শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫ | ১৩ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

যখন তখন নাক খোঁটার অভ্যাসে হতে পারে মহাবিপদ

ছবি সংগৃহিত

নাকের ভেতর আঙুল ঢুকিয়ে খোঁটাখুঁটির অভ্যাস রয়েছে অনেকেরই। এটি দেখতে যেমন অসৌজন্যমূলক, তেমনি অস্বস্তিকর। কিন্তু যাদের নাক খোঁটার অভ্যাস, তারা এতকিছু মাথায় রাখেন না। তারা নিজের মনে নাক খুঁটতে থাকেন। এতে অন্যরা বিরক্ত হন তো বটেই, সেই সঙ্গে কিন্তু ক্ষতি হয় যিনি নাক খুঁটছেন, তারও। এ কথা কি কখনো ভেবে দেখেছেন?

আড়ালে কিংবা প্রকাশ্যে নাক খোঁটার অভ্যাস রয়েছে অনেকেরই। কখনও কোনও অস্বস্তির কারণে নাকে আঙুল দেন কেউ। আবার অনেক সময় অভ্যাসবসে আঙুল চলে যায় নাসিকা গহ্বরে। অন্যমনস্ক হয়ে স্থান-কাল খেয়ালও থাকে না। সকলের নজরে পরে গেলে অস্বস্তিতে পড়তে হয়। অনেক বিখ্যাত মানুষের এমন কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলার ছবি দেখা গিয়েছে। সেই তালিকায় বিলেতের রানি থেকে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট অনেকেই রয়েছেন। আর ছোটদের ক্ষেত্রে তো এমন প্রবণতা প্রায় সকলেরই থাকে। আর সেই ‘বদভ্যাস’ ছাড়তে শাসন করা বড়দের অনেকের কাছেই নাকে আঙুল ঢোকানো আসলে মুদ্রাদোষ।

নাক খোঁটার বা বারবার নাকে আঙুল দেওয়ার অভ্যাস আছে অনেকেরই। এটি একটি বদঅভ্যাস আবার দৃষ্টিকটূও বটে। একই সঙ্গে আপনার এই বদঅভ্যাস কিন্তু ডেকে আনতে পারেন কঠিন বিপদ।

বিজ্ঞানীরা জনাচ্ছেন, নাকে আঙুল দেওয়ার এই অভ্যাসই নাকি মস্তিষ্কের কঠিন অসুখ ডেকে আনতে পারে। এমনটিই জানা গেছে এক গবেষণায়। যদিও এ বিষয় নিয়ে আগেও গবেষণা হয়েছে।

এই নিয়ে গবেষণার সংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে এক ডজনে। এবার নতুন করে আবার সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় সব গবেষণারই ফলাফল কাছাকাছি। অর্থাৎ ঘন ঘন নাক খুঁটলে মস্তিষ্কের কঠিন রোগ হতে পারে। আর সেই রোগের নাম ডিমেনশিয়া। যা অ্যালঝাইমার্স ডিজিজ নামেও পরিচিত।

ওয়েস্টার্ন সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা এই নিয়ে একটি গবেষণা করেছেন। তাতে দেখা গেছে, ডিমেনশিয়া রোগীদের মস্তিষ্কে একটি বিশেষ রকমের প্রোটিন বাসা বাঁধছে।‘টাও’ নামের ওই প্রোটিন কিছু প্যাথোজেনেসিসের মাধ্যমে শরীরে আসে। অর্থাৎ শরীরের বাইরে থেকে কোনো না কোনো জিনিসের সংস্পর্শে প্যাথোজেনের মাধ্যমে তা ব্রেনে ঢোকে।

আর এবার ব্রেনে ঢোকার সবচেয়ে সহজ পথ হলো নাক। বিজ্ঞানীদের দাবি, নাকই এর জন্য দায়ী। নাকের পথ দিয়েই সোজা মস্তিষ্কে পৌঁছে যাচ্ছে ওই প্যাথোজেন। ঘটাচ্ছে নিউরোইনফ্লেমেশন অর্থাৎ স্নায়ুর প্রদাহ। যা থেকে ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি বাড়ছে।

বেশিরভাগ মানুষই নাক খোঁটান ময়লা পরিষ্কারের জন্য। তবে নাক খোঁটার অভ্যাস যাদের আছে, তারা প্রায়ই ময়লা হাতে তা করেন। নাকে আঙুল দেওয়ার আগে বা পরে হাত ধুয়ে নেন না।

এতে প্যাথোজেন নাকের ভেতর দিয়ে সহজেই সংক্রমণ ছড়াতে পারে। মনে রাখা জরুরি, সংক্রমণ দু’ভাবে ছড়ায়। একটি হলো তলের মাধ্যমে, অন্যটি বায়ুর মাধ্যমে। তলের মাধ্যমে ছড়ানো সংক্রমণ ছোঁয়াচে হয়। আর সেই সংক্রমণই ডিমেনশিয়ার জন্য দায়ী বলে মনে করা হচ্ছে।

জেনে নিন নাক খুঁটলে কী কী ক্ষতি হতে পারে–

বড় অসুখের ভয়

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যখন-তখন নাক খোঁটার অভ্যাস একদমই ভালো নয়। এটি শুধু দেখতেই খারাপ লাগে, তা নয়। বরং এই অভ্যাসের কারণে ডেকে আনতে পারেন বড় কোনো রোগ। আর এ কারণেই তারা নাকের ভেতরে আঙুল ঢুকিয়ে খোঁটাখুঁটি করতে নিষেধ করেন। আপনার যদি এই অভ্যাস থাকে তবে আজই বাদ দিন। নয়তো আপনার ছোট্ট অভ্যাসটি বড় কোনো অসুখের কারণ হয়ে দাঁড়াবে।

আলঝাইমার্সের আশঙ্কা

বয়সের সঙ্গে সঙ্গে আলঝাইমার্সে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে অনেকের ক্ষেত্রে। সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত নাক খোঁটার অভ্যাস থাকলে বাড়তে পারে অ্যালঝাইমার্সের মতো রোগের আশঙ্কা। তাই এ ধরনের রোগ থেকে বাঁচতে এই বদ অভ্যাস ত্যাগ করুন।

ব্যাকটেরিয়ার ভয়

বিশেষজ্ঞদের মতে, নাক খোঁটার কারণে আমাদের নাকের ভিতরের টিস্যু (কলাকোষ) ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এরপর ফলে বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া নাকের ভেতর ঢুকে যাওয়ার সুযোগ পেয়ে যায়। আর সেখান থেকেই তারা আক্রমণ করে আমাদের মস্তিষ্ককে। তাই এ ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার হাত থেকে বাঁচতে নাক খোঁটার বদ অভ্যাস বাদ দিন।

নাকের ভেতরের ক্ষতি

বারবার আঙুল দিয়ে নাক খোঁচানোর ফলে নাকের টিস্যু ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অনেকের নখ থাকে বড়। নখের আঘাতে নাকে রক্তপাতের মতো ঘটনাও ঘটে। অনেক সময় অনেকে ইচ্ছে করেই নাক খোঁচান। নাকের পেশিতে ক্ষতি হলে তা বড় ঘাতে রূপ নিতে পারে।

 

Header Ad
Header Ad

ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টানা হেঁচড়া-মারধরের ঘটনায় আসামি নাসিম গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় এক ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টানা হেচড়া ও মারধরের মামলার প্রধান আসামি নাসিম ভূঁইয়াকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। শুক্রবার (২৭ জুন) সকাল ৭টার দিকে ঢাকার আশুলিয়ার নিশ্চিন্তপুর এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

বিষয়টি দুপুরে নিশ্চিত করেছেন মানিকগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমতিয়াজ মাহবুব। গ্রেপ্তার হওয়া নাসিম ভূঁইয়া ঘিওরের বাসস্ট্যান্ড এলাকার মোশারফ হোসেন ভূঁইয়া ওরফে বাচ্চু ভূঁইয়ার ছেলে।

এর আগে গত সোমবার (২৩ জুন) রাত ৯টার দিকে ঘিওরের বাসস্ট্যান্ডে অবস্থিত ‘মানিক কম্পিউটার’ দোকানে ঢুকে মালিক আলী আজম মানিকের দাড়ি ধরে টানা হেঁচড়া করেন নাসিম। এরপর অকথ্য ভাষায় গালাগাল ও মারধর করেন তিনি। ঘটনার সময় দোকানে থাকা অন্যান্য লোকজন হতভম্ব হয়ে যায়।

ভুক্তভোগী মানিক পরে ঘিওর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় উল্লেখ করা হয়, নাসিম প্রায়ই দোকানে কাজ করাতে এসে ঠিকমতো টাকা দিতেন না। বরং পাওনা টাকা চাইলে হুমকি দিতেন এবং দোকান বন্ধ করে দেওয়ার ভয় দেখাতেন।

ঘিওর থানা পুলিশ জানায়, ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্ত নাসিম পলাতক ছিলেন। তার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের পর ডিবি পুলিশ তাকে খুঁজে বের করতে মাঠে নামে। অবশেষে আজ সকালে ঢাকার আশুলিয়া থেকে তাকে আটক করা হয়।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমতিয়াজ মাহবুব বলেন, “ঘিওরের ওই ঘটনায় থানায় মামলা হওয়ার পর আমরা বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখি। এরপর অভিযান চালিয়ে আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।”

এদিকে স্থানীয়ভাবে ঘটনাটি নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দাড়ি ধরে টানাহেঁচড়ার বিষয়টি নিয়ে অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। স্থানীয়রা দোষীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

অভিমান ভুলে বুকে জড়িয়ে নিলেন রিয়া মনি, হিরো আলমকে নিয়ে ছুটলেন ঢাকায়

হিরো আলম ও রিয়া মনি। ছবি: সংগৃহীত

আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলম আবারও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। রিয়া মনির সঙ্গে সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার কষ্ট সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি—এমনই এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে বগুড়ার ধুনট থেকে।

ঘটনাটি ঘটে শুক্রবার (২৭ জুন) দুপুরে, ধুনট উপজেলার ভান্ডারবাড়ি গ্রামে নাট্যকার ও ঘনিষ্ঠ বন্ধু জাহিদ হাসান সাগরের বাড়িতে। সেখানে বেড়াতে গিয়ে হঠাৎই অচেতন হয়ে পড়েন হিরো আলম। পাশে পাওয়া যায় ঘুমের ওষুধ। দ্রুত তাকে ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান তার বন্ধু সাগর।

সাগরের ভাষ্য অনুযায়ী, “রাতে আমরা অনেকক্ষণ রিয়া মনিকে নিয়ে কথা বলেছি। তার মধ্যে প্রচণ্ড মানসিক হতাশা লক্ষ্য করেছি। সকালে ঘুম থেকে না ওঠায় খোঁজ নিতে গিয়ে দেখি, বালিশের পাশে ঘুমের ওষুধ পড়ে আছে।”

স্থানীয় চিকিৎসা শেষে হিরো আলমকে স্থানান্তর করা হয় বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, বর্তমানে তিনি শঙ্কামুক্ত।

ঘটনার খবর পেয়ে রিয়া মনি ও আরেক সহযোগী মিথিলা ঢাকা থেকে ছুটে আসেন বগুড়ায়। এরপর বিকেলে উন্নত চিকিৎসার জন্য হিরো আলমকে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়—রিয়া মনির সঙ্গেই। গাড়িতে রিয়া মনির কোলেই দেখা যায় হিরো আলমকে।

ঘটনা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে রিয়া মনি নীরব থাকলেও, নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে একটি ছবি পোস্ট করেন। ছবিতে দেখা যায়, হিরো আলমকে বুকে জড়িয়ে ধরে রয়েছেন তিনি। ক্যাপশনে লেখেন, "সম্পর্ক গড়ে তুলতে যেমন সময় লাগে, সম্পর্ক ভেঙে দিতেও তেমন সময় লাগে। সম্পর্ক গড়ে ওঠে দুজনের মতে, আর ভেঙে যায় তৃতীয় পক্ষের কারণে।"

এই পোস্টের পর থেকে গুঞ্জন আরও ঘনীভূত হয়—কে সেই তৃতীয় পক্ষ? তবে নিশ্চিত করে কেউ কিছু বলছেন না।

Header Ad
Header Ad

এক মিনিট আগেও অফিস ছাড়তে পারবেন না সরকারি চাকরিজীবীরা

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য কঠোর উপস্থিতি বিধি জারি করেছে সরকার। এখন থেকে অফিস সময় শেষ হওয়ার আগে, অর্থাৎ বিকেল ৫টার পূর্বে কেউই দপ্তর ত্যাগ করতে পারবেন না।

কোনো ধরনের ব্যক্তিগত কিংবা দাপ্তরিক প্রয়োজন হলেও অফিস ত্যাগের জন্য নিতে হবে সংশ্লিষ্ট অনুবিভাগ প্রধানের অনুমতি। সেইসঙ্গে করতে হবে অফিস ত্যাগের রেজিস্টারে যথাযথ এন্ট্রি।

এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সরকারি কর্মচারী (নিয়মিত উপস্থিতি) বিধিমালা, ২০১৯-এ। ২০১৯ সালে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন আইন ও বিচার বিভাগে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য এই বিধিমালা প্রথম চালু করা হয়। এরপর ধাপে ধাপে তা অন্যান্য দপ্তরেও কার্যকর করা হচ্ছে।

বিধিমালায় স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে— কোনো সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী অনুমতি ছাড়া কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকতে পারবেন না, অফিস ত্যাগ করতে পারবেন না এবং দেরিতে অফিসে আসাও শৃঙ্খলাভঙ্গের শামিল। নির্ধারিত কর্মদিবসে সকাল ৯টার মধ্যে অফিসে উপস্থিত থাকা বাধ্যতামূলক।

এছাড়া, কেউ যদি যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়াই নিয়ম ভঙ্গ করেন, তবে তার বিরুদ্ধে নেওয়া হবে প্রশাসনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা। এ ক্ষেত্রে প্রয়োগ হবে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮।

জানা গেছে, অফিসে নিয়মিত দেরি করলে বা সময়ের আগে বের হয়ে যাওয়ার প্রমাণ মিললে সেই কর্মকর্তা বা কর্মচারীর বেতন কেটে নেওয়া হতে পারে অথবা তার বরাদ্দ ছুটি থেকে কেটে নেওয়া হবে। কেউ যদি একাধিকবার নিয়ম ভঙ্গ করেন, তাহলে সাত দিনের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ কেটে নেওয়ার বিধানও রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টানা হেঁচড়া-মারধরের ঘটনায় আসামি নাসিম গ্রেপ্তার
অভিমান ভুলে বুকে জড়িয়ে নিলেন রিয়া মনি, হিরো আলমকে নিয়ে ছুটলেন ঢাকায়
এক মিনিট আগেও অফিস ছাড়তে পারবেন না সরকারি চাকরিজীবীরা
প্রেমিককে ভিডিও কলে রেখে জীবন দিলেন কলেজছাত্রী
সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
মিরপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়ক বিভাজকে উঠে গেল বাস, নিহত ১
খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল: স্বীকার করলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
জঙ্গি সম্পৃক্ততার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
বন্ধুর বাড়িতে ঘুমের ওষুধ খেয়ে হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
বাংলাদেশের সঙ্গে সব বিষয়ে আলোচনায় ভারত প্রস্তুত: রণধীর জয়সওয়ালম  
সুন্দর বিশ্ব তৈরি করতে চায় বাংলাদেশ: ড. ইউনূস
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ঢাকায় ফিরল বিমানের ফ্লাইট
সেই পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
দেশজুড়ে রথযাত্রা উৎসব শুরু আজ
ইরানকে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ বিলিয়ন ডলারের গোপন প্রস্তাব
প্রত্যেক জেলায় হাসপাতালের মত সিনেমা হলও দরকার: জাহিদ হাসান
দেশে ফিরতে ইরান থেকে পাকিস্তান পৌঁছেছেন ২৮ বাংলাদেশি
যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার
বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে