মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অসমাপ্ত ভালোবাসাই তুলিতে আমি

আকাশ:এই রনি শোনতো।এদিকে আই একটু দরকার আছে।

রনি:বল কি বলবি।

আকাশ:ভাই ওই মেয়েটাকে আমার খুব ভালো লাগছে কি করবো তাই বল।

রনি:আমি গিয়ে তোর কথা বলে আসি.আর সবকিছু জেনে আসি।

আকাশ:না,থাক বন্ধু আগে একটু জেনে নিই।

রনি:ওকে তুই যেটা ভালো মনে করিস। আর আমার আজকে তারাতারি বাসাই যেতে হবে কাজ আছে,বাসাই যাব চল।

আকাশ:ওকে চল। sorry আপনাদের তো পরিচয়ই দেওয়া হলো না আমি আকাশ,আর যার সাথে কথা বলছিলাম সে আমার বন্ধু রনি আমরা দুজনেই কলেজে পড়ালেখা করি। বলতে গেলে দুজনেই কলিজার দোস্ত
রনি বিকেলে দেখা করিস খেলার মাঠে।
আমি পড়ালেখাতে মোটামুটি ভালো তবে ফুটবলকে খুব ভালোবাসি আমার বন্ধু রনিও আমার সাথেই এখন বিকেলে খেলা করে কিন্তু ও আমার থেকে পড়ালেখাতে অনেক ভালো।

বিকেলে.....
আকাশ:ফোন করে, এই রনি কই আছিস মাঠে আই।
রনি:এইতো আসছি,ঘুমায়ে ছিলাম।
আকাশ:ওকে।

(এভাবেই কিছুদিন চলতে থাকে আমাদের কলেজে গিয়ে ওই মেয়েকে দেখা আর বিকেলে খেলা করা)

আকাশ:বন্ধু মেয়েটা তো ভালোই মনে হয়, পড়ালেখাতেও তো ভালো,আমাদের সাথেই তো পরে,হয়তো নামায পরে যেভাবে থাকে দেখে ওটাই মনে হয়,আর আচরনটাও কত ভালো,কি জানি ওই মেয়ের চোখে কি এমন জাদু আছে যে তাকাইলেই কি এমন নেশা লেগে যায় চোখ ফেরাতে পারিনা।

রনি:আরে বন্ধু পাগল হয়ে গেছিস নাকি এবার একটু থাম। আসলেই কি মেয়েকে ভালোবেসে ফেলছিস নাকি???

আকাশ:কি জানি তবে সব সময় ওই মেয়ের কথাই ভাবি, চোখ বুঝলে খুল্লে শুধু ওকেই দেখি, এটা যদি ভালোবাসা হয় তবে আমি ওকে ভালোবাসি

রনি:আচ্ছা আমি দেখছি কি করা যায়,আমার বান্ধবি মায়া তো ওই মেয়ের সাথেই থাকে দেখি কি বলে।

আকাশ:শুধু নামটা শোন। যা বলার আমি বলবো।
রনি:ওকে।

কিছুক্ষন পরে...
রনি:এই মায়া শোনতো...বলছি তোর ওই বান্ধবির নাম কি???
মায়া:ওটা,ও ওর নাম কানিজ।
রনি:আচ্ছা একটু দরকার ছিলো।
আরও কিছু সময় গল্প করে রনি চলে আসে।

রনি:বন্ধু মেয়ের নাম কানিজ।
আকাশ :ধন্যবাদ বন্ধু,আচ্ছা বাসাই যাই। বিকেলে দেখা হবে।
(এভাবে কিছুদিন দেখা আর তাকিতে থাকাই হয় কিন্তু সামনে গিয়ে কখনো বলার সাহস হয়নি)

সামনে কলেজে আসছে একটা বিদায়ী অনুষ্ঠান আমাদের বড় ভাইদের।

অনুষ্ঠানের দিন;
আকাশ:বন্ধু আজ বলেই দেবো যা হয় হবে।
রনি:ওকে বলে দেখ কি হয়।

আকাশ :ওই কানিজ শোনো।
কানিজ:হুম বলেন।
আকাশ:কথাটা তুমি কেমন করে নিবে জানিনা,তবে যা বলবো হয়তো তুমি শোনার জন্য প্রস্তুত নাই।
কানিজ: না বলেন।
আকাশ:তোমার চোখে কি এমন মায়া আছে আমি জানিনা,তোমাকে দেখলেই আমার কেমন যেন লাগে মনে হয় তোমার মায়াতে আমি ডুবে গেছি,তোমাকে দেখলে মনে হয় হাজার বছরের প্রিয় কিছু আমার সামনে, সব সময় তোমার কথাই ভাবি,আর যদি এটা কোনো নেশা হয় বা ভালোবাসা তবে আমি তোমাকে ভালোবেসে ফেলেছি,এমন বিদায়ের দিনে বাড়িয়ে দিলাম আমার হাত যদি আমাকে ভালোবাসো তবে আমাকে গ্রহন করো আমি তোমাকে ভালোবাসি I love you

কানিজ:দেখেন এভাবে তো হুট করে ভালোবাসি বল্লেন আর ভালোবাসা হয়ে যায় না,আপনি আমার বিষয়ে জানবেন আমি আপনার বিষয়ে তারপরই তো ভালোবাসা

আকাশ:ওকে জোর করে তো আর ভালোবাসা হয় না, ভাবেন আপনি দেখেন কি করবেন।

(এভাবে কিছুদিন যাওয়ার পর হটাত একদিন)

কানিজ:এই শোনো, আমিও তোমাকে ভালোবাসি, I love you 2

আকাশ:তুমি খুব খারাপ আমাকে অনেক কষ্ট দিছো। ভাবতাম আমাকে গ্রহন করবে নাকি হারিয়ে যাবে।
কানিজ:এই কান ধরলাম জানু,sorry.

(এভাবে দুষ্টু মিষ্টি ভালোবাসার চলতে থাকে ৪ বছর কানিজ আর আকাশের)

হটাত একদিন....
কানিজের বাবা কানিজকে এক বড়লোক ছেলের সাথে কানিজের বিয়ে ঠিক করে ছেলের নাম সজল,টাকার অভাব নাই,কিন্তু কানিজ তো আকাশ কে ৪ বছর ধরে ভালোবাসে তাহলে এখন সে অন্য আর একজন কে কেমনে গ্রহন করবে??
তবে কানিজ ওর বাবাকে দেখলে অনেক ভয় পাই।বিয়ে করতে কানিজ রাজি ছিলো না তবুও তার বাবার ধমকানিতে সজল নামের টাকাওয়ালার সাথে কানিজের বিয়ে হয় যায়।

( এটা কোনোভাবেই আকাশ মেনে নিতে পারে না,৪ বছরের রিলেশন ভেঙ্গে কানিজ এখন অন্যর ঘরে,এই কারনে আকাশ অনেক আঘাত পায় মনে হয় পুরাই পাগল হয়ে গেছে,এভাবে আরও ১ বছর চলে যায়।আকাশের বাবা মা এটা দেখে আর ভালো থাকতে পারে না তবে আকাশ এখন অনেকটা ভালো তবে মাঝে মাঝে খুব কানিজের জন্য কান্না করে হয়তো সে তাকে কখনো ভুলতে পারবে না কিন্তু কি আর করা যার যাওয়ার সে তো যাবেই।প্রায় রাতেই আকাশ কান্না করতো কানিজের জন্য)

অন্যদিকে,কানিজ বিয়ের প্রথমে এটা মানতে না পারলেও কিছুদিন পর সব ঠিক হয়ে যায়, এখন সজলের সাথে সে অনেক ভালোই আছে।

( আকাশের বাবা মা আকাশের বিয়ের জন্য একটা মেয়ে দেখে তার নাম তুমি,আকাশ বিয়ে না করতে চাইলেও কানিজের বিয়ের দের বছরের মাথায় আকাশ তুলি নামের ওই মেয়েটাকে বিয়ে করে)

বাসর রাতে আকাশ তুলিকে বলে আমি তোমাকে মেনে নিতে পারবো না তার কারন.........আগের সব কথা তুলিকে বলে, তুলি সব শুনে আর মন খারাপ করে বাসর রাত পার করে।

তুলি মনে মনে ভাবে কানিজ তো আর আসবে না যেভাবেই হোক আকাশকে আমার আপন করে নিতে হবে। সেই লক্ষে তুলি আকাশের সকল কাজে সহযোগিতা করে,কিন্তু আকাশ তুলিকে সব সময় অপমান করে।

(এভাবে ৬ মাস যাওয়ার পরে আকাশ তুলিকে আস্তে আস্তে ভালোবাসতে থাকে)
একদিন আকাশ বলে sorry তুলি আমি তোমাকে অনেক কষ্ট দিয়েছি আমাকে মাফ করে দাও।
তুলি বলে এটা কি বলছেন আপনি আপনি তো আমার স্বামি।
আকাশ:তুমি আপনি করে বলছো কেনো??? তুমি করে বলো।
তুলি:ওকে। তবে তোমার একটা শাস্তি হবে আমাকে এতদিন এভাবে কষ্ট দেওয়ার জন্য।
আকাশ : ওকে তুমি যা শাস্তি দেবে আমি মাথা পেতে নেবো।
তুলি:বেশি না আজ আবার আমাদের বাসর করতে হবে এবং তোমার মতো একটা দুষ্টু ছেলে বাবু দিতে হবে।

আকাশ: এই ছিলো তোমার মনে

তুলি : আর কোনো কথা না আজকেই আমাদের বাসর হবে এবং আমার একটা বাবু চাই

আকাশ :আচ্ছা জানু তাই হবে তবে সবাইকে বিদাই দিই না হলে সকলে হা করে তাকিয়ে থাকবে,লজ্জা করে আমার খুব.....

 

ডিএসএস/ 

Header Ad

দুই মাসের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা পেল সেনাবাহিনী

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীসহ সারা দেশে দুই মাসের জন্য ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা পেয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রেষণ-২ শাখা থেকে এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি হয়। প্রজ্ঞাপনে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে সই করেন সিনিয়র সচিব জেতা প্রু।

এতে বলা হয়, দ্য কোড অব ক্রিমিনাল প্রসিডিউর, ১৮৯৮ এর ১২(১) ও ১৭ ধারা অনুযায়ী বর্ণিত অধিক্ষেত্রে ও সময়কালে সেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের স্পেশাল এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অর্পণ করা হলো।

এতে উল্লেখ করা হয়, সেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা ফৌজদারী কার্যবিধি ১৮৯৮-এর ৬৪, ৬৫, ৮৩, ৮৪, ৮৬, ৯৫(২), ১০০, ১০৫, ১০৭, ১০৯, ১১০, ১২৬, ১২৭, ১২৮, ১৩০, ১৩৩ ও ১৪২ ধারায় ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা কার্যকর করতে পারবেন। আর এই ক্ষমতা কার্যকর থাকবে প্রজ্ঞাপন জারির তারিখ থেকে ৬০ দিন পর্যন্ত।

এদিকে রাজধানীসহ সারা দেশে দুই মাসের জন্য ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে ঢাকাসহ সারা দেশে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়লে গত ১৯ জুলাই রাতে সারা দেশে সেনাবাহিনী মোতায়েন ও কারফিউ জারি করে তৎকালীন সরকার। এরপর ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। একপর্যায়ে ৮ আগস্ট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত হয় অন্তর্বর্তী সরকার। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে এখনো সারা দেশে সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে।

শুক্রবারও চলবে মেট্রোরেল, চালু হচ্ছে কাজীপাড়া স্টেশন

ছবি: সংগৃহীত

আগামী সপ্তাহে আবারও চালু হচ্ছে মেট্রোরেলের কাজীপাড়া স্টেশন। সেই সঙ্গে আসছে শুক্রবারও (২০ সেপ্টেম্বর) মেট্রো চালু রাখার ঘোষণা দিয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। একইদিন থেকে কাজীপাড়া স্টেশনটি চালু করা হবে।

মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুর রউফ এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, “মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তের পর চলতি সপ্তাহ থেকে শুক্রবারও (২০ সেপ্টেম্বর) থেকে মেট্রোরেল চালানোর চেষ্টা চলছে। এই শুক্রবার থেকে মেট্রোরেল কাজীপাড়া স্টেশনটি পরিচালনার জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে।”

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলার সময় গত ১৯ জুলাই মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া স্টেশনে হামলা করে দুর্বৃত্তরা।

এরপর গত ২৫ আগস্ট মেট্রোরেলের কার্যক্রম পুনরায় শুরু হলেও এই দুটি স্টেশনে কোনো ট্রেন থামতে পারছে না। ৫ আগস্টের আগে বিগত আওয়ামী লীগ সরকার জানিয়েছিল এ দুটি স্টেশন চালু হতে এক বছরের মতো সময় লাগবে।

মোহাম্মদ আবদুর রউফ বলেন, “যাত্রীদের জন্য দুটি স্টেশন প্রস্তুত করতে কর্তৃপক্ষ নিরলস কাজ করে যাচ্ছে।”

গতিশীল প্রবাসী আয় রিজার্ভের পতন ঠেকাচ্ছে: বাংলাদেশ ব্যাংক

ছবি: সংগৃহীত

প্রবাসী আয়ের (রেমিট্যান্স) প্রবৃদ্ধির কল্যাণে বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চিতি বা রিজার্ভের ক্ষয়রোধ (পতন ঠেকানো) করা সম্ভব হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা।

মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকালে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান।

হুসনে আরা শিখা বলেন, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) হিসাবায়ন পদ্ধতি অনুসারে, রিজার্ভ এখন ২০ বিলিয়নের (বিপিএম৬) কাছাকাছি এবং বৈদেশিক মুদ্রায় গঠিত বিভিন্ন তহবিলসহ বা গ্রস রিজার্ভ ২৪ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলার।

‘প্রবাসী আয়ের প্রবৃদ্ধি বেশি হওয়ার কারণে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ক্ষয় রোধ সম্ভব হচ্ছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরের চেয়ে এটি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রায় ৬০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। আর চলতি বছরে জুলাইয়ের চেয়ে আগস্টে প্রবৃদ্ধি হয়েছে প্রায় ৯০ শতাংশ। ’

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র বলেন, আন্তঃব্যাংকিং ফরেন এক্সচেঞ্জ সক্রিয় করা হয়েছে। এখন ব্যাংকগুলো নিজেরা কেনা-বেচা করতে পারছে। এক্ষেত্রে ডলারের দাম বাজারভিত্তিক করা হয়েছে। ডলারের দাম এখন ১১৮ থকে ১২০ টাকার বেশি হবে না। আর খোলা বাজারে ডলারে দাম ব্যাংকিং চ্যানেলের চেয়ে ১ শতাংশের বেশি হতে পারবে না।

আন্তঃব্যাংক লেনদেন সক্রিয় থাকার কারণে ফরেন এক্সচেঞ্জ স্থিতিশীল থাকবে বলেও জানান মুখপাত্র হুসনে আরা।

সর্বশেষ সংবাদ

দুই মাসের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা পেল সেনাবাহিনী
শুক্রবারও চলবে মেট্রোরেল, চালু হচ্ছে কাজীপাড়া স্টেশন
গতিশীল প্রবাসী আয় রিজার্ভের পতন ঠেকাচ্ছে: বাংলাদেশ ব্যাংক
রংধনু গ্রুপের পরিচালক মিজান গ্রেপ্তার
‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনে’ প্রধান উপদেষ্টার ১০০ কোটি টাকার অনুদান
অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
দুবাইফেরত যাত্রীর সাবান-শ্যাম্পু হাতিয়ে বরখাস্ত ৩ কর্মকর্তা
সাবেক রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলামের রিমান্ড স্থগিত
ভাইরাল হওয়া মালা খানের স্বামী ও দুই মেয়ে থাকেন কানাডায়, ঢাকায় আছে গরু-ছাগলের খামার!
পদত্যাগ করলেন ভারতের দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল
যে গ্রামের নাম শুনলেই ভেঙে যায় বিয়ে, মেলে না চাকরি!
এখনই রাজনৈতিক দল খোলার কোনো অভিপ্রায় আমাদের নেই : উপদেষ্টা আসিফ
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও এগিয়ে নিতে ভারত আগ্রহী: জয়শঙ্কর
আইসিসির লেভেল ৩ কোচ হলেন মোহাম্মদ আশরাফুল
নেতাকর্মীদের প্রতি আওয়ামী লীগের দুই নির্দেশনা
ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে সরকারের সহায়তা চায় এস আলম গ্রুপ
ভয়াবহ দুর্ঘটনার কবলে মধুমিতা, দুমড়েমুচড়ে গেছে গাড়ি
মিস সুইজারল্যান্ডকে হত্যার পর দেহ টুকরো টুকরো করে মিক্সারে ব্লেন্ড করলেন স্বামী
আশুলিয়ায় পোশাক কারখানার শ্রমিকদের সংঘর্ষ, নিহত ১
২৬ সেপ্টেম্বর কী ঘটবে, কেন এত আলোচনা!