সোমবার, ১২ মে ২০২৫ | ২৯ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

একদিনে চার জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু

প্রতীকী ছবি

দেশের চারটি জেলায় পৃথক বজ্রপাতের ঘটনায় একদিনেই অন্তত ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (১১ মে) দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কিশোরগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও হবিগঞ্জে এসব মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতদের মধ্যে নারী, শিশু, কৃষক ও দিনমজুর রয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও কয়েকজন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া: এক জেলাতেই প্রাণ গেল পাঁচজনের

শনিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলায় বজ্রপাতে প্রাণ হারিয়েছেন পাঁচজন। নিহতরা হলেন—শামসুল হুদা (৬৫), আব্দুর রাজ্জাক (৪০), শিশু জাকিয়া বেগম (৮), মো. সেলিম মিয়া (৬৪) ও মো. জমির খান (২২)। বজ্রপাতের সময় তারা কেউ মাঠে কাজ করছিলেন, কেউবা ঘরের বাইরে ছিলেন। এ ঘটনায় হামিদা বেগম (৪৫) নামে একজন নারী গুরুতর আহত হয়েছেন। তাকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

কিশোরগঞ্জ: তিনটি এলাকায় তিনজনের মৃত্যু

জেলার তিনটি পৃথক স্থানে বজ্রপাতে তিনজন নিহত হন। নিহতরা হলেন—শ্রীনগর গ্রামের ফয়সাল মিয়া (২৮), রসুলপুর গ্রামের ফারুক মিয়া (৬৫) এবং কুলিয়ারচরের হাজারিনগর গ্রামের কবির মিয়া (২৫)। এ ছাড়া হোসেনপুর উপজেলার আড়াইবাড়িয়া গ্রামে বজ্রপাতে আহত হয়েছেন আবু বকর (৬০) নামের এক ব্যক্তি। তিনিও মাঠে কাজ করছিলেন বলে জানা গেছে।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ: ধান কাটতে গিয়ে বজ্রাঘাতে মৃত্যু

বিকেলে সদর উপজেলার বুলনপুর গ্রামে ধান কাটার সময় বজ্রপাতে নিহত হন কাইমুল (৪০) নামে এক কৃষক। দুর্ঘটনার পর তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হলেও চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরিবারের আবেদনের পর মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

হবিগঞ্জ: ড্রেনে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের

জেলার আজমিরীগঞ্জ উপজেলার কাকাইলছেও ইউনিয়নের ডেমিকান্দি গ্রামে বজ্রপাতে মারা গেছেন সাজু মিয়া (২০)। বিকেল ৫টার দিকে তিনি একটি ড্রেনে গোসল করছিলেন, এ সময় বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলেই মারা যান। তিনি তজম আলী মিয়ার ছেলে।

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গায় কিশোর রিশাদকে কুপিয়ে হত্যা, ঘাতক পলাতক

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার ছয়ঘরিয়া গ্রামে দিনে-দুপুরে প্রকাশ্যে রিশাদ আলি (১৪) নামের এক স্কুলছাত্রকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। সোমবার (১২ মে) দুপুরে মদনা-পারকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের ছয়ঘরিয়া গ্রামের কাজিপাড়ায় এ মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ড ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে।

নিহত রিশাদ আলি ছয়ঘরিয়া গ্রামের জিয়াউর রহমানের ছেলে এবং দর্শনা মেমনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র ছিল।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দুপুর আড়াইটার দিকে মো. বাইতুল্লার ছেলে মো. হযরত আলির সঙ্গে রিশাদের কথাকাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে হযরত আলি রিশাদের গলায় হাসুয়া দিয়ে কোপ মেরে ঘটনাস্থলেই তাকে হত্যা করে পালিয়ে যায়।

গ্রামবাসীদের ভাষ্যমতে, মো. হযরত আলি একজন চিহ্নিত মাদক কারবারি। তার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে।

দর্শনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শহিদ তিতুমির জানান, পুলিশ ঘটনার তদন্ত করছে এবং ঘাতক হযরত আলিকে ধরতে অভিযান চলছে।

এই হত্যাকাণ্ডে গ্রামজুড়ে চরম শোক ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

কঠিন সমীকরণ মিলিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৩ উইকেটে হারাল বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

রানের পাহাড় টপকে রুদ্ধশ্বাস এক ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং দলকে ৩ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে দারুণ সূচনা করেছে বাংলাদেশ ইমার্জিং দল। সোমবার (১২ মে) রাজশাহী স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে দুই বল হাতে রেখেই জয় তুলে নেয় স্বাগতিকরা।

টস জিতে প্রথমে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। দক্ষিণ আফ্রিকা নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে তোলে চ্যালেঞ্জিং ৩০১ রান। জবাবে ব্যাট করতে নেমে লক্ষ্য পূরণে শুরুটা ভালোই করে বাংলাদেশ। ওপেনার মফিজুল ইসলাম রবিন ও জিশান আলম ৫২ রানের জুটি গড়েন। জিশান ৩১ রান করে বিদায় নিলেও রবিন একপ্রান্তে দাঁড়িয়ে রাখেন ইনিংসের ভিত।

তৃতীয় উইকেট জুটিতে রবিনের সঙ্গে ৮৩ রানের জুটি গড়েন আরিফুল ইসলাম। ম্যাচের সবচেয়ে উজ্জ্বল পারফরমার ছিলেন রবিন, যিনি ৮৯ বলে ৮ চার ও ২ ছক্কায় করেন ৮৭ রান। তবে তার আউটের পর ধাক্কা খায় দলের ব্যাটিং লাইনআপ। দ্রুত ফিরেন আরিফুল (৩৬), আহরার (৮) ও মাহফুজুর (৫)।

এরপর হাল ধরেন অনূর্ধ্ব–১৯ বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক আকবর আলী। চাপে থাকা ম্যাচে ভয়ডরহীন ব্যাটিংয়ে ২৪ বলে ৪ চার ও ২ ছক্কায় খেলেন ৪১ রানের ঝড়ো ইনিংস। তবে ৪৭তম ওভারে আউট হয়ে গেলে আবার উত্তেজনা বাড়ে ম্যাচে।

শেষ দিকে প্রয়োজন পড়ে ২০ বলে ৩৯ রান। তখন দায়িত্ব নেন তোফায়েল আহমেদ ও রাকিবুল হাসান। চাপের মুহূর্তে ঝড় তোলেন রাকিবুল—মাত্র ১০ বলে ৩ ছক্কায় করেন ২০ রান। তোফায়েলও খেলেন কার্যকর ২৪ রানের ইনিংস। দুজনে মিলে দলকে পৌঁছে দেন কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে, ২ বল বাকি থাকতেই আসে জয়।

দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে তিনজন বোলার—জর্জ ফন হারডিন, সেপো এনডোয়ান্ডোয়া ও আনদিলে মোকগাকানে—নেন দুটি করে উইকেট।

সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে এই দুই দল আবার মুখোমুখি হবে, তবে প্রথম ম্যাচে এমন উত্তেজনাকর জয়ের পর আত্মবিশ্বাসের দিক থেকে এগিয়ে থাকবে বাংলাদেশই।

Header Ad
Header Ad

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ ভারতই করেছে, পাকিস্তান করেনি’

পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর মিডিয়া উইং আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরিফ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী দাবি করেছে, সদ্য সমাপ্ত সীমান্ত সংঘাতে যুদ্ধবিরতির জন্য ভারতই প্রথম অনুরোধ করেছে—পাকিস্তান নয়। একইসঙ্গে সতর্কবার্তা দিয়ে জানিয়েছে, ভবিষ্যতে যদি পাকিস্তানের ভূখণ্ডে কোনো ধরনের হামলা চালানো হয়, তাহলে জবাব হবে চূড়ান্ত ও নির্মম।

সোমবার (১২ মে) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজ।

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর মিডিয়া উইং আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরিফ চৌধুরী রোববার স্পষ্টভাবে জানান, পাকিস্তানের সার্বভৌমত্ব বা ভৌগোলিক অখণ্ডতা লঙ্ঘিত হলে তার দেশ প্রতিক্রিয়ায় কোনও ছাড় দেবে না—জবাব হবে ব্যাপক, কঠোর এবং চূড়ান্ত।

পাকিস্তান বিমানবাহিনীর (পিএএফ) এয়ার ভাইস মার্শাল আওরঙ্গজেব আহমেদ এবং নৌবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব নেভাল স্টাফ (অপারেশনস) ভাইস অ্যাডমিরাল রাজা রব নেওয়াজকে সঙ্গে নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই বার্তা দেন।

যুদ্ধবিরতি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে জেনারেল আহমেদ শরিফ চৌধুরী স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, পাকিস্তান কখনোই যুদ্ধবিরতির জন্য অনুরোধ করেনি। তিনি বলেন, “আমি স্পষ্টভাবে রেকর্ডে রাখতে চাই যে— যুদ্ধবিরতির কোনো অনুরোধ পাকিস্তান থেকে করা হয়নি।”

তিনি ব্যাখ্যা করেন, “৬ ও ৭ মে রাতের ওই কাপুরুষোচিত ও নৃশংস হামলার পর ভারত যুদ্ধবিরতির অনুরোধ জানায়। কিন্তু পাকিস্তান তখন জানিয়ে দেয়, আমরা উপযুক্ত জবাব দেওয়ার পরই বিষয়টি নিয়ে আবার কথা বলব।”

তিনি আরও বলেন, “১০ মে পাকিস্তান পাল্টা জবাব এবং প্রতিশোধ নেওয়ার পর আন্তর্জাতিক মধ্যস্থতাকারীদের আহ্বানে আমরা ভারতের করা অনুরোধে সাড়া দিই”। এছাড়া তিনি জানান, ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ও সশস্ত্র বাহিনী যেসব বিবৃতি দিয়েছে, তাতে পরিষ্কারভাবে যুদ্ধ পরিস্থিতি প্রশমনের আহ্বান ছিল।

জেনারেল চৌধুরী জানান, ‘বুনইয়ান উল মারসুস’ অভিযানে পাকিস্তান এমন ২৬টি সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে, যেগুলোর মাধ্যমে পাকিস্তানের নাগরিকদের ওপর হামলা করা হয়েছিল এবং যেসব স্থাপনাকে পাকিস্তানে সন্ত্রাস ছড়ানোর জন্য দায়ী মনে করা হচ্ছে। এসব লক্ষ্যবস্তু ছিল ভারতের মূল ভূখণ্ড এবং ভারত অধিকৃত জম্মু ও কাশ্মির অঞ্চলে।

হামলার টার্গেটের মধ্যে ছিল ভারতীয় বিমানবাহিনী ও বিমানঘাঁটি, যেমন—সুরতগড়, সিরসা, আদমপুর, ভুজ, নালিয়া, বাথিন্দা, বারনালা, হরওয়ারা, আওন্তিপুরা, শ্রীনগর, জম্মু, মামুন, আম্বালা, উদমপুর ও পাঠানকোট। তিনি দাবি করেন, এসব ঘাঁটি বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে।

তিনি আরও জানান, ভারতের ব্রাহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের জন্য ব্যবহৃত স্থাপনাগুলোকেও ধ্বংস করা হয়েছে—যেগুলোর মাধ্যমে পাকিস্তানে নিরীহ মানুষ নিহত হয়েছিল। একইসঙ্গে আদমপুর ও ভুজে মোতায়েন থাকা ভারতীয় এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায়ও হামলা চালানো হয়।

পাকিস্তান সেনাবাহিনী লক্ষ্যবস্তু হিসেবে ভারতীয় সামরিক রসদ ও লজিস্টিক ঘাঁটিগুলোকেও বেছে নেয়—যেমন, উরির ফিল্ড সাপ্লাই ডিপো এবং পুঞ্চের রাডার স্টেশন—যেগুলোকে নিরীহ পাকিস্তানি নাগরিকদের বিরুদ্ধে অভিযানের সহায়ক বলে দাবি করা হয়।

পাকিস্তানের এই প্রধান সামরিক মুখপাত্র বলেন, এমন সামরিক সদরদপ্তরগুলোকেও ধ্বংস করা হয়েছে, যেগুলোতে পরিকল্পনা করা হয়েছিল নিরীহ মানুষের ওপর হামলার। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য দুটি ব্রিগেড হল ১০ম ও ৮০তম, যেগুলো কেজি টপ ও নওশেরা অঞ্চলে অবস্থিত।

তিনি বলেন, এমন অবকাঠামোগুলোও চিহ্নিত করে ধ্বংস করা হয়েছে, যেখানে পাকিস্তানে হামলার জন্য ‘প্রক্সি’ বা সন্ত্রাসী উপাদানদের প্রশিক্ষণ ও সহায়তা দেওয়া হতো।

মূলত নিয়ন্ত্রণ রেখার ওপারে যেসব ভারতীয় সামরিক ঘাঁটি, গোলাবারুদ ভাণ্ডার, কামান অবস্থান এবং পোস্ট থেকে আজাদ কাশ্মির অঞ্চলে বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্য করে গোলাবর্ষণ চালানো হয়েছিল—সেগুলোর ওপরও ধারাবাহিকভাবে আঘাত হানা হয়। এমনকি এসব ঘাঁটিগুলো শেষপর্যন্ত সাদা পতাকা উত্তোলন করে এবং সংঘাত বন্ধের অনুরোধ জানায় বলেও পাকিস্তান দাবি করে।

জেনারেল চৌধুরী বলেন, “ভারতের সেনাবাহিনীর বর্বর আগ্রাসন ও আমাদের নাগরিকদের হত্যার জবাব আমরা কঠোরভাবে দিয়েছি।”

তিনি আরও জানান, পাকিস্তানের সশস্ত্র বাহিনী ভারতে শক্তিশালী সাইবার আক্রমণ চালায়, যার ফলে ভারতের সেনাবাহিনী যেসব অবকাঠামোর ওপর নির্ভর করে সেগুলোর কার্যক্ষমতা সাময়িকভাবে ভেঙে পড়ে বা দুর্বল হয়ে যায়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চুয়াডাঙ্গায় কিশোর রিশাদকে কুপিয়ে হত্যা, ঘাতক পলাতক
কঠিন সমীকরণ মিলিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৩ উইকেটে হারাল বাংলাদেশ
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ ভারতই করেছে, পাকিস্তান করেনি’
টাঙ্গাইলে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ দলের নতুন পেস বোলিং কোচ শন টেইট
চুয়াডাঙ্গায় কমেছে তাপমাত্রা, স্বস্তিতে জনজীবন
বুর্জ খলিফায় বেনজীরে স্ত্রীর ফ্ল্যাট ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজের আদেশ
আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন জারি
ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার: আসিফ মাহমুদ
আ.লীগ নিষিদ্ধের উল্লাসে শাহবাগে নেতাদের নাম দিয়ে গরু-ছাগল জবাই
সীমান্ত উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে মোদির জরুরি বৈঠক, উপস্থিত শীর্ষ কর্মকর্তারা
পরীক্ষা শেষে বাড়ি ফেরা হলো না শিশুর, অটোরিকশার ধাক্কায় সড়কেই ঝড়ল প্রাণ
রিয়াল মাদ্রিদের হেড কোচের দায়িত্ব পেলেন জাবি আলোনসো
সুন্দরবনের ১০ কিলোমিটারের মধ্যে শিল্পপ্রতিষ্ঠান নিষিদ্ধ
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ প্রবাসী আয়ের রেকর্ড
ভারতের বিরুদ্ধে ৬-০ ব্যবধানে জয়লাভ করেছে পাকিস্তানি বিমানবাহিনী
২২ মে থেকে বাজারে আসছে নওগাঁর আম (ভিডিও)
শাহবাগে কয়েক দিন যাবৎ নাটক চলছে: মির্জা আব্বাস
ঈদে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ২১ মে
দেশে গুমের সূচনা করেছে আওয়ামী লীগ: প্রেস সচিব