বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫ | ১০ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মাগুরায় ধান কাটার উৎসব, শ্রমিক সংকটে বিপাকে কৃষক

বৈশাখের মাঝামাঝিতে মাগুরার মাঠে মাঠে চলছে ধান কাটার উৎসব। সদরের প্রতিটি মাঠে ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কৃষক এখন ধান কাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। তবে শ্রমিক সংকটের কারণে অনেক কৃষক পড়েছেন বিপাকে।

সরেজমিনে মাগুরা সদরের মঘী, বাঘবদাইড়, জগদল, চাউলিয়া ও আঠারোখাদা ইউনিয়নের বিভিন্ন মাঠে গিয়ে দেখা যায়, বিভিন্ন গ্রামের কৃষকরা ধান কাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। তারা জানিয়েছেন, এখন আবহাওয়া ভালো, কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ নেই। ধান পেকে গেছে তাই এখনই উপযুক্ত সময় ধান কেটে ঘরে তোলার। তবে ধান কাটার মৌসুমে শ্রমিক সংকট দেখা দেওয়ায় বিভিন্ন গ্রামের কৃষক পড়েছেন বিপাকে। ধান কাটার শ্রমিক যা পাওয়া যাচ্ছে তারা দিনপ্রতি ৮০০ টাকা থেকে ১ হাজার টাকা দাবি করছেন বলে জানান কৃষকরা।

কৃষি বিভাগ বলছে, এবার আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় মাগুরায় বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। কিছুদিন আগে তীব্র তাপদাহের ফলে সদরের বেশ কিছু গ্রামে ধানে ব্লাস্ট রোগ দেখা দিয়েছিল কিন্তু তাতে ধানের কোনো ক্ষতি হয়নি। এখন বৈশাখ মাসের মাঝামাঝি সময়। ধান পুরোপুরি পেকে গেছে। তাই ধান কাটার এখনই উপযুক্ত সময়। ইতোমধ্যে জেলার বিভিন্ন মাঠে কৃষক ধান কাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না থাকায় ধানের তেমন ক্ষতি হয়নি। যেসব কৃষক আগাম ধান রোপণ করেছিলেন তারা ইতোমধ্যে ধান কেটে ঘরে তুলেছেন। জেলার কৃষকরা প্রায় ৬০ শতাংশ ধান কেটেছেন। বাকি ৪০ শতাংশ ধান আগামী ১৫ দিনের মধ্যে কাটা হবে।

মাগুরা সদরের আলাইপুর গ্রামের কৃষক হারেজ আলী বলেন, আমি ২ বিঘা জমিতে বোরো ধান রোপণ করেছি। ধান রোপণের সঙ্গে সঙ্গে জমিতে পরিচর্যা বাড়ায়। জমিতে উপযুক্ত সার ও সেচ দেয়। ধানের গোছা আসার পরপরই জমির পরিচর্যা আরও বাড়ায়। বৈশাখের শুরুতে ধান পরিপক্ব হতে শুরু করে। ইতোমধ্যে আমি ১ বিঘার ধান কেটে ফেলেছি। বাকি ধান আগামী ১০ দিনের মধ্যে কাটা শেষ হবে। এবার কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না থাকায় ধানের ফলন ভালো হয়েছে। এ বছর আমি ২ বিঘা জমিতে ৫০-৬০ মণ ধান পাব বলে আশা করছি। তবে ধান কাটার শ্রমিক সংকটের কারণে উপযুক্ত সময়ে ধান ঘরে তুলতে দেরি হচ্ছে।

সদরের মির্জাপুর গ্রামের কৃষক সিরাজ সরদার বলেন, আমি ৪ বিঘা জমিতে ধান আবাদ করেছি। ধানেই আমার সারা বছর চলে। এবার অতিরিক্ত তাপদাহের ফলে আমার ১ বিঘা জমির ধান ব্লাস্ট রোগে আক্রান্ত হয়েছে। আমি এ ধান নিয়ে বিপাকে আছি। বাকি ৩ বিঘার জমিতে ধান কাটা শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে ২ বিঘা জমির ধান কাটা প্রায় শেষ। আশা করছি অল্প কিছুদিনের মধ্যে কাটা শেষ হবে।

সদরের ছয়চার গ্রামের কৃষক রেজাউল ইসলাম বলেন, আমি ৫ বিঘা জমিতে ধান আবাদ করেছি। অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার ধানের ফলন ভালো। বৈশাখের মাঝামাঝিতে ধান কাটা শুরু হয়েছে। এবার ধানের ফলন ভালো। কিন্তু ধান কাটার জন্য প্রয়োজনীয় শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছে না। তাই ধান কাটতে বেগ পেতে হচ্ছে।

মাগুরা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সুফি মো. রফিকুজ্জামান বলেন, চলতি বছর জেলায় বোরো ধানের বাম্পার ফলন হবে বলে আশা করছি। এবার কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ নেই। ফলে কৃষকরা খুশি মনে ধান কাটা শুরু করেছেন। ইতোমধ্যে বৈশাখ মাসের শুরুতে জেলার বিভিন্ন গ্রামের মাঠে কৃষকরা ধান কাটা শুরু করেছেন।

তিনি বলেন, গত সপ্তাহখানেক ধরে মাগুরাসহ সারা দেশে তীব্র তাপদাহের ফলে বোরো ধানের কিছুটা ক্ষতি দেখা দিয়েছিল। তার পাশাপাশি কিছু এলাকায় ব্লাস্ট রোগে আক্রান্ত হয়েছে বোরোসহ অন্যান্য ধান। এসময় আমরা কৃষকদের শঙ্কিত না হয়ে প্রয়োজনীয় ওষুধ ও ছত্রাকনাশক স্প্রে করার পাশাপাশি জমিতে সব সময় পানি জমিয়ে রাখার পরামর্শ দিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, চলতি মৌসুমে জেলায় মোট ৩৮ হাজার ৪৩৯ হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষ হয়েছে। এর মধ্যে সদরে ১৬ হাজার ৬৮০ হেক্টর, শ্রীপুরে ১ হাজার ৫৯০ হেক্টর, শালিখায় ১৩ হাজার ৪৫ হেক্টর ও মহম্মদপুর উপজেলায় ৬ হাজার ৮২৪ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষ হয়েছে। এবার চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৬ হাজার ৮০০ হেক্টর। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১ হাজার ৬৩৯ হেক্টর বেশি জমিতে বোরো চাষ হয়েছে। এবার হেক্টরপ্রতি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৪.৪৪ মেট্রিকটন চাল। মোট উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ১ লাখ ৬৩ হাজার ৪৮০ মেট্রিক টন চাল। এবার ব্রি ধান-৮১, ৮৯, ২৯০৪.৬৭১১, ৩৮০৫ এবং হাইব্রিড এসএল, এইট-এইচ, সিনজেনটা-১২০৩ জাতের ধানের চাষ জেলায় বেশি হয়েছে।

এসজি

Header Ad
Header Ad

বিরামপুরে ছিনতাইকালে পুলিশের হাতে 'ভুয়া সেনাসদস্য' আটক

আটক আব্দুল কাদের রোমান। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের বিরামপুরে ভুয়া সেনাবাহিনীর পরিচয় দিয়ে রাস্তায় ছিনতাই করার সময় আব্দুল কাদের রোমান (২২) নামে এক যুবককে আটক করেছে বিরামপুর থানা পুলিশ। এসময় তার কাছ থেকে সেনাবাহিনীর ভুয়া পরিচয় পত্র ওয়াকি-টকি, তিনটি মোবাইল, একটি ম্যানিব্যাগ ও একটি চশমা উদ্ধার করা হয়।

ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) দিবাগত রাত সাড়ে ১১টায় উপজেলার কাটলা-বিরামপুর আঞ্চলিক সড়কের মাহমুদপুর শান্তিমোড় এলাকায়।

আটক আব্দুল কাদের রোমান উপজেলার কাটলা ইউনিয়নের খিয়ারমামুদপুর এলাকার রফিতুল্লাহ মন্ডলের ছেলে।

বিরামপুর থানার ওসি মমতাজুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আটককৃত যুবক এক সময় আনসার বাহিনীতে কর্মরত ছিলেন।

থানা সূত্রে জানা যায়,গতকাল মঙ্গলবার রাতে উপজেলার কাটলা-বিরামপুর আঞ্চলিক সড়কের শান্তিমোড় এলাকায় থানা পুলিশের মাদকবিরোধী অভিযান কার্যক্রম চলছিল। এসময় শান্তিমোড় এলাকায় শফিকুল ইসলামের বাড়ির সামনে কয়েকজন যুবক সেনাবাহিনীর সদস্য পরিচয় দিয়ে রাস্তার লোকজনদের তল্লাশি করছিলেন। সেখানে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তারা পালানোর চেষ্টা করেন। তাদের মধ্যে দুজন পালিয়ে গেলেও আব্দুল কাদের রোমানকে আটক করে পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি নিজেকে সেনাবাহিনীর ভুয়া পরিচয়পত্র ও ওয়াকি টকি ব্যবহার করে রাস্তায় ছিনতাইয়ের বিষয়টি পুলিশের কাছে স্বীকার করে।

বিরামপুর থানার ওসি মমতাজুল হক জানান,ভুয়া সেনাবাহিনীর পরিচয়পত্র ও ওয়াকি-টকি ব্যবহার করে ছিনতাইয়ের অভিযোগে আব্দুল কাদের রোমান নামের এক যুবককে আটক করা হলেও অন্য দুই সদস্য পালিয়ে গেছে। আটক যুবকের বিরুদ্ধে মামলাপূর্বক অন্য আসামিদের আটকের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

হাসিনাকে যারা খুনি হতে সাহায্য করেছে, তাদেরও বিচার করতে হবে: সারজিস আলম

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। ছবি: সংগৃহীত

ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কড়া বক্তব্য দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তিনি বলেন, শুধু শেখ হাসিনার বিচার নয়, তাকে 'খুনি হাসিনা'তে পরিণত করতে যারা ভূমিকা রেখেছে, তাদের বিচারও নিশ্চিত করতে হবে।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) রাজধানীর উত্তরায় এক বিক্ষোভ মিছিল-পূর্ব সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। এই কর্মসূচির মূল দাবি ছিল আওয়ামী লীগের বিচার, রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা, দলটির সংস্কার, এবং একটি নতুন গণপরিষদের নির্বাচন আয়োজন।

সারজিস আলম অভিযোগ করেন, "খুনি হাসিনার দোসররা আবার ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা করছে। তারা ইতিহাস থেকে 'খুনি' শব্দটিই মুছে ফেলার ষড়যন্ত্র করছে।"
তিনি সতর্ক করে বলেন, যারা গণহত্যা চালিয়েছে, তাদের কোনোভাবেই জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের অধিকার নেই।

জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে হাসিনার বিচারের দাবি জানিয়ে সারজিস আলম বলেন, "যদি তারা নির্বাচনে অংশ নিতে চায়, তবে জনগণ গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে তাদের রুখে দেবে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা আগামী নির্বাচনের আগেই খুনি হাসিনার বিচার দেখতে চাই।"

সংগঠক সারজিস আলম বলেন, যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের আত্মত্যাগ যেন মূল্যহীন না হয়। "দেড় হাজারের বেশি শহীদের জীবনের বিনিময়ে আমরা এই জায়গায় এসেছি। অথচ এখনো কেউ কেউ কেবল নির্বাচনের কথা বলছে—তাদের লক্ষ্য শহীদের রক্ত নয়, কেবল ক্ষমতা।"

তিনি দেশের রাজনৈতিক সংস্কারের জন্য সকলে একসাথে কাজ করার আহ্বান জানান।

Header Ad
Header Ad

কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার, খুললো আবাসিক হল

কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার। ছবি: সংগৃহীত

কয়েক সপ্তাহের টানা আন্দোলন, আমরণ অনশন ও প্রশাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের মুখে অবশেষে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) কর্তৃপক্ষ ৩৭ শিক্ষার্থীর সাময়িক বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করেছে। একই সঙ্গে খুলে দেওয়া হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাতটি আবাসিক হল।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে অনুষ্ঠিত কুয়েটের ১০২তম জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মোহাম্মদ মাছুদ সভায় সভাপতিত্ব করেন। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বিকেল থেকেই শিক্ষার্থীদের জন্য হলগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে।

এর আগে ১৪ এপ্রিলের সিন্ডিকেট সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছিল, একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হবে ৪ মে এবং হল খোলা হবে ২ মে। তবে আজকের সভায় তা পরিবর্তন করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, দ্রুত স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনতেই হলগুলো আগেভাগেই খুলে দেওয়া হচ্ছে।

১৮ ফেব্রুয়ারি ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় অনেকেই আহত হন। এরপর ২৫ ফেব্রুয়ারি কুয়েট কর্তৃপক্ষ অনির্দিষ্টকালের জন্য একাডেমিক কার্যক্রম ও হল বন্ধ ঘোষণা করে।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ ছিল, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দোষীদের তথ্য থাকা সত্ত্বেও পক্ষপাতমূলক সিদ্ধান্ত নেয় এবং নির্দোষ অনেকে শাস্তির সম্মুখীন হন। সেই প্রেক্ষিতে ১৪ এপ্রিল রাতে জরুরি সিন্ডিকেট সভায় ৩৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়, যা নতুন করে আন্দোলনের জন্ম দেয়।

বহিষ্কারাদেশের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন। এরপর ১৩ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয় খোলার আগেই ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে আন্দোলনে গতি আনেন তারা। ২১ এপ্রিল থেকে শিক্ষার্থীরা আমরণ অনশন শুরু করেন এবং উপাচার্যের অপসারণসহ বিভিন্ন দাবিতে সোচ্চার হন।

শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার জানান, “শিক্ষার্থীদের ন্যায্য দাবির বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখা হচ্ছে। যাঁরা প্রকৃত দোষী, তাঁদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

তিনি আরও জানান, একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে, যার প্রতিবেদন অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

এ সময় তার সঙ্গে খুলনার বিভাগীয় কমিশনার মো. ফিরোজ সরকার এবং জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিরামপুরে ছিনতাইকালে পুলিশের হাতে 'ভুয়া সেনাসদস্য' আটক
হাসিনাকে যারা খুনি হতে সাহায্য করেছে, তাদেরও বিচার করতে হবে: সারজিস আলম
কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার, খুললো আবাসিক হল
কাশ্মীরে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’, মসজিদে ঘোষণার পর বিক্ষোভ শুরু
ইতিহাস গড়ল জিম্বাবুয়ে, ঘরের মাঠে লজ্জার হার বাংলাদেশের
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের 'এ' ইউনিটে প্রথম আব্দুল্লাহ
বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র পারভেজ হত্যা: প্রধান আসামি মেহরাজ গ্রেপ্তার
তুরস্কের ইস্তানবুলে একের পর এক ভূমিকম্প
এবার সেই গৃহকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করলেন পরীমণি
দ্রুত রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন না হলে পুরো অঞ্চল অস্থিতিশীল হয়ে উঠবে: প্রধান উপদেষ্টা
আমরা সংস্কারও চাই, নির্বাচনও চাই: মির্জা আব্বাস
কাশ্মীরের হামলা ‘সাজানো’ দাবি পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যমের
ভাইরাল ভিডিও সমন্বয়ক রুবাইয়ার নয়, দাবি এনসিপি নেতার
স্বৈরাচারের দোসররাই ভাস্কর মানবেন্দ্রর বাড়িতে আগুন দিয়েছে: রিজভী
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেপ্তারে লাগবে না অনুমতি
সিলেট টেস্ট চলাকালে হার্ট অ্যাটাক, বিসিবি কর্মকর্তার মৃত্যু
আমাকে দেখলেই মানুষ বলে ‘শাকিব খানের বউ’: টিকটকার রিমু
ভয়েস অফ আমেরিকা বন্ধে ট্রাম্পের প্রচেষ্টা আটকে দিলেন মার্কিন বিচারক
এসএসসি পাসেই বিমানে চাকরি, নেবে ৬৬২ জন
সৌদি সফর কাটছাঁট করে দেশে ফিরেই কঠোর হুঁশিয়ারি মোদির (ভিডিও)