শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বিএনপির নতুন কর্মসূচি ঘোষণার অন্তরায় সিটি নির্বাচন!

৫টি সিটি নির্বাচনে অংশ নেবে না বলে ইতোমধ্যে ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। কিন্তু স্বতন্ত্রভাবে নেতা-কর্মীরা নিজেরা অথবা আত্মীয়-স্বজনদের দিয়ে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। একারণেই দলটির নতুন কর্মসূচি নেই। এ নিয়ে দলে এক ধরনের অস্বস্তি রয়েছে বলে দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে।

জানা যায়, সরকারবিরোধী সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর লিয়াজোঁ কমিটির ধারাবাহিক বৈঠক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকের পরও নতুন কর্মসূচির ঘোষণা আসেনি। সরকারবিরোধী বিএনপি জোট সরাসরি এসব নির্বাচনে অংশ না নিলেও বিভিন্ন জায়গায় গোপন ও প্রকাশ্যে ভোটের মাঠে জড়িয়ে যাওয়ার শঙ্কায় দায়িত্বশীল নেতারা। শুধু তাই নয়; কোনো কোনো জায়গায় নৌকার প্রার্থীর বিপক্ষে তৃতীয় কোনো পক্ষকে সমর্থন দিয়ে মাঠে রয়েছেন দলটির স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। বিষয়টি নিয়ে গভীর চিন্তায় দলটির হাইকমান্ড।

সিটি ভোট বয়কটের ঘোষণা দিলেও বিএনপির অনেক নেতা নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষে নানা যুক্তি তুলে ধরে কেন্দ্রের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছেন। আন্দোলনের অংশ হিসেবে দল সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে নির্বাচনে গেলে তারা প্রার্থী হতে চান। আর দল শেষ পর্যন্ত ভোটে না গেলে খালি মাঠ ছেড়ে দিতেও নারাজ তাদের কেউ কেউ। সেক্ষেত্রে নিজে প্রার্থী না হলেও এলাকায় অবস্থান ধরে রাখতে কৌশলের অংশ হিসেবে ছেলে কিংবা পরিবারের অন্য কাউকে দিয়ে ভোট করানোর পরিকল্পনা করছেন।

তবে পরবর্তী কর্মসূচি নির্ধারণে সিটি করপোরেশন নির্বাচন প্রতিবন্ধকতা নয় বলে দাবি করছেন দলটির দায়িত্বশীল নেতারা। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না বিএনপি। সিটি নির্বাচন নিয়ে বিএনপির কোনো ভাবনা নেই। বিএনপি নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠায় আন্দোলন করছে, বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কর্মসূচিতে মাঠে থাকছে। শিগগিরই নতুন কর্মসূচিতে মাঠে থাকবে বিএনপি।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিএনপির সঙ্গে ১০ দফার ভিত্তিতে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা শরিকরা ঈদুল আজহার পর সরকার পতনের এক দফা আন্দোলনে যেতে চান। তবে এর আগ পর্যন্ত হরতাল-অবরোধের মতো কঠোর কর্মসূচির পরিবর্তে নিয়মতান্ত্রিক সাদামাটা কর্মসূচির পক্ষে মতামত দিয়েছে মিত্ররা, যেখানে জনগণ সম্পৃক্ত হবে। সমমনা দলগুলোর নেতারা জেলা, মহানগরে ফের সমাবেশ, ঢাকা থেকে বিভাগ অভিমুখী রোডমার্চ, ঢাকায় অবস্থান কর্মসূচির ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন। বিএনপির সঙ্গে পৃথক বৈঠকে যুগপৎ আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি হিসেবে এসব প্রস্তাবনা দেন তারা। আর বিএনপিও ভিন্ন ভিন্ন কর্মসূচিতে মাঠে থেকে চলমান আন্দোলন আরও বেগবান করতে চাইছে। সেক্ষেত্রে অক্টোবরের মধ্যে আন্দোলনের চূড়ান্ত রূপ দিতে চায় দলটি।

এ লক্ষ্যে চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে নতুন কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামার পরিকল্পনা করছেন দলটির নীতিনির্ধারকরা। তবে কর্মসূচি প্রণয়নে মিত্রদের কাছ থেকে প্রস্তাবনা নেওয়ার পর সুশীল সমাজ ও পেশাজীবী নেতাদেরও মতামত নেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত বিএনপির। তারপর সবার মতামত সমন্বয় করে স্থায়ী কমিটির বৈঠকে আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি চূড়ান্ত করা হবে।

বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর সূত্র মতে, নতুন কর্মসূচি প্রণয়ন নিয়ে কাজ করছেন দলটির দায়িত্বশীল নেতারা। তবে চূড়ান্ত আন্দোলনে নামার আগে দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল, মতানৈক্য মিটিয়ে ফেলতে চান তারা। বিএনপির নীতিনির্ধারকরা মনে করছেন, অভ্যন্তরীণ কোন্দল মিটিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলনে নামতে পারলে সফল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তাই তৃণমূলের দ্বন্দ্ব-কোন্দল নিরসনে সাংগঠনিক সম্পাদকদের দায়িত্ব দিয়েছে দলটির হাইকমান্ড। সাংগঠনিক সম্পাদকরা মাঠ জরিপের মাধ্যমে কোথাও কোনো দূরত্ব, মূল দলের সঙ্গে অঙ্গসংগঠনের সমন্বয়হীনতা থাকলে তা চিহ্নিত করে এক সপ্তাহের মধ্যে কেন্দ্রের কাছে প্রতিবেদন দেবেন। পরে সে অনুযায়ী তৃণমূলে দলের সমন্বয়হীনতা, মতানৈক্য নিরসনের উদ্যোগ নেবে হাইকমান্ড। বিগত আন্দোলনে সফলতা না পেলেও এবার সফল হতে চায় দলটির হাইকমান্ড। দাবি আদায় করেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যেতে চায় বিএনপি।

গত ২৬ এপ্রিল দলের সাংগঠনিক সম্পাদকদের সঙ্গে ভার্চুয়ালি মতবিনিময় করে বিএনপির হাইকমান্ড। বিএনপির হাইকমান্ডের পক্ষ থেকে অনেক জেলা, মহানগর ও উপজেলায় মূল দলের সঙ্গে অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের যে সমন্বয়হীনতা রয়েছে, সে বিষয়টি তুলে ধরে সাংগঠনিক সম্পাদকদের মাঠ জরিপের মাধ্যমে তা চিহ্নিত করে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, নতুন কর্মসূচি নির্ধারণে সিটি করপোরেশন নির্বাচন প্রতিবন্ধকতা নয়; আমরা তো সিটি নির্বাচনে যাচ্ছি না। শুধু সিটি নির্বাচন নয়, এই সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনেই দেশের জনগণের কোনো আগ্রহ নেই। জনগণ চায় এই সরকারকে বিদায় করে জনগণের প্রতিনিধিত্বকারী একটি নির্বাচিত সরকার গঠিত হোক। আমরা সেই লক্ষ্যেই আন্দোলন করছি; এবং আন্দোলনের মাধ্যমেই এই অনির্বাচিত সরকারকে বিদায় করে নির্দলীয় সরকার প্রতিষ্ঠা করে, নতুন নির্বাচন কমিশনের অধীনে সকল দলের অংশ গ্রহণে একটি নির্বাচন হবে। জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা হবে।

এদিকে প্রায় ১৭ বছর ধরে ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপি দীর্ঘদিনের পোড়খাওয়া বেশ কজন প্রভাবশালী নেতা দায়িত্বে থাকলেও বিগত সরকারবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রামে তেমন কার্যকর ভূমিকা দেখাতে পারেনি ঢাকা মহানগর বিএনপি। তৃণমূলের নেতা-কর্মীরাও এ বিষয়ে অসন্তুষ্ট। তাদের অভিযোগ, ঢাকার নেতাদের ব্যর্থতার কারণেই দেশব্যাপী জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলা সম্ভব হয় না। ফলে ঢাকা মহানগর বিএনপি নিয়ে নতুনভাবে চিন্তা করে হাইকমান্ড।

বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ ঢাকাপ্রকাশ কে বলেন, আন্দোলন-সংগ্রামের কেন্দ্রবিন্দু হলো রাজধানী। এ জন্য আমরা ঢাকাকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। অতীতের ব্যর্থতা ঘোচাতে নবোদ্যমে কাজ শুরু করেছে হাইকমান্ড। আন্দোলনের জন্য রাজধানীতে সংগঠনকে একেবারে তৃণমূল থেকে সংগঠিত করার পরিকল্পনা রয়েছে দলের। সেই কাজ শেষ পর্যায়ে।

আরইউ/এসএন

Header Ad

ডিবি হেফাজতে নাহিদসহ কোটা আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ককে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে বলে জানিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ডিবিতে নেওয়া ওই তিন সমন্বয়ক হলেন- নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) প্রধান হারুন অর রশীদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, নিরাপত্তা এবং জিজ্ঞাসাবাদের স্বার্থে তিন সমন্বয়ককে ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়েছে।

নাহিদ, আসিফ ও আবু বাকের তিনজনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।

গতকাল শুক্রবার বিকেলে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে এই তিনজনকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠে।

গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, নাহিদ হাসপাতালের সপ্তম তলার ৭০৩ নম্বর কক্ষে আর আসিফ তৃতীয় তলার ৩১১ নম্বর কক্ষে ভর্তি ছিলেন। নাহিদের সঙ্গে তার স্ত্রী আর আসিফের সঙ্গে বাকের ছিলেন।

আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে বন্ধ রয়েছে দেশের মোবাইল ইন্টারনেট সেবা। ফলে ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন রয়েছেন কয়েক কোটি মানুষ। বিপাকে পড়েছেন এসব ইউজাররা। যদিও দিন দুয়েক আগে চালু করা হয়েছে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট। কিন্তু ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের সংখ্যা কম। সীমিত পরিসরে চালু হওয়া এই ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্কের সুবিধা অনেকেরই নেই।

এদিকে মোবাইল ইন্টারনেট চালুর বিষয়ে গত সপ্তাহে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক জানিয়েছিলেন, রবি-সোমবারের মধ্যেই চালু হবে কাঙ্ক্ষিত মোবাইল ইন্টারনেট।

প্রতিমন্ত্রী পলক আশ্বাস দিয়েছেন, রবি সোমবারের মধ্যেই দেশে পুরোদমে মোবাইল ইন্টারনেট চালু হবে।

তবে মোবাইল ইন্টারনেট চালু হলেও ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্যবহার করা যাবে কি না সে সম্পর্কে স্পষ্ট করে কিছু সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি।

এদিকে দেশে ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধি করতে গুগলের ক্যাশ সার্ভার চালুর জন্য আইআইজি অপারেটরদের নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রন কমিশন (বিটিআরসি)।

জানা গেছে, দেশের আইন ও সরকারের নির্দেশনা না মানায় বন্ধ থাকবে মেটার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক। তবে যদি ফেসবুক সরকারের নির্দেশনা মানার নিশ্চয়তা দেয়, তখনই এটি চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।

এর আগে, পাঁচ দিন বন্ধ থাকার পর গত ২৩ জুলাই রাতে পরীক্ষামূলকভাবে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা চালু করা হয়। কূটনীতিক পাড়া, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ, ফ্রিল্যান্সিং ও প্রযুক্তি এবং রফতানিমুখী খাত অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এ সেবা চালু করা হয়। এরপর বুধবার (২৪ জুলাই) রাত থেকে বাসা-বাড়িতেও ইন্টারনেট সেবা মিলছে।

কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'

ফাইল ছবি

বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে কলকাতায় গত ২১ জুলাই পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশে অশান্তির জেরে কেউ পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় চাইলে তাকে ফেরাবে না রাজ্য সরকার।

মমতার এমন মন্তব্যে আপত্তিও জানিয়েছিল বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সে কথা স্বীকারও করে নেওয়া হয়েছে। দিল্লি পৌঁছে অবশ্য বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে চাননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বাংলাদেশের প্রসঙ্গ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমি যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো সম্পর্কে খুব ভালোভাবে অবহিত। আমি সাতবারের সাংসদ ছিলাম, দুবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দায়িত্ব সামলেছি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নীতি আমি অন্যদের থেকে ভালো জানি। আমাকে শেখানোর দরকার নেই। বরং সঠিক নিয়মগুলো ওরাই শিখে নিক।

একুশে জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে মমতা বলেছিলেন, আমি বাংলাদেশ নিয়ে কোনও কথা বলতে পারি না। যা বলার ভারত সরকার বলবে। তবে বাংলাদেশের কোনও অসহায় মানুষ যদি বাংলার দরজা খটখটায় তাহলে আমি তাদের আশ্রয় নিশ্চয়ই দেবো। কারণ রাষ্ট্রপুঞ্জেই সিদ্ধান্ত হয়েছে, উদ্বাস্তু হলে তাকে পাশের এলাকা সম্মান জানাবে। বাংলাদেশ নিয়ে আমরা যেন কোনও প্ররোচনা, উত্তেজনাতে না যাই। ছাত্রছাত্রীদের তাজা প্রাণ চলে যাচ্ছে, তার প্রতি আমাদের সহমর্মিতা রয়েছে।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এমন মন্তব্য ভালোভাবে নেয়নি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশ কূটনৈতিকভাবেই বিষয়টি নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আপত্তি জানায়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, এই ধরনের মন্তব্যে বিভ্রান্তি বাড়বে।

ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জওসওয়াল জানিয়ে দেন, অন্য কোনও রাষ্ট্র সংক্রান্ত যে কোনও বিষয়ই কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন।

সর্বশেষ সংবাদ

ডিবি হেফাজতে নাহিদসহ কোটা আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক
আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট
'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'
‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’
দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার
আজও ঢাকাসহ চার জেলায় কারফিউ শিথিল
আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ-পাঞ্জাবে ১৪৪ ধারা জারি
রিমান্ড শেষে কারাগারে নুরুল হক নুর
ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার নেই সরকারের: মির্জা ফখরুল
নরসিংদী কারাগার থেকে লুট হওয়া ৪৫ অস্ত্র উদ্ধার
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত
মোবাইল ইন্টারনেট কবে চালু হবে, জানাল বিটিআরসি
পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ: ডিবি হারুন
মৃত্যুর দিনক্ষণ গোপন রাখা হয়েছে যে কারণে