রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

অট্টালিকার ওজনে নেমে যাচ্ছে নিউ ইয়র্ক!

যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী নিউ ইয়র্ক আকাশচুম্বী অট্টালিকাগুলোর কারণে নেমে যাচ্ছে বলে এক গবেষণায় উঠে এসেছে। একইসঙ্গে বৈশ্বিক উষ্ণতা ত্বরান্বিত হওয়ার ফলে শহরটিতে প্লাবন ঝুঁকিও বাড়ছে।

গবেষকদের মতে, শহরটি প্রতি বছর গড়ে প্রায় ১ থেকে ২ মিলিমিটার নেমে যাচ্ছে, নিউ ইয়র্ক শহরের কিছু এলাকায় এই হার দ্বিগুণেরও বেশি। ১৯৫০ সাল থেকে নিউ ইয়র্ক সিটির চারপাশে পানির উচ্চতা বৃদ্ধি পেয়েছে ৯ ইঞ্চি বা ২২ সেন্টিমিটার।

গবেষকরা আশঙ্কা করছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে এই শতাব্দীর শেষের দিকে বড় বন্যার ঘটনাগুলি এখন থেকে আরও গুরুতর হতে পারে এবং হারিকেনের মতো মারাত্মক আবহাওয়ায় পরিণত হতে পারে।

আর্থস ফিউচার জার্নাল'এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমনি তথ্য দিয়েছেন গবেষকরা। তাদের দাবি, নিউ ইয়র্ক শহরের ৮ দশমিক ৪ মিলিয়ন মানুষ বণ্যাসহ বিভিন্ন ধরনের ঝুঁকির সম্মুখীন।

বেষকরা বলছেন, কেবল নিউইয়র্ক সিটি নয় জলবায়ু সংকট তীব্র হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বের অন্যান্য উপকূলীয় শহরেও এ ঝুঁকি বৃধি পাবে। টেকটোনিক এবং নৃতাত্ত্বিকতা হ্রাসের সংমিশ্রণ, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি এবং হারিকেনের ক্রমবর্ধমান তীব্রতা উপকূলীয় এবং নদীতীরবর্তী অঞ্চলে সমস্যা ত্বরান্বিত করবে।

এই গবেষণায় বিশেষজ্ঞরা নিউ ইয়র্ক শহরের কাঠামোর গাণিতিক বিশ্লেষণ করেছেন, যার মধ্যে বিখ্যাত এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিং এবং ক্রাইসলার বিল্ডিং রয়েছে, যার ওজন মোট ১ দশমিক ৬৮ ট্রিলিয়ন পাউন্ড।

গবেষণায় বলা হয়েছে, লোয়ার ম্যানহাটন, ব্রুকলিন, কুইন্স এবং লং আইল্যান্ডের কিছু অংশ কমে যাওয়ার লক্ষণ দেখা গেছে। বিশ্বব্যাপী উপকূলীয় শহর যেমন বৃদ্ধি পাচ্ছে, তেমনি নির্মাণ ঘনত্ব এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির সংমিশ্রণে প্লাবনের ঝুঁকিও বাড়ছে।

উপকূলীয়, নদী বা লেকফ্রন্ট সেটিংসে নির্মিত প্রতিটি অতিরিক্ত উচ্চ ভবন ভবিষ্যতে বন্যার ঝুঁকি বাড়াতে পারে এবং সেই দুর্যোগ প্রশমনের কৌশলগুলি সম্পর্কে সচেতন করাই এই গবেষণা পত্রের মূল উদ্দেশ্য বলে মন্তব্য করেছেন গবেষকরা।

তাদের দাবি, এই বিশাল কাঠামোগুলো মাটিকে নিচের দিকে যেতে বাধ্য করছে। এখানে বেডরক, অন্যান্য বালির মিশ্রণ এবং কাদামাটিসহ বেশ কিছু উপকরণ রয়েছে যা ডুবে যাওয়ার জন্য অবদান রাখছে। এই ডুবন্ত প্রভাব মার্কিন পূর্ব উপকূলেও দেখা গেছে।

মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপের প্রধান গবেষক এবং ভূ-পদার্থবিজ্ঞানী টম পার্সনস বলেছেন, 'এখনই আতঙ্কিত হওয়ার মতো বিষয় এটি নয়, তবে চলমান এই প্রক্রিয়াটি বন্যায় প্লাবিত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।'

তিনি আরও বলেন, 'মাটি যত নরম, ভবনগুলোর চাপ তত বেশি। নিউ ইয়র্কে এত বড় অট্টালিকা তৈরি করা কোনও ভুল নয়। তবে আমাদের মনে রাখতে হবে প্রতিবার যখন সেখানে কিছু তৈরি করা হবে ততোবার মাটিতে আরও কিছুটা নেমে যেতে চাপ প্রয়োগ করা হবে।'

২০১২ সালে নিউ ইয়র্ক শহরে আঘাত হানে হারিকেন স্যান্ডি যা সাবওয়েগুলোকে প্লাবিত করেছিল এবং বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্নসহ বেশ কিছু ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছিল৷ এর পরে হারিকেন ইডার আঘাতেও শহরটির বেশ কয়েকজন লোক ডুবে যায়। বিজ্ঞানীদের মতে, দুটি ঘটনাই ঘটেছে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে।

