বুধবার, ১৫ মে ২০২৪ | ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

সাকিবের বিএনএমে যোগ দেওয়ার প্রসঙ্গে যা জানালেন মেজর হাফিজ

ছবি: সংগৃহীত

নির্বাচনের দুই মাস আগে সেনাবাহিনীর সাবেক কয়েকজন সহকর্মী ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনে (বিএনএম) যোগ দেওয়ার জন্য বাসায় নিয়ে এসেছিলেন বলে দাবি করেছেন বিএনপি'র ভাইস চেয়ারম্যান, সাবেক মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দীন আহমেদ বীর বিক্রম।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) রাজধানীর বনানীতে নিজের বাসভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

প্রসঙ্গত, সম্প্রতি একটি জাতীয় দৈনিকে হাফিজ উদ্দীন ও সাকিব আল হাসানকে নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ওই প্রতিবেদনকে কাল্পনিক ও কাহিনি বলে দাবি করেন হাফিজ উদ্দীন।

তিনি বলেন, ‘সাকিব আল হাসান বিশ্বসেরা খেলোয়াড়। অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা সাকিবকে আমার বাসায় নিয়ে আসেন। সাকিব রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেন। আমি বলেছি রাজনীতি করাটা তোমার ব্যক্তিগত বিষয়। তবে তুমি এখনও খেলাধুলা করছো। উৎসাহ না পেয়ে সে চলে যায়....।’

বিএনএম গঠনের সময় নিজের উপর ‘সরকারি চাপ’ প্রসঙ্গে হাফিজ বলেন, ‘ক্ষমতাসীনদের চাপ বাড়তে লাগলো। সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ ঘোষণাই দিয়ে দিলেন, হাফিজ উদ্দীন নতুন দল গঠন করবেন। আমি বিষয়টি নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করেছি। এরপর নির্বাচনের দুই মাস আগে সংবাদ সম্মেলন করে বলেছি, বিএনএম বা অন্য দলে যোগ দেওয়ার সম্ভাবনা নাই। শেষ পর্যন্ত এই দলেই থাকবো। বর্তমানে আমি অবসরের চিন্তা করছি। শারীরিকভাবে অসুস্থ।’

নিজেকের ‘ওপেন বুক’ উল্লেখ করে হাফিজ বলেন, ‘আমার সবকিছু ওপেন। আমি তো গোপনে কিছু করিনি। আমি স্বাধীন দেশের নাগরিক।’

তিনি আরও বলেন , ‘আমার কিংস পার্টি করার দরকার নাই। এতদিন পর দুটি পত্রিকা সেলিব্রেটি সাকিবকে জড়িয়ে যে মিথ্যা কথা রচনা করেছে, তাতে আমি মর্মাহত হয়েছি।’

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে হাফিজ উদ্দীন বলেন, ‘বিএনএমের সাধারণ সম্পাদক তাকে (সাকিব আল হাসান) নিয়ে এসেছিলেন। জনগণের সঙ্গে কোনও সম্পর্ক নাই তাদের। তারাই সরকারের আনুকূল্যে দল করেছে। চার-পাঁচজন লোক। ওইটা বিএনএমের ফরম ছিল সম্ভবত।’ এই চার-পাঁচ জন পূর্ব পরিচিত বলেও জানান তিনি।

‘সাকিবকে সেদিনই অনুৎসাহিত করেছি। আমিও তাকে বলেছি। আমি তো পরেরদিনই প্রতিবাদ করেছি, যে বিএনএমে যোগ দেবো না।’ বলেন আরেক প্রশ্নের উত্তরে হাফিজ উদ্দীন।

তিনি বলেন, ‘দল (বিএনপি) সম্পর্কে কখনোই অসৌজন্য বক্তব্য দিইনি আমি।’

বিএনপিনেতা হাফিজ বলেন, ‘বিএনএম গঠনের সময় বিএনপির বেশ কয়েকজন সংসদ সদস্য আমাকে বলেছিল— তারা বিএনএমে যাবে কিনা। আমি তাদেরও নিরুৎসাহিত করেছি।’

Header Ad

৬৩২ কোটি টাকায় এক লাখ ৭০ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৬৩২ কোটি টাকায় এক লাখ ৭০ হাজার টন সার কিনবে সরকার। ছবি: সংগৃহীত

রাষ্ট্রীয় চুক্তির মাধ্যমে চলতি অর্থবছরের জন্য কানাডা, কাতার, সৌদি আরব এবং দেশীয় প্রতিষ্ঠান কাফকো থেকে এক লাখ ৭০ হাজার টন সার কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ সার কিনতে খরচ হবে ৬৩২ কোটি ৭২ লাখ ২২ হাজার টাকা। এর মধ্যে ৯০ হাজার টন ইউরিয়া, ৪০ হাজার টন এমওপি এবং ৪০ হাজার টন ডিএপি সার রয়েছে।

বুধবার (১৫ মে) দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে ভার্চুয়ালি অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহবুদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ সংক্রান্ত প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়।

বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। তিনি জানান, এক লাখ ৭০ হাজার টন সারের মধ্যে ৯০ হাজার টন ইউরিয়া, ৪০ হাজার টন এমওপি ও ৪০ হাজার টন ডিএপি সার রয়েছে।

সচিব জানান, কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতায় রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে কানাডিয়ান কমার্শিয়াল কর্পোরেশন ও বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএডিসি) মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তির আওতায় কানাডার কানাডিয়ান কমার্শিয়াল কর্পোরেশন থেকে প্রথম লটে ৪০ হাজার টন এমওপি সার আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন হয়েছে। এতে ব্যয় হবে ১২৫ কোটি ৪০ লাখ টাকা। প্রতি টন সারের দাম পড়বে ২৮৫.০০ মার্কিন ডলার। যা আগে ছিল ৩২৭.৭৫ মার্কিন ডলার।

অপর এক প্রস্তাবে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে সৌদি আরবের মা আদেন ও বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএডিসি) মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তির আওতায় মা আদেনের কাছ থেকে পঞ্চম লটে ৪০ হাজার টন ডিএপি সার আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ২২৮ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। প্রতি টন সারের দাম পড়বে ৫১৯.০০ মার্কিন ডলার। যা আগে ছিল ৫৫৪.০০ মার্কিন ডলার।

তিনি বলেন, শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতায় ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে রাষ্ট্রীয় চুক্তির মাধ্যমে কাতারের কাতার কেমিক্যাল অ্যান্ড পেট্রোকেমিক্যাল মার্কেটিং অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (মুনতাজাত) থেকে ১৩তম লটে ৩০ হাজার টন বাল্ক গ্র্যানুলার (অপশনাল) ইউরিয়া সার আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ৯২ কোটি ২৯ লাখ ১১ হাজার টাকা। প্রতি টন সারের দাম পড়বে ২৭৯.৬৭ মার্কিন ডলার। যা আগে ছিল ২৮২.৫০ মার্কিন ডলার।

২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে রাষ্ট্রীয় চুক্তির মাধ্যমে সৌদি আরবের সাবিক এগ্রি-নিউট্রিয়েন্টস কোম্পানি থেকে ১৪তম লটে ৩০ হাজার মেট্রিক টন বাল্ক গ্র্যানুলার (অপশনাল) ইউরিয়া সার আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ৯১ কোটি ১৩ লাখ ৬১ হাজার টাকা। প্রতি টন সারের দাম পড়বে ২৭৬.১৭ মার্কিন ডলার। যা আগে ছিল ২৮৮.৩৩ মার্কিন ডলার।

এছাড়া, ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো), বাংলাদেশের কাছ থেকে ১৬তম লটে ৩০ হাজার মেট্রিক টন ব্যাগড গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ৯৫ কোটি ৫৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা। প্রতি মেট্রিক টন সারের দাম পড়বে ২৮৯.৫০ মার্কিন ডলার। যা আগেছিল ৩৬৬.৩৭৫ মার্কিন ডলার।

ইসরায়েলকে নতুন করে অস্ত্র দেবে বাইডেন

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন ইসরায়েলকে নতুন করে একশ’ কোটি ডলারের অস্ত্র দেয়ার পরিকল্পনার কথা কংগ্রেসকে জানিয়েছে।

গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফায় হামলা চালালে কিছু অস্ত্রের চালান বন্ধ করে দেয়া হবে বলে বাইডেনের হুমকির এক সপ্তাহের মধ্যে এ পরিকল্পনার কথা জানাল তার প্রশাসন।

একজন মার্কিন কর্মকর্তা বলেছেন, প্রশাসন মঙ্গলবার কংগ্রেসকে অনানুষ্ঠানিকভাবে এ পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে। পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কংগ্রেসের অনুমোদন লাগবে।

এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কংগ্রেসের এক সহকারি জানিয়েছেন, মার্কিন অস্ত্র প্রস্তুতকারীদের কাছ থেকে যে অস্ত্র নেয়া হবে তা একশ’ কোটি ডলার মূল্যের।

এরআগে মার্কিন কংগ্রেস ইউক্রেন, ইসরায়েল ও তাইওয়ানের জন্যে নয় হাজার পাঁচশো’ কোটি ডলারের একটি প্যাকেজ অনুমোদন করে।

এদিকে নতুন করে অস্ত্র দেয়ার পরিকল্পনার কথা এমন এক সময়ে আসলো যখন কেবল সপ্তাহ খানেক আগে বাইডেন ইসরায়েলকে হুঁশিয়ার করে বলেছিল, রাফায় স্থল হামলা চালানো হলে যুক্তরাষ্ট্র বোমা ও কামানের গোলা সরবরাহ বন্ধ করে দেবে।

যদিও বাইডেনের এ হুঁশিয়ারি অগ্রাহ্য করেই ইসরায়েল রাফায় বোমা হামলা অব্যাহত রেখেছে এবং রাফা ক্রসিংয়ে সৈন্য ও ট্যাংক জড়ো করেছে।

ইসরায়েলের কাছে নতুন করে অস্ত্র বিক্রির খবরটি প্রথম প্রকাশ করে ‘দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল’। জার্নালের খবরে বলা হয়েছে, এতে সম্ভবত ৭০ কোটি ডলারের ট্যাংক গোলাবারুদ এবং ৫০ কোটি ডলারের কৌশগলগত যানবাহন রয়েছে।

উল্লেখ্য, ফিলিস্তিনী সংগঠন হামাস গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে আকস্মিক বড়ো ধরনের হামলা চালায়। এ সময়ে তারা প্রায় এক হাজার ১৭০ ইসরায়েলীকে হত্যা এবং ২৫০ জিম্মিকে আটক করে। এখনও তাদের কাছে ১২৮ জিম্মি আটক রয়েছে।

এদিকে ৭ অক্টোবর ইসরায়েল গাজায় প্রতিশোধমূলক পাল্টা হামলা শুরু করে যা এখনও চলছে। গাজায় ইসরায়েলের অব্যাহত এ হামলায় ৩৫ হাজারেরও বেশি বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে। এদের অধিকাংশ নারী ও শিশু।

ফারাক্কা বাঁধ মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে: মির্জা ফখরুল

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

ফারাক্কা বাঁধ মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আগামীকাল ১৬ মে ’ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস’ উপলক্ষে আজ বুধবার (১৫ মে) গণমাধ্যমে পাঠানো বাণীতে তিনি এ মন্তব্য করেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, ১৬ মে ‘ফারাক্কা দিবস’ আমাদের জাতীয় আন্দোলনের এক ঐতিহাসিক ও গুরুত্বপূর্ণ দিন। আজ থেকে ৪৮ বছর আগে অবিসংবাদিত মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ডাকে সারাদেশ থেকে লাখো জনতা ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবাহিত গঙ্গা নদীর পানির আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ন্যায্য হিস্যা আদায়ের সংগ্রামে ফারাক্কা অভিমুখে ঐতিহাসিক মিছিল লংমার্চে অংশ নেয়। সেসময় ভারতে গঙ্গা নদীর ফারাক্কা পয়েন্টে বাঁধ নির্মাণ করে অভিন্ন নদীর পানি এক তরফা প্রত্যাহার শুরু করা হয়। যার ফলে বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল আজ প্রায় মরুভূমিতে পরিণত হয়েছে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ওই এলাকায় পানিসহ নানাবিধ প্রাকৃতিক ভারসাম্যহীনতা দেখা দিয়েছে। জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশগত মানকে বিবেচনা না করে এবং প্রাকৃতিক ও মানবিক বিপর্যয়ের সম্ভাবনাকে উপেক্ষা করে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের মতামতকে অগ্রাহ্য করে ভারতকে কয়েক দিনের জন্য পরীক্ষামূলকভাবে ফারাক্কা বাঁধ চালুর অনুমতি দেয়। কিন্তু সেই বাঁধ অব্যাহতভাবে আজ পর্যন্ত চালু আছে। এই বাঁধ এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। তৎকালীন আওয়ামী সরকারের কারণে এ দেশের জনগণ পানির ন্যায্য হিস্যা থেকে বঞ্চিত।

তিনি বলেন, এই বঞ্চনা ও দেশের প্রকৃতিক বিপর্যয়ে জনদুর্দশার আশঙ্কায় প্রাজ্ঞ ও দূরদর্শী মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী জনগণকে সঙ্গে নিয়ে ফারাক্কা অভিমুখে ঐতিহাসিক মিছিল করে ভারত সরকারের কাছে প্রতিবাদ করেন এবং বিশ্ব সম্প্রদায়ের কাছে বিষয়টি তুলে ধরেন। তখন থেকে ব্যাপক মানববিপর্যয় সৃষ্টিকারী ফারাক্কা বাঁধের বিষয়টি আন্তর্জাতিক পরিসরে আলোচিত হতে থাকে।

মির্জা ফখরুল বলেন, আমি মনে করি আজও ফারাক্কা দিবসের তাৎপর্য অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। আন্তর্জাতিক আইন—কানুন ও কনভেনশনের তোয়াক্কা না করে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবাহিত ৫৪টি অভিন্ন নদীতে একের পর এক বাঁধ নির্মাণে নদীর ধারাকে বাধাগ্রস্ত করে একতরফা নিজেদের অনুকুলে পানি প্রত্যাহার বাংলাদেশের অস্তিত্বের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশ নিষ্ফলা উষর ভূমি হয়ে উঠার আলামত ইতোমধ্যেই ফুটে উঠেছে।

সর্বশেষ সংবাদ

৬৩২ কোটি টাকায় এক লাখ ৭০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
ইসরায়েলকে নতুন করে অস্ত্র দেবে বাইডেন
ফারাক্কা বাঁধ মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে: মির্জা ফখরুল
ঢাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে না দেওয়ার নির্দেশ সড়কমন্ত্রীর
পাহাড়ি রাস্তা থেকে ছিটকে পড়ল বাস, প্রাণ হারালেন ১৬ জন
ভিসা সম্পন্ন না করায় ছয় হজ এজেন্সিকে নোটিস
‘মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্ত হওয়ার আগে কনডেম সেলে নয়’ রায় স্থগিত
বিশ্বকাপ যাত্রার আগে টাইগারদের ফটোসেশন অনুষ্ঠিত
চিকিৎসক না হয়েও রোগী দেখতেন ওষুধ বিক্রেতা, গুণতে হলো জরিমানা
ইন্দোনেশিয়ায় ভারী বৃষ্টিপাত ও বন্যায় নিহত ৫৮, চলছে উদ্ধার অভিযান
পুলিশের ডিআইজি পদে পদোন্নতি নিতে শুরু হয়েছে তদবির-দৌড়ঝাঁপ
৪২ বছর পর চ্যাম্পিয়নস লিগে ফিরল অ্যাস্টন ভিলা
ইসরায়েলের সেনা ঘাঁটিতে ভয়াবহ আগুন
হেলমেট ছাড়া বাইকারদের তেল না দিতে ওবায়দুল কাদেরের কঠোর নির্দেশ
চলতি মাসেই আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় রেমাল
বিএনপি ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দিয়েছিল : প্রধানমন্ত্রী
চলতি মাসে অবসরে যাচ্ছেন সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ৪ সচিব
রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৫ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনি
মিশা-ডিপজলের কমিটি বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
এসএসসি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা পাবেন ৬০ হাজার টাকা