রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

শিশু-কিশোরদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে অভিভাবকদের করণীয়

ছবি সংগৃহিত

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার শিশু-কিশোরদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে। তাই বিশেষজ্ঞরা শিশু-কিশোরদের ক্ষেত্রে আদর্শ স্ক্রিন টাইম মেনে চলার পরামর্শ দেন।

শিশু-কিশোরদের ক্রমবর্ধমান মানসিক স্বাস্থ্য সংকট মোকাবিলায় অভিভাবক, নীতিনির্ধারক ও প্রযুক্তি সংস্থাগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন সার্জন জেনারেল ডা. বিবেক মুরতি। তিনি পরামর্শ দিয়েছেন, সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার শিশু-কিশোরদের মানসিক স্বাস্থ্য ও সুস্থতায় মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।

তিনি বলেন, দিনে ৩ ঘণ্টার বেশি সময় সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার শিশু-কিশোরদের মধ্যে হতাশা ও উদ্বেগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে। এছাড়া, অতিরিক্ত সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার শিশু-কিশোরদের ঘুমের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। যা তাদের মানসিক স্বাস্থ্যে আরও ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে।

এসব কারণে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা সামাজিক মাধ্যমের ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে বারবার কথা বলেছেন এবং শিশু-কিশোরদের জন্য আদর্শ স্ক্রিন টাইম মেনে চলারও পরামর্শ দিয়েছেন।

মানসিক স্বাস্থ্য ঝুঁকি বৃদ্ধি 

যেসব শিশু প্রচুর স্ক্রিন টাইম কাটায় ও কোনো নিয়ন্ত্রণ ছাড়াই সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করে, তারা মারাত্মক মানসিক সমস্যার মুখোমুখি হতে পারে। সাধারণত এই শিশুরা হিংস্র বা বিরক্তিকর কনটেন্ট দেখে, যা তাদের মানসিক সুস্থতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এটি অনেক বড় একটি উদ্বেগ, কারণ শিশুরা স্ট্রেস, হতাশাগ্রস্ত, হতাশ ও একাকীবোধ করতে পারে। এছাড়া, অনেকে বিশেষ করে কিশোরীরা তাদের পছন্দের কোনো সেলেব্রিটিকে অনুকরণ করার চেষ্টা করে। যা তাদের জীবনযাপনে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। এমন অনেক শিশু আছে যারা ২৪/৭ স্মার্টফোনের দিকে ঝুঁকে থাকে। সেক্ষেত্রে বাবা-মায়ের দায়িত্ব হলো, শিশুরা যেন কোনোভাবেই নির্দিষ্ট স্ক্রিন টাইম অতিক্রম না করে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শিশুদের জন্য প্রতিদিন প্রায় ১ ঘণ্টা স্ক্রিন টাইম আদর্শ। ভারতের পুনের মাদারহুড হাসপাতালের কনসালট্যান্ট নিওনেটোলজিস্ট এবং শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. জগদীশ কাঠওয়াতে বলেন, শিশুরা যেন অনলাইনে শিক্ষামূলক বিষয়বস্তু দেখে তা অভিভাবকদের নিশ্চিত হতে হবে।

প্রতিদিন কয়েক মিনিট স্ক্রিন টাইম

মুম্বাইয়ের এনএইচ এসআরসিসি চিলড্রেনস হাসপাতালের কনসালট্যান্ট ডা. সাচি পান্ডিয়া বলেন, আমরা সাপ্তাহিক ছুটির দিনের চেয়ে অন্যান্য দিনের জন্য মাত্র প্রতিদিন কয়েক মিনিট স্ক্রিন টাইম দেওয়ার পরামর্শ দিই। শিশু-কিশোরদের অনেক সময় ধরে সামাজিক মাধ্যম বা অনলাইনে সময় কাটাতে চায়। কিন্তু, হঠাৎ করে স্ক্রিন টাইম বাবা-মা সীমাবদ্ধ করার চেষ্টা করলে তারও বিরূপ প্রভাব আছে। তারা তখন কথা নাও শুনতে পারে, কিংবা জেদি হয়ে উঠতে পারে। কিন্তু, কঠোর হওয়ার পরিবর্তে সীমা নির্ধারণের কিছু পরিমাণ স্ক্রিন টাইমের অনুমতি দেন, তাহলে শিশু-কিশোরদের কাছে এই বার্তা যায় যে, তারা স্ক্রিন থেকে বঞ্চিত হচ্ছে না। তাই বাবা-মায়ের এমন পজিটিভ আচরণ তার স্ক্রিন টাইমের আকাঙ্ক্ষা কমাতে সহায়তা করবে।

সাইবার বুলিং, বিষণ্নতা, ঘুমের ঘাটতি

শিশু-কিশোরদের জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের কিছু উপকারিতা থাকলেও অসুবিধা কিন্তু কম নয়। এই প্লাটফর্মগুলো শিশুদের সৃজনশীল হতে সহায়তা করছে। সামাজিক মাধ্যম শিশুদের ভার্চুয়াল নেটওয়ার্কিংয়ের ভালো সুযোগ করে দেয়। কিন্তু, অতিরিক্ত ব্যবহার বা আসক্তি স্বাস্থ্যের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। সামাজিক মাধ্যমে অত্যধিক সময় ব্যয়ের কারণে তারা বাস্তব জীবন থেকে কিছুটা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। যা তাদের মধ্যে হতাশা, উদ্বেগ, চাপ বাড়াতে পারে। এমনকি তারা সাইবার বুলিংয়ের শিকার হতে পারে। এসব সমস্যা তাদের ঘুমের ঘাটতি বা অপর্যাপ্ত ঘুমের কারণ হতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শিশুরা যখন সারাক্ষণ সামাজিক প্লাটফর্মগুলোতে আসক্ত থাকে, তখন তারা শারীরিকভাবে কম সক্রিয় থাকে। ফলে, তাদের মধ্যে কিছু স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে।

শিশুদের জন্য আদর্শ স্ক্রিন টাইম

বিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন বয়সের শিশু-কিশোরদের জন্য নিম্নলিখিত স্ক্রিন টাইমের পরামর্শ দেন-

১. দুই বছরের কম বয়সীদের ভিডিও চ্যাটিং ব্যতীত স্ক্রিন টাইম শূন্য হওয়া উচিত।

২. ২-৫ বছর বয়সীদের জন্য এক ঘণ্টা স্ক্রিন টাইম ঠিক আছে।

৩. ৫ বছরের বেশি বয়সীদের প্রতিদিন ২ ঘণ্টা বিনোদনমূলক স্ক্রিন টাইম যথেষ্ট।

 

 

Header Ad

আবারও বিএসইসির চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ পেলেন শিবলী রুবাইয়াত

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বর্তমান চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে আবারও পুনর্নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সিকিউরিটিস অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩-এর ধারা-৫(৬) অনুযায়ী, আগামী ২০২৪ সালের ১৭ মে থেকে অথবা যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী চার বছর মেয়াদে শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান পদে পুনর্নিয়োগ দেওয়া হলো। তাঁর বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা সরকারের সঙ্গে চুক্তির আলোকে নির্ধারিত হবে।

গত ৩১ মার্চ শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে আরও এক মেয়াদে পুনর্নিয়োগ দেওয়ার লক্ষ্যে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে সারসংক্ষেপ পাঠানো হয়। এরপর ৪ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী তাতে স্বাক্ষর করেন।

সারসংক্ষেপে বলা হয়েছে, অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের বয়স আগামী ১৬ মে ৫৬ বছর ৪ মাস ১৫ দিন হবে। অর্থাৎ তাঁর বয়স ৬৫ বছর পূর্ণ হতে ৪ বছরের বেশি সময় বাকি আছে। সে অনুযায়ী তিনি আরও একটি মেয়াদে চার বছরের জন্য পুনর্নিয়োগের যোগ্য। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩ অনুযায়ী, আগামী ১৭ মে ২০২৪ তারিখ থেকে পরবর্তী চার বছরের জন্য আরও একটি মেয়াদে বিএসইসি চেয়ারম্যান হিসেবে তাঁকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া যেতে পারে।
৪ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের পর আজ অর্থ মন্ত্রণালয় শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের পুনর্নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করল।

কোরবানির জন্য গরু আমদানি করবে না সরকার

ছবি: সংগৃহীত

ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে গরু বা অন্য কোনো পশু আমদানির পরিকল্পনা সরকারের নেই বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণি সম্পদমন্ত্রী আব্দুর রহমান। কারণ, দেশে পর্যাপ্ত সংখ্যক গবাদি পশু লালন-পালন করছেন খামারিরা। তবে কোনো গোষ্ঠী যাতে কোরবানিযোগ্য পশুর দাম নিয়ে কারসাজি করতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখবে সরকার।

রোববার (২৮ এপ্রিল) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

মন্ত্রী বলেন, ‘কোরবানির ঈদের জন্য আমাদের প্রস্তুতি রয়েছে। আমরা অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে প্রস্তুতি নিচ্ছি, যাতে আমাদের গবাদিপশুর বাজার স্থিতিশীল থাকে। পশু যাতে আমাদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকে, তা নিয়ে খামারিদের সঙ্গে কথা হয়েছে।’

‘তাদের আশ্বস্ত করেছি, তারাও আমাদের আশ্বস্ত করেছেন—এ বছর গবাদিপশু আমদানি করার প্রয়োজন নেই। আমাদের দেশীয় উৎপাদিত যে গবাদিপশু খামারিরা লালন-পালন করেন, সেটাই যথেষ্ট। প্রয়োজনের তুলনায় আমাদের আয়োজন ও ব্যবস্থাপনা ঠিক আছে।’

তিনি বলেন, ‘আগামী কোরবানির ঈদে বাজার যাতে কেউ অস্থিতিশীল করতে না পারে, সেজন্য আপনাদের সহযোগিতা চাই। আমরা আগামী কোরবানির ঈদ আনন্দের সঙ্গে উদযাপন করতে পারব। সেই আনন্দ প্রতিটি মানুষের ঘরে ঘরে থাকবে, সেটাই প্রত্যাশা করছি।’

‘গতবারের তালিকার চেয়ে আমাদের তিন লাখ বাড়তি সরবরাহ আছে। গত বছর আমাদের ১ কোটি ২৫ লাখ গবাদিপশু বাজারে ছিল। কিন্তু অবিক্রীত ছিল ১৯ লাখ। সেই তুলনায় এবার ১ কোটি ৩০ লাখের বেশি পশুর সরবরাহের আয়োজন রাখা হয়েছে,’ যোগ করেন মন্ত্রী।

চাঁদাবাজির কারণে পশুর দাম অনেক বেড়ে যায়, এটা কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন? জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ‘ওই সময়ে এক বিশেষ শ্রেণির মানুষ বিশেষ সুযোগ নেয়। যে কারণে অনেক সময় পরিস্থিতি মোকাবিলা করা কঠিন হয়ে পড়ে। তবে কোরবানির আগে আমরা আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক করে ঠিক করব, কীভাবে এই সমস্যার সমাধান করা যায়।’

এ বছর পশু আমদানির কোনো সিদ্ধান্ত সরকারের নেই উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘যদি কেউ চোখ ফাঁকি দিয়ে আনতে চায়, তবে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় সীমান্তে কঠোর ব্যবস্থা নেবে।’

আবু ধাবিতে উদ্বোধন হচ্ছে ৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত গির্জা

ছবি: সংগৃহীত

সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবু ধাবিতে উদ্বোধন হতে যাচ্ছে দ্য চার্চ অব সাউথ ইন্ডিয়া (সিএসআই)। স্থানীয় সময় আজ রোববার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে উদ্বোধন অনুষ্ঠান হওয়ার কথা রয়েছে ১ কোটি ১০ লাখ দিরহাম ব্যয়ে তৈরি এই গির্জার যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৩৩ কোটি টাকা। খবর খালিজ টাইমসের।

