শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫ | ১৪ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

বসদের যেসব ভুলে চলে যান যোগ্য কর্মীরা

একটা সময় ছিল অফিসের বস মানেই গুরুজন স্থানীয় মনে করা হতো। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পাল্টে গেছে অনেক ধারণা। পাল্টেছে মানুষের মানসিকতা ও যাপিত জীবনের নানা ধরন। এখন অনেক অফিসের বস কর্মীদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি করেন। আবার কর্মীরাও একইভাবে সাড়া দেন বা অনেকে নিজে থেকেই সুসম্পর্ক তৈরি করেন নিজের কর্মদক্ষতার মাধ্যমে। বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও কাজের স্বার্থে সুসম্পর্ক গড়ে তোলা জরুরি। কারণ কর্মীদের কারো সঙ্গে বসের তিক্ত সম্পর্ক হলে পতনের শুরু হয়। একই সঙ্গে ওই বসও কর্মীদের মনোযোগ ও প্রতিশ্রুতি হারাতে বসেন।

তবে সব সময় যে কর্মদক্ষতা বা নিষ্ঠার মাধ্যমে সুসম্পক তৈরি হয় তা নয়। কখনো কখনো ব্যতিক্রমও দেখা যায়। অদক্ষ, অসৎ, ফাঁকিবাজ কর্মীও অনেক সময় বসের প্রিয় পাত্রে পরিণত হন। এতে প্রতিষ্ঠানের উপর নেতিবাচক প্রভাব খুব বেশি পড়ে। কাজের স্পৃহা হারিয়ে ফেলেন দক্ষ ও সৎ কর্মীরা। কখনো কখনো প্রতিষ্ঠান ছেড়ে অন্য প্রতিষ্ঠোনে চলেও যান ভালো কর্মীরা। মোট কথা একজন খারাপ স্বভাবের বসের কারণে কর্মী ও প্রতিষ্ঠান উভয়ই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আসুন জেনে নেওয়া যাক বসদের যেসব ভুলের কারণে যোগ্য কর্মীরা প্রতিষ্ঠান ছেড়ে চলে যান।

* দক্ষ কর্মীদের যোগ্যতার ভিত্তিতে পাওনাটাও অন্যদের চেয়ে বেশি হওয়া উচিত। নয়তো মেধা বা প্রতিভার অবমূল্যায়ন করা হবে। কিন্তু যখন তারা আর সবার মতোই বিবেচিত হন, তখন চলে যাওয়ার মানসিকতা তৈরি হয়।

* বস কোনো কর্মীকে ব্যক্তিগতভাবে পছন্দ নাও করতে পারেন। তবে তার কাজের মূল্যায়ন অবশ্যই করতে হবে। কিন্তু সেটি বিপরীতও হয়- যেমন ব্যক্তিগত অপছন্দের কারণে পদোন্নতিতে সেই কর্মীর নামও তিনি লেখেননি। অথচ যার সঙ্গে বসের খুব ভালো সম্পর্ক, তিনি ফাঁকিবাজ বা অদক্ষ হলেও দেখা যায় তার নাম ঠিকই আছে পদোন্নতির তালিকায়। এটা যখন কোনো দক্ষ কর্মী বুঝতে পারেন, তখন তিনি সুযোগ খুঁজতে থাকেন। কারণ দক্ষ ও পরিশ্রমী কর্মীরা কিছুটা বেশি পাওয়ার দাবি রাখেন। কিন্তু অনেক সময়ই বসরা তাদের এড়িয়ে ভুল মানুষকে পদন্নোতি দেন। এতে যোগ্য কর্মীদের মাঝে হতাশা চলে আসে। তারা কাজের স্বীকৃতি পেতে অন্য প্রতিষ্ঠানে চলে যান।

* দৈনন্দিন অসন্তোষের একটা প্রতিকূল প্রভাব পড়ে সার্বিক উৎপাদনশীলতার উপর। বসদের খারাপ আচরণের কারণে অবশেষে ভালো কর্মীদের প্রতিষ্ঠান ছেড়ে চলে যেতে হয়। রুঢ়তা, অহেতুক দোষ দেওয়া, ব্যঙ্গ করা ও প্রতিহিংসা নিয়ে খেলা করার কারণে কর্মীদের উদ্বেগ বাড়তে থাকে। বসদের বিরক্তিকর ও খারাপ আচরণ একটি ভালো কাজের পরিবেশের অন্তরায়।

* বসের কাজ হলো কর্মীদের কর্মক্ষমতা বাড়ানো। তাদের নতুন নতুন কাজে উৎসাহ দেওয়া। প্রতি মাসে কর্মীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা। নিজের মতো করে কর্মীদের যোগ্য করে তোলা। অথচ কিছু কিছু বস আছেন যারা শুধু কর্মীদের ভুল খুঁজে বেড়ান। তাদের মাথায় সারাক্ষণ ছাঁটাইয়ের চিন্তা ঘোরে। কিন্তু এসব কর্মীকে গ্রুমিং করাও যে বসের দায়িত্ব, সেটা তিনি ভুলে যান। তার সঙ্গে কাজ করলে কিছু শেখা যাবে না, এটা বুঝতে পেরেই যোগ্য কর্মীরা চাকরি ছেড়ে দেন।

* লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হলে জবাবদিহির ক্ষেত্রে অনেক সময় বসরা কর্মীর উপর দোষ চাপিয়ে দেন। তাদের বিশ্বস্ততা, দক্ষতা, যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। এ অনৈতিক আচরণ কোনো কর্মীর কাছেই গ্রহণযোগ্য হয় না।

*মনোযোগী ও দক্ষ কর্মীরা যে কাজেই হাত দেন, সেখানেই ভালো ফলাফল আসে। সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছে যাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো সৃষ্টিশীল কর্মীদের এ অসাধারণ গুণের কদর করে। কিন্তু উল্টো সৃজনশীল কর্মীকে হেয়প্রতিপন্ন করা প্রতিষ্ঠানগুলো কোনোদিনও দাঁড়াতে পারেনি। কারণ সৃজনশীল কর্মীকে হেয় প্রতিপন্ন করলে কাজে তাদের বিতৃষ্ণা চলে আসে। যেসব প্রতিষ্ঠানের বস এ ধরনের উল্টো কাজে পারদর্শী সেসব প্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যত ততোই অন্ধকার।

* দক্ষ কর্মীরা যতটুকু কাজ করেন তা গুণগত মানসম্পন্ন হয়। এ কারণে বসরা তাদের দিয়ে সব সময় বাড়তি কাজ করিয়ে নিতে চান। যেকোনো বিশেষ কাজের জন্য তাকেই বাছাই করা হয়। কিন্তু তাকে যদি সেই কাজের জন্য অনুকূল পরিবেশ না দেওয়া হয় এবং কাজ আদায় করতে চান, তখন দক্ষতাই কর্মীদের কাছে শাস্তি হয়ে দাঁড়ায়। এক গবেষণায় বলা হয়, নির্দিষ্ট সময়ের পর থেকে বাড়তি প্রতি ঘণ্টার কাজে উৎপাদনশীলতা কমতে থাকে। কাজেই দক্ষদের দিয়ে বেশি বেশি কাজ করিয়ে লাভ নেই।

* যেসব বস কর্মীদের ভালো-মন্দ বাছ-বিচার করেন না সেসব প্রতিষ্ঠানে বস ও কর্মীদের মধ্যে সুসম্পর্ক থাকে না। যেসব বস কর্মীদের সফলতায় আনন্দিত হন না অথবা সমস্যা সমাধানের পথ দেখাতে এগিয়ে আসেন না, তাদের অধীনে কোনো কর্মীই কাজ করতে চান না। দক্ষতাসম্পন্ন কর্মীরা সাধারণত আত্মবিশ্বাসী হয় এবং তোষামোদের ধার ধারে না। তাই অনেক বস তাদের অপছন্দ করেন। শুধু তাই নয়, কিছু কিছু কর্মী থাকেন কাজ কম করেন কিন্তু বসের সান্নিধ্যে থাকেন বেশি এবং কাজের চেয়ে দেখনদারি করেন বেশি। বসরা কাজের মূল্যায়ন না করে মুখের কথা বা চটকদারিটাই দেখেন। এক্ষেত্রে নিরবে কাজ করে যাওয়া দক্ষ কর্মীরা কর্মবিমুখ হন। এতে ক্ষতিটা প্রতিষ্ঠানেরই বেশি হয়।

* ভালো কর্মীদের কাজে সন্তুষ্ট হয়ে অনেক বসই নানা প্রতিশ্রুতি দিয়ে থাকেন। কিন্তু মুখের কথা শেষ অবধি কথাই থেকে যায়। এ ক্ষেত্রে বসদের ওপর আস্থা হারান তারা। অবিশ্বস্ত বসের অধীনে নিরাপদবোধ করেন না কোনো কর্মী।

*প্রত্যেক কর্মীর নিজস্ব পছন্দ ও প্রয়োজন রয়েছে। এগুলো বসের কাছে নিগৃহীত হলে কর্মীদের অহংবোধে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। স্বাভাবিকভাবেই তাদের উৎপাদনশীলতা কমতে থাকে। যারা সব নিয়ম পালন করেও আবেগ লালনে বাধাপ্রাপ্ত হন, তাদের কাছে কাজের পরিবেশ বিষাক্ত হয়ে ওঠে।

* প্রত্যেক কর্মীর কর্মক্ষমতার সীমা রয়েছে। প্রাথমিক অবস্থায় প্রাথমিক লক্ষ্য না দিয়ে বসরা অস্বাভাবিক লক্ষ্য নির্ধারণ করে দেন। আর তা অর্জনে কর্মীদের সুস্থ ও স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হয়। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া জরুরি মনে হয় কর্মীর কাছে। কর্মীদের বিনোদন বা সামান্য আরাম আয়েশের সুযোগ না দিয়ে অতিরিক্ত কাজ আদায়ের মানসিকতা ধারণ করেন অনেক বসই। এটি কর্মীদের ক্লান্তি বাড়িয়ে দেয় এবং উৎপাদনশীলতা কমিয়ে দেয়।

এসএন

Header Ad
Header Ad

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া সেই মনু মিয়া মারা গেছেন

গোরখোদক মনু মিয়া। ছবি: সংগৃহীত

মাটি খুঁড়ে মানুষের শেষ ঠিকানা গড়ে তোলা সেই নিঃস্বার্থ গোরখোদক মনু মিয়া চলে গেছেন না-ফেরার দেশে। জীবনের প্রায় অর্ধশতক কাটিয়ে দেওয়া এই মানুষটি শনিবার (২৮ জুন) সকাল ১০টা ২০ মিনিটে কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলার জয়সিদ্দি ইউনিয়নের আলগা পাড়া গ্রামে নিজ বাড়িতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৭ বছর।

কিন্তু এই বয়সের প্রায় পুরোটা জুড়ে ছিল এক ব্যতিক্রমী ও মানবিক অধ্যায়। মাত্র ১৮ বছর বয়সে তিনি কবর খোঁড়ার কাজ শুরু করেন। এরপর ৪৯ বছরের অক্লান্ত পরিশ্রমে নিজ হাতে খুঁড়েছেন ৩ হাজার ৫৭টি কবর—সবই নিঃস্বার্থভাবে, কোনো পারিশ্রমিক বা বখশিস গ্রহণ না করেই। মৃত্যু-পরবর্তী মর্যাদা রক্ষার এই কাজকে তিনি নিয়েছিলেন আত্মিক দায়িত্ব হিসেবে।

দূর-দূরান্তের খবর পেয়ে কবর খোঁড়ার কাজে ছুটে যেতে হতো তাকে প্রায়ই। যাতায়াত সহজ করতে নিজের ধানী জমি বিক্রি করে কেনেন একটি ঘোড়া। সেই ঘোড়ার পিঠেই যন্ত্রপাতি নিয়ে ছুটে যেতেন এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে, যেন মৃত্যুর শেষ ঠিকানার প্রস্তুতি নিতে কারও যেন দেরি না হয়।

মনু মিয়া ছিলেন এক নিঃস্বার্থ কর্মী, একজন নীরব সমাজসেবক। যার হাতে হাজার হাজার মানুষ তাদের চিরনিদ্রার ঘর পেয়েছেন সম্মান নিয়ে।

Header Ad
Header Ad

কলম্বো টেস্ট: ইনিংস ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

কলম্বো টেস্টে লজ্জার হারে সিরিজ হারল বাংলাদেশ। দুই ম্যাচের সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার কাছে ইনিংস ও ৭৮ রানে পরাজিত হয়েছে সাকিববিহীন বাংলাদেশ। গলেতে প্রথম টেস্ট ড্র করলেও কলম্বোতে পুরোপুরি পর্যুদস্ত ছিল টাইগাররা।

ব্যাটিং সহায়ক উইকেটে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে সংগ্রহ করে মাত্র ২৪৭ রান। সাদমান ইসলাম (৪৬), মুশফিকুর রহিম (৩৫), লিটন দাস (৩৪) এবং তাইজুল ইসলাম (৩৩) ছাড়া কেউই উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারেননি।

জবাবে শ্রীলঙ্কা তাদের প্রথম ইনিংসে গড়ে তোলে ৪৫৮ রানের পাহাড়। পাথুম নিশাঙ্কার দারুণ ১৫৮ রানের ইনিংসের সঙ্গে চন্দিমাল (৯৩) এবং কুশল মেন্ডিসের (৮৪) দায়িত্বশীল ব্যাটিং দলকে এনে দেয় ২১১ রানের বড় লিড।

দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশের ব্যাটিং ছিল আরও হতাশাজনক। ব্যাটাররা থিতু হয়েও বড় ইনিংস খেলতে ব্যর্থ হন। মুশফিক সর্বোচ্চ ২৬ রান করেন, শান্ত করেন ১৯। বাকিদের কেউই ত্রিশের ঘর ছুঁতে পারেননি।

শ্রীলঙ্কার স্পিনার প্রভাথ জয়াসুরিয়া আবারও বাংলাদেশ ব্যাটিং লাইনআপের জন্য হুমকিতে পরিণত হন। দ্বিতীয় ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়ে দলের জয় নিশ্চিত করেন তিনি। সঙ্গে ছিলেন থারিন্দু রত্নায়েকে (২ উইকেট) ও ধনঞ্জয়া ডি সিলভা (২ উইকেট)।

শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ অলআউট হয় মাত্র ১৩৩ রানে, ইনিংস শেষ হয় মাত্র ৪৪.২ ওভারে। চতুর্থ দিনের সকালে মাত্র ৩৩ বলের মধ্যে শেষ চারটি উইকেট হারিয়ে ইনিংস পরাজয় নিশ্চিত হয়।

এই জয়ে সিরিজ ১-০ ব্যবধানে জিতে নেয় শ্রীলঙ্কা। গলেতে যেখানে বাংলাদেশ কিছুটা লড়াই করেছিল, কলম্বোতে তাদের পারফরম্যান্স ছিল একেবারেই নিষ্প্রভ। স্পিন-বান্ধব উইকেটে শ্রীলঙ্কার অভিজ্ঞ স্পিনারদের বিপক্ষে দাঁড়াতেই পারেনি সফরকারীরা।

Header Ad
Header Ad

গাজায় আবারও রক্তক্ষয়, একদিনেই প্রাণ হারালেন ৭২ জন

ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলি বাহিনীর টানা বিমান হামলায় রক্তে রঞ্জিত হলো ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা। শুক্রবার (২৭ জুন) দিনভর আক্রমণে নিহত হয়েছেন অন্তত ৭২ জন ফিলিস্তিনি, আহত হয়েছেন আরও ১৭৪ জন। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো।

গেল বছরের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া সংঘাতের পর এ পর্যন্ত গাজায় প্রাণ হারিয়েছেন ৫৬ হাজার ৩৩১ জন ফিলিস্তিনি। আহত হয়েছেন আরও ১ লাখ ৩২ হাজার ৬৩২ জন।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর, ইসরায়েলের সীমান্ত পেরিয়ে অতর্কিত হামলা চালায় গাজা নিয়ন্ত্রিত গোষ্ঠী হামাস। হামলায় প্রাণ হারান প্রায় ১,২০০ ইসরায়েলি নাগরিক এবং অপহৃত হন ২৫১ জন। ওই ঘটনার জের ধরেই গাজায় সামরিক অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী (আইডিএফ)।

চলমান মানবিক সংকটের মুখে আন্তর্জাতিক চাপের মুখে চলতি বছরের জানুয়ারিতে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেছিল ইসরায়েল। তবে সে বিরতি টেকেনি। গত ১৮ মার্চ থেকে ফের শুরু হয় দ্বিতীয় দফার সামরিক অভিযান।

দুই মাসের বেশি সময় ধরে চলা এই অভিযানেই প্রাণ হারিয়েছেন ৬ হাজার ৮ জন, আহত হয়েছেন ২০ হাজার ৫৯১ জন ফিলিস্তিনি।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, হামাসকে পুরোপুরি নির্মূল করা এবং বাকি জিম্মিদের মুক্ত না করা পর্যন্ত অভিযান চলবে।

উল্লেখ্য, হামাসের হাতে অপহৃত ২৫১ জনের মধ্যে অন্তত ৩৫ জন এখনও জীবিত বলে ধারণা করা হচ্ছে। জাতিসংঘসহ একাধিক আন্তর্জাতিক সংস্থা ও রাষ্ট্র গাজায় হামলা বন্ধ করতে ইসরায়েলকে আহ্বান জানিয়েছে। আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) ইতোমধ্যে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় গাজায় আরও দুই মাসের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব আনা হয়েছে। তবে এখনো তা আনুষ্ঠানিকভাবে মেনে নেয়নি ইসরায়েল কিংবা হামাস।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া সেই মনু মিয়া মারা গেছেন
কলম্বো টেস্ট: ইনিংস ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
গাজায় আবারও রক্তক্ষয়, একদিনেই প্রাণ হারালেন ৭২ জন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
আল নাসরে রোনালদোর নতুন চুক্তি: ঘণ্টায় পাচ্ছেন ৬৫ লাখ টাকা, বছরে কত?
বাংলাদেশের কাপড়-পাট-সুতার পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা মারা গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জন্মদিন আজ
ই-অরেঞ্জ-এর সিইও ও যুবলীগ নেতা আমান উল্লাহ গ্রেপ্তার
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষ, নিহত ৪
বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা চায় ইউক্রেন
খিলক্ষেতে মণ্ডপ সরানোর বিষয়ে ব্যাখ্যা দিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
কুমারখালীতে এনসিপির পদ পেলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা, সমালোচনার ঝড়
দেশে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ১০ জন
১১ নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ উইন্ডিজ ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে
গাজায় হামাসের হামলায় ৩ দিনে ১৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
বেনাপোল বন্দরে কাগজপত্রবিহীন প্রায় ২ কোটি টাকার নিষিদ্ধ পণ্য জব্দ
ডেঙ্গুতে আরও দুজনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ১৫৯
ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টানা হেঁচড়া-মারধরের ঘটনায় আসামি নাসিম গ্রেপ্তার
অভিমান ভুলে বুকে জড়িয়ে নিলেন রিয়া মনি, হিরো আলমকে নিয়ে ছুটলেন ঢাকায়