রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০২৪ | ২৫ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘দাম যেভাবে বাড়ছে তাতে আগামীতে চলা কঠিন হবে’

রাজধানীর বিভিন্ন কাঁচাবাজারের মতো নিউমার্কেটের বনলতা কাঁচাবাজারেও মাছ, গরুর মাংস, মুরগির মাংসসহ প্রায় ধরনের সবজি দাম বেশি।

ক্রেতাদের অভিযোগ,পণ্যের দাম যেভাবে বাড়ছে তাতে আগামীতে চলা আরও কঠিন হবে। আর ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত কয়েক দিনের তুলনায় মুরগির মাংস ও ডিমের দাম কিছুটা কমেছে। তবে অনেক ক্রেতার অভিযোগ কমার পরেও পূর্বের তুলনায় দাম এখনো অনেক বেশি।

মঙ্গলবার (২৮ মার্চ ) সরেজমিনে নিউমার্কেটের বনলতা কাঁচাবাজার ঘুরে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

এ বাজারের ব্যবসায়ীরা বলছেন, রমজানে বিভিন্ন উৎসব ও হোটেল বন্ধ থাকায় মুরগির চাহিদা কমে যাওয়ায় দাম কমছে। এ ছাড়া, ফার্ম থেকেও দাম কমানো হয়েছে। এ জন্য আমরাও কম দামে কিনে কম দামেই বিক্রি করছি। তবে দাম কমার সঙ্গে সঙ্গে মুরগির বিক্রি কমেছে।

বনলতা কাঁচাবাজারের মুরগি ব্যবসায়ী সাহাবুদ্দিন এ প্রতিবেদককে বলেন, দেখেন আগে ব্রয়লার মুরগি ২৭০ থেকে ২৮০ টাকা কেজি বিক্রি করেছি। তাতে লাভ ১০ টাকাও থাকত না। কয়েক দিন থেকে দাম কমতির দিকে। কারণ, একদিকে বিভিন্ন উৎসব, অন্যদিকে হোটেলও বন্ধ। আবার সরকারের চাপাচাপিতে ফার্ম থেকেও দাম কমিয়েছে। তাই আমরাও কম দামে কিনতে পারছি। এ জন্য কম দামে বিক্রি করা যাচ্ছে। এখন কেজিতে ২০ টাকা লাভ থাকছে।

মাংস ব্যবসায়ী হানিফ বলেন, গরুর মাংস ৭৫০ টাকা। রমজানের আগেও এই দামে বিক্রি করেছি। তাই বাড়েনি। খামার মালিকরা সিন্ডিকেট করে মাংস বিক্রি করছে। তাই দাম বেশি। তারা কমালে দাম কমবে। আব্দুল করিম ও মোহাম্মদ আলাউদ্দীন নামে মাংস ব্যবসায়ী বলেন, ‘লন লন, খাসির মাংস ১০০০ টাকা।’ তারা আরও বলেন, ‘ঈদে আবার চাহিদা বাড়বে। তখন দামও বাড়বে।’

রূপসা চিকেন হাউজের মুরগি ব্যবসায়ী শাওন বলেন, ‘কয়েকদিন আগে ২৭০ টাকা কেজি বিক্রি করা হলেও বর্তমানে ২০৫ থেকে ২১০ টাকা কেজি ব্রয়লার বিক্রি করা হচ্ছে। কম দামে কেনা, তাই কম দামেই বিক্রি করা হচ্ছে। দাম কম হলে লাভ বেশি হয় জানিয়ে শাওন বলেন, বর্তমানে ১৮০ টাকার মতো কেনা। খরচা বাদে লাভ ২০ টাকা। আর আগে বেশি দামে থাকায় অনেকে ঘুরে ঘুরে কিনত। পাকিস্তানি ও লেয়ার মুরগি ৩৩০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। এখন দাম কম। ঈদের আগে আবার বাড়তে পারে।

লাভলী নামে এক ক্রেতা বলেন, আগে পাকিস্থানি মুরগি ৩৫০ টাকা কেজি ছিল। বর্তমানে ৩০০ টাকার মতো। একেক দোকানে একেক রকম দাম নিচ্ছে। দাম কমলে সবার জন্য ভালো হয়। কেজিতে ৪০ টাকা কমলে অনেক। তাহলে সবাই কিনতে পারবে।

