করে।

এর আগে, রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

জানা যায়, গ্রেপ্তার রফিক এক নারী খেলোয়াড়ের সহায়তায় অন্য খেলোয়াড়দের মিথ্যা প্রলোভন ও ভয়ভীতি দেখিয়ে যৌন হয়রানিসহ জোরপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক করতো। ভুক্তভোগী এক নারী গত দুই বছর যাবৎ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের রফিকুলের অধীনে জুজুৎসু খেলার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে আসছিল। খেলার প্রশিক্ষণকালীন রফিক বিভিন্ন অজুহাতে ভুক্তভোগীক শারীরিকভাবে হেনস্তা করতো।

তথ্য দিতে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

ছবি: সংগৃহীত

তথ্য দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর খুরশিদ আলম। তিনি বলেন, বলা হচ্ছে- বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশ নিষেধ। কে বললো ভাই? আপনার তো তথ্যের দরকার। তথ্যের দরকার হলে তথ্যের জন্য ১০০ বার যাবেন।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে পঞ্চগড়ের চেম্বার ভবন মিলনায়তনে রংপুর বিভাগে গ্রাহক সচেতনতা সপ্তাহ-২০২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

ডেপুটি গভর্নর খুরশিদ আলম বলেন, প্রত্যেকটা প্রতিষ্ঠানে একজন করে মুখপাত্র থাকে। সবার তো কথা বলার দরকার নাই। তিন জন মুখপাত্র আছে। তাদের কাছে যাবেন। সেখানে বসার যায়গা আছে। চায়ের ব্যবস্থা আছে। তারা যদি আপনাকে সেটিসফাই (সন্তুষ্ট) না করতে পারে আমরা চার জন ডেপুটি গভর্নর আছি- আমরা উত্তর দেব। সমস্যা কোথায়? তাও বলা হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের অবাধ প্রবেশ নিষেধ।

তিনি বলেন, অবাধ বলতে কী? অবাধে কোথায় যায়? আপনার একটা প্রাইভেট কোম্পানি কি আরেকটি কোম্পানিকে অবাধে কোনও কিছু দেবে? জার্নালিস্টকে দেবে যতই বন্ধু হন? অ্যাবসার্ড (অবাস্তব)। পৃথিবীর কোনও দেশে নাই। তাহলে আপনি বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকে আপনারা অবাধে যেতে চান। আমিতো যেতে নিষেধ করিনি। আপনি তো যান না। আমার লোকজন আপনার জন্য রেডি হয়ে আছে। যদি কোনও কর্মকর্তার কাছে একাই যেতে চান, যান। ধরুন আমার কাছে একাই আসতে চান, আসুন। যেটা সিক্রেসি আইনে কাভার করে না। যতদূর খোলামেলা বলা যায় তারা বলে দেবে। কিন্তু আপনি রাষ্ট্রীয় সিক্রেসির তথ্য চাইবেন সেটা তো পারমিট করে না কেউ।

খুরশিদ আলম বলেন, আলটিমেটটলি (মূলত) আপনার উদ্দেশ্য দেশটার মঙ্গল আমাদেরও তাই। দেশটা হলো সবার। বঙ্গবন্ধু এটাই বলেছিলেন। এ দেশের মেহনতি মানুষের মুক্তি। সেজন্য প্রধানমন্ত্রীকে দেখেন, আমি ১৭টা ডিপার্টমেন্ট চালাতে হিমশিম খাই। আর প্রধানমন্ত্রী দেশ-বিদেশ সামলাচ্ছেন। কি পরিমাণ পরিশ্রম করছেন তিনি ভাবতে পারেন।

তিনি বলেন, আমরা ব্যাংকের ম্যানেজার পোস্টিং দিয়ে বসে আছি। সে কী করছে না করছে আমরা সুপারভাইজ করছি না। এটা চলবে না। এ বিষয়ে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। ব্যবহারে সফট কিন্তু নিজেকে কঠোর করতে হবে। এটা সেন্ট্রাল ব্যাংকের মেসেজ।

সর্বশেষ সংবাদ

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস, যা জানাল আবহাওয়া অফিস
‘বিদেশ ভ্রমণের প্রলোভন দেখিয়ে নারী খেলোয়াড়দের ধর্ষণ করতো’
তথ্য দিতে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
আবারও বাড়ল সোনার দাম, কাল থেকে কার্যকর
যে কারণে ডিবিতে গিয়েছিলেন মাওলানা মামুনুল হক
টুইটারের ঠিকানা বদলে আনুষ্ঠানিকভাবে এখন এক্স ডটকম
প্রতিবন্ধী সন্তানকে বিষ খাইয়ে হত্যা করলেন মা-বাবা
সুবর্ণচরে ট্রাক্টরের চাপায় শিশুর মৃত্যু
হঠাৎ ডিবিতে মাওলানা মামুনুল হক
অভিমানে গলায় ফাঁস দিয়ে কৃষকের আত্মহত্যা
ট্রোল কখনো পাত্তা দেই না : জেফার
পলাশবাড়ীতে চাচার ছুরিকাঘাতে ভাতিজির মৃত্যু
নরসিংদীতে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ ৪ জন নিহত
সদস্যপদ ফিরে পেলেন জায়েদ খান, বাতিল হতে পারে নিপুণের
অস্থির ডিমের বাজার, প্রতি ডজনে বেড়েছে ৩০ টাকা
মোটরসাইকেলে বাড়ি ফেরার পথে ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবল ঝড়ের আঘাতে ৭ জনের মৃত্যু
জিয়াউর রহমান বাকশালের সদস্য হয়েছিলেন: ওবায়দুল কাদের
মা হারালেন সংগীতশিল্পী মোনালি ঠাকুর
মালয়েশিয়ায় ২ লাখ টাকায় বিক্রি হওয়ার অভিজ্ঞতা জানালেন বাংলাদেশি শ্রমিক