শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

মরা মাছের মতো ঘোলা চোখে চেয়ে দেখা জীবন

আধুনিক তথাকথিত প্রেমিক/প্রেমিকাদের দেখে আমারও প্রেম জাগলো। আজ তার ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী, মানে আমার ১০ বছরের প্রেমিকা, ১১ বছরের সহধর্মিণী, মানে মোট ২১ বছরের সাহচর্য। তাকে যেদিন প্রথম দেখেছি সেদিনই বলে ফেলছিলাম ভালোবাসার কথা। তারপর ওই যে একুশ বছরের লুকোচুরি লুকোচুরি গল্প। হাজার কথা, হাজার কবিতা, হাজার হাসি-কান্না সব মিথ্যা করে তিনি পাখি হয়ে উড়াল দিলেন।

সে সময় মোবাইল ছিল না, রাত জেগে ভিডিও কলে কথা বলে পরে ভাইরাল হবার ভয় ছিল না। ডেইলি সকাল ১০টায় পোস্ট অফিসের সামনে দেখা করে ইচ্ছেমত জায়গা বেছে মনের ফানুস উড়াতাম, দিনের আলোয় জোনাক খুঁজতাম, সাঁঝের মায়ার আগেই ঝিঁ ঝিঁর ডাক শুনতাম। প্রতিদিন দেখা হতো তবু আমরা চিঠি আদান-প্রদান করতাম। কত রকমের চিঠি, গোটা প্যাড ভরে চিঠি, লাল, নীল, সবুজ, হলদু আর শুকনা গোলাপ পাঁপড়ি পাতার ভাঁজে ভরা চিঠি। হাজার দেড়েক লাল-নীল চিঠি আজও আমার ট্রাংকে, তবু আমার কথা ফুরায়নি, তোমার ফুরিয়েছে। তুমি মিথ্যাবাদী, তাই উড়াল দিয়েছ ওই আকাশে। আমার বলার ছিল, আছে, থাকবে... । তোমার তুলনা তুমিই। এখনো আমার হৃদয়ে আছ— যেভাবে আগেও ছিলে।

আমার জীবনে আর যেই আসুক তোমার যায়গা তোমারই। তুমি চলে গেছ তবু ওই কৃষ্ণচূড়ার নিচে দাঁড়িয়ে শান্ত চোখে বলি, লাভ ইউ ‘হিম’। তোমার নামের সাথে কাজের কত মিল, কত চুপচাপ শান্ত, ধীর স্থির ছিলে তুমি, আমার ঠিক উল্টো টা। আমরা যখন ঘুরে বেড়াতাম তখন আমি খুব চাইতাম তুমি চোখে কাজল দাও, কাজল কালো ডাগর চোখে আমার দিকে তাকাও। আমি চাইতাম তোমার পায়ের আলতা হই, তাতেও তোমার আপত্তি। কোনো কসমেটিকস তোমাকে ছুঁয়ে দেখেনি কখনো। তখনো তুমি নাক ফুঁড়োওনি, তবু আমি খুব শখ করে নাকফুল অর্ডার দিয়ে বানালাম। তুমি কত কষ্ট করে নাক ফোঁড়ালে আমার জন্য। তোমার নাক ফোঁড়ানোর কষ্টে আমার চোখে জল। কি ন্যাকা ন্যাকা প্রেম ছিল আমাদের তাই না।

তোমার পুরনো চিঠিগুলো আমি এখনো মাঝে মাঝে পড়ি…। কি মিথ্যাবাদী তুমি, কত কথা, কত স্বপ্ন দেখিয়ে ওই আকাশে ঠাঁই নিলে তুমি। দশ বছর ধরে চলা প্রেম আমাদের স্বামী-স্ত্রীতে সংসারে রুপ নিল। বিয়ের ৪ বছরের মাথায় তোমার কোল আলো করে আমাদের ছেলে সন্তান এল। বছরে বছরে জমতে থাকা আমাদের স্বপ্নগুলো রঙিন পাখায় ভর করতে লাগল, ডানা মেলল এতদিনের সব রং-রুপ, যার জাল বুনেছিলাম আমরা তিলে তিলে এতদিন ধরে।

সবই তো ভালো চলছিল আমাদের। হঠাৎ আমার চাকরির পোস্টিং হলো সুদূর আফ্রিকার নাইজেরিয়া। তুমি সরাসরি বললে যেও না অতদূরে, আমার যশ সম্পত্তির দরকার নেই, ডাল ভাতেই চলবে। তুমি অতদূর গেলে আমরা হারাব, হারিয়ে যাব, সে কি কান্না তোমার। তবু আমি চলে গেলাম কালো সোনার দূর দেশে...। সেখান থেকে আবার দুবাই। দুবাই থেকেই খবর পেলাম রাতে তোমার জ্বর আসে, গরমেও ঠান্ডা লাগে। আমি সব ছেড়ে দেশে ফিরলাম, তোমার মেডিক্যাল চেকআপ হলো। ব্লাড ক্যান্সার ধরা পড়ল তোমার। সমস্ত আকাশ তখন আমার মাথায়। তখনো বুঝিনি কোন অভিমানে তুমি আকাশে তোমার ঠিকানা লিখে ফেলেছ। তখনো বুঝিনি আমি একটু দূরে যাওয়াতে এত অভিমান জমেছিল তোমার— যে তুমি অনেক দূরে চলে যাবে। এত অভিমান কেমনে করলে হিম। তোমার জন্য মেডিক্যাল বোর্ড বসালাম দেশে। দেশের বাইরে নিলাম, কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি। আমার অবর্তমানে তোমার শরীরে মালা বেঁধেছে ব্লাড ক্যান্সার, তার গভীরতা চূড়ান্ত। তবু আমি বিশ্বাসই করলাম না— তুমি চলে যাবে। আমি বললাম তোমার কিছু হবে না, তুমি ফিরবে। তুমি বললে না, তুমি ফিরবে না, তুমিও দূরে যাবে আমাকে ফেলে, সে জন্য এত দূরে হিম…।

যে চোখে তুমি দূর্বা ঘাসে শিশির খুঁজতে, যে তুমি সাদা আকাশে রংধনু খুঁজতে, তোমার সে স্বপ্নময় রঙিন চোখ পাথর হয়ে থমকে গেল। কেমোথেরাপির রাসায়নিক বিকিরণের কষ্ট, রাতভর মেডিক্যালের বিছানায় তোমার চিৎকার, মৃত্যু যন্ত্রনা আমার কানে বাজে। আমাদের অবুঝ বাচ্চাটা তোমার সে কান্না, তোমার আমার সে কষ্ট তখনো সে বুঝে না, তবু ফ্যাল ফ্যাল করে আমাদের চেয়ে চেয়ে দেখে। রাগে, কষ্টে, দুঃখে আল্লাহর উপর অনেক রাগ হতো আমার। নামাজ রোজা সবই করতে তুমি, এবাদত বন্দেগির কোনো কমতি তোমার ছিল না, কি সুন্দর কোরআন তেলাওয়াত করতে, কি সুন্দর করে হাদিস পড়ে শোনাতে আমাকে, তবু আল্লাহ তোমাকে কেন এত কষ্ট দিল।

মৃত্যুর তিন চারদিন আগে তুমি কাউকে চিনতে না। কাউকে বুঝতে না, আমি তখন আর ঘরে থাকি না, কিছুই সহ্য হয়না আমার। আমি বাইরে বাইরে পালিয়ে বেড়াই। হঠাৎ হঠাৎ তোমার কাছে গেলে তুমি বেঘোরে আমার হাত, জামা খামচে ধরতে— যেন তুমি বা আমি না পালাতে পারি...। তখনো আমার মনে স্বপ্ন আল্লাহ তোমাকে অবশ্যই ফেরাবেন। মনে মনে বলি, দরকার হলে আমাকে নিয়ে তোমাকে ফেরাক, আমার বাচ্চার মাকে ফেরাক, আমার ভালবাসাকে ফেরাক...।

সব ফেলে সত্যি তুমি উড়াল দিলে ওই আকাশে। ভালো থেকো আকাশের সবটুকু নীল গায়ে মেখে, ভালো থেকো সূর্যের হাসি তোমার ঠোঁটে এঁকে। ২০০৩ এ একটা কাঁথা শেলাই করে দিয়েছিলে আমাকে তুমি নিজ হাতে। সে কাঁথা গায়ে দিয়ে এখন আমি তোমাকে আঁকছি কাগজে কলমে আজ এত বছর পরেও….

আরএ/

Header Ad

প্রেমিকার আত্মহত্যা, শোক সইতে না পেরে প্রেমিকও বেছে নিলেন সে পথ

নিহত সিফাত। ছবি: সংগৃহীত

প্রেমিকার আত্মহত্যার শোক সইতে না পেরে ১৯ দিন পর প্রেমিক সিফাত (১৯) ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) রাত ১০টার দিকে নরসিংদীর শিবপুরের মাছিমপুর ইউনিয়নের খড়িয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সিফাত ওই গ্রামের ইব্রাহিমের ছেলে। তিনি শিবপুর সরকারি শহীদ আসাদ কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলেন।

মৃত্যুর আগে এক দীর্ঘ ফেসবুকে স্ট্যাটাসে সিফাত লিখেছেন, ‘তানহা আত্মহত্যা করে প্রমাণ করে গেল আমারে কতটা ভালোবাসে। আমিও প্রমাণ করে দিমু তানহারে আমি কতটা ভালোবাসি। কারও সঙ্গে ভুল করে থাকলে মাফ করে দিও। আর দেখা হবে না সবাই দোয়া কইরো শান্তিতে থাকি কিংবা অশান্তিতে দুজন যেন একসঙ্গে থাকতে পারি। আমার শেষ ইচ্ছা তানহার কবরের পাশে আমাকে কবর দেওয়া হোক।’

তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমি পরিস্থিতির শিকার। আর আমার কোনো কিছুর জন্য তানহার পরিবার বা আমার পরিবার দায়ী না, এমনকি আমার কোনো ভাই-ব্রাদার বা বন্ধুও দায়ী না। যা হবে আমার নিজের ইচ্ছেতে হবে। সত্যি বলতে আমার আর বাঁচার ইচ্ছে নাই। আমাকে যদি কেউ বাঁচিয়েও নেয় আমি পুনরায় আত্মহত্যার চেষ্টা করব। প্লিজ আমাকে কেউ বাঁচানোর চেষ্টা কইরো না। বেঁচে থেকে আর কি হবে, যার জন্য বাঁচার কথা ছিল সে তো আর নেই।’

সিফাত লিখেছেন, ‘তানহা আমারে কথা দিছিলো যদি বাঁচি তো একসঙ্গে বাঁচমু আর যদি মরতে হয় তো একসঙ্গে মরমু। আমি তানহারে এই কথাটাই দিছিলাম। কিন্তু একটা চরিত্রহীন জানোয়ার আমাদের সুখে থাকতে দিল না। ওদের অত্যাচারে তানহা আত্মহত্যা করল। এক প্রকার তারা তানহারে আত্মহত্যা করতে বাধ্য করল। জানোয়ারের পরিবারকেই আমি খুনি বলে দাবি করি। আমি যদি বেঁচে থাকি তাহলে জানোয়ারের পরিবার স্বাধীনভাবে চলবে, ওদের কোনো সাজা হবে না। আর অন্যদিকে আমার তানহা শেষ, আমি অর্ধেক শেষ আমার পরিবারও শেষ। আমি আর কষ্ট সহ্য করতে পারছি না (প্রমাণ হয়ে যাক দুজন দুজনকে কতটা ভালোবাসতাম) আর আমি চরিত্রহীন জানোয়ারের পরিবারের সঠিক বিচারের দাবি জানাচ্ছি। এমন সাজা দেওয়া হোক অন্য কোনো মেয়ের সঙ্গে যেন এমন না হয়। আর যেন কারও প্রাণ না ঝরে। কেউ যেন ব্ল‍্যাকমেইলের শিকার না হয়। আমার শেষ একটাই ইচ্ছে- আমরা দুজনে সারাজীবন একসঙ্গে থাকতে চেয়েছিলাম, বাস্তবে তা হলো না। তাই আমার মৃত্যুর পর তানহার কবরের পাশে যেন আমার কবর দেওয়া হয়। আমি আঙ্গুররে মারছি শুধু একটা কারণে, হেয় তানহার হাতে ধরছিল। তানহারে খারাপ প্রস্তাব দিছিল। আমি সহ্য করতে পারি নাই। তাই হেরে কোবাইছি। আমরা প্রেম করছি এটাই কি অপরাধ ছিল। আমাদের জীবন শেষ করে দিল। ভালো থাকুক আঙ্গুর আর আঙ্গুরের পরিবার।’

সিফাতের বাবা ইব্রাহিম জানান, প্রতিবেশী চাচাতো বোন খলিলের মেয়ে তানহার (১৫) সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল আমার ছেলে সিফাতের। গত ৩ এপ্রিল দিবাগত রাত ২টার সময় তানহা ঘরের ভেতর থেকে আর সিফাত জানালার সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলার সময় দেখে ফেলে একই এলাকার রাজুর ছেলে আঙ্গুর (২৫)। এ সময় আঙ্গুর তানহাকে কুপ্রস্তাব দেয়। সিফাত এতে নিষেধ করে। কুপ্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় আঙ্গুর সিফাতকে মারধর করে টাকা দাবি করে। পরে সে উত্তেজিত হয়ে আঙ্গুরকে কুপিয়ে আহত করে। মারামারির বিষয়ে মামলা চলমান রয়েছে। লোকলজ্জায় গত ৬ এপ্রিল রাতে তানহা নিজ ঘরে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। এসব বিষয়ে গ্রামীণ সালিস দরবার হওয়ার কথা ছিল। সালিস দরবারে আমাকে ও আমার ছেলেকে এটা করবে ওটা করবে বলে বিভিন্নভাবে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করতো। দরবারে গেলে জমির দলিল নিয়ে যেতে বলতো। এসব মানসিক চাপ সইতে না পেরে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে ছেলে সিফাত। আমি এর বিচার দাবি করছি।

শিবপুর মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফরিদ উদ্দিন বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট ও তদন্তের পর আত্মহত্যার প্রকৃত কারণ জানা যাবে।

দুই বিভাগে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

ছবি: সংগৃহীত

সারাদেশে তীব্র তাপপ্রবাহে জনজীবন অতিষ্ঠ। অপেক্ষা শুধু স্বস্তির বৃষ্টির। এমন পরিস্থিতিতে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু'এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে এবং সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এমন তথ্য জানানো হয়েছে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক জানান, এসময়ে সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব বিরাজ করতে পারে বলেও জানান তিনি।

তিনি আরও জানান, চুয়াডাঙ্গা ও যশোর জেলাসমূহের ওপর দিয়ে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, রাজশাহী, পাবনা, দিনাজপুর ও নীলফামারী জেলাসহ খুলনা বিভাগের অন্যান্য জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং ঢাকা, মাদারীপুর, কিশোরগঞ্জ, নরসিংদী, বগুড়া, নওগাঁ, সিরাজগঞ্জ, রংপুর, কুড়িগ্রাম, পঞ্চগড়, ময়মনসিংহ, মৌলভীবাজার, রাঙ্গামাটি, চাঁদপুর, ফেনী ও বান্দরবান জেলাসহ বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারী ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।

অভিষেকেই শূন্য রানে ৭ উইকেট নিয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন রোহমালিয়া

রোহমালিয়া। ছবি: সংগৃহীত

মেয়েদের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অবিশ্বাস্য এক বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ইন্দোনেশিয়ার অফ-স্পিনার রোহমালিয়া। ৩ দশমিক ২ ওভারে শূন্য (০) রানে ৭ উইকেট নিয়ে এই বিশ্বরেকর্ড গড়েন রোহমালিয়া।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বালিতে মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে অভিষেক ম্যাচে এই কীর্তি গড়েন ১৭ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার।

এদিন টস জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ইন্দোনেশিয়া অধিনায়ক নি ওয়ান সারিয়ানি। এরপর নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৫১ রানের পুঁজি দাঁড় করায় স্বাগতিকরা। ৪৪ বলে ৬ চার ও এক ছক্কায় দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৬১ রান করেন ওপেনার সাকারিনি। অন্যদিকে মঙ্গোলিয়ার হয়ে ২৯ রান খরচায় সর্বোচ্চ ৪ ‍উইকেট শিকার করেন এনখজুল।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে রোহমালিয়ার বোলিং তোপে ১৬ দশমিক ২ ওভারে মাত্র ২৪ রানেই গুটিয়ে যায় মঙ্গোলিয়া। ৩ দশমিক ২ ওভারে কোনো রান না দিয়েই ৭ উইকেট নেন ডানহাতি এই অফস্পিনার।

মেয়েদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এ নিয়ে তৃতীয়বার ৭ উইকেট নেওয়ার ঘটনা দেখা গেল। আগের রেকর্ডটি ছিল নেদারল্যান্ডসের ফ্রেডেরিক ওভারডাইক ও আর্জেন্টিনার অ্যালিসন স্টকসের। ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইউরোপ বাছাইপর্বে ৩ রানে ওভারডাইক ৭ উইকেট এবং ২০২২ সালে পেরুর বিপক্ষে ৩ রানে ৭ উইকেট নেন অ্যালিসন।

সর্বশেষ সংবাদ

প্রেমিকার আত্মহত্যা, শোক সইতে না পেরে প্রেমিকও বেছে নিলেন সে পথ
দুই বিভাগে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
অভিষেকেই শূন্য রানে ৭ উইকেট নিয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন রোহমালিয়া
ফিলিস্তিন স্বাধীন হলে অস্ত্র ত্যাগ করবে হামাস
দেশের উন্নয়নে পাকিস্তান প্রশংসা করে, অথচ বিরোধী দল দেখে না: ওবায়দুল কাদের
কয়েক মিনিটের দেরিতে বিসিএসের স্বপ্ন ভঙ্গ ২০ পরীক্ষার্থীর
লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
থাই প্রধানমন্ত্রীর গভর্নমেন্ট হাউসে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে শেখ হাসিনা
আগুন নেভাতে দেরি হওয়ায় ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতে হামলা, ২ ফায়ারম্যান আহত
পাবনায় অগ্রণী ব্যাংকের ভল্ট থেকে ১০ কোটি টাকা আত্নসাৎ, গ্রেপ্তার ৩
মৃত্যুর দু’বছর পর ব্রুনাই থেকে দেশে ফিরছে দুই প্রবাসীর লাশ
৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা চলছে
পরিবারের অমতে বিয়ে, স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
সৌদির যেকোনো ভিসা থাকলেই ওমরাহ পালন করা যাবে
নাটোরে বোনের বৌভাতে গিয়ে একে একে তিন ভাইয়ের মৃত্যু
জনপ্রতি ১২-১৪ লাখ চুক্তিতে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের প্রশ্নফাঁস, গ্রেপ্তার ৫
কুড়িগ্রামে হিট স্ট্রোকে নারীর মৃত্যু
রবিবার খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শনিবারও চলবে ক্লাস
বাংলাদেশের উন্নতি দেখে এখন লজ্জিত হই: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
মৌসুমের সর্বোচ্চ ৩৯.২ ডিগ্রি তাপমাত্রায় পুড়ছে নওগাঁ