শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

ঢাকার তিন ভবন বিস্ফোরণে ৪৪ মৃত্যুর দায় এড়িয়ে যাচ্ছে তিতাস

গত ৭ মার্চ সিদ্দিকবাজারে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে ২৬ জনের প্রাণহানি হয় । ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মগবাজার, সিদ্দিকবাজার ও সায়েন্স ল্যাবরেটরি এলাকার তিনটি ভবনে বিস্ফোরণের ঘটনা মনে আছে নিশ্চই। এসব দূর্ঘটনায় ৪৪ জন প্রাণ হারিয়েছিলেন। তদন্তকারীদের তথ্য বলছে, গ্যাসের পাইপলাইনের ছিদ্র দিয়ে বের হওয়া গ্যাস জমে সব কটি বিস্ফোরণই ঘটে । আর এমনটি ঘটেছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের গাফিলতির কারণে। কিন্তু এ–সংক্রান্ত মামলায় কাউকেই দায়ী করতে পারছে না পুলিশ। তারা তিনটি মামলারই চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিতে যাচ্ছে বলে জানা গেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, কোন ঘটনায় কে দায়ী, তা শনাক্ত করতে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের কাছে তথ্য চাওয়া হয়েছিল; কিন্তু তারা তথ্য না দিয়ে নথি গায়েব হওয়ার অজুহাত দেখাচ্ছে।

গত ৭ মার্চ সিদ্দিকবাজারে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে ২৬ জনের প্রাণহানি হয় । ছবি: সংগৃহীত

পুলিশের এমন যুক্তি প্রসঙ্গে আইনজ্ঞরা বলছেন, অবহেলার কারণে এত বড় বড় দুর্ঘটনা এবং এত মানুষের মৃত্যুর ঘটনায় কাউকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো না গেলে এমন ঘটনা ঘটতেই থাকবে।

মগবাজার ও সিদ্দিকবাজারের বিস্ফোরণের ঘটনা দুটি তদন্ত করছে পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট। আর সায়েন্স ল্যাবরেটরির ঘটনা তদন্ত করছে নিউমার্কেট থানা-পুলিশ।

মগবাজার ও সিদ্দিকবাজারের মামলার তদন্ত তদারক কর্মকর্তা সিটিটিসির বোমা নিষ্ক্রিয়কারী টিমের প্রধান অতিরিক্ত উপকমিশনার রহমত উল্লাহ চৌধুরী বলেন, ব্যক্তির দায় নিরূপণ করতে না পারার কারণেই দুই মামলার অভিযোগপত্র জমা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তিনি বলেন, সংস্থার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া যায় না। শেষ পর্যন্ত ব্যক্তির দায় নিরূপণ সম্ভব না হলে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হবে।

গত ৭ মার্চ গুলিস্তানে বিআরটিসির বাস কাউন্টারের কাছে সিদ্দিকবাজারে কুইন স্যানিটারি মার্কেট হিসেবে পরিচিত সাততলা ভবনে বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ভবনের বেজমেন্ট, প্রথম ও দ্বিতীয় তলা অনেকটা ধসে যায়। বিস্ফোরণে মারা যান ২৬ জন। ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

সায়েন্স ল্যাবরেটরি এলাকায় বিষ্ফোরণ। ছবি: সংগৃহীত

সিটিটিসি তদন্তকালে ভবনের বেজমেন্টে তিতাসের একটি পরিত্যক্ত বাণিজ্যিক সংযোগের লাইন খুঁজে পায়। দুই যুগের বেশি সময় আগে বেজমেন্টে রান্নাঘর ছিল আর নিচতলায় ছিল রেস্তোঁরা। ২০০১ সালে গ্যাসের ওই লাইনটি রাইজার (গ্যাস সরবরাহের সংযোগস্থল) থেকে বিচ্ছিন্ন করা হয়।তবে লাইন অপসারণ করা হয়নি। সিটিটিসি জানায়, পরিত্যক্ত ওই লাইনের ছিদ্র থেকে বেজমেন্টের শীতাতপনিয়ন্ত্রিত কোনো একটি কক্ষের বদ্ধ জায়গায় গ্যাস জমে বিস্ফোরণ ঘটে। মাটি খুঁড়ে পরিত্যক্ত লাইনটি পরীক্ষা করে দেখা যায়, লাইনে একটি বড় ছিদ্র রয়েছে। কাঠের টুকরা ঢুকিয়ে সেটি বন্ধ করা হয়েছিল, সেখানে মরিচা পড়ে ক্ষয় হয়ে গেছে।

তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, এক্ষেত্রে তিতাসের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা দায়িত্বে অবহেলার পাশাপাশি অন্যায় করেছেন। প্রথমত, বাণিজ্যিক সংযোগ অপসারণ না করে সেখান থেকেই আবাসিক সংযোগ দিয়েছেন। দ্বিতীয়ত, কাঠের টুকরা দিয়ে গ্যাসের লাইনের ছিদ্র বন্ধ করেছেন। কিন্তু তিতাস কর্তৃপক্ষের অসহযোগিতার কারণে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের চিহ্নিত ও দায়দায়িত্ব নিরূপণ করা সম্ভব হচ্ছে না। তিতাস কর্তৃপক্ষের দাবি, তারা এ–সংক্রান্ত নথি খুঁজে পাচ্ছে না। পরে আদালতের অনুমতি নিয়ে তিতাসের মেট্রো ঢাকা বিপণন বিভাগের (দক্ষিণ) রাজস্ব ও বিক্রয় প্রকৌশল শাখাকে তিন মাস আগে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত তাঁরা জবাব দেয়নি।

সিদ্দিকবাজারে বিস্ফোরণের দুই দিন আগে (৫ মার্চ, ২০২৩) সায়েন্স ল্যাবরেটরি এলাকার শিরিন ভবনের তৃতীয় তলায় বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ছয়জনের মৃত্যু হয়। এই মামলার তদন্ত শুরুর পর থানা-পুলিশ ওই ভবনের তৃতীয় তলায় তিতাস গ্যাসের সংযোগ পাইপ পেয়েছে। সেই সংযোগ পাইপের ছিদ্র দিয়ে তৃতীয় তলার কোনো একটি স্থানে গ্যাস জমে ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটে বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা।

এর আগে ২০২১ সালের ২৭ জুন সন্ধ্যার পর মগবাজারের ‘রাখি নীড়’ নামের ভবনের নিচতলায় বিস্ফোরণে ১২ জনের মৃত্যু হয়। সিটিটিসি সূত্র বলছে, ওই ভবনে আবাসিক সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয় ২০১৪ সালে। এক বছরের মধ্যে ওই সংযোগ অপসারণ করার কথা। কিন্তু সেটি তিতাস করেনি। ওই লাইনে গ্যাসের সরবরাহ ছিল। লাইনে ছিদ্র থেকে ভবনের নিচতলায় থাকা শীতাতপনিয়ন্ত্রিত একটি কক্ষে গ্যাস জমে, সেখান থেকেই বিস্ফোরণ ঘটে।

মগবাজারের বিষ্ফোরণ। ছবি: সংগৃহীত

তদন্তসংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তারা বলেছেন, এ ঘটনায় তিতাসের অন্তত ২৫ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন। কিন্তু ওই লাইন কেন অপসারণ করা হয়নি, কারা দায়িত্বে ছিলেন—এসব তথ্য বের করা যায়নি। পরিত্যক্ত সংযোগ অপসারণ না করার পেছনে তিতাসের ঢাকা মেট্রো বিপণন বিভাগের অভ্যন্তরীণ এক শাখা অন্য শাখার ওপর দায় চাপাচ্ছে।

তিতাস কর্তৃপক্ষ বলছে, এসব ঘটনার ক্ষেত্রে তিতাসের কোনো দায় নেই। তিতাসের তদন্তে বেরিয়ে এসেছে, গ্রাহকের অবহেলা ও গাফিলতির কারণে দুর্ঘটনাগুলো ঘটেছে।

তবে তদন্তসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, তিতাসের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের দায়িত্বে অবহেলা ও গাফিলতির কারণেই বিস্ফোরণের ঘটনাগুলো ঘটেছে। কিন্তু তাঁদের অসহযোগিতার কারণে দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করা যাচ্ছে না।

 

সংবাদ সূত্র: প্রথম আলো

Header Ad
Header Ad

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া সেই মনু মিয়া মারা গেছেন

গোরখোদক মনু মিয়া। ছবি: সংগৃহীত

মাটি খুঁড়ে মানুষের শেষ ঠিকানা গড়ে তোলা সেই নিঃস্বার্থ গোরখোদক মনু মিয়া চলে গেছেন না-ফেরার দেশে। জীবনের প্রায় অর্ধশতক কাটিয়ে দেওয়া এই মানুষটি শনিবার (২৮ জুন) সকাল ১০টা ২০ মিনিটে কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলার জয়সিদ্দি ইউনিয়নের আলগা পাড়া গ্রামে নিজ বাড়িতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৭ বছর।

কিন্তু এই বয়সের প্রায় পুরোটা জুড়ে ছিল এক ব্যতিক্রমী ও মানবিক অধ্যায়। মাত্র ১৮ বছর বয়সে তিনি কবর খোঁড়ার কাজ শুরু করেন। এরপর ৪৯ বছরের অক্লান্ত পরিশ্রমে নিজ হাতে খুঁড়েছেন ৩ হাজার ৫৭টি কবর—সবই নিঃস্বার্থভাবে, কোনো পারিশ্রমিক বা বখশিস গ্রহণ না করেই। মৃত্যু-পরবর্তী মর্যাদা রক্ষার এই কাজকে তিনি নিয়েছিলেন আত্মিক দায়িত্ব হিসেবে।

দূর-দূরান্তের খবর পেয়ে কবর খোঁড়ার কাজে ছুটে যেতে হতো তাকে প্রায়ই। যাতায়াত সহজ করতে নিজের ধানী জমি বিক্রি করে কেনেন একটি ঘোড়া। সেই ঘোড়ার পিঠেই যন্ত্রপাতি নিয়ে ছুটে যেতেন এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে, যেন মৃত্যুর শেষ ঠিকানার প্রস্তুতি নিতে কারও যেন দেরি না হয়।

মনু মিয়া ছিলেন এক নিঃস্বার্থ কর্মী, একজন নীরব সমাজসেবক। যার হাতে হাজার হাজার মানুষ তাদের চিরনিদ্রার ঘর পেয়েছেন সম্মান নিয়ে।

Header Ad
Header Ad

কলম্বো টেস্ট: ইনিংস ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

কলম্বো টেস্টে লজ্জার হারে সিরিজ হারল বাংলাদেশ। দুই ম্যাচের সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার কাছে ইনিংস ও ৭৮ রানে পরাজিত হয়েছে সাকিববিহীন বাংলাদেশ। গলেতে প্রথম টেস্ট ড্র করলেও কলম্বোতে পুরোপুরি পর্যুদস্ত ছিল টাইগাররা।

ব্যাটিং সহায়ক উইকেটে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে সংগ্রহ করে মাত্র ২৪৭ রান। সাদমান ইসলাম (৪৬), মুশফিকুর রহিম (৩৫), লিটন দাস (৩৪) এবং তাইজুল ইসলাম (৩৩) ছাড়া কেউই উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারেননি।

জবাবে শ্রীলঙ্কা তাদের প্রথম ইনিংসে গড়ে তোলে ৪৫৮ রানের পাহাড়। পাথুম নিশাঙ্কার দারুণ ১৫৮ রানের ইনিংসের সঙ্গে চন্দিমাল (৯৩) এবং কুশল মেন্ডিসের (৮৪) দায়িত্বশীল ব্যাটিং দলকে এনে দেয় ২১১ রানের বড় লিড।

দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশের ব্যাটিং ছিল আরও হতাশাজনক। ব্যাটাররা থিতু হয়েও বড় ইনিংস খেলতে ব্যর্থ হন। মুশফিক সর্বোচ্চ ২৬ রান করেন, শান্ত করেন ১৯। বাকিদের কেউই ত্রিশের ঘর ছুঁতে পারেননি।

শ্রীলঙ্কার স্পিনার প্রভাথ জয়াসুরিয়া আবারও বাংলাদেশ ব্যাটিং লাইনআপের জন্য হুমকিতে পরিণত হন। দ্বিতীয় ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়ে দলের জয় নিশ্চিত করেন তিনি। সঙ্গে ছিলেন থারিন্দু রত্নায়েকে (২ উইকেট) ও ধনঞ্জয়া ডি সিলভা (২ উইকেট)।

শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ অলআউট হয় মাত্র ১৩৩ রানে, ইনিংস শেষ হয় মাত্র ৪৪.২ ওভারে। চতুর্থ দিনের সকালে মাত্র ৩৩ বলের মধ্যে শেষ চারটি উইকেট হারিয়ে ইনিংস পরাজয় নিশ্চিত হয়।

