শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫ | ১২ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

বিএনপি-জামায়াতসহ ৩২ দলের কাছে সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ছয়টি সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন বিএনপি ও জামায়াতসহ মোট ৩২টি রাজনৈতিক দলের কাছে পাঠানো হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন কমিশন এসব প্রতিবেদন দলগুলোর কাছে পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি প্রতিটি প্রতিবেদনের সঙ্গে একটি চিঠিও সংযুক্ত করেছে।

প্রতিটি চিঠিতে সংশ্লিষ্ট দলগুলোর কাছে সংস্কার সুপারিশগুলো নিয়ে মতামত চাওয়া হয়েছে। মতামতের ধরন মাল্টিপল চয়েস প্রশ্নের (এমসিকিউ) আদলে সাজানো হয়েছে, যেখানে ‘একমত’, ‘আংশিক একমত’ এবং ‘ভিন্নমত’-এই তিনটি বিকল্প রাখা হয়েছে। এছাড়া সংস্কার বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া ও সময় নির্ধারণের জন্য পাঁচটি বিকল্প পদ্ধতি প্রদান করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে—নির্বাচনের আগে অধ্যাদেশের মাধ্যমে, নির্বাচনের আগে গণভোটের মাধ্যমে, নির্বাচনের সময় গণভোটের মাধ্যমে, গণপরিষদের মাধ্যমে এবং নির্বাচনের পর সাংবিধানিক সংস্কারের মাধ্যমে। আগামী ১৩ মার্চের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে লিখিত মতামত চেয়েছে কমিশন।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সূত্র জানায়, ১৩ মার্চের মধ্যে দলগুলোর মতামত পাওয়ার পর সংলাপ আয়োজন করা হবে। রোজার ঈদের আগেই বিএনপি, জামায়াতসহ গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে পৃথকভাবে এবং জোটবদ্ধ দলগুলোর সঙ্গে সম্মিলিতভাবে সংলাপে বসার পরিকল্পনা রয়েছে। বিএনপির মিত্র ১২ দলীয় জোট ও জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সঙ্গে যৌথ সংলাপ হবে, একইভাবে গণতন্ত্র মঞ্চ, হেফাজতে ইসলাম ও বাম গণতান্ত্রিক জোটসহ অন্যান্য জোটের সঙ্গেও সংলাপ হবে।

এছাড়া নতুন রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিক্রিয়াও বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে। যেমন, নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে সদ্য আত্মপ্রকাশ করা ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’ (এনসিপি)-কেও প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে, যদিও দলটি এখনো নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পায়নি।

প্রসঙ্গত, গত ১২ ফেব্রুয়ারি ছয় মাস মেয়াদী জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজকে সহসভাপতি করে এই কমিশন গঠন করা হয়। এছাড়া নির্বাচন ব্যবস্থা, বিচার বিভাগ, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), জনপ্রশাসন এবং পুলিশ সংস্কারবিষয়ক কমিশনের প্রধানরা এতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি কমিশন প্রথমবারের মতো ৫৪টি রাজনৈতিক দল-জোটের প্রায় ১০০ নেতার সঙ্গে রাজধানীর হেয়ার রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে বৈঠক করে। সেই বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে জানানো হয়, তারা তখনও সংস্কার কমিশনগুলোর সুপারিশ সংবলিত প্রতিবেদন পাননি। তখনই প্রধান উপদেষ্টা প্রতিটি রাজনৈতিক দলকে প্রতিবেদন পাঠানোর নির্দেশ দেন। পাশাপাশি সিদ্ধান্ত হয় যে, রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নেওয়ার পর কখনো একত্রে, প্রয়োজনে আলাদাভাবে বৈঠক হবে।

সংস্কার কমিশনের সুপারিশ নিয়ে সংলাপ শেষ হওয়ার পর রাজনৈতিক দলগুলো ‘জুলাই সনদে’ স্বাক্ষর করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এই সনদের কিছু সুপারিশ বাস্তবায়ন করবে, বাকিগুলো রাজনৈতিক সরকার বাস্তবায়ন করবে। রাজনৈতিক দলগুলো যদি নির্বাচনের আগে সীমিত সংস্কারে সম্মত হয়, তাহলে জাতীয় নির্বাচন এ বছরের ডিসেম্বরেই অনুষ্ঠিত হতে পারে। অন্যথায়, নির্বাচন ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে হবে।

যেসব প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য থাকবে, সেগুলোর ভিত্তিতেই ‘জুলাই সনদ’ তৈরি করা হবে। সাংবিধানিক সংশোধন প্রয়োজন এমন বিষয়গুলোতে গণভোট আয়োজনের বিকল্পও রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নেওয়া হবে এবং প্রয়োজনে সংসদ নির্বাচনের সময়ই গণভোট অনুষ্ঠিত হতে পারে।

১২ দলীয় জোটের নেতা মোস্তফা জামাল হায়দার জানিয়েছেন, গত তিন দিনে তারা পর্যায়ক্রমে ছয়টি প্রতিবেদন পেয়েছেন এবং দলীয়ভাবে পর্যালোচনা শেষে চূড়ান্ত মতামত কমিশনে জমা দেবেন। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, “জাতীয় নির্বাচনের বিকল্প নেই। দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় উত্তরণ জরুরি, অন্যথায় দেশ আরও সংকটে পড়তে পারে।”

অন্যদিকে, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় জানিয়েছে, প্রতিটি দলের মতামত কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। কোনো দল যদি একটিও প্রস্তাবে একমত না হয়, তাতেও সমস্যা নেই। তবে কে কোন সুপারিশে একমত বা ভিন্নমত পোষণ করেছে, তা জনসমক্ষে জানানো হবে।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এই উদ্যোগ রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন আলোচনা সৃষ্টি করেছে। সংস্কারের বিষয়টি কিভাবে রাজনৈতিক দলগুলো গ্রহণ করে এবং এর ভিত্তিতে আগামী দিনের রাজনৈতিক প্রক্রিয়া কীভাবে এগোয়, সেটিই এখন দেখার বিষয়।

Header Ad
Header Ad

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকেলে রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

যদিও সাক্ষাৎটি ‘সৌজন্য’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে, তবে চলমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এই বৈঠককে তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। এর আগে, ১৩ জুন লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা।

ওই বৈঠকের পর যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, যদি সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা সম্ভব হয়, তাহলে ২০২৬ সালের পবিত্র রমজানের আগের সপ্তাহেই জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে। তবে সে লক্ষ্যে বিচার ও সংস্কার প্রক্রিয়ায় যথেষ্ট অগ্রগতি অর্জনের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এদিকে, আগাম নির্বাচনের পূর্বশর্ত হিসেবে স্থানীয় সরকার, বিশেষ করে সিটি করপোরেশনগুলোর নির্বাচন চায় কয়েকটি রাজনৈতিক দল। এই প্রেক্ষাপটেই সিইসির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকে নির্বাচন ঘিরে সম্ভাব্য আলোচনার সূচনা হিসেবেও বিবেচনা করা হচ্ছে।

যদিও বৈঠকে কী আলোচনা হয়েছে, সে বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি, তবুও দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আগাম ভোটের সম্ভাবনা ঘিরে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা।

Header Ad
Header Ad

খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার

এসআই সুকান্ত কুমার দাস। ছবি: সংগৃহীত

খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি শফিকুল আলম মনার বাড়ি ভাংচুরসহ ৪টি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি ও নানা অভিযোগে অভিযুক্ত  পুলিশের আলোচিত উপপরিদর্শক (এসআই) সুকান্ত কুমার দাসকে চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।

ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকালে সদর উপজেলা আমলি আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালতের বিচারক জ্যেষ্ঠ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ইয়াসমিন নাহার তাকে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন। 

গ্রেপ্তার সুকান্ত কুমার দাস খুলনার ডুমুরিয়া থানার কালিকাপুর গ্রামের শত্রুঘ্ন দাসের ছেলে এবং চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার তিওরবিলা পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ ছিলেন। ছুটিতে তার নিজ বাড়িতে খুলনায় অবস্থানকালে স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা গত মঙ্গলবার (২৪ জুন) তাকে ধরে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে। চিকিৎসা শেষে পুলিশ তাকে ছেড়ে দিলে খুলনায় তাকে গ্রেপ্তারের দাবিতে আন্দোলন চলে।

চুয়াডাঙ্গা আদালত পরিদর্শক নাসির উদ্দিন জানান, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর খুলনা সদর থানায় দায়ের করা একটি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি সুকান্ত। তিনি স্বেচ্ছায় চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় হাজির হলে  ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে তাকে সদর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করে।

Header Ad
Header Ad

বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ‘বিশেষ সুবিধা’ চালু হচ্ছে আগামী ১ জুলাই থেকে। অন্তর্বর্তী সরকার ঘোষিত এ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মূল বেতনের একটি নির্দিষ্ট হারে অতিরিক্ত অর্থ দেওয়া হবে।

প্রাথমিকভাবে এ ভাতা ১ হাজার ও ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হলেও, পরে তা বাড়িয়ে চাকরিতে থাকা কর্মচারীদের জন্য ন্যূনতম ১ হাজার ৫০০ টাকা এবং পেনশনভোগীদের জন্য ন্যূনতম ৭৫০ টাকা নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

সম্প্রতি সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ ও অর্থসচিব খায়েরুজ্জামান মজুমদার এই সিদ্ধান্তের বিস্তারিত জানান। তারা বলেন, কর্মরত সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে যারা ১ থেকে ৯ গ্রেডে আছেন, তারা মূল বেতনের ১০ শতাংশ হারে ‘বিশেষ সুবিধা’ পাবেন। আর ১০ থেকে ২০তম গ্রেডের মধ্যে থাকা কর্মচারীরা পাবেন ১৫ শতাংশ হারে।

এই বিশেষ সুবিধা পিআরএলে (অবসর-উত্তর ছুটি) থাকা কর্মচারীদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে। তাদের বেতন বিবেচনায় নেওয়া হবে পিআরএলে যাওয়ার আগের মূল বেতন অনুযায়ী।

একজন ৪র্থ গ্রেডের কর্মকর্তা যার মূল বেতন ৭১ হাজার ২০০ টাকা, তিনি নতুন নিয়ম অনুযায়ী পাবেন ৭ হাজার ১২০ টাকা, যা পূর্বে ছিল ৩ হাজার ৫৬০ টাকা। অর্থাৎ তার ‘বিশেষ সুবিধা’ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। অন্যদিকে একজন ১১ থেকে ২০ গ্রেডের কর্মচারী, যাঁর মূল বেতন ১৭ হাজার ৫২০ টাকা, তিনি পাবেন প্রায় ২ হাজার ৬২৮ টাকা। এ ক্ষেত্রে পূর্বের নির্ধারিত ১ হাজার টাকার তুলনায় ভাতাটি ১ হাজার ৬২৮ টাকা বাড়ছে।

এছাড়া নিয়মিত পেনশনভোগীরাও এই সুবিধা পাবেন। তাদের পেনশনের ওপর গ্রেড অনুযায়ী একই হারে বিশেষ ভাতা হিসাব করা হবে। তবে যারা গ্রস পেনশনের শতভাগ তুলে নিয়েছেন এবং এখনো পুনঃস্থাপনের আওতায় আসেননি, তাদের ক্ষেত্রে এ সুবিধা প্রযোজ্য হবে না।

চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্তরা তাদের পূর্ববর্তী মূল বেতনের ভিত্তিতে এই সুবিধা পেতে পারেন, তবে এক্ষেত্রে পেনশন ও চুক্তিভিত্তিক বেতনের মধ্যে যেটা বেশি, সেটি বিবেচনায় নেওয়া হবে। সাময়িক বরখাস্ত কর্মচারীরা বরখাস্তের আগে প্রাপ্ত মূল বেতনের ৫০ শতাংশের ওপর এই সুবিধা পাবেন। তবে যারা বিনা বেতনে ছুটিতে আছেন, তারা এই ভাতার আওতায় আসবেন না।

স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক ও বীমা কোম্পানির কর্মচারীরা, যারা জাতীয় বেতন স্কেলের আওতাভুক্ত, তারাও এই বিশেষ সুবিধা পাবেন। তবে এসব প্রতিষ্ঠানের ব্যয়ভার সরকার বহন করবে না, বরং নিজেদের বাজেট থেকেই এ ব্যয় মেটাতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার
বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে
হানিয়া আমিরের সঙ্গে সিনেমায় অভিনয়, ভারতে দিলজিৎকে নিষিদ্ধের দাবি
আমি যদি ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার মতো করি, আমারও পতন হবে: কাদের সিদ্দিকী
চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে জোট গড়ছে না বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের নামে থাকা ৯৭৭ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পেতে ‘পাবলিক’ রাখতে হবে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল
প্রকৃত ঘটনা জানলে হাসনাত আবদুল্লাহ তার ভুল বুঝতে পারবেন: দুদকের ডিজি
বিরামপুরে আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস পালিত
এনসিপির তুষারের বিরুদ্ধে ‘আপত্তিকর আলাপ’সহ যত অভিযোগ নীলা ইসরাফিলের
২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ১০ বছর নির্ধারণ করে স্বৈরাচারকে রুখে দেয়া হয়েছে: সালাহউদ্দিন আহমদ
নীরবতা ভেঙে খামেনি বললেন, ইরান ‘বিজয়’ অর্জন করেছে (ভিডিও)
সাংবাদিকতায় বাংলাদেশের মতো স্বাধীনতা উন্নত বিশ্বেও নাই: প্রেস সচিব
রংপুরে দেশীয় অস্ত্র ও অবৈধ মাদকসহ ২ যুবক গ্রেফতার
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন ডিএসসিসি প্রশাসক, পেলেন অভ্যর্থনা
ভেঙেই গেল জনপ্রিয় মার্কিন গায়িকা কেটি পেরির সংসার!
সব সরকারি ভবনের ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জেলার সব প্রতিষ্ঠানে ডোপ টেস্টের ঘোষণা দিলেন ডিসি