এখানকার মাছ ব্যবসায়ী মাহতাব বলেন, রুই ও কাতলা মাছ ৪০০ টাকা কেজি। ট্যাংড়া ৮০০ টাকা কেজি। নদীর কোনো মাছ নেই। রমজানের দিনে মিথ্যে কথা বলব না। রমজানে মাছের দাম বাড়েনি। যা বাড়ার আগে বেড়েছে।

অন্যান্য বাজারের মতো নিউমার্কেটেও শসা ৫০ থেকে ৬০ টাকা, বেগুন ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজি ও লেবুর হালি ৪০ থেকে ৬০ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে।

বনলতা মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির আহ্বায়ক ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন,তাদের বাজারে দাম বেশি এটা ঠিক। কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ‘কারওয়ান বাজার, কৃষিমার্কেটসহ বিভিন্ন পাইকারি বাজার থেকে পণ্য আনতে হয় এখানে।’

পরিবহন খরচ আছে। সঙ্গে কিছু পণ্য নষ্টও হয়ে যায়, তা ফেলে দিতে হয়। কারণ, এই মার্কেটে কোনো মরা মুরগি, পচা মাছ বিক্রি করা হয় না। এ ছাড়া, তরিতরকারিও টাটকা বিক্রি করা হয়। বর্তমানে এ মার্কেটে যে দামে বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে তা স্বাভাবিক বলে তিনি জানান।

বনলতা বাজারে দেখা গেছে, ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকা ডজন। আগে ১৫০ টাকা ডজন বিক্রি হয়েছে। এ সময় শামিমা নামে এক সরকারি কর্মকর্তা বলেন, আসলে দাম ওভাবে কমেনি। আগেও ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকা ডজন ডিম কিনতাম। এখনো প্রায় সে দামই। সরকারের তদারকি থাকলে আরও দাম কমত। দাম বাড়ার কারণে ডিম কেনা কমিয়ে দিয়েছি।

এদিকে নিত্যপণ্যের মতো এই কাঁচাবাজারে ফলের দামও বেশ চড়া। ফল ব্যবসায়ী হেলাল বলেন, তিউনিশিয়া খেজুর ৪৫০ টাকা কেজি বলা হলেও তা ৪০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। আম্বার খেজুর ১০০০ টাকা, ম্যাগজুইস ১২০০ টাকা কেজি। এটাই সর্বোচ্চ দাম। রমজানের আগে ১০০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হয়েছে। ফরিদা ৩০০ টাকা ও জিহাদী সবচেয়ে কম দামে ১৬০ কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। সব পদের খেজুর রয়েছে।

তিনি বলেন, তারা বাদামতলী ফল মার্কেট থেকে বেশি দামে কেনার কারণে বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। কিন্তু তিনি বাদামতলি মার্কেট থেকে ফল কেনার কোনো মেমো দেখাতে পারেননি বা দোকানের নামও বলতে পারেননি।

ফল ব্যবসায়ী হোসেনসহ অন্যরা বলেন, আপেল ২৮০, মালটা ২২০ টাকা, আঙুর ২৬০ থেকে ২৭০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। রোজার আগে দাম আরও বেশি ছিল। কয়েকদিন থেকে দাম কিছুটা কমছে। তবে গত রমজানের চেয়ে প্রায় সব ফলের দামই বেশি।

কলা বিক্রেতা হোসেন আলী বলেন, সাগর, সবরি, বাংলা কলা ১২০ টাকা ডজন বিক্রি করা হচ্ছে। রোজার আগেও এই দামে বিক্রি করা হতো। তবে নরসিংদীর কলার দাম একটু বেশি, ১৫০ টাকা ডজন। বিক্রিও কম হচ্ছে।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad

নির্মাতা থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিলেন ফারুকী

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। ছবি: সংগৃহীত

বিখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা ও পরিচালক মোস্তফা সরয়ার ফারুকী অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন। রোববার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বঙ্গভবনের দরবার হলে তিনি এই শপথ গ্রহণ করেন।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের শুরু থেকেই ফারুকী সরব ছিলেন। তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রতিদিনের নানা ঘটনার বিশ্লেষণ করে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ৮ আগস্ট নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়, যার সদস্য হিসেবে বর্তমানে যুক্ত হলেন ফারুকী।