এই জয়ে সিরিজ ১-০ ব্যবধানে জিতে নেয় শ্রীলঙ্কা। গলেতে যেখানে বাংলাদেশ কিছুটা লড়াই করেছিল, কলম্বোতে তাদের পারফরম্যান্স ছিল একেবারেই নিষ্প্রভ। স্পিন-বান্ধব উইকেটে শ্রীলঙ্কার অভিজ্ঞ স্পিনারদের বিপক্ষে দাঁড়াতেই পারেনি সফরকারীরা।

Header Ad
Header Ad

গাজায় আবারও রক্তক্ষয়, একদিনেই প্রাণ হারালেন ৭২ জন

ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলি বাহিনীর টানা বিমান হামলায় রক্তে রঞ্জিত হলো ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা। শুক্রবার (২৭ জুন) দিনভর আক্রমণে নিহত হয়েছেন অন্তত ৭২ জন ফিলিস্তিনি, আহত হয়েছেন আরও ১৭৪ জন। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো।

গেল বছরের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া সংঘাতের পর এ পর্যন্ত গাজায় প্রাণ হারিয়েছেন ৫৬ হাজার ৩৩১ জন ফিলিস্তিনি। আহত হয়েছেন আরও ১ লাখ ৩২ হাজার ৬৩২ জন।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর, ইসরায়েলের সীমান্ত পেরিয়ে অতর্কিত হামলা চালায় গাজা নিয়ন্ত্রিত গোষ্ঠী হামাস। হামলায় প্রাণ হারান প্রায় ১,২০০ ইসরায়েলি নাগরিক এবং অপহৃত হন ২৫১ জন। ওই ঘটনার জের ধরেই গাজায় সামরিক অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী (আইডিএফ)।

চলমান মানবিক সংকটের মুখে আন্তর্জাতিক চাপের মুখে চলতি বছরের জানুয়ারিতে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেছিল ইসরায়েল। তবে সে বিরতি টেকেনি। গত ১৮ মার্চ থেকে ফের শুরু হয় দ্বিতীয় দফার সামরিক অভিযান।

দুই মাসের বেশি সময় ধরে চলা এই অভিযানেই প্রাণ হারিয়েছেন ৬ হাজার ৮ জন, আহত হয়েছেন ২০ হাজার ৫৯১ জন ফিলিস্তিনি।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, হামাসকে পুরোপুরি নির্মূল করা এবং বাকি জিম্মিদের মুক্ত না করা পর্যন্ত অভিযান চলবে।

উল্লেখ্য, হামাসের হাতে অপহৃত ২৫১ জনের মধ্যে অন্তত ৩৫ জন এখনও জীবিত বলে ধারণা করা হচ্ছে। জাতিসংঘসহ একাধিক আন্তর্জাতিক সংস্থা ও রাষ্ট্র গাজায় হামলা বন্ধ করতে ইসরায়েলকে আহ্বান জানিয়েছে। আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) ইতোমধ্যে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় গাজায় আরও দুই মাসের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব আনা হয়েছে। তবে এখনো তা আনুষ্ঠানিকভাবে মেনে নেয়নি ইসরায়েল কিংবা হামাস।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া সেই মনু মিয়া মারা গেছেন
কলম্বো টেস্ট: ইনিংস ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
গাজায় আবারও রক্তক্ষয়, একদিনেই প্রাণ হারালেন ৭২ জন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
আল নাসরে রোনালদোর নতুন চুক্তি: ঘণ্টায় পাচ্ছেন ৬৫ লাখ টাকা, বছরে কত?
বাংলাদেশের কাপড়-পাট-সুতার পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা মারা গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জন্মদিন আজ
ই-অরেঞ্জ-এর সিইও ও যুবলীগ নেতা আমান উল্লাহ গ্রেপ্তার
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষ, নিহত ৪
বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা চায় ইউক্রেন
খিলক্ষেতে মণ্ডপ সরানোর বিষয়ে ব্যাখ্যা দিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
কুমারখালীতে এনসিপির পদ পেলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা, সমালোচনার ঝড়
দেশে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ১০ জন
১১ নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ উইন্ডিজ ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে
গাজায় হামাসের হামলায় ৩ দিনে ১৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
বেনাপোল বন্দরে কাগজপত্রবিহীন প্রায় ২ কোটি টাকার নিষিদ্ধ পণ্য জব্দ
ডেঙ্গুতে আরও দুজনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ১৫৯
ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টানা হেঁচড়া-মারধরের ঘটনায় আসামি নাসিম গ্রেপ্তার
অভিমান ভুলে বুকে জড়িয়ে নিলেন রিয়া মনি, হিরো আলমকে নিয়ে ছুটলেন ঢাকায়