শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫ | ১৩ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

নগদে ডিজিটাল জালিয়াতি, মিলছে না ২ হাজার ৩৫৬ কোটি টাকার হিসাব

ছবি: সংগৃহীত

মোবাইল আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠান নগদ লিমিটেডে ২ হাজার ৩৫৬ কোটি টাকার আর্থিক জালিয়াতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। তদন্তে দেখা গেছে, ভুয়া পরিবেশক ও এজেন্ট দেখিয়ে অতিরিক্ত ইলেকট্রনিক অর্থ (ই-মানি) তৈরি করা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার পর বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রশাসক ও ব্যবস্থাপনা কমিটি এসব অনিয়ম উদঘাটন করেন।

তদন্তে ছয় কর্মকর্তার একটি তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে, যাদের বিরুদ্ধে অনুমোদনহীন পরিবেশক তৈরির অভিযোগ রয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে ডাক অধিদপ্তরের কাছে সুপারিশ পাঠানো হয়েছে। এর আগে নগদের শীর্ষ পর্যায়ের পাঁচ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়। প্রশাসক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার ডাক অধিদপ্তরকে নগদের অন্যান্য কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেছেন।

জালিয়াতির সময় নগদ পরিচালনায় আওয়ামী লীগের কয়েকজন সংসদ সদস্য ও প্রভাবশালী ব্যক্তি যুক্ত ছিলেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও ডাক অধিদপ্তর এসব বিষয়ে নীরব থাকায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এটি দেশের সবচেয়ে বড় ‘ডিজিটাল জালিয়াতি’ বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাই নগদে ফরেনসিক নিরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যা প্রতিষ্ঠানটির আর্থিক লেনদেন বিশদভাবে যাচাই করবে।

এ ধরনের অনিয়মের ফলে যে আর্থিক দায় তৈরি হয়েছে, তা ডাক অধিদপ্তরের ওপর চাপছে। কারণ, নগদ পরিচালনার জন্য সাময়িক অনুমতিপত্র তাদের অধীনে। ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এস এম শাহাব উদ্দীন জানিয়েছেন, এ ঘটনায় আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন।

দেশের একটি গণমাধ্যমে নগদের বিভিন্ন ডিজিটাল জালিয়াতির বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নিয়োগ পাওয়া প্রশাসক নগদ পরিচালনার পাশাপাশি আর্থিক অনিয়ম খুঁজে বের করা শুরু করেন। এতেই উঠে আসে বড় অঙ্কের ডিজিটাল জালিয়াতির বিষয়টি। নথিপত্রে বলা হয়েছে, ডাক অধিদপ্তর ও থার্ড ওয়েভ টেকনোলজির মধ্যে ২০১৭ সালে হওয়া চুক্তি অনুযায়ী, ব্যাংকে যত টাকা জমা থাকবে, ঠিক তার সমপরিমাণ ই-মানি ইস্যু করা যাবে। তবে প্রশাসক দল দেখতে পায় যে নগদে অতিরিক্ত ৬৪৫ কোটি টাকার ই-মানি ইস্যু করা হয়েছে।

প্রশাসক দলের পক্ষ থেকে ডাক অধিদপ্তরকে আরও জানানো হয়েছে, অনুমোদন ছাড়াই নগদে ৪১টি পরিবেশক হিসাব খোলার মাধ্যমে ১ হাজার ৭১১ কোটি টাকা বের করে নেওয়া হয়েছে। এসব পরিবেশক হিসাবের দায়িত্ব ছিল সরকারি ভাতা বিতরণ করা।

জানা গেছে, নগদের মালিকানায় আওয়ামী লীগের নেতারা যুক্ত থাকায় তৎকালীন সরকার ভাতা বিতরণের জন্য নগদকে বেছে নিয়েছিল। আর এ সুযোগে সরকারি ভাতার একটা অংশ নিয়ে জালিয়াতি করা হয়। বিশেষ করে হিসাবে টাকা দেওয়ার পর যেসব ভাতাভোগী তিন দিনের মধ্যে তা উত্তোলন করেননি, তাঁদের টাকা তুলে নেয় নগদ। নথিপত্রে দেখা গেছে, কুমিল্লার পরিবেশক রংপুরের ভাতাভোগীদের অর্থ বিতরণ করেছে। ফলে এ ক্ষেত্রেও জালিয়াতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন নগদের একজন কর্মকর্তা।

নগদের প্রশাসক দল মনে করে যে অনুমোদন ছাড়াই যেসব পরিবেশক নিয়োগ করা হয়েছে, তাদের ব্যবহার করে এই জালিয়াতি করা হয়েছে। এর সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ছয় কর্মকর্তার একটি তালিকা চূড়ান্ত করে তা ডাক অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছে। এ তালিকায় রয়েছেন নগদের নির্বাহী পরিচালক সাফায়েত আলম, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আমিনুল হক, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম মর্তুজা চৌধুরী, প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা আবু রায়হান, আর্থিক প্রশাসন ও পরিচালনা বিভাগের প্রধান রাকিবুল ইসলাম এবং সলিউশন ডিজাইন বিভাগের ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট নাজমুস সাকিব আকিব।

এ বিষয়ে নগদের প্রশাসক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার ৫ ডিসেম্বর ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে চিঠি দিয়ে জানিয়েছেন, ক্ষতিগ্রস্ত ও চুক্তিবদ্ধ পক্ষ হিসেবে ডাক বিভাগ এসব অনিয়ম/চুক্তির শর্ত লঙ্ঘন/ক্ষতিপূরণের জন্য আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার অধিকার সংরক্ষণ করে বলে প্রশাসক দল মনে করে। প্রশাসকের আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কোনো এখতিয়ার নেই।

গত ৫ আগস্টের পর আর অফিসে যাননি তৎকালীন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) তানভীর আহমেদ; নির্বাহী পরিচালক নিয়াজ মোর্শেদ ওরফে এলিট ও মারুফুল ইসলাম ওরফে ঝলক; উপপ্রধান মার্কেটিং কর্মকর্তা খন্দকার মোহাম্মদ সোলায়মান (সোলায়মান সুখন) এবং মানবসম্পদ কর্মকর্তা অনিক বড়ুয়া। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ২১ আগস্ট নগদে প্রশাসক বসায়। তাঁরা দায়িত্ব নেওয়ার পর এসব কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়। বরখাস্ত ব্যক্তিদের অনেকে নগদ লিমিটেডের মালিকানায়ও রয়েছেন।

যোগাযোগ করা হলে নগদের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এসব অভিযোগ সঠিক নয়। আমার সময়ে ৩৪৫ কোটি টাকা ঘাটতি ছিল। এটা পরে কমে ৬০ কোটি টাকায় এসেছিল৷ অন্য কোনো অনিয়ম আমার সময়ে হয়নি।’

নগদের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে গণমাধ্যমকে জানান, ৬৪৫ কোটি টাকার অতিরিক্ত ই-মানি হয়েছে একটি ব্যাংকঋণ সমন্বয় করার কারণে। বিষয়টি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে আলোচনা করে কিস্তিতে সমন্বয় করা হচ্ছিল। প্রশাসক দায়িত্ব নিয়ে তা বন্ধ করে দিয়েছেন। কিছু ই-মানি ইস্যু হয়েছে পরিচালন খরচ মেটাতে গিয়ে। তিনি বলেন, ‘নগদের কার্যক্রম একরকম থমকে গেছে। নতুন করে কোনো অফার দেওয়া হচ্ছে না, প্রচারণাও প্রায় বন্ধ। ব্যবস্থাপনা কমিটি ও প্রশাসক শুধু আগের ভুল ধরে চলছে।’

Header Ad
Header Ad

ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টানা হেঁচড়া-মারধরের ঘটনায় আসামি নাসিম গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় এক ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টানা হেচড়া ও মারধরের মামলার প্রধান আসামি নাসিম ভূঁইয়াকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। শুক্রবার (২৭ জুন) সকাল ৭টার দিকে ঢাকার আশুলিয়ার নিশ্চিন্তপুর এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

বিষয়টি দুপুরে নিশ্চিত করেছেন মানিকগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমতিয়াজ মাহবুব। গ্রেপ্তার হওয়া নাসিম ভূঁইয়া ঘিওরের বাসস্ট্যান্ড এলাকার মোশারফ হোসেন ভূঁইয়া ওরফে বাচ্চু ভূঁইয়ার ছেলে।

এর আগে গত সোমবার (২৩ জুন) রাত ৯টার দিকে ঘিওরের বাসস্ট্যান্ডে অবস্থিত ‘মানিক কম্পিউটার’ দোকানে ঢুকে মালিক আলী আজম মানিকের দাড়ি ধরে টানা হেঁচড়া করেন নাসিম। এরপর অকথ্য ভাষায় গালাগাল ও মারধর করেন তিনি। ঘটনার সময় দোকানে থাকা অন্যান্য লোকজন হতভম্ব হয়ে যায়।

ভুক্তভোগী মানিক পরে ঘিওর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় উল্লেখ করা হয়, নাসিম প্রায়ই দোকানে কাজ করাতে এসে ঠিকমতো টাকা দিতেন না। বরং পাওনা টাকা চাইলে হুমকি দিতেন এবং দোকান বন্ধ করে দেওয়ার ভয় দেখাতেন।

ঘিওর থানা পুলিশ জানায়, ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্ত নাসিম পলাতক ছিলেন। তার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের পর ডিবি পুলিশ তাকে খুঁজে বের করতে মাঠে নামে। অবশেষে আজ সকালে ঢাকার আশুলিয়া থেকে তাকে আটক করা হয়।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমতিয়াজ মাহবুব বলেন, “ঘিওরের ওই ঘটনায় থানায় মামলা হওয়ার পর আমরা বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখি। এরপর অভিযান চালিয়ে আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।”

এদিকে স্থানীয়ভাবে ঘটনাটি নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দাড়ি ধরে টানাহেঁচড়ার বিষয়টি নিয়ে অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। স্থানীয়রা দোষীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

অভিমান ভুলে বুকে জড়িয়ে নিলেন রিয়া মনি, হিরো আলমকে নিয়ে ছুটলেন ঢাকায়

হিরো আলম ও রিয়া মনি। ছবি: সংগৃহীত

আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলম আবারও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। রিয়া মনির সঙ্গে সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার কষ্ট সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি—এমনই এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে বগুড়ার ধুনট থেকে।

ঘটনাটি ঘটে শুক্রবার (২৭ জুন) দুপুরে, ধুনট উপজেলার ভান্ডারবাড়ি গ্রামে নাট্যকার ও ঘনিষ্ঠ বন্ধু জাহিদ হাসান সাগরের বাড়িতে। সেখানে বেড়াতে গিয়ে হঠাৎই অচেতন হয়ে পড়েন হিরো আলম। পাশে পাওয়া যায় ঘুমের ওষুধ। দ্রুত তাকে ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান তার বন্ধু সাগর।

সাগরের ভাষ্য অনুযায়ী, “রাতে আমরা অনেকক্ষণ রিয়া মনিকে নিয়ে কথা বলেছি। তার মধ্যে প্রচণ্ড মানসিক হতাশা লক্ষ্য করেছি। সকালে ঘুম থেকে না ওঠায় খোঁজ নিতে গিয়ে দেখি, বালিশের পাশে ঘুমের ওষুধ পড়ে আছে।”

স্থানীয় চিকিৎসা শেষে হিরো আলমকে স্থানান্তর করা হয় বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, বর্তমানে তিনি শঙ্কামুক্ত।

ঘটনার খবর পেয়ে রিয়া মনি ও আরেক সহযোগী মিথিলা ঢাকা থেকে ছুটে আসেন বগুড়ায়। এরপর বিকেলে উন্নত চিকিৎসার জন্য হিরো আলমকে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়—রিয়া মনির সঙ্গেই। গাড়িতে রিয়া মনির কোলেই দেখা যায় হিরো আলমকে।

ঘটনা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে রিয়া মনি নীরব থাকলেও, নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে একটি ছবি পোস্ট করেন। ছবিতে দেখা যায়, হিরো আলমকে বুকে জড়িয়ে ধরে রয়েছেন তিনি। ক্যাপশনে লেখেন, "সম্পর্ক গড়ে তুলতে যেমন সময় লাগে, সম্পর্ক ভেঙে দিতেও তেমন সময় লাগে। সম্পর্ক গড়ে ওঠে দুজনের মতে, আর ভেঙে যায় তৃতীয় পক্ষের কারণে।"

এই পোস্টের পর থেকে গুঞ্জন আরও ঘনীভূত হয়—কে সেই তৃতীয় পক্ষ? তবে নিশ্চিত করে কেউ কিছু বলছেন না।

Header Ad
Header Ad

এক মিনিট আগেও অফিস ছাড়তে পারবেন না সরকারি চাকরিজীবীরা

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য কঠোর উপস্থিতি বিধি জারি করেছে সরকার। এখন থেকে অফিস সময় শেষ হওয়ার আগে, অর্থাৎ বিকেল ৫টার পূর্বে কেউই দপ্তর ত্যাগ করতে পারবেন না।

কোনো ধরনের ব্যক্তিগত কিংবা দাপ্তরিক প্রয়োজন হলেও অফিস ত্যাগের জন্য নিতে হবে সংশ্লিষ্ট অনুবিভাগ প্রধানের অনুমতি। সেইসঙ্গে করতে হবে অফিস ত্যাগের রেজিস্টারে যথাযথ এন্ট্রি।

এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সরকারি কর্মচারী (নিয়মিত উপস্থিতি) বিধিমালা, ২০১৯-এ। ২০১৯ সালে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন আইন ও বিচার বিভাগে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য এই বিধিমালা প্রথম চালু করা হয়। এরপর ধাপে ধাপে তা অন্যান্য দপ্তরেও কার্যকর করা হচ্ছে।

বিধিমালায় স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে— কোনো সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী অনুমতি ছাড়া কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকতে পারবেন না, অফিস ত্যাগ করতে পারবেন না এবং দেরিতে অফিসে আসাও শৃঙ্খলাভঙ্গের শামিল। নির্ধারিত কর্মদিবসে সকাল ৯টার মধ্যে অফিসে উপস্থিত থাকা বাধ্যতামূলক।

এছাড়া, কেউ যদি যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়াই নিয়ম ভঙ্গ করেন, তবে তার বিরুদ্ধে নেওয়া হবে প্রশাসনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা। এ ক্ষেত্রে প্রয়োগ হবে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮।

জানা গেছে, অফিসে নিয়মিত দেরি করলে বা সময়ের আগে বের হয়ে যাওয়ার প্রমাণ মিললে সেই কর্মকর্তা বা কর্মচারীর বেতন কেটে নেওয়া হতে পারে অথবা তার বরাদ্দ ছুটি থেকে কেটে নেওয়া হবে। কেউ যদি একাধিকবার নিয়ম ভঙ্গ করেন, তাহলে সাত দিনের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ কেটে নেওয়ার বিধানও রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টানা হেঁচড়া-মারধরের ঘটনায় আসামি নাসিম গ্রেপ্তার
অভিমান ভুলে বুকে জড়িয়ে নিলেন রিয়া মনি, হিরো আলমকে নিয়ে ছুটলেন ঢাকায়
এক মিনিট আগেও অফিস ছাড়তে পারবেন না সরকারি চাকরিজীবীরা
প্রেমিককে ভিডিও কলে রেখে জীবন দিলেন কলেজছাত্রী
সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
মিরপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়ক বিভাজকে উঠে গেল বাস, নিহত ১
খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল: স্বীকার করলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
জঙ্গি সম্পৃক্ততার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
বন্ধুর বাড়িতে ঘুমের ওষুধ খেয়ে হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
বাংলাদেশের সঙ্গে সব বিষয়ে আলোচনায় ভারত প্রস্তুত: রণধীর জয়সওয়ালম  
সুন্দর বিশ্ব তৈরি করতে চায় বাংলাদেশ: ড. ইউনূস
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ঢাকায় ফিরল বিমানের ফ্লাইট
সেই পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
দেশজুড়ে রথযাত্রা উৎসব শুরু আজ
ইরানকে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ বিলিয়ন ডলারের গোপন প্রস্তাব
প্রত্যেক জেলায় হাসপাতালের মত সিনেমা হলও দরকার: জাহিদ হাসান
দেশে ফিরতে ইরান থেকে পাকিস্তান পৌঁছেছেন ২৮ বাংলাদেশি
যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার
বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে