শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫ | ১২ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

কোটা আন্দোলন ঘিরে গ্রেপ্তার প্রায় সাড়ে ১০ হাজার

ছবি: সংগৃহীত

দেশে চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে দেশব্যাপী সহিংসতা, নাশকতা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় এখনও গ্রেপ্তার অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আরও তিন শতাধিক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারের তথ্য পাওয়া গেছে। সোমবার (২৯ জুলাই) দুপুর থেকে মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের। এ নিয়ে গত ১৪ দিনে রাজধানীসহ সারা দেশে প্রায় সাড়ে ১০ হাজার মানুষ গ্রেপ্তার হয়েছেন ।

সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটাপ্রথা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের টানা বিক্ষোভ কর্মসূচি শুরু হয় ১ জুলাই। গত ১৫ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ঘিরে সংঘর্ষের পর বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে প্রায় সারা দেশে। এর পরদিন থেকে এই আন্দোলনকে কেন্দ্র করে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় হামলা, সংঘর্ষ, নাশকতা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও হতাহতের ঘটনা ঘটে। বিভিন্ন জায়গায় এসব ঘটনায় মামলা হচ্ছে একের পর এক। তাল মিলিয়ে বাড়ছে গ্রেপ্তারের সংখ্যাও। সব মিলিয়ে মঙ্গলবার পর্যন্ত ১৪ দিনে সারা দেশে মোট ১০ হাজার ৪৩১ জন গ্রেপ্তারের তথ্য পাওয়া গেছে।

ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় গ্রেপ্তার করা ব্যক্তিদের একটি বড় অংশ বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী এবং দল দুটির অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী। এ ছাড়া বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা বিভিন্ন দল ও সংগঠনের নেতাদেরও গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। তবে এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তারদের মধ্যে বিশাল একটি অংশেরই পাওয়া যাচ্ছে না কোনো রাজনৈতিক পরিচয়।

ঢাকার আদালত সূত্রে জানা গেছে, কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত ঢাকায় ২৭০টি মামলায় ২ হাজার ৮৯১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) এক হিসাব বলছে, গত সোমবার পর্যন্ত রাজধানীতে কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে ২৪৩টি মামলায় মোট ২ হাজার ৬৩০ জনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে ২ হাজার ২৮৪ জনেরই কোনো রাজনৈতিক পরিচয় পাওয়া যায়নি, যা মোট গ্রেপ্তারের ৮৬ দশমিক ৮৪ শতাংশ। অর্থাৎ কোনো দলের সঙ্গে তাঁদের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, তাদের বেশির ভাগই শিক্ষার্থী, শ্রমজীবী ও সাধারণ মানুষ।

গ্রেপ্তারদের মধ্যে বিএনপির নেতা-কর্মী আছেন ২৬৯ জন, জামায়াতের ৬৩ এবং শিবিরের আছেন ১০ জন। এ ছাড়া গণ অধিকার পরিষদের ৩ এবং জেপির আছেন ১ জন, যা মোট গ্রেপ্তারের ১৩ দশমিক ১৬ শতাংশ।

পুলিশের পক্ষ থেকে অবশ্য দাবি করা হচ্ছে, যারা নাশকতা-সহিংসতার সঙ্গে জড়িত, শুধু তাদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।

রাজধানীর বাইরে ঢাকার ধামরাই, সাভার, আশুলিয়া, কেরানীগঞ্জ, নবাবগঞ্জ ও দোহার থানায় গতকাল পর্যন্ত মামলা হয়েছে ২৩টি। এসব স্থানে গতকাল একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সব মিলে এসব থানার অধীন গ্রেপ্তার হয়েছেন ২৬৭ জন।

সোমবার দুপুর থেকে মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় নারায়ণগঞ্জে আরও ২৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় সেখানে আরও একটি নতুন মামলা হয়েছে। এ নিয়ে ৩০টি মামলায় নারায়ণগঞ্জে মোট ৫৮৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গাজীপুরে অবশ্য নতুন করে কোনো মামলা হয়নি। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১৪ জনকে। এ নিয়ে গাজীপুরে মোট ৪২টি মামলায় ৪৮৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

চট্টগ্রাম মহানগর ও জেলায় নতুন দুই মামলাসহ ৩৩ মামলায় গতকাল আরও ৪৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের বেশিরভাগই বিএনপির নেতাকর্মী। এ নিয়ে মহানগর ও জেলায় মোট ১ হাজার ৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

ঢাকা ও চট্টগ্রামের বাইরে মামলা ও গ্রেপ্তার তুলনামূলক বেশি হচ্ছে রাজশাহী, রংপুর ও বগুড়ায়। এর মধ্যে রাজশাহী মহানগর ও জেলা মিলিয়ে এ পর্যন্ত ১৭টি মামলা হয়েছে। সেখানে নতুন করে ২০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রাজশাহীতে এ নিয়ে মোট গ্রেপ্তার ৪০৩ জন। বগুড়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ জেলায় ১৫টি মামলায় গতকাল পর্যন্ত ১৬৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

রংপুরে নতুন করে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৭ জনকে। রংপুর মহানগর ও জেলা মিলিয়ে গতকাল পর্যন্ত ২২টি মামলায় ২৫০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সিলেটে ১১ মামলায় গতকাল পর্যন্ত মোট গ্রেপ্তার হয়েছেন ১৪৭ জন, এর মধ্যে শেষ ২৪ ঘণ্টায় চারজন।

এ ছাড়া খুলনা বিভাগের কোথাও কোটা আন্দোলন ঘিরে নতুন কোনো মামলার খোঁজ পাওয়া যায়নি। তবে সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় বাগেরহাটে ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ৫২ জন। যশোরে এ পর্যন্ত মোট গ্রেপ্তার হয়েছেন ১৩৭ জন। এর মধ্যে মঙ্গলবার গ্রেপ্তার হয়েছেন ২২ জন।

Header Ad
Header Ad

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকেলে রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

যদিও সাক্ষাৎটি ‘সৌজন্য’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে, তবে চলমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এই বৈঠককে তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। এর আগে, ১৩ জুন লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা।

ওই বৈঠকের পর যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, যদি সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা সম্ভব হয়, তাহলে ২০২৬ সালের পবিত্র রমজানের আগের সপ্তাহেই জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে। তবে সে লক্ষ্যে বিচার ও সংস্কার প্রক্রিয়ায় যথেষ্ট অগ্রগতি অর্জনের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এদিকে, আগাম নির্বাচনের পূর্বশর্ত হিসেবে স্থানীয় সরকার, বিশেষ করে সিটি করপোরেশনগুলোর নির্বাচন চায় কয়েকটি রাজনৈতিক দল। এই প্রেক্ষাপটেই সিইসির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকে নির্বাচন ঘিরে সম্ভাব্য আলোচনার সূচনা হিসেবেও বিবেচনা করা হচ্ছে।

যদিও বৈঠকে কী আলোচনা হয়েছে, সে বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি, তবুও দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আগাম ভোটের সম্ভাবনা ঘিরে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা।

Header Ad
Header Ad

খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার

এসআই সুকান্ত কুমার দাস। ছবি: সংগৃহীত

খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি শফিকুল আলম মনার বাড়ি ভাংচুরসহ ৪টি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি ও নানা অভিযোগে অভিযুক্ত  পুলিশের আলোচিত উপপরিদর্শক (এসআই) সুকান্ত কুমার দাসকে চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।

ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকালে সদর উপজেলা আমলি আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালতের বিচারক জ্যেষ্ঠ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ইয়াসমিন নাহার তাকে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন। 

গ্রেপ্তার সুকান্ত কুমার দাস খুলনার ডুমুরিয়া থানার কালিকাপুর গ্রামের শত্রুঘ্ন দাসের ছেলে এবং চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার তিওরবিলা পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ ছিলেন। ছুটিতে তার নিজ বাড়িতে খুলনায় অবস্থানকালে স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা গত মঙ্গলবার (২৪ জুন) তাকে ধরে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে। চিকিৎসা শেষে পুলিশ তাকে ছেড়ে দিলে খুলনায় তাকে গ্রেপ্তারের দাবিতে আন্দোলন চলে।

চুয়াডাঙ্গা আদালত পরিদর্শক নাসির উদ্দিন জানান, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর খুলনা সদর থানায় দায়ের করা একটি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি সুকান্ত। তিনি স্বেচ্ছায় চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় হাজির হলে  ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে তাকে সদর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করে।

Header Ad
Header Ad

বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ‘বিশেষ সুবিধা’ চালু হচ্ছে আগামী ১ জুলাই থেকে। অন্তর্বর্তী সরকার ঘোষিত এ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মূল বেতনের একটি নির্দিষ্ট হারে অতিরিক্ত অর্থ দেওয়া হবে।

প্রাথমিকভাবে এ ভাতা ১ হাজার ও ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হলেও, পরে তা বাড়িয়ে চাকরিতে থাকা কর্মচারীদের জন্য ন্যূনতম ১ হাজার ৫০০ টাকা এবং পেনশনভোগীদের জন্য ন্যূনতম ৭৫০ টাকা নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

সম্প্রতি সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ ও অর্থসচিব খায়েরুজ্জামান মজুমদার এই সিদ্ধান্তের বিস্তারিত জানান। তারা বলেন, কর্মরত সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে যারা ১ থেকে ৯ গ্রেডে আছেন, তারা মূল বেতনের ১০ শতাংশ হারে ‘বিশেষ সুবিধা’ পাবেন। আর ১০ থেকে ২০তম গ্রেডের মধ্যে থাকা কর্মচারীরা পাবেন ১৫ শতাংশ হারে।

এই বিশেষ সুবিধা পিআরএলে (অবসর-উত্তর ছুটি) থাকা কর্মচারীদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে। তাদের বেতন বিবেচনায় নেওয়া হবে পিআরএলে যাওয়ার আগের মূল বেতন অনুযায়ী।

একজন ৪র্থ গ্রেডের কর্মকর্তা যার মূল বেতন ৭১ হাজার ২০০ টাকা, তিনি নতুন নিয়ম অনুযায়ী পাবেন ৭ হাজার ১২০ টাকা, যা পূর্বে ছিল ৩ হাজার ৫৬০ টাকা। অর্থাৎ তার ‘বিশেষ সুবিধা’ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। অন্যদিকে একজন ১১ থেকে ২০ গ্রেডের কর্মচারী, যাঁর মূল বেতন ১৭ হাজার ৫২০ টাকা, তিনি পাবেন প্রায় ২ হাজার ৬২৮ টাকা। এ ক্ষেত্রে পূর্বের নির্ধারিত ১ হাজার টাকার তুলনায় ভাতাটি ১ হাজার ৬২৮ টাকা বাড়ছে।

এছাড়া নিয়মিত পেনশনভোগীরাও এই সুবিধা পাবেন। তাদের পেনশনের ওপর গ্রেড অনুযায়ী একই হারে বিশেষ ভাতা হিসাব করা হবে। তবে যারা গ্রস পেনশনের শতভাগ তুলে নিয়েছেন এবং এখনো পুনঃস্থাপনের আওতায় আসেননি, তাদের ক্ষেত্রে এ সুবিধা প্রযোজ্য হবে না।

চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্তরা তাদের পূর্ববর্তী মূল বেতনের ভিত্তিতে এই সুবিধা পেতে পারেন, তবে এক্ষেত্রে পেনশন ও চুক্তিভিত্তিক বেতনের মধ্যে যেটা বেশি, সেটি বিবেচনায় নেওয়া হবে। সাময়িক বরখাস্ত কর্মচারীরা বরখাস্তের আগে প্রাপ্ত মূল বেতনের ৫০ শতাংশের ওপর এই সুবিধা পাবেন। তবে যারা বিনা বেতনে ছুটিতে আছেন, তারা এই ভাতার আওতায় আসবেন না।

স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক ও বীমা কোম্পানির কর্মচারীরা, যারা জাতীয় বেতন স্কেলের আওতাভুক্ত, তারাও এই বিশেষ সুবিধা পাবেন। তবে এসব প্রতিষ্ঠানের ব্যয়ভার সরকার বহন করবে না, বরং নিজেদের বাজেট থেকেই এ ব্যয় মেটাতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার
বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে
হানিয়া আমিরের সঙ্গে সিনেমায় অভিনয়, ভারতে দিলজিৎকে নিষিদ্ধের দাবি
আমি যদি ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার মতো করি, আমারও পতন হবে: কাদের সিদ্দিকী
চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে জোট গড়ছে না বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের নামে থাকা ৯৭৭ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পেতে ‘পাবলিক’ রাখতে হবে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল
প্রকৃত ঘটনা জানলে হাসনাত আবদুল্লাহ তার ভুল বুঝতে পারবেন: দুদকের ডিজি
বিরামপুরে আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস পালিত
এনসিপির তুষারের বিরুদ্ধে ‘আপত্তিকর আলাপ’সহ যত অভিযোগ নীলা ইসরাফিলের
২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ১০ বছর নির্ধারণ করে স্বৈরাচারকে রুখে দেয়া হয়েছে: সালাহউদ্দিন আহমদ
নীরবতা ভেঙে খামেনি বললেন, ইরান ‘বিজয়’ অর্জন করেছে (ভিডিও)
সাংবাদিকতায় বাংলাদেশের মতো স্বাধীনতা উন্নত বিশ্বেও নাই: প্রেস সচিব
রংপুরে দেশীয় অস্ত্র ও অবৈধ মাদকসহ ২ যুবক গ্রেফতার
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন ডিএসসিসি প্রশাসক, পেলেন অভ্যর্থনা
ভেঙেই গেল জনপ্রিয় মার্কিন গায়িকা কেটি পেরির সংসার!
সব সরকারি ভবনের ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জেলার সব প্রতিষ্ঠানে ডোপ টেস্টের ঘোষণা দিলেন ডিসি