মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

শাটল ট্রেনের দাবিতে চবির মূল ফটকে তালা

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) শাটল ট্রেন সংকট, অপর্যাপ্ত সিডিউল ও যাতায়াত ভোগান্তির প্রতিবাদে ক্যাম্পাসটির প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় বিভিন্ন ব্যানার, পোস্টার নিয়ে পর্যাপ্ত 'শাটল চাই' শ্লোগানে ঘন্টাব্যাপী আন্দোলন কর্মসূচি পালন করেন তারা। রবিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুর দেড়টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জিরো পয়েন্ট এলাকায় এ কর্মসূচি পালিত হয়।

এ সময় শিক্ষার্থীরা জানান, শিক্ষার্থীর তুলনায় শাটলের বগির সংখ্যা অপ্রতুল। এর মধ্যে তিন জোড়া শাটল ও দুই জোড়া ডেমু ট্রেন বন্ধ থাকায় ভোগান্তির মাত্রা বেড়েছে কয়েকগুণ। শাটলে সিট খালি তো দূরের কথা তিল ধারণের ঠাঁই পর্যন্ত নেই। বাধ্য হয়ে অনেককে ঝুঁকি নিয়ে শাটলের ছাদে উঠতে হচ্ছে। সশরীরে ক্লাস শুরুর পঞ্চম দিন চললেও দুর্ভোগের কোনো সমাধান হচ্ছে না।

অবিলম্বে শাটল ও ডেমু ট্রেনের স্বাভাবিক শিডিউল দেওয়ার দাবি জানান তারা। তা না হলে আরো কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ারও হুশিয়ারি দেন চবি শিক্ষার্থীরা।

জানা গেছে, গত ২৬ জানুয়ারি থেকে মাইলেজ ইস্যুতে কর্মবিরতিতে যায় রেলওয়ের লোকো মাস্টাররা। এতে করে সারাদেশের রেল যোগাযোগ স্থবির হয়ে পড়ে। লোকো মাস্টার সংকটে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন জোড়া শাটল ট্রেন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। তবে দুই দিনের মাথায় লোকো মাস্টাররা আন্দোলন স্থগিত করলে ফের স্বাভাবিক হয়ে যায় সারাদেশের রেল যোগাযোগ। কিন্তু স্বাভাবিক হয়নি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শাটল ট্রেন। অনিবার্যকারণ দেখিয়ে গত নভেম্বর থেকে বন্ধ রাখা হয় দুই জোড়া ডেমু ট্রেনও।

এ বিষয়ে চবি প্রক্টর ড. রবিউল হাসান ভূঁইয়া বলেন, শাটলের ভোগান্তি সম্পর্কে আমরা অবগত। আমরাও চাই না আমাদের সন্তানরা কষ্ট করুক। বিষয়টি সমাধান করতে গত মঙ্গলবার আমরা রেলওয়ে কর্তৃপক্ষকে একটি চিঠি দিয়েছি, মিটিং করেছি। দফায় দফায় ফোন দিয়েছি। কিন্তু ওনাদের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে ক্রু (লোকো মাস্টার) সংকট রয়েছে। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ না চাইলে আমাদের পক্ষে তো ক্রু সংকট দূর করা সম্ভব না।

এ ব্যাপারে রেলওয়ের চট্টগ্রাম পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, লোকো মাস্টার সংকটের কারণে আমরা শাটল ট্রেনের শিডিউল স্বাভাবিক করতে পারছি না। আমাদেরকে সময় দিতে হবে। আন্তঃনগর ট্রেন থেকে গার্ড এনে চবির শাটলগুলোতে দিতে গেলেও ঝামেলা। এতে পুরো দেশে ট্রেন চলাচল ব্যাহত হবে।

তিনি আরো বলেন, করোনার মধ্যে আমাদের অনেক গার্ড অবসরে চলে গেছেন। এই সংকট কাটিয়ে উঠতে আমরা অবসরপ্রাপ্তদের আবার দৈনিক ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছি। মন্ত্রণালয় প্রস্তাবে রাজি হলে সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে যাবে।

এসআইএইচ

রেলের ভাড়া না বাড়ানোর আহ্বান জাতীয় কমিটির

ফাইল ছবি

রেলের ভাড়া না বাড়ানোর জন্য সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটি (এনসিপিএসআরআর)।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) এক বিবৃতিতে নাগরিক সংগঠনটির সভাপতি হাজি মো. শহীদ মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক আশীষ কুমার দে এই আহ্বান জানান।

বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ রেলওয়ে আগামী ৪ মে ট্রেনভাড়ার ওপর থেকে দূরত্বভিত্তিক রেয়াত (ছাড়) প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর ফলে ওইদিন থেকে ১০০ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ট্রেনযাত্রীদের জনপ্রতি ভাড়া দূরত্বভেদে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ বেড়ে যাবে। রেল কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্ত মোটেও গ্রহণযোগ্য নয় বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।

নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটির নেতারা বলেন, দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির কারণে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় অনেক বেড়ে গেছে। অতি সম্প্রতি দেশজুড়ে অসহনীয় দাবদাহের কারণে শ্রমজীবী ও নিম্নমধ্যবিত্ত মানুষের উপার্জন কমে গেছে। একই সঙ্গে উৎপাদন হ্রাসের কারণে নিকট ভবিষ্যতে কৃষিপণ্যের মূল্য আরও বৃদ্ধির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় রেলের মতো গণপরিবহনের ভাড়া বৃদ্ধি অযৌক্তিক ও জনস্বার্থবিরোধী।

রেলকে রাষ্ট্রীয় সেবা সংস্থা উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকার এ ধরনের সংস্থায় ভর্তুকি দিয়ে থাকে। বাংলাদেশেও দেওয়া হচ্ছে এবং প্রয়োজনে সরকার ভর্তুকির মাত্রা আরও বাড়াতে পারে। তাই বলে ভাড়া বাড়িয়ে জনভোগান্তি সৃষ্টি মোটেও যুক্তিযুক্ত নয় বলে জাতীয় কমিটির নেতারা মন্তব্য করেন।

এর আগে বাংলাদেশ রেলওয়ে ভাড়া বাড়ানো সংক্রান্ত গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এতে জানানো হয়, ১৯৯২ সালে বাংলাদেশ রেলওয়েতে দূরত্বভিত্তিক ও সেকশনভিত্তিক রেয়াত প্রদান করা হয়। ২০১২ সালে 'সেকশনাল রেয়াত' রহিত করা হলেও দূরত্বভিত্তিক রেয়াত চালু থাকে। সম্প্রতি বাংলাদেশ রেলওয়েতে যাত্রীবাহী ট্রেনসমূহে ভাড়া বৃদ্ধি না করে শুধুমাত্র বিদ্যমান দূরত্বভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। সব প্রকার যাত্রীবাহী ট্রেনে বিদ্যমান দূরত্বভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তটি আগামী ৪ মে ২০২৪ থেকে কার্যকর করা হবে।

আজ চুয়াডাঙ্গায় ৪৩.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড, ৩৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ

৪৩.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রায় পুড়ছে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমের সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

সারাদেশে দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে তাপদাহ। অতীতে এপ্রিল মাসে দেশে এত দীর্ঘ সময় টানা চরম উষ্ণতার বিস্তার দেখা যায়নি। কখনো তীব্র আবার কখনো অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে দেশের বেশকিছু অঞ্চলের ওপর দিয়ে। এরই মধ্যে ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি তাপমাত্রায় পুড়ছে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমের সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গা। যা ৩৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।

আজ মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৩ টায় চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৩.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ১২%। যা দেশের ইতিহাসে ১৯৮৯ সাল থেকে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড।

তীব্র গরমে পানিতে নেমে প্রশান্তি খুঁজছে একদল শিশু-কিশোর। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

এর আগে আজ সকাল ৯ টায় চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৩৪.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়। বাতাসের আর্দ্রতা ৫৭%। এরপর দুপুর ১২ টায় চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসের আর্দ্রতা ১৪%।

চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ মো. জামিনুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আজ মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৩.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশের ৩৫ বছরের ইতিহাসে এটি সর্বোচ্চ। আরো দু'একদিন তাপমাত্রা বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে।

তীব্র তাপপ্রবাহে ছায়ায় বসে স্বস্তি খুঁজছেন অনেকেই। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে গরমনে অতিষ্ঠ জেলার মানুষজন। ইতিহাস সৃষ্টি করা এই গরমে যেন রোদের মাধ্যমে চারপাশে আগুন ঝরে পড়ছে। এমন পরিস্থিতিতে সব থেকে বেশি বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষরা। ঘরে-বাইরে কোথাও স্বস্তি মিলছে না।

অনেকেই একটু প্রশান্তির খোঁজে গাছের ছায়া ও ঠান্ডা পরিবেশে স্বস্তি খুঁজছেন। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রাস্তা ঘাটে লোকজনের চলাচল সীমিত হয়ে পড়ছে। আবার অনেকে জরুরী প্রয়োাজন ও জীবন-জীবিকার তাগিদে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ উপেক্ষা করেই কাজে বের হচ্ছেন। তবে রোদের এতো উত্তাপ যে মাথা ঘুরে যাচ্ছে। হিট স্ট্রোকে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন অনেকেই।

গাছের ছায়ায় বসে আরাম করছেন সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষজন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

এর আগে গতকাল সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিকেল ৩ টায় চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ছিল ৪৩.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সন্ধ্যা ছয়টায় ৪৩.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ২৬%।

চুয়াডাঙ্গায় এখন অতি তাপদাহ চলছে। এ অবস্থা আগামী কয়েকদিন অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ মো. জামিনুর রহমান।

ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে রংপুর শ্রম আদালতের মামলা হাইকোর্টে স্থগিত

নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে রংপুর শ্রম আদালতে দায়ের করা মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। পাশাপাশি এ মামলার বৈধতা নিয়ে রুল জারি করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে ড. ইউনূসের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন। সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার খাজা তানভীর আহমেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায় ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল আনিচ উল মাওয়া।

এর আগে, শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে গ্রামীণ কৃষি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে রংপুর শ্রম আদালতে দায়ের করা মামলা স্থগিত চেয়ে রিট দায়ের করা হয়।

২০২১ সালে শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে গ্রামীণ কৃষি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে রংপুর শ্রম আদালতে মামলা দায়ের করা হয়। গ্রামীণ কৃষি ফাউন্ডেশনের অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র খামার ব্যবস্থাপক গোলাম মোস্তফা এ মামলা দায়ের করেন।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন, গ্রামীণ কৃষি ফাউন্ডেশনের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান নুর জাহান বেগম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) শামসুদ দোহা, বোর্ড সদস্য ইমামুস সুলতান, রতন কুমার নাগ ও শাহ জাহান।

মামলার বিষয়ে বাদীপক্ষের আইনজীবী শামীম আল মামুন জানান, মামলার বাদী অবসর গ্র্যাচুইটি ও অর্জিত ছুটি বাবদ নয় লাখ ৭৫ হাজার ১২৫ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবদ পাওনা আদায়ের লক্ষ্যে ড. ইউনূসসহ আরও ছয়জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন।

মামলার বাদী গোলাম মোস্তফা গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় গ্রামীণ কৃষি ফাউন্ডেশন ইউনিট কার্যালয়ের খামার ব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। সেই সময়ে বাদীর অবসর গ্র্যাচুইটি এবং অর্জিত ছুটি নগদায়ন বাবদ পরিশোধ না করে তাকে অবসরে যেতে বাধ্য করা হয়। এছাড়া, পাওনা পরিশোধ করতে প্রতিষ্ঠানটি টালবাহানা করে আসছে বলে অভিযোগ তোলেন তিনি।

সর্বশেষ সংবাদ

রেলের ভাড়া না বাড়ানোর আহ্বান জাতীয় কমিটির
আজ চুয়াডাঙ্গায় ৪৩.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড, ৩৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে রংপুর শ্রম আদালতের মামলা হাইকোর্টে স্থগিত
বিরামপুরে বন্ধুর পড়ে যাওয়া ব্যাগ তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় মাদ্রাসাছাত্র নিহত
দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে নির্বাচনে দুই এমপির ভাই-ভাতিজা
বাকিতে সিগারেট না দেওয়ায় দোকানিকে কুপিয়ে হত্যা, কাউন্সিলরের ভাই আটক
তারেক রহমানের নির্দেশে ফিরানো হলো খোকনকে
এএসপি পদে পদোন্নতি পেলেন ৪৫ পুলিশ পরিদর্শক
দুদকের মহাপরিচালক হলেন শিরীন পারভীন
শাকিবের বিয়ে নিয়ে যা বললেন অপু বিশ্বাস
চুনাপাথর নিয়ে দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহসহ ২৩ নাবিক
এক সপ্তাহে হিটস্ট্রোকে ১০ জনের মৃত্যু, ৮ জনই পুরুষ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন
সম্পত্তি ভাগাভাগির জেরে ছেলের মারধরে বাবার মৃত্যু
নারী ভোটারদের নিরাপত্তা দিতে ইসির নির্দেশ
‘দেশের ৭৩ শতাংশ মানুষ পুষ্টিকর খাবার পায়না’
মঙ্গলবার আরও বাড়বে তাপমাত্রা, গরম অনুভূত হবে অনেক বেশি
নওগাঁয় ইটভাটায় অভিযানে ৯ লাখ টাকা জরিমানা
কক্সবাজারে বাস-মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ, নিহত ৫
বিএনপি দিন দিন সাংগঠনিকভাবে আরও দুর্বল হচ্ছে: ওবায়দুল কাদের