শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫ | ১২ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

ভিজিএফের চালের বস্তায় শেখ হাসিনার নামে স্লোগান; স্থানীয়দের ক্ষোভ

ভিজিএফের চালের বস্তায় হাসিনার স্লোগান

নওগাঁর মান্দায় 'শেখ হাসিনার বাংলাদেশ-ক্ষুধা হবে নিরুদ্দেশ' লেখা চালের বস্তা বিতরণ করা হয়েছে সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে। আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে উপজেলার অসহায় ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝে বিনামূল্যে ভিজিএফ (ভালনারেবল গ্রুপ ফিডিং) চাল বিতরণের বস্তায় শেখ হাসিনা নামের ওই স্লোগানটি দেখা যায়।

অভিযোগ উঠেছে খাদ্য কর্মকর্তার খামখেয়ালি দায়সারা মনোভাবের কারণে এরকম একটা বিতর্কিত কাজ করা হয়েছে। তাই এমন কর্মকাণ্ডের জন্য স্থানীয়রা দাবি তুলেছেন খাদ্য পরিদর্শক এমরানের বিচার হওয়া উচিত।

অসহায় ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝে বিনামূল্যে ১০ কেজি ভিজিএফ (ভালনারেবল গ্রুপ ফিডিং) চাল বিতরণের জন্য খাদ্য গুদাম থেকে স্ব স্ব ইউনিয়ন পরিষদগুলোতে পাঠানো হয়। প্রায় সবগুলো চালের বস্তার ওপরেই চোখে পড়ছে বিতর্কিত হাসিনা নামের সেই স্লোগান। এ নিয়ে পরিষদে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। ছড়িয়ে পড়ে উপজেলা থেকে জেলা শহরেও।

সরেজমিনে গিয়ে (১৭, ১৮ মার্চ) দেখা যায়, উপজেলার প্রসাদপুরে ২হাজার ৬জন, বিষ্ণুপুরে এক হাজার ৮ শত ৫২ জন ও কাঁশোপাড়া ইউনিয়নে ২ হাজার ৪৪ জন অসহায় ও দুঃস্থদের মাঝে ১০ কেজি করে চাল বিতরণ করা হয়। কিন্তু খাদ্য গুদাম থেকে পাঠানো ৩০ কেজি ওজনের চালের বস্তায় ‘শেখ হাসিনার বাংলাদেশ ক্ষুধা হবে নিরুদ্দেশ’ স্লোগান দেখা যায়। অবশ্য মাঝে মাঝে দু-একটি বস্তায় শেখ হাসিনার নাম কালো কালির স্প্রে দিয়ে দায়সারাভাবে ঢেকে দেওয়ার ব্যর্থ চেষ্টা করা হলেও তাতে ফল হয়নি। স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে শেখ হাসিনা নামের সেই স্লোগান। এবং অধিকাংশ স্থানের বস্তায় লেখা বিদ্যমান ছিল।

জানা যায়, পটপরিবর্তনের পর বিতরণকৃত চালের বস্তায় লেখা 'শেখ হাসিনার বাংলাদেশ-ক্ষুধা হবে নিরুদ্দেশ' এই স্লোগানটি সারাদেশে ব্যবহার না করা এবং কালো কালি দিয়ে মুছে ফেলার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশনা দিয়েছেন খাদ্য মন্ত্রণালয়। কিন্তু পরিবর্তন বা কালো কালি ব্যবহার না করেই সেই বিতর্কিত লেখা চালের বস্তা পাঠানো হয়েছিল স্ব স্ব ইউনিয়ন পরিষদে। অবশ্য শেখ হাসিনা সরকারের সময় বিতরণকৃত সকল বস্তায় শেখ হাসিনার নামে স্লোগান লেখা ছিল।

এদিকে মন্তব্য নেওয়ার জন্য দুই দিন ঘুরেও মন্তব্য দেননি খাদ্য কর্মকর্তা এমরান। উল্টো দাম্ভিকতা দেখিয়ে অজুহাত দেখালেন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার অনুমতি লাগবে। তবে মৌখিক অনুমতি দিলেও হবেনা, তাকে দিতে হবে লিখিত অনুমতি সরেজমিনে গেলে এমনভাবেই বলেন তিনি। একসময় তিনি বলেন, আমার কোন বক্তব্য নেই, আপনারা যা পেয়েছেন সেটা লিখতে পারেন।

মান্দা উপজেলা মহিলা দলের সহ-সভাপতি ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মোছা. আসমা খাতুন বলেন, এই ইউনিয়ন পরিষদে ভিজিএফ এর চাল বিতরণ কর্মসূচি দেখতে এসেছিলাম। কিন্তু বস্তায় হাসিনার যে স্লোগান লেখা দেখা যাচ্ছে এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। এটা কখনও মেনে নেওয়া যায় না। দেশ থেকে হাসিনা বিতাড়িত হলেও এখন পর্যন্ত তার প্রেতাত্মা ও দোসররা বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরে বেড়াচ্ছা।

প্রসাদপুর ইউনিয়নে দায়িত্বে থাকা ট্যাগ অফিসার মো. নাজমুল হুদা বলেন, আমি ইউএনও অফিসে এসেছি। বিষয়টি খাদ্য কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসনের নজরে এসেছে। এটি ভুল বোঝা বুঝির কারণ। বিষয়টি নিয়ে সমাধানের চেষ্টা চলছে।

প্রসাদপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. আব্দুল মতিন বলেন, আমি চালের বস্তায় স্লোগান সম্বলিত লেখাটি দেখতে পেয়ে হতভম্ব হয়েছি। এসব গাফিলতি স্বয়ং জেলা, উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তার। এছাড়া পিআইও'র পাশাপাশি ইউএনও কেউ এর দায়ভার এড়াতে পারেন না। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়।

জানতে চাইলে মান্দা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আরিফুল ইসলাম মুঠোফোনে বলেন, এই বিষয়ে আমার কোনোপ্রকার দায় নেই। আমার কাজ শুধু বরাদ্দের ডিও দেওয়া। আর খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা কীভাবে কোন বস্তায় চাল দিবেন সেটা তার ব্যাপার।

এ বিষয়ে মান্দা প্রসাদপুর খাদ্য গুদাম ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার অফিসে গিয়ে খাদ্য পরিদর্শক ইমরান আহম্মেদকে না পাওয়ায় মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, রাস্তায় গাড়িতে আছি অফিসে গিয়ে কথা বলবো। পরে তিনি এসে সাক্ষাৎকার না দিয়ে উল্টো দাম্ভিকতা দেখিয়ে অজুহাত দেখান যে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার অনুমতি লাগবে। এমন মন্তব্য করেন তিনি।

নওগাঁ জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা ফরহাদ খন্দকারের মুঠোফোনে গত দুই দিন থেকে ফোন দিয়েও তার মন্তব্য পাওয়া যায় নি।

একইভাবে ফোন রিসিভ করেননি মান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহ আলম মিয়া।

Header Ad
Header Ad

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকেলে রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

যদিও সাক্ষাৎটি ‘সৌজন্য’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে, তবে চলমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এই বৈঠককে তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। এর আগে, ১৩ জুন লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা।

ওই বৈঠকের পর যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, যদি সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা সম্ভব হয়, তাহলে ২০২৬ সালের পবিত্র রমজানের আগের সপ্তাহেই জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে। তবে সে লক্ষ্যে বিচার ও সংস্কার প্রক্রিয়ায় যথেষ্ট অগ্রগতি অর্জনের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এদিকে, আগাম নির্বাচনের পূর্বশর্ত হিসেবে স্থানীয় সরকার, বিশেষ করে সিটি করপোরেশনগুলোর নির্বাচন চায় কয়েকটি রাজনৈতিক দল। এই প্রেক্ষাপটেই সিইসির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকে নির্বাচন ঘিরে সম্ভাব্য আলোচনার সূচনা হিসেবেও বিবেচনা করা হচ্ছে।

যদিও বৈঠকে কী আলোচনা হয়েছে, সে বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি, তবুও দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আগাম ভোটের সম্ভাবনা ঘিরে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা।

Header Ad
Header Ad

খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার

এসআই সুকান্ত কুমার দাস। ছবি: সংগৃহীত

খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি শফিকুল আলম মনার বাড়ি ভাংচুরসহ ৪টি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি ও নানা অভিযোগে অভিযুক্ত  পুলিশের আলোচিত উপপরিদর্শক (এসআই) সুকান্ত কুমার দাসকে চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।

ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকালে সদর উপজেলা আমলি আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালতের বিচারক জ্যেষ্ঠ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ইয়াসমিন নাহার তাকে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন। 

গ্রেপ্তার সুকান্ত কুমার দাস খুলনার ডুমুরিয়া থানার কালিকাপুর গ্রামের শত্রুঘ্ন দাসের ছেলে এবং চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার তিওরবিলা পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ ছিলেন। ছুটিতে তার নিজ বাড়িতে খুলনায় অবস্থানকালে স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা গত মঙ্গলবার (২৪ জুন) তাকে ধরে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে। চিকিৎসা শেষে পুলিশ তাকে ছেড়ে দিলে খুলনায় তাকে গ্রেপ্তারের দাবিতে আন্দোলন চলে।

চুয়াডাঙ্গা আদালত পরিদর্শক নাসির উদ্দিন জানান, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর খুলনা সদর থানায় দায়ের করা একটি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি সুকান্ত। তিনি স্বেচ্ছায় চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় হাজির হলে  ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে তাকে সদর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করে।

Header Ad
Header Ad

বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ‘বিশেষ সুবিধা’ চালু হচ্ছে আগামী ১ জুলাই থেকে। অন্তর্বর্তী সরকার ঘোষিত এ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মূল বেতনের একটি নির্দিষ্ট হারে অতিরিক্ত অর্থ দেওয়া হবে।

প্রাথমিকভাবে এ ভাতা ১ হাজার ও ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হলেও, পরে তা বাড়িয়ে চাকরিতে থাকা কর্মচারীদের জন্য ন্যূনতম ১ হাজার ৫০০ টাকা এবং পেনশনভোগীদের জন্য ন্যূনতম ৭৫০ টাকা নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

সম্প্রতি সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ ও অর্থসচিব খায়েরুজ্জামান মজুমদার এই সিদ্ধান্তের বিস্তারিত জানান। তারা বলেন, কর্মরত সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে যারা ১ থেকে ৯ গ্রেডে আছেন, তারা মূল বেতনের ১০ শতাংশ হারে ‘বিশেষ সুবিধা’ পাবেন। আর ১০ থেকে ২০তম গ্রেডের মধ্যে থাকা কর্মচারীরা পাবেন ১৫ শতাংশ হারে।

এই বিশেষ সুবিধা পিআরএলে (অবসর-উত্তর ছুটি) থাকা কর্মচারীদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে। তাদের বেতন বিবেচনায় নেওয়া হবে পিআরএলে যাওয়ার আগের মূল বেতন অনুযায়ী।

একজন ৪র্থ গ্রেডের কর্মকর্তা যার মূল বেতন ৭১ হাজার ২০০ টাকা, তিনি নতুন নিয়ম অনুযায়ী পাবেন ৭ হাজার ১২০ টাকা, যা পূর্বে ছিল ৩ হাজার ৫৬০ টাকা। অর্থাৎ তার ‘বিশেষ সুবিধা’ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। অন্যদিকে একজন ১১ থেকে ২০ গ্রেডের কর্মচারী, যাঁর মূল বেতন ১৭ হাজার ৫২০ টাকা, তিনি পাবেন প্রায় ২ হাজার ৬২৮ টাকা। এ ক্ষেত্রে পূর্বের নির্ধারিত ১ হাজার টাকার তুলনায় ভাতাটি ১ হাজার ৬২৮ টাকা বাড়ছে।

এছাড়া নিয়মিত পেনশনভোগীরাও এই সুবিধা পাবেন। তাদের পেনশনের ওপর গ্রেড অনুযায়ী একই হারে বিশেষ ভাতা হিসাব করা হবে। তবে যারা গ্রস পেনশনের শতভাগ তুলে নিয়েছেন এবং এখনো পুনঃস্থাপনের আওতায় আসেননি, তাদের ক্ষেত্রে এ সুবিধা প্রযোজ্য হবে না।

চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্তরা তাদের পূর্ববর্তী মূল বেতনের ভিত্তিতে এই সুবিধা পেতে পারেন, তবে এক্ষেত্রে পেনশন ও চুক্তিভিত্তিক বেতনের মধ্যে যেটা বেশি, সেটি বিবেচনায় নেওয়া হবে। সাময়িক বরখাস্ত কর্মচারীরা বরখাস্তের আগে প্রাপ্ত মূল বেতনের ৫০ শতাংশের ওপর এই সুবিধা পাবেন। তবে যারা বিনা বেতনে ছুটিতে আছেন, তারা এই ভাতার আওতায় আসবেন না।

স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক ও বীমা কোম্পানির কর্মচারীরা, যারা জাতীয় বেতন স্কেলের আওতাভুক্ত, তারাও এই বিশেষ সুবিধা পাবেন। তবে এসব প্রতিষ্ঠানের ব্যয়ভার সরকার বহন করবে না, বরং নিজেদের বাজেট থেকেই এ ব্যয় মেটাতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার
বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে
হানিয়া আমিরের সঙ্গে সিনেমায় অভিনয়, ভারতে দিলজিৎকে নিষিদ্ধের দাবি
আমি যদি ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার মতো করি, আমারও পতন হবে: কাদের সিদ্দিকী
চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে জোট গড়ছে না বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের নামে থাকা ৯৭৭ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পেতে ‘পাবলিক’ রাখতে হবে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইল
প্রকৃত ঘটনা জানলে হাসনাত আবদুল্লাহ তার ভুল বুঝতে পারবেন: দুদকের ডিজি
বিরামপুরে আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস পালিত
এনসিপির তুষারের বিরুদ্ধে ‘আপত্তিকর আলাপ’সহ যত অভিযোগ নীলা ইসরাফিলের
২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ১০ বছর নির্ধারণ করে স্বৈরাচারকে রুখে দেয়া হয়েছে: সালাহউদ্দিন আহমদ
নীরবতা ভেঙে খামেনি বললেন, ইরান ‘বিজয়’ অর্জন করেছে (ভিডিও)
সাংবাদিকতায় বাংলাদেশের মতো স্বাধীনতা উন্নত বিশ্বেও নাই: প্রেস সচিব
রংপুরে দেশীয় অস্ত্র ও অবৈধ মাদকসহ ২ যুবক গ্রেফতার
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন ডিএসসিসি প্রশাসক, পেলেন অভ্যর্থনা
ভেঙেই গেল জনপ্রিয় মার্কিন গায়িকা কেটি পেরির সংসার!
সব সরকারি ভবনের ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জেলার সব প্রতিষ্ঠানে ডোপ টেস্টের ঘোষণা দিলেন ডিসি