শনিবার, ১৮ মে ২০২৪ | ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ধারাবাহিক উপন্যাস: পর্ব ৩

দ্য ফার্স্ট ম্যান

পুরুষ দুজনকে ঢুকতে দেখে আরব মহিলা চকিতে তাদের দিকে তাকিয়ে একটুখানি হাসি ছড়িয়ে দিল। তারপর আগুনের দিকে ফিরে তাকাল; এখনও তার হাতে এনামেল বেসিনটা। ক্যান্টিনের মালিক মহিলা তাদের দুজনকে দেখে আনন্দের সঙ্গে বলে উঠলেন, আপনার আর দরকার নেই ডাক্তার সাহেব। এমনি এমনিই হয়ে গেছে। মহিলা হাঁটুর ওপর বসে আবার কাজে ফিরে গেলে তারা দুজন দেখতে পায় রোগীর পাশে রক্তে ভেজা আকারহীন কী যেন স্থির অবস্থার মধ্যেই নড়াচড়া করছে আর চাপা চিঁহিচিঁহি স্বরে কানে আসে কি আসে না ধরনের মিহি আওয়াজ করছে অবিরত।

ডাক্তার বললেন, তা-ই তো বলছে সবাই। আশা করি আপনারা নাড়ী এখনো ছুঁয়ে দেখেননি।
মহিলা হাসতে হাসতে বললেন, না, আপনার জন্য কোনো একটা কাজ তো রেখে দিতেই হয়। তাই আমরা আপাতত এই কাজটা রেখে দিয়েছি।

মহিলা উঠে গিয়ে ডাক্তারের জন্য জায়গা করে দিলেন। ডাক্তার যেভাবে বসলেন তাতে দরজায় দাঁড়িয়ে থাকা করমারির দৃষ্টির আড়ালেই রয়ে গেল নবজাতক। করমারির মাথা উদোমই রয়ে গেছে। ডাক্তার মেঝে বসে পড়ে তার ব্যাগ খুললেন। তিনি আরব মহিলার কাছ থেকে বেসিনটা নিলে মহিলা আলোর এলাকা ছেড়ে উনানের পাশে আড়ালে এসে দাঁড়ালেন। ডাক্তার ভালো করে হাত ধুলেন। তার পেছন পাশ এখনও দরজার দিকেই। তার সদ্যো-ধোয়া দুহাতে একটুখানি মাদক ঢাললেন। গন্ধটা কিছুটা আঙুরের রসের মতো। সঙ্গে সঙ্গে গোটা রুম গন্ধে ভরে উঠল। এই মুহূর্তে স্ত্রী মাথা তুলে তাকিয়ে তার স্বামীকে দেখতে পেল। ক্লান্ত সুন্দর মুখটাতে চমৎকার তৃপ্তির একটা হাসি ছড়িয়ে পড়ল।
করমারি জাজিমের কাছে এগিয়ে এল। করমারিকে উদ্দেশ করে নবজাতকের দিকে ইঙ্গিত করে নিঃশ্বাসের মতো হালকা সুরে তার স্ত্রী বলল, এসে গেছে। তারপর শিশুটির দিকে তার হাত বাড়িয়ে দিল।

ডাক্তার বললেন, হ্যাঁ, এসে গেছে। কিন্তু আপনি এখন একটু চুপচাপ থাকুন।
প্রসূতি ডাক্তারের দিকে প্রশ্নবোধক দৃষ্টিতে তাকাল।

করমারি জাজিমের পায়ের দিকটায় দাঁড়িয়ে তার স্ত্রীর দিকে চুপ থাকার ইঙ্গিত করে বলল, চুপ করে শুয়ে থাকো।
সে আবার শুয়ে পড়ল। টালির পুরনো ছাদের ওপর বৃষ্টি আরো বার দুয়েক জোরালো শব্দে বয়ে গেল। ডাক্তার কম্বলের নিচে কাজ করতে এগোলেন। সোজা হয়ে বসে সামনে কী যেন ঝাঁকাতে লাগলেন। মৃদু একটুখানি কান্নার শব্দ হলো।

ডাক্তার বলে উঠলেন, ছেলে হয়েছে! বাহ, চমৎকার স্বাস্থ্যবান ছেলে!
হ্যাঁ, নতুন বাড়িতে উঠে সুন্দর জীবন শুরু হতে যাচ্ছে, বললেন ক্যান্টিনের মালিক মহিলা।
এক কোণে দাঁড়িয়ে থাকা আরব মহিলা হাসতে হাসতে দুবার হাততালি দিয়ে উঠল। করমারি তার দিকে দৃষ্টি ফেরালে মহিলা কিছুটা বিব্রত বোধ করে একটূখানি সরে গেল।

ডাক্তার বললেন, ঠিক আছে, কয়েক মুহূর্তের জন্য আমাদের একটু নিরিবিলি কাজ করতে দিন আপনারা।
করমারি তার স্ত্রীর দিকে তাকাল। তার চাহনি তখনও শিশুটির দিকে কাত হয়ে আছে। মোটা কম্বলের ওপর তার একটা হাত আলগোছে ফেলে রাখা। স্ত্রীর হাত দেখেই করমারির মনে পড়ে গেল, একটু আগে হতভাগা রুমটা আলোয় ভরিয়ে তুলেছিল তার স্বর্গীয় হাসি। মাথায় হেলমেট পরে করমারি দরজার দিকে এগোল।
ক্যান্টিনের মালিক মহিলা করমারির উদ্দেশে বললেন, ছেলের নাম কী রাখবেন?
মহিলার দিকে তাকিয়ে করমারি বলল, জানি না। আমরা এখনও ঠিক করিনি। তবে ওর জন্ম উপলক্ষে আপনি যেহেতু এসেছিলেন তাহলে ওর নাম রাখা যেতে পারে জ্যাক।

মহিলা উচ্চ হাসিতে ফেটে পড়লেন। করমারি বাইরের দিকে পা বাড়াল। আরব গাড়োয়ান তখনও চট মাথায় দিয়ে আঙুর গাছের তলায় অপেক্ষমাণ। সে করমারির দিকে তাকাল। তবে করমারি কিছু বলল না। চটের এক কোণা এগিয়ে দিয়ে গাড়োয়ান বলল, এখানে আসুন; এটার নিচে দাঁড়ান।

করমারি চটের তলায় এসে দাঁড়াল। বৃদ্ধের কাঁধের সঙ্গে তার নিজের কাঁধ লেগে গেছে টের পেল সে। লোকটার গায়ের কাপড় থেকে তামাকের গন্ধ আসছে। তাদের দুজনের মাথা ঢেকে রাখা চটের ওপরে বৃষ্টি পতন টের পেতে থাকে সে। সঙ্গীর দিকে না তাকিয়েই করমারি বলে ওঠে, ছেলে হয়েছে।

বৃদ্ধ খুশিতে বলে ওঠে, সকল প্রশংসা আল্লাহর। আপনি একজন বড় কর্তা। হাজার হাজার কিলোমিটার দূর থেকে আসা পানি তাদের পায়ের কাছে কয়লার কুচির ওপরে পড়তে থাকে; বৃষ্টিতে সৃষ্ট ছোট গর্তের ওপরে, আর দূরের আঙুর ক্ষেতের ওপরে গড়িয়ে পড়তেই থাকে। আঙুর ক্ষেতের মাচাগুলো বৃষ্টির ফোঁটায় মাঝে মাঝে চকচক করে ওঠে। বৃষ্টির এই ধারা পূর্ব দিকের সমুদ্রে যাবে না; গোটা দেশ, নদীর ধারের জলাভূমি, আশপাশের পাহাড় পর্বত আর প্রায় জনবসতিহীন এই বিশাল ভূখণ্ডকে সিক্ত করে দেবে। বিশাল সিক্ত ভূখণ্ড থেকে চমৎকার একটা গন্ধ ভেসে আসছে। একটা চটের নিচে জড়ো হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা দুজন মানুষের কাছে তখন তাদের পেছনের দিক থেকে ভেসে আসছে ক্ষীণ কান্নার আওয়াজ।

রাত গভীর। করমারি তার স্ত্রীর জাজিমের পাশে বিছানো আরেকটা জাজিমের ওপর অন্তর্বাস আর গেঞ্জি পরিহিত অবস্থায় হাত পা ছড়িয়ে শুয়ে ঘরের ছাদে উনানের আগুনের নাচ দেখছে। রুমটা এখন মোটামুটি পরিপাটি করে গোছানো মনে হচ্ছে। তার স্ত্রীর আরেক পাশে কাপড়-চোপড় রাখার বড় একটা ঝুড়ির মধ্যে ঘুমিয়ে আছে তাদের শিশু সন্তান। কোনো সাড়া শব্দ নেই। তবে মাঝে মাঝে গলার ভেতর থেকে মৃদু গড়গড় আওয়াজ আসছে। তার স্ত্রীও গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। কিছুটা খোলা মুখটা তার দিকে ফেরানো। বৃষ্টি থেমে গেছে। আগামীকালই কাজে যোগ দিতে হবে। তার খুব কাছেই পড়ে আছে তার স্ত্রীর ক্লান্ত হাত; দেখতে এমনই শুকনো মনে হয় কাঠের তৈরি। হাত দেখেই তার মনে পড়ে যায় এই হাত দিয়ে এযাবৎ কত কাজ করা হয়েছে। নিজের হাত এগিয়ে নিয়ে স্ত্রীর হাতের ওপর আলতো করে রেখে মাথাটা আরেকটু পেছনের দিকে নিয়ে করমারি আরামে চোখ বন্ধ করে।

(চলবে)

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ২

 

 

Header Ad

নরসিংদীতে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ ৪ জন নিহত

প্রতিকি ছবি

নরসিংদীতে পৃথক বজ্রপাতের ঘটনায় মা-ছেলেসহ ৪ জন নিহত হয়েছেন। শনিবার (১৮ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে সদর উপজেলার আলোকবালী উত্তরপাড়া এবং শহরতলীর হাজীপুরে এই ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- আলোকবালী উত্তরপাড়ার কামাল মিয়ার স্ত্রী শরিফা বেগম (৫০), তার ছেলে ইকবাল হোসেন (১২) এবং করম আলীর ছেলে কাইয়ুম মিয়া (২২) ও সদর উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের চকপাড়ায় মোছলেহউদ্দিন (৫০)।

নরসিংদী সদর মডেল থানার ওসি তানভীর আহমেদ জানান, নিহতরা সবাই ধান কাটার জন্য কৃষি জমিতে অবস্থান করছিলেন। এ সময় বিকট শব্দে বজ্রপাত হলে শরিফা বেগম এবং তার ছেলে ইকবাল ঘটনাস্থলেই মারা যান। গুরুতর আহত আবস্থায় হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান কাইয়ুম নামের অপরজন। কামাল হোসেন নামে আহত আরেকজনকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাছাড়া হাজীপুরে বজ্রপাতে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে।

 

সদস্যপদ ফিরে পেলেন জায়েদ খান, বাতিল হতে পারে নিপুণের

জায়েদ খান-নিপুণ। ছবি: সংগৃহীত

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সদস্যপদ ফিরে পেয়েছেন সাবেক সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান। কার্যকরী সভা শেষে এমনটাই জানিয়েছেন সমিতির সহ-সভাপতি ডি এ তায়েব।

সম্প্রতি এক সাংবাদিক সম্মেলনে কমিটির সহ-সভাপতি ডিএ তায়েব এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, “জায়েদ খান সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যে বক্তব্য দিয়েছিলেন, তার যথাযথ কারণ তিনি ব্যাখ্যা দিয়েছেন। বিষয়টি খতিয়ে দেখার পর সদস্যপদ ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।”

সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছেন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সহ-সভাপতি ডি এ তায়েব। ছবি: সংগৃহীত

এদিকে কমিটি বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেছেন পরাজিত সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী নাসরিন আক্তার নিপুণ। রিটে তাদের নেতৃত্বাধীন কমিটির দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞাও চাওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, লন্ডন থেকে এক সাক্ষাৎকারে ডিপজলকে ‘অশিক্ষিত’ বলে মন্তব্য করেছেন সাধারণ সম্পাদক পদে হেরে যাওয়া নিপুণ আক্তার।

অভিনেত্রী বলেন, স্যরি টু সে, আমাকে বলতে হচ্ছে- শিল্পী সমিতিতে এমন একজন সেক্রেটারি পদে এসেছেন যার কোনো শিক্ষা নেই। এটা ২০২৪ সাল। আমরা ২০২৪ সালে দাঁড়িয়ে আছি। এটা অশিক্ষিত লোকদের জায়গা না, এটা আনকালচারদের জায়গা না। এটা কাজ করে দেখিয়ে দেওয়া লোকদের জায়গা।

এরপর নিপুণ বলেন, শুধু কাজ করলেই হবে না। জ্ঞান থাকতে হবে, শিক্ষিত হতে হবে। আমি একজন গ্রাজুয়েট। আমার তিন প্রজন্ম গ্রাজুয়েট।

সাংবাদিক সম্মেলনে নিপুণের এমন মন্তব্যের ব্যাপারে কমিটির সহসভাপতি ডি এ তায়েব বলেন, নিপুণের এমন মন্তব্য সত্যিই হতাশাজনক। তিনি শুধু ডিপজলকেই ছোট করেননি বরং সমগ্র চলচ্চিত্র শিল্পীদের হেয় করেছেন। আমরা তার এমন মন্তব্যের জন্য একটি নোটিশ দেবো। যথাযথ উত্তর না পেলে তার সদস্যপদ বাতিল করা হবে।

অস্থির ডিমের বাজার, প্রতি ডজনে বেড়েছে ৩০ টাকা

ছবি: সংগৃহীত

গত কয়েক মাস পর্যন্ত ডিমের বাজারে কিছুটা স্বস্তি থাকলেও দুই সপ্তাহ থেকে আবারও ঊর্ধ্বমুখী ডিমের দাম। দুই সপ্তাহের ব্যবধানে ডজনে বেড়েছে ৩০ টাকা। মুরগীর দামও বাড়তি।

মাত্র দুই সপ্তাহ আগের ১২০ টাকা ডজনের ডিম এখন কিনতে হচ্ছে ১৫০ টাকায়। এতে বিপাকে পড়েছেন ভোক্তারা। কারণ, ডিমই হলো তুলনামূলক কম দামে প্রোটিন পাওয়ার সবচেয়ে ভালো উৎস।

শুক্রবার (১৭ মে) রাজধানীর বেশ কয়েকটি বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, প্রতি হালি ডিম বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। যা মাসখানেক আগেও ৩৮ থেকে ৪০ টাকা হালিতে বিক্রি হয়েছে। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশও (টিসিবি) তাদের বাজারদরের প্রতিবেদনে ডিমের দাম বাড়ার বিষয়টি তুলে ধরেছে।

ডিম ব্যবসায়ীরা বলেছেন, গত কিছু দিনে সারাদেশে তীব্র দাবদাহের কারণে খামারে অনেক মুরগি মরে গেছে। এতে ডিমের উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে।

তারা আরও জানান, এক মাস আগে রমজানের সময় ডিমের চাহিদা কমে গিয়েছিল। ফলে তখন দাম কমেছিল। কিন্তু এখন ডিমের চাহিদা বাড়ার পাশাপাশি ডিমের উত্পাদন কমেছে। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে ডিমের দামের উপর। তবে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর ডিমের উত্পাদন খরচ হিসেব করে বলছে, একটি ডিমের দাম সর্বোচ্চ ১০ টাকা ৪৯ পয়সা হতে পারে। গত ১৫ মার্চ কৃষি বিপণন অধিদপ্তর যে ২৯টি পণ্যের দাম বেঁধে দিয়েছিল, তাতে একটি ডিমের খুচরা দাম নির্ধারণ করা হয় ১০ টাকা ৪৯ পয়সা।

এদিকে স্বস্তি নেই মুরগির বাজারেও। ব্রয়লারের কেজি ২২০ টাকা আর সোনালী বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৩৮০ টাকা।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব খন্দকার মো. মোহসিন বলেন, গরমের কারণে ডিমের উত্পাদন ব্যাহত হচ্ছে। যার প্রভাব পড়েছে ডিমের দামের ওপর। রমজানের সময় ডিমের চাহিদা কম থাকায় দাম কমে আসে। কিন্তু এখন বাজারে সবজি ও মাছের দাম বাড়ায় ভোক্তারা ডিমের প্রতি বেশি ঝুঁকেছে। ডিমের দাম বাড়ার এটিও একটি কারণ বলে তিনি মনে করেন।

প্রান্তিক খামারিদের সংগঠন বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএ) সভাপতি সুমন হাওলাদার বলেন, কিছুদিন আগে ডিমের দাম কম ছিল। তখন এক শ্রেণীর ব্যবসায়ী কোল্ড স্টোরেজে ডিম সংরক্ষণ করেছে। এখন সেই ডিম তারা বেশি দামে বিক্রি করছে। এ কারণে ডিমের দাম বেড়েছে। তবে ডিমের বাড়তি এই দর এখন খামারিরা পাচ্ছেন বলে তিনি জানান।

সর্বশেষ সংবাদ

নরসিংদীতে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ ৪ জন নিহত
সদস্যপদ ফিরে পেলেন জায়েদ খান, বাতিল হতে পারে নিপুণের
অস্থির ডিমের বাজার, প্রতি ডজনে বেড়েছে ৩০ টাকা
মোটরসাইকেলে বাড়ি ফেরার পথে ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবল ঝড়ের আঘাতে ৭ জনের মৃত্যু
জিয়াউর রহমান বাকশালের সদস্য হয়েছিলেন: ওবায়দুল কাদের
মা হারালেন সংগীতশিল্পী মোনালি ঠাকুর
মালয়েশিয়ায় ২ লাখ টাকায় বিক্রি হওয়ার অভিজ্ঞতা জানালেন বাংলাদেশি শ্রমিক
মসজিদে ভোজের আয়োজন করলেন ডিআইজি বাতেন, ইসিতে অভিযোগ
ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের আগুন নিয়ন্ত্রণে
টাঙ্গাইলে ধান কাটতে এসে বজ্রপাতে প্রাণ হারালেন দুই ভাই
মেসি-বার্সা চুক্তির সেই ন্যাপকিন বিক্রি হলো ১১ কোটি টাকায়
এবার রাজধানীর ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন
কারওয়ান বাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি-বাতাসে রাজধানীতে স্বস্তি
সাতক্ষীরায় ট্রাক উল্টে প্রাণ গেল দুই শ্রমিকের, আহত ১১
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট
ভাঙা হাত নিয়েই ‘কান চলচ্চিত্র উৎসব’ মাতালেন ঐশ্বরিয়া
ঢাকাসহ ৬ বিভাগে ঝড়-শিলাবৃষ্টির আভাস, কমবে তাপপ্রবাহ
আচরণবিধি লঙ্ঘন: আ.লীগ নেতাকে জরিমানা, ৭ ডেগ খিচুড়ি জব্দ