বুধবার, ১ মে ২০২৪ | ১৮ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

সিরিজ জিততে পারল না বাংলাদেশ

হলো না। একটি জয় পেলে বাংলাদেশের অনেকগুলো অর্জন পূর্ণ হতো। কিন্তু আফগানিস্তানকে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে হারাতে না পারাতে সবই থেকে গেছে অপূর্ণ। করা হয়নি আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ আবার জেতা হয়নি সিরিজ। উঠা হয়নি আফগানিস্তানকে পেছনে ফেলে র‌্যাঙ্কিংয়ে আটে।

এ সবই হয়েছে আফগানিস্তানের কাছে ৮ উইকেটে হেরে যাওয়াতে। বাংলাদেশের ৯ উইকেটে করা ১১৫ রান আফগানিস্তান অতিক্রম করে ১৭ দশমিক ২ ওভারে ২ উইকেট ১২১ রান করে। জয়সূচক রান আসে শূন্য রানে জীবন পাওয়া হযরতউল্লাহ জাজাইয়ের ব্যাট থেকে।

সিরিজ হয়েছে ১-১ ড্র। ফলে আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলােেদশর আর সিরিজ জেতা হলো না। এর আগে ২০১৯ সালেও দুই দেশের সিরিজ ১-১ ড্র হয়েছিল। সেবার আফগানিস্তান প্রথম ম্যাচ জিতেছিল। বাংলাদেশ দ্বিতীয় ম্যাচ জিতে সিরিজ ড্র করেছিল। ২০১৮ সালে তো ভারতের দেরাদুনে ৩ ম্যাচের সিরিজে বাংলাদেশই হোয়াইটওয়াশ হয়েছিল। ম্যাচ সেরা ও সিরিজ সেরা সব পুরস্কারই গিয়েছে আফগানদের শিবিরে। ম্যাচ সেরা হয়েছেন হযরতউল্লাহ জাজাই। সিরিজ সেরা ফজলহক ফারুকী।

বাংলাদেশ যতটা সহজে হেরেছে, ততটা সহজে হয়তো হারতে হতো না। কিংবা অন্য রকমও হতে পারত ম্যাচের চিত্রনাট্য। যদি প্রথম ম্যাচের জয়ের নায়ক নাসুম আহমেদ নিজের ও ইনিংসের তৃতীয় বলে হযরতউল্লাহ জাজাইয়ের ক্যাচ ফেলে না দিতেন। তখন রানের খাতাই খুলতে পারেনি আফগানরা। সেই হযরতউল্লাহ জাজাই পরে দলকে জয়ী করে বিজয়ীর বেশে ফিরেন ৪৫ বলে ৩ চার ও ৫ ছক্কায় ৫৯ রানে অপরাজিত থেকে। তিনি ৩৭ বলে তুলে নেন হাফ সেঞ্চুরি। এই ক্যাচ নাসুম ধরতে পারলে পরের ওভারে আবার মেহেদি হাসান ফিরিয়ে দিয়েছিলেন রহমানউল্লাহ গুরবাজকে। কাভারে তার ক্যাচ ধরেছিলেন মাহমুদল্লাহ। তখন শুরুতেই ২ উইকেট হারিয়ে চাপেই থাকত আফগানিস্তান। এদিকে ক্যাচ ফেলার ঘটনা আরও আছে। দলীয় ৭৭ রানে ডিপ স্কয়ার লেগে ওসানা গনির ক্যাচ ফেলেন আফিফ। এ সময় ওসমান গনির রান ছিল ৩৯। এই মেহেদির বলে ডিপ স্কায়ার লেগে সেই ওসমান গনির ক্যাচ ফেলেন পরে মোহাম্মদ নাঈম। পরে হয়ে যায় বাউন্ডরি। ওসমান গনির রান ছিল ৪১। পরে হয়ে যায় ৪৫। ওসমান গনিকে পরে আউট করেন বল হাতে তুলে নিয়েই মাহমুদউল্লাহ। মোট ৪৮ বলে তিনি ৪৭ রান করেন। তার আউটে শুধুই জয়ের ব্যবধান কমে আফগানদের।

এদিন বাংলাদেশের বোলাররা মোটেই আফগানদের ওপর চাপ তৈরি করতে পারেননি। সবচেয়ে খরুচে ছিলেন সাকিব। ইনিংসে পাঁচ ছক্কার চারটিই এসেছে সাকিবের ওভার থেকে। ৩ ওভারে তিনি রান দেন ৩২। শরিফুল ৩ ওভারে রান দেন ২৫। নাসুম ২৩৯ রান দেন ৩.৪ ওভারে। তবে আটোসাটো বোালিং করেন মোস্তাফিজ ও মেহেদি। মোস্তাফিজ ৩ ওভারে ১৩ রান দেন। মেহেদি ৪ ওভারে ১৯ রান দিয়ে নেন ১ উইকেট। ডট বল দিয়েছেন ৪৯টি।

বাংলাদেশের সামনে আফগানিস্তান ‘ভীতি ছিল তাদের স্পিন ত্রয়ী। যদিও আগের ম্যাচে সেই জুজুর ভয় কাটিয়ে উঠেেত পেরেছিল। কিন্তু এই ম্যাচে ৯ উইকেটে মাত্র ১১৫ রান করলেও সেখানে ছিল না কিন্তু স্পিন ভীতি। স্পিন ত্রয়ীর একজন মুজিব উর রহমান ইনজুরির কারণে সেরা একাদশেই ছিলেন। রশিদ খানও ভীতি ছড়াতে পারেনি। ৪ ওভারে ৩০ রান দিয়ে নিয়েছেন ১ উইকেট। দলপতি মোহাম্মদ নবী অবশ্য বেশ ঝেকে ধরেছিলেন ৪ ওভারে ১৪ রানে ১ উইকেট নিয়ে। আসল ভীতি ছড়িয়েছেন দুই পেসার ফজলহক ফারকী ও আজমতউল্রাহ ওমরজাই। দুই জনেই তিনটি করে উইকেট তুলে নেন যথাক্রমে ৪ ওভার বোলিং করে ১৮ ও ২২ রানে। সঙ্গে ডট বল ছিল প্রায় অর্ধেক ৫৮টি। এই যখন হয় বোলিং পক্ষের আক্রমণের পরি সংখ্যান, সেখানে ব্যাটিং পক্ষের আর করার কী থাকতে পারে? সর্বোচ্চ রানে আসে দ্বিতীয় বাংলাদেশি হিসেবে শততম টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলা মুশফিকুর রহিমের ব্যাট থেকে ৩০। এরপর দলপতি মাহমুদউল্লাহ করেন ২১ রান। ১৩ রান করে করেন লিটন দাস ও মোহাম্মদ নাঈম। আর কেউ দুই অংকের রান করতে পারেনি।

সংক্ষিপ্ত স্কোর

বাংলাদেশ ১১৫/৯, ওভার ২০ ( মুশফিকুর রহিম ৩০, মাহমুদউল্লাহ ২১, মোহাম্মদ নাঈম ১৩, লিটন দাস ১৩, সাকিব ৯, আফিফ হোসেন ৭, মোস্তাফিজ ৬*, নাসুম আহমেদ ৫*, মুনিম শাহরিয়ার ৪, মেহেদি হাসান ০, শরিফুল ০, ফজলহক ফারুকী ৩/১৮, আজমতউল্লাহ ওমরজাই ৩/২২, মোাহম্মদ নবী ১/১৪, রশিদ খান ১/৩০)।

আফগানিস্তান: ১২১/২, ওভার ১৭.৪( হযরতউল্বলাহ জাজাই ৫৯* ওসমান গনি ৪৭, দারউইস রাসুল ৯*রহমানউল্লাহ গুরবাজ ৩. মেহেদি হাসান ৪-০-১৯-১, মোস্তাফিজ ৩-০-১৩-০, শরিফুল ৩-০-২৫-০ নাসুম আহমেদ ৩.৪-০-২৯-০, সাকিব ৩-০-৩২-০)।

এমপি/এমএমএ/

Header Ad

মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার

মিল্টন সমাদ্দার। ছবি: সংগৃহীত

‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। বুধবার (১ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ডিবি পুলিশের একটি দল মিরপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।

ডিবি পুলিশের প্রধান হারুন অর রশীদ জানান, মিল্টনকে সুর্নিদিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি বর্তমানে আমাদের হেফাজতে আছেন। এ ব্যাপারে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।

উল্লেখ্য, মিল্টন সমাদ্দার বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ নামের বৃদ্ধাশ্রম গড়ে রাস্তা থেকে অসুস্থ কিংবা ভবঘুরেদের কুড়িয়ে সেখানে আশ্রয় দেন। সেসব নারী, পুরুষ ও শিশুকে নিয়ে ভিডিও তৈরি করে প্রায়ই তাকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করতে দেখা যায়। মানুষের অসহায়ত্ব তুলে ধরে তাদের জন্য বিত্তবানদের কাছে সাহায্য প্রার্থনা করেন।

তার আবেদনে সাড়া দিয়ে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ১৬টির বেশি নম্বর এবং তিনটি ব্যাংক হিসাবে প্রতি মাসে প্রায় কোটি টাকা জমা হয়। এর বাইরে অনেকেই তার প্রতিষ্ঠানে সরাসরি অনুদান দিয়ে আসেন। মানবিক কাজের জন্য এখন পর্যন্ত তিনটি রাষ্ট্রীয় পুরস্কারও পেয়েছেন মিল্টন সমাদ্দার।

কিন্তু মানবিকতার আড়ালে ভয়াবহ প্রতারণার জাল বিস্তার করেছেন মিল্টন। প্রকৃতপক্ষে তিনি যে কয়জনকে লালন-পালন করছেন, প্রচার করছেন তার চেয়ে কয়েক গুণ। লাশ দাফন করার যে হিসাব দিচ্ছেন, তাতেও আছে বিরাট গরমিল। সবচেয়ে ভয়ংকর, মিল্টনের বিরুদ্ধে রয়েছে অসহায় মানুষকে আশ্রয় দেওয়ার নামে তাদের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিক্রির অভিযোগ।

মিল্টন সমাদ্দারের ব্যক্তি জীবনেও নৈতিকতা বা মানবিকতার বালাই নেই। কিশোর বয়স থেকেই ছিলেন অর্থলোভী। প্রতিবেশী, চিকিৎসক কিংবা সাংবাদিকরা বিভিন্ন সময় তার কাছে শারীরিক লাঞ্ছনার শিকার হয়েছেন। এমনকি নিজের জন্মদাতা বাবাকেও বেধড়ক মারধরের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।

গণমাধ্যমের বিভিন্ন প্রতিবেদনে মানবসেবার অন্তরালে যে নির্মম ও বর্বরোচিত চিত্র ফুটে উঠেছে তা অত্যন্ত ভয়াবহ। মানবসেবা পরম ধর্ম কিন্তু মানব সেবার নামে মুখোশের আড়ালে রাস্তা থেকে অসুস্থ, অসহায় ও নিরীহ মানুষকে তুলে এনে চিকিৎসার নামে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিক্রির যে অভিযোগ মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে উঠেছে তা অত্যন্ত ভীতিকর, ন্যাক্কারজনক ও মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন।

গুরুতর অসুস্থদের হাসপাতালে না নিয়ে নিজ প্রতিষ্ঠানে আটকে রাখা, ভুয়া ডাক্তার কর্তৃক মৃত্যুর সার্টিফিকেট তৈরি করা কিংবা মৃত লাশের শরীরে কাটাছেঁড়ার যে তথ্য প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।

নওগাঁয় মাঠে ধান কাটতে গিয়ে গরমে কৃষকের মৃত্যু

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর আত্রাইয়ে প্রচণ্ড তাপদাহের মধ্যে মাঠে ধান কাটতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে।বুধবার (১ মে) সকাল ৯টার দিকে উপজেলার শিমুলিয়া গ্রামের মাঠে এই ঘটনা ঘটে।

মৃত দুলাল উদ্দিন সরদার (৫৫) ওই গ্রামের কশরত আলীর ছেলে।

আত্রাই উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা রওশন হ্যাপি বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, দুলাল উদ্দিন সরদার সকাল ৮টার দিকে তার বাড়ির কাছে মাঠে ধান কাটতে যান। সকাল পৌনে ৯টার দিকে তিনি অসুস্থ হয়ে জ্ঞান হারিয়ে মাঠের মধ্যে পড়ে যান। মাঠ থেকে উদ্ধার করে তাকে আত্রাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

রওশন হ্যাপি আরও বলেন, ‘কৃষক দুলালকে হাসপাতালে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। আমাদের ধারণা, প্রচণ্ড গরমের কারণে অসুস্থ হয়ে তিনি মাঠের মধ্যেই মারা গিয়েছিলেন। তবে তার লো প্রেশার ছিল বলেও জানিয়েছেন স্বজনরা।’

এদিকে, গত তিন সপ্তাহ ধরে চলমান তাপদাহে জেলার জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। মঙ্গলবার জেলার বদলগাছি আবহাওয়া অফিসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

 

 

আজও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রী

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দেশের ইতিহাসে রেকর্ড তাপমাত্রার পর আজ বুধবার এক ডিগ্রী কমেছে চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা। আজ বিকেল ৩ টায় চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৪২.৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস। বাতাসের আদ্রতা ১২%। সন্ধ্যা ৬টায়ও ৪২.৮ ডিগ্রী।  যা দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।

প্রতৃতিতে যেন আগুনের ফুলকি ঝরছে। একেবারে মরভুমির তাপমাত্রা। ঘরে-বাইরে কোথাও স্বস্তি মিলছে না।

সকাল ৯ টায় চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৩৫.২ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়।  বাতাসের আর্দ্রতা ৩৩ %। এরপর  দুপুর ১২ টায় চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০.৭ডিগ্রী সেলসিয়াস এবং বাতাসের আর্দ্রতা ১২%।

চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ মোঃ জামিনুর জানান, মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪৩.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।  দেশের ৩৫ বছরের ইতিহাসে এটি ছিল সর্বোচ্চ। আরো দু'একদিন তাপমাত্রা বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে।

জামিনুর রহমান বলেন, ' আজ বুধবার তাপমাত্রা সামান্য ১ ডিগ্রী কমেছে। তবে  চুয়াডাঙ্গায়  এখনও অতি তীব্র তাপদাহ চলছে। এ অবস্থা আগামী কয়েকদিন  থাকতে পারে। ৪/৫ মে কাল বৈশাখি ও বৃষ্টি পাতের সম্ভাবনা রয়েছে। 

টানা প্রায় ২০ দিন চুয়াডাঙ্গা জেলা তীব্র তাপপ্রবাহে জনজীবন অস্থির হয়ে উঠেছে। তীব্র রোদ আর রোদে আগুনের ফুলকির মতো তেজ যেন মরুভুমির তাপমাত্রা। অতি তাপদাহে অতিষ্ট হয়ে উঠেছে মানুষ ও প্রানীকুল।

কৃষক,  শ্রমিক, দিনমজুর, রিকশা-ভ্যান চালকরা ঠিকমতো কাজে বের হতে  পারছেন না । একটু প্রশান্তির খোঁজে গাছের ছায়া ও ঠান্ড পরিবেশে স্বস্তি খুঁজছে স্বল্প আয়ের মানুষ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে  রাস্তা ঘাটে লোকজনের চলাচল সীমিত হয়ে পড়ছে। আবার অনেকে জরুরী প্রয়োাজন ও জীবন-জীবিকার তাগিদে প্রচন্ড তাপপ্রবাহ উপেক্ষা করে কাজে বের হচ্ছেন। তবে রোদের এতো উত্তাপ যে মাথা ঘুরে যাচ্ছে। হিট স্ট্রকে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছে।

চুয়াডাঙ্গা জেলা  পুলিশসহ অনেক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন শহরে পথচারী ও খেটে খাওয়া মানুষের মাঝে ছাতা, ক্যাপ বিতরন করছে। সেই সাথে পানি ও শরবত পান করাচ্ছে।

সর্বশেষ সংবাদ

মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার
নওগাঁয় মাঠে ধান কাটতে গিয়ে গরমে কৃষকের মৃত্যু
আজও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রী
মে দিবসের কর্মসূচিতে এসে গরমে অসুস্থ শ্রমিকের মৃত্যু
টাঙ্গাইলে সেনা সদস্য পরিচয়ে প্রতারণা
ভারতের নির্বাচনি প্রস্তুতি দেখার আমন্ত্রণ পেল আওয়ামী লীগ
বঙ্গবন্ধু বৈষম্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন সর্বদা: খাদ্যমন্ত্রী
পুলিশ হেফাজতে সালমান খানের বাড়িতে হামলার অস্ত্রদাতার আত্মহত্যা
দুই মাস পর ইলিশ ধরতে নেমেছেন জেলেরা
গরমে ফ্রিজের ঠান্ডা পানি খাচ্ছেন? হতে পারে বড় বিপদ
নিজ এলাকায় জানাজায় গিয়ে মোবাইল হারালেন ধর্মমন্ত্রী
মানুষের মস্তিষ্কের আকার বড় হচ্ছে!
শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে কাঁদলেন র‍্যাব কর্মকর্তা
বিমানের খাবার নিয়ে অসন্তোষ প্রধানমন্ত্রী, দুইদিনের মধ্যে কারণ দর্শানোর নির্দেশ
ছাত্রলীগ নেতাকে খুঁটির সঙ্গে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ ছাত্রদলের বিরুদ্ধে
শেখ হাসিনার অধীনে কেয়ামত পর্যন্ত সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না: রিজভী
যতবার সরকারে এসেছি ততবার শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছি: প্রধানমন্ত্রী
দেশে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
জায়েদ খানের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন সাকিব!
সৌদি আরবে ভারী বৃষ্টিপাতে ডুবে গেছে রাস্তাঘাট, মদিনায় রেড এলার্ট!