মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৫ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

শিশুরা খেতে চায় না, কী করবেন?

ছবি সংগৃহিত

শিশুদের খাওয়ার পরিমাণ কম বা খাবারের প্রতি অনীহা নিয়ে মায়েরা সব সময় চিন্তিত থাকে। বিশেষত ছয় মাস বয়সী থেকে পাঁচ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে খেতে না চাওয়ার প্রবণতা বেশি লক্ষ করা যায়। দেখা যায় যে, মায়েরা সারাদিন শিশুকে খাওয়াতেই ব্যস্ত থাকছেন। বিশেষ করে দুই-তিন বছরের শিশুর মধ্যে এই কম খাওয়ার প্রবণতা খুব বেশি দেখা যায়।

জন্মের পর প্রথম ৬ মাস শিশু শুধু বুকের দুধ খায়। তারপর ধীরে ধীরে বাড়তি খাবার শুরু করা হয়। এ সময় সঠিক নিয়মে খাবার না দিলে খাবারের প্রতি শিশুরা আগ্রহ হারিয়ে ফেলে বা অনীহা প্রকাশ করতে থাকে। যেমন—একই খাবার প্রতিদিন দেওয়া, এতে শিশু একঘেয়েমিতে ভোগে।

খাবারের ঘনত্ব ঠিক না থাকা। খুব বেশি তরল বা একদম ব্লেন্ড করা খাবার দিলে শিশু খাবারের স্বাদ পায় না। আবার বেশি শক্ত বা থকথকে দিলে গিলতে পারে না।

বুকের দুধের পরপর বাড়তি খাবার দেওয়া। শিশুদের পাকস্থলী আকারে বেশ ছোট, দুধই তাদের পেটের অনেকখানি ভরিয়ে ফেলে। তাই এ সময় বাড়তি খাবারটা খেতে পারে না। ঘন ঘন এক–দুই ঘণ্টা পরপরই খাবার দেওয়া। এতে শিশু খাবারটুকু হজমের সময় পায় না, অনেক সময় বমিও করে দেয়।

১ থেকে ২ বছরের শিশুরা সাধারণত দুরন্ত প্রকৃতির হয়। খাবারের চেয়ে খেলাধুলা ও চঞ্চলতা বেশি করে। তাই বসিয়ে খাবার খাওয়ানো মুশকিল হয়ে যায়। তা ছাড়া এ বয়সে শিশুরা যদি চকলেট, চিপস, জুস—এ ধরনের বাইরের খাবারের অভ্যস্ত হয়ে যায়, তাহলে ঘরে তৈরি খাবার খেতে চায় না।

কী করবেন

১. শিশুদের খাবারের একটি রুটিন তৈরি করুন

৬ থেকে ৯ মাসের শিশুরা বুকের দুধের পাশাপাশি দিনে দুবার আধা বাটি পরিমাণ বাড়তি খাবার খেলেই যথেষ্ট। বুকের দুধের পাশাপাশি ধীরে ধীরে ১-২ চামচ করে বাড়তি খাবার খাওয়াতে হবে। ১০ মাস থেকে ১ বছরের শিশুকে আধা বাটি করে তিন বেলা, মাঝে ১–২ বার নাশতা দেওয়া যেতে পারে। এক বছর পর এক বাটি করে তিন বেলা খাবারের সঙ্গে নাশতা দিন। ২ বছরের পর থেকে ঘরের অন্য সদস্যদের সঙ্গে একই নিয়মে খাবে।

২. ঘরের পরিবেশ সুস্থ ও শিশুবান্ধব রাখুন

শিশুকে ধৈর্য ধরে যত্ন ও স্নেহ–মমতার সঙ্গে খাওয়ান। সম্ভব হলে পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে বসিয়ে খাবার দিন। একটি নির্দিষ্ট স্থানে বসিয়ে বিভিন্ন সুন্দর ও রংবেরঙের পাত্রে পরিবেশন করলে খাবারের প্রতি আগ্রহ বোধ করবে।

৩. খাবারের ঘনত্ব ঠিক রাখতে হবে

খাবার পুরোপুরি ব্লেন্ড করে বা তরল করে দেওয়া যাবে না। আধা শক্ত খাবার শিশু কিছুটা চিবিয়ে খাবে। এতে খাবারের স্বাদ বুঝবে। চিবিয়ে খাওয়া পরে দ্রুত কথা বলার ক্ষেত্রেও সাহায্য করবে।

