শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

ফিলিস্তিনের মসজিদে লাউডস্পিকারে হানুকা সঙ্গীত গাইলো ইহুদিসেনারা

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে টানা দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে নৃসংশ হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী । এই হামলায় এখন পর্যন্ত ১৯ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন । নিহতদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু । শুরুতে বিমান হামলা চালালেও এখন স্থল পথেও হামলা চালাচ্ছে দখলদার বাহিনীরা। গত অক্টোবর থেকে অধিকৃত পশ্চিম তীরেও বর্বরতা বেড়েছে ইসরায়েলি বাহিনীর । দখলদার সেনাদের অভিযান সেখানে সাধারণ ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এবার পশ্চিম তীরের একটি মসজিদে প্রবেশ করে লাউডস্পিকারে ইহুদিদের প্রার্থনা পাঠসহ হানুকা সঙ্গীত গেয়েছে ইসরায়েলি সেনারা। এই ঘটনার বেশ কিছু ভিডিও ফুটেজ অনলাইনে ছড়িয়ে পড়েছে।

 

অবশ্য ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী এই ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছে এবং অভিযুক্তদের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়ার কথা জানিয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) রাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনের দখলকৃত পশ্চিম তীরের জেনিন শহরের একটি মসজিদে মাইক্রোফোনে গান গাওয়া এবং প্রার্থনা করার ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর সৈন্যদের আচরণের নিন্দা করেছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)।

জেনিন শহরে ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানের সময় এই ঘটনাটি ঘটেছে। ওই অভিযানে এখন পর্যন্ত ১১ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

আইডিএফ বলেছে, অভিযুক্ত সৈন্যদের বিরুদ্ধে ‘নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে’। এছাড়া গাজায় চিত্রায়িত হওয়া অনুরূপ ঘটনার ক্ষেত্রেও তারা একই পদক্ষেপ নেবে।

বিবিসি বলছে, সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিও ফুটেজগুলোতে মসজিদের ভেতরের কিছু দৃশ্য দেখা যাচ্ছে। একটি ভিডিও ফুটেজে, মসজিদের মিনারে লাউডস্পিকারের মাধ্যমে হিব্রু ভাষায় হানুকা গান গাইতে শোনা যায়। ইহুদিদের উৎসবের সঙ্গে যুক্ত এই গানটি গাওয়ার সময় ভিডিওধারণকারী ব্যক্তি হাসছিলেন এবং তাকেও গান গাইতে শোনা যায়।

এছাড়া অন্যান্য ভিডিও ক্লিপে মসজিদের ভেতরে সৈন্যদের মাইক্রোফোনের সামনে ইহুদি প্রার্থনা পাঠ করতে দেখা যাচ্ছে। ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই ঘটনাকে ‘(মসজিদের) পবিত্রতাকে উপহাস’ বলে নিন্দা করেছে।

বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে আইডিএফ বলেছে, সৈন্যরা ‘ধর্মীয় স্থাপনার মধ্যে আইডিএফ আচরণবিধির বিরুদ্ধে কাজ করেছে’। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দায়ীদের ‘অপারেশনাল কার্যকলাপ থেকে অবিলম্বে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে’।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে: ‘ভিডিওগুলোতে সৈন্যদের যে আচরণ করতে দেখা গেছে তা অত্যন্ত গুরুতর এবং আইডিএফ-এর মূল্যবোধের সম্পূর্ণ বিরোধী।’

বিবিসি বলছে, জেনিন শহরের এসব ঘটনা এবারই প্রথম নয়। এর আগেও বেশ কিছু ভিডিও সামনে এসেছে যেখানে একজন সৈনিককে খেলনার দোকান ভাঙতে, অন্য ঘটনায় সৈন্যদের লরির পেছনে থাকা জিনিসপত্রে আগুন দিতে; এবং অন্য একটি ভিডিওতে ব্যক্তিগত বাসস্থানে নারীদের পোশাক তন্ন তন্ন করতে দেখা যায়।

গত রোববার আইডিএফ মুখপাত্র ড্যানিয়েল হাগারি সৈন্যদের এই ধরনের আচরণের নিন্দা করেন। তিনি বলেন, ‘ইসরায়েলি বাহিনী আইডিএফের মূল্যবোধ ও চেতনা অনুযায়ী কাজ করে। যুদ্ধক্ষেত্রে সৈন্যদের পেশাগতভাবে এবং নৈতিকভাবে কাজ করতে হবে, এবং আমরা এটি নিয়ে কোনও আপস করব না।’

এদিকে, জেনিনে ইসরায়েলি বাহিনী গত মঙ্গলবার থেকে সন্দেহভাজনদের গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান চালাচ্ছে। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, শহরে ইসরায়েলি সেনাদের গুলিতে ১১ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে একজন ১৩ বছর বয়সী বালকও রয়েছে।

তবে ইসরায়েলি বাহিনী দাবি করেছে, তারা সেখানে শরণার্থী শিবিরের ঘরে ঘরে অনুসন্ধান চালিয়েছে এবং কয়েক ডজন অস্ত্র, বিস্ফোরক পরীক্ষাগার, টানেল শ্যাফ্ট এবং পর্যবেক্ষণ পোস্ট পেয়েছে। শত শত সন্দেহভাজনকে আটক করা হয়েছে বলেও জানিয়েছে তারা।

Header Ad
Header Ad

ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা

তারেক রহমান ও অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ৮৫তম জন্মদিনে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

শনিবার (২৮ জুন) সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীতে প্রধান উপদেষ্টার অফিসে বিএনপির চেয়ারপারসনের একান্ত সচিব এ বি এম আব্দুস সাত্তার তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ফুল ও কেক পৌঁছে দেন।

প্রধান উপদেষ্টার সামরিক সচিব মেজর জেনারেল ফেরদৌস হাসান সেলিম ফুলের তোড়া ও শুভেচ্ছা সামগ্রী গ্রহণ করেন।

ফুলেল শুভেচ্ছা পেয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস তারেক রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং তার সুস্বাস্থ্য ও সফলতা কামনা করেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস ১৯৪০ সালের ২৮ জুন চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার বথুয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা এবং ক্ষুদ্রঋণ ধারণার প্রবর্তক হিসেবে বিশ্বজুড়ে পরিচিত। তার এই অনন্য অবদানের জন্য ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হন।

Header Ad
Header Ad

পিআর পদ্ধতির নামে নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা চলছে: সালাহউদ্দিন আহমদ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে প্রস্তাবিত পিআর পদ্ধতির মাধ্যমে নির্বাচন আয়োজনের দাবিকে ‘নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।

শনিবার (২৮ জুন) রাজধানীতে জিয়াউর রহমান স্মরণে আয়োজিত এক স্মারক প্রকাশনা ও আর্কাইভ উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

সালাহউদ্দিন বলেন, “যারা পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাচ্ছেন, তাদের উদ্দেশ্য স্পষ্ট—তারা নির্বাচন বিলম্ব কিংবা সম্পূর্ণভাবে নির্বাচন প্রক্রিয়া বানচাল করতে চায়। পিআর পদ্ধতি বাংলাদেশের বাস্তবতায় প্রয়োগযোগ্য নয়।”

তিনি আরও বলেন, “সংস্কার মানে বাইবেল নয়, এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। সংস্কারের মূল প্রবক্তা বিএনপি নিজেই। আমরা এরইমধ্যে ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব জাতির সামনে উপস্থাপন করেছি। তাই জাতীয় ঐক্যের নামে একপাক্ষিক দৃষ্টিভঙ্গি চাপিয়ে দেওয়া গ্রহণযোগ্য নয়।”

সালাহউদ্দিন আহমদ জোর দিয়ে বলেন, “কেউ যদি মনে করেন সবাইকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মত মেনে নিতেই হবে, তাহলে ঐকমত্য কখনোই সম্ভব নয়। একতরফা মানসিকতা থেকে বেরিয়ে এসে জাতীয় বাস্তবতাকে বুঝতে হবে।”

বিএনপি এখন জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানান তিনি। তবে সরকারের পক্ষ থেকে দ্রুত নির্দিষ্ট দিন-তারিখ ঘোষণা না করায় নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অনিশ্চয়তা তৈরি হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

“সরকার যদি সত্যিই নির্বাচন চায়, তাহলে তাদের উচিত দ্রুত সময়সূচি ঘোষণা করা। বর্তমানে স্থানীয় নির্বাচনের মতো আয়োজন উপযুক্ত নয়; জাতীয় নির্বাচনই এখন দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু।”

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ বিষয়ক উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান, সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী এবং প্রেস সচিব শফিকুল আলম প্রমুখ।

উল্লেখ্য, সাম্প্রতিক সময়ে ইসলামি দলগুলোর পক্ষ থেকে জাতীয় নির্বাচনে পিআর পদ্ধতির দাবি জোরালো হচ্ছে। বিশেষ করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ তাদের মহাসমাবেশে এ পদ্ধতি চালুর দাবি তোলে। বিএনপি এই পদ্ধতির বিরোধিতা করে বলছে, এটি বাস্তবসম্মত নয় এবং এতে নির্বাচনের স্বাভাবিক গতিপথ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

বিশ্লেষকদের মতে, এই ইস্যুতে দেশের প্রধান রাজনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য আরও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে, যা আগামী নির্বাচনের আগে একটি বড় রাজনৈতিক বিতর্কে রূপ নিতে পারে।

Header Ad
Header Ad

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম । ছবি: সংগৃহীত

ইসলামপন্থীদের ঐক্যের প্রতি গণমানুষের প্রবল প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে উল্লেখ করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেছেন, “যদি আমরা ঐক্যবদ্ধ হতে পারি, তাহলে জোটবদ্ধ ইসলামি দলই হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি। ইনশাআল্লাহ, রাষ্ট্রক্ষমতা আমাদের হাতেই আসবে।”

শনিবার (২৮ জুন) বিকেলে রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

চরমোনাই পীর বলেন, “আমরা স্বাধীনতার পর ৫৪ বছরে বহু রাজনৈতিক দলকে ক্ষমতায় দেখেছি, কিন্তু ইসলামি দল আজও রাষ্ট্রক্ষমতায় আসতে পারেনি। এর বড় কারণ—আমরা বারবার নেতৃত্ব ও নীতির বাছাইয়ে ভুল করেছি। এবার আর সে ভুল নয়, এবার আমরা ঐক্যবদ্ধ হবো।”

তিনি জানান, শুধু ইসলামি দলগুলো নয়, বরং দেশপ্রেমিক আরও কিছু রাজনৈতিক শক্তিকে একত্রে নিয়ে বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য গড়ার প্রক্রিয়া চলছে। সেই ঐক্যই হতে পারে রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার সেতুবন্ধ।

চরমোনাই পীর বলেন, “আমি বহু আগেই বলে আসছি—ইসলামপন্থী ভোট এক বাক্সে আনতে হবে। আমরা যদি কার্যকর ঐক্য গড়ে তুলতে পারি, তাহলে জনগণ আমাদের ওপর আস্থা রাখবে এবং ইসলামি শক্তিই হবে এই দেশের ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব।”

তিনি নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের ওপর জোর দিয়ে বলেন, “আগামী নির্বাচনে ‘সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতি’ চালু করতে হবে। যে দল যত ভোট পাবে, তারা তত আসনে প্রতিনিধিত্ব পাবে। এটা এখন জনদাবি—বহু রাজনৈতিক দল এই দাবিতে একমত।”

বিএনপির প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, “বিএনপির উচিত পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনে অংশগ্রহণের চিন্তা করা। এতে করে প্রকৃত জনপ্রতিনিধিত্ব প্রতিষ্ঠা পাবে।”

এ সময় তিনি ইসলামী আন্দোলনের সংস্কার প্রস্তাবনাগুলোর প্রতি দলটির অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, “সংস্কার প্রশ্নে আমরা আপসহীন। দেরি করা মানেই ২০২৪-এর গণ-আন্দোলনের সঙ্গে বেইমানি। আমরা বিশ্বাস করি, ৭২-এর সংবিধান জনআকাঙ্ক্ষার প্রতি বধির ছিল, তাই সেটিতে প্রয়োজনীয় সংশোধন অপরিহার্য।”

তিনি আরও বলেন, “ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সবসময় শান্তিপূর্ণ উপায়ে জনমত গঠনে বিশ্বাসী। তবে জনগণের ইচ্ছাকে উপেক্ষা করে যদি নির্বাচন হয়, তাহলে দেশজুড়ে নতুন গণজাগরণ শুরু হবে।”

মহাসমাবেশে হাজার হাজার নেতাকর্মীর উপস্থিতি ও ঐক্যবদ্ধ কণ্ঠে এই বক্তব্য নতুন রাজনৈতিক সমীকরণের বার্তা দিয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। দেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে ইসলামপন্থীদের সক্রিয় ও সংগঠিত ভূমিকাই যে এখন আলোচনার কেন্দ্রে, সেটাই যেন প্রতিফলিত হলো এই বক্তব্যে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা
পিআর পদ্ধতির নামে নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা চলছে: সালাহউদ্দিন আহমদ
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
খামেনির প্রাণ বাঁচালাম, ধন্যবাদটুকুও দিলো না: ট্রাম্প
পুরস্কার না নিয়ে মনু মিয়ার জানাজায় অভিনেতা খায়রুল বাসার
মা হারালেন ব্যান্ড তারকা তানজির তুহিন
ক্ষমতায় গেলে ১৮ মাসে ১ কোটি কর্মসংস্থান নিশ্চিত করবে বিএনপি: আমীর খসরু
ফিলিস্তিনের মতো সাইপ্রাসও দখলে নিচ্ছে ইসরায়েল!
কালও চলবে এনবিআরের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
‘এনবিআরের প্রশাসনিক আন্দোলনের সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই’
সিইসির সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
নওগাঁয় ছাত্রদলের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নব গঠিত কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত
করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু,  শনাক্ত ৭
এক সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে: ট্রাম্প
ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশে ১৬ দফা ঘোষণা
নতুন রক্তের গ্রুপের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
গোলাপ জলে গোসল করে রাজনীতি ছাড়লেন আওয়ামী লীগ নেতা
সাগরতীরে বিলাসবহুল রিসোর্ট উদ্বোধন করলেন কিম জং উন
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৬২
কূটনৈতিক অস্ত্র পানি নিয়ে ভারতের কঠোর অবস্থান, শঙ্কায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তান