শনিবার, ১০ মে ২০২৫ | ২৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

আমাকে মোয়া বানানো হচ্ছে : হারুন

ফাইল ছবি

জুলাইয়ের কোটা সংস্কার আন্দোলন দমন করতে গত জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছয় সমন্বয়ককে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশিদের কার্যালয়ে নেওয়া হয়। পরে সমন্বয়কদের সঙ্গে এক টেবিলে বসে খাবার ছবি এবং তাদের দিয়ে আন্দোলন প্রত্যাহারের বিবৃতি দেওয়ার ভিডিও প্রকাশ করেন তিনি।

তার এই কর্মকাণ্ডকে জাতির সঙ্গে মশকরা বলেও মন্তব্য করেন উচ্চ আদালত। হাইকোর্টের এমন মন্তব্যের পরও ওই ছয় সমন্বয়কারীকে বেআইনিভাবে আটকে রাখা হয় প্রায় এক সপ্তাহ। এর মাঝে তার একটি আপত্তিকর ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।

পরে ১ আগস্ট তাকে গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) দায়িত্ব থেকে সরিয়ে ডিএমপির ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস শাখায় পদায়ন করা হয়। নতুন অফিসে সবশেষ ২ আগস্ট দায়িত্ব পালন করেছিলেন হারুন। এরপর থেকেই তার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। তিনি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন বলে শোনা যাচ্ছে। তবে বিষয়টি এখনও নিশ্চিত নয়। তার অবস্থান নিয়ে এক রকমের ধোঁয়াশ রয়েছে।

বুধবার (৯ অক্টোবর) অজ্ঞাত স্থান থেকেই ইউটিউব চ্যানেল নাগরিক টিভিতে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন হারুন অর রশিদ। সেখানে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান, আন্দোলন দমনে তার ভূমিকাসহ নানা বিষয়ে কথা বলেছেন। দাবি করেছেন- তাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। তাকে মোয়া বানানো হচ্ছে।

হারুন-অর-রশীদ বলেন, আমাকে ঘিরে নানা ধরনের গুজব ছড়ানো হচ্ছিল। তখনো আমি চুপ ছিলাম। সরকার যখন বলল, সবাইকে কাজে যোগ দিতে। তখন আমি গত ৮ আগস্ট ডিএমপি কমিশনারের সঙ্গে যোগাযোগ করি। তিনি আমাকে তখনই যোগ দিতে নিষেধ করেন। আমাকে নিরাপদ স্থানে থাকতে বলেন। আমি যোগদান করতে গেছি। কিন্তু আমি যোগ দিতে পারিনি। দুই দিন পর দেখি আমার নামে মোহাম্মদপুর থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। যেখানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, আইজিপি, কমিশনার ও আমাকে হুকুমের আসামি করা হয়। তখন আমি অবাক হলাম।

আমি তো ডিবিতে কাজ করি। ডিবির কাজ হলো মামলা তদন্ত করা। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা নির্দেশ দিলে আমরা গ্রেপ্তার করি। মোহাম্মদপুরে তো আমি গিয়ে মারামারি করিনি, এটা তো আমার কাজ না। অতিরিক্ত কমিশনার কি মারামারি করতে যায়? আর ডিএমপিতে কমিশনারের পরে ৬ জন অতিরিক্ত কমিশনার। আমি হলাম ৬ নম্বর কমিশনার। সেখানে আমার নামে যখন মামলা হলো তখন তো একটু…। আবার বলা হলো মামলা হলেও সমস্যা নেই। ঘটনার সঙ্গে জড়িত না থাকলে গ্রেপ্তার করা হবে না।

আমি মনে করলাম ভালো কথা। ভাবলাম জয়েন করব। পরের দিন দেখলাম একজন উপদেষ্টা বললেন, যেসব পুলিশ কর্মকর্তা জয়েন করেননি আপনারা তাদের ধরে নিয়ে আসেন। আমি তখন আরও অবাক হলাম। আমি ‍যদি চাকরিতে জয়েন না করি তাহলে প্রসিডিং করবে। আর যোগ দিলে আমাকে দিয়ে জোর করে চাকরি করাবেন। এটা শোনার পরে আমার মনে হলো রিস্ক। মানে আমার লাইফ ঝুঁকির মধ্যে। এখন মানুষকে ধরে যেভাবে পেটানো, ডিম মারা হচ্ছে। যদি আমাকে…। আগে তো বাঁচতে হবে। আমি ইচ্ছাকৃতভাবে একটু চুপ আছি।

পুলিশ সদর দপ্তরের দেয়াল টপকে পালাতে গিয়ে ব্যথা পাওয়ার বিষয়ে সাবেক ডিবির এই কর্মকর্তা বলেন, আমি পুলিশ সদর দপ্তরে যাইনি।

সরকারপ্রধান (শেখ হাসিনা) সবাইকে বিপদে ফেলে চলে গেছেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে মোহাম্মদ হারুন-অর-রশীদ বলেন, এ নিয়ে আমি কিছু বলতে পারব না। আমি ছোট মানুষ। আমি ডিএমপির প্রধানও না, পুলিশের প্রধান না। আমাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। আমাকে মোয়া বানানো হচ্ছে। আমি কেন আলোচিত-এর একটাই কারণ যেখানে অপরাধ হয়েছে সেখানে আমি মানুষকে সেবা দিয়েছি। মানুষ যখন যে সমস্যায় পড়েছে তারা থানায় না গিয়ে ডিবিতে আসত। ডিবিতে আমার চাকরিজীবনে মানুষের উপকার করেছি। কারো ক্ষতি করিনি।

দেশবাসী কেন আপনাকে ঘৃণা করে? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি ১২ বছর চাকরি করেছি। আমার কোনো অন্যায় থাকলে আপনি আমাকে ছাড়তেন? তখন আপনারা কোথায় ছিলেন? এখন আমি একটু অড পজিশনে পড়ে গিয়েছি, এখন যদি বলে হারুন খুব খারাপ... তাহলে আমি কী খারাপটা করেছি বলেন। আমি কার ক্ষতি করেছি? আমার কাছে যারা-যেসকল আসামিরা ছিল... এমনও বড় বড় বিএনপি নেতারা আমার কাছে গিয়েছিল.. তারা আমাকে বলতো আমার ফ্যামিলি প্রবলেম আছে, আমার ফ্যামিলি প্রবলেম সলভ করে দিও। এসব বিষয়ে আমি আরেকদিন কথা বলবো।

উল্লেখ্য, ২০১১ সালে জাতীয় সংসদের সামনে এক মিছিলে তৎকালীন বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ জয়নাল আবেদীন ফারুককে মারধরের ঘটনায় প্রথম আলোচনায় আসেন হারুন। এরপর থেকে বিভিন্ন নেতিবাচক কর্মকাণ্ডে তার নাম আসে। ডিবিতে মানুষকে তুলে নেওয়া, বিরোধী দলের আন্দোলনে ‘বোমা উদ্ধারের’ প্রহসন, হেফাজতে নির্যাতন, আপত্তিকর ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে টাকা আদায়—ইত্যাদি অভিযোগে তিনি ব্যাপক সমালোচিত হন।

Header Ad
Header Ad

ভারত-পাকিস্তান ‘যুদ্ধবিরতিতে’ সম্মত হয়েছে: ট্রাম্প

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

দীর্ঘদিনের শত্রুতা ও সাম্প্রতিক সামরিক উত্তেজনার মধ্যে অবশেষে পূর্ণ ও তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে ভারত ও পাকিস্তান। এই ঐতিহাসিক ঘোষণাটি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

শনিবার (১০ মে) নিজের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যাল-এ দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প জানান, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় উভয় দেশের মধ্যে রাতভর আলোচনা শেষে তারা যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছে।

তিনি লিখেছেন, “যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় দীর্ঘ এক রাতের আলোচনার পর আমি আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি, ভারত ও পাকিস্তান পূর্ণ ও তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। নিজেদের অসাধারণ বুদ্ধিমত্তা ও দায়িত্বশীলতার জন্য দুই দেশকে অভিনন্দন।”

ট্রাম্পের ঘোষণার কিছুক্ষণ পরেই পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ইসহাক দার সাংবাদিকদের জানান, যুদ্ধবিরতির সিদ্ধান্ত তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হচ্ছে।
তিনি বলেন, “পাকিস্তান সবসময় এ অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতা চেয়েছে, তবে কখনোই আমাদের সার্বভৌমত্ব নিয়ে আপস করিনি।”

অন্যদিকে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রি এক বিবৃতিতে বলেন, “স্থল, আকাশ ও সমুদ্রপথে সব ধরনের গুলিবর্ষণ ও সামরিক অভিযান স্থগিত করা হয়েছে। আজ (শনিবার) বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে।”

কাশ্মীরের পেহেলগামে ২২ এপ্রিলের হামলায় ২৬ জন ভারতীয় পর্যটক নিহত হওয়ার পর থেকেই দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা চরমে পৌঁছে। ভারত হামলার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করে। এরপর থেকেই সীমান্ত এলাকায় পাল্টাপাল্টি গোলাগুলি ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু হয়।

ভারত প্রথমে ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামে পাকিস্তানের অভ্যন্তরে আঘাত হানে, যেখানে বেশ কয়েকটি লক্ষ্যবস্তু ধ্বংসের দাবি করে তারা। এর প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তান চালায় অপারেশন বুনইয়ানুম মারসুস, যেখানে ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাও ভেঙে ফেলার দাবি করে ইসলামাবাদ।

Header Ad
Header Ad

মুন্সীগঞ্জে লঞ্চে ২ তরুণীকে বেল্ট দিয়ে পেটানো সেই যুবক আটক

মুন্সীগঞ্জে লঞ্চে ২ তরুণীকে বেল্ট দিয়ে পেটানো সেই যুবক আটক। ছবি: সংগৃহীত

মুন্সীগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে প্রকাশ্যে বেল্ট দিয়ে পেটানোর ঘটনায় অভিযুক্ত যুবককে আটক করেছে পুলিশ। শনিবার (১০ মে) বেলা দেড়টার দিকে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মুন্সীগঞ্জ সদর থানায় নিয়ে যাওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেছেন থানার ওসি সাইফুল আলম।

আটক যুবকের নাম নেহাল আহাম্মেদ জিহাদ। তিনি সদর উপজেলার যোগনি ঘাট এলাকার মনির হোসেনের ছেলে।

গত শুক্রবার (৯ মে) সন্ধ্যায় মুন্সীগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনালে নোঙর করা তিনতলা লঞ্চ ‘এম ভি ক্যাপ্টেন’-এ ঘটে এই নৃশংস ঘটনা। ঘটনার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে শুরু হয় ব্যাপক আলোড়ন।

ভিডিওতে দেখা যায়, আনুমানিক ১৫ থেকে ১৭ বছর বয়সী এক তরুণীকে লঞ্চের সামনের অংশে নিয়ে গিয়ে কোমরের বেল্ট দিয়ে পিটাচ্ছেন এক যুবক। আশপাশে থাকা বহু মানুষ মোবাইলে সেই দৃশ্য ধারণ করছিলেন, কেউ কেউ উল্লাস করছিলেন এবং ঘটনাটির সমর্থনে স্লোগানও দিচ্ছিলেন।

আটককৃত যুবক নেহাল আহাম্মেদ জিহাদ। ছবি: সংগৃহীত

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ফিরোজ কবির জানান, ঘটনার দিন ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থেকে প্রায় ৩০০-৪০০ তরুণ-তরুণী একটি পিকনিক ও ভ্রমণের উদ্দেশ্যে এম ভি ক্যাপ্টেন লঞ্চ ভাড়া করে। চাঁদপুর ভ্রমণ শেষে ফেরার পথে মুন্সীগঞ্জ লঞ্চঘাটে খাবার কিনতে নেমেছিল কয়েকজন। এ সময় লঞ্চঘাটে উপস্থিত স্থানীয় লোকজন উত্তেজিত হয়ে লঞ্চে উঠে পড়ে এবং যাত্রীদের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা ও মারধরে জড়িয়ে পড়ে।

তিনি বলেন, “একপর্যায়ে দুই তরুণীকে লঞ্চের সামনে এনে এক যুবক বেল্ট দিয়ে মারধর করে। এ সময় লঞ্চে ভাঙচুর চালানো হয় এবং কিছু মোবাইল ফোনসহ মালামাল ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগও পাওয়া গেছে।”

পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। লঞ্চটি পরে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়।

সদর থানার ওসি সাইফুল আলম বলেন, “ঘটনার বিষয়ে এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। তবে ভুক্তভোগিরা অভিযোগ করবেন বলে জানিয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে নৌ পুলিশও কাজ করছে।”

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রামে বিএনপির তারুণ্য সমাবেশে উপস্থিত তামিম ইকবাল

বিএনপির তারুণ্য সমাবেশে উপস্থিত তামিম ইকবাল। ছবি: সংগৃহীত

তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠা’র ডাক দিয়ে চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক পলোগ্রাউন্ড মাঠে চলছে বিএনপির তারুণ্য মহাসমাবেশ। শনিবার (১০ মে) বিকেল থেকে শুরু হওয়া এই সমাবেশে উপস্থিত হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল।

বিকেল সোয়া ৪টার দিকে তামিম ইকবালকে মঞ্চে উঠতে দেখা যায়। এরপর তিনি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্নার পাশে বসেন।

মঞ্চে আরও উপস্থিত আছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিবসহ দলের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তামিমকে মঞ্চে অবস্থান করতে দেখা গেছে।

সমাবেশকে ঘিরে সকাল থেকেই চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকা থেকে নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে আসতে শুরু করেন। দুপুর গড়াতেই পলোগ্রাউন্ড মাঠ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে ওঠে। বিভাগের ৯৯টি উপজেলা থেকে বিএনপির নেতাকর্মীরা এতে অংশ নেন।

আয়োজকরা জানান, সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। মঞ্চ ও মাঠজুড়ে শোনা যাচ্ছে নানা স্লোগান ও উদ্দীপনামূলক সংগীত, যা পুরো এলাকাকে রূপ দিয়েছে এক উৎসবমুখর পরিবেশে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারত-পাকিস্তান ‘যুদ্ধবিরতিতে’ সম্মত হয়েছে: ট্রাম্প
মুন্সীগঞ্জে লঞ্চে ২ তরুণীকে বেল্ট দিয়ে পেটানো সেই যুবক আটক
চট্টগ্রামে বিএনপির তারুণ্য সমাবেশে উপস্থিত তামিম ইকবাল
শীর্ষ সামরিক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মোদির জরুরি বৈঠক
টানা দ্বিতীয়বার স্কাই স্পোর্টসের সেরা একাদশে হামজা চৌধুরী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়টা বাংলাদেশের জন্য একটি বড় ইস্যু: আযম খান
সন্ধ্যায় উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক
বিরামপুরে প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উদ্‌যাপন
আইপিএলের পর এবার অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত পিএসএল
যমুনা ও সচিবালয়সহ বিভিন্ন এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
বরেণ্য সংগীতশিল্পী মুস্তাফা জামান আব্বাসী মারা গেছেন
মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা
সালিসে নারীর চুল কাটলেন ‘বিচারকরা’
আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো শাহবাগে অবরোধ
সৌদি পৌঁছেছেন ৩৭১১৫ হজযাত্রী, ৫ জনের মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মালবাহী ট্রেন উদ্ধারের পর কক্সবাজার এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত
পাপুলের স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম গ্রেফতার
ভারতের বিরুদ্ধে ‘অপারেশন বুনিয়ান উল মারসুস’ শুরু করল পাকিস্তান
শাহবাগ ছাড়া অন্য কোথাও ‘ব্লকেড’ দিবেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি নির্বাচনে জয়ী হলেন যারা