৪. খাবারের বৈচিত্র্য আনুন

প্রতিদিন একই উপাদান দিয়ে রান্না করা খিচুড়ি না দিয়ে ভিন্নভাবে দিন। ডিমও প্রতিদিন সেদ্ধ না দিয়ে কখনো ভাজা বা পুডিং হিসেবে দিন।  মাছ-মাংস খেতে না চাইলে অন্য যে খাবারটি পছন্দ করছে, তার মধ্যে মাছ মাংস ব্লেন্ড করে দিতে পারেন।

৫. শিশুকেও খাবার আয়োজনে যুক্ত করুন

খাবার রান্না ও পরিবেশনের সময় শিশুকে সঙ্গে রাখুন। একটু বড় হলে আঙুল দিয়ে ধরে খেতে পারে, এ ধরনের খাবারগুলো নিজের হাতে খেতে উৎসাহ দিন।

৬.পর্যবেক্ষণ করুন

আপনার শিশু ঘরে তৈরি কোন খাবারটি আগ্রহ নিয়ে খাচ্ছে এটি লক্ষ করুন। কিন্তু প্রতিদিন দেবেন না। এতে সেই খাবারের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে। ২/৩ দিন পর পর বানিয়ে দিন। আগ্রহের সঙ্গে খাবে।

৭. ক্ষুধা তৈরি করা

শিশুর মধ্যে ক্ষুধা তৈরি হওয়ার সময় দিতে হবে। এতে সে নিজেই খাবার খেতে আগ্রহী হবে। আপনার বাচ্চার যদি কথা বলার বয়স হয়, সেক্ষেত্রে মাঝে মাঝে তাকে জিজ্ঞেস করবেন, তার কী খেতে ইচ্ছা করছে। এতে ওই খাবারের প্রতি আগ্রহ জন্ম নিতে পারে।

৮. আনন্দিত রাখা

শিশুরা সাধারণত চঞ্চল ও দুরন্ত প্রকৃতির হয়। খাবারের চেয়ে খেলাধুলার প্রতি তাদের আগ্রহ বেশি থাকে। খেলাধুলা করলে শিশুর মন যেমন ভালো থাকবে, তেমনি ক্ষুধাও পাবে। খেলতে খেলতে খেতে চাইলে তাতে বাধা দেওয়া ঠিক নয়।

৯. সব শিশু সমান নয়

একজনের বাচ্চা বেশি খেতে পারছে বলে তার দেখাদেখি আপনার বাচ্চাকে একই পরিমাণ খাওয়াতে হবে, এই ভাবনা অমূলক। বড়দের মধ্যে যেমন ভিন্নতা আছে, ছোটদের মধ্যেও আছে। যদি বাচ্চা একেবারেই কম খায়, সেক্ষেত্রে কিছুক্ষণ পর পর পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন।

শিশুকে নাদুসনুদুস বানানোর চেয়ে সুস্থ রাখা বেশি জরুরি। তাই যদি মনে হয়, শিশুর শরীরে পুষ্টির অভাব হচ্ছে বা খাওয়ার অভাবে অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে, সেক্ষেত্রে শিশু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রামে হাসনাত আব্দুল্লাহকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

ছবিঃ সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটি বাতিলের দাবি জানিয়ে চট্টগ্রামের সমন্বয়করা কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহকে অবাঞ্ছিত ঘোষণার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একটি অংশ। তাদের অভিযোগ, প্রকৃত আন্দোলনকারীদের বাদ দিয়ে নারী হেনস্তায় অভিযুক্ত, কিশোর গ্যাং সদস্য ও ব্যবসায়ীদের কমিটিতে জায়গা দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১২টার দিকে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের এস রহমান হলে সংবাদ সম্মেলনে তারা বলেন, ‘এই কমিটি বাতিল করতে হবে। যদি বাতিল না হয়, তাহলে হাসনাত আব্দুল্লাহ চট্টগ্রামে অবাঞ্ছিত হবেন।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রামের একাংশের পক্ষে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন শিক্ষার্থী সিয়াম ইলাহি, জুবাইর মানিক ও আব্দুল বাছির নাঈম। তারা বলেন, ‘যারা আন্দোলনে মাঠে ছিল, তাদের বাদ দিয়ে সুবিধাভোগীদের নেতৃত্বে বসানো হয়েছে। আমাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা করা হয়নি। আমরা এই কমিটি প্রত্যাখ্যান করছি এবং পদত্যাগ করছি।’

সংবাদ সম্মেলনে সমন্বয়করা অভিযোগ করেন, ‘নারী হেনস্তায় অভিযুক্ত ও কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের কমিটিতে রাখা হয়েছে। অথচ আমরা কেন্দ্রের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছিলাম। তদন্তের আশ্বাস দিলেও এখনো তা করা হয়নি। উল্টো তাদেরই নেতৃত্বে বসানো হয়েছে।’

সিয়াম ইলাহি বলেন, ‘এই কমিটির মাধ্যমে আন্দোলনের স্পিরিটের সঙ্গে বেঈমানি করা হয়েছে। যারা রক্ত দিয়েছে, যারা আহত হয়েছে, তাদের বাদ দিয়ে উড়ে এসে জুড়ে বসাদের কমিটিতে বসানো হয়েছে।’

জুবাইর মানিক বলেন, ‘আন্দোলনের সময় যারা পাশে ছিল না, তারাই এখন নেতা সেজেছে। অথচ আহতদের পাশে যারা ছিল, তারা মূল্যায়নই পায়নি। এটা শহীদদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা।’

আব্দুল বাছির নাঈম বলেন, ‘বিচার ও আহতদের পাশে থাকা কর্মীদের মূল্যায়ন না করে যারা চাঁদাবাজি করেছে, সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়েছে, তাদেরই কমিটিতে বসানো হয়েছে। এটি চট্টগ্রামের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা মেনে নেবে না।’

তিন দফা দাবি জানিয়ে তারা বলেন, ‘যদি দাবি না মানা হয়, তাহলে চট্টগ্রামে কঠোর আন্দোলন হবে। এর দায়ভার হাসনাত আব্দুল্লাহকেই নিতে হবে।’

তাদের দাবিগুলো হলো— বিকেল ৩টার মধ্যে নতুন কমিটি বাতিল করে অন্তর্বর্তী কমিটি গঠন করতে হবে। তিন দিনের মধ্যে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করতে হবে। কমিটি গঠনের সঙ্গে জড়িতদের নাম প্রকাশ করে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিতে হবে।

সংবাদ সম্মেলনে সমন্বয়করা আরও বলেন, ‘বীর চট্টলায় অন্যায় কমিটি টিকবে না। আন্দোলনকারীদের বঞ্চিত করলে আমরা রাজপথে নামবো।’

এর আগে, সোমবার রাতে কেন্দ্রীয় কমিটি আগামী ছয় মাসের জন্য চট্টগ্রাম মহানগর ৩১৫, জেলা উত্তরে ১১২, জেলা দক্ষিণে ৩২৭ সহ মোট ৭৫৪ সদস্যবিশিষ্ট তিনটি কমিটির অনুমোদন দেয়। এরপর থেকেই নতুন কমিটি নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়।

Header Ad
Header Ad

ক্ষমতার থাকার খায়েশ থাকলে পদ ছেড়ে নির্বাচনে আসুন: মির্জা ফখরুল

যশোর টাউন হল ময়দানে সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাখেন মির্জা ফখরুল। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপদেষ্টা পরিষদকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন, ‘ক্ষমতার খায়েস থাকলে পদত্যাগ করে দল করে নির্বাচন করুন।

আমাদের কোন‌কিছু লুকোছাপা নেই। জনগণ আমাদের সাথে আছে। এ দেশের মানুষ সংস্কার কি বুঝে না। তারা শান্তি ও সুশাসন চায়।’

মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে যশোর টাউন হল ময়দানে অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি‌ সহনীয় পর্যায়ে রাখা, নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণাসহ বিভিন্ন দাবিতে জেলা বিএনপির উদ্যোগে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।

জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক নার্গিস বেগমের সভাপতিত্বে সমাবেশে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আরও বলেন, ‘জাতীয় সরকার নির্বাচনের আগে কোন নির্বাচন হতে দেয়া হবে না। স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে দিলে আওয়ামী লীগ মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। প্রবলেম শুরু হবে। জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন দেশের মানুষ মেনে নেবে না।’

সভায় বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, ‘সংস্কারের নাম করে মানুষের অধিকার পিছিয়ে দেয়ার প্রক্রিয়ায় মানুষ অন্য কিছুর গন্ধ পায়। সংস্কার করবে জনগণ ও তাদের প্রতিনিধিরা। নির্বাচনের জন্য যেটুকু সংস্কার দরকার সেটা করে নির্বাচন দিন।’

তিনি ড. ইউনুসকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘আপনি দায়িত্ব নেয়ায় আশ্বস্ত হয়েছিলাম। আমরা আশাবাদী আপনি দ্রুত নির্বাচন দেবেন। যত দ্রুত নির্বাচন দেবেন, তত দ্রুত দেশে শান্তি ফিরে আসবে।’

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে যশোর খুলনা অঞ্চলে পাটকল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। এ অঞ্চলের জলাবদ্ধতা বড় সমস্যা নিরসন করা হয়নি। বিএনপি ক্ষমতায় আসলে এর স্থায়ী সমাধান করা হবে।’

সভায় বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, সাবেক দফতর সম্পাদক মফিকুল ইসলাম তৃপ্তি, সহ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য টিএস আইয়ুব, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু, যুগ্ম আহবায়ক দেলোয়ার হোসেন খোকনসহ জেলা ও উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতারা বক্তব্য দেন।

 

Header Ad
Header Ad

পানিবণ্টন নিয়ে প্রতিবেশী দেশ অপ্রতিবেশীসুলভ আচরণ করছে: তারেক রহমান

লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ কর্মসূচির সমাপনী জনসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান । ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান অভিযোগ করেছেন যে, পানিবণ্টন ইস্যুতে ভারত বাংলাদেশকে যথাযথ সম্মান দিচ্ছে না এবং অপ্রতিবেশীসুলভ আচরণ করছে। তিনি বলেন, তিস্তার পানি বাংলাদেশের অধিকার, এটি কারও করুণা নয়।

মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ কর্মসূচির সমাপনী জনসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, "উত্তরাঞ্চলের তিস্তাপাড়ের পানিবঞ্চিত মানুষ আজ সারা বিশ্বকে জানিয়ে দিতে চায় যে, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের যে ৫৪টি অভিন্ন নদী রয়েছে, সেগুলোর পানির ন্যায্য হিস্যা পাওয়া আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী বাংলাদেশের অধিকার। অথচ আমাদেরকে এর জন্য আন্দোলন করতে হচ্ছে।"

নির্বাচন নিয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, "নির্বাচনের কথা বললেই সরকারের কিছু উপদেষ্টা বিচলিত হয়ে পড়েন।"

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নসহ পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ের দাবিতে সোমবার থেকে রংপুরের পাঁচ জেলার ১১টি পয়েন্টে ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ কর্মসূচি পালন করছেন তিস্তাপাড়ের সর্বস্তরের মানুষ।

তারেক রহমানের বক্তব্যে পানিবণ্টন ইস্যুতে ভারতের ভূমিকা নিয়ে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চট্টগ্রামে হাসনাত আব্দুল্লাহকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ক্ষমতার থাকার খায়েশ থাকলে পদ ছেড়ে নির্বাচনে আসুন: মির্জা ফখরুল
পানিবণ্টন নিয়ে প্রতিবেশী দেশ অপ্রতিবেশীসুলভ আচরণ করছে: তারেক রহমান
পরিবর্তন হচ্ছে র‍্যাবের নাম: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অতীতের মত এবারও যথাযথভাবে পহেলা বৈশাখ উদ্‌যাপন করা হবে : ফারুকী
পলকের স্ত্রীর ২৮ বিঘা জমি ক্রোক, ১৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ও দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সানীর অকাল মৃত্যুতে নাটকের সিন্ডিকেট নিয়ে প্রশ্ন
প্রজ্ঞাপন জারি করে অবশেষে পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল
ছাত্ররাজনীতি বন্ধের দাবিতে কুয়েটে সাধারণ শিক্ষার্থী-ছাত্রদল সংঘর্ষ চলছে, আহত অন্তত ১০
আজহারুলের মুক্তি ও নিবন্ধন ফিরিয়ে দেয়ার দাবীতে নওগাঁয় জামায়াতের সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর থেকে ৪ লাশ উদ্ধার, যা জানা গেল
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হওয়া উচিত: আসিফ মাহমুদ
ইউক্রেনকে বাদ দিয়ে রিয়াদে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র বৈঠক
ফেসবুকে হরতাল ডেকে কোথাও নেই আওয়ামী লীগ! (ভিডিও)
ইডেনে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ নেত্রী বৈশাখি আটক
খালেদা জিয়া হবেন রাষ্ট্রপতি, তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী: বিএনপি নেতা লালু
আইনি প্রক্রিয়া মেনেই প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের ফল ঘোষণা করা হয়েছিল: উপদেষ্টা
বিয়ে ছাড়াই ২৩ বছর বয়সে মা হয়েছেন শ্রীলীলা!
৭ মাসের সাজা থেকে বাঁচতে পালিয়ে ১০ বছর, অবশেষে গ্রেপ্তার
রিয়াল-আতলেতিকোকে হটিয়ে আবারও শীর্ষে বার্সেলোনা