শুক্রবার, ২৪ মে ২০২৪ | ৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বিক্ষোভে অংশ নেয়ায় অর্ধশতাধিক মার্কিন অধ্যাপক গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে দেশে দেশে বিক্ষোভ পালিত হচ্ছে। ইসরাইলের অন্যতম মিত্র আমেরিকায়ও চলছে বিক্ষোভ। ইতোমধ্যেই বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিক্ষোভ বড় আকার ধারণ করেছে। ঘটেছে বিশ্ববিদ্যালয় দখল করে ফেলার মতো ঘটনাও। যাতে সমর্থন দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজের অধ্যাপকরাও।

চলমান এ আন্দোলনে অংশ নেওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের অন্তত ৫০ জন অধ্যাপককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এসব কর্মকর্তাদের অনেকে পুলিশের কাছে মারধর ও হেনস্তার শিকারও হয়েছেন। শনিবার (১১ মে) মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আন্দোলনে অংশ নেওয়া এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দাবি, ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে। নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম, জার্মানি, ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড ও অস্ট্রিয়ায় এই দাবিতে কয়েক দিন ধরে বিক্ষোভ চলছে। বিক্ষোভের জেরে ধরপাকড় ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২৯ এপ্রিল ক্যাম্পাস থেকে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের হটিয়ে দেয়। এ সময় অন্তত ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তার করতে গেলে এগিয়ে আসেন আটলান্টার ইমোরি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক ক্যারলিন ফলিন। তবে পুলিশ তার সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে। তাকে মাটিতে ফেলে হাঁটু দিয়ে চেপে ধরা হয়। এরপর তাকে আটকের পর পুলিশের কাজে বাধা দেওয়া অভিযোগ করা হয়।

ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টিভ তামারি নামের এক অধ্যাপককেও গ্রেপ্তার করে পুলিশ। বিক্ষোভের ভিডিও ধারণ করছিলেন ওই অধ্যাপক। তাকে অটকের সময় শারীরিক হেনস্তাও করা হয়। সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, পুলিশের মারধরে ওই অধ্যাপকের পাজর ও ডান হাত ভেঙে গেছে।

যুক্তরাষ্ট্রে অধ্যাপকদের সংগঠন আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন অব ইউনিভার্সিটি প্রফেসরস জানিয়েছেম অধ্যাপকদের হাতকড়া পরিয়ে ধরে নিয়ে যাওয়ার ঘটনা অনেকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।

সিএনএন জানিয়েছে, গত ১৮ এপ্রিল থেকে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এ আন্দোলন চলছে। যা ইতোমধ্যে অন্তত ৫০ ক্যাম্পাস ছাড়িয়ে গেছে। এ সময়ে দুই হাজার ৪০০ এর বেশি শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে।

অধ্যাপকদের দাবি, কিছু ক্ষেত্রে তারা তাদের নিজস্ব বিশ্বাসের ভিত্তিতে প্রতিবাদে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করছেন। এছাড়া অন্যরা বলেন যে তারা তাদের ছাত্রদের সমর্থন দেখানোর জন্য উপস্থিত হয়েছিলেন।

Header Ad

সব বাধা পেরিয়ে মসজিদ নির্মাণ করলেন ইউটিউবার দাউদ কিম

ছবি: সংগৃহীত

দক্ষিণ কোরিয়ার ইনচিওনে অবশেষে একটি মসজিদ নির্মাণের স্বপ্ন পূরণ করেছেন জনপ্রিয় ইউটিউবার এবং ধর্মপ্রাণ মুসলিম দাউদ কিম। এর আগে জে কিম নামে পরিচিত ছিলেন তিনি।

হৃদয়স্পর্শী এক ভিডিওতে ইয়ংজং দ্বীপে মসজিদ নির্মাণের বিভিন্ন পর্যায় দেখানোর পাশাপাশি তাকে সাহায্যকারী দলের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন কিম।

ইনস্টাগ্রামে দেয়া এক পোস্টে কৃতজ্ঞতা এবং আনন্দ প্রকাশ করে দাউদ কিম লিখেছেন, আলহামদুলিল্লাহ, অবশেষে আমি এটি করতে পেরেছি। আপনাদের সহায়তায় আমি আল্লাহর ঘর বানিয়েছি। ধন্যবাদ।

 

 
 
 
View this post on Instagram

A post shared by Daud Kim (@jaehan9192)

 

কিম তার অনুসারীদের নিজের লক্ষ্য এবং স্বেচ্ছাসেবাকে সমর্থন করার জন্য উৎসাহিত করেছেন। তিনি মসজিদ উদ্বোধনের মুহূর্তগুলোও শেয়ার করেছেন, যেখানে কিমসহ অন্য অনেকে প্রার্থনা করেছেন।

জানা গেছে, মসজিদ নির্মাণের এই যাত্রায় নানা ধরনের চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছেন দাউদ কিম। ১ লাখ ৩৬ হাজার ৫০০ ডলারে মসজিদের জন্য জমি কিনেছিলেন তিনি। এই অর্থের বেশিরভাগই এসেছে অনুদান থেকে।

মসজিদ নির্মাণ করতে গিয়ে ইনচিওনের স্থানীয় বাসিন্দাদের বিরোধিতার সম্মুখীন হন কিম, যার ফলে জমির মালিক চুক্তিও বাতিল করেছিলেন।

এসব বাধা সত্ত্বেও দাউদ কিম দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিলেন। তিনি স্থানীয় প্রতিরোধ কাটিয়ে সফলভাবে মসজিদটি নির্মাণ করেন।

বঙ্গোপসাগরে ঘাঁটি বানাতে দিচ্ছি না বলেই কিছু সমস্যা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের নাম উল্লেখ না করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বঙ্গোপসাগরে একটি শক্তিশালী দেশ ঘাঁটি বানাতে চায়। যা হতে দিচ্ছি না বলেই কিছু সমস্যা হচ্ছে।

বিএনপি-জামায়াত জোটের অগ্নিসন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি পুনর্ব্যক্ত করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, যতই মুরুব্বি ধরুক, জ্বালাও-পোড়াও করলে রেহাই নেই।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গণভবনে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।

২০০১ সালের নির্বাচনের আগে গ্যাস বিক্রির চুক্তিতে রাজি হননি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, শক্তিশালী দেশটি (যুক্তরাষ্ট্র) আমাদের সেই সিদ্ধান্তকে ভালোভাবে নেয়নি। গ্যাস বিক্রিতে রাজি হইনি বলে ক্ষমতায় আসতে দেওয়া হয়নি। গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিয়ে ক্ষমতায় বসার মতো দৈন্যতায় ছিলাম না কখনও।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশে এয়ার বেজ বানাতে দিলে, কারও কারও নির্বাচনে জিততে কোনো সমস্যা নেই- এমন প্রস্তাবও আমাকে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু রাজি হইনি আমি। বে অব বেঙ্গলে (বঙ্গোপসাগর) তারা (যুক্তরাষ্ট্র) ঘাঁটি বানাবে। ভারত মহাসগাগরের এই শান্তিপূর্ণ জায়গাটার ওপর তাদের নজর। এখানে বেজ বানিয়ে তারা কোথায় হামলা করতে চায়? আমি এটা করতে দিচ্ছি না বলেই খারাপ।

সরকারপ্রধান বলেন, চক্রান্ত এখনও চলমান রয়েছে। তবে জনগণ সঙ্গে রয়েছে। তারাই আমার সামনে চলার মূল শক্তি।

আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, স্বাধীনতার পক্ষশক্তি ক্ষমতায় থাকলে দেশের উন্নয়ন হয়। সেটা গেল ১৫ বছরে প্রমাণিত হয়েছে। এরপরও শুনতে হয়, কথা বলার স্বাধীনতা নেই। কিন্তু সরকার তো কারও গলা টিপে ধরেনি?

পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিয়োগান্তক ঘটনা তুলে ধরে তিনি বলেন, বিজয় ও স্বাধীনতার চেতনা নস্যাৎ করতেই ১৫ আগস্টের ঘটনা ঘটানো হয়। তারপর থেকেই দেশটা শুধু পেছাতে থাকে। সরকার যে জনগণের জন্য কাজ করে, কেবল আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলেই মানুষ এটা বুঝতে পারে।

শেখ হাসিনা বলেন, মুদ্রাস্ফীতি সব দেশের মতো বাংলাদেশেও হচ্ছে। একই কথা রিজার্ভেও। রিজার্ভ নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। কেননা, আপৎকালীন খাদ্য মজুত রয়েছে। এত বেশি আলোচনার কারণে আজ প্রায় সবাই রিজার্ভ নিয়ে কথা বলেন। এই সতর্কতা দেশের জন্য ভালো।

সংকট নিরসনে উৎপাদনে মনোযোগী হতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করে তিনি বলেন, দেশে উৎপাদনে কোনো সংকট নেই। তবে ইনফ্লেশন কমানোটা চ্যালেঞ্জ।

এ প্রসঙ্গে সমবায়ের মাধ্যমে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় ধান-মাছ চাষ হচ্ছে জানিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, সেখানে ছয়বিঘা জমি দিয়েছি আমি। সুইজারল্যান্ডে যাচ্ছে এখন শরীয়তপুরের সবজি। ভবিষ্যৎ উন্নয়ন পরিকন্না বাস্তবায়নে স্বাধীনতাবিরোধীদের চক্রান্ত অতিক্রম করেই এগিয়ে যাচ্ছি আমরা।

সব সময় সাধারণ ও নির্যাতিত মানুষের পাশে আছেন বলে জানিয়ে তিনি বলেন, রোহিঙ্গারা কবে ফেরত যাবে জানি না। প্রতিদিন সেখানে নতুন নতুন শিশু জন্মাচ্ছে। অপরাধ প্রবণতা বাড়ছে। মিয়ানমারের সঙ্গে যুদ্ধ ও সংঘাত করতে যাইনি আমরা। আলোচনা চালানো হচ্ছে। তবে মিয়ানমারের নিজেদেরই অবস্থা ভালো না।

১৪ দলীয় জোটের শীর্ষ নেত্রী শেখ হাসিনা জোটটিকে সক্রিয় ও ঐক্যবদ্ধ রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, ভবিষ্যতের করণীয় ঠিক করতে আলোচনা হবে ১৪ দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে।

সূচনা বক্তব্য শেষে প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে ১৪ দলের বৈঠক শুরু হয়। এ সময় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও ১৪ দলের সমন্বয়ক-মুখপাত্র আমির হোসেন আমু এবং সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ জোটের শরিক দলগুলোর শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ

ছবি: সংগৃহীত

সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে তার ২৭টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টসহ আর্থিক লেনদেনকারী মোট ৩৩টি অ্যাকাউন্ট জব্দ থাকবে। দুদকের আবেদনের প্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার (২৩ মে) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত গোপালগঞ্জে তার ৮৩টি দলিলের সম্পদ জব্দের আদেশ দেন।

এর আগে গত ২৩ এপ্রিল সংবাদ সম্মেলন করে দুদকের সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন জানান, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন নিয়ে গত ৩১ মার্চ একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। পরবর্তী সময়ে আরও কিছু গণমাধ্যমে তাঁর (বেনজীর) বিষয়ে একই ধরনের অভিযোগ নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ওই সব প্রতিবেদনে উঠে আসা অভিযোগগুলোর বিষয়ে দুদক আইন অনুযায়ী কার্যক্রম শুরু করেছে।

সম্প্রতি দেশের এক জাতীয় দৈনিকে দাবি করা হয়, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ও র‌্যাবের সাবেক মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদের বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের খোঁজ মিলেছে। এরপর থেকেই বেশ আলোচনায় পুলিশের সাবেক এই আইজিপি।

জাতীয় ওই দৈনিকে ‘বেনজীরের ঘরে আলাদীনের চেরাগ’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়, যেখানে তার নানা অর্থ-সম্পদের বিবরণ তুলে ধরা হয়। বেনজীরের বিপুল সম্পদের মধ্যে রয়েছে গোপালগঞ্জের সাহাপুর ইউনিয়নে সাভানা ইকো রিসোর্ট নামের এক অভিজাত ও দৃষ্টিনন্দন পর্যটনকেন্দ্র। এ ছাড়াও তার স্ত্রী ও দুই মেয়ের নামে দেশের বিভিন্ন এলাকায় অন্তত ছয়টি কোম্পানির খোঁজ পাওয়া গেছে। পাঁচটি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের পরিমাণ ৫০০ কোটি টাকার বেশি হতে পারে।

প্রতিবেদনে আরও দাবি করা হয়, ঢাকার অভিজাত এলাকাগুলোতে বেনজীর আহমেদের দামি ফ্ল্যাট, বাড়ি আর ঢাকার কাছের এলাকায় বিঘার পর বিঘা জমি রয়েছে। দুই মেয়ের নামে বেস্ট হোল্ডিংস ও পাঁচতারা হোটেল লা মেরিডিয়ানে রয়েছে দুই লাখ শেয়ার। এ ছাড়া পূর্বাচলে রয়েছে ৪০ কাঠার সুবিশাল জায়গাজুড়ে ডুপ্লেক্স বাড়ি, যার আনুমানিক মূল্য কমপক্ষে ৪৫ কোটি টাকা। একই এলাকায় আছে ২২ কোটি টাকা মূল্যের আরও ১০ বিঘা জমি।

অথচ, ৩৪ বছর সাত মাসের দীর্ঘ চাকরিজীবনে বেনজীর আহমেদ বেতন-ভাতা বাবদ মোট আয় এক কোটি ৮৪ লাখ ৮৯ হাজার ২০০ টাকার মতো হওয়ার কথা। বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধানে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) চিঠি দেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন।

চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ ৩৪ বছর ৭ মাস চাকরি করে গত ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২ সালে অবসরে যান। অবসর গ্রহণের পর দেখা যায়, বেনজীর আহমেদের স্ত্রী ও কন্যাদের নামে বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি রয়েছে, যা তার আয়ের তুলনায় অসম।

বেনজীর আহমেদ তার পদের অপব্যবহার করে তার আয়ের তুলনায় প্রতিবেদনে উল্লিখিত সম্পত্তিগুলো অধিগ্রহণ করেছেন বলে বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে বলেও চিঠিতে জানান ব্যারিস্টার সুমন। এমন পরিস্থিতিতে, বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ, তার স্ত্রী, বড় মেয়ে এবং ছোট মেয়ের বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ সংগ্রহের জন্য তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য দুদককে অনুরোধ করেন তিনি।

সর্বশেষ সংবাদ

সব বাধা পেরিয়ে মসজিদ নির্মাণ করলেন ইউটিউবার দাউদ কিম
বঙ্গোপসাগরে ঘাঁটি বানাতে দিচ্ছি না বলেই কিছু সমস্যা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী
সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ
গোপন ক্যামেরায় ছাত্রীদের গোসলের ভিডিও ধারণ, প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, লিটনকে বাদ
নির্বাচন ব্যবস্থা গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় চাবি কাঠি: ইসি রাশেদা
লাদেনের নামে বিয়ার! চাহিদার তুঙ্গে ফোন-ওয়েবসাইট বন্ধ করেছে কোম্পানি
পাকা আম খেলে মিলবে যেসব উপকার
মালয়েশিয়ায় ২৩ বাংলাদেশিসহ আটক ৮৬ প্রবাসী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ে চাকরি, নেবে ১১২ জন
মিলিয়ন ডলার বিদেশী বিনিয়োগ পেল টেক স্টার্টআপ ‘সম্ভব’
ফেব্রুয়ারির পরিবর্তে ডিসেম্বরে হবে এসএসসি পরীক্ষা
জনপ্রিয়তার কারণে আনারকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল: ওবায়দুল কাদের
তাইওয়ানের চারপাশে চীনের সামরিক মহড়া ‘উদ্বেগজনক’ : যুক্তরাষ্ট্র
নির্বাচনে হেরে ইভিএমকে ‘ভুয়া’ বললেন আওয়ামী লীগ নেতা
পবিত্র কোরআন আগুনে ছুড়ে ভিডিও আপলোড ইসরাইলি সৈন্যের
বাবাকে নিয়ে এমপিকন্যা ডরিনের আবেগঘন স্ট্যাটাস
সিরিজ বাঁচানোর লক্ষ্যে রাতে যুক্তরাষ্ট্রের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ
১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে মিষ্টিকে আইনি নোটিশ পাঠালেন তমা মির্জা
‘বাংলাদেশ-ভারতের সমন্বয়ে চলছে আনোয়ারুল আজীম হত্যার তদন্ত’