শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫ | ১৩ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

বাজেটে বাড়তে পারে যেসব পণ্যের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে রাজস্ব আহরণ ত্বরান্বিত করতে এবং দেশীয় শিল্প সুরক্ষার কথা বিবেচনায় নিয়ে শুল্ক কর বৃদ্ধির প্রস্তাব থাকতে পারে। এর প্রভাবে অনেক পণ্যের দাম বাড়তে পারে।

বাড়ার মধ্যে রয়েছে কাজুবাদাম, সিগারেট, মোবাইল সিমকার্ড, মোবাইল কল রেট, গাড়ি, সফট ড্রিংকস ও এনার্জি ড্রিংকস, এসি, ফ্রিজ, পানির ফিল্টার, এলইডি বাল্ব, সিএনজি-এলপিজি কনভারসেশন ব্যয়, জেনারেটর, নিরাপত্তা সেবা, হাট-বাজারের ইজারা, হাসপাতালের সরঞ্জাম আমদানি ব্যয় ইত্যাদি।

জানা গেছে, দেশে কাজুবাদাম চাষকে সুরক্ষা দেওয়ার অংশ হিসেবে খোসা ছাড়ানো কাজুবাদাম আমদানিতে শুল্ক ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হচ্ছে। এতে কাজুবাদামের দাম বাড়তে পারে। অপরদিকে প্রতিবারের মতো আগামী বাজেটেও সিগারেট উৎপাদন পর্যায়ে সম্পূরক শুল্ক ও মূল্য স্তর বাড়ানো হচ্ছে। তাই দাম বাড়বে সব ধরনের সিগারেটের। আবার মোবাইল অপারেটরদের সিমকার্ড বিক্রির ওপর কর ২০০ থেকে বাড়িয়ে ৩০০ টাকা হতে পারে। ফলে বাড়তি দামে সিম কিনতে হবে ক্রেতাদের। রাজস্ব আদায়ের আওতা বৃদ্ধি করলে মোবাইলে কথা বলতে আরো বাড়তি অর্থ গুনতে হবে ভোক্তাকে। বর্তমানে একজন ভোক্তা মোবাইলে ১০০ টাকা রিচার্জ করলে ৭৩ টাকার কথা বলতে পারেন। বাকি ২৭ টাকা ভ্যাট ও সম্পূরক শুল্ক হিসেবে কেটে নেয় মোবাইল অপারেটরগুলো। প্রস্তাবিত বাজেটে মোবাইল সেবার ৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক বাড়ানো হলে ভোক্তা ৬৯.৩৫ টাকার কথা বলতে পারবেন।

বর্তমানে সংসদ সদস্যরা শুল্কমুক্ত সুবিধায় গাড়ি আমদানি করতে পারেন। বৈষম্য হ্রাসে বাজেটে এই সুবিধা বাতিল করে প্রস্তাবিত বাজেটে গাড়ি আমদানি করতে হলে সংসদ সদস্যদের ২৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক ও ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপের প্রস্তাবনা আসতে যাচ্ছে। অন্যদিকে বিলাসবহুল গাড়িতে শুল্ক ফাঁকি রোধে হাইব্রিড ও নন হাইব্রিড টাইপের গাড়ি ছাড় করতে কিছু সুনির্দিষ্ট শর্ত যোগ করা হচ্ছে প্রস্তাবিত বাজেটে। ফলে বিলাসবহুল গাড়ির দাম বাড়তে পারে।

কোমল পানীয়, কার্বোনেটেড বেভারেজ, এনার্জি ড্রিংকস, আমসত্ত্বের ওপর ভ্যাট ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হতে পারে। এ ছাড়া কার্বোনেটেড বেভারেজের ওপর ন্যূনতম কর আরো ২ শতাংশ বাড়িয়ে ৫ শতাংশ হতে পারে। ফলে বেশি দামে কিনতে হবে এসব পণ্য।

গরম থেকে স্বস্তি পেতে অনেকে এয়ারকন্ডিশন বা এসি কিনছেন। আগামী বাজেটে এসিকে বিলাসী পণ্য বিবেচনা করে দেশে এসি উৎপাদনে ব্যবহৃত কম্প্রেসার ও সব ধরনের উপকরণের শুল্ক বাড়ানো হচ্ছে। তাই এসির দাম বাড়তে পারে।