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী প্রায় আড়াই দশক ধরে চলচ্চিত্র ও নাটক নির্মাণ করে খ্যাতি অর্জন করেছেন। তিনি কেবল পরিচালক নন, প্রযোজক হিসেবেও প্রতিষ্ঠিত। তার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ‘ছবিয়াল’ থেকে বহু বিজ্ঞাপন, নাটক ও সিনেমা নির্মাণ করেছেন তিনি। ১৯৯৮ সালে মুক্তি পায় তার নির্মিত চলচ্চিত্র ‘ওয়েটিং রুম’। এরপর থেকে 'ব্যাচেলর', 'টেলিভিশন', 'মেড ইন বাংলাদেশ', 'থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার', 'ডুব', এবং 'পিঁপড়াবিদ্যা'র মতো প্রশংসিত সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি।

 

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। ছবি: সংগৃহীত

২০১৮ সালে ফারুকীর সিনেমা 'ডুব' (ইংরেজিতে 'নো বেড অব রোজেস') বাংলাদেশ থেকে অস্কার প্রতিযোগিতায় মনোনীত হয়। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিখ্যাত ম্যাগাজিন ভ্যারাইটির রিভিউতে এই চলচ্চিত্রের রিভিউয়ার ম্যাগি লি মন্তব্য করেন, “ফারুকী প্রমাণ করেছেন, তিনি বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের একটি অনন্য কণ্ঠস্বর।” সিনেমাটিতে সুখ, একাকিত্ব এবং মানসিক সংকটের গভীরতা তুলে ধরা হয়, যা দর্শকদের হৃদয়ে স্থায়ী ছাপ ফেলে।

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বাংলাদেশের চলচ্চিত্রশিল্পের ধারাকে উন্নত ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে অসামান্য ভূমিকা রেখেছেন।

Header Ad

দেশের সকল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের কমিটি গঠনের জন্য টিম গঠন

ছবি: সংগৃহীত

দেশের সব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের সাংগঠনিক কমিটি গঠন করা হয়েছে। সংগঠনটির পরিকল্পনা ও র্কমসূচির সেতুবন্ধন স্থাপনের লক্ষ্যে বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দিকনির্দেশনায় এ কমিটি করা হয়।

শনিবার জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দীন নাসিরের পরামর্শে এ কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিতে থাকা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ও পদবি-

সহ-সভাপতি মো. আরিফুল হাসান প্রান্ত (ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. হাবিবুর রহমান হাবিব (ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. জাহদিুল ইসলাম শামীম (কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ), সহ-সভাপতি মো. মেহেদী হাসান (ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. জুবায়ের হোসেন (ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জিন্নাতুল ইসলাম (ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্সেস), সহ-সভাপতি মো. ফেরদৌস মাহমুদ (নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন (আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক-চৌধুরী মো. নওশীন পাশা দীপু (ইন্ডিপেন্ডেট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ), সহ-সভাপতি সাজ্জাদ হোসেন (ইউনিভার্সিটি অব স্কলাসর), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক- ইয়াসিন ইবনে জাবির (প্রাইমএশিয়া ইউনিভার্সিটি), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক-সেলিম মাহমুদ (ফারইস্ট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি), সহ-সভাপতি পারভেজ হোসেন (নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আরাফাত সিদ্দিকী (উত্তরা ইউনিভার্সিটি), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. সজল (বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি) সহ-সভাপতি মো. পলাশ মিয়া (শান্ত মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি) যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. হামীম আল হাসান তালুকদার (ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ) যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক- জিহাদ হোসাইন (অতীশ দ্বীপঙ্কর ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি), সহ-সভাপতি এম আরিফুর রহমান (ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজী), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. ওয়াহিদুজ্জামান শুভ (আনোয়ার খান মডার্ন ইউনিভার্সিটি), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. আমিনুল ইসলাম (রবীন্দ্র সৃজনকলা বিশ্ববিদ্যালয়), সহ-সভাপতি- মো. দিনার হোসেন (জেডএনআরএফ ইউনিভার্সিটি অব ম্যানেজমেন্ট সায়েন্সেস)।

এছাড়াও যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক-এ কে এম জাহিদুল ইসলাম তালুকদার (সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক-শরিফুল ইসলাম (প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি), সহ-সভাপতি ফয়সাল আহমেদ আকন (আহসানউল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক- মো. মশিউর রহমান মহান (সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. হেলালুর রহমান সংগ্রাম (রয়্যাল ইউনিভার্সিটি অব ঢাকা), সহ-সভাপতি মো. আল মামুন (স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. মুশফিকুর রহমান মাহিন (নটরডেম ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক- মো. ফিরোজ হাসান (দ্য মিলেনিয়াম ইউনিভার্সিটি), সহ-সভাপতি মো. রাসেল (আশা ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক- মো. জাকির হাসান (নাঈম) (বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. মিনার হোসেন (পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ), সহ-সভাপতি মো. তারেকুল ইসলাম খান তারেক (ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. আল আমিন বাবলু (বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক- রাশেদ খান মিলন (প্রাইম ইউনিভার্সিটি), সহ-সভাপতি- মো. মনোয়ার হোসেন (ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মীর মাহমুদুল হাসান আকাশ (ইউনিভার্সিটি অব ডেভেলপমেন্ট অল্টারনেটিভ), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক- খালিদ হোসেন হৃদয় (ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক), সহ-সভাপতি কাজী শাহ নিয়াজ রাহান (ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক- রায়হান উল ইসলাম (ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক- মো. ইয়াসির আরাফাত সারজু (সিটি ইউনিভার্সিটি), সহ-সভাপতি- মো. নাজমুল হাসান লাভলু (মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাসুদ রানা শুভ (গণবিশ্ববিদ্যালয়), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন বাবু (এশিয়ান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ), সহ-সভাপতি মো. ফরহাদুল আজম (গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক- মো. জাহিদ হাসান (রাকিব) (স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক- মো. জিয়াউল হক জিয়া (কুইন্স ইউনিভার্সিটি), সহ-সভাপতি- মো. নুর আলম জিকু (ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক- মো. রাকিব হাসান (ইউনিভার্সিটি অব সাউথ এশিয়া)।

যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক- শামসুজ্জামান পাঠান (বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব হেলথ সায়েন্সেস), সহ-সভাপতি- মো. জাহিদুল ইসলাম দীপু (বাংলাদেশ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, মুগ্ধা), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক- এনামুল হক রাবিন (হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ), রণদা প্রসাদ সাহা বিশ্ববিদ্যালয় (নারায়নগঞ্জ)।

যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক- এস টি শাকিল (ইউনিভার্সিটি অব স্কিল এনরিচমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজী, (নারায়ণগঞ্জ), সহ-সভাপতি মো. জারিফ আহমেদ (ঈষাখাঁ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, কিশোরগঞ্জ), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক- মেহেদী হাসান পিয়াল (জার্মান বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. মোকারিম হাসান সাঈদ, সহ-সভাপতি মুন্নী খাতুন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক-লাবণ্য আক্তার, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক- মনজিলা রিমি (সেন্ট্রাল উইমেন্স ইউনিভার্সিটি), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক- আনিকা আজাদ।

পদধারী বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সব নেতাদের তাদের স্ব স্ব বিশ্ববিদ্যালয় সাংগঠনিক টিমের সঙ্গে সমন্বয় করার জন্য বলা হয়েছে।

Header Ad

দেশ ধ্বংস করে পালিয়ে গিয়ে এখন নিরীহ নেতাকর্মীদের উস্কে দিচ্ছে: সোহেল তাজ

সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদের ছেলে সোহেল তাজ। ছবি: সংগৃহীত

শেখ হাসিনার দেশ ত্যাগের তিন মাস পর আওয়ামী লীগ ঢাকায় একটি কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। দলটির পক্ষ থেকে নেতাকর্মীদের আজকের কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের আহ্বান জানানো হয়েছে। তবে এ কর্মসূচিকে ঘিরে উত্তেজনা বিরাজ করছে; পাল্টা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ছাত্র-জনতা। এ নিয়ে জনমনে ছড়িয়ে পড়েছে উদ্বেগ।

রোববার দুপুরে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদের ছেলে সোহেল তাজ নিজের ফেসবুক পেজে আওয়ামী লীগকে নিয়ে একটি পোস্ট দেন। ওই পোস্টে তিনি মন্তব্য করেন, “একটি পরিবার দেশটাকে ধ্বংস করে পালিয়ে গিয়ে এখন নিরীহ নেতাকর্মীদের উস্কে দিচ্ছে, যাতে তারা আবার বাংলাদেশকে শোষণ করতে পারে।”

সোহেল তাজ তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে, দুপুর ১টার দিকে একটি পোস্টে আওয়ামী লীগের কর্মসূচির বিরুদ্ধে সরব হন। রাজধানীর জিরো পয়েন্টে দুই আওয়ামী লীগ কর্মীকে আটকের একটি প্রতিবেদনের স্ক্রিনশট শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, “একটি পরিবার ও তাদের অনুসারীরা বাংলাদেশকে ধ্বংস করে হত্যা, গুম, খুন, নির্যাতন এবং গণতন্ত্র হত্যা করেছে। জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে তারা হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করেছে, শত শত মানুষকে অন্ধ করেছে, এবং হাজার হাজার মানুষকে পঙ্গু করেছে। দুর্নীতির মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে এবং সংগঠনকে ধ্বংস করেছে। এখন সেই পরিবার বিদেশে বসে পাচারকৃত টাকার পাহাড়ে বসে খেলা দেখছে এবং নিরীহ নেতাকর্মীদের উস্কে দিচ্ছে।”

 

এদিকে, শহীদ নুর হোসেন দিবস উপলক্ষে গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে ১০ নভেম্বর ঢাকার গুলিস্তান জিরো পয়েন্টে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক দিয়েছে আওয়ামী লীগ। তাদের এই কর্মসূচির পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন একই স্থানে গণজমায়েতের ডাক দেয়। কর্মসূচি ঘোষণার পর শনিবার রাতেই শিক্ষার্থীরা সেখানে বিক্ষোভ করেন, যা পরিস্থিতিকে আরও উত্তেজনাপূর্ণ করে তোলে।

আগামী দিনে এ সংঘাতমূলক পরিস্থিতি কোন দিকে গড়াবে, তা নিয়ে জনমনে উদ্বেগের পাশাপাশি নিরাপত্তা নিয়ে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নির্মাতা থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিলেন ফারুকী
দেশের সকল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের কমিটি গঠনের জন্য টিম গঠন
দেশ ধ্বংস করে পালিয়ে গিয়ে এখন নিরীহ নেতাকর্মীদের উস্কে দিচ্ছে: সোহেল তাজ
অচিরেই অনিবন্ধিত অটোরিক্সা নওগাঁ শহরে প্রবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হবে: জেলা প্রশাসক
অন্তর্বর্তী সরকারের নতুন উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিচ্ছেন যারা
শিশু মুনতাহার নির্মম হত্যাকাণ্ড: গৃহশিক্ষিকা ও পরিবারের সদস্যসহ ছয়জন গ্রেপ্তার
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ চূড়ান্ত
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে আরও পাঁচজন: সন্ধ্যায় শপথ গ্রহণ
ঠিকানায় মার্কিন নির্বাচন বিশ্লেষণ: বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক কোন পথে?
এই সরকারের বৈধতা হলো গণঅভ্যুত্থান : উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা মহানগরে সব পোস্টার ও ব্যানার অপসারণের নির্দেশ দিলো বিএনপি
ভারতে বিএসএফ হাতে গ্রেপ্তার রাবি ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
শহীদ নূর হোসেন দিবসে তারেক রহমানের শ্রদ্ধা নিবেদন
ফের পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের কমিটি বিলুপ্ত, নতুন কমিটি গঠন
আসিফ নজরুলকে হেনস্থাকারী সেই আ.লীগ নেতা শ্যামলের বাড়ি টাঙ্গাইল, শাস্তি চায় এলাকাবাসী
পলাতকদের ফেরাতে শেখ হাসিনাসহ অন্যদের বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারি করছে সরকার
শহীদ নূর হোসেন দিবস উপলক্ষে মির্জা ফখরুলের বাণী
ট্রাম্পের ছবি নিয়ে হাসিনার নির্দেশনা বাস্তবায়নকারী ১০ জন গ্রেপ্তার
গলায় রশি পেঁচানো অবস্থায় নিখোঁজ মুনতাহার মরদেহ মিলল পুকুরে