শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫ | ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

দেশে সংখ্যালঘু বা সংখ্যা গড়িষ্ঠ বলে কিছু নেই: উপদেষ্টা ফরিদা আখতার

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মিজ ফরিদা আখতার বলেছেন- বাংলাদেশ একটা সম্প্রীতির দেশ। আমিও মনে করি এ দেশে সংখ্যালঘু বা সংখ্যা গড়িষ্ঠ বলে কিছু নেই। সবাই আমরা একটা পরিবার। আশা করি আমরা ভালো একটা পূজা উৎযাপন করতে পারব।

সোমবার (৭ অক্টোবর) দুপুরে টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে পূজা উদযাপন পরিষদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন-পাহারা দিয়ে উৎসব উদযাপন আনন্দময় হয়না। পুলিশ দিয়ে, আনসার দিয়ে আমরা পূজাটাকে আনন্দময় করবো- এটা হয় না। এটা আসলেই একটা আনন্দের, হিন্দু-মুসলিম সবাই মিলে আমরা আনন্দ করবো। সে জন্য সামাজিক একটা পরিবেশ তৈরি করতে হবে- যেন সবাই আনন্দটা করতে পারি। এখানে রাজনৈতিক দলের যাঁরা রয়েছেন, তাঁরাও যেন সহযোগীতা করি। তাহলে আমরা শান্তিপূর্ণভাবে পূজার আনন্দটা উপভোগ করতে পারবো।

তিনি বলেন, বিদ্যুৎ বিভাগের দায়িত্বে যাঁরা আছেন, তাদেরকে অনুরোধ করবো পূজা চলাকালে বিদ্যুৎ বিভ্রাট যেন না হয়। যদি কোনো কারণে সমস্যা হয়- তাহলে বিকল্প ব্যবস্থা রাখতে হবে। এ সময় তিনি জামাতের নামাজের সময় মাইক বন্ধ রাখার অনুরোধ করেন।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে উপদেষ্টা মিজ ফরিদা আখতার বলেন- মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী না থাকলে বাংলাদেশ হতো কি-না সন্দেহ আছে। তিনি বিশ্বের দরবারে টাঙ্গাইলকে পরিচিত করেছেন। মওলানা ভাসানীর জীবনী সকল পাঠ্যপুস্তকে থাকা দরকার- এজন্য যদি আমাকে মানববন্ধন কর্মসূচিতে দাঁড়াতে হয়, দাঁড়াবো।

জেলা প্রশাসক শরীফা হকের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম সানতু, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক মো. শিহাব রায়হান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) এএম জহিরুল হায়াত, টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের সভাপতি জাফর আহমেদ, জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক প্রদীপ কুমার গুন ঝন্টু, টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় কালীমন্দির কমিটির সাধারণ সম্পাদক জীবন কৃষ্ণ চৌধুরী, সদর উপজেলা পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি চিত্তরঞ্জন সরকার, সাধারণ সম্পাদক দীলিপ কুমার দাস প্রমুখ।

মতবিনিময় সভায় জেলা সদরসহ ১২টি উপজেলার পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, হিন্দু ধর্মীয় বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। এরআগে তিনি সকালে জেলার দেলদুয়ার উপজেলার বিষ্ণুপুরে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা উবীনীগ কার্যালয়ে যান। পরে একই উপজেলার পাথরাইলে স্থানীয় পূজা উদযাপন পরিষদের সাথে সৌজন্যে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad
Header Ad

চাকরির নামে ইউক্রেন যুদ্ধে পাঠানো চক্রের মূলহোতা গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে মানব পাচার ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে অংশগ্রহণে বাধ্য করা চক্রের মূলহোতা মুহাম্মদ আলমগীর হোছাইনকে (৪০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমানবন্দর থেকে গত বুধবার (১২ জুন) ভোরে তাকে গ্রেপ্তার করে সিআইডি এর টিএইচবি (মানব পাচার প্রতিরোধ) শাখা।

সিআইডি বলছে, আকর্ষণীয় বেতনে চকলেট কারখানায় পরিচ্ছন্নতাকর্মী বা বাবুর্চির কাজের প্রলোভন দেখিয়ে বাংলাদেশ থেকে লোকজনকে রাশিয়ায় নিয়ে যায় একটি চক্র। কিন্তু সেখানে যাওয়ার পর তাদের সামরিক প্রশিক্ষণ দিয়ে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশ নিতে বাধ্য করে। ওই যুদ্ধে অংশ নিয়ে কয়েকজন নিহতও হয়েছেন।

সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসীম উদ্দিন খান জানান, গত ৪ ফেব্রুয়ারি বনানী থানায় হওয়া মানব পাচার আইনের মামলায় আলমগীরকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। গতকাল তিনি ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। আদালত জবানবন্দি নিয়ে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। আলমগীরের বাড়ি চট্টগ্রামের লোহাগড়া থানার আমতলী মাঝেরপাড়া গ্রামে।

তিনি বলেন, সিআইডি প্রাথমিকভাবে জানতে পারে, এই চক্রের সদস্যরা রাশিয়ায় মাসে দুই থেকে আড়াই লাখ টাকা বেতনে চকলেট কারখানায় পরিচ্ছন্নতাকর্মী বা বাবুর্চির কাজের প্রলোভন দেখিয়ে ১০ জনকে প্রথমে ওমরাহ ভিসায় সৌদি আরব পাঠান। সেখানে তাদের ওমরাহ করানোর পর রাশিয়ায় নিয়ে গিয়ে এক সুলতানের কাছে বিক্রি করে দেন।

ওই সুলতান তাদের দাস হিসেবে রাশিয়ার সেনাদের কাছে হস্তান্তর করেন। সেখানে তাদের সামরিক প্রশিক্ষণ দিয়ে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশ নিতে বাধ্য করা হয়। যুদ্ধে অংশ নিতে না চাইলে তাদের শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়। খাবার বন্ধ করে দিয়ে তাদের মানসিক শক্তি ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। পরে ভুক্তভোগীরা বাধ্য হয়ে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশ নেন।

সিআইডি জানিয়েছে, যুদ্ধে নাটোরের সিংড়া উপজেলার হুমায়ুন কবির নিহত এবং ঢাকার কেরানীগঞ্জের আমিনুল নামের একজন গুরুতর আহত হন। রাশিয়ায় পাঠানো ১০ জনের মধ্যে একজন নরসিংদীর পলাশ থানার বাসিন্দা মো. আকরাম হোসেন (২৪) প্রশিক্ষণ ক্যাম্প থেকে পালিয়ে যান। পরে তিনি নিজ ব্যবস্থাপনায় গত ২৬ জানুয়ারি বাংলাদেশে ফিরে আসেন। এরপর তিনি ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তার কাছে তথ্য পেয়ে যুদ্ধাহত আমিনুলের স্ত্রী ঝুমু আক্তার ঢাকার বনানী থানায় মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে মামলা করেন।

তদন্তে সিআইডি আরও জানতে পারে, ১০ জনের আরেকটি দল সৌদি আরবে অবস্থান করছে। রাশিয়ায় নিয়ে তাদের জোরপূর্বক যুদ্ধে অংশ নেওয়ার বিষয়ে জানাজানি হওয়ায়, তারা রাশিয়ায় যেতে অস্বীকৃতি জানান। এ কারণে সেখান থেকে তাদের পাসপোর্ট কেড়ে নেওয়া হয়। তাই তারা সৌদি আরবে কোনো কাজ করতে পারছেন না এবং দেশে ফিরতেও পারছেন না।

সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসীম উদ্দিন খান বলেন, গত ৫ ফেব্রুয়ারি রাতে সিআইডি নেপালে পালিয়ে যাওয়ার সময় মানব পাচারকারী চক্রের অন্যতম সদস্য ফাবিহা জেরিন ওরফে তামান্নাকে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার করে। ফাবিহা জেরিন ঢাকার বনানীর ড্রিম হোম ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস লিমিটেডের অংশীদার।

সিআইডি ভুক্তভোগীদের দেশে ফিরিয়ে আনতে সংশ্লিষ্ট সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করছে।

অভিযান তদারকির সঙ্গে যুক্ত সিআইডির অতিরিক্ত বিশেষ পুলিশ সুপার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, গ্রেপ্তার আলমগীর ২০০৮ সালে ছাত্র ভিসায় রাশিয়ায় যান। সেখানে বিয়ে করে তিনি ওই দেশের নাগরিকত্ব পান। এ পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ থেকে তিন ক্যাটাগরির ভিসায় ৫০ জনকে রাশিয়ায় নেন। গত এক বছরে ১১ জনকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় রাশিয়ার সেনা ক্যাম্পে কাজ করার কথা বলে নিয়ে যান। কিন্তু শর্ত ভঙ্গ করে তাদের ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধে অংশ নিতে বাধ্য করেন। সেখান থেকে পাওয়া টাকাও বিভিন্ন খাতে খরচ হয়েছে ফিরিস্তি দিয়ে আলমগীর কেড়ে নেন।

সিআইডি জানিয়েছে, রাশিয়ার হয়ে ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধে অংশ নিয়ে এ পর্যন্ত তিনজন নিহত হয়েছেন। তবে রাশিয়ার সরকার দুজন বাংলাদেশি নিহত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করে তাদের লাশ বাংলাদেশে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছে।

সিআইডি ভুক্তভোগীদের দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য সংশ্লিষ্ট সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করছে। একই সঙ্গে মানব পাচারের এই নেটওয়ার্ক পুরোপুরি ভেঙে দেওয়ার পাশাপাশি নিবিড় তদন্ত এবং গ্রেপ্তার প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সৎ মা ও দাদিকে গলা কেটে হত্যা

ছবি: সংগৃহীত

সৎ মা ও দাদিকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে মো. আল আমিন (২৫) নামের এক মানসিক ভারসাম্যহীন যুবকের বিরুদ্ধে। শুক্রবার (১৩ জুন) দুপুরে পটুয়াখালী সদর উপজেলার মাদারবুনিয়া ইউনিয়নের চারাবুনিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

অভিযুক্ত মো. আল আমিন আবদুর রাজ্জাক খানের ছেলে। নিহতরা হলেন—কুলসুম বিবি (১০৫) ও সহিদা বেগম (৫০)। কুলসুম বিবি আল আমিনের দাদি এবং সহিদা বেগম তার সৎ মা।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কিছুদিন আগে হঠাৎ নিখোঁজ হয়ে যান আল আমিন। পরে স্বজনরা তিন-চার দিন আগে তাকে খুঁজে পেয়ে বাড়িতে নিয়ে আসেন। শুক্রবার রাতে তাকে পাবনার একটি মানসিক হাসপাতালে পাঠানোর কথা ছিল, এমনকি তার জন্য বাসের টিকিটও কাটা হয়েছিল।

এদিন দুপুরে আল আমিনের বড় ভাই তার জাতীয় পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে সংরক্ষিত মহিলা ইউপি সদস্যের কাছে যান এবং তার বাবা রাজ্জাক খান কাজের উদ্দেশে বাড়ির বাইরে যান। এ সময় বাড়িতে একা পেয়ে সৎ মা ও দাদিকে ধারালো দা দিয়ে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করেন তিনি। ঘটনার পরপরই পালিয়ে যান তিনি।

পটুয়াখালী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, রাজ্জাক খানের ছেলে আল আমিন তার সৎ মা ও দাদিকে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করেছেন। ঘটনার পর তিনি পালিয়ে গেছেন। তাকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান চলছে। নিহতদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ইসরায়েলের দিকে দুই শতাধিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

ছবি: সংগৃহীত

প্রতিশোধ নিতে ইসরায়েলের দিকে দুই শতাধিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান। এই হামলায় ইসরায়েলে এক নারী নিহত ও অন্তত ১৪ জন আহত হয়েছে। শনিবার (১৪ জুন) ইরান ইন্টারন্যাশনালের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

ইসরায়েলি সরকারের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র ইরান ইন্টারন্যাশনালকে জানিয়েছে, প্রথম ধাপে ইরান অন্তত ২০০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে। তবে ১০টির কম ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আঘাত হেনেছে।

ইসরায়েলি মিডিয়া বলছে, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে তেল আবিবের একটি ভবনে ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হেনেছে।

টাইমস অব ইসরায়েলের লাইভ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলজুড়ে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার সাইরেন বাজানো হচ্ছে। অন্যদিকে ইরানেও হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। রাজধানী তেহরানে বড় বিস্ফোরণের খবর পাওয়া গেছে।

ইরান ইন্টারন্যাশনাল বলছে, তেহরান ও ইসফাহানে অবিরাম হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। ইরানের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ইসরায়েলি প্রজেক্টাইল ভূপাতিত করার চেষ্টা চালাচ্ছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েল এখন ইরানের তেল এবং গ্যাসের অবকাঠামোতে হামলার চেষ্টা করছে।

এর আগে গতকাল শুক্রবার ভোরে ইরানজুড়ে ব্যাপক হামলা চালায় ইসরায়েল। এতে ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান, আইআরজিসির প্রধানসহ ইরানের ২০ জন কমান্ডার নিহত হয়েছেন।

এ ছাড়া ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কারখানা, সামরিক ঘাঁটিসহ, ইউরেনিয়াম মজুদের অবকাঠামোতেও হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। দুই দেশের মধ্যে এখন পাল্টাপাল্টি হামলা চলছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চাকরির নামে ইউক্রেন যুদ্ধে পাঠানো চক্রের মূলহোতা গ্রেপ্তার
সৎ মা ও দাদিকে গলা কেটে হত্যা
ইসরায়েলের দিকে দুই শতাধিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
দেশের উদ্দেশে লন্ডন ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা
ড. ইউনূসকে দেশের কাজে যুক্ত রাখতে চায় বিএনপি
শেখ হাসিনা-জয়সহ ২২২ জনের বিরুদ্ধে আরেক হত্যাচেষ্টা মামলা
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭০, আহত ৩২০ জনের বেশি
বিএনপির আশীর্বাদের চিঠি এখন অভিশাপে পরিণত হয়েছে: নুর
আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি সোলায়মান জোয়ার্দার মারা গেছেন
ইরানকে সমঝোতায় আসতে হবে, সবকিছু শেষ হওয়ার আগেই: ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ২ জনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ১৫
তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে যা জানালেন আমীর খসরু
বিশ্বের সব দূতাবাস বন্ধ করবে ইসরায়েল
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় বাংলাদেশের নিন্দা
ভোটের তারিখ শিগগিরই ঘোষণা করবে ইসি : খলিলুর রহমান
ডেঙ্গুতে এক দিনে সর্বোচ্চ ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৫৯
বিরামপুর সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
রমজান শুরুর আগের সপ্তাহেও নির্বাচন হতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
সঞ্জয়ের মৃত্যুর খবরে সাইফকে নিয়ে বোন কারিশমার বাড়িতে কারিনা