রবিবার, ১১ মে ২০২৫ | ২৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ করতে ৭ দিনের আল্টিমেটাম

ড. মাহমুদুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

ছাত্রলীগকে ‘সন্ত্রাসী সংগঠন’ হিসেবে নিষিদ্ধসহ সাত দফা দাবিতে ৭ দিনের আল্টিমেটাম দিয়েছেন দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক ড. মাহমুদুর রহমান। রবিবার (৬ অক্টোবর) সাংবাদিকদের সঙ্গে প্রথম মতবিনিময় সভায় তিনি এ আল্টিমেটাম দেন।

সাত দফা দাবি উত্থাপনকালে মাহমুদুর রহমান বলেন, অনতিবিলম্বে ছাত্রলীগকে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ ও বেআইনি সংগঠন ঘোষণা করতে হবে। গত ১৬ বছরে বাংলাদেশের যত সন্ত্রাসী কার্যক্রম বা ঘটনা ঘটেছে তার জন্য দায়ী একমাত্র বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। ছাত্র-জনতার বিপ্লবে সারা বাংলাদেশে হাজার হাজার ছেলে-মেয়েকে হত্যা করা হয়েছে, আবু সাঈদ-মুগ্ধকে হত্যা করা হয়েছে। এই হত্যায় পুলিশ ও ছাত্রলীগের গুণ্ডা বাহিনী ছিল। এই অনুষ্ঠান থেকে আমার দেশ পরিবার, আমার ও সাংবাদিক সমাজের পক্ষ থেকে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আল্টিমেটাম দিচ্ছি, সাত দিনের মধ্যে ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে। অন্যথায় আমি সাংবাদিক সমাজকে নিয়ে রাজপথে আন্দোলনে নামব।

তিনি বলেন, একজন বর্ষিয়ান নাগরিক হিসেবে ফ্যাসিবাদবিরোধী কর্মী হিসেবে আমি সাত দফা দাবি ঠিক করেছি, যা এই সরকারের কাছে উত্থাপন করছি।

এক নং দাবি হচ্ছে, ছাত্র-জনতার বিপ্লবে আহতদের চিকিৎসার জন্য অনতিবিলম্বে চার সদস্যের একটি কমিটি গঠন করতে হবে।

দ্বিতীয়ত, ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ করতে হবে।

তৃতীয়ত, যমুনা সেতুকে শহীদ আবু সাঈদ সেতু নাম ঘোষণা করতে হবে।

চতুর্থত, ২০০৯ সাল থেকে ভারতের সঙ্গে যতগুলো চুক্তি হয়েছে তার প্রতিটি ধারা উপ-ধারা জনসম্মুখে প্রকাশ করতে হবে। জনগণকে জানতে হবে ভারতের সঙ্গে কি কি চুক্তি হয়েছে। এগুলো পুনর্বিবেচনার জন্য কমিটি গঠন করতে হবে। সেই কমিটিতে দেশ প্রেমিকরা থাকবেন। তবে সেখানে টিআইবির ইফতেখারুজ্জামান বা ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের মতো কোনো ব্যক্তিকে রাখা যাবে না, যারা ফ্যাসিবাদ, ভারতীয় দালাল তারা থাকবে না।

পঞ্চমত, বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের নাম পরিবর্তন করে শহীদ আবরার এভিনিউ করতে হবে। ছাত্র-জনতার বিপ্লব শুরু হয়েছে শহীদ আবরারের শাহাদতের মাধ্যমে। শহীদ আবরার ছিলেন ইন্ডিয়ান হেজেমনির বিরুদ্ধে। সেজন্য বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর নাম পরিবর্তন করে সৈয়দ আবরার অ্যাভিনিউ করতে হবে।

এসময় শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম স্বৈরাচারীদের নেতা উল্লেখ করে মাহমুদুর রহমান বলেন, শেখ মুজিবুর রহমান ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদের আইডল। ফ্যাসিবাদ উত্তর বাংলাদেশে কোনো ফ্যাসিবাদের আইডলের নামে কোনো স্থাপনা থাকতে পারে না, পরিষ্কার কথা। আমরা শেখ মুজিবুর রহমানকে ফ্যাসিট হিসেবেই দেখি, কারণ এজন্য যদি কেউ দায়ী থাকে সে হচ্ছে শেখ হাসিনা। কারণ ১৬ বছর ধরে তিনি শেখ মুজিবকে সর্বত্র ফ্যাসিবাদে আইডল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।

ষষ্ঠত, ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন থেকে শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের নমিনেশন অনতিবিলম্বে প্রত্যাহার করে নিতে হবে। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, এই সাহেবা পুতুলের নমিনেশন করা হয়েছিল জালিয়াতির মাধ্যমে। ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানিজেশন পুতুলের নমিনেশন বাতিল করবে কি করবে না সেটা তাদের ব্যাপার। কিন্তু বিপ্লবোত্তর সরকারকে পুতুলের নাম প্রত্যাহার করে মেসেজ দিতে হবে ডব্লিউএইচওকে।

সপ্তমত, বুয়েটের ছাত্র, সাবেক সেনা কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) রহিমকে অবহেলাজনিত হত্যা করা হয়েছে। এটা আমি কারাগারে থাকতে জেনেছি। তিনি ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় কারান্তরীণ ছিলেন। যদিও বলা হয় তিনি হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছেন। কিন্তু আমি জেনেছি হার্ট অ্যাটাকের পর তাকে আইসিইউতে নেওয়া হলে ইলেক্ট্রিসিটির লাইন বন্ধ করে রাখা হয়েছিল দুই থেকে তিন ঘণ্টা। এসময় তিনি ছটফট করে মারা যান। আরেকজন হচ্ছে বিএনপি নেতা নাসির উদ্দিন পিন্টু, যাকে কারাগারে হত্যা করা হয়েছে বলে জেনেছি। দুজনের মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধানে আপিল বিভাগের একজন বিচারপতির নেতৃত্বে একটি বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করতে হবে। যে কমিটির দায়িত্ব হবে সমস্ত কাগজপত্র প্রমাণ পর্যালোচনা করে এই দুজনের মৃত্যুর কারণ খুঁজে বের করা।

মাহমুদুর রহমান বলেন, আমরা এ সরকারকে সহযোগিতা করতে চাই। কারণ এই সরকার আমাদের সরকার। শহীদদের রক্তের ওপর ভর করে এসেছে সরকার। তাই সরকারেরও এমন কিছু করা উচিত হবে না যাতে আমাদের আশায় ফাটল ধরে। আমি আশা রাখতে চাই ড. ইউনূস সরকার সফল হবে। সফলভাবে তারা তাদের সব দায়িত্ব শেষ করে নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে চলে যাবেন।

Header Ad
Header Ad

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও নিরাপত্তা বিবেচনায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। শনিবার (১০ মে) রাতে এক জরুরি বৈঠক শেষে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।

গণমাধ্যমকে তিনি জানান, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। বৈঠকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধনীও অনুমোদিত হয়েছে, যার আওতায় এখন থেকে ট্রাইব্যুনাল কোনো রাজনৈতিক দল, তার অঙ্গসংগঠন কিংবা সমর্থক গোষ্ঠীকে শাস্তি দিতে পারবে।

বৈঠক-পরবর্তী বিবৃতিতে জানানো হয়, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর নেতাদের বিচার চলমান থাকা পর্যন্ত জাতীয় নিরাপত্তা, সার্বভৌমত্ব এবং জুলাই আন্দোলনের কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দলটির সব ধরনের কার্যক্রম—অফলাইন ও অনলাইন উভয় ক্ষেত্রেই—সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক পরিপত্র পরবর্তী কর্মদিবসে জারি করা হবে বলেও জানানো হয়। এছাড়া উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই ঘোষণাপত্র ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে চূড়ান্ত করে প্রকাশের সিদ্ধান্তও গৃহীত হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগেই ২০২৪ সালের ২৩ অক্টোবর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করা হয়। জননিরাপত্তা বিঘ্ন, সহিংসতা, টেন্ডারবাজি, ধর্ষণ ও বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের অভিযোগে সংগঠনটি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।

উল্লেখযোগ্যভাবে, ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকেই ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের দাবি জোরালো হয়। সাম্প্রতিক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির দাবির প্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত আরও জোরালো ভিত্তি পায়।

Header Ad
Header Ad

আমরা ফ্লাই করার ২০ মিনিট পর এয়ারপোর্টে মিসাইল পড়ে: রিশাদ

রিশাদ হোসেন ও নাহিদ রানা। ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল) খেলতে গিয়ে ভয়াবহ এক অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছিলেন বাংলাদেশের জাতীয় দলের তরুণ দুই ক্রিকেটার রিশাদ হোসেন ও নাহিদ রানা। যুদ্ধাবস্থার মধ্যে ফেঁসে গিয়ে আতঙ্কিত অবস্থায় ছিলেন তারা।

শনিবার (১০ মে) বিকেলে দেশে ফিরে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে সেই অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিয়েছেন অলরাউন্ডার রিশাদ হোসেন।

তিনি জানান, ‘আমরা ফ্লাই করার ২০ মিনিট পরই পাকিস্তানের বিমানবন্দরে মিসাইল পড়ে। পুরো ফ্লাইটের সবাই শকে ছিল। এমন ঘটনা জীবনে প্রথম দেখলাম।’

তিনি আরও বলেন, ‘উৎকণ্ঠা ছিল অবশ্যই। কিন্তু বিসিবি ও পিসিবির সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ আমাদের মানসিকভাবে অনেক শক্ত থাকতে সাহায্য করেছে। বিদেশি খেলোয়াড়রাও খুব নার্ভাস হয়ে পড়েছিল।’

পরিবারের উৎকণ্ঠা, নিরাপত্তা নিয়ে দুশ্চিন্তা—সব মিলিয়ে কঠিন সময় কেটেছে বলে জানান রিশাদ। তবে নিরাপদে দেশে ফিরে আসায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) এবং পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি। একইসঙ্গে দেশবাসীকেও ধন্যবাদ জানান পাশে থাকার জন্য।

এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্টের মধ্যস্থতায় ভারত-পাকিস্তান জরুরি ভিত্তিতে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ায় আবারও পিএসএল মাঠে গড়ানোর সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।

রিশাদ জানালেন, ‘পিএসএল যদি আরব আমিরাতে সরিয়ে নেওয়া হয়, তবে আমি আবারও লাহোর কালান্দার্সের সঙ্গে যোগ দেওয়ার চেষ্টা করব।’

Header Ad
Header Ad

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: এক ঘণ্টার মধ্যে কাশ্মীরে আবারও ড্রোন হামলা

ছবি: সংগৃহীত

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে দুই সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে চলা উত্তেজনা ও সংঘর্ষের পর আজ (১০ মে) শনিবার উভয় দেশই যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়। তবে, যুদ্ধবিরতির মাত্র এক ঘণ্টার মধ্যে ভারতশাসিত কাশ্মীরের শ্রীনগর ও অন্যান্য অঞ্চলে ড্রোন হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে এবং বিমান হামলার সাইরেন বেজে উঠেছে।

শনিবার (১০ মে) ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার একটি প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এ ঘটনার পর জম্মু ও কাশ্মীর, পাঞ্জাব ও রাজস্থানের কিছু এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে এবং ব্ল্যাকআউট ঘোষণা করা হয়েছে বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে। উল্লেখ্য, পাকিস্তান যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দেওয়ার পর এই হামলা সংঘটিত হয়, যা আন্তর্জাতিক মহলে উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও এই যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দিয়ে বলেন, “মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় দীর্ঘ রাতব্যাপী আলোচনার পর, আমি আনন্দের সাথে ঘোষণা করছি যে ভারত ও পাকিস্তান একটি পূর্ণাঙ্গ এবং তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে।”

যুদ্ধবিরতি চুক্তি সত্ত্বেও, ভারত পাকিস্তানের ক্রমাগত ড্রোন হামলা মোকাবেলা করে চলেছে। তবে, ভারতের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দ্বারা এই হুমকিগুলির বেশিরভাগই নিরপেক্ষ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ৭ মে পাকিস্তান ও পাক-অধিকৃত কাশ্মীরে সন্ত্রাসী শিবিরগুলিকে লক্ষ্য করে ভারতের কঠোর প্রতিশোধমূলক হামলা - 'অপারেশন সিন্দুর' - শুরু হওয়ার পর উত্তেজনা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই অভিযানটি ছিল ২২শে এপ্রিল জম্মু ও কাশ্মীরের পহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার সরাসরি প্রতিক্রিয়া, যেখানে ২৬ জন মানুষ, যাদের বেশিরভাগই পর্যটক, পাকিস্তান-সমর্থিত হামলায় প্রাণ হারিয়েছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা
আমরা ফ্লাই করার ২০ মিনিট পর এয়ারপোর্টে মিসাইল পড়ে: রিশাদ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: এক ঘণ্টার মধ্যে কাশ্মীরে আবারও ড্রোন হামলা
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিরতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বিবৃতি
সিগারেটের দাম বাড়ানোর দাবি তরুণ চিকিৎসকদের
বেনাপোলে পাওনা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় যুবকের মৃত্যু
শেখ হাসিনার সহকারী প্রেস সচিব বিটু ও সাবেক এমপি শামীমা গ্রেপ্তার
জনগণ আর পলাতক অপশক্তির পুনর্বাসন চায় না: তারেক রহমান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে এক ঘণ্টা সময় দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিরতির তথ্য নিশ্চিত করলো ভারত-পাকিস্তান, সামরিক অভিযান বন্ধ
জাতীয় পার্টি কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয়: জিএম কাদের
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
আরাফাত রহমান কোকোর কবর জিয়ারত করলেন শর্মিলা রহমান ও ডা. জুবাইদা রহমান
ভারত-পাকিস্তান ‘যুদ্ধবিরতিতে’ সম্মত হয়েছে: ট্রাম্প
মুন্সীগঞ্জে লঞ্চে ২ তরুণীকে বেল্ট দিয়ে পেটানো সেই যুবক আটক
চট্টগ্রামে বিএনপির তারুণ্য সমাবেশে উপস্থিত তামিম ইকবাল
শীর্ষ সামরিক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মোদির জরুরি বৈঠক
টানা দ্বিতীয়বার স্কাই স্পোর্টসের সেরা একাদশে হামজা চৌধুরী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়টা বাংলাদেশের জন্য একটি বড় ইস্যু: আযম খান
সন্ধ্যায় উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক