মঙ্গলবার, ১ জুলাই ২০২৫ | ১৭ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

জৈব সার উৎপাদনে সফল হালিমা, মাসিক আয় অর্ধলাখ

বসত-বাড়ির আঙিনায় টিনের ঘর তুলে ভার্মি কম্পোস্ট প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কেঁচো সার বা জৈব সার উৎপাদন করে খরচ বাদে প্রতি মাসে ৪০-৪৫ হাজার টাকা আয় করছেন টাঙ্গাইলের হালিমা বেগম নামে এক নারী কৃষি উদ্যোক্তা। তার অর্জিত আয় থেকে সংসারের যাবতীয় খরচ মেটানোর পর ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ করছেন তিনি।

হালিমা টাঙ্গাইল সদর উপজেলার রাবনা নয়াপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম হোসেনের স্ত্রী।

পরিবার সূত্রে জানা যায়, কৃষকের মেয়ে হালিমা বেগম বাল্যবিয়ের শিকার। গ্রামের স্কুলে দশম শ্রেণিতে পড়ার সময় ২০০৩ সালে হালিমা বেগমের রাবনা নয়াপাড়ার মোয়াজ্জেম হোসেনের সঙ্গে বিয়ে হয়। তাদের ঘরে দুটি কন্যা সন্তানের জন্ম হয়। স্বামীর তেমন আয়-রোজগার না থাকায় তাদের সংসারে অভাব-অনটন লেগেই থাকত। মেয়ে দুটিকেও স্কুলে দিতে পারেননি। এমতাবস্থায় তিনি গরু লালন-পালন করে দুধ বিক্রির মাধ্যমে মেয়ে দুটিকে স্থানীয় বিদ্যালয়ে ভর্তি করে দেন।

এরপর শুরুতে বাড়ির টিনের ঘরে তিনটি গরু দিয়ে ফার্ম তৈরি করে দুধ বিক্রি করে সংসারের খরচের পাশাপাশি মেয়ে দুটিকে লেখাপড়া করাতে থাকেন। পরে গৃহপালিত গরুর গোবরকে কাজে লাগিয়ে জাপানি কেঁচো কিনে কয়েকটি ছোট টিনের ঘর তুলে ভার্মি কম্পোস্ট প্রক্রিয়ায় কেঁচো সার বা জৈব সার উৎপাদন শুরু করেন। ২০০৮ সালে কেঁচো সার উৎপাদনের যাত্রা শুরু করলেও প্রথম দিকে তেমন সুবিধা করতে পারেননি। যে কারণে দুই বছর পর কেঁচো সার বা জৈব সার উৎপাদন বন্ধ করে গরু লালন-পালন নিয়ে ব্যস্ত থাকেন।

২০১৫ সাল থেকে আবারও পূর্ণ উদ্যমে কেঁচো সার বা জৈব সার উৎপাদন শুরু করেন। এবার আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। কেঁচো সার বা জৈব সার উৎপাদন করে বিক্রি করেন। সাড়াও পান আশানুরূপ। তার তৈরি কেঁচো সার বা জৈব সারের সুনাম আশপাশের এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। জেলা-উপজেলা ছাড়াও বিভাগীয় শহরের বড় বড় দোকানে টনে টনে জৈব সার সরবরাহ করেন তিনি। কেঁচো সার বা জৈব সার উৎপাদন ও বিক্রি করে এখন তিনি সফল উদ্যোক্তা।

শুরুতে জৈব সারের খামারে একা কাজ করলেও এখন তার স্বামী মোয়াজ্জেম হোসেন, ছোট ভাই ও দুইজন মহিলা শ্রমিক নিয়ে সারাদিন কাজ করেন। তার উৎপাদিত কেঁচো সার বা জৈব সারের নাম দিয়েছেন ‘এমএম ভার্মি কম্পোস্ট’। বিভিন্ন উপজেলার কৃষি কর্মকতারা ছাড়াও বিদেশি পর্যটকরা তার তৈরি জৈব সারের খামার দেখতে আসেন এবং পরামর্শ দিয়ে যান। বর্তমানে হালিমা বেগম নিজে কেঁচো সার বা জৈব সার উৎপাদন করছেন এবং অন্যকে উৎসাহিত করছেন।

এ ছাড়া তিনি গৃহিনী, দুস্থ, বিধবা মহিলাদের কেঁচো সার উৎপাদনে উৎসাহিত করে ‘নারী স্বপ্ন উন্নয়ন সংগঠন’ নামে একটি সংগঠনও প্রতিষ্ঠা করেছেন। সংগঠনের সদস্য সংখ্যা ৫২জন। এর সভাপতি হালিমা বেগম এবং সাধারণ সম্পাদক সাথী আক্তার। প্রতি বৃহস্পতিবার তারা একত্র হয়ে উন্নয়নমূলক আলোচনা সভা করে পরবর্তী করণীয় বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেন। হালিমা বেগম কেঁচো সার বা জৈব সারের সফল উৎপাদকের পাশাপাশি সফল কৃষিকর্মীও। তার তৈরি জৈব সার দিয়ে বাড়ির আশপাশে বিভিন্ন রকমের সবজি চাষ করেছেন।

নারী কৃষি উদ্যোক্তা হালিমা বেগত জানান, গৃহপালিত গরু লালন-পালন করে গোবরকে কাজে লাগানোর জন্য আগে দেখে আসা কেঁচো সার উৎপাদনে এগিয়ে আসেন। তার তৈরি জৈব সার রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি হয়। ড্রাগন চাষী ও সবজি চাষীরা এই সার ব্যবহার করে থাকেন। শহরের উঁচু ভবনের ছাদে ফল ও ফুলের চাষে জৈব সার ব্যবহার হয়। তিনি শুরুতে হোম ডেলিভারির মাধ্যমে বিক্রি করতেন। পরে পাইকারি বিক্রি শুরু করেন। জৈব সার প্রতি কেচির খুচরা দাম ২৫ টাকা এবং পাইকারি প্রতি কেজি ২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

টাঙ্গাইল সদর উপজেলা কৃষি অফিসার রুমানা আকতার বলেন, কয়েক বছর আগে হালিমা বেগম তার স্বামীকে নিয়ে কৃষি বিষয়ে পরামর্শ নিতে আসেন। সেসময় তাকে কেঁচো বা জৈব সার উৎপাদন প্রকল্প করার পরামর্শ প্রদান করি। এরপর সেই পরামর্শে তিনি সকল বাধা পেরিয়ে কঠোর পরিশ্রম ও দক্ষতায় সফল নারী উদ্যোক্তা হতে পেরেছেন। তার পরিবারটি দরিদ্র ছিল। বর্তমানে তিনি স্বাবলম্বী ও তার প্রকল্পে তিনজন মানুষের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। হালিমা যেন আরও ভালো কিছু করতে পারেন সে লক্ষ্যে কৃষি অফিস থেকে বিভিন্ন পরামর্শ ও সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে।

আরএ/

Header Ad
Header Ad

স্বৈরাচার পতনে ১৬ বছর অপেক্ষা নয়, তাৎক্ষণিক প্রতিরোধ গড়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষার লক্ষ্যে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, "জুলাই শুধু একটি মাস নয়, এটি গণজাগরণ, ঐক্য ও গণতান্ত্রিক চেতনার প্রতীক। চলুন, সবাই মিলে এই জুলাইকে পরিণত করি গণজাগরণ এবং জাতীয় ঐক্যের মাসে।"

মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে মাসব্যাপী ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ স্মরণ অনুষ্ঠানের উদ্বোধনে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচার করা হয় বাংলাদেশ টেলিভিশনে।

ড. ইউনূস আরো বলেন, স্বৈরাচার পতনের জন্য যেন ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয়—এই লক্ষ্যেই কাজ চলছে। তিনি শক্ত কণ্ঠে বলেন, "আগামী দিনে কেউ যদি স্বৈরাচার হবার চেষ্টা করে, তাহলে জনগণ যেন সঙ্গে সঙ্গে তাদের পতন ঘটায়। কারণ যখন জনগণ রাস্তায় নামে, তখন কোনো শক্তিই তা থামাতে পারে না।"

তিনি জানান, আমরা ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহণ করছি যে, পথ যতই কঠিন হোক না কেন, জনগণের ঐক্য এবং গণজাগরণই শেষ পর্যন্ত বিজয়ী হয়। জুলাই আন্দোলনের মূল বিষয় ছিল—ফ্যাসিবাদ ও স্বৈরাচার রুখে দিয়ে একটি নতুন বাংলাদেশ গঠনের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করা। বর্তমান সরকারও সেই লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে, যাতে আর কখনো স্বৈরাচার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে।

ড. ইউনূস স্মরণ করিয়ে দেন, ১৬ বছর আগে একটি ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বিদ্রোহ শুরু হয়েছিল। "আমরা তাৎক্ষণিকভাবে টার্গেট পূরণ করেছিলাম, কিন্তু মূল লক্ষ্য ছিল একটি নতুন রাষ্ট্রব্যবস্থার ভিত্তি নির্মাণ। আমাদের প্রত্যাশা, প্রতি বছর এই মাসটিকে স্মরণ করা হোক এবং স্বৈরাচারের ছায়া পড়লেই তাৎক্ষণিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা হোক।"

তিনি জুলাই আন্দোলনের সকল শহীদ ও অংশগ্রহণকারীর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, "মাসব্যাপী এই কর্মসূচি কেবল স্মৃতিচারণ নয়, এটি একটি নতুন শপথ—গণতান্ত্রিক অধিকারের প্রতি জনগণকে সচেতন করা, রাজনৈতিক দায়িত্ববোধ জাগানো এবং মুক্তির জন্য ত্যাগের স্মৃতি অমলিন রাখা।"

ড. ইউনূস আরও উল্লেখ করেন, "গত বছরের জুলাইয়ে দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়িয়েছে। সেই ঐক্য পুনরায় গড়ে তোলার সময় এসেছে। শিক্ষার্থীদের সাহসিক আন্দোলন আমাদের পথ দেখিয়েছে। চলুন এই জুলাইকে গণতন্ত্র রক্ষার নতুন প্রত্যয়ের মাস হিসেবে গড়ে তুলি।"

Header Ad
Header Ad

ক্লাব বিশ্বকাপে ম্যানসিটিকে কাঁদিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে আল হিলাল

ছবি: সংগৃহীত

ক্লাব বিশ্বকাপে এবার সবচেয়ে নাটকীয় ও রোমাঞ্চকর ম্যাচ উপহার দিল সৌদি আরবের ক্লাব আল হিলাল। সাত গোলের টান টান উত্তেজনার লড়াইয়ে ইংলিশ জায়ান্ট ম্যানচেস্টার সিটিকে ৪-৩ ব্যবধানে হারিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালের টিকিট কেটেছে দলটি। মার্কোস লিওনার্দোর অতিরিক্ত সময়ের ১১২তম মিনিটে করা জয়সূচক গোলই সৌদি ক্লাবটিকে এনে দিয়েছে এই ঐতিহাসিক জয়।

ম্যাচের শুরুতে অবশ্য এগিয়ে গিয়েছিল সিটি। প্রথমার্ধে বার্নার্ডো সিলভার গোলে ১-০ ব্যবধানে লিড নেয় তারা। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে নাটকীয়ভাবে ম্যাচের মোড় ঘুরে যায়। আল হিলালের হয়ে মার্কোস লিওনার্দো ও ম্যালকম এবং সিটির পক্ষে এরলিং হালান্ডের গোলে ম্যাচ ২-২ সমতায় পৌঁছায়। এতে খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে।

অতিরিক্ত সময়ের ৯৪তম মিনিটে হেডার থেকে গোল করে আল হিলালকে আবারও এগিয়ে দেন কালিদু কুলিবালি। কিন্তু ১০৪ মিনিটে ফিল ফোডেন গোল করে আবারও সিটিকে সমতায় ফেরান। তবে ম্যাচের ভাগ্য গড়ে দেন সেই মার্কোস লিওনার্দোই, যিনি ১১২ মিনিটে রিবাউন্ড থেকে গোল করে ৪-৩ ব্যবধানে আল হিলালকে এনে দেন অবিশ্বাস্য এক জয়।

ম্যাচ শেষে হতাশ সিটি কোচ পেপ গার্দিওলা বলেন, “আমরা অনেক সুযোগ তৈরি করেছিলাম, কিন্তু আজকের রাতটি ছিল আল হিলালের।” অন্যদিকে ম্যাচসেরা লিওনার্দো বলেন, “এটা আমার ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা মুহূর্ত।”

এই জয়ের ফলে আল হিলাল এখন কোয়ার্টার ফাইনালে মুখোমুখি হবে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ফ্লুমিনেন্সের। ক্লাব বিশ্বকাপে সৌদি আরবের প্রতিনিধি হিসেবে তাদের এমন সাফল্য দেশটির ফুটবলের জন্য একটি নতুন ইতিহাস রচনা করেছে।

Header Ad
Header Ad

যে বিশেষ গুণেই তাপসের হৃদয়ে জায়গা করে নেন বুবলী!

তাপস, বুবলী। ছবি: সংগৃহীত

চলচ্চিত্রে নিজের অভিনয় দক্ষতা ও বৈচিত্র্যময় উপস্থিতি দিয়ে প্রশংসিত হয়েছেন জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা শবনম বুবলী। ‘দেয়ালের দেশ’, ‘প্রহেলিকা’র মতো গল্পনির্ভর সিনেমায় অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি প্রমাণ করেছেন যে, তিনি কেবল বাণিজ্যিক ধারার নায়িকাই নন, বরং একজন পরিপূর্ণ অভিনয়শিল্পী। পাশাপাশি মডেলিংয়েও রয়েছে তার সরব উপস্থিতি।

তবে সিনেমার বাইরেও এক সময় আলোচনায় আসে বুবলীর ব্যক্তিজীবন। গুঞ্জন ওঠে—গানবাংলা টিভির প্রধান নির্বাহী ও সংগীতব্যক্তিত্ব কৌশিক হোসেন তাপসের সঙ্গে প্রেমে জড়িয়েছেন বুবলী। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা গুজব ও আলোচনা ছড়ায়।

সম্প্রতি উপস্থাপক শাহরিয়ার নাজিম জয়ের একটি সাক্ষাৎকারে তাপসকে সরাসরি প্রশ্ন করা হয়, বুবলীর সঙ্গে প্রেমে জড়ানোর কারণ কী? উত্তরে তাপস বলেন, “প্রেমটাকে অস্বীকার না করে বরং কাজের প্রতি প্রেম বলা ভালো হবে। বুবলী একজন মেধাবী অভিনেত্রী, তার মধ্যে একটি ‘ম্যাজিক’ আছে, যা প্রথম দেখাতেই মুগ্ধ করে। ভবিষ্যতেও তাকে নিয়ে কাজ করতে আমি আগ্রহী ও আনন্দিত থাকবো।”

তবে এই প্রেমের গুঞ্জনকে ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে দেখেন বুবলী। এক সাক্ষাৎকারে তিনি স্পষ্টভাবে জানান, “গানবাংলায় আমন্ত্রণ পাওয়ার পরই নানা ধরনের প্রপাগান্ডা ছড়ানো শুরু হয়। আমার কাজ বা সিনেমা আলোচনায় এলেই এসব নোংরামি শুরু হয়। আমি আমার কাজ আর পরিবার নিয়েই ব্যস্ত থাকি। তাপস ভাই ও মুন্নি ভাবির সঙ্গে আমার সম্পর্ক খুবই স্বাভাবিক, সৌজন্যপূর্ণ এবং পেশাদার। আমাকে কোথাও বাজে আড্ডায় পাওয়া যাবে না।”

 

বুবলী, তাপস। ছবি: সংগৃহীত

বর্তমানে বুবলী ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন নতুন সিনেমা ও মডেলিং নিয়ে। অন্যদিকে, কিছুদিন ধরে গানবাংলা টিভির সম্প্রচার বন্ধ রয়েছে।

এই ঘটনায় স্পষ্ট হয়, দুই পক্ষই তাদের সম্পর্ককে কাজ ও পারস্পরিক সম্মানের জায়গায় রাখতেই সচেষ্ট। গুঞ্জনের বাইরে তারা একে অন্যের প্রতি পেশাদার শ্রদ্ধা ও সহানুভূতির কথাই জানিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

স্বৈরাচার পতনে ১৬ বছর অপেক্ষা নয়, তাৎক্ষণিক প্রতিরোধ গড়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
ক্লাব বিশ্বকাপে ম্যানসিটিকে কাঁদিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে আল হিলাল
যে বিশেষ গুণেই তাপসের হৃদয়ে জায়গা করে নেন বুবলী!
আগামী বছরের শুরুতেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে ড. ইউনূস
বিসিবি সভাপতির উপদেষ্টা পদে থাকছেন না সামি, জানালেন কারণ
বছর ঘুরে ফিরল গণঅভ্যুত্থানের জুলাই
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭৬ কোটি ১০ লাখ টাকার বাজেট পাস
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
পুলিশ পরিচয়ে ব্যবহার করা যাবে না সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম: আরপিএমপি কমিশনার
ভোলায় চাঁদা না পেয়ে স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ
টাঙ্গাইলের নির্ধারিত স্থানে মডেল মসজিদ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন (ভিডিও)
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
চুয়াডাঙ্গায় ট্রেন থেকে ফেলে পাউবো কর্মচারীকে হত্যা, পরিবারের মামলা
দেশে নতুন করে আরও ২১ জনের করোনা শনাক্ত
ঢাকার প্রতিটি ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল বসানোর নির্দেশ হাইকোর্টের
লুঙ্গি পরে রিকশায় প্যাডেল মেরে ঢাকা থেকে বিদায় নিলেন জার্মান রাষ্ট্রদূত
ইসরায়েলের ৩১ হাজারেরও বেশি ভবন গুঁড়িয়ে দিয়েছে ইরান (ভিডিও)
ইরানের সাথে আলোচনা করছি না, তাদের কিছু দিচ্ছিও না: ট্রাম্প
আসিফ মাহমুদের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে প্রশ্ন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বললেন ‘আইনটা দেখিনি’
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন: মির্জা ফখরুল