বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪ | ৭ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কুড়িগ্রামে আলোচিত গৃহবধূ ধর্ষণের ঘটনায় সোলায়মানকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব

সোলায়মানকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, বিচার না পেয়ে লজ্জায় স্বামী-স্ত্রীর বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টা এবং স্ত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় অন্যতম প্রধান পলাতক আসামি মো. সোলায়মান (২৯) কে যৌথ অভিযানে ১৫ জুন শুক্রবার দুপুরে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব-১, সিপিএসসি, গাজীপুর এবং র‍্যাব-১৪, সিপিসি-১, জামালপুর।

 

সোলায়মানকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

এর আগে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান আসামিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করে রাজিবপুর পুলিশ। গত শনিবার (১ জুন) দুপুরে অভিযান পরিচালনা করে জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে ধর্ষণের বিচার না পেয়ে বিষপানে নারীর মৃত্যু, গ্রেপ্তার ২

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- প্রধান আসামি মো. জয়নাল আবেদীন (৪৮) ও আরেক আসামি মো. আলম হোসেন (৪০)। গত ৩১ মে ২০২৪ শুক্রবার রাতে ভুক্তভোগী নারীর মামা বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে রাজিবপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এতে জয়নাল আবেদীন, মো. আলম হোসেন, শুক্কুর আলী (৫০) ও মো. সোলেমানকে (২৯) আসামি করা হয়।

আরও পড়ুন: সংঘবদ্ধ ধর্ষণ মামলায় প্রধান আসামির স্বীকারোক্তি, ধরাছোঁয়ার বাইরে পলাতকরা

র‌্যাব জানায়, আমরা বিষয়টিকে খুবই গুরুত্বসহকারে দেখেছি। র‌্যাবের যৌথ অভিযানে পলাতক আসামি মো. সোলায়মান (২৯) গ্রেপ্তার হয়েছে। এছাড়াও পলাতক আসামি শুক্কুর আলীকে (৫০) ধরতে তৎপর রয়েছে র‌্যাব।

 

র‍্যাব-১৪ প্রেস বিপিং। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়াও আজ ১৬ জুন ২০২৪ রবিবার সকাল ১১ টায় ঘটিকায় রাজিবপুর উপজেলা সম্মুখ সড়কে রাজিবপুর উপজেলার আশা মনীকে জোরপূর্বক গণধর্ষণ ও তার আত্মহত্যার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের অবিলম্বে গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে রাজিবপুরের সর্বস্তরের জনগণ।

 

জোরপূর্বক গণধর্ষণ ও তার আত্মহত্যার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের অবিলম্বে গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

উল্লেখ্য, ভিকটিম আশামনি (২৫) কুড়িগ্রাম জেলার চর রাজিবপুর থানাধীন বড়াইডাঙ্গী কলেজপাড়া গ্রামের মো. জাহাঙ্গীর আলম এর স্ত্রী গত ২৪ মে ২০২৪ ইং তারিখ বিকাল ৫টার দিকে ভিকটিম আশামনি ও তার স্বামী বিষপান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন।

আরও পড়ুন: গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ লজ্জায় স্বামী স্ত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টায় স্ত্রীর মৃত্যু

পরবর্তীতে ভিকটিমকে চিকিৎসার জন্য চর রাজিবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাকে জামালপুর হাসপাতালে রেফার্ড করেন। কিন্তু আর্থিক সামর্থ্য না থাকায় ভিকটিমকে বাড়িতে নিয়ে আসে এবং এই অবস্থায় গত ২৯ মে ২০২৪ তারিখ দুপুরে মৃত্যুবরণ করে। ফলে ভিকটিমের মামা মোঃ আকবর আলী(৫০) চর রাজিবপুর থানায় হাজির হয়ে অভিযোগ দায়ের করলে অফিসার-ইনচার্জ, চর রাজিবপুর থানার অপমৃত্যু মামলা নং-০৬, তারিখ- ৩০ মে ২০২৪ ইং একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু করেন ।

পরবর্তীতে চাঞ্চল্যকর সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও ভিকটিমের মৃত্যুর মূল রহস্য প্রকাশ্য আসলে র‍্যাব এবং সাংবাদিক মহলের সহযোগিতায় পুনরায় ভিকটিমের মামা মো. আকবর আলী (৫০) চর রাজিবপুর থানায় হাজির হয়ে অভিযোগ দায়ের করলে অফিসার-ইনচার্জ, চর রাজিবপুর থানার মামলা নং-০১, তারিখ ০১ জুন ২০২৪ ইং, ধারা-২০০০ সালের নাঃ ও শিঃ নিঃ দমন আইন (সংশোঃ/০৩) এর ৯(১), ৯(৩) তৎসহ ৩০৬ পেনাল কোড-১৮৬০, গণধর্ষণ ও আত্মহত্যার প্ররোচনা মামলা রুজু করেন।

পাশবিক নির্যাতনের শিকার আশামনি (২৫) এর মৃত্যুর পর গোপন অভিও রেকর্ড ভাইরাল হওয়ার ফলে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয় । অতঃপর জানা য়ায যে, জয়নাল ও তার সহযোগীরা মাসের পর মাস ভিকটিমের দারিদ্রতার সুযোগ নিয়ে সংঘবদ্ধভাবে নির্যাতন করেছে।

ভিকটিমের স্বামী মো. জাহাঙ্গীর আলম প্রায় ৮-১০ বছর পূর্বে আসামি মো. শুক্কুর আলীর কসাইখানায় কর্মচারী ছিল। সাংসারিক অভাব-অনটনের কারণে আসামি মো. জয়নাল আবেদীনের নিকট হতে ৪০,০০০/- টাকা ধার নেয় জাহাঙ্গীর-আশামনি দম্পতি। উক্ত টাকা নেওয়ার পর কসাইখানার কাজ ছেড়ে ভিকটিমের স্বামী মো. জাহাঙ্গীর আলম টাঙ্গাইল জেলায় কসাইখানায় কাজ নেন।

পরবর্তীতে ধারের টাকা পরিশোধ করতে না পারায় আসামি মো. জয়নাল আবেদীন ভিকটিমকে অবৈধ সম্পর্কের প্রস্তাব দেয়। ভিকটিমের স্বামী এলাকায় না থাকার সুযোগকে কাজে লাগিয়ে প্রায় ০২ মাস পূর্বে আসামি মো. জয়নাল দুপুরে ভিকটিমের বসত ভিটায় প্রবেশ করে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন।

 

নিহত গৃহবধু এবং তার স্বামী। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

উক্ত ঘটনার কিছুদিন পর ০১ নং আসামি মো. জয়নাল, ০২ নং আসামি মো. শুক্কুর আলীকে নিয়ে ভিকটিমের বাড়িতে এসে দুইজনই পুনরায় পাশবিক নির্যাতন করে। পরবর্তীতে তারা দুইজন আবারও পাওনা টাকার বাহানায় ০৩ নং আসামি আলম ও ০৪ নং সোলায়মানকে (কসাই জয়নালের কর্মচারী) সাথে নিয়ে বাড়িতে এসে সংঘবদ্ধভাবে গণধর্ষণ করে। অতঃপর আসামি মো. সোলায়মান (২৯) গোপনে ধর্ষণের ভিডিও ধারণ করে। বিবাদীগণের পালাক্রমে নির্যাতনের ফলে ভিকটিম অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং উক্ত সংবাদ শুনে তার স্বামী মো. জাহাঙ্গীর আলম টাঙ্গাইল হতে বাড়ি আসে। স্বামী জাহাঙ্গীর আলম স্ত্রীর পালাক্রমে ধর্ষণের কথা লোকমুখে শুনে স্ত্রীর কাছে জানতে চাইলে, ভিকটিম দুইমাসের বেশি সময় যাবৎ পাশবিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে বলে জানায়।

পরবর্তীতে সালিশের মাধ্যমে বিচার না পেয়ে গত ২৪ মে ২০২৪ ইং তারিখ বিকালে স্বামী-স্ত্রী লোক-লজ্জার ভয়ে আত্মহত্যার উদ্দেশ্যে বিষ পান করে। উক্ত বিষক্রিয়ায় ভিকটিম মৃত্যুবরণ করেন এবং স্বামী অসুস্থ অবস্থায় জীবন অতিবাহিত করছেন।

Header Ad

আওয়ামী লীগ আর কখনোই রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আওয়ামী লীগ আর কখনোই বাংলাদেশের রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না। বুধবার (২৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের জহির রায়হান মিলনায়তনে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন।

নাহিদ ইসলাম বলেন, "আওয়ামী লীগ যে মতাদর্শ এবং প্রক্রিয়ায় রাজনীতি করেছে, তাতে তাদের আর রাজনীতিতে ফিরে আসার কোনো সুযোগ নেই। যদি আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় আসে, তবে তা হবে গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের সঙ্গে প্রতারণা। আমরা আমাদের জীবন থাকতে তা হতে দেব না।"

তিনি আরও বলেন, "শেখ হাসিনা নিয়মতান্ত্রিকভাবে পদত্যাগ করেননি। তাকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছে, যা স্পষ্ট। তাকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে বাংলাদেশের ছাত্র জনতা। এ অবস্থায়, আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার থাকবে কিনা, তা নিয়ে কোনো দ্বিধা নেই। একটি ফ্যাসিস্ট দল কখনোই গণতান্ত্রিক কাঠামোতে রাজনীতি করতে পারে না।"

নাহিদ ইসলাম দাবি করেন, "ওয়ান-ইলেভেনের সময় থেকে ফ্যাসিবাদী শাসনের সূত্রপাত হয়েছে। বিশেষ করে ২০১৮ সালের পর থেকে ছাত্র নেতৃত্বের উত্থান ঘটে। সরকার এই আন্দোলনকে রাজনৈতিকভাবে দমন করতে চেয়েছিল। পুলিশের গুলিতে শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ নিহত হলে জনগণ রুখে দাঁড়ায়। আমাদের লড়াই ছিল আত্মমর্যাদা ও সম্মানের লড়াই।"

তিনি আরও বলেন, "গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে যে অন্তর্বর্তী সরকার এসেছে, তাকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সঙ্গে তুলনা করা ভুল। তত্ত্বাবধায়ক সরকার একটি নির্ধারিত সময়ের জন্য নির্বাচন আয়োজন করে ক্ষমতা হস্তান্তর করে। কিন্তু এবারকার সরকারকে সংস্কার করতে হবে। না হলে গণতান্ত্রিক নির্বাচন ব্যবস্থা মসৃণ হবে না।"

Header Ad

প্রধান উপদেষ্টার একান্ত সচিবের নিয়োগ বাতিল এক দিনের ব্যবধানে

মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক। ছবি: সংগৃহীত

দিনের ব্যবধানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের একান্ত সচিব হিসেবে মোহাম্মদ মোজাম্মেল হকের নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে।

বুধবার (২৩ অক্টোবর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ নিয়োগ শাখা থেকে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়। এর একদিন আগে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মন্ত্রণালয়ের একটি আদেশে গুরুত্বপূর্ণ এই পদে তাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক (পরিচিতি নং ২০৯), মহাপরিচালক এবং মিনিস্টার ও ডেপুটি চিফ অব মিশন, বাংলাদেশ দূতাবাস, চীন-কে প্রধান উপদেষ্টার একান্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালনের জন্য তার চাকরি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ন্যস্তকরণের সিদ্ধান্ত অনিবার্য কারণে বাতিল করা হয়েছে।

মোজাম্মেল হক বর্তমানে বেইজিংয়ের বাংলাদেশ দূতাবাসে মিনিস্টার এবং ডেপুটি চিফ অব মিশন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বিসিএস পররাষ্ট্র ক্যাডারের ২৫তম ব্যাচের সদস্য এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে শিক্ষাজীবন সম্পন্ন করেন। তার পেশাগত জীবনে চীনে উপ-রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন ছাড়াও মেক্সিকো ও যুদ্ধকবলিত লিবিয়ায় অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং পরিবেশে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে।

Header Ad

সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

আজ বুধবার (২৩ অক্টোবর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক শাখা-২ থেকে প্রকাশিত এই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর বিভিন্ন সময় বিশেষ করে গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ একাধিক হত্যাকাণ্ড, নির্যাতন, গণরুমকেন্দ্রিক নিপীড়ন, ছাত্রাবাসে সিট বাণিজ্য, টেন্ডারবাজি, ধর্ষণ ও যৌন নিপীড়নসহ বিভিন্ন জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিল। এসব ঘটনায় দেশের প্রধান গণমাধ্যমে প্রমাণ্য তথ্য প্রকাশিত হয়েছে এবং কিছু মামলায় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের অপরাধ আদালতে প্রমাণিত হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে আরও উল্লেখ করা হয়, গত ১৫ জুলাই থেকে চলমান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সশস্ত্র হামলা চালিয়ে আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রী ও সাধারণ জনগণের ওপর আক্রমণ করে। এতে শতাধিক নিরপরাধ শিক্ষার্থীসহ আরও অনেকের জীবন বিপন্ন হয়। এ বিষয়ে সরকারের কাছে পর্যাপ্ত প্রমাণ রয়েছে। এছাড়াও, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরও ছাত্রলীগ রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র, ধ্বংসাত্মক ও উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।

সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ এর ধারা ১৮ এর উপ-ধারা (১) অনুযায়ী সরকার বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে এবং আইনের তফসিল-২ এ 'বাংলাদেশ ছাত্রলীগ' নামীয় সংগঠনকে নিষিদ্ধ সত্ত্বা হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে।

এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আওয়ামী লীগ আর কখনোই রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম
প্রধান উপদেষ্টার একান্ত সচিবের নিয়োগ বাতিল এক দিনের ব্যবধানে
সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করলো সরকার
আলোচিত সাবেক ইসি সচিব হেলাল উদ্দিন আটক
বিরামপুরে উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’: দেশের চার বন্দরের জন্য ঝুঁকি বেড়েছে
হাসপাতালেও দাপ্তরিক কাজ সম্পাদন করছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
ঢাকায় আসছে উচ্চ পর্যায়ের মার্কিন প্রতিনিধি দল
সচিবালয়ে ঢুকে পড়া অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী আটক
দ্রুততম ডাবল সেঞ্চুরির বিশ্বরেকর্ড গড়লেন কিউই ব্যাটার
সরকারকে সন্দেহের চোখে দেখছে জনগণ: রিজভী
রোমানিয়া থেকে ৯ মাসে ২৬৮ বাংলাদেশিকে ফেরত
৩০ অক্টোবর হজ প্যাকেজ ঘোষণা করবে সরকার
রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
নেতানিয়াহুর বেডরুমে এবার হিজবুল্লাহর ড্রোনের আঘাত
ঢাবিতে কালো মুখোশ পরে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল
কথা দিচ্ছি ‘কেজিএফ থ্রি’ অবশ্যই হবে: যশ
১১ ঘণ্টা পর খুলনার সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
দেশে নতুন করে কোনো সংকট তৈরি হোক সেটা চায় না বিএনপি: নজরুল ইসলাম