টম পার্সনস বলেন, 'নিউ ইয়র্ক এবং অন্যান্য উপকূলীয় শহরগুলিকে এর জন্য পরিকল্পনা করতে হবে। বারবার সমুদ্রের জলের সংস্পর্শে আসলে ইস্পাত ক্ষয় হতে পারে যার ফলে ভবনগুলো অস্থিতিশীল হতে পারে, যা স্পষ্টতই কেউই চান না। এ ছাড়া বন্যার কারনে মানুষ মারা যায়, যা সবচেয়ে বড় উদ্বেগ।'

/এএস

Header Ad
Header Ad

ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা

তারেক রহমান ও অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ৮৫তম জন্মদিনে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

শনিবার (২৮ জুন) সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীতে প্রধান উপদেষ্টার অফিসে বিএনপির চেয়ারপারসনের একান্ত সচিব এ বি এম আব্দুস সাত্তার তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ফুল ও কেক পৌঁছে দেন।

প্রধান উপদেষ্টার সামরিক সচিব মেজর জেনারেল ফেরদৌস হাসান সেলিম ফুলের তোড়া ও শুভেচ্ছা সামগ্রী গ্রহণ করেন।

ফুলেল শুভেচ্ছা পেয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস তারেক রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং তার সুস্বাস্থ্য ও সফলতা কামনা করেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস ১৯৪০ সালের ২৮ জুন চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার বথুয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা এবং ক্ষুদ্রঋণ ধারণার প্রবর্তক হিসেবে বিশ্বজুড়ে পরিচিত। তার এই অনন্য অবদানের জন্য ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হন।

Header Ad
Header Ad

পিআর পদ্ধতির নামে নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা চলছে: সালাহউদ্দিন আহমদ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে প্রস্তাবিত পিআর পদ্ধতির মাধ্যমে নির্বাচন আয়োজনের দাবিকে ‘নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।

শনিবার (২৮ জুন) রাজধানীতে জিয়াউর রহমান স্মরণে আয়োজিত এক স্মারক প্রকাশনা ও আর্কাইভ উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

সালাহউদ্দিন বলেন, “যারা পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাচ্ছেন, তাদের উদ্দেশ্য স্পষ্ট—তারা নির্বাচন বিলম্ব কিংবা সম্পূর্ণভাবে নির্বাচন প্রক্রিয়া বানচাল করতে চায়। পিআর পদ্ধতি বাংলাদেশের বাস্তবতায় প্রয়োগযোগ্য নয়।”

তিনি আরও বলেন, “সংস্কার মানে বাইবেল নয়, এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। সংস্কারের মূল প্রবক্তা বিএনপি নিজেই। আমরা এরইমধ্যে ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব জাতির সামনে উপস্থাপন করেছি। তাই জাতীয় ঐক্যের নামে একপাক্ষিক দৃষ্টিভঙ্গি চাপিয়ে দেওয়া গ্রহণযোগ্য নয়।”

সালাহউদ্দিন আহমদ জোর দিয়ে বলেন, “কেউ যদি মনে করেন সবাইকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মত মেনে নিতেই হবে, তাহলে ঐকমত্য কখনোই সম্ভব নয়। একতরফা মানসিকতা থেকে বেরিয়ে এসে জাতীয় বাস্তবতাকে বুঝতে হবে।”

বিএনপি এখন জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানান তিনি। তবে সরকারের পক্ষ থেকে দ্রুত নির্দিষ্ট দিন-তারিখ ঘোষণা না করায় নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অনিশ্চয়তা তৈরি হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

“সরকার যদি সত্যিই নির্বাচন চায়, তাহলে তাদের উচিত দ্রুত সময়সূচি ঘোষণা করা। বর্তমানে স্থানীয় নির্বাচনের মতো আয়োজন উপযুক্ত নয়; জাতীয় নির্বাচনই এখন দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু।”

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ বিষয়ক উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান, সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী এবং প্রেস সচিব শফিকুল আলম প্রমুখ।

উল্লেখ্য, সাম্প্রতিক সময়ে ইসলামি দলগুলোর পক্ষ থেকে জাতীয় নির্বাচনে পিআর পদ্ধতির দাবি জোরালো হচ্ছে। বিশেষ করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ তাদের মহাসমাবেশে এ পদ্ধতি চালুর দাবি তোলে। বিএনপি এই পদ্ধতির বিরোধিতা করে বলছে, এটি বাস্তবসম্মত নয় এবং এতে নির্বাচনের স্বাভাবিক গতিপথ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

বিশ্লেষকদের মতে, এই ইস্যুতে দেশের প্রধান রাজনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য আরও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে, যা আগামী নির্বাচনের আগে একটি বড় রাজনৈতিক বিতর্কে রূপ নিতে পারে।

Header Ad
Header Ad

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম । ছবি: সংগৃহীত

ইসলামপন্থীদের ঐক্যের প্রতি গণমানুষের প্রবল প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে উল্লেখ করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেছেন, “যদি আমরা ঐক্যবদ্ধ হতে পারি, তাহলে জোটবদ্ধ ইসলামি দলই হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি। ইনশাআল্লাহ, রাষ্ট্রক্ষমতা আমাদের হাতেই আসবে।”

শনিবার (২৮ জুন) বিকেলে রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

চরমোনাই পীর বলেন, “আমরা স্বাধীনতার পর ৫৪ বছরে বহু রাজনৈতিক দলকে ক্ষমতায় দেখেছি, কিন্তু ইসলামি দল আজও রাষ্ট্রক্ষমতায় আসতে পারেনি। এর বড় কারণ—আমরা বারবার নেতৃত্ব ও নীতির বাছাইয়ে ভুল করেছি। এবার আর সে ভুল নয়, এবার আমরা ঐক্যবদ্ধ হবো।”

তিনি জানান, শুধু ইসলামি দলগুলো নয়, বরং দেশপ্রেমিক আরও কিছু রাজনৈতিক শক্তিকে একত্রে নিয়ে বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য গড়ার প্রক্রিয়া চলছে। সেই ঐক্যই হতে পারে রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার সেতুবন্ধ।

চরমোনাই পীর বলেন, “আমি বহু আগেই বলে আসছি—ইসলামপন্থী ভোট এক বাক্সে আনতে হবে। আমরা যদি কার্যকর ঐক্য গড়ে তুলতে পারি, তাহলে জনগণ আমাদের ওপর আস্থা রাখবে এবং ইসলামি শক্তিই হবে এই দেশের ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব।”

তিনি নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের ওপর জোর দিয়ে বলেন, “আগামী নির্বাচনে ‘সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতি’ চালু করতে হবে। যে দল যত ভোট পাবে, তারা তত আসনে প্রতিনিধিত্ব পাবে। এটা এখন জনদাবি—বহু রাজনৈতিক দল এই দাবিতে একমত।”

বিএনপির প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, “বিএনপির উচিত পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনে অংশগ্রহণের চিন্তা করা। এতে করে প্রকৃত জনপ্রতিনিধিত্ব প্রতিষ্ঠা পাবে।”

এ সময় তিনি ইসলামী আন্দোলনের সংস্কার প্রস্তাবনাগুলোর প্রতি দলটির অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, “সংস্কার প্রশ্নে আমরা আপসহীন। দেরি করা মানেই ২০২৪-এর গণ-আন্দোলনের সঙ্গে বেইমানি। আমরা বিশ্বাস করি, ৭২-এর সংবিধান জনআকাঙ্ক্ষার প্রতি বধির ছিল, তাই সেটিতে প্রয়োজনীয় সংশোধন অপরিহার্য।”

তিনি আরও বলেন, “ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সবসময় শান্তিপূর্ণ উপায়ে জনমত গঠনে বিশ্বাসী। তবে জনগণের ইচ্ছাকে উপেক্ষা করে যদি নির্বাচন হয়, তাহলে দেশজুড়ে নতুন গণজাগরণ শুরু হবে।”

মহাসমাবেশে হাজার হাজার নেতাকর্মীর উপস্থিতি ও ঐক্যবদ্ধ কণ্ঠে এই বক্তব্য নতুন রাজনৈতিক সমীকরণের বার্তা দিয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। দেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে ইসলামপন্থীদের সক্রিয় ও সংগঠিত ভূমিকাই যে এখন আলোচনার কেন্দ্রে, সেটাই যেন প্রতিফলিত হলো এই বক্তব্যে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা
পিআর পদ্ধতির নামে নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা চলছে: সালাহউদ্দিন আহমদ
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
খামেনির প্রাণ বাঁচালাম, ধন্যবাদটুকুও দিলো না: ট্রাম্প
পুরস্কার না নিয়ে মনু মিয়ার জানাজায় অভিনেতা খায়রুল বাসার
মা হারালেন ব্যান্ড তারকা তানজির তুহিন
ক্ষমতায় গেলে ১৮ মাসে ১ কোটি কর্মসংস্থান নিশ্চিত করবে বিএনপি: আমীর খসরু
ফিলিস্তিনের মতো সাইপ্রাসও দখলে নিচ্ছে ইসরায়েল!
কালও চলবে এনবিআরের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
‘এনবিআরের প্রশাসনিক আন্দোলনের সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই’
সিইসির সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
নওগাঁয় ছাত্রদলের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নব গঠিত কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত
করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু,  শনাক্ত ৭
এক সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে: ট্রাম্প
ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশে ১৬ দফা ঘোষণা
নতুন রক্তের গ্রুপের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
গোলাপ জলে গোসল করে রাজনীতি ছাড়লেন আওয়ামী লীগ নেতা
সাগরতীরে বিলাসবহুল রিসোর্ট উদ্বোধন করলেন কিম জং উন
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৬২
কূটনৈতিক অস্ত্র পানি নিয়ে ভারতের কঠোর অবস্থান, শঙ্কায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তান