বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫ | ১২ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

ওবায়দুল কাদেরকে ঘুম পাড়ানো প্রসঙ্গে যা বললেন জাহারা মিতু

ছবি: সংগৃহীত

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে একাধিক অনুষ্ঠানে সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে চিত্রনায়িকা জাহারা মিতুদেখা গেছে। মিতুর সিনেমার মহরত থেকে বই প্রকাশনা—সবখানেই উপস্থিত থাকতেন তিনি। এমনকি ওবায়দুল কাদেরের ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন সময়ে গণমাধ্যমের সম্পাদকদের ফোন করানোর অভিযোগও রয়েছে। এবার বেশ কিছু গণমাধ্যমে তাদের সম্পর্কের রসায়ন নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এরপর থেকেই নেটিজেনদের আলোচনায় উঠে এসেছেন তারা।

একটি গণমাধ্যম লিখেছে, ‌‘নায়িকা জাহারা মিতুর স্পর্শ ছাড়া ঘুমাতেন না ওবায়দুল কাদের।’ অন্য একটি গণমাধ্যম তাদের খবরের শিরোনাম রেখেছে, ‌‘ওবায়দুল কাদেরকে ঘুম পাড়িয়ে ফিরতেন নায়িকা জাহারা মিতু!’

তবে এসব সংবাদকে ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন জাহারা মিতু। তিনি বললেন, ‌‘গতকাল থেকেই ফেসবুকে অনেকে মেসেজ দিয়ে এ বিষয়ে জানতে চাইছেন, কী বলব আমি? এসব সংবাদের ব্যাপারে কেউ আমার মন্তব্য জানতে চাননি। আমার সঙ্গে যোগাযোগও করেননি। এটা কি সাংবাদিকতা? শিরোনাম দেখার পর নিউজে কী বলা হয়েছে, তাও দেখার রুচি হয়নি।’

যোগ করে আরও বলেন, ‘আমার সঙ্গে কি ওবায়দুল কাদের ভাইয়ের কোনো সিঙ্গেল ছবি আছে? সবই গ্রুপ ছবি। যে ছবিগুলো প্রকাশ পেয়েছে সেগুলো সিনেমার মহরত বা বইয়ের মোড়ক উন্মোচনের সময়ে তোলা। তখনকার সময়ে রাষ্ট্রের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের মধ্যে তিনি ছিলেন। থাকতেন মন্ত্রীপাড়ায়। সেখানে কি রাত-দিন আসা-যাওয়া করা সম্ভব? যদি এমনই হতো তবে কি কারও চোখে পড়তাম না? সেসময়ে শুধু ওবায়দুল কাদের নন, গুরুত্বপূর্ণ এমন আরও অনেকের সঙ্গেই আমার ছবি রয়েছে। তাদের মতো মানুষের সঙ্গে দেখা হলে ছবি তুলব, এই তো স্বাভাবিক।’

২০১৯ সালে রাজধানীর সোনারগাঁ হোটেলে মহরত হয়েছিল বদিউল আলম খোকন পরিচালিত ‘আগুন’ ছবির। সেখানেই প্রথম দৃশ্যপটে আসেন ওবায়দুল কাদের-জাহারা মিতু।

আওয়ামী লীগের এই সেতুমন্ত্রীর সঙ্গে পরিচয় কীভাবে—জানতে চাইলে মিতু বলেন, ‘আগুন সিনেমার মহরতেই প্রথমবার উনাকে (ওবায়দুল কাদের) দেখি। এর আগে কখনও তার সঙ্গে দেখা হয়নি। তখন নতুন একজন নায়িকা হিসেবে আমার প্রতি তাঁর সফট কর্নার তৈরি হতে পারে। সে হিসেবেই বিভিন্ন সময়ে তাঁকে আমন্ত্রণ জানালে পাশে পেয়েছি। এর বেশি কিছু না।’

এ ছাড়া সেই ‘আগুন’ ছবির মহরতে ক্ষমতাচ্যুত সরকারের মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন তৎকালীন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান। তার ব্যাপারে জানতে চাইলে মিতু বলেন, ‘মহরতের সময় শুধু আমি ওবায়দুল কাদেরকেই চিনতাম, সেখানে যে আরও একজন মন্ত্রী আছেন—সেটা জানতাম না। পরে মাহি আপুর (মাহিয়া মাহি) ওই কল রেকর্ডের বিষয়টি যখন আলোচনায় আসে, তখন জানতে পারি যে তিনি মুরাদ হাসান। এর আগে তার সম্পর্কে জানতাম না।’

মিতু জানালেন, গণমাধ্যমে ওবায়দুল কাদেরকে জড়িয়ে এভাবে সংবাদ প্রকাশে তাঁর পরিবারের লোকজন বিব্রত। তিনি মানহানির মুখে পড়েছেন।

পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে এ ব্যাপারে একটি দীর্ঘ পোস্ট দিয়েছেন চিত্রনায়িকা। তিনি লিখেছেন, ‘‘সালটা ২০১৭, মিস বাংলাদেশ হিসেবে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের পতাকা তুলে ধরলাম, মিডিয়ায় কাজ করিনি তখনও। কোনো সিঙ্গেল কাজই না। একটি গ্রুপের ডিপার্টমেন্ট হেড হিসেবে কাজ করছি তখন। একদিন ঘুম থেকে উঠলাম আমার বেস্টফ্রেন্ড কারিমুর রহমানের কলে, ‘এই মিতু তুমি আমি নাকি রিলেশনশিপে আছি, আমার আম্মা নিউজ দেখে আমাকে কল দিয়ে বললো।’ চোখ ডলতে ডলতে বললাম, ‌‘এ আবার নতুন কী? দুই ফ্রেন্ড মানেইতো মানুষ এটা ভাবে, কিন্তু আন্টিকে এই প্যাঁচ কে লাগাইলো? বলে, ‘লিঙ্ক দিচ্ছি, একটা নিউজ দেখ। তুমি আমি নাকি বয়ফ্রেন্ড-গার্লফ্রেন্ড। আমরা নাকি লুকায় লুকায় রেস্টুরেন্টে দেখা করি।’ এখন যাও দু-চারজন চেনে, তখন কাক-পক্ষীও চিনত না। তবে ওই থেকে শুরু। হলুদ সাংবাদিকতা তখন থেকেই আমার সঙ্গী!’’

ওই পোস্টে এই নায়িকা আরও লেখেন, ‘দেশের সর্বোচ্চ একজন মন্ত্রীকে, মন্ত্রীপাড়ায় প্রতিদিন ঘুম পাড়ানোর নিউজ কোনো মেয়াদোত্তীর্ণ সবজি সেবনের ফলেই লেখা যায়। এর থেকে হাস্যকর নিউজ আমি আমার বাপের জন্মে দেখিনি। সত্যিই দেখিনি। এতো হেসেছি আমি নিজে, মানুষ আর কতটুকু হাসবে! কোনো সোর্স নেই, আমার বক্তব্য নেই, কোনো প্রমাণ নেই আর আমার নাম ডিরেক্ট (সরাসরি) লিখে দিলেন?’

 

Header Ad
Header Ad

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকেলে রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

যদিও সাক্ষাৎটি ‘সৌজন্য’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে, তবে চলমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এই বৈঠককে তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। এর আগে, ১৩ জুন লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা।

ওই বৈঠকের পর যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, যদি সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা সম্ভব হয়, তাহলে ২০২৬ সালের পবিত্র রমজানের আগের সপ্তাহেই জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে। তবে সে লক্ষ্যে বিচার ও সংস্কার প্রক্রিয়ায় যথেষ্ট অগ্রগতি অর্জনের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এদিকে, আগাম নির্বাচনের পূর্বশর্ত হিসেবে স্থানীয় সরকার, বিশেষ করে সিটি করপোরেশনগুলোর নির্বাচন চায় কয়েকটি রাজনৈতিক দল। এই প্রেক্ষাপটেই সিইসির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকে নির্বাচন ঘিরে সম্ভাব্য আলোচনার সূচনা হিসেবেও বিবেচনা করা হচ্ছে।

যদিও বৈঠকে কী আলোচনা হয়েছে, সে বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি, তবুও দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আগাম ভোটের সম্ভাবনা ঘিরে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা।

Header Ad
Header Ad

খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার

এসআই সুকান্ত কুমার দাস। ছবি: সংগৃহীত

খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি শফিকুল আলম মনার বাড়ি ভাংচুরসহ ৪টি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি ও নানা অভিযোগে অভিযুক্ত  পুলিশের আলোচিত উপপরিদর্শক (এসআই) সুকান্ত কুমার দাসকে চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।

ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকালে সদর উপজেলা আমলি আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালতের বিচারক জ্যেষ্ঠ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ইয়াসমিন নাহার তাকে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন। 

গ্রেপ্তার সুকান্ত কুমার দাস খুলনার ডুমুরিয়া থানার কালিকাপুর গ্রামের শত্রুঘ্ন দাসের ছেলে এবং চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার তিওরবিলা পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ ছিলেন। ছুটিতে তার নিজ বাড়িতে খুলনায় অবস্থানকালে স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা গত মঙ্গলবার (২৪ জুন) তাকে ধরে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে। চিকিৎসা শেষে পুলিশ তাকে ছেড়ে দিলে খুলনায় তাকে গ্রেপ্তারের দাবিতে আন্দোলন চলে।

চুয়াডাঙ্গা আদালত পরিদর্শক নাসির উদ্দিন জানান, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর খুলনা সদর থানায় দায়ের করা একটি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি সুকান্ত। তিনি স্বেচ্ছায় চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় হাজির হলে  ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে তাকে সদর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করে।

Header Ad
Header Ad

বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ‘বিশেষ সুবিধা’ চালু হচ্ছে আগামী ১ জুলাই থেকে। অন্তর্বর্তী সরকার ঘোষিত এ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মূল বেতনের একটি নির্দিষ্ট হারে অতিরিক্ত অর্থ দেওয়া হবে।

প্রাথমিকভাবে এ ভাতা ১ হাজার ও ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হলেও, পরে তা বাড়িয়ে চাকরিতে থাকা কর্মচারীদের জন্য ন্যূনতম ১ হাজার ৫০০ টাকা এবং পেনশনভোগীদের জন্য ন্যূনতম ৭৫০ টাকা নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

সম্প্রতি সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ ও অর্থসচিব খায়েরুজ্জামান মজুমদার এই সিদ্ধান্তের বিস্তারিত জানান। তারা বলেন, কর্মরত সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে যারা ১ থেকে ৯ গ্রেডে আছেন, তারা মূল বেতনের ১০ শতাংশ হারে ‘বিশেষ সুবিধা’ পাবেন। আর ১০ থেকে ২০তম গ্রেডের মধ্যে থাকা কর্মচারীরা পাবেন ১৫ শতাংশ হারে।

এই বিশেষ সুবিধা পিআরএলে (অবসর-উত্তর ছুটি) থাকা কর্মচারীদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে। তাদের বেতন বিবেচনায় নেওয়া হবে পিআরএলে যাওয়ার আগের মূল বেতন অনুযায়ী।

একজন ৪র্থ গ্রেডের কর্মকর্তা যার মূল বেতন ৭১ হাজার ২০০ টাকা, তিনি নতুন নিয়ম অনুযায়ী পাবেন ৭ হাজার ১২০ টাকা, যা পূর্বে ছিল ৩ হাজার ৫৬০ টাকা। অর্থাৎ তার ‘বিশেষ সুবিধা’ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। অন্যদিকে একজন ১১ থেকে ২০ গ্রেডের কর্মচারী, যাঁর মূল বেতন ১৭ হাজার ৫২০ টাকা, তিনি পাবেন প্রায় ২ হাজার ৬২৮ টাকা। এ ক্ষেত্রে পূর্বের নির্ধারিত ১ হাজার টাকার তুলনায় ভাতাটি ১ হাজার ৬২৮ টাকা বাড়ছে।

এছাড়া নিয়মিত পেনশনভোগীরাও এই সুবিধা পাবেন। তাদের পেনশনের ওপর গ্রেড অনুযায়ী একই হারে বিশেষ ভাতা হিসাব করা হবে। তবে যারা গ্রস পেনশনের শতভাগ তুলে নিয়েছেন এবং এখনো পুনঃস্থাপনের আওতায় আসেননি, তাদের ক্ষেত্রে এ সুবিধা প্রযোজ্য হবে না।

চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্তরা তাদের পূর্ববর্তী মূল বেতনের ভিত্তিতে এই সুবিধা পেতে পারেন, তবে এক্ষেত্রে পেনশন ও চুক্তিভিত্তিক বেতনের মধ্যে যেটা বেশি, সেটি বিবেচনায় নেওয়া হবে। সাময়িক বরখাস্ত কর্মচারীরা বরখাস্তের আগে প্রাপ্ত মূল বেতনের ৫০ শতাংশের ওপর এই সুবিধা পাবেন। তবে যারা বিনা বেতনে ছুটিতে আছেন, তারা এই ভাতার আওতায় আসবেন না।

স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক ও বীমা কোম্পানির কর্মচারীরা, যারা জাতীয় বেতন স্কেলের আওতাভুক্ত, তারাও এই বিশেষ সুবিধা পাবেন। তবে এসব প্রতিষ্ঠানের ব্যয়ভার সরকার বহন করবে না, বরং নিজেদের বাজেট থেকেই এ ব্যয় মেটাতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার
বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে
হানিয়া আমিরের সঙ্গে সিনেমায় অভিনয়, ভারতে দিলজিৎকে নিষিদ্ধের দাবি
আমি যদি ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার মতো করি, আমারও পতন হবে: কাদের সিদ্দিকী
চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে জোট গড়ছে না বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের নামে থাকা ৯৭৭ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পেতে ‘পাবলিক’ রাখতে হবে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল
প্রকৃত ঘটনা জানলে হাসনাত আবদুল্লাহ তার ভুল বুঝতে পারবেন: দুদকের ডিজি
বিরামপুরে আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস পালিত
এনসিপির তুষারের বিরুদ্ধে ‘আপত্তিকর আলাপ’সহ যত অভিযোগ নীলা ইসরাফিলের
২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ১০ বছর নির্ধারণ করে স্বৈরাচারকে রুখে দেয়া হয়েছে: সালাহউদ্দিন আহমদ
নীরবতা ভেঙে খামেনি বললেন, ইরান ‘বিজয়’ অর্জন করেছে (ভিডিও)
সাংবাদিকতায় বাংলাদেশের মতো স্বাধীনতা উন্নত বিশ্বেও নাই: প্রেস সচিব
রংপুরে দেশীয় অস্ত্র ও অবৈধ মাদকসহ ২ যুবক গ্রেফতার
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন ডিএসসিসি প্রশাসক, পেলেন অভ্যর্থনা
ভেঙেই গেল জনপ্রিয় মার্কিন গায়িকা কেটি পেরির সংসার!
সব সরকারি ভবনের ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জেলার সব প্রতিষ্ঠানে ডোপ টেস্টের ঘোষণা দিলেন ডিসি