শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘ট্রাফিক পুলিশকে জনবান্ধব করতে কাউন্সেলিং জরুরি’

মাঝে মধ্যেই কতিপয় পুলিশ সদস্যের উগ্র আচরণ, নিরাপত্তার বদলে সাধারণ মানুষকে আরও নিরাপত্তাহীনতায় ফেলে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়। সাম্প্রতিক পুলিশের আচরণগত বেশ কিছু ঘটনার তথ্য বিশ্লেষণ করে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ট্রাফিক পুলিশকে জনবান্ধব করতে হলে যথাযথ কাউন্সেলিং প্রয়োজন। অন্যথায় জটিলতা আরও বাড়তে পারে। রাস্তায় দায়িত্ব পালনের সময় তাদের কথা কম বলতে হবে এবং চালকদের সঙ্গে কৌশলে ভালো ব্যবহার করে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

সম্প্রতি রাজধানীর মিরপুর ও পল্লবী থানা এলাকার পাঁচটি ট্রাফিক পুলিশ বক্সে অটোরিকশা চালকদের (ব্যাটারিচালিত রিকশা) হামলার ঘটনায় নতুন করে আলোচনায় এসেছে ট্রাফিক পুলিশ।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ট্রাফিক পুলিশের বেশ কিছু সদস্য মাঝে মাঝে মানুষের সঙ্গে অস্বাভাবিক আচরণ করে। মানুষের মৌলিক মানবাধিকার সুরক্ষার সাধারণ মানদণ্ডও তারা মানে না।

জানা যায়, পুলিশ প্রথমে প্রতিবন্ধী এক রিকশাচালককে মারধর করে। এই ঘটনা প্রচার হওয়ার কিছু সময় পর অটোরিকশা চালকেরা সংগঠিত হয়ে ট্রাফিক পুলিশের উপর হামলা করে। এতে মিজানুর রহমান নামে এক পুলিশ কনস্টেবল আহত হন। অবশ্য মিরপুর ও পল্লবী ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে, আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী অটোরিকশা সড়কে নিষিদ্ধ। সে জন্য নিয়মিত অভিযানে দুটি অটোরিকশা জব্দ করা হয়। এরপর কতিপয় অটোরিকশা চালক একত্রিত হয়ে এই হামলা করেন।

সমাজ বিজ্ঞানী ও অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ট্রাফিক পুলিশকে জনবান্ধব করতে হলে তাদের মানুষের সঙ্গে কীভাবে আচরণ করতে হবে এ নিয়ে কাউন্সেলিং করা দরকার। বিভিন্ন সময় তাদেরকে নিয়ে সেমিনারসহ অন্যান্য কোর্স চালু রাখা দরকার। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পুলিশ হলো সাধারণ মানুষের বন্ধু, সাধারণ মানুষের সঙ্গে পুলিশ কেন খারাপ আচরণ করবে বা মানুষ কেন তাদের প্রতি খারাপ ধারণা নিবে। এসব থেকে সাধারণ মানুষ এবং পুলিশকে বের হয়ে আসতে হবে। সবাই যদি এ বিষয়ে সচেতন হয় তাহলে এ ধরনের অপ্রিতিকর ঘটনা কমে আসবে।

মিরপুর পুলিশ বক্সে হামলার বিষয়ে জানতে চাইলে ডিবি ‍পুলিশের প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, পাঁচটি ট্রাফিক বক্সে হামলার ঘটনা পরিকল্পিত ভাবে করা হয়েছে। এ ঘটনায় ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

তিনি বলেন, ‘পুলিশের মনোবল ভেঙে দেওয়ার উদ্দেশে এবং পরিকল্পিতভাবে এ হামলা করা হয়েছে। ওই এলাকার কিছু মানুষের ইন্ধনে তারা এ হামলায় অংশ নেয়। পুলিশের ভাবমূর্তি নষ্ট, মনোবল ভাঙা এবং সরকারকে বেকায়দায় ফেলার জন্য এই হামলা করা হয়েছে। এখানে ট্রাফিক পুলিশের আচারণগত কোনো সমস্যা নেই।’

রাইড শেয়ারিং চালক মুজিবুর রহমান অভিযোগ করে বলেন, ‘ট্রাফিক পুলিশ অনেক সময় আমাদের উপর অত্যাচার করে এবং জোর করে মামলা দেয়, খারাপ ব্যবহার করে। তাদের আচরণের কাউন্সেলিং করা দরকার।’

পাঠাও চালক জয়নাল মিয়া বলেন, ‘আমাদের মতো শ্রমিক, দিন মজুরদের উপর মাঝে মাঝে ট্রাফিক পুলিশ অত্যাচার করে। তারা বিনা কারণে মামলা দেয় এবং খারাপ খারাপ কথা বলে, ২-৩ ঘণ্টা ধরে রাস্তায় আটকে রাখে।’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষক অপরাধ বিশেষজ্ঞ তৌহিদুল হক বলেন, ‘আমাদের দেশের মানুষের মধ্যে আইন না মানার প্রবণতা বেশি। সাধারণ চালক ও ট্রাফিকের মধ্যে মাঝে মাঝে ঘুষের কিছু ঘটনা ঘটে। এসব থেকে স্বার্থ কেন্দ্রিক অনেক সময় বিভিন্ন ঘটনা ঘটে। পুলিশকে পুরোপুরি জনবান্ধব হিসেবে তৈরি করতে হলে তাদের বিভিন্ন সেমিনার, কোর্স এবং কাউন্সেলিং চলমান রাখা উচিত। কারণ, মিরপুরের ঘটনাটি কোনভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। উভয় পক্ষের মধ্যে কিছু না কিছু ত্রুটি ছিল যার কারণে হয়তো এসব ঘটনা ঘটেছে।’

তিনি বলেন, ‘ট্রাফিক পুলিশ প্রতিদিন অনেক মানুষকে ফেস করে সেখান থেকে অনেক ধরনের কথা শুনতে হয় তাদের। অনেক সময় তারা বিষয়টি স্বাভাবিকভাবে নিতে পারে না, যার কারণে মানুষের সঙ্গে তাদের ঝগড়া বা বিভিন্ন ঘটনা ঘটে। পুলিশকে মনে রাখতে হবে তারা জনগনের সেবক। পুলিশকে দায়িত্বরত অবস্থায় কথা কম বলতে হবে এবং কৌশলে মাথা ঠাণ্ডা রেখে কাজ করতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘তা ছাড়া, সাধারণ মানুষ রাস্তায় চলাচলের সময় আইন মেনে চললে এবং পুলিশের নির্দেশনা মেনে চললেই বিভিন্ন ধরনের অপ্রিতিকর ঘটনা এড়িয়ে চলা সম্ভব।’

কাউন্সেলিং বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, থানা থেকে শুরু করে পুলিশ লাইন, পুলিশ ক্যাম্প,ট্রাফিক বিভাগ সবখানেই কাউন্সেলিং চলছে। দিনের শুরুতে পুলিশ সদস্যদের হাজিরা নেওয়ার সময় সবাইকে একসঙ্গে করে সিনিয়র অফিসাররা এই কাউন্সেলিং করে থাকেন। বিশেষ করে যানবাহন তল্লাশি বা চেক করার নামে সাধারণ মানুষকে যাতে হয়রানি করা না হয় সেই ট্রেনিং তাদের দেওয়া হয়।

কাউন্সেলিংয়ে পুলিশ সদস্যদের কী বলা হয় বা হয়ে থাকে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কোনো তল্লাশি চালাতে হলে কী নিয়ম মানতে হবে, কী ধরনের আচরণ করতে হবে সেটা বলে দেওয়া হয়। সাধারণ মানুষকে যেনো সম্মান দেওয়া হয়, তাদের প্রতি যেনো ভদ্র আচরণ করা হয়, সেগুলো তাদের বলা হচ্ছে। সম্প্রতি কিছু ঘটনায় পুলিশের প্রতি সাধারণ মানুষের বিরূপ ধারণা হওয়ার আশঙ্কায় এই কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা চলমান রয়েছে এবং এটি নেওয়া হয়। মানবাধিকারের বিষয়টিও থাকছে কাউন্সেলিংয়ে।’

জানতে চাইলে ঢাকা কমিউনিটি হাসপাতালের মানসিক চিকিৎসক ফারহানা আক্তার বলেন, ট্রাফিক পুলিশকে কেবল মনস্তাত্ত্বিক প্রশিক্ষণ দিলে হবে না। রাষ্ট্র যদি জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতার ব্যবস্থা না করে সেখানে কেবল কাউন্সেলিং দিয়ে হবে না। ট্রাফিক পুলিশ বা অন্যান্য দায়িত্বে থাকা পুলিশের পেশাগত কাজের মানোন্নয়নে রাষ্ট্রকেই দায়িত্ব নিতে হবে। কারণ,পুলিশ হচ্ছে রাষ্ট্রের একটি দায়িত্বশীল অঙ্গ।

জানতে চাইলে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের আইনজীবী ফেরদাউস সুলতানা বলেন, পুলিশকে মানবিক এবং দায়িত্বশীল হতে হবে। সেই সঙ্গে চালক বা সাধারণ মানুষ যাতে তাদের প্রতি অসন্তুষ্ট না হয় সেদিকে নজর রেখে কৌশলে আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad

ডিবি হেফাজতে নাহিদসহ কোটা আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ককে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে বলে জানিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ডিবিতে নেওয়া ওই তিন সমন্বয়ক হলেন- নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) প্রধান হারুন অর রশীদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, নিরাপত্তা এবং জিজ্ঞাসাবাদের স্বার্থে তিন সমন্বয়ককে ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়েছে।

নাহিদ, আসিফ ও আবু বাকের তিনজনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।

গতকাল শুক্রবার বিকেলে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে এই তিনজনকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠে।

গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, নাহিদ হাসপাতালের সপ্তম তলার ৭০৩ নম্বর কক্ষে আর আসিফ তৃতীয় তলার ৩১১ নম্বর কক্ষে ভর্তি ছিলেন। নাহিদের সঙ্গে তার স্ত্রী আর আসিফের সঙ্গে বাকের ছিলেন।

আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে বন্ধ রয়েছে দেশের মোবাইল ইন্টারনেট সেবা। ফলে ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন রয়েছেন কয়েক কোটি মানুষ। বিপাকে পড়েছেন এসব ইউজাররা। যদিও দিন দুয়েক আগে চালু করা হয়েছে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট। কিন্তু ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের সংখ্যা কম। সীমিত পরিসরে চালু হওয়া এই ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্কের সুবিধা অনেকেরই নেই।

এদিকে মোবাইল ইন্টারনেট চালুর বিষয়ে গত সপ্তাহে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক জানিয়েছিলেন, রবি-সোমবারের মধ্যেই চালু হবে কাঙ্ক্ষিত মোবাইল ইন্টারনেট।

প্রতিমন্ত্রী পলক আশ্বাস দিয়েছেন, রবি সোমবারের মধ্যেই দেশে পুরোদমে মোবাইল ইন্টারনেট চালু হবে।

তবে মোবাইল ইন্টারনেট চালু হলেও ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্যবহার করা যাবে কি না সে সম্পর্কে স্পষ্ট করে কিছু সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি।

এদিকে দেশে ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধি করতে গুগলের ক্যাশ সার্ভার চালুর জন্য আইআইজি অপারেটরদের নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রন কমিশন (বিটিআরসি)।

জানা গেছে, দেশের আইন ও সরকারের নির্দেশনা না মানায় বন্ধ থাকবে মেটার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক। তবে যদি ফেসবুক সরকারের নির্দেশনা মানার নিশ্চয়তা দেয়, তখনই এটি চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।

এর আগে, পাঁচ দিন বন্ধ থাকার পর গত ২৩ জুলাই রাতে পরীক্ষামূলকভাবে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা চালু করা হয়। কূটনীতিক পাড়া, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ, ফ্রিল্যান্সিং ও প্রযুক্তি এবং রফতানিমুখী খাত অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এ সেবা চালু করা হয়। এরপর বুধবার (২৪ জুলাই) রাত থেকে বাসা-বাড়িতেও ইন্টারনেট সেবা মিলছে।

কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'

ফাইল ছবি

বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলন ইস্যুতে কলকাতায় গত ২১ জুলাই পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশে অশান্তির জেরে কেউ পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় চাইলে তাকে ফেরাবে না রাজ্য সরকার।

মমতার এমন মন্তব্যে আপত্তিও জানিয়েছিল বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সে কথা স্বীকারও করে নেওয়া হয়েছে। দিল্লি পৌঁছে অবশ্য বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে চাননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বাংলাদেশের প্রসঙ্গ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমি যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো সম্পর্কে খুব ভালোভাবে অবহিত। আমি সাতবারের সাংসদ ছিলাম, দুবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দায়িত্ব সামলেছি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নীতি আমি অন্যদের থেকে ভালো জানি। আমাকে শেখানোর দরকার নেই। বরং সঠিক নিয়মগুলো ওরাই শিখে নিক।

একুশে জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে মমতা বলেছিলেন, আমি বাংলাদেশ নিয়ে কোনও কথা বলতে পারি না। যা বলার ভারত সরকার বলবে। তবে বাংলাদেশের কোনও অসহায় মানুষ যদি বাংলার দরজা খটখটায় তাহলে আমি তাদের আশ্রয় নিশ্চয়ই দেবো। কারণ রাষ্ট্রপুঞ্জেই সিদ্ধান্ত হয়েছে, উদ্বাস্তু হলে তাকে পাশের এলাকা সম্মান জানাবে। বাংলাদেশ নিয়ে আমরা যেন কোনও প্ররোচনা, উত্তেজনাতে না যাই। ছাত্রছাত্রীদের তাজা প্রাণ চলে যাচ্ছে, তার প্রতি আমাদের সহমর্মিতা রয়েছে।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এমন মন্তব্য ভালোভাবে নেয়নি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশ কূটনৈতিকভাবেই বিষয়টি নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আপত্তি জানায়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, এই ধরনের মন্তব্যে বিভ্রান্তি বাড়বে।

ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জওসওয়াল জানিয়ে দেন, অন্য কোনও রাষ্ট্র সংক্রান্ত যে কোনও বিষয়ই কেন্দ্রীয় সরকারের অধীন।

সর্বশেষ সংবাদ

ডিবি হেফাজতে নাহিদসহ কোটা আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক
আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট
'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'
‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’
দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার
আজও ঢাকাসহ চার জেলায় কারফিউ শিথিল
আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ-পাঞ্জাবে ১৪৪ ধারা জারি
রিমান্ড শেষে কারাগারে নুরুল হক নুর
ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার নেই সরকারের: মির্জা ফখরুল
নরসিংদী কারাগার থেকে লুট হওয়া ৪৫ অস্ত্র উদ্ধার
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত
মোবাইল ইন্টারনেট কবে চালু হবে, জানাল বিটিআরসি
পুলিশকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিতভাবে হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ: ডিবি হারুন
মৃত্যুর দিনক্ষণ গোপন রাখা হয়েছে যে কারণে