শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪ | ২৭ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ফিলিপের উপহারে আশার আলো দেখছে সেই অন্ধ পরিবার

অন্ধ বাবা, আর প্রতিবন্ধী ভাইসহ ৫ পরিবারের সংসারে জন্ম নিয়ে সংসারের হাল টানছে মেয়ে রিনা রানী। অভাবের সংসারে একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি হিসেবে প্রতিদিন শ্রম দিচ্ছে অন্ধ বাবার সঙ্গে। বাড়িতে মায়ের সঙ্গে মাটির জিনিস তৈরির পর হাট-বাজার কিংবা গ্রাম-গঞ্জে ভাঙা সাইকেলযোগে অন্ধ বাবাকে নিয়ে ছুটে রিনা।

বিক্রির সামান্য আয়ে নিত্যপণ্য কেনে বাড়ি ফেরা এখন তাদের নিত্যদিনের গল্প। বলছিলাম ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকা আমজানখোর ইউনিয়নের উদয়পুর বালুবাড়ী গ্রামের বাসিন্দা সুবেশ চন্দ্র পালের পরিবারের কথা। রিনা রানী ছাড়াও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী সুবেশের সংসারে রয়েছে দুই ছেলে। লক্ষ্মী চন্দ্র (১৪) ও প্রহ্লাদ চন্দ্র (১৭)। পরিবারের সামর্থ্য না থাকায় তারা অন্যের দোকানে কাজ করে।

কয়েক দিন আগে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী বাবা সুবেশ চন্দ্র পালকে সঙ্গে নিয়ে সাইকেলে করে মাটির তৈরি জিনিসপত্র বিক্রি করতে লাহিড়ী বাজারের পথে হেঁটে যাচ্ছিলেন ১২ বছর বয়সী রিনা রানী। আর সাইকেলের একটি অংশ ধরে পেছন পেছন হাঁটছেন তার দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী বাবা।

তাদের এমন কষ্টের হৃদয় বিদারক দৃশ্য চোখে পড়ে পার্শ্ববর্তী পাড়িয়া ইউনিয়নের বামুনিয়া গ্রামের বাসিন্দা ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাকালীন সসদ্য, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রথম সভাপতি ভাষা সৈনিক অ্যাডভোকেট মরহুম মুহম্মদ দরিরুল ইসলামের ছেলে আহসান উল্লাহ ফিলিপের। পরে তিনি পরিবারটির বাড়িতে খোঁজখবর নেন। বাস্তবতা বিবেচনায় একটি গবাদিপশু (গরু) দেওয়ার আশ্বাস দেন। শুক্রবার (১২ মে) বিকালে গরুটি তুলে দেন ওই পরিবাটির হাতে। তবে হঠাৎ এমন উপহার পেয়ে অনেকটা খুশি অসহায় সুবাসের পরিবার ওই স্থানীয়রা।

মুনছুর আলী নামে এক শিক্ষক ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, জাতির পিতার ঘনিষ্ঠ সহচর ও ভাষা সৈনিক দবিরুল ইসলামের ছেলে আহসান উল্লাহ ফিলিপকে আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনি। তার মতো আরও কয়েকজন থাকলে এলাকায় এত অসহায় মানুষ থাকত না। আরও উন্নত হতো। তিনি এখন পর্যন্ত অনেককে সাহায্য করেছেন। আজ অন্ধ পরিবারটির পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন।

প্রতিবেশীরা জানান, রিনার বয়স যখন ৭ বছর তখন থেকে তার বাবা তাকে সঙ্গে নিয়ে বিভিন্ন হাট-বাজারে ভিক্ষাবৃত্তি করতেন। একটি লাঠি নিয়ে রিনা সামনে হাঁটত, তার বাবা সেই লাঠি ধরে পেছনে হাঁটতেন। মেয়েটার বয়স ১১-১২ বছর হওয়ার পর বিভিন্ন লোকজন নানা কথা বলা শুরু করে। এরপর মেয়েটা আত্মসম্মানের কথা বিবেচনা করে মায়ের তৈরি মাটির জিনিসপত্র বাজারে বিক্রি শুরু করে। এভাবেই কোনোমতে তাদের সংসার চলছে। ফিলিপ দাদাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। তিনি অন্ধ পরিবারটির পাশে দাঁড়ালেন।

সুবেশ চন্দ্র পাল ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আমি অন্ধ মানুষ। মেয়ের সাহায্যে রাস্তা ঘাটে চলাফেরা করি। যে দুইটা বেটা (ছেলে) আছে একটা প্রতিবন্ধী আরেকটা সবল। মানুষের দোকানত কাজ করে। এলাও মাঝেমধ্যে মাটির হাঁড়ি-পাতিল বিক্রি না হলে দোকানে দোকানে ভিক্ষা করিবা যাছু। কাজ তো করিবা পারু না। হামার কথা শুনেহেনে ফিলিপ দাদা আইচ্চে দেখিবা। একটা গরু দিলে আর কোনো সমস্যা হলে ফিলিপ দাদা কহিবা কহিচে।

রিনা রানী ঢাকাপ্রকাশ-কে জানায়, সমাজের আর দশটা মেয়ের মতো তারও ইচ্ছে হয় স্কুলে যাওয়ার, পড়াশোনা করে মানুষ হবার। কিন্তু বাবা আর পরিবারের কথা চিন্তা করে বাড়ির পাশে একটি স্কুলে ভর্তি হলেও তৃতীয় শ্রেণি থেকে পড়ালেখা বাদ দেয়। এখন বাবাকে সঙ্গে নিয়ে বাজারে মাটির তৈরি জিনিসপত্র বিক্রি এবং বাড়ির যাবতীয় খরচ করতে দিন কেটে যায়।

রিনা বলে, আমার বয়সী ছেলে-মেয়েরা যখন স্কুলে যায়, মাঠে ঘাটে খেলা করে তখন তাদের দেখে আমার খুবই কষ্ট হয়। কান্না পায়। আমারও সহপাঠীদের সঙ্গে স্কুলে যেতে মন চাই। কিন্তু কপাল খারাপ গোটা সংসারটা আমার উপর পড়েছে।

রিনা আরও বলে, বাবার সঙ্গে হাট-বাজারে ঘুরে ঘুরে মাটির জিনিস বিক্রি করি। বেচাকেনা যা হয় তা দিয়েই চলে সংসার। সেদিন ফিলিপ কাকা আসছিলেন আমাদের খোঁজখবর নিতে। বললেন কিছু একটা ব্যবস্থা করে দেবে। সত্যি সত্যি আমাদের একটা গরু দিলেন। এই কষ্টের দিনে ফিলিপ কাকার উপকারের কথা কখনো ভুলব না।

এ বিষয়ে মো. আহসান উল্লাহ ফিলিপ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, সুবেশ পাল তার কিশোরী মেয়েকে নিয়ে ফেরি করে বেড়াচ্ছিল এমন দৃশ্য দেখে আমার খুবই খারাপ লেগেছে। পরে আমি পরিবারটি খোঁজ নিয়ে জানি তারা খুবই অসহায়। বাস্তবতা বিবেচনায় আমি তাদের একটি গরু কিনে দেই। সমাজের বিত্তবানদের উচিত এমন অসহায় পরিবারগুলোর পাশে এসে দাঁড়ানো। আমি দেশবাসীর কাছে আহ্বান জানাব তারা যেন অসহায়দের পাশে এসে দাঁড়ায়।

এসজি

Header Ad

বুবলীর পর একই থানায় অপু বিশ্বাসের জিডি!

চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস। ছবি: সংগৃহীত

চিত্রনায়িকা শবনম বুবলীর পর এবার অরুচিকর, মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন তথ্য প্রচারের অভিযোগ নিয়ে পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছেন ঢালিউডের অপু বিশ্বাস।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাজধানীর ভাটারা থানায় তিনি একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।

চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস। ছবি: সংগৃহীত

জিডিতে অপু বিশ্বাস উল্লেখ করেছেন, ‘বেশ কিছুদিন যাবৎ ৩৪ ব্যক্তি ও ব্লগার তাদের নিজস্ব ফেসবুক ও ইউটিউব চ্যানেলে আমার নামে বিভিন্ন অরুচিকর, মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য প্রচার করছে। এমন অবস্থায় বিষয়টি সাধারণ ডায়েরিভুক্ত করে রাখার প্রয়োজন বলে মনে করেছি।’

শুক্রবার (১০ মে) সকালে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির গুলশান বাড্ডা জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) রাজন কুমার সাহা। তিনি বলেন, ‘অভিযোগের বিষয়টি তদন্ত করে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

পুলিশ সূত্রে খবর, ‘বুবলী ফ্যান, সীমান্ত, ভাইরাল নিউজ বাই তোমা, ফাইভ টিভি বাংলা ও রাইদ রবিসহ ৩৪টি ফেসবুক পেজ-ইউটিউব চ্যানেলের নাম জিডিতে উল্লেখ করেছেন অপু। এ বিষয়ে মোবাইলে অপুর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি।

এর আগে একই ধরনের অভিযোগে একই থানায় (ভাটারা) জিডি করেন শবনম বুবলী। গত ২৪ এপ্রিল তিনি জিডি-টি করেন। ১৫ দিন পর গত বুধবার সে খবর প্রকাশ্যে আসে। জিডিতে একটি বেসরকারি টেলিভিশনের ফেসবুক পেজসহ অন্তত ৩০টি ফেসবুক একাউন্ট, পেজ ও ইউটিউব চ্যানেলের নাম উল্লেখ করেন বুবলী।

জিডিতে বুবলী লেখেন, ‘গত কয়েকদিন ধরে কিছু ব্যক্তি, অনলাইন পোর্টাল ও টেলিভিশন চ্যানেল তাদের নিজস্ব ফেসবুক ও ইউটিউব চ্যানেলে আমাকে নিয়ে বিভিন্ন অরুচিকর, মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ প্রচার করছে। এ অবস্থায় বিষয়টি সাধারণ ডায়েরিভুক্ত করে রাখা একান্ত প্রয়োজন বলে মনে করছি।’

চিত্রনায়িকা শবনম বুবলী। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি ঢালিউড সুপারস্টার শাকিব খানের পারিবারিক একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে সংবাদমাধ্যমে দাবি করেন, কিং খানের প্রাক্তন দুই স্ত্রী অপু বিশ্বাস এবং বুবলী নাকি শাকিব সম্পর্কে সংবাদমাধ্যমে বিভ্রান্তিকর কথাবার্তা বলেন। এতে বিরক্ত শাকিব ও তার পরিবার।

আরও বলা হয়, দুই ছেলে আব্রাম খান জয় এবং শেহজাদ খান বীরকে দেখানোর অজুহাতে প্রায়ই শাকিব খানের অফিস ও বাসায় গিয়ে হাজির হন অপু বিশ্বাস ও বুবলী। এটাও শাকিব ও তার পরিবারের পছন্দ নয়। সে কারণে এই দুই নায়িকার নাকি শাকিবের অফিস ও বাসায় ঢোকা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

পাশাপাশি, শাকিবের পরিবার তার তৃতীয় বিয়ের জন্য পাত্রী খুঁজছে- তাও জানান নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই ব্যক্তি। যা নিয়ে গত কয়েকদিন গণমাধ্যমসহ সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যমে ব্যাপক চর্চা হচ্ছে। কটাক্ষ করা হচ্ছে অপু-বুবলীকে। সে কারণেই ‍দুই নায়িকার এই আইনি পদক্ষেপ।

বিমান ঘাঁটিতে পাইলট আসিমের দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত

বিমান ঘাঁটিতে পাইলট আসিমের দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত। ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ বিমান দুর্ঘটনায় নিহত স্কোয়াড্রন লিডার আসিম জাওয়াদের মরদেহ বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে নিয়ে আসা হয়েছে।

শুক্রবার (১০ মে) সকাল ৮টায় বিমান বাহিনীর একটি বিমানে করে আসিম জাওয়াদের মরদেহটি ঢাকায় নিয়ে আসা হয়। এরপর দ্বিতীয় জানাজা ও ফিউনারেল প্যারেডের জন্য বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ঘাঁটি বাশারের প্যারেড গ্রাউন্ডে নিয়ে যাওয়া হয়।

সকাল ১০টা ২০ মিনিটে তার দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি ও তিন বাহিনীর পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়েছে। সেখান থেকে মরদেহ তার নিজ গ্রামের বাড়ি মানিকগঞ্জে নিয়ে তৃতীয় জানাজা শেষে দাফন করা হবে।

এর আগে বৃহস্পতিবার (৯ মে) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা জহুরুল হক বিমান ঘাঁটি থেকে বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান উড্ডয়নের পরই বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয় এবং বিমানটিতে আগুন ধরে যায়। এরপর বিমানটি কর্ণফুলী নদীতে বিধ্বস্ত হয়ে গুরুতর আহত হন উইং কমান্ডার সোহান ও স্কোয়াড্রন লিডার আসিম। পতেঙ্গা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে মারা যান স্কোয়াড্রন লিডার আসিম জাওয়াদ।

আসিম জাওয়াদ মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া থানার গোপালপুর গ্রামের ড. আমান উল্লাহ ও নীলুফা আক্তারের ছেলে।

ইউরোপা লিগ: অপরাজিত থাকার রেকর্ড গড়ে ফাইনালে লেভারকুসেন

অজেয় থাকার রেকর্ড গড়ে ফাইনালে লেভারকুসেন। ছবি: সংগৃহীত

হার এড়াতে পারলেই ইউরোপের ফুটবলে লেখা হবে নতুন ইতিহাস। এটি আগেই জানা ছিল বেয়ার লেভারকুসেনের। তবে মাঠে নেমে সেই ইতিহাস গড়তে একটু দেরি হলেও শেষমেশ তা করেই ছাড়লো জার্মান বুন্দেসলিগার ক্লাবটি। ইউরোপীয় ফুটবলের ইতিহাসে সবচেয়ে টানা বেশি ম্যাচে অপরাজিত থাকার রেকর্ড করলো লেভারকুসেন।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাতে ইউরোপা লিগে সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে রোমার বিপক্ষে নাটকীয়ভাবে ড্র করে ফাইনালের টিকিট কাটে জাবি আলোনসোর দল।

সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে রোমার সঙ্গে ২-২ গোলে ড্র করে তারা। প্রথম লেগে ২-০ গোলে জয় পাওয়ায় দুই লেগ মিলিয়ে ৪-২ গোলে রোমাকে হারিয়ে ইতিহাসের দ্বিতীয়বারের মতো ইউরোপা লিগের ফাইনালে উঠল লেভারকুসেন।

চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত সকল প্রতিযোগিতায় অপরাজিত রয়েছে লেভারকুসেন। বুন্দেসলিগায় বায়ার্ন মিউনিখের ১১ বছরের আধিপত্য কেড়ে নিয়েছে তারা।

তার পাশাপাশি লিগ কাপেও ফাইনালে উঠেছে আলোনসোর দল। আর এবার ইউরোপের দ্বিতীয় সেরা প্রতিযোগিতা ইউরোপা লিগে কোন ম্যাচ না হেরে ফাইনালে উঠেছে লেভারকুসেন।

এতে চলতি মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টানা ৪৯ ম্যাচে অপরাজিত থাকার রেকর্ড গড়েছে লেভারকুসেন। তারা ভেঙেছে ইউরোপের ফুটবল ইতিহাসের ৫৯ বছর আগের রেকর্ড।

১৯৬৩ থেকে ১৯৬৫ সালে টানা ৪৮ ম্যাচ অপরাজিত থেকে ইউরোপের ফুটবল ইতিহাসে সর্বোচ্চ অপরাজিত থাকার রেকর্ডটি এতদিন দখলে রেখেছিল বেনফিকার।

আগামী ২৫ মে জার্মানির দ্বিতীয় সারির দল এফসি কাইজারস্লটার্নের বিপক্ষে লিগ কাপ ফাইনালে মুখোমুখি হবে লেভারকুসেন। আর তার আগে ২২ মে ইউরোপা লিগের ফাইনালে আতালান্তার মুখোমুখি হবে আলোনসোর দল।

এই দুই ম্যাচে জয় পেলে আর লিগে শেষ দুই ম্যাচে জিততে পারলেই অপরাজিত এক মৌসুম পার করবে লেভারকুসেন। যা আগে অন্য কোন জার্মান ক্লাব করতে পারেনি।

সর্বশেষ সংবাদ

বুবলীর পর একই থানায় অপু বিশ্বাসের জিডি!
বিমান ঘাঁটিতে পাইলট আসিমের দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত
ইউরোপা লিগ: অপরাজিত থাকার রেকর্ড গড়ে ফাইনালে লেভারকুসেন
টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশ
প্রেমিক যুগলকে মারধরের পর গলায় জুতার মালা, ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত
বিদায় নিচ্ছেন পিটার হাস, নতুন রাষ্ট্রদূত হচ্ছেন ডেভিড মিল
চুক্তি ছাড়াই শেষ যুদ্ধবিরতি আলোচনা, রাফায় চলছে ইসরায়েল-হামাস লড়াই
কর্ণফুলী নদীর তলদেশ থেকে বিধ্বস্ত যুদ্ধবিমান উদ্ধার
রাফায় বড় অভিযান হলে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ: বাইডেন
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর বাসভবন এলাকায় লোডশেডিংয়ের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
নবাবগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ১৩ প্রার্থীর মনোনয়ন দাখিল
ভবিষ্যতে শতভাগ কানেক্টিভিটি তার ভূগর্ভে স্থাপন করা হবে: পলক
নয়া সরকারের ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম বাজেট ঘোষণা ৬ জুন
প্রকল্প-স্থাপনায় ‘শেখ হাসিনা’ নাম না রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলায় ভোট পড়েছে ৩৬.১ শতাংশ
৪৬তম বিসিএসের প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৩৮
ইউরোপে ছড়িয়ে পড়েছে ইসরাইলবিরোধী বিক্ষোভ
নওগাঁয় বজ্রপাতে ধানকাটা শ্রমিকের মৃত্যু
ভারত-কানাডা দ্বন্দ্ব চরমে, পাল্টাপাল্টি হুঁশিয়ারি