নতুন গির্জা ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে বিশপ চেরিয়ান বলেন, প্রবাসী সম্প্রদায়কে তাদের ধর্ম ও বিশ্বাস পালনে স্বাধীনতা প্রদান এবং উপাসনালয় নির্মাণের জন্য জমি ও অনুমোদন প্রদানের জন্য আমরা সংযুক্ত আরব আমিরাতের দানশীল শাসকদের ধন্যবাদ জানাই। আবু মুরেখা এলাকায় অবস্থিত গির্জাটি রাষ্ট্রপতি শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের উপহার দেওয়া ৪ দশমিক ৩৭ একর জমিতে নির্মিত হয়েছে।

১৪ ফেব্রুয়ারি উদ্বোধন করা বিএপিএস হিন্দু মন্দিরের বিপরীতে নির্মাণ করা হয়েছে এই গির্জাটি। মুসলিম এলাকায় অবস্থিত এই গির্জার বিপরীতে তাকালে দেখা যায় হিন্দুদের মন্দির। এই বৈচিত্রের কারণে আল মুরেখা এলাকাটিকে এখন সাংস্কৃতিক জেলা নাম দেওয়া হয়েছে।

বিশপ চেরিয়ান বলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাতের মূল্যবোধ, সহনশীলতা, এবং ধর্মীয় সম্প্রীতিকে তুলে ধরে এই উদ্যোগ। এই বিষয়টি চমৎকার এবং মানবতার জন্য একটি অনুপ্রেরণামূলক বার্তা।

ভবনটির উচ্চতা দেবদূতদের ডানার প্রতিনিধিত্ব করে। মেটে রঙের এই ভবনটি ডিজাইন করেছেন কিংবদন্তি মিশরীয় স্থপতি মাহের লামি।

১২ হাজার বর্গফুট আয়তনের গির্জা কমপ্লেক্সের ভেতরে ৮৮০ জনের বেশি উপাসকদের থাকার ব্যবস্থা করা যাবে। মূল প্রার্থনাকক্ষটিতে ৬০০ উপাসকের বসার ব্যবস্থা রয়েছে। আরও ১৫০ জন বসতে পারবেন বারান্দায়। এছাড়া ১০০ জনের থাকার জন্য একটি 'বেথেল' কমন হল এবং বাবা-মাসহ ৩৫ জন লোকের ধারণক্ষমতাসহ শিশুদের জন্য নির্ধারিত এলাকা রয়েছে এই গির্জায়।

আগামী ৫ মে থেকে প্রতি রবিবার সকাল সাড়ে ৯টায় প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হবে। এটি সব ধর্মের মানুষের জন্য উন্মুক্ত থাকবে এবং সব দিন খোলা থাকবে।

 

সর্বশেষ সংবাদ

আবারও বিএসইসির চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ পেলেন শিবলী রুবাইয়াত
কোরবানির জন্য গরু আমদানি করবে না সরকার
আবু ধাবিতে উদ্বোধন হচ্ছে ৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত গির্জা
পাপ লুকাতে বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সরকার : রিজভী
রিকশাচালকদের মাঝে ডিএনসিসির ৩৩ হাজার ছাতা বিতরণ
নির্বাচনী গণসংযোগে গিয়ে হিটস্ট্রোকে আ.লীগ নেতার মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ১৩২ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
বাংলাদেশসহ ৬ দেশে পেঁয়াজ রপ্তানি করবে ভারত
এমভি আবদুল্লাহসহ ২৩ নাবিকের দেশে ফেরা নিয়ে নতুন তথ্য
নিউইয়র্কে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
ইরাকের টিকটক তারকাকে গুলি করে হত্যা
তীব্র গরমে আবারও দুঃসংবাদ দিলো আবহাওয়া অফিস
এসএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ জানাল বোর্ড
গোবিন্দগঞ্জে চোরাবালিতে আটকে পড়া কিশোরকে উদ্ধার
চাকরি ছেড়ে বসের সামনে ঢোল বাজিয়ে নাচানাচি, ভিডিও ভাইরাল
টাঙ্গাইলে বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ জনজীবন, হিটস্ট্রোকে নারীর মৃত্যু
৬০ বছর বয়সে সেরা সুন্দরীর খেতাব, কে এই আর্জেন্টাইন নারী?
গোবিন্দগঞ্জে দুই বন্ধুকে সাথে নিয়ে প্রেমিকাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ২
হজের প্রথম ফ্লাইট ৯ মে
স্বর্ণের দাম আরও কমলো