শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫ | ১৩ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

ছাত্র আন্দোলনে নিশ্চুপ থাকা জয়া বন্যা ইস্যুতে তোপের মুখে

অভিনেত্রী জয়া আহসান। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে ঘিরে গণহত্যার সময় মুখে কুলুপ এঁটেছিলেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। শিক্ষার্থীদের দাবির পক্ষে কথা বলা তো দূরে থাক- গণহত্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদও করেননি তিনি। ফেসবুকে সব সময় সক্রিয় থাকা এই অভিনেত্রী আন্দোলন চলাকালীন ছিলেন নিশ্চুপ; কিন্তু সরকার পতনের ১৭ দিন পর দেশের চলমান বন্যা ইস্যুতে মুখ খুলতেই তোপের মুখে পড়েন জয়া।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্ট দিয়ে অভিনেত্রী জয়া আহসান লেখেন, কোনো পূর্বাভাস না দিয়ে প্রলয়ের মতো কী এক বন্যা এসে দেশের পূর্বদিক একেবারে ভাসিয়ে নিয়ে গেল। মানুষের অসহায়তার ছবি দেখে মনটা ভারি হয়ে আছে। মানুষই এর উপশম দিতে পারে। মানুষ এক হলে কেমন অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটাতে পারে, সেটা আমরা ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে বিস্মিত হয়ে দেখেছি। একটা ভয়াবহ রাজনৈতিক বিপর্যয় থেকে আমরা রক্ষা পেয়েছি।

তিনি আরও লিখেন, এখন তো আমাদের দেশটা গড়ার নতুন সময়, এখন তো হাতে হাত রেখে কাজ করার জন্য আমরা সবাই প্রস্তুত হচ্ছিলাম, রিবিল্ড, রিফর্ম বাংলাদেশের স্বপ্ন আমাদের, সবার জন্য নিরাপদ বাংলাদেশের স্বপ্ন। আবার এক হলে এ বিপদ থেকেও মানুষকে উদ্ধার করতে পারব। ঢাকা থেকে যে কোনো সাহায্যের জন্য আমি প্রস্তুত, আপনাদের কাছে আমার প্রার্থনা- যতটা পারি আমরা সবাই এগিয়ে এলে অনেক জীবন বেঁচে যাবে।

 

তবে জয়ার এই স্ট্যাটাসে খুশি নন নেটিজেনরা। কারণ রক্তাক্ত জুলাই-আগস্ট নিয়ে চুপ থাকায় অভিনেত্রীর সমালোচনা করেছেন তারা। রক্তের বন্যা যখন বইছিল তখন আপনার মানবতা কোথায় ছিল-এমন প্রশ্নও তুলেছেন অনেকেই।

আরিফুল ইসলাম লিখেছেন, আপনার প্রিয় ভারত এটা করেছে। একবারও তো বললেন না। বলবেনও না।

 

অভিনেত্রী জয়া আহসান। ছবি: সংগৃহীত

কেএইচ রাতুল লিখেছেন, আপনার মতো নারী দেশকে নিয়ে চিন্তা না করলেও হবে, আমার সোনার বাংলা ঠিকই ঘুরে দাঁড়াবে। আপনারা যে ভারতের দালাল, এটা বাংলার মানুষ ভালো করে জানে। নাটক কম করো প্রিয়।

ইথার নামে একজন লিখেছেন, বাংলাদেশের মানুষ এবং ছাত্রদের কাছে আগে ক্ষমা চেয়ে নেন, পরে এগুলো করতে আইসেন প্লিজ। আপনার শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবেই পরামর্শটা দিলাম, ক্ষমা চান করজোড়ে।

সাদিয়া আফরিন নামে এক তরুণী বলেছেন- ‘উজান থেকে পানি আসছে বলবেন না, বলুন ভারতের ছেড়ে দেওয়া পানি, ভারত থেকে আসা পানি। ভারত কী আপনার ভাসুর যে তার নাম মুখে নিতে পারছেন না’?

প্রিন্স তুহিন লিখেছেন, ‘আপা আপনি ভারতে গিয়ে আরও ছবি করেন, গান করেন, নাচ করেন। দেশ নিয়ে না ভাবলেও চলবে। আপনারা এ দেশে জন্ম নিয়ে সারাজীবন এ দেশের বিরুদ্ধে গেছেন, রাজনৈতিক এবং সামাজিকভাবে এ দেশের মানুষের বিরুদ্ধে গেছেন। তাই আপনাকে এ সময়ে প্রয়োজন নেই’।

 

অভিনেত্রী জয়া আহসান। ছবি: সংগৃহীত

রাকিব হাসান লিখেছেন, ‘আপনি না বললেও এ দেশর মানুষ এ দেশের মানুষের পাশে দাঁড়াবে। আপনি গর্তে ছিলেন, গর্তেই থাকেন’।

কেএইচ রাতুল লিখেছেন, ‘আপনার মতো নারী দেশকে নিয়ে চিন্তা না করলেও হবে, আমার সোনার বাংলা ঠিকই ঘুরে দাঁড়াবে। আপনারা যে ভারতের দালাল, এটা বাংলার মানুষ ভালো করে জানে। নাটক কম করো প্রিয়।’ জাবিন তাসনিম খান লিখেছেন, এখন বিজ্ঞাপন দিতে আসছে, এখানেও টাকা কামানোর ধান্ধা।

তারেক মাহমুদ লিখেছেন, ‘আপনার প্রিয় ভারতের কারণে এ বিপর্যয়। এটা বলার সাহস নেই অথচ দরদ কুড়ানো মার্কা পোস্ট দিচ্ছেন’। নজরুল ইসলাম বাবু লিখেছেন, ‘তারপরও তো ভারত গিয়েই নিজেকে বিলিয়ে দেন’। শাকিল আলম অরন্য বলেন, ‘তারপরও ভারতের দালালি করো তোমরা’।

আকিব ইফরান বলেন, ‘বন্যাকে ঢাল বানিয়ে দীর্ঘদিন গর্তে থাকা অমানুষেরা বের হচ্ছে, কুমিরের কান্না শুরু’!

ইথার নামে একজন লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ এবং ছাত্রদের কাছে আগে ক্ষমা চেয়ে নেন, পরে এগুলো করতে আইসেন প্লিজ। আপনার শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবেই পরামর্শটা দিলাম, ক্ষমা চান করজোড়ে।’

হাসান মাহমুদ লিখেছেন, ‘কত টাকা খাইছেন এসব ফাউন্ডেশন বিজনেসকে প্রমোট করতে? আপনারা টাকা ছাড়া কিছু করেন এখন আর বিশ্বাস হয় না। আমার দুই চাচা এইখানকার দুই কোম্পানিতে আছে, খোঁজ নিতে বেশি টাইম লাগবে না’।

প্রিয়া সেন বলেছেন, ‘এতদিন আইডি ডি-অ্যাক্টিভ রেখে সময় ও সুযোগ বুঝে ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হয়ে গেছেন কতিপয় কোম্পানির! সুযোগের সদ্ব্যবহার! সেই তো আবার আমাদের কলকাতায় এসে পড়ে থাকবেন। দেখলেন হাসিনার দালালি করে লাভ হলো না। শেষ স্ট্যাটাস ডিলিট করলেন কেন? মানুষের গালি শুনে? এ আন্দোলনে আপনার ভূমিকা কী? কোনো স্ট্যাটাস প্রসব করেননি বা উপস্থিত হননি। এখন বন্যার্ত যারা আছেন তাদের আপনি না বললেও সবাই স্বতঃস্ফূর্ত সাহায্য করছেন। সুবিধাবাদী অভিনেত্রী কুমিরের ক্রন্দন করতে এসেছেন’।

কাইফ হাসান লিখেছেন, ‘আপনার বিবেক জাগ্রত হয়েছে তাতেই আমরা খুশি। এতগুলো প্রাণ ঝরে গেল, তখন আপনাদের বিবেক মৃত ছিল সেটাই আমাদের দুঃখের জায়গা। আপনারা ছিলেন অবৈধ খুনি হাসিনার ভোট চুরির ব্র্যান্ড প্রমোটার। আপনাদের আমরা ভালোবেসে প্রতারিত হয়েছি। আপনাদের কাছে কুকুরের জীবনের মূল্য যতটা, মানুষের মূল্য ঠিক ততটাই নগন্য। আপনাদের এ দেশের মানুষ ভালোবাসে আর আপনারা একটা দলের হয়ে ব্র্যান্ড প্রমোটিং করেন। অথচ আপনাদের হওয়ার কথা ছিল প্রতিটা মানুষের ভালোবাসার পাত্রী। হয় তো জনগণ আপনাদের এই ধোঁকা ধরতে পেরেছে। তাই আপনাদের এত সহজে ক্ষমা করবে না। লিখেছেন সবকিছুই ঠিক আছে কিন্তু ভারত এ পানিটা দেশে ছেড়ে মানুষগুলোকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়েছে সেই কথাটা বলেননি। আসলে আপনারা জন্মগতভাবেই বৈষম্য তৈরি করে রেখেছেন। সত্যিই আপনাকে ভালোবাসি কিন্তু আপনি জঘন্য কাজ জাতির সঙ্গে করেছেন এতে ভালোবাসাটা ক্ষীণ হয়ে আসছে। আশা করি, কমেন্ট এবার ডিলিট করবেন না। জাতির জানা উচিত আপনারা কতটা আওয়ামী লীগ ছিলেন।

এসএ আখতার লিখেছেন, প্রথমত আপনি এবং চঞ্চল চৌধুরী ভারতীয় দালাল গোলাম, বাংলাদেশের শত্রু, আপনি শেখ হাসিনার দালাল।

শায়ের রহমান লিখেছেন, রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, জয়া এবং চঞ্চলকে ভারতে পাঠিয়ে দেওয়া হোক।

জাকারিয়া মাসুদ মুন্না লিখেছেন- একজন ভারতীয় এজেন্ট যিনি সর্বদা বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের চেয়ে ভারতীয় রাস্তার কুকুর নিয়ে বেশি চিন্তিত। এখন বন্যা দুর্গতদের মানবতা দেখানোর চেষ্টা করছেন। এটা কতটা হাস্যকর।

Header Ad
Header Ad

প্রত্যেক জেলায় হাসপাতালের মত সিনেমা হলও দরকার: জাহিদ হাসান

ছবি: সংগৃহীত

‘প্রত্যেকটা জেলায় শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য যেমন হাসপাতাল আছে তেমনি মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য সিনেমা হল থাকা দরকার। সুস্থ বিনোদন থাকলে মানুষ নেশা, হানাহানি ও মব জাস্টিস থেকে দূরে থাকবে। আমাদের যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও বাসস্থান দরকার তেমনি বিনোদনের জন্য সিনেমা হল দরকার।’

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানী বসুন্ধরা সিটির স্টার সিনেপ্লেক্সে ‘উৎসব’ সিনেমার বিশেষ প্রদর্শনী শেষে কথাগুলো বলছিলেন নন্দিত অভিনেতা জাহিদ হাসান।

‘উৎসব’ সিনেমায় কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন জাহিদ হাসান। চরিত্রের নাম জাহাঙ্গীর। শুটিংয়ের বহুদিন পেরিয়ে গেলেও জাহাঙ্গীর চরিত্রের মধ্যে থেকে এখনো বের হতে পারেননি বলেন জানালেন এই অভিনেতা।

 

ছবি: সংগৃহীত

জাহিদ হাসান বলেন, ‘এখনো আমি এই চরিত্রটার মধ্যে ডুবে আছি। সিনেমার আমার চরিত্রের নাম জাহাঙ্গীর। আসলে আমাদের প্রত্যেকটা মানুষের মাঝে জাহাঙ্গীর লুকিয়ে আছে। কারণ, আমাদের প্রত্যেকটি মানুষের মাঝে হিরোইজম আছে, ভিলেন আছে। আছে উপলব্ধি করার ক্ষমতা। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আমাদের সেই রিয়েলাইজেশনের সময়টা আছে। কখন মৃত্যু হয় আমরা জানি না। এই রিয়েলাইজ যদি আমাদের মধ্যে থাকে তাহলে আজ আমরা যারা জাহাঙ্গীরের মত আছি, কাল আমরা ভালো হয়ে যাবো।’

ঈদের সিনেমা মানেই এখন যেন অ্যাকশন অথবা থ্রিলার। গত কয়েক বছরে ঈদে বাজিমাত করা সিনেমাগুলোর দিকে তাকালে এমনটাই মনে হতে পারে। সেসব থেকে বেরিয়ে হাস্যরস পরিবার এবং সম্পর্কের গল্পে এবার ঈদে বাজিমাত করেছে ‘উৎসব’। এই সফলতার কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করলেন প্রত্যেক শিল্পীর সততাকে।

জাহিদ হাসানের কথায়, ‘প্রডাক্টশন বয় থেকে শুরু করে এই সিনেমার সঙ্গে আমরা যারা যুক্ত ছিলাম তারা প্রত্যেকেই অনেক সৎ ছিলাম। অভিনয় নিয়ে কোনো অসৎ অবস্থার মধ্যে আমরা যাইনি। এটাই মনে হয় আমাদের সফলতার বড় বিষয়। এই সিনেমার প্রত্যেকটি দৃশ্যের সঙ্গে আমাদের আবেগ জড়িয়ে আছে।’

করোনা মহামারির পর অভিনয়ে খুব একটা দেখা যায়নি জাহিদ হাসানকে। নির্মাতাদের সঙ্গে অভিনয় নিয়ে খুব একটা কথা হয়নি তার। কারোনার পর ‘উৎসব’-ই তার প্রথম সিনেমা। তার ভাষ্য, ‘করোনার পর খুব একটা অভিনয় করা হয়নি। আমাকে অভিনয়ে নেওয়া বা না নেওয়াটা নির্মাতাদের দায়িত্ব। বলতে গেলে গত কয়েকবছর সেভাবে সুযোগও আসেনি। ‘উৎসব’ সিনেমার মধ্যে সেই সুযোগটা এলো। অভিনয় করলাম। দর্শক প্রতিক্রিয়া দেখে বুঝেছি অন্তত ফেল করিনি।’

 

ছবি: সংগৃহীত

সিনেমার হলের সংখ্যা কম হওয়ায় দেশের সিনেমা সর্বসাধারণের কাছে পৌঁছচ্ছে না বলে দুঃখ প্রকাশ করেন জাহিদ হাসান। সেইসঙ্গে জেলা প্রশাসকদের বিশেষ উদ্যোগ নেওয়ারও অনুরোধ জানান তিনি।

জাহিদ হাসান বলেন, ‘আমার বাড়ি সিরাজগঞ্জ। আমার বোন ফোন করে বললেন এখানে তো সিনেমা হলে নেই। তাই আমরা সিনেমা দেখতে পারছি না। এই কথা শুনে কষ্ট পেয়েছি। এটা সত্য সিরাজগঞ্জের মত দেশের অনেক বড় শহরে সিনেমা হল নেই। জেলা প্রশাসকসহ দায়িত্বশীল পর্যায়ে যারা আছে তাদের সবাইকে অনুরোধ করবো তারা যেন প্রত্যেকটি জেলায় সিনেমা হলের ব্যবস্থার উদ্যোগ নিয়ে তার বাস্তবায়ন করেন।’

তানিম নূর পরিচালিত ‘উৎসব’ সিনেমায়ি জাহিদ হাসান ছাড়াও অভিনয় করেছেন জয়া আহসান, অপি করিম, চঞ্চল চৌধুরী, আফসানা মিমি, তারিক আনাম খান, আজাদ আবুল কালাম, ইন্তেখাব দিনার, সুনেরাহ বিনতে কামাল, সৌম্য জ্যোতি, সাদিয়া আয়মান।

 

Header Ad
Header Ad

দেশে ফিরতে ইরান থেকে পাকিস্তান পৌঁছেছেন ২৮ বাংলাদেশি

ছবি: সংগৃহীত

উদ্ভূত যুদ্ধ পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে ইরানে বসবাসরত প্রত্যাবাসনে ইচ্ছুক বাংলাদেশিদের প্রথম দলটি (২৮ জন) সড়কপথে ইরান থেকে পাকিস্তানের উদ্দেশে রওনা করে দেশটির সীমান্তে পৌঁছেছে। পাকিস্তান সরকারের সহযোগিতায় তারা সীমান্ত থেকে শিগগিরই করাচি পৌঁছাবেন। সেখান থেকে বিমানে করে বাংলাদেশ ফিরে আসবেন।

বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে আরও বলা হয়, ইরানের পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত প্রত্যাবাসনে ইচ্ছুক অন্য বাংলাদেশিদের ফেরত আসার বিষয়ে তেহরানস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস তাদের সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে। দূতাবাস ইরানে অবস্থিত বাংলাদেশি নাগরিকদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছে।

উল্লেখ্য, এই যুদ্ধ পরিস্থিতির শুরুতেই দূতাবাসের সঙ্গে বাংলাদেশের নাগরিকদের যোগাযোগের সুবিধার্থে দূতাবাস দুটি হটলাইন নম্বর চালু করে। হটলাইন নাম্বারগুলোর হোয়াটসঅ্যাপে যে কেউ যোগাযোগ করতে পারবেন।

বাংলাদেশ দূতাবাস, তেহরানের হটলাইন নম্বর: +৯৮৯৯০৮৫৭৭৭৩৬৮, +৯৮৯১২২০৬৫৭৪৫

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঢাকাস্থ কার্যালয়ের হটলাইন নম্বর: +৮৮০১৭১২০১২৮৪৭

Header Ad
Header Ad

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকেলে রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

যদিও সাক্ষাৎটি ‘সৌজন্য’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে, তবে চলমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এই বৈঠককে তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। এর আগে, ১৩ জুন লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা।

ওই বৈঠকের পর যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, যদি সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা সম্ভব হয়, তাহলে ২০২৬ সালের পবিত্র রমজানের আগের সপ্তাহেই জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে। তবে সে লক্ষ্যে বিচার ও সংস্কার প্রক্রিয়ায় যথেষ্ট অগ্রগতি অর্জনের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এদিকে, আগাম নির্বাচনের পূর্বশর্ত হিসেবে স্থানীয় সরকার, বিশেষ করে সিটি করপোরেশনগুলোর নির্বাচন চায় কয়েকটি রাজনৈতিক দল। এই প্রেক্ষাপটেই সিইসির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকে নির্বাচন ঘিরে সম্ভাব্য আলোচনার সূচনা হিসেবেও বিবেচনা করা হচ্ছে।

যদিও বৈঠকে কী আলোচনা হয়েছে, সে বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি, তবুও দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আগাম ভোটের সম্ভাবনা ঘিরে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

প্রত্যেক জেলায় হাসপাতালের মত সিনেমা হলও দরকার: জাহিদ হাসান
দেশে ফিরতে ইরান থেকে পাকিস্তান পৌঁছেছেন ২৮ বাংলাদেশি
যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার
বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে
হানিয়া আমিরের সঙ্গে সিনেমায় অভিনয়, ভারতে দিলজিৎকে নিষিদ্ধের দাবি
আমি যদি ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার মতো করি, আমারও পতন হবে: কাদের সিদ্দিকী
চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে জোট গড়ছে না বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের নামে থাকা ৯৭৭ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পেতে ‘পাবলিক’ রাখতে হবে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল
প্রকৃত ঘটনা জানলে হাসনাত আবদুল্লাহ তার ভুল বুঝতে পারবেন: দুদকের ডিজি
বিরামপুরে আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস পালিত
এনসিপির তুষারের বিরুদ্ধে ‘আপত্তিকর আলাপ’সহ যত অভিযোগ নীলা ইসরাফিলের
২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ১০ বছর নির্ধারণ করে স্বৈরাচারকে রুখে দেয়া হয়েছে: সালাহউদ্দিন আহমদ
নীরবতা ভেঙে খামেনি বললেন, ইরান ‘বিজয়’ অর্জন করেছে (ভিডিও)
সাংবাদিকতায় বাংলাদেশের মতো স্বাধীনতা উন্নত বিশ্বেও নাই: প্রেস সচিব
রংপুরে দেশীয় অস্ত্র ও অবৈধ মাদকসহ ২ যুবক গ্রেফতার
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন ডিএসসিসি প্রশাসক, পেলেন অভ্যর্থনা
ভেঙেই গেল জনপ্রিয় মার্কিন গায়িকা কেটি পেরির সংসার!