শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪ | ৭ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

প্রশাসনে চাপা অস্থিরতা!

সরকারের চলতি মেয়াদের শেষ সময়ে এসে হঠাৎ করেই প্রশাসনে এক ধরনের চাপা অস্থিরতা বিরাজ করছে। সাম্প্রতিক একাধিক ঘটনায় সেটা আরও বেশি করে সামনে এসেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

গত রবিবার (১৬ অক্টোবর) তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মো. মকবুল হোসেনকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ কমিশনারদের সঙ্গে মাঠপ্রশাসনের দায়িত্বে থাকা জেলা প্রশাসক (ডিসি) এবং পুলিশ সুপারদের (এসপি) বৈঠকে ডিসি-এসপিরা যেভাবে একত্রে ইসিকে তোপের মুখে ফেলার পর এই অস্থিরতা দেখা দিয়েছে।

সাবেক আমলারা বলছেন, সুনির্দিষ্ট ও যৌক্তিক কারণ না থাকলে বাধ্যতামূলক অবসরের ঘটনার কর্মকর্তাদের মধ্যে ভয়ের সংস্কৃতি তৈরি করে। তাদের কেউ কেউ বলছেন, আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া দরকার। একইসঙ্গে এ সংক্রান্ত বিধানের বিরুদ্ধে রিট করা দরকার।

রবিবার তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মো. মকবুল হোসেনকে বাধ্যতামূলক অবসরে দেওয়ার পর থেকে বিভিন্ন মহলে এ নিয়ে নানান আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। কেউ কেউ বলছেন, নিশ্চয়ই সরকার তার বিরুদ্ধে গুরুতর কোনো অভিযোগ পেয়েছে যার জন্য বাধ্য হয়ে তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে। না হলে চাকরির মেয়াদ শেষ হওয়ার মাত্র এক বছর আগে সরকার সমর্থক এই কর্মকর্তাকে অবসরে পাঠানোর অন্য কোনো কারণ নেই।

সোমবার (১৭ অক্টোবর) সচিবালয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের পদস্ত কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পুরো ঘটনায় তারা রীতিমত স্তম্ভিত। এখন পর্যন্ত কেউই বলতে পারছেন নাকি এমন ঘটল যে, নিজ দপ্তরে কর্মরত একজন সচিবকে আকস্মকি বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হল। সবার মুখে এ নিয়ে আলোচনা হলেও কেউই এ ব্যাপারে মুখ খুলেননি। অনেক দপ্তরে গিয়ে দেখা গেছে, বিষয়টি নিয়ে কর্মকর্তারা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছেন।

সদ্য বাধ্যতামূলক অবসরে যাওয়া তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মকবুল হোসেন প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিতে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে এসেছিলেন। এ সময় সাংবাদিকরা তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে দেওয়ার কারণ সম্পর্কে তার কাছে জানতে চান।

জবাবে তিনি বলেন, তার কোনো কারণ জানা নেই। তার বিরুদ্ধে গণমাধ্যমে যেসব খবর বেরিয়েছে সেগুলো তিনি পত্রিকা পড়ে দেখেছেন। এ বিষয়ে তার কোনো মন্তব্য নেই উল্লেখ করে মকবুল হোসেন বলেন, ’আপনারা সত্য অনুসন্ধান করে বের করুন। তিনি কোনো অনিয়ম, দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত নয় বলেও দাবি করেন।’

তারেক রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন-এমন অভিযোগের কথাও মোনা যাচ্ছে। এ বিষয়ে বাধ্যতামূলক অবসরে যাওয়া এই সচিব বলেন, আমি তারেক রহমানকে কখনো সামনাসামনি দেখিনি, দেখতেও চাই না।

তথ্য ও সম্প্রচার সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো এবং প্রশাসনে মধ্যে চাপা অস্থিরতার বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সাবেক সচিব আলী ইমাম মজুমদার সোমবার রাতে ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, স্বাধীনতার পর থেকেই একটা আইন ছিল। রাষ্ট্রপতির আদেশ বলে যে কাউকে অবসরে পাঠানোর ক্ষমতা ছিল সরকারের।

তারপর ১৯৭৪ সালে সরকারি কর্মচারীদের আইনে এই বিধান ছিল। ২০১৮ সালে সরকারি কর্মচারী আইন যখন হয় সেই আইনেও ৪৫ ধারায় সেটা যুক্ত করা হয়েছে। সরকারের এই ক্ষমতা আছে। সরকার এই ক্ষমতাটা প্রয়োগ করেছে। কথা হচ্ছে, এই ক্ষমতার বিরুদ্ধে, একপক্ষীয় আদেশের বিরুদ্ধে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি চাইলে একমাত্র হাইকোর্টে যেতে পারবেন। এ পর্যন্ত যারা উচ্চ আদালতে গিয়েছেন সরকারের এসব আদেশের বিরুদ্ধে সেখানে কোথাও সরকার জয়যুক্ত হয়নি।

তিনি বলেন, আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া ছাড়া শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া ঠিক না। যদিও আইনে এই ধরনের কথা বলা নাই। আমাদের সংবিধানে কিন্তু আছে, কাউকে শাস্তি দিতে হলে তাকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দিতে হবে।

আলীইমাম মজুমদার বলেন, ‘আমি মনে করি আইনের বিধানটি প্রশ্নবিদ্ধ। সরকার চাইলে এটা সংশোধন করতে পারে। বিধানটা সম্পর্কে সরকারকে ভাবা উচিত। আমি মনে করি এর আইনের বিরুদ্ধে রিট করা দরকার।’

স্থানীয় সরকার বিভাগের সাবেক সচিব আবু আলম শহিদ খান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, সুনির্দিষ্ট ও যৌক্তিক কারণ না থাকলে বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া উচিত নয়। এটি কর্মকর্তাদের মধ্যে ভয়ের সংস্কৃতি তৈরি করে। গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির সঙ্গেও যায় না।

তিনি আরও বলেন, আইনে 'জনস্বার্থে কোনো কারণ দর্শানো ছাড়াই' শব্দগুলো পরস্পরবিরোধী। সংবিধানে বিবৃত মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী।

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মকবুল হোসেনকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর আগে গত ৮ অক্টোবর নির্বাচন কমিশনে প্রধান নির্বাচন কমিশানরসহ অন্য কমিশনাররা ডিসি ও এসপিদের সঙ্গে বৈঠক করেন।

সেই বৈঠকে ইসি আনিছুর রহমান সচিব নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমান বলেন, কর্মকর্তারা নানা সুবিধা দেওয়ার কথা বলেছেন। কিন্তু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনের জন্য ম্যাজিস্ট্রেটদের যে তেল খরচ দেওয়া হয়, সেটাও অনেক সময় তাদের (ম্যাজিস্ট্রেট) কাছে পৌঁছায় না। তখন বেশ কয়েকজন ডিসি এই বক্তব্যের প্রতিবাদ জানান। এ সময় কিছুটা হট্টগোলের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়।

তখন আনিছুর রহমান বলেন, তিনি তথ্য-প্রমাণ নিয়েই কথা বলছেন। যদি কর্মকর্তারা তার বক্তব্য শুনতে না চান, তাহলে তিনি বক্তব্য দেবেন না। কর্মকর্তারা তার বক্তব্য শুনতে চান কি না, এমন প্রশ্ন রাখলে কেউ কেউ ‘না’ সূচক জবাব দেন। তখন বক্তব্য বন্ধ করে দেন আনিছুর রহমান।

এই ঘটনাও ইসির সঙ্গে মাঠ প্রশাসনের এক ধরনরে বৈরিতার সম্পর্ক বলেও বিভিন্ন মহলে আলোচনার জন্ম দেয়। মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদরে এমন আচরণে প্রদান নির্বাচন কমিশনারসহ সংশ্লিষ্ট অনেকেই বিব্রত হন।

ইসির সঙ্গে ডিসি ও এসপিদের আচরণ সম্পর্কে জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সাবেক সচিব আলী ইমাম মজুমদার ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আমি মনে করি গত দুই নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ ছিল। তা সত্ত্বেও যারা বৈঠকে শৃঙ্খলা পরিপন্থি আচরণ করেছে তারা সঠিক করে নাই। তাদের ব্যাপারে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশন থেকে জনপ্রশাসনে লেখা উচিত ছিল।

এমএমএ/

চাঁদপুরে চলন্ত লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে নদীতে ঝাঁপ যাত্রীদের

চাঁদপুরে চলন্ত লঞ্চে আগুন। ছবি: সংগৃহীত

ভোলা থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা এমভি কর্ণফুলী-৩ লঞ্চের ইঞ্জিনরুমে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে যাত্রীদের অনেকে নদীতে ঝাঁপ দিয়েছেন। এ সময় হুড়োহুড়িতে ৭ যাত্রী আহত হয়েছেন।

শনিবার বেলা ১১টার দিকে চাঁদপুর নীলকমল চরের কাছাকাছি এ ঘটনা ঘটে। পরে তাদের উদ্ধারে কর্ণফুলী-১৪ লঞ্চ ছুটে যায়।

লঞ্চ ম্যানেজার মো. জসিম জানান, লঞ্চটি সকাল সাড়ে ৮টায় ৫শত যাত্রী নিয়ে ভোলার ইলিশাঘাট ছাড়ে। চাঁদপুর নীলকমল চরের কাছাকাছি লঞ্চের ইঞ্জিন কক্ষে আগুনের সূত্রপাত হয়। এতে যাত্রীদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। যাত্রীদের অনেকে নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়েন। পরে চরে যাত্রীদের নামানো হয়।

জেলা প্রশাসক আরিফুজ্জামান জানান, ইঞ্জিন কক্ষে আগুন লাগে। আগুন নিয়ন্ত্রণ ও যাত্রী উদ্ধারে লঞ্চ স্টাফদের পাশাপাশি কোস্টগার্ড ও নৌ পুলিশ কাজ শুরু করে। ওই রুটের অপর দুটি লঞ্চ এমভি সম্পদ ও এম়ভি কর্ণফুলী-১৪ যাত্রীদের নিরাপদে উদ্ধার করে। কোন প্রাণহানি ঘটেনি। তবে তাড়াহুড়োতে নামতে গিয়ে কিছু যাত্রী আহত হন।

গরমে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি না করার নির্দেশ

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি। ছবি: সংগৃহীত

দেশজুড়ে চলতে থাকা তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে দুর্বিসহ হয়ে ওঠেছে জনজীবন। দেশব্যাপী তিনদিনের ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এই পরিস্থিতিতে আগামীকাল রোববার (২১ এপ্রিল) দেশজুড়ে খুলছে সব স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

তবে স্কুল খুললেও প্রচণ্ড গরম থেকে রক্ষা পেতে আপাতত প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

শনিবার (২০ এপ্রিল) মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিনের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, দেশজুড়ে বহমান তাপদাহের ওপর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় নজর রাখছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অ্যাসেম্বলি পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া না পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।

এদিকে, তীব্র তাপপ্রবাহে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আরও সাতদিন বন্ধের দাবি জানিয়েছে অভিভাবক ঐক্য ফোরাম। শিক্ষকরাও গরমে স্কুল বন্ধ রাখার পক্ষে। তবে এ নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি শিক্ষাপ্রশাসন।

গরমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আরও কিছুদিন বন্ধ হবে কি না, তা নিয়ে আলোচনা চলছে বলে জানিয়েছেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক শাহেদুল খবির চৌধুরী।

আর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত জানিয়েছেন, তারা এক দফা আলোচনা করেছেন। আবার বসে সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্যদিকে লম্বা ছুটি শেষে রোববার থেকে পুরোদমে চালু হচ্ছে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যে সময়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে, তখন দেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা (হিট অ্যালার্ট) জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে বলা হয়েছে, দেশের ওপর দিয়ে চলমান তাপপ্রবাহ শুক্রবার থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে এবং তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী- শুক্রবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল চুয়াডাঙ্গায় ৪১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটিই চলতি গ্রীষ্ম মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। খুলনা বিভাগের সবগুলো জেলাতেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে, অর্থাৎ তীব্র তাপপ্রবাহ বইছে। এদিন ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

ফেসবুকে ভিডিও বার্তায় যা জানালেন বেনজীর আহমেদ

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শেয়ার করার কথা জানিয়েছিলেন।

শনিবার (২০ এপ্রিল) ‘আমার কিছু কথা’ শিরোনামে এক ভিডিও বার্তায় সম্প্রতি তার বিরুদ্ধে প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে কথা বলেছেন পুলিশের সাবেক এই কর্মকর্তা।

সবাইকে ঈদুল ফিতর ও বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে বেনজীর আহমেদ বলেন, আপনারা জানেন যে আমি প্রায় দুই বছর আগে চাকরি থেকে অবসর নিয়েছি। এই অবসরকালীন সময়ে আমি নিরিবিলি জীবন কাটাচ্ছি। চাকরিকালীন সময় বিগত ২০১২ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত আমি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি গোষ্ঠী কর্তৃক অবিরত এবং ক্রমাগত অপপ্রচার এবং ব্যক্তিগত চরিত্রহননের অপচেষ্টার শিকার হয়েছি।

তিনি জানান, সম্প্রতি পত্রিকায় আমি এবং আমার পরিবারের বিরুদ্ধে কিছু খুবই আপত্তিজনক, মানহানিকর, অসত্য এবং বিকৃত সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। সেই সংবাদের সূত্র ধরে অন্যান্য কতিপয় আউটলেট একই রকমের সংবাদ পুনরাবৃত্তি ক্রমে পরিবেশন করেছে। তবে দেশের মূলধারার প্রিন্ট এবং মিডিয়া এই অসত্য, মানহানিকর এবং বিকৃত সংবাদ পরিবেশনে কোন আগ্রহ দেখায়নি। এজন্য মূলধারার গণমাধ্যমগুলোর সাংবাদিক বন্ধুগণের প্রতি আমি এবং আমার পরিবারের অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা।

বিস্তারিত আসছে...

সর্বশেষ সংবাদ

চাঁদপুরে চলন্ত লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে নদীতে ঝাঁপ যাত্রীদের
গরমে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি না করার নির্দেশ
ফেসবুকে ভিডিও বার্তায় যা জানালেন বেনজীর আহমেদ
স্বামীর প্রশংসা করার দিন আজ
টাঙ্গাইলে বিয়ে করে হেলিকপ্টারে বউ আনলেন ছাত্রলীগ নেতা
চিন্তাও করিনি মাত্র ১৬ ভোটে হারবো: নিপুণ
সিরিয়ায় আইএসের হামলায় ২৮ সেনা নিহত
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার রেকর্ড ২৭ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নেতৃত্বে মিশা-ডিপজল
২৪ ঘণ্টায় আরও ১৬ জনের করোনা শনাক্ত
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা, হিট অ্যালার্ট জারি
জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
শহরে কৃষক লীগের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না: ওবায়দুল কাদের
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে কেনিয়ার সেনাপ্রধানসহ নিহত ১০
পালিয়ে আসা ২৮৫ সেনা সদস্যকে ২২ এপ্রিল ফেরত নেবে মিয়ানমার: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন: ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
সারাদেশে ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
বিমানবন্দরের বাউন্ডারি ভেঙে ঢুকে পড়ল বাস, প্রকৌশলী নিহত
১০ হাজার টাকা চেয়ে না পেয়ে বাবাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা