শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫ | ১২ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

এক সাঁকো দিয়ে ৫ ইউনিয়নের পারাপার, প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা

পাঁচটি ইউনিয়নের মানুষের যাতায়াতের একমাত্র ভরসা একটি সাঁকো। সেই সাঁকোটি নির্মিত হয়েছে স্থানীয় দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত মানুষের স্বেচ্ছায় অর্থ দানের টাকায়। নির্মিত বাঁশের সাঁকোটি দিয়ে প্রতিদিন পার হতে হয় লেংগুটিয়া, শ্রিপুর, জাংগালিয়া, গোপালপুর, আলিমাবাদসহ ৫ ইউনিয়নের বাসিন্দাদের।

মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার ১০ নং আলিমাবাদ ইউনিয়নসহ ৫টি ইউনিয়নের মানুষের যাতায়াতের অন্যতম মাধ্যম কাজির চর খালের উপর নির্মিত ঝুঁকিপূর্ণ এ বাঁশের সাঁকো। এ সাঁকো দিয়ে প্রতিদিন শিক্ষক-শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ীসহ শত শত মানুষ পারাপার হন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কয়েক বছর ধরে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে যোগাযোগ করেও একটি ব্রিজের ব্যবস্থা করতে পারেনি এলাকাবাসী ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা। দুই পাড়ের গ্রামবাসী মিলে কোনো ভাবে যাতায়াতের জন্য বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে যাতায়াত করেন। প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমের সময় কাজিরচর খালটিতে প্রবল স্রোতধারা প্রবাহিত হবার কারনে সাঁকো ভেঙে যায়। তখন বর্ষামৌসুমে আর সাঁকো নির্মান করা সম্ভব হয়না বলে পার হতে হয় ডিঙ্গি নৌকায়।

বর্ষা কমে এলে আবার গ্রামবাসী মিলে কোনো ভাবে জোড়াতালি দিয়ে তৈরি করে সাঁকো। এভাবে চলছে বছরের পর বছর। ফলে বিভিন্ন সময় বাঁশ ভেঙে খালে পড়ে যাওয়াসহ ছোট-বড় নানা দুর্ঘটনা ঘটে। একাধিকবার পারাপারে ঘটেছে শিশু শিক্ষার্থীদের মৃত্যুর ঘটনাও।

জানা যায়, এই সাঁকো পার হয়ে শেখ হাসিনা মহাবিদ্যালয়, আলিমাবাদ ফাজিল মাদ্রাসা, পাতাবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়, আসমানীয়া ডিগ্রি মাদ্রাসা সহ এলাকার বেশ কয়েকটি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও নূরানী ও হাফেজিয়া মাদ্রাসার শত শত ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক কর্মচারী ও সাধারণ মানুষ নিয়মিত আসা যাওয়া করে।

এ বিষয়ে কাজিরচর গ্রামের তরিকুল ইসলামের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, এই ঝুঁকিপূর্ণ সাঁকো দিয়ে আলিমাবাদ মাদ্রাসাসহ আশপাশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক কর্মচারী ও এখানকার একমাত্র বড় বাজার মাঝকাজী বাজারে আসা অসংখ্য ক্রেতা-বিক্রেতা ও বিভিন্ন কোম্পানির লোকজন যাতায়াত করে। কিন্তু এই সাঁকোটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় ছোট কোমলমতি শিক্ষার্থীদের সাঁকো পারাপারে অনীহা প্রকাশসহ বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতাও অনেকাংশে কমে গেছে।

একই গ্রামের একজন শিশু শিক্ষার্থী হাসানাইনের মা হাজেরা বেগম বলেন আমরা আমাদের ছেলে মেয়েদের সাঁকো পার করে দিয়ে মাদ্রাসায় পাঠাই ছুটির সময় হলে আতঙ্কে থাকি, আবার সাঁকোর কাছে এসে বসে থাকি ছেলে মেয়ে আসলে পার করে নেই। হাজেরা বলেন জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ধারায় যেন আমাদের এখানে একটি ব্রিজ হয় আমাদের ছেলে মেয়েরা নির্বিঘ্নে স্কুলে যেতে আসতে পারে, আতঙ্ক মুক্ত থাকতে পারি।

আলিমাবাদ ইউনিয়নের বাসিন্দা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক বাবুল বয়াতি বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারের যে উন্নয়নের ধারা চলমান রয়েছে তারই ধারাবাহিকতায় কাজীরহাট বাজার সংলগ্ন কাজির চর খালের উপর দ্রুত একটা ব্রিজ নির্মাণ করা হয় তার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে যথাযথ কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি। এই ব্রিজটি একটি জনগুরুত্বপূর্ণ ব্রিজ, স্থানীয়দের স্বেচ্ছায় দেওয়া বাঁশ, গাছ ও টাকার সহায়তায় এই নড়বড়ে সাঁকো ব্যাবহারে প্রতিবছরই কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীদের প্রাণহানি ঘটে।

স্থানীয় ইউপি সদস্য মোঃ সবুজ হাওলাদার বলেন আমার নির্বাচনীয় এলাকার ৬ নং ওয়ার্ডের এই সাঁকোটি একটি জনগুরুত্বপূর্ণ সাঁকো। এ সাঁকো দিয়ে আলিমাবাদ ইউনিয়নসহ মেহেন্দীগঞ্জের ৫ টি ইউনিয়নের লোক যাতায়াত করে। আর প্রতি বছরই সাঁকো ভেঙ্গে পড়ে পথচারীরা গুরুতর আহত হয় এবং প্রানহানির মত ঘটনা ঘটে। এখানে একটি ব্রিজ নির্মান করা অতীব গুরুত্বপূর্ণ বলে জানান তিনি।

১০নং আলিমাবাদ ইউনিয়ন চেয়ারম্যান শেখ শহিদুল ইসলাম জানান, এখানে ব্রিজ নির্মাণের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে যোগাযোগ অব্যাহত আছে।

মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা উপসহকারী প্রকৌশলী জসিম উদ্দিন (এলজিইডি) জানান, সাঁকোর সমস্যার বিষয় আমরা প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে লিষ্ট দিয়েছি এই সাঁকোটি খুবই জনগুরুত্বপূর্ণ বলে আমরা জেনেছি, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে ব্রিজ নির্মাণের চেষ্টা করা হবে।

/এএস

Header Ad
Header Ad

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকেলে রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

যদিও সাক্ষাৎটি ‘সৌজন্য’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে, তবে চলমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এই বৈঠককে তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। এর আগে, ১৩ জুন লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা।

ওই বৈঠকের পর যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, যদি সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা সম্ভব হয়, তাহলে ২০২৬ সালের পবিত্র রমজানের আগের সপ্তাহেই জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে। তবে সে লক্ষ্যে বিচার ও সংস্কার প্রক্রিয়ায় যথেষ্ট অগ্রগতি অর্জনের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এদিকে, আগাম নির্বাচনের পূর্বশর্ত হিসেবে স্থানীয় সরকার, বিশেষ করে সিটি করপোরেশনগুলোর নির্বাচন চায় কয়েকটি রাজনৈতিক দল। এই প্রেক্ষাপটেই সিইসির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকে নির্বাচন ঘিরে সম্ভাব্য আলোচনার সূচনা হিসেবেও বিবেচনা করা হচ্ছে।

যদিও বৈঠকে কী আলোচনা হয়েছে, সে বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি, তবুও দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আগাম ভোটের সম্ভাবনা ঘিরে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা।

Header Ad
Header Ad

খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার

এসআই সুকান্ত কুমার দাস। ছবি: সংগৃহীত

খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি শফিকুল আলম মনার বাড়ি ভাংচুরসহ ৪টি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি ও নানা অভিযোগে অভিযুক্ত  পুলিশের আলোচিত উপপরিদর্শক (এসআই) সুকান্ত কুমার দাসকে চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।

ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকালে সদর উপজেলা আমলি আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালতের বিচারক জ্যেষ্ঠ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ইয়াসমিন নাহার তাকে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন। 

গ্রেপ্তার সুকান্ত কুমার দাস খুলনার ডুমুরিয়া থানার কালিকাপুর গ্রামের শত্রুঘ্ন দাসের ছেলে এবং চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার তিওরবিলা পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ ছিলেন। ছুটিতে তার নিজ বাড়িতে খুলনায় অবস্থানকালে স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা গত মঙ্গলবার (২৪ জুন) তাকে ধরে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে। চিকিৎসা শেষে পুলিশ তাকে ছেড়ে দিলে খুলনায় তাকে গ্রেপ্তারের দাবিতে আন্দোলন চলে।

চুয়াডাঙ্গা আদালত পরিদর্শক নাসির উদ্দিন জানান, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর খুলনা সদর থানায় দায়ের করা একটি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি সুকান্ত। তিনি স্বেচ্ছায় চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় হাজির হলে  ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে তাকে সদর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করে।

Header Ad
Header Ad

বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ‘বিশেষ সুবিধা’ চালু হচ্ছে আগামী ১ জুলাই থেকে। অন্তর্বর্তী সরকার ঘোষিত এ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মূল বেতনের একটি নির্দিষ্ট হারে অতিরিক্ত অর্থ দেওয়া হবে।

প্রাথমিকভাবে এ ভাতা ১ হাজার ও ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হলেও, পরে তা বাড়িয়ে চাকরিতে থাকা কর্মচারীদের জন্য ন্যূনতম ১ হাজার ৫০০ টাকা এবং পেনশনভোগীদের জন্য ন্যূনতম ৭৫০ টাকা নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

সম্প্রতি সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ ও অর্থসচিব খায়েরুজ্জামান মজুমদার এই সিদ্ধান্তের বিস্তারিত জানান। তারা বলেন, কর্মরত সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে যারা ১ থেকে ৯ গ্রেডে আছেন, তারা মূল বেতনের ১০ শতাংশ হারে ‘বিশেষ সুবিধা’ পাবেন। আর ১০ থেকে ২০তম গ্রেডের মধ্যে থাকা কর্মচারীরা পাবেন ১৫ শতাংশ হারে।

এই বিশেষ সুবিধা পিআরএলে (অবসর-উত্তর ছুটি) থাকা কর্মচারীদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে। তাদের বেতন বিবেচনায় নেওয়া হবে পিআরএলে যাওয়ার আগের মূল বেতন অনুযায়ী।

একজন ৪র্থ গ্রেডের কর্মকর্তা যার মূল বেতন ৭১ হাজার ২০০ টাকা, তিনি নতুন নিয়ম অনুযায়ী পাবেন ৭ হাজার ১২০ টাকা, যা পূর্বে ছিল ৩ হাজার ৫৬০ টাকা। অর্থাৎ তার ‘বিশেষ সুবিধা’ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। অন্যদিকে একজন ১১ থেকে ২০ গ্রেডের কর্মচারী, যাঁর মূল বেতন ১৭ হাজার ৫২০ টাকা, তিনি পাবেন প্রায় ২ হাজার ৬২৮ টাকা। এ ক্ষেত্রে পূর্বের নির্ধারিত ১ হাজার টাকার তুলনায় ভাতাটি ১ হাজার ৬২৮ টাকা বাড়ছে।

এছাড়া নিয়মিত পেনশনভোগীরাও এই সুবিধা পাবেন। তাদের পেনশনের ওপর গ্রেড অনুযায়ী একই হারে বিশেষ ভাতা হিসাব করা হবে। তবে যারা গ্রস পেনশনের শতভাগ তুলে নিয়েছেন এবং এখনো পুনঃস্থাপনের আওতায় আসেননি, তাদের ক্ষেত্রে এ সুবিধা প্রযোজ্য হবে না।

চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্তরা তাদের পূর্ববর্তী মূল বেতনের ভিত্তিতে এই সুবিধা পেতে পারেন, তবে এক্ষেত্রে পেনশন ও চুক্তিভিত্তিক বেতনের মধ্যে যেটা বেশি, সেটি বিবেচনায় নেওয়া হবে। সাময়িক বরখাস্ত কর্মচারীরা বরখাস্তের আগে প্রাপ্ত মূল বেতনের ৫০ শতাংশের ওপর এই সুবিধা পাবেন। তবে যারা বিনা বেতনে ছুটিতে আছেন, তারা এই ভাতার আওতায় আসবেন না।

স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক ও বীমা কোম্পানির কর্মচারীরা, যারা জাতীয় বেতন স্কেলের আওতাভুক্ত, তারাও এই বিশেষ সুবিধা পাবেন। তবে এসব প্রতিষ্ঠানের ব্যয়ভার সরকার বহন করবে না, বরং নিজেদের বাজেট থেকেই এ ব্যয় মেটাতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার
বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে
হানিয়া আমিরের সঙ্গে সিনেমায় অভিনয়, ভারতে দিলজিৎকে নিষিদ্ধের দাবি
আমি যদি ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার মতো করি, আমারও পতন হবে: কাদের সিদ্দিকী
চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে জোট গড়ছে না বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের নামে থাকা ৯৭৭ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পেতে ‘পাবলিক’ রাখতে হবে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল
প্রকৃত ঘটনা জানলে হাসনাত আবদুল্লাহ তার ভুল বুঝতে পারবেন: দুদকের ডিজি
বিরামপুরে আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস পালিত
এনসিপির তুষারের বিরুদ্ধে ‘আপত্তিকর আলাপ’সহ যত অভিযোগ নীলা ইসরাফিলের
২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ১০ বছর নির্ধারণ করে স্বৈরাচারকে রুখে দেয়া হয়েছে: সালাহউদ্দিন আহমদ
নীরবতা ভেঙে খামেনি বললেন, ইরান ‘বিজয়’ অর্জন করেছে (ভিডিও)
সাংবাদিকতায় বাংলাদেশের মতো স্বাধীনতা উন্নত বিশ্বেও নাই: প্রেস সচিব
রংপুরে দেশীয় অস্ত্র ও অবৈধ মাদকসহ ২ যুবক গ্রেফতার
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন ডিএসসিসি প্রশাসক, পেলেন অভ্যর্থনা
ভেঙেই গেল জনপ্রিয় মার্কিন গায়িকা কেটি পেরির সংসার!
সব সরকারি ভবনের ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জেলার সব প্রতিষ্ঠানে ডোপ টেস্টের ঘোষণা দিলেন ডিসি