মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪ | ৩১ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

চট্টগ্রাম বন্দর

শেড ভাড়া বেশি, গাড়ি খালাসে অনীহা আমদানিকারকদের

চট্টগ্রাম বন্দরে এক সময় চার শেডে গাড়ি রাখার জায়গা মিলত না। আমদানিকারকদের দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে গাড়ি রাখার শেড-ইয়ার্ডের পরিধি বাড়ানো হয়। ২০০৭ সাল থেকে গাড়ি রাখার ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধির প্রক্রিয়া শুরু হয়। এখন শেড-ইয়ার্ডে চার হাজার ইউনিট গাড়ি রাখা যায়। ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধির পর খালাসও বেশি হওয়ার কথা। কিন্তু উল্টো গাড়ি খালাস কমে গেছে। জাপান থেকে থেকে রো রো জাহাজে (গাড়ি পরিবহনের জন্য বিশেষায়িত জাহাজ) আমদানি করা বেশিরভাগ গাড়ি খালাস হচ্ছে খুলনার মোংলা বন্দরে। আমদানিকারকরা বলছেন, ফ্রি টাইমের পর চট্টগ্রাম বন্দরে গাড়ি রাখার ভাড়া আগের চেয়ে অন্তত আটগুন বেশি। আবার একই গাড়ির জন্য ফ্রি টাইমের পর গাড়ি রাখার ভাড়া খুলনার মোংলা বন্দরে চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ে অনেক কম। তাই চট্টগ্রাম বন্দরে আসা রো রো জাহাজ থেকে অল্প পরিমাণ গাড়ি খালাস করা হচ্ছে। বেশিরভাগ গাড়ি নিয়ে রো রো জাহাজ যায় মোংলা বন্দরে। আর চট্টগ্রাম বন্দরে দিনের পর দিন গাড়ি রাখার শেড ইয়ার্ডের বড় অংশ খালি থাকছে। চট্টগ্রাম বন্দরে গাড়ির চার হাজার ইউনিট ধারণ ক্ষমতার বিপরীতে শুক্রবার (২৫ মার্চ) গাড়ি ছিল ৭৮৩ ইউনিট। যা ধারণ ক্ষমতার চার ভাগের এক ভাগেরও কম।

আমদানিকারকরা বলছেন, শুধু গাড়ি রাখার ভাড়া বেশি হওয়ায় চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি প্রায় ৭০ শতাংশ কমে গেছে। চট্টগ্রাম বন্দরের পরিবহন বিভাগ সূত্র জানায়, রো রো জাহাজ থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে গাড়ি খালাসের পর পরই ভাড়া গোনা শুরু হয় না। বন্দরে জাহাজ থেকে গাড়ি খালাসের পর ফ্রি টাইম (শেড/ইয়ার্ডে ভাড়া ছাড়া অবস্থান সময়) থাকে চারদিন। এই চারদিন ভাড়া গুনতে হয় না আমদানিকারকদের। চারদিন পর থেকে ভাড়া গোনা শুরু হয়। ভাড়া নির্ধারণ হয় গাড়ির ওজন ও সিসি ভেদে। গাড়ি রাখার ভাড়া অন্তত আটগুন বেশি দিতে হয় চট্টগ্রাম বন্দরে। মোংলা বন্দরে তুলনামূলকভাবে অনেক কম। তাই চট্টগ্রামের আমদানিকারকরা ক্ষতির মুখে পড়েও খুলনার মোংলা বন্দরে গাড়ি খালাস করেন।

গাড়ি আমদানিকারকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চট্টগ্রাম বন্দরে যে ভাড়ায় গাড়ি ২ দিন রাখা যায় একই ভাড়ায় মোংলা বন্দরে গাড়ি ৭ থেকে ৮ দিন রাখা যায়। শুধু বাড়তি ভাড়ার কারণে চট্টগ্রামের আমদানিকারকরাও চট্টগ্রাম বন্দর এড়িয়ে চলেন। তারা মোংলা বন্দরে গাড়ি খালাস করতে বেশি আগ্রহী।

পরিসংখ্যানে দেখা যায়, চট্টগ্রাম বন্দরে জাপানের বন্দর থেকে আসা গাড়িবাহী রো রো ভ্যাসেল ভিড়লে খালাস করা হয় ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ। বাকি ৭০ শতাংশ গাড়ি নিয়ে একই জাহাজ চলে যায় মোংলা বন্দরে। গাড়ি খালাস কম হওয়ায় চট্টগ্রাম বন্দরে গাড়ির শেড-ইয়ার্ড বছরের প্রায় পুরো সময় থাকছে ফাঁকা। অথচ চট্টগ্রাম বন্দরে ইয়ার্ডগুলোতে প্রায় সময় বাড়তি কনটেইনার থাকে। শুধু ফাঁকা থাকে গাড়ি রাখার জন্য নির্মিত পৃথক শেড ইয়ার্ড। গেল জানুয়ারি থেকে চলতি মার্চের মাঝামাঝি পর্যন্ত প্রতিদিনের হিসাব নিয়ে দেখা যায়, ৪ হাজার ইউনিট ধারণ ক্ষমতা থাকলেও গাড়ি ছিল ৯০০ ইউনিট কিংবা এক হাজার ইউনিট। কোন সময় গাড়ির সংখ্যা ৬০০ ইউনিট কিংবা ৭০০ ইউনিটে নেমে আসে। মাসজুড়ে শেড ইয়ার্ডের বড় অংশ ফাঁকাই থাকে।

চট্টগ্রাম বন্দরের হিসাব বিভাগ থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা যায়, ফ্রি টাইমের পর প্রথম ৭ দিনের জন্য প্রতিটি গাড়ি রাখতে মোট ভাড়া দিতে হচ্ছে ৭৯৩ টাকা। এই ভাড়ার সঙ্গে ৫০৩ টাকা নানা ধরনের চার্জ যুক্ত হয়ে ৭ দিনের ভাড়া দাঁড়ায় ১ হাজার ২৯৩ টাকা। পরবর্তী ৭ দিন একই গাড়ির জন্য নানা ধরনের চার্জ সহ ভাড়া দাঁড়ায় ২ হাজার ৪৮৩ টাকা। ১৪ দিন পরেও খালাস না নিলে প্রতিদিনের জন্য ভাড়া গোনা শুরু হয়। প্রতিদিনই প্রতিটি গাড়ির জন্য দিতে হয় ৭০০ টাকা করে। অর্থাৎ আগে প্রথম ৭ দিন মিলে ১ হাজার ২৯৩ টাকা করে ভাড়া গুনতে হতো আমদানিকারকদের। ১৪ দিন পর প্রতিদিনই গাড়ির ভাড়া গুনতে হয় ৭০০ টাকা করে। ১৪ দিন পর সপ্তাহ ভিত্তিক ভাড়ার পরিবর্তে দৈনিক ভিত্তিক ভাড়া গোনা শুরু হয়।

অপরদিকে মোংলা বন্দরে জাহাজ থেকে গাড়ি খালাসের পর প্রথম চারদিন ফ্রি টাইম। এরপর ৭ দিন প্রতিটি গাড়ি রাখার জন্য ভাড়া গুনতে হয় ৪০০ টাকা। পরের ৭ দিন ভাড়া গুনতে হয় ৭৬৭ টাকা। এরপর বন্দর থেকে গাড়ি ছাড় না করলে অর্থাৎ ১৪ দিন পার হলে প্রতিদিন ১২৯ টাকা করে চার্জ গুনতে হয় আমদানিকারকদের। যা চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ে অন্তত ছয় গুন কম।

গাড়ির ইয়ার্ড শেড বছরের বেশি সময় ফাঁকা থাকছে জানিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব ওমর ফারুক বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরে ফ্রি টাইমের চারদিন পর আমদানি করা গাড়ি রাখার রেন্ট বা ভাড়া বেশি। মোংলা বন্দরে রেন্ট কম। তাই বেশিরভাগ আমদানিকারক খুলনার মোংলা বন্দরে আমদানি করা গাড়ি খালাস করেন।

গাড়ি আমদানিকারকের সংগঠন বাংলাদেশ রিকন্ডিশন্ড ভেহিকলস ইম্পোটার্স অ্যান্ড ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বারভিডা)। সংগঠনের সাবেক সভাপতি আবদুল হক বলেন, চট্টগ্রামের আমদানিকারকদের পাশাপাশি দেশের অন্য এলাকার আমদানিকারকরা চট্টগ্রাম বন্দরেই গাড়ি খালাস করতে চান। কিন্তু বড় সমস্যা ফ্রি টাইমের পর ভাড়া। চট্টগ্রাম বন্দরের গাড়ি রাখার বাড়তি ভাড়া কোন মতে ব্যবসা বান্ধব নয়। খুলনার মোংলা বন্দরে ফ্রি টাইমের পর প্রতিদিনের গাড়ি রাখার ভাড়া অনেক কম। আর চট্টগ্রাম বন্দরে প্রতিদিন গাড়ি রাখার ভাড়া ফ্রি টাইমের পর ৭০০ থেকে ৯০০ টাকা। আমদানিকারকরা চট্টগ্রাম বন্দরেই গাড়ি খালাস করতে চান। কিন্তু বাড়তি ভাড়া এড়াতে বাধ্য হয়ে মোংলা বন্দরকে বেছে নেন। এতে শুধু আমদানিকারকরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন তা নয়, চট্টগ্রাম বন্দর রাজস্ব আয় কম পাচ্ছে।

 

 

Header Ad

স্বজনদের কাছে ফিরলেন এমভি আবদুল্লাহর ২৩ নাবিক

ছবি: সংগৃহীত

সোমালিয়ান জলদস্যুদের জিম্মিদশা থেকে মুক্ত বাংলাদেশি পতাকাবাহী জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ দীর্ঘ এক মাস পর ঝড়-ঝঞ্ঝা সামলিয়ে অবশেষে দেশে পৌঁছেছে। আজ এমভি আবদুল্লাহর ২৩ নাবিক স্বজনদের কাছে ফিরলেন। এর আগে সোমবার (১৩ মে) সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটের দিকে জাহাজটি কুতুবদিয়ায় নোঙর করে।

মঙ্গলবার (১৪ মে) একটি লাইটার জাহাজে করে কেএসআরএম লাইটার জেটি সদরঘাটে আনা হয়। এখান থেকে তারা নিজ নিজ বাড়ি ফিরবেন।

নাবিকদের বরণ করে নিতে বন্দর জেটিতে বিকেলে অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল। এ সময় নাবিকদের স্বজন ও কেএসআরএম গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিত রয়েছেন।

উল্লেখ্য, ৩৩ দিনের মাথায় ১৩ এপ্রিল দিবাগত রাতে জাহাজটি মুক্ত হয়। এরপর জাহাজটি প্রথমে আমিরাতের আল-হামরিয়া বন্দরে পৌঁছায়। সেখানে পণ্য খালাস শেষে আরেকটি বন্দর থেকে চুনাপাথর বোঝাই করে চট্টগ্রামের পথে রওনা হয়েছিল জাহাজটি। এ হিসেবে আমিরাত থেকে ১৩ দিনের মাথায় জাহাজটি বাংলাদেশের জলসীমায় এসে পৌঁছাল।

কেএসআরএম গ্রুপ জানায়, এমভি আবদুল্লাহ জাহাজে ৫৬ হাজার টন পণ্য চুনাপাথর রয়েছে। এতে প্রায় ১৯০ মিটার লম্বা জাহাজটির ড্রাফট (জাহাজের পানির নিচের অংশের গভীরতার পরিমাপ) বেড়ে হয়েছে সাড়ে ১২ মিটার। জাহাজটির ড্রাফট বেশি থাকায় কুতুবদিয়ায় প্রথমে কিছু পরিমাণ পণ্য খালাস করে। এরপর পতেঙ্গার কাছাকাছি বঙ্গোপসাগরে বন্দর জলসীমায় আনা হয়। সেখানে বাকি পণ্য খালাস করা হবে। এ জন্য দেশে পৌঁছার পরও নাবিকদের ঘরে ফিরতে একটু সময় লাগেছে।

২০১০ সালের ডিসেম্বরে আরব সাগরে সোমালি জলদস্যুদের কবলে পড়েছিল বাংলাদেশি জাহাজ জাহান মণি। ওই সময় জাহাজের ২৫ নাবিক এবং প্রধান প্রকৌশলীর স্ত্রীকে জিম্মি করা হয়। নানাভাবে চেষ্টার পর ১০০ দিনের চেষ্টায় জলদস্যুদের কবল থেকে মুক্তি পান তারা।

পাকিস্তানি বলে গুলিস্তানের ড্রেস বিক্রি করতো গুলশানের ‘সানভীস বাই তনি’

ছবি: সংগৃহীত

প্রতারণার অভিযোগে গুলশানের ‘সানভিস বাই তানি’ শোরুমটি সিলগালা করা হয়েছে। জাতীয় ভোক্তা সুরক্ষা অধিদপ্তর অভিযান চালিয়ে শোরুমটি বন্ধ করে দেয়।

দেশে তৈরি পোশাক পাকিস্তানি বলে বেশি দামে বিক্রি করার অভিযোগে সোমবার গুলশান শুটিং ক্লাব এলাকার একটি মার্কেটে ভোক্তা বিষয়ক অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আব্দুল জব্বার মন্ডল শোরুমটি সিলগালা করে দেন।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের আলোচিত মুখ রোবাইয়াত ফাতেমা তনি। রাজধানীতে কয়েকটি শোরুম আছে তার। অনলাইনেও বিক্রি করেন পোশাক এবং কসমেটিক্স। তবে এবার আলোচনায় আসলেন প্রতারণার অভিযোগে।

 

ছবি: সংগৃহীত

ভোক্তা অধিকার অধিদফতর বলছে, তৈরি পোশাক বিক্রির লাইসেন্স নিয়ে অবৈধভাবে কসমেটিক্স বিক্রি করা হতো এই আউটলেটে। তৈরি পোশাকের মধ্যে রয়েছে গুলিস্তান, মিরপুর, সাভার ও টঙ্গী এলাকার মালামাল।

অভিযান পরিচালনার সময় আব্দুল জব্বার মন্ডল বলেন, ভোক্তা অধিদফতরের অভিযোগের সফটওয়্যারে এই প্রতিষ্ঠান নিয়ে বেশ কিছু অভিযোগ এসেছে। এরপর প্রতিষ্ঠানটিকে কারণ দর্শানোর নোটিশও দেওয়া হয়। তারা দীর্ঘদিন ধরে দেশি পোশাকগুলো বিদেশি বলে চড়া দামে বিক্রি করে আসছিল অনলাইনে এবং এই দোকানে।

তিনি বলেন, তারা অনলাইনে পাকিস্তানি ড্রেস বিক্রি করে। কিন্তু ডেলিভারি দেওয়ার সময় দেশি ড্রেস দেয়। শত শত কাস্টমার এভাবে প্রতারিত হচ্ছে।

 

ছবি: সংগৃহীত

জালিয়াতির অভিযোগ উঠলে তাদের শুনানির জন্য নোটিশ দেওয়া হয়েছে। তারা তা দেখেও সাড়া দেয়নি। যেহেতু তারা সাড়া দেয়নি, হাজিরও হয়নি, তাই আমরা মনে করি এই অভিযোগগুলো সত্য। আমি এসে তার প্রমাণ পেয়েছি। এখানে তারা পাকিস্তানি পোষাকের পক্ষে কোনো নথি, প্রমাণ দেখাতে পারেনিবে।

আব্দুল জব্বার মন্ডল বলেন, আমরা তাদের শোরুমটি বন্ধ করে দিয়েছি। এখন তারা নথিসহ ভোক্তা সুরক্ষা বিভাগে হাজির হয়ে সাক্ষ্য দেবেন। কতজন গ্রাহককে এই পোশাকগুলি সরবরাহ করা হয়েছে সে সম্পর্কেও এটি তথ্য সরবরাহ করবে।

ইলিয়াস হোসাইনের বিরুদ্ধে তিনটি মামলাই খারিজ করে দিয়েছে আদালত

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সাংবাদিক ইলিয়াস হোসাইনের বিরুদ্ধে জ্যাকব-নীরার করা তিনটি মামলাই খারিজ করে দিয়েছেন আদালত । সোমবার নিউ ইয়র্কের কুইন্স ক্রিমিনাল কোর্টে তিনটি মামলার শুনানি শেষে আদালত এ রায় দেন৷ রায়ে বলা হয়, ইলিয়াস হোসাইনের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলোর সত্যতা পাওয়া যায়নি ৷

গেল ফেব্রুয়ারি মাসে ইলিয়াস হোসাইনের বিরুদ্ধে অনলাইন এক্টিভিস্ট সাব্বিরুল তালুকদার ওরফে জ্যাকব মিল্টন ও মনাক্কা খাতুন ওরফে নীরু এস নীরা মোট তিনটি মামলা দায়ের করেন ৷

পুলিশের কাছে করা মামলার এসব বিবরণে বলা হয়, ইলিয়াস হোসাইন টেলিফোনে সাব্বিরুল ও মনাক্কাকে হত্যা-ধর্ষণ এবং বোমা মেরে বাড়ি উড়িয়ে দেয়ার হুমকি দেন৷ কিন্তু ইলিয়াস হোসাইনের কল লিস্টের সাথে বাদীদের বর্ননা না মেলায় আদালত মামলাগুলো খারিজ করে দেন৷ সেই সাথে আদালত বাদীদের সুরক্ষার আদেশটিও ( অর্ডার অব প্রোটেকশন) বাতিল করে দেন৷

এর আগেও জ্যাকব -নীরা যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা করায় সংগঠনটির কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের হস্তক্ষেপে সেই মামলাটি তুলে নেয় তারা ৷ এছাড়া বাংলাদেশ স্যোসাইটি, জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশি বিজনেস ওনার্স এসোসিয়েশনসহ বিভিন্ন ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে তাদের করা মামলা রয়েছে ৷

 

সর্বশেষ সংবাদ

স্বজনদের কাছে ফিরলেন এমভি আবদুল্লাহর ২৩ নাবিক
পাকিস্তানি বলে গুলিস্তানের ড্রেস বিক্রি করতো গুলশানের ‘সানভীস বাই তনি’
ইলিয়াস হোসাইনের বিরুদ্ধে তিনটি মামলাই খারিজ করে দিয়েছে আদালত
মার্কিন স্যাংশন, ভিসা নীতিকে পাত্তা দেই না: ওবায়দুল কাদের
ইসরায়েলের সঙ্গে মিলে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে বিএনপি : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৫ কোম্পানির ইলেকট্রোলাইট ড্রিংকস নিষিদ্ধ চেয়ে মামলা
তাসকিনকে নিয়ে বিশ্বকাপের দল ঘোষণা, বাদ সাইফউদ্দিন
ঢাকায় ডোনাল্ড লু
টঙ্গীতে নারী আইনজীবীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
৭ জেলায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ
এম ভি আবদুল্লাহ থেকে পণ্য খালাস শুরু
জুন-জুলাইয়ে প্রধানমন্ত্রীর তিন গুরুত্বপূর্ণ সফর
বিএনপি নেতা সোহেল কারামুক্ত
চার বছর পর কারামুক্ত হচ্ছেন করোনার রিপোর্ট করা চীনা সাংবাদিক
গাজায় শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ১৪
বজ্রপাতে ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানি কমাতে কাজ করেছে সরকার: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
জমজ দুই বোনের চমক, এসএসসি পরীক্ষায় পেলো জিপিএ-৫
স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য আবাসন : গণপূর্ত মন্ত্রণালয়
নওগাঁয় মেয়াদ পুর্ণ হওয়ার পরও গ্রাহকদের টাকা দিচ্ছে না প্রগ্রেসিভ লাইফ ইনসিওরেন্স
চুয়াডাঙ্গা জেলায় ১৬ মে থেকে আম সংগ্রহ শুরু