রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

ভোটের মাঠে আগামীকাল ভাগ্য পরীক্ষায় অবতীর্ণ হচ্ছেন যে তারকারা

ভোটের মাঠে যেসব তারকা। ফাইল ছবি

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামীকাল (৭ জানুয়ারি) সকাল ৮ থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হবে। শেষ হবে বিকেল ৪টায়। কে কোন আসনে জয়ী হবেন-এ নিয়ে সব শ্রেণির মানুষের মাঝে চলছে আলোচনা। চায়ের টং দোকান থেকে শুরু করে টক শো সব জায়গায় চলছে কে জিতবে তা নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ।

এদিকে অন্য প্রার্থীদের চেয়ে শোজিব অঙ্গন থেকে নির্বাচনে অংশ নেওয়া তারকাদের দিকে সবার দৃষ্টি একটু বেশি। চলতি বছর শোবিজ অঙ্গন থেকে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন বেশ কয়েজন জনপ্রিয় তারকা। এর আগে এত সংখ্যক শোবিজ তারকাকে নির্বাচনে অংশ নিতে দেখা যায়নি। এদের ভাগ্যে কী আছে তা দেখার জন্য ভক্তরা মুখিয়ে রয়েছেন।

চলুন এক নজরে দেখে নেওয়া যাক রবিবারের ভোটে কারা কারা ভাগ্য পরীক্ষায় নামছেন, কোন আসন থেকে লড়ছেন-

নির্বাচনী প্রচারণায় মমতাজ

মমতাজ: তৃতীয়বারের মতো নৌকার মাঝি হিসেবে আবারও টিকিট পেলেন জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম। এর মাধ্যমে জাতীয় সংসদীয় আসন-১৬৯, মানিকগঞ্জ-২ থেকে নির্বাচন করছেন তিনি। এর আগে ২০০৯ সালে সংরক্ষিত নারী আসনের মধ্য দিয়ে সংসদে যাওয়ার সুযোগ পান মমতাজ বেগম। এরপর ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণে জয়লাভ করে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন।

জনসংযোগ করছেন ফেরদৌস আহমেদ

ফেরদৌস আহমেদ: আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১০ আসনে নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ। ঢাকাই চলচ্চিত্রের এই নায়ক এবারই প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হতে পারলে এই এলাকার তরুণ প্রজন্মের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে বলে জানান চিত্রনায়ক।

জনসংযোগ করছেন মাহিয়া মাহি

মাহিয়া মাহি: নানান চড়াই-উতরাই পার করে শেষ পর্যন্ত ভোটের মাঠে টিকে আছেন আলোচিত চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। রাজশাহীর মেয়ে মাহি নৌকার মনোনয়ন চেয়েও পাননি। তাই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেই। মাহি ট্রাক প্রতীক বরাদ্দ পেয়ছেন। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-১ আসনে তিনি প্রার্থী হয়েছেন। ভোটের জন্য ভোটারদের কাছে প্রতিজ্ঞা করেন তিনি আর সিনেমা করবেন না।

জনসংযোগ করছেন ডলি সায়ন্তনী

ডলি সায়ন্তনী: আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথমবার রাজনীতিতে নাম লেখালেন কণ্ঠশিল্পী ডলি সায়ন্তনী। নতুন রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনে (বিএনএম) যোগ দিয়েছেন তিনি। এ দলের হয়ে তিনি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে পাবনা-২ আসন থেকে নির্বাচন করছেন।

রাজনীতির মাঠে সংগীতশিল্পী নকুল কুমার বিশ্বাস

নকুল কুমার বিশ্বাস: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশাল-২ আসন (উজিরপুর-বানারীপাড়া) থেকে নির্বাচন করছেন নকুল কুমার বিশ্বাস। তিনি কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করছেন। নকুল কুমার বিশ্বাসের বাড়ি উজিরপুর উপজেলার হারতা ইউনিয়নের হারতা গ্রামে। সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার আগ্রহ থেকে তিনি গত দুই বছর ধরে এলাকায় গণসংযোগ করে আসছিলেন।

জনসংযোগ করছেন আসাদুজ্জামান নূর

আসাদুজ্জামান নূর: মঞ্চ, টিভি ও চলচ্চিত্রের দেশের কিংবদন্তি অভিনেতা আসাদুজ্জামান নূর নীলফামারী-২ আসন থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন। একই আসন থেকে ২০০১, ২০০৮ এবং ২০১৪ সালে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন খ্যাতিমান এই সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করার পর মন্ত্রিসভায় সংস্কৃতি বিষযয়ক মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন তিনি। সবশেষ ২০১৮ সালের একাদশ নির্বাচনে তিনি একই আসন থেকে পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

জনসংযোগ করছেন চিকন আলী

 

চিকন আলী: নওগাঁ-৩ আসন থেকে নির্বাচনে অংশ নেওয়া চলচ্চিত্র কৌতুক অভিনেতা চিকন আলী জয় নিয়ে ঘরে ফিরবেন বলে বিশ্বাস করেন। তিনি নির্বাচিত হলে নতুন করে এলাকা সাজাবেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন অভিনেতা।

জনসংযোগ করছেন হিরো আলম

হিরো আলম: বগুড়া-৪ আসন থেকে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন হিরো আলম। তিনি নির্বাচনের পরিবেশ প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমার আসনে নির্বাচন মনে হয় সুষ্ঠু হবে না। যদি নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয় তাহলে আমি জয়ী হবো। আমাকে সাধারণ ভোটাররা কথা দিয়েছেন। এবার তারা আমাকে ভোট দেবেন। আমিও সাধারণ মানুষের উৎসাহ, ভালোবাসা ও সাহস নিয়ে নির্বাচনের মাঠে এগিয়ে চলছি।’তিনি বাংলাদেশ কংগ্রেস মনোনীত ডাব প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা

তারেক রহমান ও অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ৮৫তম জন্মদিনে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

শনিবার (২৮ জুন) সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীতে প্রধান উপদেষ্টার অফিসে বিএনপির চেয়ারপারসনের একান্ত সচিব এ বি এম আব্দুস সাত্তার তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ফুল ও কেক পৌঁছে দেন।

প্রধান উপদেষ্টার সামরিক সচিব মেজর জেনারেল ফেরদৌস হাসান সেলিম ফুলের তোড়া ও শুভেচ্ছা সামগ্রী গ্রহণ করেন।

ফুলেল শুভেচ্ছা পেয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস তারেক রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং তার সুস্বাস্থ্য ও সফলতা কামনা করেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস ১৯৪০ সালের ২৮ জুন চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার বথুয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা এবং ক্ষুদ্রঋণ ধারণার প্রবর্তক হিসেবে বিশ্বজুড়ে পরিচিত। তার এই অনন্য অবদানের জন্য ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হন।

Header Ad
Header Ad

পিআর পদ্ধতির নামে নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা চলছে: সালাহউদ্দিন আহমদ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে প্রস্তাবিত পিআর পদ্ধতির মাধ্যমে নির্বাচন আয়োজনের দাবিকে ‘নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।

শনিবার (২৮ জুন) রাজধানীতে জিয়াউর রহমান স্মরণে আয়োজিত এক স্মারক প্রকাশনা ও আর্কাইভ উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

সালাহউদ্দিন বলেন, “যারা পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাচ্ছেন, তাদের উদ্দেশ্য স্পষ্ট—তারা নির্বাচন বিলম্ব কিংবা সম্পূর্ণভাবে নির্বাচন প্রক্রিয়া বানচাল করতে চায়। পিআর পদ্ধতি বাংলাদেশের বাস্তবতায় প্রয়োগযোগ্য নয়।”

তিনি আরও বলেন, “সংস্কার মানে বাইবেল নয়, এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। সংস্কারের মূল প্রবক্তা বিএনপি নিজেই। আমরা এরইমধ্যে ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব জাতির সামনে উপস্থাপন করেছি। তাই জাতীয় ঐক্যের নামে একপাক্ষিক দৃষ্টিভঙ্গি চাপিয়ে দেওয়া গ্রহণযোগ্য নয়।”

সালাহউদ্দিন আহমদ জোর দিয়ে বলেন, “কেউ যদি মনে করেন সবাইকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মত মেনে নিতেই হবে, তাহলে ঐকমত্য কখনোই সম্ভব নয়। একতরফা মানসিকতা থেকে বেরিয়ে এসে জাতীয় বাস্তবতাকে বুঝতে হবে।”

বিএনপি এখন জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানান তিনি। তবে সরকারের পক্ষ থেকে দ্রুত নির্দিষ্ট দিন-তারিখ ঘোষণা না করায় নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অনিশ্চয়তা তৈরি হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

“সরকার যদি সত্যিই নির্বাচন চায়, তাহলে তাদের উচিত দ্রুত সময়সূচি ঘোষণা করা। বর্তমানে স্থানীয় নির্বাচনের মতো আয়োজন উপযুক্ত নয়; জাতীয় নির্বাচনই এখন দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু।”

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ বিষয়ক উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান, সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী এবং প্রেস সচিব শফিকুল আলম প্রমুখ।

উল্লেখ্য, সাম্প্রতিক সময়ে ইসলামি দলগুলোর পক্ষ থেকে জাতীয় নির্বাচনে পিআর পদ্ধতির দাবি জোরালো হচ্ছে। বিশেষ করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ তাদের মহাসমাবেশে এ পদ্ধতি চালুর দাবি তোলে। বিএনপি এই পদ্ধতির বিরোধিতা করে বলছে, এটি বাস্তবসম্মত নয় এবং এতে নির্বাচনের স্বাভাবিক গতিপথ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

বিশ্লেষকদের মতে, এই ইস্যুতে দেশের প্রধান রাজনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য আরও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে, যা আগামী নির্বাচনের আগে একটি বড় রাজনৈতিক বিতর্কে রূপ নিতে পারে।

Header Ad
Header Ad

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম । ছবি: সংগৃহীত

ইসলামপন্থীদের ঐক্যের প্রতি গণমানুষের প্রবল প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে উল্লেখ করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেছেন, “যদি আমরা ঐক্যবদ্ধ হতে পারি, তাহলে জোটবদ্ধ ইসলামি দলই হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি। ইনশাআল্লাহ, রাষ্ট্রক্ষমতা আমাদের হাতেই আসবে।”

শনিবার (২৮ জুন) বিকেলে রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

চরমোনাই পীর বলেন, “আমরা স্বাধীনতার পর ৫৪ বছরে বহু রাজনৈতিক দলকে ক্ষমতায় দেখেছি, কিন্তু ইসলামি দল আজও রাষ্ট্রক্ষমতায় আসতে পারেনি। এর বড় কারণ—আমরা বারবার নেতৃত্ব ও নীতির বাছাইয়ে ভুল করেছি। এবার আর সে ভুল নয়, এবার আমরা ঐক্যবদ্ধ হবো।”

তিনি জানান, শুধু ইসলামি দলগুলো নয়, বরং দেশপ্রেমিক আরও কিছু রাজনৈতিক শক্তিকে একত্রে নিয়ে বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য গড়ার প্রক্রিয়া চলছে। সেই ঐক্যই হতে পারে রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার সেতুবন্ধ।

চরমোনাই পীর বলেন, “আমি বহু আগেই বলে আসছি—ইসলামপন্থী ভোট এক বাক্সে আনতে হবে। আমরা যদি কার্যকর ঐক্য গড়ে তুলতে পারি, তাহলে জনগণ আমাদের ওপর আস্থা রাখবে এবং ইসলামি শক্তিই হবে এই দেশের ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব।”

তিনি নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের ওপর জোর দিয়ে বলেন, “আগামী নির্বাচনে ‘সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতি’ চালু করতে হবে। যে দল যত ভোট পাবে, তারা তত আসনে প্রতিনিধিত্ব পাবে। এটা এখন জনদাবি—বহু রাজনৈতিক দল এই দাবিতে একমত।”

বিএনপির প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, “বিএনপির উচিত পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনে অংশগ্রহণের চিন্তা করা। এতে করে প্রকৃত জনপ্রতিনিধিত্ব প্রতিষ্ঠা পাবে।”

এ সময় তিনি ইসলামী আন্দোলনের সংস্কার প্রস্তাবনাগুলোর প্রতি দলটির অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, “সংস্কার প্রশ্নে আমরা আপসহীন। দেরি করা মানেই ২০২৪-এর গণ-আন্দোলনের সঙ্গে বেইমানি। আমরা বিশ্বাস করি, ৭২-এর সংবিধান জনআকাঙ্ক্ষার প্রতি বধির ছিল, তাই সেটিতে প্রয়োজনীয় সংশোধন অপরিহার্য।”

তিনি আরও বলেন, “ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সবসময় শান্তিপূর্ণ উপায়ে জনমত গঠনে বিশ্বাসী। তবে জনগণের ইচ্ছাকে উপেক্ষা করে যদি নির্বাচন হয়, তাহলে দেশজুড়ে নতুন গণজাগরণ শুরু হবে।”

মহাসমাবেশে হাজার হাজার নেতাকর্মীর উপস্থিতি ও ঐক্যবদ্ধ কণ্ঠে এই বক্তব্য নতুন রাজনৈতিক সমীকরণের বার্তা দিয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। দেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে ইসলামপন্থীদের সক্রিয় ও সংগঠিত ভূমিকাই যে এখন আলোচনার কেন্দ্রে, সেটাই যেন প্রতিফলিত হলো এই বক্তব্যে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা
পিআর পদ্ধতির নামে নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা চলছে: সালাহউদ্দিন আহমদ
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
খামেনির প্রাণ বাঁচালাম, ধন্যবাদটুকুও দিলো না: ট্রাম্প
পুরস্কার না নিয়ে মনু মিয়ার জানাজায় অভিনেতা খায়রুল বাসার
মা হারালেন ব্যান্ড তারকা তানজির তুহিন
ক্ষমতায় গেলে ১৮ মাসে ১ কোটি কর্মসংস্থান নিশ্চিত করবে বিএনপি: আমীর খসরু
ফিলিস্তিনের মতো সাইপ্রাসও দখলে নিচ্ছে ইসরায়েল!
কালও চলবে এনবিআরের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
‘এনবিআরের প্রশাসনিক আন্দোলনের সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই’
সিইসির সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
নওগাঁয় ছাত্রদলের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নব গঠিত কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত
করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু,  শনাক্ত ৭
এক সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে: ট্রাম্প
ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশে ১৬ দফা ঘোষণা
নতুন রক্তের গ্রুপের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
গোলাপ জলে গোসল করে রাজনীতি ছাড়লেন আওয়ামী লীগ নেতা
সাগরতীরে বিলাসবহুল রিসোর্ট উদ্বোধন করলেন কিম জং উন
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৬২
কূটনৈতিক অস্ত্র পানি নিয়ে ভারতের কঠোর অবস্থান, শঙ্কায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তান