বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫ | ৫ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

হেনস্তার শিকার দুই শিক্ষিকা, ক্ষোভ ঝাড়লেন চিত্রনায়িকা পরীমনি

হেনস্তার শিকার দুই শিক্ষিকা, ক্ষোভ ঝাড়লেন নায়কা পরীমণি। ছবি: সংগৃহীত

কোটা সংস্কার আন্দোলনের বেশ কিছু স্থিরচিত্র, ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করেছে। যে সকল ভিডিওর অধিকাংশই সাধারণ মানুষের মাঝে ক্ষোভ তৈরি করেছে।

সম্প্রতি চিত্রনায়িকা পরীমণির ফেসবুক অ্যাকাউন্টেও তেমনই একটি ভিডিওর দেখা মিলল। বুধবার সকালে এই নায়িকা তার ফেসবুক প্রোফাইলে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন। যে ভিডিওর ক্যাপশনে নিজের ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন তিনি।

 

ভিডিওতে দেখা যায়, একজন শিক্ষিকা কয়েকজন হামলাকারী ও এক পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে তর্ক করছেন। এ সময় তিনি হামলাকারীদের উদ্দেশে প্রশ্ন করেন, আপনারা মারেন নাই? এরা আমার ছাত্র। আপনারা গুলি চালান নাই?

এরপর ওই হামলাকারীদের মাঝে কেউ সেই শিক্ষিকাকে ‘রাজাকার’ বলে মন্তব্য করেন। যেটা শুনে তিনি আরও ক্ষিপ্ত হন। পাল্টা জবাবে, ‘রাজাকার’ বলতে নিষেধ করেন।

এসময় হামলাকারীরা সেই শিক্ষিকার ওপর আরও বেশি চড়াও হওয়ার চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ কর্মকর্তা শিক্ষিকাকে সেই স্থান থেকে সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে হামলাকারীরা ওই নারী শিক্ষিকাকে হেনস্তা করেন।

২ মিনিট ২৮ সেকেন্ডের সেই ভিডিও নিজের ফেসবুকে শেয়ার করে হামলকারীদের প্রতি ঘৃণা প্রকাশ করেছেন পরীমণি। তিনি লিখেছেন, ছি ছি ছি । থুথু এদের মুখের উপর। শকুনের মতন চারপাশ থেকে কিভাবে একজন মহিলার উপর সবার সামনে ঝাপায়ে পরতেছে! তাও একজন শিক্ষক এর উপর!

এসব ঘটনা আর নিতে পারছেন না পরীমণি। সেটা উল্লেখ করে এই নায়িকা বলেন, ‘কত চুপ থাকা যায় আর সরি। চিৎকার করে কান্না আসতেছে……আল্লাহ তুমি ধ্বংস করে দাও পৃথিবী!’

এর আগেও কোটা সংস্কার আন্দোলনে হামলার ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়েছিলে পরীমণি। সেবার এই অভিনেত্রী ফেসবুকে এক শিক্ষার্থীর ওপর হামলার ছবি প্রকাশ করে লিখেছিলেন, নারীর প্রতি সহিংসতায় আপনার জবান বন্ধ থাকলে আপনি মুনাফিক।

আরেকটি ঘটনায়, সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি মার্চ ফর জাস্টিস পালনকালে পুলিশের হাতে আটক হওয়া শিক্ষার্থীকে ছাড়াতে গিয়ে আহত হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের শিক্ষক শেহরীন আমিন মোনামী। এ সময় তার সঙ্গে থাকা অপর শিক্ষক নুসরাত জাহান চৌধুরীও হেনস্তার শিকার হন। এর প্রতিবাদে তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বিভাগের শিক্ষার্থীরা।

বুধবার (৩১ জুলাই) দুপুরে কার্জন হল এলাকায় দোয়েল চত্বর ও হাইকোর্টের মাঝামাঝি জায়গায় পুলিশ এক ছাত্রকে ধরে নিয়ে যাওয়ার সময় এক পুলিশ সদস্য শারীরিক শক্তি প্রয়োগ করেন এবং ওই নারী শিক্ষককে ধাক্কা দিয়ে সড়কে ফেলে দেন।

এতে ওই শিক্ষক হাতে, হাঁটুতে এবং পায়ে আঘাত পান। ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে পুলিশ ওই শিক্ষার্থীকে আটক করে নিয়ে যান। পরে বিকেল সাড়ে ৩টায় এক বিবৃতিতে শিক্ষার্থীরা এই ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছেন। এ সময় হামলায় জড়িত প্রত্যেক পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্তের পর দণ্ডবিধি অনুযায়ী সর্বোচ্চ শাস্তি এবং বাংলাদেশ পুলিশকে এই আক্রমণের জন্য দাপ্তরিকভাবে ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানান।

বিবৃতিতে বলা হয়, আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের সব শিক্ষার্থী আমাদের বিভাগের শিক্ষক শেহরীন আমিন মোনামী ও নুসরাত জাহান চৌধুরীর ওপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পুলিশি হামলার ঘটনায় বাংলাদেশ পুলিশ প্রশাসনের প্রতি তীব্র ঘৃণা জানাচ্ছি।

ঘটনার বর্ণনা দিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, আজ (৩১ জুলাই), বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ বিনা কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পুলিশ এক ছাত্রকে হেনস্তা করতে থাকে এবং তাতে আমাদের শিক্ষকরা বাধা প্রদান করলে পুলিশ আমাদের দুই শিক্ষকের ওপর চড়াও হয়। তাদের অকথ্য গালিগালাজ ও শারীরিকভাবে আঘাত করা হয়। এতে আমাদের শিক্ষক শেহরীন আমিন মোনামী আহত হন। আমরা মনে করি এই ঘটনা স্বাধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমূলে আঘাত করেছে। আমরা আরও মনে করি, বিভাগীয় প্রশাসন, সিন্ডিকেট কমিটি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এই ঘটনায় দায় এড়াতে পারে না।

Header Ad
Header Ad

স্ত্রীর মৃত্যুর খবরে বাড়ি ফেরার পথে দুর্ঘটনায় মারা গেলেন স্বামীও

ছবি: সংগৃহীত

স্ত্রীর মৃত্যুর খবর পেয়েছিলেন। আর সেই খবর পেয়েই কাজ থেকে দ্রুত বাইকে করে বাড়ি ফিরছিলেন এক ব্যক্তি। কিন্তু তারও জীবিত অবস্থায় আর বাড়ি ফেরা হলো না। সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু হলো ওই ব্যক্তির।

মর্মান্তিক এই ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের মীরগঞ্জে। ভারতীয় বার্তাসংস্থা পিটিআইয়ের বরাত দিয়ে বুধবার (১৯ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

মঙ্গলবার পুলিশ জানিয়েছে, মীরগঞ্জ এলাকায় স্ত্রীর মৃত্যুর খবর শুনে বাড়ি ফিরছিলেন এক ব্যক্তি। সঞ্জয় (২৮) নামে ওই ব্যক্তি তার ছোট ভাই রিঙ্কুর (২২) সাথে মোটরসাইকেলে যাচ্ছিলেন। তবে সোমবার গভীর রাতে ২৪ নম্বর জাতীয় সড়কে একটি অজ্ঞাত গাড়ি তাদের ধাক্কা দেয়।

পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনাস্থলেই সঞ্জয় মারা যান, আর রিঙ্কু গুরুতর আহত হন এবং বরেলির একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

পুলিশ সুপার (উত্তর) মুকেশ চন্দ্র মিশ্র বলেন, “বাহরাইচের কাইজারগঞ্জ থানা এলাকার রামুয়াপুর রঘুবীর গ্রামের বাসিন্দা সঞ্জয় পাঞ্জাবে শ্রমিকের কাজ করতেন। স্ত্রীর মৃত্যুর খবর পেয়ে তিনি তাৎক্ষণিকভাবে তার ছোট ভাইয়ের সাথে বাড়ির পথে রওনা হন। দুর্ভাগ্যবশত, বরেলিতে তারা মারাত্মক দুর্ঘটনার শিকার হন।”

তিনি আরও বলেন, “হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর ডাক্তাররা সঞ্জয়কে মৃত ঘোষণা করেন, আর রিঙ্কুর অবস্থা আশঙ্কাজনক। সঞ্জয়ের মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।”

পুলিশ জানিয়েছে, গত সোমবার সন্ধ্যায় সঞ্জয়ের স্ত্রীর মৃত্যু হয়। পরিবার সূত্রে বলা হয়েছে, দ্বিতীয় সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে মৃত্যু হয় সঞ্জয়ের স্ত্রী পূজার। তার মৃত্যুর খবর পেয়েই কাজ থেকে দ্রুত বাইক নিয়ে বেরিয়ে আসেন। বাইক চালাচ্ছিলেন সঞ্জয়। পেছনে বসে ছিলেন তার ভাই রিঙ্কু।

২৪ নম্বর জাতীয় সড়কে বরেলীর কাছে একটি ট্রাক তাদের ধাক্কা দেয়। দু’জনেই রাস্তায় ছিটকে পড়েন। স্থানীয়রাই পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ এসে সঞ্জয় এবং রিঙ্কুকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। কিন্তু চিকিৎসকেরা সঞ্জয়কে মৃত বলে ঘোষণা করেন। রিঙ্কুর অবস্থা আশঙ্কাজনক ।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বলছে, ছয় বছর আগে পূজার সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল সঞ্জয়ের। তাদের চার বছরের একটি কন্যাসন্তান রয়েছে। দুদিন আগেই হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল সন্তানসম্ভবা পূজাকে। বাড়িতে নতুন অতিথি আসার আনন্দে মেতেছিল পরিবার।

কিন্তু সোমবার সন্ধ্যায় হঠাৎ হাসপাতাল থেকে খবর আসে সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে পূজার মৃত্যু হয়েছে। পূজার মৃত্যুর খবর গিয়েছিল সঞ্জয়ের কাছেও। স্ত্রীর মৃত্যুর খবরে দিশেহারা হয়ে পড়েন তিনি।

তারপরই পাঞ্জাব থেকে বাইকে উত্তরপ্রদেশের বহরাইচে আসছিলেন। কিন্তু বরেলির কাছে দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় তার।

Header Ad
Header Ad

স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ, বোরকা পরে পালানোর সময় আটক শাহ্ আলম

আটক শাহ আলম। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

রংপুরের মিঠাপুকুরে প্রাইভেট পড়ে বাড়ি ফেরার পথে ষষ্ঠ শ্রেণির এক ছাত্রী ধর্ষণের শিকার হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা করেছেন তার বাবা। পরে অভিযুক্ত যুবক বোরকা পরে কৌশলে পালানোর সময় স্থানীয়রা আটক করে পুলিশে দেয়।

জানা গেছে, মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) সকাল এগারোটা নাগাদ ভুক্তভোগী ওই ছাত্রী স্কুল হতে ফেরার পথে মিঠাপুকুর থানাধীন চিথলী পশ্চিম পাড়া গ্রামের শাহ আলম জোর করে টেনে নিয়ে গিয়ে ভুট্টা ক্ষেতে ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় বাদী মামলা রুজু করলে ৬ ঘণ্টার মধ্যে মিঠাপুকুর থানার ওসি (তদন্ত) মো. রফিকুল ইসলাম সঙ্গীয় অফিসার, ফোর্স ও এলাকাবাসীর সহায়তায় ধর্ষক শাহ আলমকে বোরখা পরিহিত অবস্থায় পালানোর চেষ্টাকালে গ্রেফতার করে।

মিঠাপুকুর থানার (ওসি তদন্ত) রফিকুল ইসলাম রফিক বলেন, মঙ্গলবার সকালে শিশুটি প্রতিদিনের ন্যায় প্রাইভেট পড়ে বাড়ি ফিরেছিল। এ সময় শিশুটি উপজেলার চিথলী পশ্চিম পাড়ায় আসা মাত্র চিথলী পশ্চিম পাড়া গ্রামের দুই সন্তানের জনক অভিযুক্ত শাহআলম (৪০) শিশুটিকে রাস্তার পাশে একটি ভুট্টাক্ষেতে নিয়ে গিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে ধর্ষণ করে। পরে স্থানীয়রা শিশুটির কান্না শুনে পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে শিশুটিকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।

ভুক্তভোগী শিশুটির মা বাদী হয়ে মিঠাপুকুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আইনে মামলা দায়ের করলে পুলিশ ধর্ষককে গ্রেফতারে মরিয়া হয়ে উঠে। এর ছয় ঘণ্টা পর পুলিশের তীক্ষ্ণ নজরদারিতে ধর্ষক শাহআলম আটক হয়।

এ বিষয়ে মিঠাপুকুর থানার ওসি তদন্ত রফিকুল ইসলাম রফিক জানান, ধর্ষক শাহ আলম (আলম)কে, গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে উত্তেজিত জনতার রোষানল থেকে ধর্ষককে উদ্ধার করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যরাও আহত হয়েছে। বুধবার ধর্ষক শাহ আলমকে কোর্টের মাধ্যমে রংপুর জেলহাজতে প্রেরণ করা হবে।

এদিকে ধর্ষকের শাস্তির দাবিতে স্লোগান মুখরিত হয়ে ওঠে মিঠাপুকুর উপজেলা ফ্লাইওভার প্রাঙ্গণ, রাজপথ ও থানা চত্বর। স্লোগানে ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করা হয় এবং দেশব্যাপী ধারাবাহিক ধর্ষণের ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে বিক্ষুব্ধ ছাত্রজনতা।

Header Ad
Header Ad

১৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাস পেলেন বাবর

লুৎফুজ্জামান বাবরকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট। ছবি: সংগৃহীত

অস্ত্র মামলায় ১৭ বছরের দণ্ড থেকে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট। বুধবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি নাসরিন আক্তারের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।

আদালতে বাবরের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ২০০৭ সালের ২৮ মে আটক হন লুৎফুজ্জামান বাবর। ওই দিন বাবরের গুলশানের বাসার শোবার ঘর থেকে অবৈধ অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করার অভিযোগে একই বছরের ৩ জুন রাজধানীর গুলশান থানায় এ মামলা হয়।

বিচার শেষে একই বছরের ৩০ অক্টোবর ঢাকার মহানগর নয় নম্বর বিশেষ ট্রাইবুন্যাল আদালত বাবরকে ১৭ বছরের কারাদণ্ড দেন।

এ রায়ের বিরুদ্ধে তিনি হাইকোর্টে ২০০৭ সালেই আপিল করেন। সেই আপিলের শুনানি শেষে আজ বুধবার রায়ের জন্য দিন রাখা হয়।

এরপর বিভিন্ন মামলায় তার দণ্ড হয়। সেই সব মামলা থেকে খালাস ও জামিনের পর ১৬ জানুয়ারি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্ত হন তিনি। তিনি প্রায় ১৭ বছর কারাবন্দি ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

স্ত্রীর মৃত্যুর খবরে বাড়ি ফেরার পথে দুর্ঘটনায় মারা গেলেন স্বামীও
স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ, বোরকা পরে পালানোর সময় আটক শাহ্ আলম
১৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাস পেলেন বাবর
বগুড়ার সঙ্গে সারা দেশের যান চলাচল বন্ধ
‘কেবল শুরু’ বলে ভয়ংকর হত্যাযজ্ঞের সতর্কবার্তা দিলেন নেতানিয়াহু  
২২ ছক্কার সঙ্গে ৫০ চারে একাই ৪০৪ রান করলেন মুস্তাকিম  
পঞ্চগড়ে মাদ্রাসা ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক কারাগারে  
ইসরায়েলি হামলায় গাজার প্রধানমন্ত্রী নিহত    
তল্লাশি চালানোর সময় পুলিশ সদস্যকে অপহরণ করলো ডাকাতদল  
খিলক্ষেতে ধর্ষণের অভিযোগে তরুণকে গণপিটুনি, পুলিশের ওপর হামলা
সোনার দাম ফের বাড়ল
চুয়াডাঙ্গায় শিশু খাদ্য, কাপড় ও কসমেটিক্সের দোকান মালিককে ৪৪ হাজার টাকা জরিমানা
আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির ৬ সদস্য নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার
আমরা চাই না আওয়ামী লীগ নির্বাচনে আসুক: ডিপ্লোম্যাটকে নাহিদ ইসলাম
গাজীপুরে ঘোড়া জবাই ও মাংস বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা জারি
ক্রিকেটার সেজে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের চেষ্টায় আটক ১৫ বাংলাদেশি
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে বলিউড ইনফ্লুয়েন্সার ওরি আটক
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ শুরু বৃহস্পতিবার, আলোচনায় থাকছে রাষ্ট্র সংস্কারের প্রস্তাব
গ্রামের মানুষকে নিজ হাতে ঈদ উপহার দিলেন হামজা
ছাত্রদের নতুন দলের সঙ্গে জামায়াতের কোনো সম্পর্ক নেই: মাসুদ সাঈদী