বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪ | ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

যেভাবে উদ্ধার হলেন অপহৃত সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম

ছবি: সংগৃহীত

বান্দরবানের রুমা উপজেলায় কুকি চিন ন্যাশনাল ফন্ট (কেএনএফ) এর হাতে অপহৃত সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দীনকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)। গত ২ এপ্রিল তারাবির নামাজ চলাকালে পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের সশস্ত্র সংগঠনটি হামলা চালিয়ে ব্যাংকের ভোল্টের চাবি না পেয়ে ম্যানেজারকে অপহরণ করে নিয়ে যায়।

অপহরণের ৪৮ ঘণ্টা পর বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) র‍্যাবের মধ্যস্থতায় ব্যাংক ম্যানেজারকে উদ্ধার করা হয়। জানা যায়, অপহরপণের পর তাকে দুর্গম পাহাড়ে নিয়ে যায় কেএনএফের সদস্যরা।

শুক্রবার র‍্যাব সদর দপ্তরের প্রেস ব্রিফিংয়ে লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আলী মঈন ঘটনার বর্ণনা দিয়ে বলেন, ব্যাংক থেকে ম্যানেজারকে বের করে চোখ বেঁধে টানা দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা কোনো এক পাহাড়ের ঝিরিপথে হাঁটিয়ে নিয়ে যায় কেএনএফ সন্ত্রাসীরা। এ সময় তার সঙ্গে ১০/১২ জন সশস্ত্র সন্ত্রাসী ছিল। এরপর পথে তারা ম্যানেজারের চোখের বাঁধন খুলে দেয়। তাকে কিছু সময়ের জন্য বিশ্রামের সুযোগ দেয়। এরপর আবার হাঁটা শুরু করে। এক পর্যায়ে রাত আনুমানিক ৩টা ৩০ মিনিটের দিকে নির্জন স্থানে নিয়ে গিয়ে ম্যানেজারকে ঘুমানোর সুযোগ দেওয়া হয়। তবে ম্যানেজার যাতে পালিয়ে যেতে না পারেন সেজন্য তারা পাহারা দেয়।

কমান্ডার মঈন বলেন, ঘটনার পরদিন ৩ এপ্রিল সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ব্যাংক ম্যানেজারকে সামান্য নাস্তা দিয়ে আবারও হাঁটিয়ে পাহাড়ি ঝিরিপথ দিয়ে আরেক পাহাড়ে নিয়ে যায়। সেখানে প্রায় ৩০/৩৫ জন সশস্ত্র সন্ত্রাসী অবস্থান করছিল। এ সময় তারা কলার পাতায় করে ম্যানেজারকে গরম ভাত, ডাল ও ডিম ভাজি খেতে দেয়। পরে সেখান থেকে হাঁটিয়ে অন্য জায়গায় নিয়ে যায়। পরে ম্যানেজারকে ১৫/২০ মিনিট বিশ্রামের সুযোগ দেওয়া হয় ।

সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত তারা ধাপে ধাপে বিশ্রাম এবং হাঁটার পর ভিন্ন এক জায়গায় গিয়ে পৌঁছায়। সেখানে তারা ম্যানেজারকে আবারও গরম ভাত, ডাল ও ডিম খেতে দেয়।

র‍্যাব মুখপাত্র বলেন, পুরোটা সময় নিজেদের মধ্যে বম ভাষায় কথা বললেও ম্যানেজারের সঙ্গে শুদ্ধ বাংলা ভাষায় কথাবার্তা বলতো কেএনএফ সদস্যরা। সবসময় তাকে ২/৩ জন সশস্ত্র সন্ত্রাসী ঘিরে রাখতো এবং ১২/১৩ জন তার আশপাশে অবস্থান করতো। এরপর রাত ৮টার দিকে সন্ত্রাসীরা ম্যানেজারকে একটি টং ঘরে নিয়ে যায় এবং সেখানে তাকে নুডলস খেতে দেয়, তবে ম্যানেজার খাননি। ওই রাতে টং ঘরে ম্যানেজারের সঙ্গে পাহারারত ৫ জন সন্ত্রাসী ঘুমায়।

কমান্ডার খন্দকার আল মঈন আরও বলেন, ৩ এপ্রিল রাত আনুমানিক ৮টা থেকে পরদিন বিকেল ৩টা পর্যন্ত কেএনএফ সন্ত্রাসীরা প্রায় একই জায়গায় ছিল। এরপর বিকেল ৩টার পর প্রায় এক ঘণ্টা হেঁটে তাকে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়।

সেখান থেকে এক ঘণ্টা বিশ্রাম নিয়ে ব্যাংক ম্যানেজারকে মোটরসাইকেলে করে আরেক জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়। অপহরণের পর সন্ত্রাসীরা ম্যানেজারকে তার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগের সুযোগ দেয়। পাশাপাশি কোনো প্রশাসনিক বা আইনি সহায়তা যাতে না নেয় সে বিষয়ে ম্যানেজারের পরিবারকে সর্তক করা হয়। পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ হওয়ায় ওই সূত্র ধরে র‍্যাব তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় তার অবস্থান শনাক্ত করে। পরে র‍্যাবের মধ্যস্থতায় ব্যাংক ম্যানেজার নেজাম উদ্দীনকে বান্দরবানের রুমা বাজার ও বেথেলপাড়া মধ্যবর্তী কোনো এক স্থান থেকে উদ্ধার করা হয় বলে জানান র‍্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক।

র‍্যাব এবং অপহৃত ম্যানেজার নেজামের দেওয়া তথ্য থেকে জানা যায়, ম্যানেজার নেজাম চাবি দিতে অস্বীকৃতি জানালে, সন্ত্রাসীরা ভোল্ট ভাঙতে চেষ্টা করে। ম্যানেজার তাদের জানান, ভল্টে আঘাত করলে সেন্সরের মাধ্যমে তাৎক্ষণিক বিষয়টি সোনালী ব্যাংকের হেড অফিস জেনে যাবে। তখন তারা ম্যানেজার নেজাম উদ্দীনকে অপহরণ করে নিয়ে যায় এবং পাহাড়ি এলাকায় পৌঁছানোর পর তার চোখ বেঁধে ফেলে। এদিকে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ব্যাংক ম্যানেজারের স্ত্রী মাইসুরা ইসফাত এবং তাদের পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা রুমা উপজেলায় অবস্থান করছিলেন। ব্যাংক ম্যানেজারকে উদ্ধারের পর তাকে র‍্যাবের একটি গাড়িতে চড়িয়ে রাত সোয়া ৯টার দিকে নিয়ে আসা হয় বান্দরবান জেলা সদরের মেঘলা এলাকায় অবস্থিত র‍্যাব ১৫ কার্যালয়ে।

র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, আমরা এখানে কিছু কৌশল অবলম্বন করেছি, যেগুলো এখনও চলমান আছে। তারা গত তিন-চারদিনে বেশ কয়েকটি অপরাধ সংঘটিত করেছে। তারা একই সময়ে অন্য ব্যাংকে এবং পুলিশ ফাঁড়িতে হামলা চালিয়েছে। তাদের বেশকিছু গোষ্ঠী আছে, যারা একসঙ্গে হামলা চালায়। এমন অবস্থায় আজ থেকেই সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করা হবে।

Header Ad

৪ বছর পর পেলেন স্বেচ্ছায় মৃত্যুর অনুমতি, যেভাবে মৃত্যু হবে তরুণীর

জোরায়া বিক। ছবি: সংগৃহীত

ইউরোপের দেশ নেদারল্যান্ডসে স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণের অনুমতি পেয়েছেন ২৯ বছর বয়সী এক তরুণী। জোরায়া বিক নামের এই তরুণী ২০২০ সালে স্বেচ্ছায় মৃত্যুর আবেদন করেন। দীর্ঘ চার বছর পর চলতি বছরের মে মাসে তিনি অনুমতি পেয়েছেন। আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই নিজ বাড়িতে মৃত্যুবরণ করবেন তিনি।

জোরায়া বিক মানসিক রোগে ভুগছেন। তার মধ্যে সবসময় বিষন্নতা, হতাশা, ভয় কাজ করে। এ কারণে ইচ্ছে করে তিনি দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করে চলে যেতে চান। নেদারল্যান্ডসে ২০০২ সাল থেকেই স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণের আইন রয়েছে। তবে স্বেচ্ছায় মৃত্যবরণে যারা আগ্রহ দেখান তাদের কঠোর প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়।

জোরায়া বিক। ছবি: সংগৃহীত

এছাড়া যে সকল ব্যক্তি কঠিন রোগে ভুগছেন এবং সেরে ওঠার কোনো সম্ভাবনা নেই তারাই কেবল স্বেচ্ছায় মৃত্যুর অনুমতি পেতে পারেন। নেদারল্যান্ডসের এই তরুণী জানিয়েছেন, তিনি তার রোগের জন্য সব ধরনের চিকিৎসা নিয়েছেন। কিন্তু কোনো উন্নতি না হওয়ায় তিনি স্বেচ্ছায় মৃত্যুর আবেদন করেন।

কীভাবে মৃত্যু হবে এবং কোন প্রক্রিয়ায় এটি সম্পন্ন করা হবে সেটি নিজেই জানিয়েছেন এই তরুণী। তিনি বলেছেন, “তারা প্রথমে ঘুমের ওষুধ দিয়ে শুরু করবে। যতক্ষণ পর্যন্ত আমি কোমাতে না যাচ্ছি ততক্ষণ পর্যন্ত আমাকে হার্টের কার্যকারিতা বন্ধের ওষুধ দেওয়া হবে না। আমার জন্য বিষয়টি এমন হবে যেন আমি ঘুমিয়ে পড়েছি। আমার পার্টনার (প্রেমিক) আমার সঙ্গে সেখানে থাকবে। তবে তাকে আমি বলেছি আমার মৃত্যুর আগ মুহূর্তে সে চাইলে বাইরে বের হয়ে যেতে পারবে।”

মৃত্যুর প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে এই তরুণীর বাড়িতেই চিকিৎসক আসবেন।

তিনি জানিয়েছেন, মৃত্যুর কথা চিন্তা করলে তার ভয় লাগে। অপরদিকে পরিবারের কথা চিন্তা করলে খারাপ লাগে। তবে তিনি সব জেনে বুঝেই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। যদিও চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তিনি চাইলে যে কোনো মুহূর্তে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে পারবেন। সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

পাঠ্যবই থেকে বাদ যাচ্ছে আলোচিত ‘শরীফ-শরীফার গল্প’

ছবি: সংগৃহীত

৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত নতুন শিক্ষাক্রমে পড়াশোনা চলছে চলতি বছর থেকে। তবে নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে সপ্তম শ্রেণির ‘ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান’ বইয়ের ‘শরীফার গল্প’ শিরোনামের গল্পটি নিয়ে সকল মহলেই শুরু হয় সমালোচনা। এবার বহুল সমালোচিত এই গল্পটি পাঠ্যবই থেকে বাদ দেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে।

সম্প্রতি শরীফ শরীফার গল্পটি নিয়ে, বিচার-বিশ্লেষণের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গঠিত বিশেষজ্ঞ কমিটি তার প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছে। প্রতিবেদনে গল্পে ব্যবহৃত ১৯টি শব্দ সমাজব্যবস্থার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয় বলে মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞ কমিটি।

এদিকে শরীফ-শরীফার গল্পে ১৯টি এবং শিক্ষা সহায়িকায় ২৪টি শব্দ বাদ দিলে আর গল্পই থাকে না। সেজন্য পুরো গল্প বাদ দিয়ে সমাজে হিজড়াদের অধিকারের বিষয়ে সচেতন করতে মানবিক গল্প সংযুক্ত করার সুপারিশ করেছে কমিটি।

এ বিষয়ে এনসিটিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ফরহাদুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, রিপোর্টটা দেওয়া হয়েছে মন্ত্রণালয়ে। মন্ত্রণালয় যেভাবে সিদ্ধান্ত দেবেন সেভাবে আমরা ব্যবস্থা নেব। এ ছাড়া ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠ্যবইয়ে ১৪৭টি ভুল চিহ্নিত করেছে এনসিটিবি। এসব ভুলের বিষয়ে স্কুলগুলোকে এরই মধ্যে জানানো হয়েছে।

এনসিটিবির চেয়ারম্যান আরও বলেন, সব স্কুলে জানানোর কথা, হয়তো প্রত্যন্ত অঞ্চলের কয়েকটি স্কুল না জানতে পারে। আমরা বিগত দিনে দেখেছি, মহাপরিচালক বরাবর এগুলো পাঠান। তারপর সেটা দ্রুত পাঠিয়ে দেওয়া হয়।

শিক্ষা গবেষকরা বলছেন, পাঠ্যবইয়ে অসঙ্গতি ও ভুল বেশি হচ্ছে। গাফিলতির সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।

শিক্ষা গবেষক মোস্তাফিজুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, পাঠ্যপুস্তকে প্রতিবার ভুল হচ্ছে। প্রতিবার অনেক প্রশ্ন আসছে। তবে, একজনকেও শাস্তি পেতে দেখিনি। শাস্তি হয় না বলেই এ জিনিসগুলো হয়। এখানে একটি গ্রুপ মনে হয় বিতর্ক তৈরি করার জন্যেই এই ভুলগুলো নিয়ে আসে। নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়ণ পদ্ধতি নিয়েও নানা সমালোচনা হচ্ছে, যা এখনও চূড়ান্ত করতে পারেনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

মিঠা পানির ঝিনুকে উৎপাদিত মুক্তার তৈরি গহনা প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর

মিঠা পানির ঝিনুকে উৎপাদিত মুক্তার তৈরি গহনা প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর। ছবি: সংগৃহীত

মিঠা পানির ঝিনুক থেকে উৎপাদিত মুক্তার গহনা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আব্দুর রহমান।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের সভার শুরুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে এ গহনা তুলে দেন মন্ত্রী। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাং সেলিম উদ্দিন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট ‘মুক্তা চাষ প্রযুক্তি উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ’ নামে একটি উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করে। এই প্রকল্পের আওতায় দেশে প্রথমবারের মতো মিঠা পানির ঝিনুকে মুক্তা উৎপাদনের প্রযুক্তি উদ্ভাবন করা হয়েছে।

মিঠা পানির ঝিনুকে উৎপাদিত মুক্তার তৈরি গহনা প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর। ছবি: সংগৃহীত

সমগ্র বাংলাদেশে জরিপের মাধ্যমে মুক্তা উৎপাদনে সক্ষম সাত প্রজাতির ঝিনুক শনাক্ত করা হয়েছে। এসবের মধ্যে চার প্রজাতির ঝিনুক অধিক উপযোগী। মিঠা পানির ঝিনুকে সফলভাবে কমলা, গোলাপী, ছাই ও সাদা রঙের রাইস মুক্তা উৎপাদন করা সম্ভব হয়েছে।

প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে মুক্তাচাষিদের নিয়ে ‘মুক্তা চাষ ফাউন্ডারস অ্যাসোসিয়েশন’ নামে একটি সমিতি গড়ে তোলা হয়। চাষিরা এই সমিতির মাধ্যমে আড়ংয়ের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়। বর্তমানে সাতজন মুক্তাচাষি চাহিদা মোতাবেক আড়ংকে মুক্তা সরবরাহ করছে। এসব মুক্তা থেকে আড়ং গহনা তৈরি করে তাদের নিজস্ব আউটলেটে বিক্রি করে থাকে।

সর্বশেষ সংবাদ

৪ বছর পর পেলেন স্বেচ্ছায় মৃত্যুর অনুমতি, যেভাবে মৃত্যু হবে তরুণীর
পাঠ্যবই থেকে বাদ যাচ্ছে আলোচিত ‘শরীফ-শরীফার গল্প’
মিঠা পানির ঝিনুকে উৎপাদিত মুক্তার তৈরি গহনা প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর
ক্রিকেট ছাড়লে আপনারা আমাকে আর দেখবেন না: কোহলি
উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় ছোট ভাইকে ‘কুলাঙ্গার’ বললেন কাদের মির্জা!
চট্টগ্রাম বন্দর গত ১৫ বছরে আন্তর্জাতিক বন্দরের সক্ষমতা অর্জন করেছে: নৌপ্রতিমন্ত্রী
কাক পোশাকে ‘কান চলচ্চিত্র উৎসব’ মাতালেন ভাবনা
সাবেক এমপি পাপুলের শ্যালিকা ও দুই কর কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
ধানমন্ডিতে ছিনতাই হওয়া ফোন উদ্ধার হলো ভারতের গুজরাট থেকে
এক শতাংশ ভোটার এলেও নির্বাচন গ্রহণযোগ্য: ইসি হাবিব
তীব্র তাপপ্রবাহে কিশোরগঞ্জে এক বিদ্যালয়ের ২৫ শিক্ষার্থী অসুস্থ
ফোর্বসের ‘অনূর্ধ্ব ৩০’ সেরা উদ্যোক্তার তালিকায় ৯ বাংলাদেশি
যে কারণে জয়কে থাপড়াতে চাইলেন মিষ্টি জান্নাত
২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার এডিপি অনুমোদন
প্রথমবারের মতো দেশীয় শিং মাছের জিনোম সিকোয়েন্স উন্মোচন
সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন ১০৮ বার পেছাল
দুর্নীতি মামলায় জামিন পেলেন ইমরান খান
ইঞ্জিনে আগুন লাগায় হজ ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ
আন্তর্জাতিক ফুটবলকে বিদায়ের ঘোষণা দিলেন সুনীল ছেত্রী
সরকারের লোকদের লুটপাটের খবর বের হতে শুরু করেছে : রিজভী