বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১৪ চৈত্র ১৪৩০
Dhaka Prokash

ব্রয়লার মুরগির দাম লেখা ২০০ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ২১০ টাকায়

মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) সকাল ৯টা। রাজধানীর অভিজাত ক্রেতাদের বাজার হিসেবে পরিচিত হাতিরপুল কাঁচাবাজার গিয়ে দেখা গেল, একাধিক দোকানে মুরগির মূল্যতালিকা ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে।

এর মধ্যে মায়ের দোয়া পোলট্রি হাউসে ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২১০ টাকা। অথচ স্টিকারে দাম লেখা ২০০ টাকা। চোখের সামনে সেই স্টিকার খুলে ২১০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।

এই কাঁচাবাজারের ক্রেতা সাধারণত হাতিরপুল ও এর আশপাশের এলাকায় বাসিন্দারা। তারা নিয়মিত এ বাজার থেকে কেনাকাটা করেন। এ বাজারে মাছ, মাংস, সব ধরনের সবজি, ফলমূলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি পাওয়া যায়।

এলিট শ্রেণির কাঁচাবাজার নগরীর হাতিরপুল প্রধান সড়কের পাশে গড়ে ওঠা এই বাজারকে বলা হয়, কিছু পণ্যের দাম পূর্ব নির্ধারিত হলেও অন্য সব কাঁচাবাজার থেকে হাতিরপুল কাঁচাবাজারে পণ্যের দাম তুলনামূলক কিছুটা বেশি। এই বেশি দাম নিয়ে সাধারণ ক্রেতাদের অভিযোগের শেষ নেই।

হাতিরপুল কাঁচাবাজারের অধিকাংশ ক্রেতা চাকরিজীবী, যারা প্রতিদিন বাজার করেন না। এদের কেউ এক সপ্তাহ, কেউ ১৫ দিন আবার কেউ এক মাসের কাঁচাবাজার একসঙ্গে করে নিয়ে যায়। মধ্যবিত্ত কিংবা নিম্ন মধ্যবিত্ত সাধারণ ক্রেতাদের উপস্থিতি খুবই কম। তবে তাদের মধ্যে যারা হাতিরপুল কাঁচাবাজারে পণ্য ক্রয় করতে আসেন তাদেরকে ক্রয় করার ক্ষেত্রে দরকষাকষি করতে দেখা যায়।

গরুর মাংস কিনতে আসা একজন নারী এনজিও কর্মী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন. ‘মাংসের দাম পূর্বনির্ধারিত হলেও অন্যান্য কাঁচাবাজার থেকে হাতিরপুল কাঁচাবাজারে যে মাংস পাওয়া যায় সেটা অপেক্ষাকৃত ফ্রেশ মাংস। তাই কিছুটা দাম বেশি। বাজার দূরে হলেও এখান থেকেই মাসিক বাজার করি।’

১১২ নম্বর মাংসের দোকানের মো. বশির ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, অন্যান্য বারের রমজানে যে পরিমাণ মাংস বিক্রি করেছি এবার তার ধারেকাছেও যাওয়া যাবে বলে মনে হচ্ছে না। আজ সকাল ৭টায় দোকান খুলেছি এখন সকাল ১০টা অথচ মাংস (গরু) বিক্রয় করেছি দুই কেজি। মাংসের দাম কিছুটা কমেছে,এখন ৭২০ টাকা প্রতি কেজি।

কাঁঠাল বাগানের বাসিন্দা মন্নাফ মিয়া নামে একজন ক্রেতা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আপনি বেশ কয়েকজনকে দাম জিজ্ঞাসা করছেন এবং আমি আপনার গলায় কার্ড ঝুলানো দেখে সবজি কিনতে রিকশা থেকে নেমে এসেছি। কারণ, সাংবাদিকদের সামনে অন্তত কিছু কম দামে সবজি কিনতে পারব।’

মায়ের দোয়া খাসির মাংসের দোকানদার বিল্লাল হোসেন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, প্রতি কেজি মাংস ১১০০ টাকা, সকাল থেকে এক কেজিও বিক্রি হয়নি। দাম বেশি তাই কাস্টমার কম। কাস্টমারদের অনেকেই দাম জিজ্ঞাসা করে না কিনে চলে যান।

বেলা সাড়ে দশটার দিকে কথা হয় মুরগির (দেশি) দোকানদার আবুল হাসান এর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘৩০ বছর ধরে আমি এখানে মুরগির মাংস বিক্রি করছি। দেশি মুরগির মাংস বিক্রি করছি প্রতি কেজি ৬৬০ টাকা। কয়েক দিন পূর্বে প্রতি কেজি মাংস বিক্রি করেছি ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা পর্যন্ত।’

সরেজমিনে দেখা গেছে, ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি কোনো দোকানে ২০০ টাকা আবার কোনো দোকানে ২১০ টাকা, লেয়ার মুরগি প্রতি কেজি ৩৪০ টাকা, পাকিস্তানি সোনালী কক প্রতি কেজি ৩৬০ টাকা। দেশি মুরগি কোনো দোকানে প্রতি কেজি ৬৬০ টাকা আবার কোনো দোকানে ৬৮৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

কাঁচামাল ব্যবসায়ী তারেক মিয়া ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, সকাল হয়েছে তিন ঘণ্টা, তারপরও বিকিকিনি নাই। রোজা শুরু হওয়ার পর থেকে কাস্টমার ছাড়া সকালেও ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকছি। সব কিছুর দাম বেশি তাই কাস্টমার কম, এটা ধরেই বসে আছি।

তিনি বলেন, ফুলকপি বড় সাইজ ৪০/৫০ টাকা, পাকা টমেটো প্রতি কেজি ৫০ টাকা, চিকন লম্বা বেগুন ৭০ টাকা, কয়েক দিন আগে ১০০/১২০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করেছি। কাঁচা মরিচ খুচরা প্রতি কেজি ১০০ টাকা। তবে পাইকারি প্রতি কেজি ৮০ টাকা, সাদা মরিচ প্রতি কেজি ৭০/৮০, লেবু (বড়) এক হালি ৬০ টাকা, ছোট লেবু প্রতি হালি ৫০/৫৫, শসা প্রতি কেজি ৫০ টাকা।

কথা হয় মাছ ব্যবসায়ী রিয়াদ মিয়ার সঙ্গে। তিনি জানান, রোজার মাসে সকালে তুলনামূলক বেচাকেনা কম হয়। দশটার পর থেকে রাত পর্যন্ত বেচাকেনা হচ্ছে। তবে আগের চেয়ে কম। রুই মাছ প্রতি কেজি ৪৫০ টাকা, শিং মাছ ৩২০ টাকা, শোল মাছ প্রতি কেজি ৪০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

মাছ ও গরু মাংস কিনতে আসা একটি বেসরকারি ব্যাংক কর্মকর্তা (অবসর প্রাপ্ত) আবুল কালাম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, বাসার কাছে বাজার তাই নিয়মিত বাজার এখানেই করি। যদিও অনেকে বলে থাকেন এই বাজারে নাকি দাম বেশি রাখা হয়।

দাম বেশি জেনেও হাতিরপুল কাঁচাবাজারে কেন আসেন এমন প্রশ্নে তিনি কিছুটা বিরক্ত হয়ে বলেন, ‘আরে মিয়া সুস্থ থাকতে কে না চায়, তাই বেশি দাম জেনেও অপেক্ষাকৃত ফ্রেশ পণ্যের সন্ধানে এখানে আসি।

এনএইচবি/এমএমএ/

আজকের ইফতারের সময় (ঢাকা)

0

ঘণ্টা

0

মিনিট

0

সেকেন্ড

প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার হিসেবে আইসিসির এলিট প্যানেলে শরফুদ্দৌলা

শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত। ছবি: সংগৃহীত

ইতিহাসে নাম লেখালেন শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত। বাংলাদেশের প্রথম আম্পায়ার হিসেবে আইসিসির এলিট প্যানেলে জায়গা করে নিয়েছেন তিনি। ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) বার্ষিক মূল্যায়ন এবং নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সৈকতকে এই সম্মাননা দিয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) এক সংবাদ বিবৃতির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা।

২০০৬ সাল থেকেই আন্তর্জাতিক প্যানেলে আছেন সৈকত। ২০১০ সালের জানুয়ারিতে মিরপুরে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার ওয়ানডে দিয়ে আন্তর্জাতিক ম্যাচ পরিচালনা শুরু করেন এই আম্পায়ার।

ছেলেদের ম্যাচে অনফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে ১০টি টেস্ট, ৬৩ ওয়ানডে আর ৪৪টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচে দায়িত্ব পালন করেছেন সৈকত। নারী ক্রিকেটেও অনফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে হয়েছে ১৩ ওয়ানডে এবং ২৮টি টি-টোয়েন্টি পরিচালনার অভিজ্ঞতা।

বিস্তারিত আসছে...

পাঁচ বছর আগে নিরুদ্দেশ হয়ে যাওয়া ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

পাঁচ বছর আগে নিরুদ্দেশ হয়ে যাওয়া ভারতীয় নাগরিক দীপক কুমার (৩৫) কে পরিবারের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১ টায় চুয়াডাঙ্গার দর্শনা এবং ভারতের গেদে বন্দরের শুন্য রেখায় দু’দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী, ইমিগ্রেশন, কাস্টমস ও থানা পুলিশের কর্মকর্তারা আনুষ্ঠানিকভাবে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

মানসিক ভারসাম্যহীন দীপক বাংলাদেশের পিরোজপুর জেলা কারাগারে বন্দি ছিল প্রায় ৫ বছর। দীপকের কুমারের বাড়ি ভারতের বিহার রাজ্যের সামস্তীপুর জেলার মনিহারপুর গ্রামে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

বাংলাদেশে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশের দায়ে পিরোজপুর জেলা পুলিশের হাতে আটক হয় দীপক।  ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে আদালতের মাধ্যমে তাকে পিরোজপুর জেলা কারাগারে প্রেরন করা হয় । সাজার মেয়াদ শেষ হলে ২০২৩ সালের ১৮ অক্টোবর প্রত্যাবসনের জন্য সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গা কারাগারে প্রেরন করা হয়। এরপর ১৯ অক্টোবর দর্শনা বন্দরের চেকপোস্টে তাকে হস্তান্তরের জন্য নেয়া হয়। কিন্তু দীপকের পরিবারের কেউ উপস্থিত না থাকার কারনে তাকে হস্তান্তর করা সম্ভব হয় না।

পরবর্তীতে একাত্তর টিভির জেষ্ঠ্য চিত্রসাংবাদিক ও অ্যামেচার রেডিও সোসাইটি বাংলাদেশের সাংগঠনিক স¤পাদক মো: শামসুল হুদার প্রচেষ্টায় দীপক কুমারের পরিবারের ঠিকানা খুঁজে পাওয়া যায়। এরপর আজ ২৮ মার্চ বৃহস্পতিবার দুপুরে দর্শনা বন্দরের চেকপোস্ট দিয়ে দীপক কুমারকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা সম্ভব হয়।

দর্শনা সীমান্তে হস্তান্তর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের চিত্রসাংবাদিক মো: শামসুল হুদা , দীপক কুমারের বাবা রাম নরেশ ঠাকুর এবং দুলাভাই গৌরব কুমার উপস্থিত ছিলেন।

দীপক কুমারের বাবা রাম নরেশ ঠাকুর বলেন, আমি গরীব মানুষ। র্দীঘদিন পর সবার প্রচেষ্টায় আমার পাগল ছেলেকে খুঁজে পেলাম। সবার কাছে কৃতজ্ঞ।’

চিত্রসাংবাদিক মো: শামসুল হুদা বলেন, ‘মাত্র ৩০ মিনিটের প্রচেষ্টায় গুগুলের সাহায্যে দীপক কুমারে ঠিকানা খুঁেজ পায়। আর ১১ দিন পর দীপককে ফেরত দিতে পারলাম। তবে দু’দেশের বন্দিদের সাজাভোগ শেষে নিজ দেশে পরিবারের কাছে হস্তান্তর প্রক্রিয়া স্বল্প সময়ে সহজতর করা দরকার।’

হস্তান্তর অনুষ্ঠানের  বাংলাদেশের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন বিজিবির দর্শনা আইসিপি কমান্ডার সুবেদার এনামুল কবির,  দর্শনা ইমিগ্রেশন ইনচার্জ এসআই আতিক, কাস্টমস কর্মকর্তা মোঃ জাহিদুজ্জামান, শরীফ উদ্দিন, দর্শনা থানার এস আই ফাহিম হোসেন, চেকপোস্টের এএসআই মোমিন প্রমুখ।

ভারতের পক্ষে ছিলেন ১৩২ বিএসএফ সীমানগর ব্যাটালিয়নের স্টাফ অফিসার মেজর পি নাগা রঞ্জন, গেঁদে ক্যাম্পের কোম্পানী কমান্ডার এসি বিতাশী, গেদে ইমিগ্রেশন ইনচার্জ জিসি দে, কাস্টমস কর্মকর্তা রামাতার পি যাদব, কৃষ্ণগঞ্জ থানার এএসআই তন্ময় দাস, ডিআইবি সাধন মন্ডল ও নব কুমার চক্রবর্তী, রেডক্রস প্রতিনিধি চিত্তরঞ্জন ন্থা প্রমুখ।

কুড়িগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা ওয়াংচুক

কুড়িগ্রামে ভুটানের রাজা ওয়াংচুক। ছবি: সংগৃহীত

ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগেল ওয়াংচুক কুড়িগ্রাম ধরলা সেতুর পূর্ব পাশে ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের মাধবরাম এলাকায় ভুটানিজ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করেছেন।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দুপুরে ১৪ সদস্যের সফরসঙ্গী নিয়ে তিনি পরিদর্শন করেন। পরে তিনি সড়কপথে জেলার ভুরুঙ্গামারী উপজেলার সোনাহাট স্থলবন্দর দিয়ে ভারত হয়ে ভুটানের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ ত্যাগ করেন।

এর আগে ভুটানের রাজা সফরসঙ্গীদের নিয়ে আজ সকালে সৈয়দপুর বিমানবন্দরে অবতন করেন। পরে সড়কপথে দুপুর পৌনে ১২টায় কুড়িগ্রাম সার্কিট হাউসে পৌঁছান। সেখানে মধ্যাহ্নভোজ শেষে দুপুর দেড়টায় অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করেন।

এ সময় তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, সংসদ সদস্য ডা. হামিদুল হক খন্দকার, সংসদ সদস্য বিপ্লব হাসান পলাশ, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউসুফ হারুন, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ ও পুলিশ সুপার আল আসাদ মো. মাহফুজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

এদিকে ভুটানের রাজার কুড়িগ্রাম সফরের বিষয়টি ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন স্থানীয় ও ব্যবসায়ীরা।

ধরলা পাড়ের পাপ্পু মিয়াজি বলেন, আমাদের তো কুড়িগ্রামে কোনো কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা নেই। কাজ করতে হলে যেতে হয় ঢাকা, কুমিল্লা ও চট্টগ্রামে। এখন যদি এখানে কাজের সুযোগ হয় তাহলে তো শত শত মানুষ কাজের সুযোগ পাবে। পাশাপাশি এখানকার বাসিন্দাদের অভাব-অনটন অনেকটাই কমে যাবে।

সর্বশেষ সংবাদ

প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার হিসেবে আইসিসির এলিট প্যানেলে শরফুদ্দৌলা
পাঁচ বছর আগে নিরুদ্দেশ হয়ে যাওয়া ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
কুড়িগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা ওয়াংচুক
শিগগিরই ইন্টার্ন চিকিৎসকদের ভাতা বাড়ানো হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
রেলমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১১ প্রকল্প অনুমোদন
বিএনপি নেতাদের স্ত্রীরা ভারতীয় শাড়িতে কাঁথাও বানায় না: রিজভী
ইভ্যালির রাসেল-শামিমার বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
বিশ্বকাপ না জিতলে আমি হয়তো জাতীয় দল ছেড়ে দিতাম: মেসি
জিম্মি নাবিকদের উদ্ধারে অনেক দূর এগিয়েছে সরকার: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
কারওয়ান বাজার স্থানান্তরপ্রক্রিয়া শুরু
বিরামপুরে জমজ সন্তানের একজন জন্ম নিলো এক পা নিয়ে
দায়িত্ব নিয়েই বিএসএমএমইউ উপাচার্য বললেন ‘দুর্নীতি করবো না, প্রশ্রয়ও দেব না’
ময়মনসিংহে বাসচাপায় শিশুসহ নিহত ৩
এপ্রিলে ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির
টাকার বিছানায় ঘুমিয়ে ভাইরাল নেতা
অ্যানেসথেসিয়া ব্যবহারে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা
দ্রুত ভিসা দিতে নতুন যেসব নির্দেশনা দিলো ইতা‌লি দূতাবাস
যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব উপেক্ষা ইসরায়েলের, গাজায় প্রাণহানি বেড়ে প্রায় ৩২৫০০
কুড়িগ্রামের পথে ভুটানের রাজা