বেশ কয়েক বছর ধরে দেশের ইলেকট্রনিক্স পণ্য খাতকে সরকার ভ্যাট অব্যাহতি দিয়ে আসছে। আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত ফ্রিজ উৎপাদনে ভ্যাট অব্যাহতি রয়েছে। যা আর বৃদ্ধি করা হবে না বলে জানা গেছে। ফলে নতুন অর্থবছরে ৫ শতাংশ ভ্যাটের হার বৃদ্ধি করে ১০ শতাংশ করা হতে পারে।

বাসাবাড়িতে ব্যবহৃত পানির ফিল্টার আমদানিতে শুল্ক বাড়ানো হচ্ছে। দেশে উৎপাদন হওয়ায় পানির ফিল্টার আমদানিতে শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হচ্ছে। তাই গৃহস্থালিতে ব্যবহৃত পানির ফিল্টারের দাম বাড়তে পারে।

বিদ্যুৎ বিল সাশ্রয়ে অনেকে এলইডি বাল্ব ব্যবহার করেন। নিকট ভবিষ্যতে এলইডি বাল্বের দাম বাড়তে পারে। কারণ এলইডি বাল্ব এবং এনার্জি সেভিং বাল্ব উৎপাদনের উপকরণ আমদানিতে শুল্ক ১০ শতাংশ বাড়ানো হচ্ছে।

জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় ব্যক্তিগত সিএনজি-এলপিজিতে কনভারসন বেড়ে যাওয়ায় রাজস্ব আদায় বাড়াতে মনোযোগ দিয়েছে এনবিআর। গাড়ি সিএনজি-এলপিজিতে কনভারসনে ব্যবহৃত কীট, সিলিন্ডার ও অন্যান্য যন্ত্রপাতি এবং যন্ত্রাংশ আমদানিতে শুল্ক ৩ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫ শতাংশ করা হচ্ছে। এ কারণে গাড়ি কনভারসন খরচ বাড়তে পারে।

লোডশেডিং মোকাবিলায় বাসাবাড়ি বা শিল্পে জেনারেটরের ব্যবহার বাড়ছে। সেখানেও নজর দিয়েছে এনবিআর। জেনারেটর সংযোজন ও উৎপাদনে ব্যবহৃত উপকরণ বা যন্ত্রাংশ আমদানিতে ১ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হচ্ছে। তাই দেশের বাজারে জেনারেটরের দাম বাড়তে পারে।

রাজধানী ঢাকাসহ বড় বড় শহরে বাসাবাড়ি, অফিস, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন স্থানে নিরাপত্তা সেবা প্রায় অপরিহার্য। এ ধরনের নিরাপত্তা সেবায় ১০ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট বিদ্যমান। প্রস্তাবিত বাজেটে তা বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

কর ব্যতীত প্রাপ্তি (নন-ট্যাক্স রেভিনিউ) বাড়াতে আগামী বাজেটে জেলা, উপজেলা, এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়ের হাটবাজারের ইজারা মূল্য কিছুটা বাড়বে। সেসঙ্গে বাড়বে জমির নামজারির ফি।

কিছু শর্ত প্রতিপালনসাপেক্ষে রেফারেল বা বিশেষায়িত হাসপাতালের শুল্কছাড় সুবিধায় ১ শতাংশ শুল্কে মেডিকেল যন্ত্র ও সরঞ্জাম আমদানির সুযোগ রয়েছে। তবে আগামী বাজেটে ২০০টিরও বেশি মেডিকেল যন্ত্র ও সরঞ্জাম আমদানির ক্ষেত্রে তা ১০ শতাংশ করা হতে পারে। এর ফলে গুরুতর অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসা ব্যয় আরো বাড়বে।

Header Ad
Header Ad

ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টানা হেঁচড়া-মারধরের ঘটনায় আসামি নাসিম গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় এক ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টানা হেচড়া ও মারধরের মামলার প্রধান আসামি নাসিম ভূঁইয়াকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। শুক্রবার (২৭ জুন) সকাল ৭টার দিকে ঢাকার আশুলিয়ার নিশ্চিন্তপুর এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

বিষয়টি দুপুরে নিশ্চিত করেছেন মানিকগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমতিয়াজ মাহবুব। গ্রেপ্তার হওয়া নাসিম ভূঁইয়া ঘিওরের বাসস্ট্যান্ড এলাকার মোশারফ হোসেন ভূঁইয়া ওরফে বাচ্চু ভূঁইয়ার ছেলে।

এর আগে গত সোমবার (২৩ জুন) রাত ৯টার দিকে ঘিওরের বাসস্ট্যান্ডে অবস্থিত ‘মানিক কম্পিউটার’ দোকানে ঢুকে মালিক আলী আজম মানিকের দাড়ি ধরে টানা হেঁচড়া করেন নাসিম। এরপর অকথ্য ভাষায় গালাগাল ও মারধর করেন তিনি। ঘটনার সময় দোকানে থাকা অন্যান্য লোকজন হতভম্ব হয়ে যায়।

ভুক্তভোগী মানিক পরে ঘিওর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় উল্লেখ করা হয়, নাসিম প্রায়ই দোকানে কাজ করাতে এসে ঠিকমতো টাকা দিতেন না। বরং পাওনা টাকা চাইলে হুমকি দিতেন এবং দোকান বন্ধ করে দেওয়ার ভয় দেখাতেন।

ঘিওর থানা পুলিশ জানায়, ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্ত নাসিম পলাতক ছিলেন। তার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের পর ডিবি পুলিশ তাকে খুঁজে বের করতে মাঠে নামে। অবশেষে আজ সকালে ঢাকার আশুলিয়া থেকে তাকে আটক করা হয়।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমতিয়াজ মাহবুব বলেন, “ঘিওরের ওই ঘটনায় থানায় মামলা হওয়ার পর আমরা বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখি। এরপর অভিযান চালিয়ে আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।”

এদিকে স্থানীয়ভাবে ঘটনাটি নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দাড়ি ধরে টানাহেঁচড়ার বিষয়টি নিয়ে অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। স্থানীয়রা দোষীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

অভিমান ভুলে বুকে জড়িয়ে নিলেন রিয়া মনি, হিরো আলমকে নিয়ে ছুটলেন ঢাকায়

হিরো আলম ও রিয়া মনি। ছবি: সংগৃহীত

আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলম আবারও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। রিয়া মনির সঙ্গে সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার কষ্ট সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি—এমনই এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে বগুড়ার ধুনট থেকে।

ঘটনাটি ঘটে শুক্রবার (২৭ জুন) দুপুরে, ধুনট উপজেলার ভান্ডারবাড়ি গ্রামে নাট্যকার ও ঘনিষ্ঠ বন্ধু জাহিদ হাসান সাগরের বাড়িতে। সেখানে বেড়াতে গিয়ে হঠাৎই অচেতন হয়ে পড়েন হিরো আলম। পাশে পাওয়া যায় ঘুমের ওষুধ। দ্রুত তাকে ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান তার বন্ধু সাগর।

সাগরের ভাষ্য অনুযায়ী, “রাতে আমরা অনেকক্ষণ রিয়া মনিকে নিয়ে কথা বলেছি। তার মধ্যে প্রচণ্ড মানসিক হতাশা লক্ষ্য করেছি। সকালে ঘুম থেকে না ওঠায় খোঁজ নিতে গিয়ে দেখি, বালিশের পাশে ঘুমের ওষুধ পড়ে আছে।”

স্থানীয় চিকিৎসা শেষে হিরো আলমকে স্থানান্তর করা হয় বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, বর্তমানে তিনি শঙ্কামুক্ত।

ঘটনার খবর পেয়ে রিয়া মনি ও আরেক সহযোগী মিথিলা ঢাকা থেকে ছুটে আসেন বগুড়ায়। এরপর বিকেলে উন্নত চিকিৎসার জন্য হিরো আলমকে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়—রিয়া মনির সঙ্গেই। গাড়িতে রিয়া মনির কোলেই দেখা যায় হিরো আলমকে।

ঘটনা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে রিয়া মনি নীরব থাকলেও, নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে একটি ছবি পোস্ট করেন। ছবিতে দেখা যায়, হিরো আলমকে বুকে জড়িয়ে ধরে রয়েছেন তিনি। ক্যাপশনে লেখেন, "সম্পর্ক গড়ে তুলতে যেমন সময় লাগে, সম্পর্ক ভেঙে দিতেও তেমন সময় লাগে। সম্পর্ক গড়ে ওঠে দুজনের মতে, আর ভেঙে যায় তৃতীয় পক্ষের কারণে।"

এই পোস্টের পর থেকে গুঞ্জন আরও ঘনীভূত হয়—কে সেই তৃতীয় পক্ষ? তবে নিশ্চিত করে কেউ কিছু বলছেন না।

Header Ad
Header Ad

এক মিনিট আগেও অফিস ছাড়তে পারবেন না সরকারি চাকরিজীবীরা

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য কঠোর উপস্থিতি বিধি জারি করেছে সরকার। এখন থেকে অফিস সময় শেষ হওয়ার আগে, অর্থাৎ বিকেল ৫টার পূর্বে কেউই দপ্তর ত্যাগ করতে পারবেন না।

কোনো ধরনের ব্যক্তিগত কিংবা দাপ্তরিক প্রয়োজন হলেও অফিস ত্যাগের জন্য নিতে হবে সংশ্লিষ্ট অনুবিভাগ প্রধানের অনুমতি। সেইসঙ্গে করতে হবে অফিস ত্যাগের রেজিস্টারে যথাযথ এন্ট্রি।

এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সরকারি কর্মচারী (নিয়মিত উপস্থিতি) বিধিমালা, ২০১৯-এ। ২০১৯ সালে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন আইন ও বিচার বিভাগে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য এই বিধিমালা প্রথম চালু করা হয়। এরপর ধাপে ধাপে তা অন্যান্য দপ্তরেও কার্যকর করা হচ্ছে।

বিধিমালায় স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে— কোনো সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী অনুমতি ছাড়া কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকতে পারবেন না, অফিস ত্যাগ করতে পারবেন না এবং দেরিতে অফিসে আসাও শৃঙ্খলাভঙ্গের শামিল। নির্ধারিত কর্মদিবসে সকাল ৯টার মধ্যে অফিসে উপস্থিত থাকা বাধ্যতামূলক।

এছাড়া, কেউ যদি যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়াই নিয়ম ভঙ্গ করেন, তবে তার বিরুদ্ধে নেওয়া হবে প্রশাসনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা। এ ক্ষেত্রে প্রয়োগ হবে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮।

জানা গেছে, অফিসে নিয়মিত দেরি করলে বা সময়ের আগে বের হয়ে যাওয়ার প্রমাণ মিললে সেই কর্মকর্তা বা কর্মচারীর বেতন কেটে নেওয়া হতে পারে অথবা তার বরাদ্দ ছুটি থেকে কেটে নেওয়া হবে। কেউ যদি একাধিকবার নিয়ম ভঙ্গ করেন, তাহলে সাত দিনের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ কেটে নেওয়ার বিধানও রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টানা হেঁচড়া-মারধরের ঘটনায় আসামি নাসিম গ্রেপ্তার
অভিমান ভুলে বুকে জড়িয়ে নিলেন রিয়া মনি, হিরো আলমকে নিয়ে ছুটলেন ঢাকায়
এক মিনিট আগেও অফিস ছাড়তে পারবেন না সরকারি চাকরিজীবীরা
প্রেমিককে ভিডিও কলে রেখে জীবন দিলেন কলেজছাত্রী
সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
মিরপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়ক বিভাজকে উঠে গেল বাস, নিহত ১
খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল: স্বীকার করলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
জঙ্গি সম্পৃক্ততার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
বন্ধুর বাড়িতে ঘুমের ওষুধ খেয়ে হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
বাংলাদেশের সঙ্গে সব বিষয়ে আলোচনায় ভারত প্রস্তুত: রণধীর জয়সওয়ালম  
সুন্দর বিশ্ব তৈরি করতে চায় বাংলাদেশ: ড. ইউনূস
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ঢাকায় ফিরল বিমানের ফ্লাইট
সেই পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
দেশজুড়ে রথযাত্রা উৎসব শুরু আজ
ইরানকে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ বিলিয়ন ডলারের গোপন প্রস্তাব
প্রত্যেক জেলায় হাসপাতালের মত সিনেমা হলও দরকার: জাহিদ হাসান
দেশে ফিরতে ইরান থেকে পাকিস্তান পৌঁছেছেন ২৮ বাংলাদেশি
যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার
বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে